এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ক্লাইমেট চেঞ্জ

    dri
    অন্যান্য | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৯ | ৮৮২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dri | 117.194.236.162 | ০৭ মার্চ ২০১০ ০১:০৩441052
  • ডেমোক্রেটিক আর রিপাবলিকান, এই দুটো হল দুটো বক্স। আর এই বক্সগুলো ক®¾ট্রালিং পাওয়ারদের কনস্ট্রাক্ট। মানুষকে বাক্সের মধ্যে ফেলতে পারলে মাস থট ক®¾ট্রালিংএ সুবিধে হয়। এদের মধ্যে ডিবেটগুলো কি হবে এবং তাদের চরিত্র কি হবে সেগুলোও ক®¾ট্রালিং পাওয়ারই ঠিক করে দেয়, বিভিন্ন মিডিয়া চ্যানেলের মাধ্যমে। ঠিক করে দেওয়া ডিবেটগুলো হল ফেমিনিজ্‌ম ভার্সেস ফ্যামিলি ভ্যালুজ, মোর ওয়ার ভার্সেস লেস ওয়ার, গে রাইট্‌স মুভমেন্ট ভার্সেস স্যাংটিটি অব ম্যারেজ বিটউইন আ ম্যান অ্যান্ড আ উওম্যান, প্রো-গ্লোবাল ওয়ার্মিং ভার্সেস গ্লোবাল ওয়ার্মিং ব্যাশিং, ডারউইনিজ্‌ম ভার্সেস ক্রিয়েশানিজ্‌ম, গান ওনারশিপ ভার্সেস ব্যানিং গান্‌স, প্রাইভেট ওনারশিপ ভার্সেস স্টেট ক®¾ট্রাল, ইয়াডা, ইয়াডা, এবং ইয়াডা। কোন বাক্সের মানুষ এই বিতর্কের কোন দিকে থাকবেন সেটাও ফিক্স করে দেওয়াই আছে। এইবার মানুষের কাজ হল বড় হওয়ার পথে কোন একটি বাক্সে ঢুকে পড়া। কোন একজন, সে হয়ত রিপাবলিকান, কারণ তার বাড়ির সবাই রিপাবলিকান, হয়ত বাবা মিলিটারিতে কাজ করেছেন, বা সামথিং। এইবার সে প্রায় রিফ্লেক্সিভ ভাবে রিপাবলিকান। সে গ্লোবাল ওয়ার্মিং বিরোধিতা করে, কারণ হয়ত সে ফক্স চ্যানেল দেখে, আর ফক্স চ্যানেল গ্লোবাল ওয়ার্মিং ব্যাশিং করে। (আপনার বন্ধু এই ক্যাটেগরিতে পড়েন আমি বলছিনা, উনি হয়ত বুঝেশুনেই সাপোর্ট করেন)। এইবার স্বার্থের ব্যাপারে একটা জিনিষ মনে রাখা জরুরি। দক্ষিণপন্থী নিউজচ্যানেলগুলোর একটা বড় স্পন্সর তেলের কোম্পানীগুলো। তেলের কোম্পানীর গ্লোবাল ওয়ার্মিং বিরোধী কথা বলার ডাইরেক্ট স্বার্থ আছে। কারণ বেশী গ্রীন টেকনোলজি হয়ে গেলে ঝাড় খাবে তেলের কোম্পানীগুলো। যদিও অ্যাকচুয়ালি অধিকাংশ তেলের কোম্পানীই এখন তাদের বেট হেজ করে রেখেছে। মানে গ্রীন টেকনোলজিতে ইনভেস্ট করে রেখেছে। যদি একটা সাইড ডুবে যায় তাহলে অন্য সাইডটা ধরে ভেসে উঠতে পারে। ঐজন্য মাঝে সাঝে দেখবেন তেলের কোম্পানীও নানারকম পরিবেশবাদী কথা বলছে, পশুসংরক্ষণের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ছে, ব্রেস্ট ক্যানসার রিসার্চের জন্য দৌড় প্রতিযোগিতা স্পন্সর করছে, আরো নানারকম দেখো-আমি-কি-সুইট ধরণের অ্যাক্টিভিটি করছে।

    আজকের দিনে তেল বেস্‌ড একটা ইকনমি অলরেডি বিদ্যমান। গ্রীন টেকনোলজি যদি এর মধ্যে যায়গা করে নিতে চায় নর্মাল কোর্সে, তাহলে তাকে এগ্‌জিস্টিং টেকনোলজির সাথে কম্পিট করেই জায়গা করে নিতে হবে। কিন্তু তাতে প্রফিট কম। ব্যাঙ্কাররা চাইছে এমন একটা সিস্টেম বানাতে যাতে প্রফিট বেশী এবং স্পেকুলেশানের জায়গা আছে (কার্বন ক্রেডিট বেস্‌ড)। এবং বলাই বাহুল্য তাতে কনজিউমারের লাভ কম। এটা এক ধরণের গ্লোবাল ট্যাক্সেশানের সিস্টেম। যদিও তেলও বেসিকালি তাই। কিন্তু তবু তেলে একটা ট্যান্‌জিব্‌ল কমোডিটি আছে। কার্বন ক্রেডিট ব্যাপারটা একটা অদ্ভুত ব্যাপার। অনেকটা ফ্রিকোয়েন্সি বেচে পয়সা করার মত।

    এই ধরণের গ্লোবাল ট্যাক্স বসানোর নানা রকমের ইন্টারেস্টিং এফর্ট আছে। এই তো সেদিন মাইক্রোসফ্‌ট সাজেস্ট করেছে ইন্টারনেটকে ভাইরাসমুক্ত করার জন্য নেট ট্যাক্স বসালে কেমন হয়? http://www.pcworld.com/businesscenter/article/190581/microsofts_charney_suggests_net_tax_to_clean_computers.html। ব্যাপারটা অনেকটা গোয়ালের প্রহরী হিসেবে বাঘকে অ্যাপয়েন্ট করার মত, তাও পয়সা দিয়ে।
  • pi | 128.231.22.89 | ০৮ মার্চ ২০১০ ২১:৪৫441055
  • আচ্ছা, খরা, বন্যা, অতিবৃষ্টি, এগুলো নিয়ে দ্রি র কি বক্তব্য? গ্লোবাল ওয়ার্মিং হচ্ছেনা, তার প্রমাণ ?
  • dri | 117.194.230.228 | ০৮ মার্চ ২০১০ ২১:৫৪441056
  • খরাতে গ্লোব এট্টু ওয়ার্ম হল। কিন্তু বন্যা, অতিবৃষ্টি এগুলোও কি গ্লোবাল ওয়ার্মিং? আমি তো ভাবলাম ধরণী এট্টু শীতল হল। আবার স্নোফলে এট্টু হিহি করে কাঁপল। সব মিলিয়ে -- কখনো ওয়ার্মিং, কখনো কুলিং। মানে দুটোই তো অপশান। র‌্যান্ডম গেস করলেও ঠিক হবার প্রব্যাবিলিটি ৫০%।

    কিন্তু খরা, বন্যা, অতিবৃষ্টি আর স্নো এর মধ্যে কোনটার জন্য কার্বন ডাই অক্সাইড রেসপন্সিব্‌ল?
  • pi | 128.231.22.89 | ০৮ মার্চ ২০১০ ২১:৫৮441057
  • কোন জায়গায় বন্যা হলে গ্লোবাল ওয়ার্মিং কমে গ্যালো ?

  • pi | 128.231.22.89 | ০৮ মার্চ ২০১০ ২২:০৭441058
  • আর এগুলো গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণ না ফল সেই ব্যাপারটি ই তো গুলিয়ে যাচ্ছে ! :)

    যাই হোক, এটা একটু পড়ে দেখুন।

    http://www.usatoday.com/weather/climate/globalwarming/2008-12-19-global-warming-severe-storms_N.htm

    The frequency of extremely high clouds in Earth's tropics — the type associated with severe storms and rainfall — is increasing as a result of global warming, according to a study by scientists at NASA's Jet Propulsion Laboratory, Pasadena, Calif....

    ....The AIRS data were used to observe certain types of tropical clouds linked with severe storms, torrential rain and hail. The instrument typically detects about 6,000 of these clouds each day. Aumann and his team found a strong correlation between the frequency of these clouds and seasonal variations in the average sea-surface temperature of the tropical oceans.

    For every 1.8-degree (F) increase in average ocean surface temperature, the team observed a 45-percent increase in the frequency of the very high clouds. At the present rate of global warming of 0.23 degrees per decade, the team inferred the frequency of these storms can be expected to increase by six percent per decade.


  • pi | 128.231.22.89 | ০৮ মার্চ ২০১০ ২২:০৯441059
  • কিম্বা সায়েন্সের এই পেপারটি।

    http://www.world-science.net/exclusives/080807_rainfall.htm

    Al­lan and So­den used sat­el­lite ob­serva­t­ions and com­pu­ter sim­ula­t­ions to study the rela­t­ion­ship be­tween trop­i­cal rain­fall and changes in Earth’s sur­face tem­per­a­ture and at­mos­pher­ic mois­ture.

    The ob­serva­t­ions point to a di­rect link be­tween warm­er cli­mate and an in­crease in ex­treme pre­cipita­t­ion based on both sat­el­lite da­ta and sim­ula­t­ions, they wrote.
  • dri | 117.194.231.3 | ০৮ মার্চ ২০১০ ২২:৪৪441060
  • প্রথমত:, ইউএসে টুডের আর্টিক্‌লটি ২০০৮ এ লেখা। ২০০২ থেকে ট্রেন্ড কুলিংএর। তাও লেখা আছে At the present rate of global warming of 0.23 degrees per decade ...। এই ধরণের টুকটাক মিথ্যে কথা লেখা খুবই থাকে।

    বৃষ্টির কজ গ্লোবাল ওয়ার্মিং। গরম না হলে জলীয় বাষ্প হবে কিকরে? কিন্তু এফেক্টটা কি ? সেটা নিয়ে কোথাও কোন কথা দেখলাম না তো। পৃথিবীর শুধু ওয়ার্মিং পার্টটা ক্যালকুলেট করে কুলিংটা একদম বাদ দিলে তো নেট ওয়ার্মিং দেখাবেই।
  • pi | 128.231.22.89 | ০৯ মার্চ ২০১০ ০০:২৫441062
  • কিছু বুঝলাম না। এই 'টুকটাক মিথ্যে কথাগুলো' মানে ?

    Estimates by NASA's Goddard Institute for Space Studies and the National Climatic Data Center show that 2005 was the warmest year since reliable, widespread instrumental measurements became available in the late 1800s, exceeding the previous record set in 1998 by a few hundredths of a degree.

    আর বিশেষ করে যেটা বুঝলাম না, সেটা হল, বৃষ্টির পর ঠাণ্ডা হলে কতটা ঠাণ্ডা হল, তাপমাত্রা রেকর্ড করার হচ্ছে সময় ই তো সেটা ধরা থাকছে। আর এরকম সব তাপমাত্রার রেকর্ড নিয়েই তো গ্রাফ টা বানানো হয়।

    নাকি বৃষ্টিপাত , তুষারপাত হবার ঠিক আগের মুহূর্তের তাপমাত্রা রেকর্ড করে সেটাকে দিনের তাপমাত্রা বলে চালানো হয় ? :)

    ডেটা কিভাবে রেকর্ড করা হয়, এতো চাইলেই জানা যায়। দেখে নিতে পারেন তো।
  • vikram | 193.120.76.238 | ০৯ মার্চ ২০১০ ১৫:১২441063
  • আবার উল্টো ও হয়, সব সময়। মাটি থেকে আকাশে উঠছেন উঠছেন,এই সময় চাপ কমছে, তাপমাত্রা কমছে, জলীয় বাষ্প জলে পরিণত হচ্ছে (ধরে নিচ্ছি বাতাসের ছোট্ট টুকরোটি শোঁ করে উঠে গেছে, তাপ ফাপ দেবার নেবার সময় পায় নি, মন্দলোকে অ্যাডায়াবেটিক বলে, যদিও চিনি নাই) - বাস, লীনতাপ ছেড়ে দিলো, জলীয় বাষ্প যেই লীনতাপ ছেড়ে দিলো, অমনি আবার বাতাস গরম হলো।

    তো এইরকরম বিচিত্র কারণে বাতাসের তাপমাত্রা কমে, বাড়ে নানারকম। তাই জন্য রোজ রোজ মাপতে হয়, ঝড়, জল, বরফ যাই হোক না কেন। তারপরে সেগুলো একাট্‌ঠা করে যত অংক।

    আসলে, শুধু তাপমাত্রা দিয়েও করা হচ্ছে না। ধরুন আর্কটিক অঞ্চল থেকে কয়েক হাজার বছরের জমে থাকা বরফের সিলিন্ডার কেটে নেওয়া হলো। গাছের গুঁড়ির মতো বরফের ও স্তরায়ন তল হয়। প্রতিটি স্তর একটা ইউনিট অফ সময়ের সূচক। ছাত্রছাত্রীরা কর্তছে কি, সেই বরফকে স্তরে স্তরে গলাচ্ছে। গলিয়ে তার থেকে হাওয়া বের করছে, প্রতিটি স্তরের হাওয়ার কেমিকাল টেস্ট হচ্ছে, মানে প্রকৃতি নিজেই স্যাম্পেল করে রেখেছে হাওয়া এভরি ফিউ ইয়ার্স, আর সেই স্যাম্পেল থেকেও মোটামুটি ভাবে দেখা যাচ্ছে যে কোন সময় কি গরম কি ঠান্ডা তার সাথে কেমন মেলজোল। অবিশ্যি তাতে করে কিছু কিছু মডেলের পরিবর্তন, কিছু প্যারামিটারের ক্যালিব্রেশান এগুলিও হয়ে যাচ্ছে।

    দুর্জনে বলবেন বেশ, তাইলে কার্বন ডাই অক্সাইড ফাইড বেশি হলেই ঝাড়। কিন্তু সেখানেই গণ্ডগোল। যদি স্যাটেলাইটের ছবি দেখেন, দেখতে পাবেন, রাতের বেলা কিভাবে অয়ামাজনের ওপর, আফ্রিকার বড়ো বড়ো জঙ্গলের ওপর লাল টকটকে হয়ে গেছে। আসলে গাছ রাতে কার্বন ডাঈ অক্সাইড ছাড়ে সেটা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। তাহলে উপায়? দোষটা গাছের নয়, স্যাটেলাইটের। এখনও পর্যন্ত যেসব ছবি দেখা যাচ্ছে, সেগুলি আসলে মাটির খুব কাছ থেকে ওপর অবধি প্রোফাইল ঠিক করে দিতে পারছে না। তাই নতুন স্যাটেলাইটে খুব কাজ, ইউরোপ, আমেরিকা, জাপান তিনজনে কম্পিত আঋআ, আঙং বিহোল্ড, নূতন ছবিগুলি সত্যি ই আগের থেকে অনেক উন্নত। কিন্তু ডেটা নাই। কেন ন্নাই? কারণ এটি নূতন। ডেটা পেতে সময় লাগবে। তাহলে? ফিজিক্স এর্ত ল এর ওপর ভর করে সিমুলেট করো, ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো।

    আবার ওদিকে বায়োলজিস্ট আর স্ট্যাটিসটিক্সের লোকেরা আঁতাঁত করেছে। হ্রদের নিচে পরাগরেণুর ফসিল স্তরে স্তরে পেয়েছে, তার সঙ্গে যদ্দিন পাওয়া যায় তদ্দিনের কিসব তাপমাত্রা, বাষ্প ফাষ্প মেপে এস্টিমেট করেছে কবে আয়ার্ল্যান্ডে একটি আইস এজ হয়েছিলো। সেই সময়টা মোটামুটিভাবে এখানে খুঁড়ে পাওয়া ব্যাপারের সাথে মিলে যাচ্ছে। তাহলে কি এটার ওপর ভর করে ভবিষ্যতের কথা বলা যাবে?

    এরকম নানা লোকে নানাভাবে কাজ করছে। কেউ গুল মারছে। অনেকে মারছে না। কি হচ্ছে বোঝার চেষ্টা করছে। কেন করছে? কারণ যে ক্ষেত্রে তারা এই সম্ভাবনার বীজটি উপ্ত করার চেষ্টা করছে, তাতে এইসব গেস, থিওরি এগুলি বেশ ভালো কাজ করেছে। মোট কথা ব্যাপরটা একেবারেই সরলীকৃত নয় - ডেটা নিলাম, গ্রাফ প্লট করলাম, পেন দিয়ে ওঠানামা দেখলাম আর কোরিলেশান। শুধু এই লেভেলের কাজে কিছু সরানো অসম্ভব। ঢপ অবশ্যই আছে, কিন্তু তিমিঙ্গিল ও তিমিঙ্গিলগিল ও আছে।

    এবারে যাঁরা বিজ্ঞানী তাঁরা এ নিয়ে একটু আলোকপাত করুন। এখেনে কি এই বাজারে কেউ ক্লাইমেট চেনজে কাজ করে না? হেবি পয়সা এই মার্কেটে।
  • dri | 117.194.235.151 | ০৯ মার্চ ২০১০ ২২:৩৭441064
  • তাহলে দেখা যাচ্ছে নাসা এবং ইস্ট অ্যাংলিয়ার ২০০০-২০১০ এর ডিকেডের অ্যাসেসমেন্ট একেবারে আলাদা। নাসা এই ডিকেডকে বলছে হটেস্ট ডিকেড অন রেকর্ড। কিন্তু ফিল জোন্স পাবলিক ইন্টারভিউতে বলেছেন ১৯৯৫ থেকে ওয়ার্মিং নট সিগনিফিক্যান্ট, ২০০২ থেকে ট্রেন্ড অ্যাকচুয়ালি কুলিংএর। সেই ইন্টারভিউয়ের লিংক আমি আগে দিয়েছি। এবার খুব মুস্কিলে পড়লাম। চারটে গ্রুপ টেম্পারেচার মাপছে। গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর ব্যাপারে কোন ডিসপিউট হলে আমরা এই চারটের মধ্যে যেটা ম্যাক্সিমাম সেইটাই ধরব। তাহলে ওয়ার্মিংটা প্রমাণ করা সুবিধে হবে।

    ২০০৫ এর NOAA র ডেটা
    2005 1 0.5648
    2005 2 0.4458
    2005 3 0.6515
    2005 4 0.6710
    2005 5 0.6237
    2005 6 0.6594
    2005 7 0.6426
    2005 8 0.5834
    2005 9 0.6587
    2005 10 0.6477
    2005 11 0.6817
    2005 12 0.5536


    ২০০৫ এর ইস্ট অ্যাংলিয়ার ডেটা
    2005 0.452 0.364 0.493 0.530 0.476 0.506 0.532 0.502 0.498 0.495 0.478 0.366 0.474


    আমাদের বোধহয় নাসার একটি স্ক্যান্ডালের জন্য অপেক্ষা করা উচিত।

    তবে অ্যালান আর সোডেনের বক্তব্য পড়লাম। কাল সময় হয় নি। খুব বেশী বৃষ্টি হলে ওয়ার্মিং হয়। এবছর বিশেষ করে সাদার্ন হেমিস্ফিয়ারে খুব বেশী বৃষ্টি হচ্ছে। হবে কি ওয়ার্মিং? সব মিলিয়ে। আফটার ডুয়িং অল দা অ্যাডিশান্‌স অ্যান্ড সাবট্র্যাকশান্স?
  • dri | 117.194.232.227 | ১২ মার্চ ২০১০ ২০:৫৪441067
  • দূর, দূর এই ইউ এনের প্যানেল তো ঢপ চেপে দেওয়ার জন্য বসল।
  • dri | 117.194.232.227 | ১২ মার্চ ২০১০ ২১:২২441069
  • আই এম এফ একটা ক্লাইমেট ফান্ড প্রোপোজ করল! এইটাই দা মোটিভ। http://www.environmental-finance.com/onlinews/0311ste.html
  • dri | 117.194.234.100 | ১৪ মার্চ ২০১০ ২২:৫৫441070
  • নিউ ইয়র্ক ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ভারী ঝড়বৃষ্টি। তিন লাখের বেশী কাস্টমারের পাওয়ার কাট। http://edition.cnn.com/2010/US/weather/03/13/severe.weather/?hpt=T1
  • 0 | 62.193.245.233 | ২৭ মার্চ ২০১০ ১৮:০২441076
  • ২০০৮ সালের জুলাইয়ে পরিবেশ-গবেষণা সংস্থা ARPANএর দাখিল করা PILএর শুনানিতে গতকাল গৌহাটি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রায় দিয়েছে, ত্রিপুরাতে ১৫ বছরের বেশী পুরনো গাড়ি বাতিল করতে হবে। যদিও কোন সময় সীমা বলা হয়নি।
    http://in.news.yahoo.com/43/20100326/812/tnl-court-bans-15-year-old-commercial-ve.html
  • dipu | 61.12.12.83 | ৩০ মার্চ ২০১০ ১০:৩৭441078
  • সুন্দরবনের পূর্বাশা/নিউ মুর দ্বীপের মালিকানা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে তিরিশ বছর ধরে বাওয়াল চলছিল। সে বাওয়াল মিটেছে। বঙ্গোপসাগরের জলতল বেড়ে দ্বীপটা পাকাপাকি ডুবে গেছে।

    http://news.bbc.co.uk/2/hi/business/8584665.stm
    http://tinyurl.com/ydvb3u2

    ....An island disputed by both India and Bangladesh has been claimed instead by the ocean, marking a rare instance where suspected climate change may contribute to the easing of a conflict......"What these two countries could not achieve from years of talking, has been resolved by global warming," said Professor Sugata Hazra of the School of Oceanographic Studies at Jadavpur University in Calcutta.....
  • dri | 117.194.227.4 | ১৬ এপ্রিল ২০১০ ২৩:৩৮441081
  • বিহার এবং উত্তর বঙ্গে আনেক্সপেক্টেড টর্নেডোতে মৃত ১২০, আড়াই লাখ হোমলেস। http://www.theepochtimes.com/n2/content/view/33511/

    এপ্রিলে রেকর্ড গরম পড়ল ভারতের কিছু কিছু যায়গায় (রাজস্থান, দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিম বঙ্গ)।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন