এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • h | 203.99.212.224 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১১:০৫412164
  • বার খেয়ে গিয়ে দুজন আত্মীয় কে ফোন করে এই গল্পটার কথা বলেছি। জানেন না কি মিস করিতেছেন টাইপের। চাইলে প্রিন্ট ও দেবো বলেছি। ফ্যান্টাস্টিক।
  • Blank | 203.99.212.224 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১১:২৯412165
  • কবিতা আর ছবি মিলিয়ে ঐ পেজ গুলো বেশ ছাপা ম্যাগাজিন টাইপ হয়েছে, তবে কবিতার ফন্ট আরো বোল্ড বা অন্য রকম হওয়া উচিৎ ছিলো। আর আমার মনে হয়েছে কবিতার পাতাগুলোর পাশে গল্পের পাতা গুলো বেশ ন্যাড়া ন্যাড়া সাদাটে।
    অপ্পন দার কবিতা ব্যাপক হয়েছে (আলাদা করে অপ্পন দার নাম কল্লুম কারান অপ্পন দার কবিতা আগে পড়িনি)। টিমের গুলো দারুন, মনে হচ্ছে এগুলো চিরকালই বাংলায় ছিলো। সুমন মান্নার গুলো খুব মনকাড়া।
    কবিতার পরে পড়েছি আপাতত বৈ দার লেখাটা। আরো কিছুটা চললে ভালো হতো মনে হয় লেখাটা। আসলে এই ধরনের কিছু নিয়ে টই তে কথা হলে বৈ দা যেখান থেকে কথা বলা শুরু করে, সেখানে এই লেখাটা শেষ করেছে। এটা নিয়ে আরো নাড়া চাড়া চলুক।
    চন্ডালী ভালো লাগে নি। চন্ডালী মানে কি শুধুই ননসেন্স ছড়া নাকি? কিছু লেখা পত্তর ও এক্সপেক্ট করেছিলাম। গতবারের মতন 'ন্যানো' মার্কা কিছুর থাকলে ভালো হতো।
    বাকি গুলো এখনো পড়া হয় নি
  • r | 125.18.104.1 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৩:৫৬412166
  • শিবুদা, সাহানা, দীপাঞ্জন, বোধি, ইন্দো, সৈকত, অরিন্দম, আনন্দ, ব্ল্যাঙ্কি এবং আরও যারা লেখাটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। দু একটি কথা বলার ছিল, যা সৈকত আর ইন্দোর মন্তব্য পেয়ে গেলে, এক পোস্টেই বলে দেওয়া যেত।

    ব্ল্যাঙ্কি ঠিকই বলেছে। এই লেখার পরে আরও অনেক কথাই বলার থাকে, এবং আছে। কিন্তু এক লেখায় সব কথা বলে দেওয়ার দরকারটাই বা কি? অতএব বাকি কথাগুলো অপেক্ষায় থাকুক।

    শিবুদার লেখাটার জন্য ধন্যবাদ। তবে বিভিন্ন নৈতিক ব্যবস্থার তুলনা এবং একটি বিশেষ নৈতিক ব্যবস্থা বিবর্তনের মাধ্যমে কি করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়- এ নিয়ে খুব একটা আলোচনা করি নি, কারণ সেটা লেখার উদ্দেশ্য ছিল না। তবে ইভোলিউশনারি গেম থিওরিকে ব্যবহার করে নৈতিকতার বিবর্তনের তঙ্কÄতলাশ আলোচনার জন্য বেশ ইন্টারেস্টিং। "সময়ানুবর্তিতা" নিয়ে কৌশিক বসু এবং ইয়র্গেন ওয়ায়েবুলের লেখা পেপরটি পড়ে দেখতে পারেন।

    লেখাটির প্রেক্ষাপট আরও ব্যক্তিগত। নৈতিকতার নৈর্ব্যক্তিক তঙ্কÄ নয়, বরং নৈতিকতার প্র্যাক্সিস নিয়ে কিছু ভাবনাচিন্তা। তাই সাবেকী প্রবন্ধের স্টাইল ছেড়ে আরও খোলামেলা কথোপকথনের স্টাইল ব্যবহার করতে হয়েছে। অনেকসময় প্রবন্ধের আঁটোসাঁটো ভাব থাকে নি, কথার পিঠে অনেক কথা প্রক্ষিপ্তভাবে এসেছে। সেটা সচেতন প্রয়াস।

    লেখাটার বীজ রয়েছে বোধির একটা শব্দবন্ধে- "বিগ কোয়েশ্চন্‌স"। লেখার সময়ই টের পাচ্ছিলাম, আমরা, বিশেষত: সেকুলার চিন্তাভাবনার জগতে যারা আছি, ক্রমে নৈতিকতার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। তাই যত সহজে আমি রাজনীতি নিয়ে লিখতে পারব, ব্যক্তিগত নৈতিকতা নিয়ে আমি তত সহজে লিখতে পারব না। "বড় বড় কথা" বা "ন্যাকা ন্যাকা কথার" থেকে আমাকে সযত্নে দূরে থাকতে হবে। তাই রবীন্দ্রনাথের কাছে আমাকে ভাষা ধার করতে হয়। কারণ সেকুলার "আমি" সরাসরি নৈতিকতার কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করি। একটা সময়ে যা ছিল "বেসিক" ক্রমে তা "বিগ" হয়ে গেল। পামুকের লেখার উদ্ধৃতি সেই কারণেই।

    অনেকটা আর্থিক বাজারের ডেরিভেটিভের মত। ক্রমে ডেরিভেটিভটাই মুখ্য হয়ে উঠল, কিন্তু ডেরিভেটিভের মূল্য যে সমস্ত অ্যাসেটের মূল্যের উপর নির্ভর করে তারা চলে গেল বিস্মৃতির গহ্বরে। সংকট এলে তখন দেখি, ভিতটাই নড়বড়ে হয়ে পড়েছিল, যা উপরের চাকচিক্য দিয়ে বেশিদিন সামলানো গেল না।

    এই লেখা সেই প্রায়াবলুপ্ত ভাষায় কথোপকথন আরম্ভের একটা টলোমলো প্রয়াস।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৫:২৬412167
  • নক্সা নয় - কথোপকথন, সংলাপ - হোয়াটেভার ইট ইজ, আদৌ ম্যাটার করে না - ব্রিলিয়ান্ট।
  • indrani | 114.73.46.157 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৫:৩১412168
  • গুরুচন্ডা৯ ১৩র সম্পাদকীয় প্রথম পাতায় আছে, সূচীপত্রে নেই। থাকা উচিত ছিল না? এর আগের সংখ্যায় 'সম্পাদকীয়র বদলে' প্রথম পাতার সঙ্গে সঙ্গে মূল সাময়িকীতেও ছিল তো।

    আলাদা করে কোনো একটি দুটি লেখার উল্লেখ বা ভূয়সী প্রশংসায় সংকোচ বোধ করি।
    সব মিলিয়ে সম্মিলিত প্রয়াসকে সাধুবাদ। এযাবৎ গুরুচন্ডালিতে প্রকাশিত গদ্য ও কবিতার মান মোটামুটি অক্ষুণ্নই-সম্পাদকমন্ডলীর ধন্যবাদ প্রাপ্য-একারণে।
    তবে, প্রায় এক বছর পরে প্রকাশিত সংখ্যা ঘিরে আশা আরো একটু বেশিই ছিল। তা মেটে নি। অবশ্যই একান্ত ব্যক্তিগত মত।
  • Samik | 122.160.41.29 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৫:৩৭412169
  • গুরুতর গুরু তের।
  • h | 203.99.212.224 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৫:৫৯412170
  • কবিতায় ছবির ব্যাপারে সৈকত আর দময়ন্তীর পয়েন্ট টেকেন। কেস হল, আমার আসলে ছবি দেখতে খুব ভাল্লাগে, বিশেষত: স্কেচ বা এচিং। দেখো পরের বার রাখবে কিনা। রাখলে আমার হেবী ভালো লাগবে। ডি: ব্যক্তিগত মত। শুধু ছবির সেকশন ও করে দিতে পারো।
  • saikat | 202.54.74.119 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:১৭412171
  • র-এর লেখাটা সম্বন্ধে আমার আপাতত যা মনে হয়েছে -

    ১) গতকাল লেখাটা পড়ার পরে ভেবেছিলাম, ব্যক্তিধর্ম বনাম দলধর্ম এবং প্রতিবাদের ক্ষমতার সাথে প্রতিবাদের জড়িয়ে যাওয়া সম্বন্ধে জ্যাঠামশায়ের যে উক্তিটা সেটা কি প্রক্ষিপ্ত? ঐ অংশটা বাদ দিলে লেখাটার মূলত দুটি ভাগ - (ক) ব্যক্তিধর্ম কি ? (খ) ঈশ্বর মৃত এবং 'এই জীবন লইয়া কি করিব' চিন্তাটা ব্যক্তিমানুষকে কোন গহ্বরের সামনে দাঁড় করায়(rationalist বঙ্কিমও কিন্তু উত্তরটা ধর্মের মধ্যেই পেয়েছিলেন, একটু অন্যভাবে)।
    এখন মনে হচ্ছে যে কালকের চিন্তাটা ভুল ছিল। যেহেতু ব্যক্তির নৈতিকতা জন্ম নেয় সামাজিক সংঘটনের মধ্যে থেকে (বুদ্ধ-মার্ক্স সমেত), অতএব বলা যেতে পারে বর্তমান পশ্চিমবংগের হাল-হকিকত বৈজয়ন্তবাবুকে প্ররোচিত করেছে এই লেখাটা লিখতে এবং তার ইংগিতটা আছে শেষের ঐ অংশটাতে। সেই হিসেবে উক্তিটি যুক্তিযুক্ত।

    ২) পামুকের বইটার যে চ্যাপ্টারটা থেকে "Cleansed of religion, home became as empty as the city's ruined yalis and as gloomy as fern-darkened gardens surrounding them" উদ্ধৃতিটা দেয়া হয়েছে সেই চ্যাপ্টারটির বক্তব্য আমাদের মত 'শিক্ষিত', 'সেকুলার' , এবং কিয়ত পরিমানে westernised কিন্তু ধর্মীয় আচার-আচরণ মেনে চলা বাঙালীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য বলেও মনে হয়। কালকে বাড়ী গিয়ে ঐ চ্যাপ্টারটি উল্টোতে গিয়ে মনে প্রশ্ন এল যে ব্যক্তির নৈতিকতা থেকে কি করে সঙ্ঘ / সংঘটিত ধর্মের উদ্ভব হয়? অবশ্যই এটা অন্য একটা প্রবন্ধের বিষয়।

    ৩) আচ্ছা, আর্টিস্টের স্বধর্ম / নৈতিকতা বলে কিছু হয়? নাকি সেটা বুর্জোয়া যুগের ফল? এটা মনে হচ্ছে, আবারও জ্যাঠামশায়ের শেষ উক্তির প্রসংগে (বোঝাই যাচ্ছে আমাদের যত সমস্যা বর্তমানকে নিয়ে এবং তার সাথে কিভাবে যুক্ত আছি তার মাধ্যমে)। গত দু বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গে যে প্রতিবাদ ধর্ম পালিত হয়েছে তার পুরোধা তো 'আর্টিস্টরাই'। শব্দটা সদর্থেই ব্যবহার করলাম এবং এর মধ্যে কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকার-চলচ্চিত্রকার সবাই আছেন। তো আর্টিস্টের স্বধর্ম/নৈতিকতা তো তৈরী হয় (ক) তার কাজের প্রতি সৎ থাকা থেকে, (খ) চারপাশের এবং সময়ের প্রতি দায় থেকে। প্রতিবাদ ক্ষমতার হাতে বন্দী হয়ে যেতে পারে জেনেও (কিন্তু তার পূর্বশর্ত হল নিজের কাজের প্রতি সৎ না থাকা) আর্টিস্ট তো তার স্বধর্মে স্থিত থাকার জন্যই রাস্তায় নামতে পারেন। কিন্তু তারপর তিনি কোন পথে হাঁটবেন, আদৌ ঠিক পথ নেবেন / নিচ্ছেন কিনা এই প্রশ্নটাও হয়ত র-বাবুর মাথায় ছিল লেখাটা গড়ে তোলার সময়ে।

    (৪) কোন প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের এই রকম একটি বাক্য আছে - 'আধুনিক সমস্যা বলে কিছু নেই। মানুষের সব/অধিকাংশ সমস্যাই চিরকালীন।' এই মাত্র কথাকটি মনে পড়ল বলে যোগ করে দিলাম।
  • saikat | 202.54.74.119 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:২২412172
  • * (১) নং অংশের প্রথম বাক্যে --

    ব্যক্তিধর্ম বনাম দলধর্ম এবং ক্ষমতার সাথে প্রতিবাদের জড়িয়ে যাওয়া সম্বন্ধে ....
  • sayan | 160.83.96.82 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:২৬412174
  • ইঁয়ে, শুধু অপ্পনের কবিতাই পড়েছি আর কিছুই পড়া হয়নি। "শুধু' কারণ ভদ্রলোক যে এত ভালো ল্যাখেন আগে জান্তুম্না। বাকিগুলো ধীরে সুস্থে পড়বো। সোমবার গুরু বেরোলে পড়া ও কাজ একটু চাপ হয়ে যায়।

    ও ইয়েস, স্কেচ বা এচিং এর ব্যাপারে, এইধরণের কবিতার সাথে ছবি থাকলে ভালো লাগবে। শুধু টেক্‌স্টের ফন্টসাইজ বাড়ানো বা হাইলাইট করা যেতেই পারে। ব্যক্তিগত মত।
  • arjo | 168.26.215.13 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:০০412175
  • কবিতার সাথে ছবি বেশ ভালো ব্যপার। শুধু ছবি মাঝে মাঝে কালো হয়ে এমন হয়েছে যে কবিতা পড়া যাচ্ছে না। আর বাকীটা ভালো প্রয়াস।
  • r | 125.18.104.1 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:৪৩412176
  • সৈকতকে:

    ১। প্রক্ষিপ্ত নয়। ঠিকই বলেছেন।

    ২। এই ভাবনা থেকেই পামুককে উদ্ধৃত করা। প্রাক-আধুনিক ধর্মীয় সমাজ থেকে আধুনিক সেকুলার সমাজে বিবর্তনের টানাপোড়েন বোঝার জন্য। অবশ্যই বাঙালী মধ্যবিত্ত সমাজের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

    ৩। ভারি প্রশ্ন- আলাদা আলোচনার যোগ্য। তবে খুব ছোটো প্রেক্ষিতে এটা লক্ষ্য করুন- "সন্ত্রাস" বা কিছু সুনির্দিষ্ট ঘটনার 'প্রতিবাদের" কথা বলা হয় নি, বলা হয়েছে "দলধর্মের প্রতিবাদের" কথা। প্রসঙ্গটা তিক্ত বলে বিশদে যাব না। কিন্তু দলধর্ম পালন করে দলধর্মের বিরুদ্ধতা হয় না। সেখানেই স্বধর্মচ্যুতি।
  • h | 203.99.212.224 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:৪৫412177
  • আর্জো আর ইন্দ্রাণীর কাছ থেকে পাওয়া শিক্ষা টা নিলাম। হ্যাঁ লাফাবার কিসু নাই, আরো অনেক লিখতে হবে ভালো লিখতে হবে, অনেক দিন যেন গুরু বেরোয় ইত্যাদি। প্রতিটা সংখ্যাই যেন আগের গুলোর থেকে ভালো হয় ইত্যাদি। এই গুলো তো খাঁটি কথা। চলো আমি টার্গেট দিলাম। মিনিমাম বিশ বছর চালাতে হবে। এবং বছরে একটা হিসেবে নয়;-) আমি বেঁচে থাকলে প্রতিটা সংখ্যাই উৎসাহ নিয়ে পড়ব। প্রমিস।
  • san | 12.144.134.2 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:৫২412178
  • ইয়ে, শুধু উৎসাহ নিয়ে পড়ব না বলে উৎসাহ নিয়ে লিখব বললে বেটার হত আর কি ।
  • indrani | 122.110.36.21 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৩৭412179
  • সত্যি, জ্যাঠামশাই ও শ্রীবিলাসের সংলাপ অনেক কথা টেনে আনবে। শিবু , সৈকতের পোস্ট সে কথাই বলে।
    মনে পড়ে যায় রিচার্ড ডকিন্সের দ্য রুটস অফ মরালিটি: হোয়াই আর উই গুড- যেখানে প্রশ্ন উঠেছে: ডাজ আওয়ার মরাল সেন্স হ্যাভ আ ডারউইনিয়ান অরিজিন? উঠে এসেছে সঙ্গত কারণেই ইজরায়েলি জুলজিস্ট জাহাভির থিওরি, উঠে এসেছে 'Potlatch effect প্রসঙ্গ...
    আর মনে পড়ে যায় - সৈকতের পোস্ট টি ঘিরে মনে পড়ে যায়-সমারসেট মমের রাইটার্স নোটবুকের বিক্ষিপ্ত কিছু লাইন।
    সৈকতের প্রতিবাদের ধর্ম প্রসঙ্গে মনে আসে শঙ্খ ঘোষের প্রণবেশ সেনের স্মারক বক্তৃতা, ২০০৭-'...বানিয়ে তোলার এই আস্ফালনে এই চিৎকারে চারপাশে গড়ে তোলা যায় নেশায় পাওয়া দল, যেখানে আত্মব্যক্তিত্বের কোনো দরকার হয় না আর, দরকার হয় না নিজের প্রতি কোনো বিশ্বাসের বা অভিমুখিতার...সে রকম সংযোগের না কি অসংযোগের কথা ভেবেই চার অধ্যায়ের উত্তপ্ত অন্তু বলেছিল এলাকে: আপন শক্তির পরে বিশ্বাসকে গোড়াতে এমনি করে ঘুচিয়ে দেওয়া হয়েছিল যে, সবাই সরকারি পুতুলের ছাঁচে নিজেকে ঢালাই করতে দিতে স্পর্ধা করেই রাজি হল'....যে কোনো রাজনৈতিক সামাজিক আন্দোলনের বড়ো বড়ো মুহূর্তে এই কথাগুলির সত্যতা আমরা বারে বারেই দেখতে পাই।.. রাজনৈতিক আর গৃহনৈতিক, আমাদের সমস্ত সমস্যাইপ্রায় সেইরকম, একাধিক তলে তার চলাচল। ঘরে কিংবা বাইরে, কাজে কিংবা খেলায়, একের সঙ্গে অন্যের সম্পর্ক রচনায় এই প্রভুত্ব বা জোরটাই আমাদের চালাতে থাকে পদে পদে, সংযোগের অর্থ তখন দাঁড়ায় সংযোগহীনতা। হাতের থেকে একটু দূরেই থেকে যায় হাত....'

    বৈজয়ন্ত বলেছেন-বাকি কথা অপেক্ষায় থাকুক। সব কথা এক লেখায় বলে দেবার দরকারই বা কি?

    ঠিক কথা। অপেক্ষায় থাকব।
  • arunava | 121.247.77.107 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৪৫412180
  • বৈজয়ন্তদা,
    bravo
  • d | 117.195.41.1 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:১৩412181
  • ছবি নিয়ে কটা কথা বলার ছিল।

    কবিতায় ছবি দেওয়ার আইডিয়াটা ইপ্পির, মানে পাই'এর। তো, ইপ্পি যখন আমাকে বললো, আমি ভাবলাম দেখাই যাক। ছবিগুলো এলোও বেশ ছোটখাট চেহারায়। তারপর তাকে হটমল বানাতে কালঘাম ছুটে গেল লোকজনের। ইপ্পি, অর্পণ, ঈশান এবং শমীক মিলেমিশে ওদের দাঁড় করাল। তো, নমুনা যত যা দেখেছি, সবই ছোটখাট। এখানে ছাপার পর দেখি কিরকম যেন মস্ত মস্ত হয়ে গেছে। তো এরা এরকম প্রসারিত হতে পারে এটা আমি মোটেই আগে বুঝতে পারিনি। হাল্কার ওপরে পাতলা করে থাকলেই আমার মতে খাসা দেখাত। তা, এই গোটা ব্যপারটাই আসলে আমার ঠিক সময়ে বুঝতে না পারার ফল।

    পরের সংখ্যায় ব্ল্যাংকি ইত্যাদি মিলে আরো বেটার কিছু করবেই নির্ঘাৎ। আর শিল্পী তো অতি দারুণ একখানা কাজ করেছেন।

    আর এই গোটা ইস্যুটার জন্য স্যান, অনামিক, অর্পণ যা খেটেছে তা বলার নয়। গত শনি রবিবার সত্যিই রাউন্ড দ্য ক্লক কাজ হয়েছে।
  • d | 117.195.41.1 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:১৭412182
  • এইবার সকল পাঠকের কাছে একটা অনুরোধ। কেউ একজন ধৈর্য্য ধরে সমস্তকটা লেখা নিয়েই নিজের বক্তব্য জানালে বড় ভাল হয়। "রিভিউ' বলছি না। পাঠপ্রতিক্রিয়া হলেই চলবে। একাধিক লোক করলে আরো ভাল হয়।
  • arjo | 168.26.215.13 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:২৩412183
  • গল্প সেকশানটা হুল্লাট হয়েছে। আমার তো সবকটাই ভালো লাগল।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:৪২412185
  • হ্যাঁ। আমারও খান দুই কথা ছিল।

    এক। সব লেখা নিয়ে কমেন্ট করলে ভালো হয়। যেমন দমু বলেছে।
    দুই। বৈজয়ন্তর লেখার বিভাগটা অনেকের পছন্দ হয়নি (আমার অবশ্য খুবই হয়েছে :) )। বৈজয়ন্ত অপছন্দ করলে জানিয়ে দিক। বদলে দেব।
    তিন। দমুকে। এইচটিএমএল একবার বানিয়ে ফেলার পর আর ছবির সাইজ বাড়া-কমা সম্ভব না। তোমার কোথাও একটা গন্ডগোল হচ্ছে।
  • a x | 143.111.22.23 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:৫১412186
  • সমস্ত লেখা নিয়ে বলাটা খুব শক্ত। আর একবারে বলতে হবে? মানে আমি যদি এখন একটা পড়ে এক্‌খুনি লিখে, আবার পরে অন্য কিছু পড়ে লিখি, হবে?
    এই যেমন সব আগে পড়লাম চন্ডালিটা। সৈকতের লেখা পড়ে মনে হল চন্দ্রবিন্দুর গান শুনছি :-)
    দুটো লেখাই, মানে সৈকতের আর লিপিকরের লেখা তেমন ভালো লাগলনা। সাধারণ লাগল।
  • Arpan | 122.252.231.12 | ২১ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:৫৬412187
  • ছবির আইডিয়া এবং ছবিগুলি ব্রিলিয়ান্ট। প্ল্যানিঙে একটু গোলমাল ছিল। সময়ের চাপ ছিল খুব, শেষ দু'দিন। পরের বার ঠিক শুধরে নেওয়া যাবে।
  • a x | 143.111.22.23 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৭412188
  • যারা যারা খেটে খুটে গুরু তেরো বার করেছে, সবাইকে ক্ল্যাপ ক্ল্যাপ।
    প্রতিটা গুরুর ফ্রন্ট পেজে যারা যারা ইনভলভড্‌ নানা ভাবে তাদের একটু অ্যাকনলেজ কর যায়না? অর্থাৎ গুরুচন্ডা৯ ক্লিক করলে যে সূচীর পাতাটা খোলে সেখানেই, ওপরে।
  • kali | 160.36.241.200 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৪412189
  • গুরুচন্ডালী তেরো নিয়ে আমার 'পাঠপ্রতিক্রিয়া' লিখি তাহলে --

    এই পুরো সংখ্যাটার মধ্যে আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে প্রবন্ধ আর নক্সা। কেন ভালো লেগেছে, কি না, তা ব্যাখ্যা করার আমার ক্ষমতা নেই। লেগেছে। এই দুটো লেখা আমি বারবার পড়বো। হয়তো প্রত্যেক সপ্তাহেই বার দুয়েক পড়বো। বিভাগের 'নক্সা' নামটা আমার তো বেশ লাগলো।

    ধারাবাহিক বিভাগে তিনটেই পছন্দ হলো। বাঙাল বাড়ির কিস্যা অদ্ভুত ছন্দময় গদ্য,মনের একেবারে ভেতর অব্দি ঢুকে যায়। রাজাকার হয়ে ওঠার গল্প পড়ার পর বেশ অনেকক্ষণ চুপচাপ বসে ভাবতে ইচ্ছে করে।উত্তরবঙ্গ ঝরঝরে তরতরে।

    গল্প বিভাগে দেখি এবার। মরা সাহেবের গল্পে মরা সাহেবের অংশ বেজায় ভালো লাগছিলো, মনটা টেনে নিয়েছিলো শুরুতেই। অন্যান্য ভয়ংকর ভয়ংকর গল্প গুলোয় এসে যেন সেই টানটা আল্গা হয়ে গেলো কিছুটা। আমি জানিনা, হয়তো লেখক বিক্রম বলেই এক্সপেকটেশন বেশি হয়ে গেছিলো নাকি। তবু বলবোই,মরা সাহেবের অংশ লা জবাব।
    কাঠের সেনাপতি ভীষণ ভালো লেগেছে। মূ নুরুল হাসানের লেখার আমি বরাবর ভক্ত। এই গল্পও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে মাঝে দু একটা জায়গায় একটু মনে হলো যে লেখক হয়তো একটু ধৈর্য্য হারিয়েছেন। সেটা আমার মনের ভুলও হতে পারে। হয়তো আমিই বুঝতে ভুল করেছি।
    অতসীদের কথা আমার আরেক প্রিয় লেখা এই বিভাগে। বিশেষ করে শেষ লাইনটা। ঘটনার ট্রিটমেন্ট ভালো লেগেছে, লেখার স্টাইলের কথা তো ছেড়েই দিলাম।
    একটা এমনি রাত, ওয়েল, ঠিক আছে। কেন্দ্রীয় চরিত্রের অনুভুতিগুলো বেশ ফীল করলাম। কিন্তু কোথায় যেন একটু মন না ভরা রয়ে গেলো।এখানেও, হয়তো লেখক শ্রাবনী বলেই বেশি প্রত্যাশা থেকে গেছিলো।

    কবিতা বিভাগ নিয়ে বিশেষ কিছু বলতে পারবোনা। কারণ আমি কবিতা বুঝিনা খুব একটা। নাবুঝ লোকের চোখ দিয়ে ভালই লাগলো এমনিতে। হ্যাঁ, ছবি দেবার আইডিয়াটা খুব ভালো হয়েছে। তবে আমারো ঐ এক কথা, ছবি গুলো আরেকটু সাট্‌ল্‌ হলে আরো ভালো লাগতো।

    চন্ডালী বিভাগটা ভালো লাগলো না। নন্‌সেন্স জিনিষও খুব খুব ভালো হয়ে উঠতে পারে, সেটা যেন এখানে পেলাম না।

    এইবার শেষে বলি, ঘরে বসে, কিছুটি না করে এই সব বড় বড় কমেন্ট করা তো খুবই সোজা। আমি তাইই করে গেলাম।যারা সব্বাই এত খেটেখুটে এই সংখ্যা বার করেছো, তাদের সব্বাইকে অনেক অভিনন্দন না জানিয়ে পারিনা। ভেরি গুড জব, ইনডিড।
  • sibu | 207.47.98.129 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ০০:২৬412190
  • উফ্‌ফ্‌, বহুৎ কাজাতে হচ্ছে। চট করে দুটো কথা বলে নেই, র-এর লেখা নিয়ে।

    যা কিছু করতে জাগতিক অর্থে খুব ভাল লাগে বা জাগতিক অর্থে লাভজনক, তার সাথে নৈতিকতার সম্পর্ক নাই, এরকম একটা ব্যাপার আমাদের মরাল সেলফে গেঁথে আছে। আরেন্টি স্যার এই নিয়েই লিখেছিলেন - Profit laughs at goodness/ When goodness is profitable. এখন রিলিজিয়াস মানুষের এই নিয়ে কোন সমস্যা নেই, কেননা মর্টিফিকেশন অফ ফ্লেশ ইজ স্যাংকশনড, নে এনকারেজড, বাই সাম হায়ার অথরিটি। সুতরাং কখনো উপবাস, কখনো ব্রহ্মচর্য্য, কখনো রাত জেগে পঠন-মনন-নিদিধ্যাসন ইত্যাদি ইত্যাদি তাঁদের নীতিপথে থাকার ইমপালসকে তৃপ্ত করে।

    সেকুলার মানুষ ঐ হায়ার অথরিটির স্যাংশন নিয়ে তুষ্ট থাকতে পারে না। সে ওসব আচার-আচরণের সাথে মর‌্যালিটির সম্পর্ক অনেককাল বাতিল করেছে। মুশকিল হল, যুক্তিভিত্তিক অ্যানালিসিস এই ধারনা ক্রমাগতই প্রতিষ্ঠা করছে যে গুডনেস আসলেই প্রফিটেবল। তথাকথিত জাগতিক অর্থে না হলেও, প্রজাতিগত অর্থে। তার ওপর ইভোল্যুশনারি মর‌্যালিটির একটি ইমপ্লিকেশন হল গুডনেস প্রায়শই হার্ড-ওয়্যারড। অর্থাৎ কিনা, গুড হবার জন্য তুমি বিশেষ কিছু কর নি, প্রায়শই তুমি বাধ্য হয়ে ভাল।

    কিন্তু সেকুলার মানুষের জিন তো সেই গুহা-মানবের জিন। সেখানে নিজের/নিজেদের ক্ষতি করে নীতিপথে থাকার প্রবল আকুতি। আর প্যাসিভ গুডনেসের ধারণা তো একেবারেই অ্যানাথেমা। নবলব্ধ জ্ঞান আর গুহামান্বের জিন, এই দু'য়ের মধ্যে সংঘাত হল আধুনিক সেকুলার মানুষের নিয়তি। তাই ব্যক্তিধর্মের ওপর এত জোর। উঁচু গলায় ঘোষণা - আমি চাই তাই আমি ভাল। এ আমার একান্ত নিজের সাধনার ধন।

    ডি: - এখানে কোন ব্যক্তিগত আক্রমন নেই। এ শুধুই তঙ্কÄ¡লোচনা।
  • somnath | 130.39.149.146 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ০২:৪৪412191
  • ,
    - -)
    !
  • somnath | 130.39.149.83 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৩৮412192
  • @সোমনাথ,
    অমি-ই সে B-)
    তবে সে সব তো প্রায় চারবছর আগের ঘটনা!
  • pinaki | 131.151.102.250 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ০৮:১৫412193
  • রঞ্জনদার লেখা পড়লাম। অসাধারণ।

    চন্ডা৯ চলতা হ্যায়। কিন্তু খুব ভালো-র গোত্রে পড়বে না।

    বৈজয়ন্ত-র লেখাটা প্রয়োজনের তুলনায় একটু ছোট মনে হল। মানে কিছু প্রশ্ন/ভাবনা উস্কে দেওয়া অর্থে ঠিক আছে। কিন্তু ওনার নিজের একটা ওপিনিয়ন আছে বোঝা যায়। সেটা হাল্কাভাবে এসেছেও। আর একটু এলাবরেটলি এলে ভাল হত।

    আপাতত: এইটুকু এগিয়েছি।

    যারা খেটে নামিয়েছে তাদের সেলাম।
  • h | 203.99.212.224 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১১:১৭412194
  • আচ্ছা, পেসোয়া আর যে যে নামে লিখতো তার ফুল লিস্ট টা কোথাও পাওয়া যায়। আমি মাত্র দুটো নাম জানি। রিকার্ডো রেইস আর বার্নার্ডো সোমারেস। অ্যাপারেন্টলি টোটাল ১২-১৩ টা নামে লিখতেন। কতটা সত্যি জানি না। আমি বুক অফ ডিসকোয়াএট টা অল্প সল্প করে পড়েছি। সারামাগোর ইয়ার অফ দ্য ডেথ অফ রিকার্ডো রেইস পড়ার সময়ে। (এই বই গুলো নিয়ে বোধায় আগে ইন্দো, বোজো আর দ্রি বলেছে।)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন