এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রহস্য গল্প: আবার ফিরে আসা

    shrabani
    অন্যান্য | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | ৭৮১৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 122.168.68.191 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:৩৭408395
  • ডি: ১/৩ প্রিন্ট হয়েছে, বাকিটা উড়ে গেছে। তারপর যা ডি: দিলাম তা পুরোনো প্রিন্টের লাস্ট লাইনে আধা খ্যাঁচড়া জুড়ে গেছে।
    সরি!
  • Blank | 203.99.212.224 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:০৫408396
  • মুর্শালা মানে কি?
  • a | 203.201.231.35 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৭408397
  • আরে ওটা বোধ্‌হয় "চাদর মুড়ি দিয়ে" ছিলো। তার্পর রন্‌জন বাবু গুরুর কোড তথা মামুকে আত্মীয় সম্বোধন করে রণে ভঙ্গ দিসেন
  • ranjan roy | 122.168.10.221 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:১৮408398
  • a,
    আমার ক্যাডাভারাস কান্ডটি সঠিক ভাবে রিকনস্ট্রাক্ট করেছেন, শ্যালক সম্বোধন শুদ্ধু। ব্যোমকেশ বা ফেলুদা হবার পুরো গুণ আপনার মধ্যে আছে।
    তবে আমি মশায় বাঙাল। সহজে পালাবো না।
    মুজতবা আলীর ভাষায় "" দুটো ঘুঁষি সইতে পারবো। তারপর অজ্ঞান হয়ে গেলেই চলবে।''
    এবার আগের ভুল থেকে বাঁচার জন্যে ছোট ছোট টুকরোয় লিখছি।
  • hukumukho | 198.184.5.252 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:০৬408399
  • হো: হো: হো: a এর এই কমেন্টটা যাস্ট অনবদ্য। কোন কথা হবে না।

    রঞ্জনবাবু আপনি চালিয়ে যান, আপনার মতন করে লিখুন, আমরা ঠিকই বুঝে নেব।
  • ranjan roy | 122.168.10.221 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:০৮408400
  • ""--- আসার পর থেকেই মেয়ে চাদর মুড়ি দিয়ে মার ঘরে শুয়ে আছে। আমি উঁকি দিলেই গিন্নির দাবড়ানি---- ওকে বিরক্ত কোরো না। ওর শরীর খুব খারাপ, রেস্ট চাই।
    হয়েছে কি জিজ্ঞেস করেও কোন লাভ হল না। ওসব গাইনি প্রবলেম, তুমি ব্যাটাছেলে জেনে কি করবে?
    বল্লাম, --আমার চেনা ভাল ডাক্তার আছে, দেখিয়ে নিয়ে আসি।
    -- না, তোমাকে অযথা অফিস কামাই করতে হবে না। আমি ফিলোমেন সিস্টারের সঙ্গে গিয়ে দেখিয়ে আনবো।
    ফিলোমেন সিস্টার হলেন আমাদের পাড়ার কাছের একটি নার্সিং হোমে হেড নার্স। গিন্নির সঙ্গে বেশ ভাব। আমার একটু গায়ে পড়া মনে হয়।
    সব মিলিয়ে মেজাজটা খিঁচড়ে আছে।
    ইতিমধ্যে রোজকার ঝালমুড়িবাদাম বিক্রেতা মেয়েটি এসে বাঁধা মাপে ক'টি প্যাকেট আর আলাদা করে কাঁচালংকা সাজিয়ে দিচ্ছে।
    কিছু কিছু চ্যাংড়া দের আপাত ভব্যতার মোড়কে মোড়া হটাৎ লাফিয়ে ওঠা আদিরসের বাউন্সারগুলো হাসিনুখে ডাক্‌ করছে।
    এবার কফি আসার পালা। কিন্তু ভবানী আর ল্যাকড়ার বেসুরো চিৎকারে মস্তির আমেজ কেটে গেল।
    -- আবে, কৌন শালা গাড়ি কে অন্দর পানি ফেক রহা হ্যায়? শালেলোগ বাথরুম নহী যা সকতে?
    -- নহী ইয়ার! কিসিকি সুরাই ফুট গয়ী, পানী বহ রহী।
    - সবাই পা' তুলে বসুন। ও দিদি আপনিও। জলটায় কেমন গন্ধ, আঁশটে।
    -- এ চৌহান, যাকে দেখকে আ, কোন শালা মছলি লেকে তো নহী জা রহে?
    কিন্তু আড্ডা জমলো না। জলের ধারা কমছে না। আর সত্যি বিচ্ছিরি বোঁটকা গন্ধে ভরে যাচ্ছে কামরাটা।
    বিশেসর দেখে এসে বল্লো-- আমাদের দুই সারি পেছনে স্লীপারের তলায় কেউ একটা বাক্সো রেখেছে। তার থেকে চোঁয়াচ্ছে ঐ আঁশটে জল। বাক্সোর মালিককে ট্রেস করা যাচ্ছে না। চৌহান হাঁফ ছাড়লো-- কেউ বম্ব বা বা এক্সপ্লোসিভ
    রাখেনি।
    দিদি গো, এসব আপনার কোন বেরাদরের কান্ড হবে। টিটির কালোকোটের ভয়ে মাছের প্যাকিং এভাবে কোলকাতায় চালান করছে।
    -- ধ্যেৎ, আকল বড়ী, কি ভ্যঁইস বড়ী? কোলকাতায় মাছ চালান তো রাত্তিরের এক্সপ্রেসে ভেন্ডার কোচে যায়। অন্য কিছু।
    উগ্র কটু গন্ধ আস্তে আস্তে যেন গোটা কামরাটাকে গিলে নেবে।
    অতুল অনেকক্ষণ ধরে কি সব ভাবছিলো। ওকে নিয়মিত সাইকিয়াট্রিস্টের দেয়া ক্যাপসুল খেতে হয়। এ নাকি সারাজীবন চলবে! এমনি সময়ে মাঝে মাঝে অদ্ভূত কিছু বলে ওঠে।
    --- রায়দা, একটা কথা।
    মাছের ব্যাবসা নয়, ধরুন যদি অন্য কিছু হয়?
    --- কি অন্য কিছু?
    -- না মানে ধরুন যদি কেউ--, আচ্ছা ছাড়ুন ওসব। গন্ধটা খেয়াল করুন। আপনাদের চেনা চেনা লাগছে না? কেউ চিনতে পারছেন না? আশ্চর্য?
    --- হ্যাঁ, চেনা চেনা তো বটেই, কিন্তু ঠিক--।
    -- এটা রক্তের গন্ধ।
    --- দুর ব্যাটা বেড়ালের হাগু! রক্তের গন্ধ এমন বোঁটকা হয় না।
    --- তাজা রক্তের গন্ধ নয়, বাসী--, ক'দিনের বাসী রক্তের। ইন ফ্যাক্ট, এই গন্ধ আপনার-আমার সবার পরিচিত। আপনারা খেয়াল করেন না। সমস্ত নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে একটা বাথরুম। ঘরে জোয়ান মেয়ে। মাসিক স্রাবের সময় বাথরুমে প্যাকেটে করে রাখা স্যানিটারী ন্যাপকিন বা শুকোতে দেয়া কাপড়ের ফালিতে এই গন্ধ আমরা পেয়ে থাকি!
    --- অ্যাই! কি হচ্ছে কি? দিদি বসে আছে খেয়াল নেই? শালা পাগলাটার যত্তো উদ্ভুতুড়ে থিওরি। আজকে ওষুধ খেতে ভুলে গেছে নাকি?
    অতুল গুমসুম হয়ে জানলার বাইরে আকাশ দেখতে থাকে। চাঁপা স্টেশন আসতে মিনিট কুড়ি বাকি।
    -- দাদা, পাগলার থিওরির সবটা উড়িয়ে দেবেন না। ধরুন যদি বাক্সের মধ্যে কোন ডেডবডি থাকে?
    --- ফোট্‌ বে! তিন বাই চারের প্যাঁটরার মধ্যে শুয়ে মরা মানুষ?
    -- কেন? যদি কুচি কুচি করে? বা ধরো যদি ছোট বাচ্চা হয়? তিনবছর আগে রায়পুরের দীপেশ রাঠোর হত্যাকান্ড ভুলে গেলে?
    এবার সবাই চুপ মেরে যায়। একটা অস্বস্তি সবার মনে। সেবার দীপেশ নামে গুজরাটি বাচ্চাটার গুমখুন হওয়া লাশ ছত্তিশগড় এক্সপ্রেসের খালি কামরায় একটা বাক্সের মধ্যে পাওয়া গেছিল। পুলিশের হাতে ধরা পড়ে বাচ্চাটার আপন কাকিমা। কিন্তু আদালতে কেসটা দাঁড়ায় নি। ভদ্রমহিলা বেকসুর খালাস পেয়ে যান।

  • ranjan roy | 122.168.10.221 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:২৪408401
  • ট্রেন চাঁপা স্টেশনের সাইডিংয়ের কাছে, বাক্সরহস্যের কোন কিনারা হয়নি।
    চৌহান বলে-- দাদা, চলুন আপনি-আমি মিলে বাক্সটা দেখি। যদি গড়বড় কিছু হয়, স্টেশনমাস্টার এবং রেলপুলিশকে খবর দিতে হবে। আর যদি মাছের বেওয়ারিস পেটি হয় তাহলে আজ ফিস্টি। আমরা সোজা বাক্স নামিয়ে আপনার অফিসে। আর দিদি নেবেন একদিনের ক্যাজুয়াল লীভ। আফিস ক্যান্টিনে মাছভাত দিদিই রাঁধবেন। না দিদি, ছোটভাই দের নিরাশ করবেন না। আপনি একদিন ছুটি নিলে ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে না।
    দিদি হাসিমুখে বল্লেন --- আগে দেখি তো কি ব্যাপার। তাড়াতাড়ি কর, স্টেশন আসছে।
    না, এখনও মালিকের কোন হদিস পাওয়া গেল না। বাংকের ওপর শুয়ে থাকা এক বিহারী দম্পতি জানালেন বিলাসপুর স্টেশনে এক কুলি এসে বাক্সটি সীটের নীচে ঢুকিয়ে দিয়েছিলো। কিন্তু সঙ্গে আর কেউ ছিল না। পরেও আর কেউ আসেনি।
    রঞ্জন নীচু হয়ে সীটের নীচে উঁকি মারে। গ্যালভানাইজড্‌ শীটের তি বাই চারের একটি বাক্সো, বিলাসপুরের মুসলমান পাড়ায় কারিগররা এমন বাক্স শ'য়ে শ'য়ে বানায়।
    উঁহু, নাক লাগিয়েও গন্ধের হদিস পাওয়া গেল না। তবে মাছের পরিচিত আঁশটে গন্ধতো অবিশ্যি নয়।
  • ranjan roy | 122.168.10.221 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:০০408402
  • এমন বাক্স আকছার চোখে পড়ে। ইন ফ্যাকট্‌, ওর নিজের ঘরেও এমনি একটা পুরোনো বাক্স আছে, কবে বাথরুমের ওপর লফটে তুলে দেয়া হয়েছে।
    তবে এটা বোধহয় খুব পুরনো নয়। এর তলাটা গেঁয়ো কায়দায় সবুজ রঙ করা।কিন্তু কি একটা খটকা থেকেই যাচ্ছে।
    হটাৎ যেন চোখের সামনে থেকে একটা পরদা সরে গেল। গন্ধটা আসলে একটা অবিমিশ্র কিছু নয়। তার্পিন তেল ও আরেকটা কিছু আধপচা গোছের। কিন্তু খটকা টা অন্য। বাক্সের কোণায় একটা ছোট্ট পদ্মফুল আঁকা।
    এই পদ্মফুল - বাক্সটি ও দেখেছে, দেখেছে ঘন্টা খানেক আগে। বিলাসপুর স্টেশনে ওভারব্রিজ দিয়ে নামার সময় ঠিক সামনে কুলির মাথায় বাক্সো । রঞ্জন কিছুতেই পাশ কাটিয়ে এগুতে পারছে না। তাড়াহুড়ো করার সময় বাক্সের কোণায় খোঁচা লেগে হাতের নুনছাল উঠে যাওয়া এবং বাক্সোটির কোণায় ছোট পদ্মফুল।।
    অজানা মালিকের বিরুদ্ধে পুরোনো রাগ ফিরে আসে।
    বলে-- চৌহান, আমার সঙ্গে দু'জন চল। আগে রেলপুলিশের অফিসে গিয়ে কমপ্লেন লেখাব। আমাদের একটা দায়িত্ব আছে।
    অতুল বলে ওঠে-- আমাদের মান্থলি পাস, আইডেনটিটি কার্ড সব দেখাতে হবে, তাহলে কমপ্লেন গুরুত্ব পাবে।
    -- ঠিক বলেছিস, পাগলে তো
    ভারী আকলমন্দ্‌ হ্যায়! জিও রাজা!
    রঞ্জনের কালচে মুখ পাঁশুটে হয়ে যায়।-- আমার বোধহয় রেলপুলিশের কাছে না যাওয়াই উচিৎ।
    -- কেন ? কি হল?
    --- ব্লান্ডার! আজ জামাকাপড় বদলানোর সময় মান্থলি পাস, আইডেনটিটি সব বাড়িতে ফেলে এসেছি। তোরাই যা!
    -- না দাদা, তোমাকে না নিয়ে নরকেও যাচ্ছি নে। অন্য কিছু ভাব। রেলপুলিশে নালিশ করা ক্যানসেল।
    ট্রেন চাঁপা স্টেশনে একনম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে পড়েছে।
    -- আচ্ছা, আমরা যে যার অফিসে গিয়ে হাজিরি লাগিয়ে পনেরো মিনিট পরে পেট্রোল পাম্পের পাশের পিসিও তে মিট করব। তারপর পালা করে আমরা কোরবা পুলিশ, কোরবা-স্টেশন মাস্টার সবাইকে ফোন করবো। ওরা খালি কামরা থেকে বাক্স নামিয়ে নেবে। ফরেনসিক টেস্ট করবে। ফিংগারপ্রিন্ট দেখবে। আর খবরটা কাল সমস্ত স্থানীয় খবরের কাগজে
    বড় করে বেরোবে।
    --ইএস্‌,ও ইয়েস্‌। কফি হয়ে যাক।
    অশোকের ফুর্তি বিকন স্কুলের ফুটবল মাঠ।
    সবকিছু প্ল্যানমাফিক ঠিক ঠাক উৎরে গেল। কিন্তু যখন থানা থেকে নাম জানতে চাওয়া হল তখন সবাই আগের প্ল্যনমাফিক লাইন কেটে দিল, কিন্তু বড় অনিচ্ছায়। তাহলে খবরে ওদের নাম ছাপা সম্ভব হবে না যে!
    পরের দিন রঞ্জন সক্কালে ঊঠে নবভারত, ভাস্কর, দেশবন্ধু, অমৃত সন্দেশ, অর্থাৎ নামকরা সবগুলো স্থানীয় পত্রিকা কিনে আনলো।
    কিন্তু লিংক এক্সপ্রেসের কোচ নং ৬ নিয়ে বা তাতে বেওয়ারিশ কোন বাক্স পাওয়া নিয়ে কোথাও একটা লাইনও ছাপা হয়নি।
    ( কালকে শেষ হবে)।
  • Blank | 59.93.240.233 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:২৭408403
  • আরে বাক্সটা খুলে দেখতে কি ছিল? সত্যি যদি ডেড বডি হয়?
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৫408405
  • আমি বুঝে গেছি! ভিলেন নায়িকাকে খাল্লাস করে কুচি কুচি করে স্যালাড বানিয়ে, বরফ-টরফ দিয়ে নায়কের কাছে পাঠাচ্ছে।
    আমার কি বুদ্ধি! বড়ো হয়ে মিস মার্পল হব!
    (এই যা:, আগেই পুরোটা বলে দিলাম। এরপর তো গল্পটা বদলে দেবেন রঞ্জনদা!)
  • Blank | 59.93.240.233 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৬408406
  • কি বলে। আরে নায়ক তো ট্রেনে করেই যাচ্ছে। তো তাকে আবার পাঠাবে কি করে?
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৫১408407
  • ট্রেনে তো রঞ্জন নিজে, বিগতযৌবন! এই বয়সে নায়ক হওয়া যায় নাকি? নাচতে পারবে? ঢিস্‌সুম করে দিতে পারবে? ছো: এ নাকি নায়ক!
  • Blank | 59.93.240.233 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৫৬408408
  • এই বয়সেই লোকে এইট প্যাক বানায়। রঞ্জন্দার সারা গায়ে এখন বাকি গপ্প আর ভিলেনের নাম লেখা।
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৯:০২408409
  • বাকি গপ্পোটা কিসে লেখা? ইউনিকোড? নাকি বাংলাপ্লেন? রঞ্জনদা সারা গায়ে কালি মেখে গুরুতে গড়াগড়ি দিলেই কি বাকিটা ছেপে যাবে?

  • Blank | 59.93.216.67 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:০৩408410
  • রঞ্জন দা কি দা ভিঞ্চি যে আয়না ফর্মে গায়ে লিখেছে?
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:১৫408411
  • গুড ক্যাচ!
    তাহলে..........ঠিকাছে, গড়াগড়ি দিলে যেটা আসবে সেটার একটা মিরর ইমেজ মামুকে বলে নিয়ে নিলেই হবে। কিন্তু ফন্ট-গ্লিফ এইসব মিটলো?
    (এইবার আর টেকনিক্যালি ভুল করিনি!)
  • arjo | 168.26.215.13 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:৩৪408412
  • মিরর থেকে ইমেজ নিয়ে গড়াগড়ি খেয়ে দেওয়া ইমেজের মিরর ইমেজ নিলে কি হবে তা সলভ করতে সমস্ত গোয়েন্দাদের একত্রে ডাকতে হবে।

    যাই হোকে রজ্ঞনদা নিশ্চয়ই আজ শেষ করবেন।
  • ranjan roy | 122.168.68.171 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:১৮408413
  • রোকেয়াকে,
    মাক্কালি, মেটেনি। কাল আপনার অন্তরটিপুনিতে জ্বলে পুড়ে ঠিক করলাম শেষ করেই ছাড়বো। আর খেপে খেপে প্রিন্ট করার পিতিজ্ঞে ভুলে একটানা লিখে ভিলেন কে পুলিসের হাতে তুলে দিয়ে রাত তিনটের সময় send মেরে বিজয়ীর হাসি হাসলাম।
    কম্পু'র পর্দায় ভেসে উঠলো ""--cannot be--''.
    এবার নিজেকেই শালা বললাম।
    তবে আজ -- ছাই ঘসে ধুনি জ্বালিয়ে ব্যাঘ্রাসনে বসেছি। এবার যত ঘুমই পাক, কি যত রাত্তির হোক---।
    তবে নায়ক নিয়ে আপনার চিন্তায় জল ঢেলে দু'পয়সা:
    এক, পুরনো চাল ভাতে বাড়ে( বচ্চন:)))।
    দুই, আধবুড়ো নায়কের ঢিসুম-ঢিসুম? স্যেন কোনরি'র ইদানীং কালের ফিলিম:)))।
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:২৮408414
  • "নিজেকেই শালা....'
    আত্মসম্বন্ধী সমাস?
  • anaamik | 59.164.101.124 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৪২408416
  • রঞ্জনদা,
    যদি একটানাও লেখেন, কোন অসুবিধে নেই, শুধু শেষে সাবমিট করার আগে ইঞ্জিরি ভার্সনটা একটা নোটপ্যাডে কপি করে রাখুন। উড়ে গেলে ওটা থেকে একটু একটু করে আবার পেষ্টিয়ে দিন।
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৩408417
  • টাইম আপ। আজ আর হোলো না। কাল দেখা যাবে।
  • Blank | 203.99.212.224 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:১৪408418
  • টাইম যে সাইন ওয়েভের মতন আপ ডাউন হচ্চে। রঞ্জন দার দেখা নাই
  • PB | 59.177.165.35 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৪২408419
  • আসলে রঞ্জনদা আড়ালে থেকে মিটমিটিয়ে দেখছেন পাব্লিকে উনার গপ্পোটা কেমন খাচ্ছে।
  • Soma | 203.77.211.146 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫৪408420
  • পাবলিক খুব ভালো খাচ্ছে দাদা, পাত চেটেপুটে অপেক্ষা করছে পরবর্তী পদ কখন আসবে।
  • rokeyaa | 203.110.243.21 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৫:০১408421
  • উঁহু, কেসটা বুঝেছি। বেঢপ তোরঙ্গর ধাক্কায় কনুইয়ে লেগেছে তো, তাই টাইপাতে কষ্ট।
  • ranjan roy | 122.168.76.247 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:১৭408422
  • কালীমার দিব্যি! কাল রাত দেড়টা অব্দি চেষ্টা করলাম। ভিলেনকে পুলিসের হাতে তুলে দিয়ে সাবমিট বাটন যেই ক্লিক করলাম, অমনি ফ্রিজ! বাটন দেড় ঘন্টা ধরে ফ্যাকাশে মেরে স্ক্রীনে আটকে রইল। মিনিমাইজ করে অন্য কিছু নাড়াচাড়া করে আবার "সাবমিট' বাটন প্রেস করি, সে নড়েও না, চড়েও না, হাসেও না। ফুলশয্যার রাতে নতুন বৌয়ের মত ফ্যাকাশে মেরে থাকে।
    রোকেয়ার টাইম আপ পড়ে ডি: দেয়ার চেষ্টা করলাম। কোন হেলদোল নেই। শেষে শুতে গেলাম।
    এখন এই ডি: যদি প্রিন্ট হয়, তাহলে একঘন্টার মধ্যে আগলা কিস্ত্‌।
    জীবনে পরীক্ষার সময় উত্তর রিভাইস্‌ করিনি, ল্যাদ্‌ খাওয়া আমার হাড়ে-মজ্জায়।
    কিন্তু এই শালার রহস্যগল্পো! আমাকে একই এপিসোড তিনবার রিভাইস্‌ করতে বাধ্য করলো।
  • Somnath | 117.194.196.191 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:২৯408423
  • রঞ্জনদা ইংরিজি পার্টটা নোটপ্যাডে কপি রাখছে না কেন????????
  • ranjan roy | 122.168.71.191 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:৪১408424
  • কোচ নং ৬
    ---------------
    হপ্তাখানিক কেটে গেছে। লিংক একস্‌প্রেসের বাক্সরহস্যের আজও কোন সমাধান হয় নি।
    রঞ্জন ও তার নিত্যযাত্রী দলম্‌ এর কাছে ব্যাপারটা ক্রমশ: উৎকন্ঠা, তারপর টাইম পাস জোকস্‌ হয়ে এখন একটু ফিকে হয়ে এসেছে।
    তাস শাফল করতে করতে অশোক বলে-- আচ্ছা, আমরা বাক্সটা খুলে দেখলাম না কেন?
    ---হ্যাঁ, হ্যাঁ, হয় চোরাই সোনার নয় চালানি মাছের কনসাইনমেন্ট নিশ্চয়ই পেয়ে যেতিস্‌। দেবাংগন ফুট কাঠে।
    -- কিন্তু পুলিস কেন পাত্তা দিল না? যা দিনকাল, ওতে করে নক্সালদের গোলাবারুদ বস্তারে যাচ্ছিল কি না কে বলতে পারে?
    নরেশের মন্তব্য।
    --- আবে আকল কে অন্ধে! জলগড়ানো বাক্সতে গোলাবারুদ? ভাগ্যিস পুলিশ তরে জিগায় নাই!
    অতুল যেন ঘুম থেকে জেগে উঠলো।--- সবই সম্ভব, যদি ঐ সব এয়ারটাইট্‌ পলিথিনের প্যাকেটে ভাল করে র‌্যাপ করা থাকে।
    এহেন ফান্ডার সামনে সবাই একটু ভেবড়ে গেল।
    --- কিন্তু বাক্সটা আসলে গেল কোথায়?
    -- আরে দাদা! পোলিসওয়ালে কো তো আপ জানতে হো। নিঘ্‌ঘাৎ ঘুষ খেয়ে বাক্সের মালিককেই সুপুর্দ করেছে।
    --- বা, মালিক পাশের কামরায় ঘাপটি মেরে ছিল। ট্রেন কোরবায় খালি হবার পর পুলিস আসার আগেই নিয়ে নেমে পড়েছে।
    --বা, ওটা এখন কোরবা স্টেশনের আনক্লেইমড্‌ লাগেজঘরে এক কোণায় পরে আছে। কওনো দাবেদার নাহী।
    মেয়ের শরীর সেরে উঠছে। সন্ধ্যেয় একসঙ্গে চা খাবার সময় রঞ্জন এইসব অল্টারনেটিভ হাইপোথিসিস বৌকে শোনাচ্ছিল। ও বিরক্ত হয়ে বল্লো-- তোমাদের কি কোন কাজকম্মো নেই? ব্যাংকের লোকজনের মত আড্ডাবাজ আর ফালতু টাইমপাস করা পাব্লিক আর কোথাও নেই। রঞ্জন একটু দমে যায়।
    তারপর বাক্সের কথা আবার তুলতেই বৌ খিঁচিয়ে ওঠে। যাও ,টুলে চড়ে লফটের ওপর তোমার বাক্সো টার খোঁজ কর। দেখ, চোর বোধহয় তোমারটাই নিয়ে গেছে। বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা।
  • ranjan roy | 122.168.71.191 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:৪৬408425
  • আ গয়া! আমি একটা গাধা (বৌ ঠিকই বলে)।
    হল কি, প্রত্যেক বার আমি এডিটর খুলে অফলাইনে গিয়ে লিখি। তারপর অনলাইন করতে ভুলে গিয়ে আগেই তাড়াহুড়ো করে সাবমিট টিপে দেই।
    যা হবার তাই হয়। আর ""ব্যাক্‌'' বাটন আর খুঁজে পাইনা।
    তাই ""যা হারিয়ে যায়---''।
    এক্ষুণি ঐ ভুলটা চতুর্থবার রিপিট হল। আমি ডেসপারেট হয়ে পেজ ডাউন করতেই " ব্যাক"" বাটন তা দেখতে পেলাম। তারপরের কাজটা গাধাতেও পারে, তাই আমিও পারলাম। ফলে চলবে।
  • ranjan roy | 122.168.16.194 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:১০408427
  • পরের সপ্ত্রাহে অডিটের কাজে রঞ্জনকে তিনদিন বাইরে থাকতে হবে।
    ঠিক হল ফিরে আসলে রোববারে ""কানন পেন্ডারী''তে পিকনিক হবে।
    -- শুধু আমরা তিনজন। আর সন্ধ্যেতে ঘরে ফিরে ডিভিডিতে "" স্লামডগ মিলিওনেয়ার'' আর "" মনোরমা সিক্স ফিট আন্ডার''।
    এবার দিল্লি ফিরে গেলে মামণি আবার কবে আসবে কে জানে? ভাবছি, এরপর দিনতিনেক ক্যাজুয়াল নিয়ে নেব।

    সবকিছু প্ল্যানমাফিক কেটে গেল। রঞ্জন শনিবারের সন্ধ্যেয় বাড়ি ফিরলো লাফাতে লাফাতে।
    -- হুর্‌রে! ছুটি স্যাংশন হয়ে গেছে। মামণি দ্যাখ তোর জন্যে কি এনেছি? সাদাবাঘ! আরে আডিগা'র
    বুকার্স পাওয়া বইটা। তুই আজ রাতে পড়ে নে। তারপর কাল আমরা কানন পেন্ডারীতে সাদাবাঘ দেখতে যাবো। দু'মাস আগে রেওয়ার জঙ্গল থেকে আনা হয়েছে।
    কিন্তু কারও সাড়া শব্দনেই কেন? সবাই গেছে কোথায়? বাড়িতে কোন আলো জ্বালা হয়নি!
    সারা ঘর আঁতিপাঁতি করে খুঁজলো, না:। তবে কি মামণির শরীর খারাপ হল? মায়ের সঙ্গে আবার ডাক্তারের কাছে গেছে বোধহয়।
    সিঁড়িতে পায়ের শব্দ। ছাদের থেকে বৌ নেমে আসছে।
    -- কতক্ষণ এসেছ? চা' খাবে?
    -- আরে রাখো তোমার চা'। মামণি কোথায়?
    -- ও গতকাল দিল্লি ফিরে গেছে। আমিই মানা এয়ারপোর্টে গিয়ে তুলে দিয়ে এসেছি।
    --- এর মানে কি? অসুস্থ মেয়েটা, শরীর পুরো সারেনি! তোমাদের কি মাথাখারাপ?
    -- চেঁচিও না। রাত্তির হচ্ছে। শান্ত হয়ে বোস, জল খাও। বলছি।
    -- আগে তোমাকে বলতে হবে!
    -- ওর অফিস থেকে আর্জেন্ট কল এসেছিলো। এক ইম্পর্ট্যান্ট ক্লায়েন্টের সঙ্গে আজ মিটিং। পুরো ফাইলটা ও নিজে বানিয়ে ছিল, ওর ল্যাপটপে আছে। কোম্পানি চায় ডিসকাসনে ও পার্টিসিপেট করুক।
    -- ফাক্‌ ইয়োর কোম্পানি! ওর কিছু হলে কোম্পানি সামলাবে?
    --- খামোখা মুখ খারাপ কর না। আমি ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে সব প্রিকশান জেনে নিয়ে তবে প্লেনে তুলে দিয়েছি।
    তুমি মনদিয়ে আমার কথা শোন । বিপদের সময় মাথা ঠান্ডা রাখতে হয়। রাগারাগি করে কোন লাভ নেই। ও এই জবটা আর এই কোম্পানিটা ছাড়তে চায় না। তুমি বরং এটিএম থেকে কিছু টাকা তুলে নাও, আমার লাগবে।
    আমি কাল রাজধানী ধরে দিল্লি রওনা দিচ্ছি। মামণির এই সময় ভাল নার্সিং দরকার। আমি ছাড়া আর কে---?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন