এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • তৃ:প:বু:ভু:-৮

    Manish
    নাটক | ০৭ এপ্রিল ২০১০ | ৩২৬৬১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 125.18.17.16 | ১৩ মে ২০১০ ১১:৫৯441861
  • রাজ্য নাকি যখন বিদ্যুতে "উদ্বৃত্ত' ছিল, তখন দেশের গড়পড়তা কার্যক্ষমতার বাইরে গিয়ে "বিশাল কিছু' করে ফেলেছি বলতে কোনো দ্বিধা দ্বন্দ্ব ইত্যাদি দেখা যায়নি। কৃতিত্ব জাহির করার সময় এসব জ্ঞানের কথা মনে পড়েনা। শুধু ছড়িয়ে লাট করার পর অজুহাত দেবার সময় এগুলো বলতে হয়। :)
  • Samik | 122.162.75.209 | ১৩ মে ২০১০ ১২:০৬441862
  • ধুদ্ধুর!! বাড়ি গিয়ে ঐ ব্যান্ডেল টু লিলুয়া বাদে আর কিসুই ভালো লাগল না। :-(
  • . | 125.18.104.1 | ১৩ মে ২০১০ ১২:৩৩441863
  • গত কয়েক বছরে একটা ভালো ব্যাপার হয়েছে, আর একটা খারাপ ব্যাপার হয়েছে।

    ভালো ব্যাপার হল, প্রথম প্রথম টিভিতে খবরের কাগজে যাত্রার সখী মার্কা ন্যাকা আহা-উহু হঙে গণতন্ত্রের সতীত্বরক্ষায় নিবেদিতপ্রাণ বাগাড়ম্বর শোনা যেত। এখন বেলুনটা চুপসাতে চুপসাতে মোটামুটি সব পক্ষই মেনে নিয়েছে পরিবর্তন মানে শুধু গদি থেকে এক দল গিয়ে আর এক দল বসা। বাকি কোনো কিছুই বদলানোর সম্ভাবনা দূর অস্ত।

    খারাপ ব্যাপার হল, এখন কেউ আর আমি অন্যের থেকে ভালো বলে ভোট চায় না। সবাই প্রমাণ করতে চায় -আমি অন্যের থেকে কত কম খারাপ। দুই প্রধান দলের কাউকে যদি দুর্নীতি বা অপদার্থতা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় মোটামুটি একই উত্তর আসে- সবাই যেখানে খারাপ সেখানে আমরা আর আলাদা থাকি কি করে? কিন্তু ওদের দিকে দেখুন। ওরা কিন্তু আরওওও দুষ্টু।
  • PT | 203.110.247.221 | ১৩ মে ২০১০ ১২:৩৭441864
  • সরকারের দেওয়া সেই ""বিশাল কিছু""-র টোপটি যাঁরা গিলেছিলেন তাঁদের রাজনৈতিক বিচারবুদ্ধি নিয়েও আমার ব্যাপক সন্দেহ আছে। সেই যুক্তিতেই, কংগ্রেসকে ৬২ বছর দেখার পরেও, মমতার ক্ষমতা সম্পর্কে প্রত্যাশার হিমালয় তৈরি করে যাঁরা লড়ে যাচ্ছেন -- পকাবু এবং বাংলা কাগজগুলোসহ-- তাঁদের বোধবুদ্ধি (অথবা ধান্দাবাজী) যে কোন স্তরের সে নিয়ে যত কম আলোচনা করা যায় ততই ভাল।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৩ মে ২০১০ ১২:৪১441865
  • তবে এত বছর রাজনীতি করেছি, কখনো এই সিচুয়েশন দেখিনি যে এক দল অটোয় চড়ে জল না দেওয়ার কথা গলা ফাটিয়ে বলে যাচ্ছে। হয়তো ভিন্ডিক্টিভ রাজনীতি হয় - নিজের চোখে কখনো দেখিনি। কাল এত অবাক হয়ে গেলাম...

    এটাই হয়তো পরিবর্তনকামীদের পছন্দের অবস্থা...
  • Ishan | 125.18.17.16 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:১৫441866
  • পিটি সেমসাইড দিচ্ছেন। "ভূমি সংস্কার' করে "বিশাল কিছু' করে ফেলেছি, বা খাদ্যে কিংবা বিদ্যুতে "স্বনির্ভর' হয়ে "বিশাল কিছু' করে ফেলেছি বলে যারা দাবী বা বিশ্বাস করে, তাদের রাজনৈতিক বোধবুদ্ধি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন।

    দাবী গুলো যে আসলে ঢপ, জানানোর জন্য থ্যাঙ্কু।
  • . | 125.18.104.1 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:২৭441867
  • এই বুদ্ধিজীবী-বিদ্বজ্জন-সুশীল সমাজ ইত্যাদি নিয়ে এত হৈচৈ করার কিছু কারণ আছে। বামপন্থীরা চিরকালই সংখ্যাগরিষ্ঠ শিল্পী-সাহিহিত্যিকদের সমর্থন পেয়ে এসেছেন। শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, সারা পৃথিবীতে। নামজাদা ডানপন্থী রক্ষণশীল বুদ্ধিজীবীরা হলেন পৃথিবীর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। ভারতবর্ষেও একই ব্যাপার হয়েছে। ফেবিয়ান সোশালিস্ট নেহরু এবং গরিবি হঠাও স্লোগান দেওয়া ইন্দিরা যা সমর্থন পেয়েছেন জনসঙ্ঘ এবং পরবর্তীকালে বিজেপি তার ক্ষুদ্রাংশও পায় নি। পশ্চিমবঙ্গেও একই কেস।

    বামফ্রন্টকে যাঁরা সমর্থন করে এসেছেন তাঁদের মধ্যে দুটি অংশ ছিলেন- এক, যাঁরা সক্রিয় পার্টি সদস্য বা বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত, যাঁদের মধ্যে হীরেন মুখোপাধ্যায় থেকে অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত অনেকেই রয়েছেন। দুই, যাঁরা মূলত: নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থেকেছেন এবং ভোটের আগে সমর্থনের আবেদনপত্রে সই করেছেন। সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেনের মত অনেকেই এটা করেছেন। প্রথম অংশ তাঁদের রাজনৈতিক কাজের সুবাদে রাজনৈতিক বক্তব্য রেখেছেন। দ্বিতীয় অংশ সেইভাবে দলীয় রাজনীতি নিয়ে কোনো বক্তব্যই রাখেন নি, কিছু বড় ইস্যুতে মিছিলে হাঁটা ছাড়া। কোন কথা কাকে মানায়- এই বোধটা একটা সময় অবধি কার্যকরী ছিল।

    গত কয়েক বছরে দুটি জিনিষ হয়েছে।

    এক, রাজনীতিটা মিডিয়ার দৌলতে স্পেকট্যাকল এবং ইভেন্ট দ্বারা চালিত হচ্ছে। পুরোনো জমানার ইস্যুভিত্তিক রাজনীতি বাজার খাচ্ছে না। অতএব একটু আধটু চেনা মুখ হলেই তিনি যে কোনো ব্যাপারে অনর্গল কথা বলার অবাধ লাইসেন্স পাচ্ছেন। কথাটাই মুখ্য, বক্তব্যটা গৌণ। এবং সব কিছুই যেহেতু আধ ঘন্টার স্মৃতি, আলফাল বকলেও বক্তব্যের ইনকন্সিস্টেন্সিটা ধরা পড়ে না। এমন লোকজনও রাজনীতি নিয়ে কথা বলছেন যিনি রাজনীতি তো দূরস্থান, নিজের ফিল্ডেও বিশেষ কিছু করে উঠতে পারেন নি, এবং এইজাতীয় মুখ দুই পক্ষেই আছেন। এঁদের একমাত্র কৃতিত্ব হল দুই হাজার ছয় সালের পর বিভিন্ন স্টুডিওতে ঘুরে ঘুরে গরম গরম কথা বলতে পারেন। খানিকটা ললিত মোদী-শশী থারুর কেস। কাজেই যত বেশি কথা বলেন, তত বেশি কথা শুনতেও হয়।

    দুই, এই সুশীল সমাজ ফেনোমেনন তৈরি হওয়ার পর সিরিয়াসলি রাজনীতি করা বুদ্ধিজীবী মুখের সংখ্যা কমে গেছে। এখন দুই পক্ষেই যাঁদের মুখ দেখা যায়, এঁদের প্রায় বেশির ভাগই হয় প্রথমে সেলিব্রিটি, পরে বুদ্ধিজীবী আর নয় তো স্রেফ মিডিয়ার দৌলতে সেলিব্রিটি-বুদ্ধিজীবী। এঁরা প্রত্যেকে নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় জানাতেই সংকোচবোধ করেন। সবাই নিজেকে "সাধারণ গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষ" হিসেবে পরিচয় দেন, অ্যাজ ইফ যে কোনো সাধারণ মানুষকেই টিভি স্টেশন গাড়িতে নিয়ে গিয়ে বক্কাবাজি করাবে। অথচ তাই বলে রাজনীতির যে কোনো ইস্যু নিয়ে এঁদের কথা বলতে কোনো ক্ষান্তি নেই। একটা সময়ের পর রাজনৈতিক বোধ ও অভিজ্ঞতাশূন্য এই কথাবার্তা খিস্তিখেউড়ের স্তরে নেমে আসতে বাধ্য। এবং যত খিস্তিখেউড় হবে, লোকে তা নিয়ে ততই আলোচনা করবে- পেজ থ্রি নির্ভর মিডিয়া এবং সেই মিডিয়ানির্ভর সমাজ এইভাবেই চলে।

    আরও একটা ব্যাপার উল্লেখ্য। গত কয়েক দশকে বাংলার সাংস্কৃতিক মহল মূলত: একটি চন্ডীমন্ডপের রূপ নিয়েছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মাত্রার ইস্যু নিয়ে কেউ খোঁজখবরও রাখেন না, পড়াশুনাও করেন না। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরেও এঁদের বেশির ভাগই কল্কে পান না। সব কিছুই একটা ছোটো গন্ডীতে আবদ্ধ- সবাই সবাইকে চেনেন, নিজেদের মধ্যে পিঠ চুলকানো আবার নিজেদের মধ্যেই পা টানাটানি। যে ধক থাকলে অনুগ্রহজীবী না হয়ে নিজের দাপটে কাজ করা যায়, সে ধক গোনাগুনতি দুই একজন ছাড়া কারুরই নেই। যাঁদের সে ধক আছে তাঁরা এই খেয়োখেয়ির মধ্যে নিজেদের জড়ান না। কাজেই শুধু রাজনীতি নয়, শিল্পসাহিত্যেও পশ্চিমবঙ্গ একটা বদ্ধ জলার রূপ নিয়েছে। চোখ মেলে দেখার ও কান পেতে শোনার সব জানলা বন্ধ করে নিজেদের মধ্যেই অবিরল খিটিরখিটির। কলকাতায় তাই এখন দুই সংস্কৃতির বোলবোলাও- গুটকা ও পয়সানির্ভর অবাঙালী সংস্কৃতি, এবং লোকনাথবাবা ও সিরিয়ালনির্ভর বাঙালী সংস্কৃতি। আপাতত: পরিবর্তন বলতে এটুকুই।
  • lcm | 69.236.172.194 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:২৭441868
  • সেমসাইড কেন। পিটি বেসিক্যালি বলতে চাইছেন, সিপিএম ভালো, কংগ্রেস/তৃণমূল খারাপ। এতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। অনেকেই এরকম ভাবেন। উল্টোটাও অনেকে ভাবেন।
    মজাটা হয় যখন পিটি এর মধ্যে চে, ফিদেল, পুণে, সুমন -- এসব এনে বেশ মাখিয়ে দেন, তখন প্রভূত মজা....
  • pinaki | 67.43.241.179 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:৪৫441869
  • কলকাতার লোকদের জিগাই - হাওয়া কি বলছে? জোট না হওয়ায় কি সিপিএম বেরোতে পারবে? নাকি কংগ্রেসকে সাইনবোর্ড করে দিয়ে টিমসি সুইপ হবে?

    আর একটা কথা, আজকের আবাপতে পড়লাম মহাশ্বেতা, সুজাতরা নাকি একটা কুড়ি পয়েন্টের দাবীসনদ বানিয়েছে? আবার কিসব 'রাইট টু রিকল' এর দাবীও নাকি রেখেছে? এখানে কোনো সহৃদয় কি একটু দায়িত্ব নিয়ে সেই লিফলেটটা স্ক্যান করে আপলোডাতে পারবে?
  • lcm | 69.236.172.194 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:৪৭441871
  • ডট-এর বক্তব্যের সাথে একমত।
    বাম ঘেঁষা ইন্টেলেকচুয়ালিজম্‌ গর্বের বস্তু - ছিল, এখনও খানিকটা আছে। প্রচুর পড়াশোনা করা বাম বুদ্ধিজীবি-র সংখ্যা কমেছে। ঠিক কমেনি, মানে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করা লোকজন আছেন, তবে তারা অনেকে বামপন্থী তকমা পছন্দ করেন না। এ নিয়ে পড়াশোনার আগ্রহ বা মোহ কমে থাকতে পারে। আর, পৃথিবী জুড়ে লেফ্‌টিস্ট আইডিওলজি ব্যাপারটা সোভিয়েত দেশের পতন, চীনের ইকনমিক রিফর্ম... এসবের পরে একটু ঘেঁটে গেছে। এখন, বিমান বসু, ওবামা, শ্যাভেজ, কারাট, কিষেনজি ... - এরা সবাই লেফ্‌ট।
  • PT | 203.110.247.221 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:৫১441872
  • সেম সাইড নয়। ""বিদ্যুত উদ্বৃত্ত"" সম্ভবত একটি সংখ্যাতত্বের হিসেব অনুযায়ী--যেটা সত্যি কিন্তু রাজনৈতিক কারণে তার ব্যবহারকে প্রশ্ন করা যেতে পারে। আবার এটাও বলা যেতে পারে যে যথেষ্ট কারখানা না থাকার কারণেও ""বিদ্যুত উদ্বৃত্ত"" -- যে যেভাবে দেখতে চান। প: বঙ্গের বিদ্যুত সম্বন্ধে কালকে business standard থেকে একটা সুতো দিয়েছি যেটা আলিমুদ্দিন থেকে চাপানো হয়নি।

    বাকি কথাগুলো যে যার ইচ্ছে মত আমার নাম করে লিখে দিচ্ছেন। বামফ্রন্ট সরকার যেটুকু ভুমিসংস্কার করেছেন সেটা ভারতের মত দেশে বৈপ্লবিক এবং নি:সন্দেহে বিশাল কিছু। এব্যাপারে আমার কোন সংশয় নেই। এমনকি আলু উৎপাদনেও বিশাল কিছু ঘটেছে এই সরকারের আমলে। এই প্রথম বাংলার আলু বিদেশে চললো। উৎপাদনকারী চাষীদের হাসিমুখ মনে করে আনন্দ অনুভব করুন।
    http://www.anandabazar.com/13bus1.htm
  • Rajdeep | 202.79.203.59 | ১৩ মে ২০১০ ১৩:৫৯441873
  • অ্যাই তো পিনাকি ! হাওয়ার কথা জিগ্গেস করে কাজের কাজ করেছেন। একদম টেনশন নেবেন না , খুশী থাকুন:-) তিনো-সুসি বেরিয়ে যাবে - তবে কংএর সাথে জোট হলে প্রায় নিলে গেম হোতো

    ওপরমহলে যাই ঘটুক পাড়ায় পাড়ায় দেখছি সিপিয়েমের লোকেরা অলরেডি হাল ছেড়ে দিয়েছে, প্রচারে যতটুকু না করলে নয় ততটাই .....
  • SB | 114.31.249.105 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:০২441874
  • ডট আর এলসিএমের কথাগুলো হয়তো ঠিক, কিন্তু একটু সিনিকাল শোনালো মনে হোল, গত তিন বছরে প্রায় সব শিল্পি সাহিত্যিক মুখ খুলেছেন। হয়তো কেউ কেউ পরে গুটিয়ে নিয়েছেন পরিবর্তনকামীদের স্বরূপ দেখে। এনাদের কেউই পাতে দেওয়ার মত নাই যদি হবেন তাহলে বলতে হয় বাংলার সাংস্কৃতিক মহল পুরোটারই হালত খারাপ। যাউগ্গিয়া।
  • SB | 114.31.249.105 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:০৮441875
  • মানে বলতে চাইছি হীরেনবাবু রাধারমনবাবুদের মত পন্ডিত না হলে, নিদেন পক্ষে অজিতেশ উৎপল না হলে রাজনৈতিক বক্তব্য রাখা যাবেনা, এটা হয়তো ঠিক নয়। তবে এটা বড় পোস্নো, ওনাদের মতন পন্ডিতরা কি এই যুগে নেই, নাকি তারা নির্বাক, নাকি তাদের কথা বলতে দেওয়া হয়না, নাকি ....
  • pi | 72.83.210.50 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:০৯441876
  • যথারীতি, উত্তরগুলো এড়িয়ে গেলেন।
    কয়লা চুরি বন্ধ করতে না পারাটা পুলিশ প্রশাসনের কোনো অপদার্থতা নয়, পার্টির কোনো ভূমিকা নাই :)

    যাইহোক, এই কর্ণাটক, অন্ধ্র র আরো বেহাল দশা দেখে প:বঙ্গের লোকেদের চেঁচামেচি বন্ধ করতে বলার এত পোস্ট প্রসঙ্গে একটা প্রশ্ন ছিল।

    কোথাও কাউকে কিছু ডাটা দিতে দেখেছিলাম। ২০০১ এর জনগণনার ভিত্তিতে প: বঙ্গ ও এই দুটি রাজ্যের জনসংখ্যা ও এনার্জি অ্যাভলিটির ডাটা।
    এই দুই জায়গা থেকে :
    http://planningcommission.nic.in/data/datatable/Data0910/tab%2047.pdf

    http://planningcommission.nic.in/data/datatable/Data0910/tab%20101.pdf


    আর তার ভিত্তিতে হিসেব করলে দেখা যায়:
    অন্ধ্র: ৫৬৫
    কর্ণাটক : ৫৬৭
    প: বঙ্গ : ৩০৮
    --ইউনিট মেগ ওয়াট হাওয়ার এনার্জি অ্যাভেলেবল , প্রতি হাজার লোক প্রতি।

    ইহা হইতে কি ইনফারইবো, কমরেড গণ ?

    ডি: এটা ২০০১ অনুযায়ী হিসেব।

  • saikat | 202.54.74.119 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:১১441877
  • এ:, রাজনীতি আর ক্রিকেট নিয়ে কথা তো যে কেউ বলতে পারে, তা না হলে দিন কাটবে কী করে?
  • pi | 72.83.210.50 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:১১441878
  • আর এখেনে রাজদীপদার একটা পোস্ট দেখে চমকে গেলুম। আশা করি ওটা ফেক নয়। :)
    ঐ যে , অমুক জায়গায় এই দশা, তো সেখানে আছেন ক্যানো। আমাদের এখানে চলে আসুন। সেই এলাকার সব মানুষজনকেই এই আহ্বান জানানো হতিছে তো ?
  • Rajdeep | 202.79.203.59 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:১৫441879
  • pi :-))
  • SB | 114.31.249.105 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:২৫441882
  • এড়িয়ে গেলাম কই? আপনিই তো বল্লেন না চোর ডাকাত মাফিয়া ওয়াগন ব্রেকারদের (= পরিবর্তন) হাতে ক্ষমতা তুলে দিলেই সমস্যা সমাধান হবে কিনা।

    আর বিদ্যুৎ সমস্যা নিয়ে তো বহুবছর থেকেই বাওয়াল। সেই গনি মন্ত্রী থাকার সময় ৫০০০ - ৬০০০ কংগ্রেসী গুন্ডা ঢুকিয়ে গেছিলেন, মন্ত্রীত্ব চলে যাওয়ার আগে আগে। তারাই বহুবছর ধরে সাবোতাজ করেছে। বক্রেস্বরে তাপ বিদ্যুৎ করতে দেওয়া হয় নি কত বছর। এসব ইতিহাস জানা নেই আপনার? নাকি জানা থাকলেও এড়িয়ে যাওয়াটা সুবিধেজনক?
  • Rajdeep | 202.79.203.59 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৩৪441883
  • হলদিয়া-বক্রেশ্বরের কথা একদম তুলবেন না ! দেশের নিরাপত্ত , গোপন মিলিটারী হিসেবনিকেশ আর সর্বোপরি পল্লীবাংলার চিরহরিৎ পরিবেশের জন্য ঐসব প্রজেক্ট রীতিমত উদ্বেগজনক ছিল

    আর কেন্দ্রীয় চক্রান্তের কথা একদম কইবেন না - তাহলে আবার সেই লুপে

    কেন্দ্র-অন্যান্য রাজ্য-যোজনা কমিশন এরা সব্বাই কত জনদরদী জানেন না ?
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৩৯441884
  • উফ্‌ফ। সল্লেকে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পটা টেমপ্লেট থেকে বাদ গেছে!
  • saikat | 202.54.74.119 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৪২441885
  • রাজনীতি/সরকার আর শিল্পী-সাহিত্যিক-দের প্রসঙ্গ উঠলেই কয়েক বছর আগেকার একটা ঘটনা মনে পড়ে। দক্ষিণ ২৪ পরগণার কোনো এক জায়গায় দূরপালার বাস থামিয়ে ডাকাতি ও মেয়েদের শ্লীলতাহানি হয়। আবাপের খবর অনুযায়ী ঐ ঘটনায় সিপিএম-এর লোকেরাই যুক্ত ছিল। জয় গোস্বামী তখন আবাপে, একটি লেখা লেখেন জেখানে ইডিপাসের অন্ধ হয়ে রাজপাট চেড়ে চলে যাওয়ার উল্লেখ ছিল বলে মনে পড়ে। বিধানসভায় সৌগত রায় ঐ লেখাটি নিয়ে সমালোচনা সমালোচনা করলে বুদ্ধবাবু বলেছিলেন - জয় গোস্বামী আমাদের-ই লোক, হাজার হলেও উনি আপনাদের দিকে যাবেন না ! বক্তব্যটি আমাকে বিস্মিত করে। 'আমাদের' মানে কারা?বামফ্রন্ট?সিপিএম? বামপন্থা? নাকি মুখ্যমন্ত্রী নিজে? নাকি ভাবনাটা এরকমই যে কবি-সাহিত্যিক হলেই তারা ঐ সবের কাছের লোক হবেন, নিদেন আইডিওলজিকালি, সে বাস্তব সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি যাই হোক না কেন?

    অন্যদিকে বলতে গেলে কাফকার ডায়েরীতে লেখা একটি স্বপ্নদৃশ্যের কথা উল্লেখ করতে হয় যেখানে কাফকা স্বপ্নে নিজের শিরদাঁড়াকে ইস্পাতের তৈরী বলে দেখেছিলেন। বুদ্ধিজীবিদের ঐ রকম শিরদাঁড়া না হলে চলেনা, এই সত্য এ বাংলায় গত ৫০ বছরে খুব কম জনই বুঝেছেন।
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৪৩441886
  • ফুট কাটছি: জয় অদিপাউস লিখেছিলেন। আর জায়গাটা ধানতলা।
  • . | 198.96.180.245 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৪৫441887
  • প্রায় পুরোটারই হালত খারাপ এ নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নাই। আর ঐ বক্তব্য রাখা নিয়েই তো বক্তব্য। সবার সবকিছু নিয়ে এত বক্‌বক্‌ করার কি আছে? আমরা না হয় সাধারণ লোক, জ্ঞানগম্ভীর কথা বলতে গেলে বাড়ির লোক হাসাহাসি করে বলে নেটে এসে বরকন্দাজি করি, আর আমাদের এই ঠেকবাজিকে কেউ পাত্তাও দেয় না, কিন্তু তাই বলে লাখ লাখ লোকের সামনে আলফাল বকবার আগে অন্তত: একবার ভাবব না আমি এইসব নিয়ে কথা বলবার যোগ্যতা অর্জন করেছি কিনা? কোথায় কার থামা উচিত এই বোধটা আজকাল উবে গেছে।
  • saikat | 202.54.74.119 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৪৯441888
  • অদিপাউস
    ইদিপাস
    অয়দিপাউস

    এ নিয়ে প্রচুর কনফিউশন আছে । :-)

    হ্যাঁ, ধানতলা। ঠিক।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৪৯441889
  • এইটে নিয়ে তো একবার পাইয়ের সাথে ডেল্টা লাঠালাঠি হল। পাইয়ের দাবি ছিলো যে কোন এক্স (উদাহরণে ছিলো জোন বায়েজ) যে কোনো বিষয় (উদাহরণে ছিলো লিনাক্ষ) নিয়ে কথা বলতেই পারেন - এক্ষপার্ট না হয়েও।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৫১441890
  • বলতেই পারেন, তবে জেনে বলা উচিত। নইলে শাঁওলি-esque ছড়ানো হবে।
  • Rajdeep | 202.79.203.59 | ১৩ মে ২০১০ ১৪:৫৩441891
  • চিন্তা কি ? আপুনের বাঁধানো টেমপ্লেটে তো দেখছি সবই আছে !! পিওর আবাপ থট প্রসেস স্পেশালিষ্ট থাকতে আবার বাদ পড়ে যাওয়ার চিন্তা কি;-)যে ভুল হলেই মানেবই ধরিয়ে দেবে
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১৩ মে ২০১০ ১৫:০২441893
  • আহা, খচেন ক্যান? আজ শৌচকার্যের সময় আবাপ জোটেনি? :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন