এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • যখন সাহায্য দরকার হয়

    Blank
    অন্যান্য | ০৮ মার্চ ২০০৮ | ৩৭০৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 202.156.215.1 | ০৩ মে ২০১৮ ২৩:৪৭398410
  • ব্যাঙ্গালুরুর কাছেই তো ভেল্লোর। ৪ ঘন্টা। ওখানে বোধয় তাও সস্তায় কিছু থাকার জায়্গা পাবেন।

    এছাড়া দেবি শেঠির বেশ কিছু হাসপাতাল আছে ব্যাঙ্গালোরে। গুগল করলেই পেয়ে যাবেন।
  • কল্লোল | 116.203.129.77 | ০৪ মে ২০১৮ ১২:২৯398412
  • নিউরোলজির জন্য নিমহ্যান্স। খুব ভালো। কার্ডিওলজির জন্য জায়াদেবা হার্ট, নারায়ন হৃদয়ালয়। ছোটখাটো কার্ডিওলজির সমস্যার জন্য ব্যাঙ্গালোর হসপিটাল।
  • Titir | 138.210.107.26 | ০৪ মে ২০১৮ ২০:১০398413
  • সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। নিমহ্যন্স আর নারায়ণ হৃদয়ালয়ের মধ্যে দূরত্ব এক ঘণ্টার। এক জায়গায় থেকে কি এই দুই জায়গায় নিয়মিত যাতায়াত করা যাবে? শুনেছি ব্যাঙ্গালোরের ট্রাফিক খুব বেশি।
  • কল্লোল | 116.203.151.242 | ০৫ মে ২০১৮ ০৮:০৭398414
  • লুরুতে দূরত্ব- সময়ের হিসাব কাজ করে না। নিমহ্যান্স থেকে নারায়ন হৃদয়ালয় যেতে সকালে ২ ঘন্টা, বিকালে ৩ ঘন্টা লাগে। তাও যদি টোল রাস্তায়(নাইস রোড) যাওয়া যায়। না হলে (সিল্ক বোর্ড হয়ে হ্সুর রোড) আরও ১ দেড় ঘন্টা বেড়ে যাবে। বনারঘাটা রোডে গোতিগেড়ে পেরিয়ে একটা ভিতরের রাস্তা আছে, বেশ ঘোড়ালো, তবে একটু সময় বাঁচে, কিন্তু কদাপী বর্ষাকলে ও রাস্তায় নয়।
    নারায়ন হৃদয়ালয়ে থাকলে আসে পাশে নানা কিসিমের হোটেল, গেস্ট হাউস, ভাড়াবাড়ি পাওয়া যায়। ভাড়াবাড়িতে রান্নাও করা যায়। না হলে হাসপাতালের ভিতরে ও বাইরে ভালো খাবার জায়গা আছে।
    নিমহ্যান্সের ভিতরে বেশ ভালো থাকার জায়গা আছে। যদিও রুগীর একজন আত্মীয় (রক্তের সম্পর্ক - মা, বাবা, ভাই বোন, চেলে, মেয়ে) অথবা স্ত্রী থাকতে পারবেন। ব্যবস্থা বেশ ভালো। এছড়াও নিমহ্যান্সের ভিতরে থাকার জায়গা আছে। একটু ধরাকরা করতে হয়। আশে পাশে প্রচুর ভাড়াবাড়ি ও হোটেল আছে - একটু খরচ বেশী। তবে নিমহ্যান্সে চিকিৎসার খরচ নামমাত্র।
  • Titir | 138.210.107.26 | ০৭ মে ২০১৮ ২০:২৪398415
  • অনেক ধন্যবাদ। এই তথ্যগুলো খুব কাজে দেবে। নিমহান্সএ ফোন করে জেনেছিলাম ওদের সকল আটটা থেকে রেজিস্ট্রেশান শুরু হয়। কিরকম ভিড় হয় জিজ্ঞাসা করতে বললেন আমরা কিছু বলতে পারব না। আপনার কি কিছু জানা আছে এই ব্যাপারে?
    মানে যেদিন যাব সেদিনই কি এপয়েন্টমেন্ট পেতে পারব?
  • Titir | 138.210.107.26 | ০৪ জুন ২০১৮ ২০:৩৪398416
  • সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। ব্যাঙ্গালোরে ডাক্তার দেখানো হয়ে গেছে। শুধু ট্রাফিকটা খুব ভুগিয়েছে।
    আবহাওয়া বেজায় ভালো।
  • | 453412.159.896712.72 | ০৬ জুন ২০১৮ ০৯:৩৯398417
  • আচ্ছা একটা তথ্য দরকার, এই শুক্রবারের মধ্যে জানা দরকার।
    আর্য্য - বাংলাদেশের একটি ৪-৫ বছর বয়সের শিশু ক্যান্সারে ভুগছে। ভেলোরে শিশুটির চিকিৎসা হচ্ছে। শিশুটির বাবার কিছু ছবি বিক্রি করে ঢাকার 'রাঙতা' মেলায় কিছু অর্থ সংগ্রহ হয়েছে। ক্যাশ বাংলাদেশি রুপি। এইটা কী ভাবে ভেলোর অবধি পৌঁছানো যাবে কেউ বলতে পারেন?
  • প্রতিভা সরকার | 561212.96.673412.168 | ১৮ জুন ২০১৮ ১৪:৫৩398420
  • এই গল্পটার শুরুটা জিম করবেটের। অনেক কাল আগে কুমায়ুনের আশেপাশে যখন মানুষখেকো বাঘের উপদ্রব, ত্রাতা হয়ে পৌঁছলেন জিম। শুনলেন একটা বাচ্চা ছেলের কথা যার মা, তারপর বাবা গেছে বাঘের পেটে। একলা বাচ্চাটা দুরন্ত শীতের হাত থেকে বাঁচতে আশ্রয় নিয়েছিল গ্রামের বিশাল যৌথ গোয়ালঘরে। গরুদের পেটের নীচে মিশিয়ে দিয়েছিল নিজের ছোট্ট, ক্লান্ত,ক্ষুধার্ত আর শীতে কাঁপা শরীরটাকে। বাঘ ঢুকলো ভোররাতে। আগল ভেঙে গুঁড়ি মেরে এগোল, কয়েকশ গরুকে ডিঙিয়ে পুঁচকে শরীরটাকে ঘাড় মটকে মুখে নিয়ে মিলিয়ে গেল বরফ ঢাকা পাথরের আড়ালে।
    গোটা পরিবার সাফ।

    একেকটা দুর্ভাগ্য এমনই হয়। যেন টার্গেট ঠিক করা থাকে। হাসিল করেই ছাড়ে। ভাইবন্ধু স্বজন কেউ ছাড় পায়না। যেমন গোপাল। গোপাল বৈদ্য। নিজে থ্যালাসেমিয়ার রোগী। গরীব বলে দৌড় থেমে গেছে টোটোমিস্ত্রী হয়েই। তবু ভালবাসাবাসি চায় তো মানুষ। ছেলের নাম আদর করে রাখা হল অরণ্য। চার বছর অব্দি তার কলহাস্যে ভরা থাকতো গোপালের ঘর উঠোন। ভর্তি করা হল নার্সারি স্কুলে। ঐ যেমন হয় আরকি, আমি যা পারিনি আমার সন্তান তা পারুক।
    কিন্তু ওই যে রোগের বাঘ ! ভয়ঙ্কর রোখে সে এবার টার্গেট করল অরণ্যকে। পেটে ব্যথা, ব্যথা থেকে ক্যান্সার, কলকাতায় চিকিৎসা শেষে এবার পাঠানো হল মুম্বাই টাটা সেন্টারে। দশের চেষ্টাতেই। নাহলে টোটো সারাই করে কি হয় আমরা ভালোই জানি।
    বাচ্চাটি ভালো হবে কিনা আমি জানি না। এইটুকু জানি চেষ্টা করতে হবে। যেমন কুমায়ুনের শীতার্ত বাচ্চাটা হামাগুড়ি দিয়ে লেপ্টে ছিল গোয়ালের পাথুরে দেওয়ালে। সে পারেনি, আশা করতে দোষ নেই অরণ্য পারবে।
    পোস্ট দিইনি আগে, কারণ পড়াশুনো শেষ করবার পর হাত পাতিনি কারো কাছে। উলটে প্রচুর টেনেছি, এখন না হলে আমি একাই একশ হতে পারতাম। তবে অন্যের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়া আমার পারিবারিক ও রাজনৈতিক শিক্ষা। তার জন্য বহুবার আত্মজনের কাছে লাঞ্ছিত হয়েও আমার ঘোড়ারোগ যায়নি। আর মিথ্যে ফেসবুকে কথার পর কথা সাজিয়েই বা কি হবে যদি শিশুমৃত্যুর জন্য পরোক্ষ দায়ী থাকি !

    যারা বলবেন এরকম তো কতই হয়, সবাইকে কি করা সম্ভব, তাদের বলব অসম্ভবের ঝুঁকি নেবেন না, যেটুকু পারেন সেটুকুই করুন। সেটা করতে গিয়ে কারো ভাগ কমে গেল মনে হলে সেটুকুও করবেন না। আপনাকে ছাড়াই আমার দুনিয়া দিব্যি চলে যাবে।
    তবে হোয়াটস এপে জানিয়েছিলাম যাদের তারা, বিশেষ করে জয়ন্ত সেনগুপ্ত এইভাবে এগিয়ে আসবেন ভাবতে পারিনি। কিন্তু আরো চাই। একশ টাকা করে দিলেও প্রায় আড়াইহাজার বন্ধু আমার। অরণ্য কি আর একবার মর্মরিত হবার সুযোগ পাবে না ?

    যারা দিয়েছেন তাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। সেই নামগুলো থাকুক এইখানে। সব কাগজপত্র, এমনকি থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত বাবার প্রেশক্রিপশনও রইল। সক্কলেরই পরিশ্রমের টাকা। দু পয়সা দিলেও খুঁটিয়ে দেখে নেওয়াই ভালো।

    আমি খুব ক্লান্ত, ক্রুদ্ধ এবং হতাশ। কাউকে কখনো কোনভাবে আঘাত করে থাকলে নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থী। ২০২৫ সালে ক্যান্সার মহামারীর রূপ নেবে। ততদিন এমন কি বাঁচতেও চাই না। তবে যতদিন আছি এইভাবেই বিরক্ত করতে থাকব।

    1.gitarashmi basu.
    2. jayanta sengupta
    3.sumit datta
    4. debarshi mitra
    5.bangalore institute through Niladri Roy
    6.mrinalkanti das
    7.subir das

    bank details
    gopal baidya
    IBKL0001137
    A/C NO.1137104000001212
    BRANCH HABRA, IDBI.
  • pi | 785612.40.566712.81 | ১১ আগস্ট ২০১৮ ২২:৫৪398421
  • অনুপমবাবুদের পোস্টটা থাকল। ও নেগেটিভ কেউ আছেন?

    ===========================
    SOS SOS SOS SOS SOS SOS SOS
    ===========================

    সৌভিক বিশ্বাস (২২) আর জি কর মেডিকেল কলেজের ছাত্র। ছেলেটি ভয়ংকর Relapsed Hodgkin's Lymphoma তে আক্রান্ত। টাটা মেডিকেল সেন্টার, রাজারহাটে বর্তমানে ওর কেমোথেরাপি চলছে। কালকেই অন্তত একজন O Negative Blood Donor লাগবেই।

    আমরা কি পারবোনা এই ভয়ংকর রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সৌভিকের পাশে দাঁড়াতে? আপনারা কি এগিয়ে আসবেন না ওর লড়াইয়ের পাশে দাঁড়াতে?
    O Negative Blood Donorরা প্লিজ এগিয়ে আসুন। সাহায্য করুন একটি ছেলেকে অকালে হারিয়ে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচতে।

    রক্ত দিতে না পারলে পোস্টটি কপি পেস্ট করে ছড়িয়ে দিন, যাতে O Negative Blood Donor পেতে সাহায্য হয়।

    আমাদের ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার ঃ
    9830833110 অথবা
    9836465945 অথবা
    9955319171 অথবা
    9874807799

    #Quest_for_Life_এক_অনন্য_জীবনসন্ধান
    (১১/৬/২০১৮)

    ===================
    ১৩/৬/২০১৮ এর আপডেট
    ===================

    আজ শৌভিকের জন্য রক্ত দিলেন শোভন চক্রবর্তী। টাটা মেডিকেল সেন্টার হঠাৎ করেই ছবি তোলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তাই শোভনের ছবি দিতে পারলাম না।

    শৌভিকের জন্য আরো অনেক রক্ত লাগবে। কারণ কেমোথেরাপি চলার সময়ে ওর হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুত কমে যাচ্ছে। তাই O Negative Blood Donors রা প্লিজ সাড়া দিন।
    .
  • For সোমরাজ | 162.158.187.168 | ১৬ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫২730633
  • সোমরাজ | 172.69.33.150 | ১৬ এপ্রিল ২০২০ ১০:৪৩442285

    বয়স 10 এর কম ছোট ছোট খান 40 ছেলেমেয়েদের একটা দল আজ আমায় ঘিরে ধরেছিল পাশে তাদের শুকনো শুকনো মা গুলো, বাবা গুলো হয়তো লজ্জ্যায় হয়তো ভয়ে দূরে দাঁড়িয়ে ছিল, মা দের তো ভয় লজ্জায় থাকতে নেই এদেশে যখন ওই ছোট ছোট মুখগুলোর জন্য খাবার খোঁজার দরকার হয়। 

    আসলে একটা লিষ্ট পেয়েছিলাম দিল্লির সুবীর দার থেকে যে 16 টা বাঙালি পরিবার মূলত মেদিনীপুর এর মানুষ আটকে আছেন আমার বাড়ির পিছনের গ্রাম টায়, তাদের যদি আমি শুকনো খাবারের প্যাকেট বানিয়ে পৌঁছে দিতে পারি, রাজি হয়েছিলাম কিন্তু আজকের পরিস্থিতি যা দেখলাম আগে জানলে রাজি হতাম না। 

    একটা বাচ্চা মেয়ে জানেন আমার কাছে এসে নিজের ওড়না পেতে বললো " আমাকেও একটু কিছু দাও, আমার নাম লিষ্টে তো নেই তাই অত কিছু চাই না একমুঠো চাল দিলেই হবে ". 

    পারলাম না দিতে জানেন, মাত্র 16 টা পরিবার যাদের একেকটি পরিবারে ৩ বা ৪ বা ৬ জন করে আছেন, কেউ ড্রাইভার কেউ জুতো সেলাই করেন কেউ লোকাল ফ্যাক্টরি তে দিন মজুর আবার কেউ ভ্যান চালান। এদের প্যাকেট থেকে খুলে কি করে দেব আর দিলে এদের চলবে কি করে জানিনা তাই না করে দিলাম জানেন ওই বাচ্চাটাকে। 

    অমৃতা কেঁদে ফেলেছিল আমায় বারবার বলছিল দাও না গো একটু দাও, কিন্তু যাদের দিতে গেছিলাম তাদের বাড়িতে গিয়ে দেখলাম ওরকম ই ছোট ছোট ছেলেমেয়ে সবার বাড়িতে আছে, খুব খুশি আজ গরম ভাত খাবে রাতে, দুপুরের শুকনো ঠান্ডা ভাত আর ডাল এর জন্য ওদের মা রাও লাইনে দাঁড়াচ্ছে সকাল 9 টা থেকে। 

    জানিনা কি হতে চলেছে, এদিকে সরকার রেশন কম দিয়ে রোজ খাবার দিচ্ছে, ডাল আর ভাত, লাইন পড়ছে 400 বা 600 জনের, হাতে কৌটো বা বাটি, কোলে বাচ্চা, রাস্তায় বসে আছে, শুধু খাওয়ার জন্য, শয়ে শয়ে, আসলে আমার বাড়ির পিছনের অঞ্চল টা ফ্যাক্টরি এরিয়া, বাচ্চাগুলো রুগ্ণ, মা গুলো রোগা শুকনো, অন্তত 40 টার বেশি কোলের বাচ্চা আন্দাজ করলাম, জানিনা মা এর বুকের দুধ কতটা পাচ্ছে, বেবি ফুড কেনার সামর্থ নেই আর এখন কলকাতা জানিনা কেন দিল্লি তে সব কিছুর বেশি দাম নিচ্ছে। 

    শুরুটা এভাবে হয়নি, লকডাউন এর প্রথম কয়েকদিন এলাকার লোকেরা আলু চাল আটা বিলি করছিল, কিন্তু 10 বা 12 দিন পর আর সেটা চললো না, মানুষ হুজুগে মেতে উঠে কিন্তু অল্পেই ক্লান্ত হয়ে যায়, খোঁজে নতুন হুজুগ। 

    রেশন দোকান সপ্তাহে তিন দিন খুলছে, শয়ে শয়ে মানুষ দাঁড়িয়ে থাকছে, তাও কিছু সাহারা হচ্ছে অস্বীকার করব না, কিন্তু কতটুকুই বা, আর দিল্লির 80% বাসিন্দা ভিন রাজ্যের, তার 90% এর রেশন কার্ড নেই, টেম্পোরারি কুপন দিল্লি সরকার অনলাইনে দেবার দাবী করেছে কিন্তু সাইট টা যে কোন সময় অফ হয়ে থাকে, কানেকশন নেই। 

    শুরুতে মাত্র দুদিন জনা 50 এক কে দুধ দেওয়া গেছিল, এখন ও রাস্তায় দেখতে পেলে মিষ্টি করে হাসে , বুঝতে পারি ওদের কষ্ট টা, সকাল 9 টা থেকে দুপুরের খাবারের লাইন পরে, আবার বিকেল থেকে রাতের। 

    তবু খেতে পাচ্ছে, কথা বললে বলছে রাজস্থানের বা ঝাড়খণ্ড বা যে যেই রাজ্যের, গ্রামে থাকলে তো খেতেও পেতাম না। 

    এরা কিন্তু কেউ ভিখিরি নন বিশ্বাস করুন, বাচ্চাগুলো কিন্তু একবার ও হাত পাতেনি শুধু করুণ চোখে তাকিয়ে থাকে আর বাবা মা গুলো অল্প করে হাসে। 

    আসলে দিল্লি র গ্রাম গুলো আমাদের পরিচিত গ্রামের মতন নয়, দিল্লি রাজ্যে মোট 165 টার মতন গ্রাম আছে, সেখানেই থাকে মূলত ভিন রাজ্যের খেটে খাওয়া গরিব মানুষ, বস্তি ও আছে, তবে সেগুলো মূলত 3 বা 4 তালা বিল্ডিং, এক একটা ফ্লোরে 4 বা 5 টা করে ঘর, একেকটা ঘরে একেকটা পরিবার, ঘরেই রান্না, ফ্লোরে একটা করে কমন বাথরুম পায়খানা, আর যেহেতু শহরে ফ্যাক্টরি বানানো নিষেধ তাই গ্রাম গুলোর জোট বাড়ি আছে তার 70% ই ফ্যাক্টরি, ছোট ছোট ইউনিট, ফ্যানের কয়েল, পাম্পের কয়েল, ফুড প্রসেস মেশিন, আলমারি বা ফার্নিচার বনছে, প্লাস্টিকের জিনিস এসব ই মূলত। 

    লোকগুলো র মাইনা রোজের হিসেবে, আর এখন ফ্যাক্টরি বন্ধ। ভ্যানে করে যারা সবজি বেচত তারাও চেষ্টা করছে পুলিশের লাঠি উপেক্ষা করে ব্যবসা চালানোর। 

    যাও বা যেন তেন করে খাবার যোগার হচ্ছে মূল সমস্যা টা হল মহিলাদের, হাইজিনিক পরিস্থিতি নেই, স্যানিটারি ন্যাপকিন নেই, কোলের বাচ্চাগুলো র খাবারের কোন ঠিক ঠিকানা নেই। 

    লাইন প্রতিদিন বাড়ছে জানেন আর প্রতিদিন বাড়ছে খাবার শেষ হয়ে যাবার পরে খালি বাটি হাতে করে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের সংখ্যা।

    তাই একটা পরিকল্পনা করেছি, নিচে দিলাম। 

    দিনে 1500 টাকায় 150 থেকে 180 জন কে একবেলা খাওয়ানো সম্ভব। 

    মূলত যারা লাইনে দাঁড়িয়ে ও খেতে পাচ্ছেন না তাদের জন্য। 

    কয়েকজন বলেছেন দেবেন কিন্তু যদি 3 তারিখ মানে 17 বা 18দিন রোজ চালাতে পারলেই শুরু করবো নয়তো নয়।

    25 কিলো খিচুড়ি বানাবো রোজ সাথে 2 কিলো আলু আর 2 বা 3 কিলো সব্জী দেব, প্রায় 30 কিলো হবে, 180 থেকে 200 লোক পাবে অনায়াসে। 

    কে কে পাশে থাকতে চান জানাবেন, খরচের রিসিট পাঠিয়ে দেব।

    গুগল পে 7584078270  Amrita Biswas আমার স্ত্রী। 

    আমার ফোন নাম্বার 8420640528

    নীচে মিলাপ এর ডিটেল দিলাম। 

    *Fight against poverty due to Corona Lockdown*

    Delhi Govt arranged ration for card holders and arranged 2 time meal ( Rice and Dal) from schools and community centers across Delhi, but in Delhi more then 70% citizens from other states and mostly migrant labours, and the line to get food is getting longer day by day. And we saw after food get finished each and everyday a lot of people going home with empty bowl. We need at least 2500rs for each village in Delhi (165 villages approx) per day twice to feed at least 200 people. 

    Read more - https://milaap.org/fundraisers/support-amrita-biswas?utm_source=whatsapp&utm_medium=fundraisers-title

    For UPI payment: rzpy.givetomlpamritab0001@hdfcbank https://milaap.org/fundraisers/support-amrita-biswas/upi_deeplink (You can send money to this ID using BHIM, PhonePe or any UPI app)

    You can also do a bank transfer to the below mentioned account:

    Account number: 2223330022450945

    Account name: Amrita Biswas 

    IFSC code: RATN0VAAPIS

  • somraj-er post | 162.158.186.71 | ১৯ এপ্রিল ২০২০ ২৩:১২730703
  • Somraj Sur | 172.69.34.181 | ১৯ এপ্রিল ২০২০ ২২:৫৮442741

    মিলাপ 25650 দেখাচ্ছে কিন্তু মিলাপ অনেক টাকা কেটে নেয়, আমি মাত্র 23800 ব্যবহার করতে পারবো। 

    টাকা গুগল পে নাম্বার 7584078270 অমৃতা বিশ্বাস এর নামে, আমার স্ত্রী। 

    নয়তো এইচডিএফসি র ডিটেল দিয়ে দেব

  • b | 162.158.107.190 | ২১ এপ্রিল ২০২০ ১৬:৩৭730728
  • HDFC-র ডিটেলটাও দিয়ে দিন।
  • বিপ্লব রহমান | ২১ এপ্রিল ২০২০ ১৭:০৮730729
  • পোস্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে যাচ্ছি,  আর ভাবছি,  এপারেও একদা ব্লগারদের এরকম একতা ছিল। বন্যা, খরা, সাইক্লোন, দুস্থ মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন -- ইত্যাদিতে লাখ লাখ টাকা চাঁদা উঠেছে,  দিনের পর দিন, রাতের পর রাত।       

    নাস্তিক জ্ঞানে ব্লগার জবাইয়ের ব্লাস ফেমাসে সব গেল।  কতোপ্রাণ ঝরে গেল চাপাতির কোপে। অনেকেই ব্লগপোস্ট মুছে দিয়ে আইডি হাইড করলেন। অল্প কয়েকজন পালিয়ে বাঁচলেন। লেখা বন্ধ হলো না ঠিকই, তবে তার ছিড়ে গেল কবে...

    আবার সব নতুন করে হবে, জানি।                   

  • Pagla Dashu | 162.158.78.17 | ২২ এপ্রিল ২০২০ ০৪:১৩730744
  • কলকাতা শহরতলি তে থাকেন এমন একজন আতান্তর এ পড়েছেন| একটু দুর্লভ ওষুধ ব্যবহার করেন| ওষুধ তা নেবার আগে কিছু পরীক্ষা করতে হয়| যেখানে এই কাজ গুলো করতেন, সেই দোকানটা বন্ধ এখন| ভদ্রলোক এর কি করা উচিত? কোনো ফোন নম্বর বা মোবাইল হাসপাতাল বা অন্য কোনো মত দিতে পারেন কেউ ? উনি নিজেও খোঁজ খবর করছেন, ভাবলাম যদি এখানে কেউ দিশা দিতে পারেন| ব্যস্ত হবেন না|

    নমস্কার
  • for Somraj | 173.245.54.80 | ২৩ এপ্রিল ২০২০ ২২:০৪730758
  • সোমরাজকে মিলাপে টাকা পাঠাবেন না, অনেক টাকা কেটে নিচ্ছে। এখানে ব্যাঙ্কের ডিটেলস দিলাম, ওর অনুমতিক্রমে।
    RTGS/NEFT IFSC: HDFC0000328
    Account number: 50100206737221
    Account name: Amrita Biswas
  • | ১০ মে ২০২০ ১৩:০০731335
  • আচ্ছা ইসে একটা আবেদন আছে। 

    এই মুহূর্তে বিভিন্ন জায়গায় কমিউনিটি কিচেন চলছে নিশ্চয় জানেন - অনেকের ওয়ালেই প্রায় রোজ কিছু না কিছু থাকে। কোথাও এক মাস, কোথাও চল্লিশ দিন - কোথাও রোজ হাজারখানেক লোক, কোথাও কম বা বেশি।

    বেসিকালি ভলান্টারি কন্ট্রিবিউশনের ওপর চলছে, কিন্তু তারও একটা লিমিট আছে। এভাবে বেশিদিন টেনে চলা সম্ভব নয়। আমরা এদিকওদিক থেকে প্রায় ভিক্ষে করে ফান্ড যোগাড় করছি... নানাজনের ওয়ালেই আপনাদের কাছেও চেয়েছি।

    এইটা একটু অন্যরকম ইনিশিয়েটিভ। সোসেনকে এখানে অনেকে চেনেন, যাঁরা নতুন এসেছেন হয়ত চেনেন না। সোনালী সেনগুপ্ত,  আমার এই বন্ধু আমেরিকায় থাকে, গবেষক, এবং হবি হল ছবি আঁকা। সোনালীর ইনিশিয়েটিভটা একটু অন্যরকমের - আপনি যদি আপনার নিজের কোনো ছবি, বা আপনার কাছের লোকের ছবি, এমনকি পোষ্যের ছবি পাঠান, সোনালী সেই ছবি এঁকে আপনাকে একটা ডিজিটাল কপি দেবে - তাই দিয়ে আপনি যেভাবে খুশী য'টা খুশী প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।

    শুধু কিছু কন্ট্রিবিউশন লাগবে। সেই কন্ট্রিবিউশন যাবে কোনো একটা কমিউনিটি কিচেনে...যাতে আরো কিছু লোকের মুখে আরো কিছুদিন খাবার তুলে দেওয়া যায়।

    আপনাদের  সকলের কাছে অনুরোধ রইলো - একটু  দেখুন - যদি পছন্দ হয়, please extend your hand....

    সোনালীর পেজের লিঙ্ক রইল। এখানে মেসেজ দিয়ে যোগাযোগ করে নেবেন প্লীজ। 

    https://www.facebook.com/SoSen2011/

  • Abhyu | 47.39.151.164 | ২২ মে ২০২০ ০৭:২৯731590
  • https://ashanet.org/

    আমফানের জন্যে https://donate.ashanet.org/?e=1357

    করোনা, আমফান


    ফেসবুকে
    https://www.facebook.com/ashaforeducation/

    West Bengal and Orissa are facing dual threats - Cyclone Amphan + COVID. As the cyclone wreaks havoc along the coastal regions, the already hard-hit communities are under a dire threat. Millions of people lost their homes and livelihood.
    Please join Asha for Education in extending our support to our projects in West Bengal and Orissa. Asha supports 31 projects in the 2 states, most of them in rural areas. Your donation will help our projects support their local communities.

    এখানে পাবেন https://www.facebook.com/ashaforeducation/
  • Ishan | ২৩ মে ২০২০ ০০:১২731639
  • 'আমপান' রিলিফ ফান্ড

    -----------------------------

    ঘূর্ণিঝড় 'আমপান' দক্ষিণবঙ্গের এক ব্যাপক অংশকে প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে দিয়ে গেছে। কারও কারও মতে বিগত ৩০০ বছরে এত বড় ঝড়ের মুখোমুখি হয়নি বাংলা। এখনও বহু জায়গায় বিদ্যুৎ নেই, জল নেই, খাবার নেই, মাথার ওপর ছাদটুকুও নেই। মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং ইন্টারনেট পরিষেবাও চালু হয়নি অধিকাংশ জায়্গাতেই। তাই ক্ষয়ক্ষতির সঠিক আন্দাজ এখনও পাওয়া যায়নি। যেটুকু খবর পাওয়া যাচ্ছে, তাতে সুন্দরবনসহ বহু প্রত্যন্ত অঞ্চলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আয়লাকেও ছাপিয়ে যাবে বলেই সকলে মনে করছেন। কোভিড-১৯ জনিত লকডাউনের ফলে বাংলার প্রান্তিক মানুষ ইতিমধ্যেই চরম আর্থিক সংকটে ছিলেন। যেসব পরিযায়ী শ্রমিক সদ্য বাড়ি ফিরেছেন, তাঁরা কপর্দকশূন্য। এর মধ্যে এই ঝড় তাঁদের অনেকের মাথার ওপরের ছাদটুকুও কেড়ে নিল। এই ক্ষত সহজে নিরাময় হওয়ার নয়।

    এই ক্ষত বুকে নিয়েই আগামী দিনগুলোয় ত্রাণ ও পুনর্গঠনের কাজে সামিল হবে আমাদের রাজ্য। সরকারের পাশাপাশি এই কাজে সাধ্যমত হাত লাগাতে হবে আমাদের সবাইকেই। লকডাউন পর্যায়ে ইতিমধ্যেই আমরা দেখেছি অনেক ব্যক্তি এবং সংগঠন তাঁদের সবটুকু সামর্থ্য নিয়ে কোথাও কমিউনিটি কিচেন চালিয়ে, কোথাও স্যানিটাইজার পৌঁছে দিয়ে, কোথাও পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানোর উদ্যোগ নিয়ে নিরলস কাজ করে চলছিলেন। যাঁরা সরাসরি কিছু করতে পারছিলেন না, তাঁরা নানাভাবে টাকা তুলে পৌঁছে দিচ্ছিলেন এই সমস্ত উদ্যোগগুলির হাতে। আমরাও আমাদের সীমিত সামর্থ্য নিয়ে এই প্রচেষ্টায় যুক্ত হয়েছিলাম। কিছু অর্থসংগ্রহের মাধ্যমে কয়েকজনকে সাময়িক বিকল্প রুজি রোজগারের বন্দোবস্ত করতে শুরু করেছিলাম আমরা।

    অনেকেই এই সমস্ত উদ্যোগগুলো বিগত একমাসেরও বেশি সময় ধরে নিতে নিতে ক্লান্ত। অনেকেই তাঁদের সাধ্যমত আর্থিক সাহায্যও হয়ত ইতিমধ্যেই করে ফেলেছেন। তবু আজ এই 'আমপান'-এর ধ্বংসলীলার পরে এমন একটা অবস্থায় আমরা এসে দাঁড়িয়েছি যে সম্পূর্ণ নতূন উদ্যমে যদি এই ত্রাণ ও পুনর্গঠনের কাজে আমরা সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে না পারি, বাংলা এই দ্বিমুখী আঘাত সয়ে উঠে দাঁড়াতে পারবে না।

    তাই এই পরিস্থিতিতে আরও একবার আপনাদের কাছে ফান্ড কালেকশনের আবেদন আমাদের রাখতে হচ্ছে। অনেকেই রাজ্য সরকারের ফান্ডে টাকা দেবেন। তাঁদের নিরুৎসাহ করার কোনো অভিপ্রায় আমাদের নেই। কিন্তু পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে একা রাজ্য সরকারের পক্ষে যাবতীয় সদিচ্ছা সত্ত্বেও পৌঁছে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই তার পরিপূরক হিসেবে (এবং কখনও একসাথেই) বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনের উদ্যোগের প্রয়োজন থেকেই যাবে। এরকমই কিছু ব্যক্তি ও সংগঠনের সাথে আমরা যোগাযোগ রাখছি, যাঁরা মূলত সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলিতে সরাসরি প্রয়োজনীয় সামগ্রী ও মেডিক্যাল টীম নিয়ে পৌঁছে যাবেন। কথা চলছে একটি রিলিফ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার। এগুলি যেমন যেমন এগোতে থাকবে, আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

    আপাতত টাকা পাঠনোর জন্য আমাদের অ্যাকাউন্ট ইনফো নিচে দেওয়া হলঃ

    Account name: Guruchandali

    Current account

    A/c no: 917020025670638

    IFSC code: UTIB0000011

    Axis bank, Golpark

    জি-পে বা পেটিএম - ইত্যাদির জন্যঃ

    +919830415443

  • i | 220.245.105.20 | ২৩ মে ২০২০ ১৩:৫০731673
  • বাঁচলে, সকলে বাঁচি... 'সবুজ পাঠশালা'র একটি আবেদন

    আরও এক দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা... না, কেবল করোনা নয়, দেশ জুড়ে লকডাউনে ভয়াবহ সংকটে গরিব, দিন আনি দিন খাওয়া মানুষেরা... তার উপর আমপানের তাণ্ডবে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে দক্ষিণবঙ্গ... সুন্দরবন, দুই 24 পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরে পথে বসেছেন লাখ লাখ মানুষ... সব গিয়েছে... লকডাউন কাজ খেয়েছে, আমপান ঘর...

    তবু যুঝে নিতে হবে... সকলে সকলের মতো করে চেষ্টা করছেন... ভিন রাজ্যে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকদের সেই যুঝে নেওয়ার ছবি রাতের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে... পেটে খিল দিয়ে বসে থাকা মানুষগুলি এখনও যুঝে চলেছেন ঝড়-জলের বাস্তবতার সঙ্গে... সরকার ত্রাণ দিতে শুরু করেছে, কিন্তু তা পৌঁছচ্ছে না সকলের কাছে... সরকারি সাহায্যের কয়েক কেজি চাল আর আটা যে যথেষ্ট নয়, তা আমরা সকলেই বুঝি...

    এটা অভিযোগ করার সময় নয়... সাবধানতা বজায় রেখে কাঁধে কাঁধ মেলানোর সময়... সাহায্য প্রয়োজন... 'সবুজ পাঠশালা'* কাজ শুরু করবে সুন্দরবনের কুমিরমাড়ি থেকে... একাধিক গ্রাম আর শেল্টারে পৌঁছনোর চেষ্টা করবো আমরা... আর যাবো ঝড়ে ধ্বসে যাওয়া ফ্রেজারগঞ্জে...

    বহু চেষ্টার পরে সুন্দরবনের কিছু বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করা গিয়েছে... তাঁদের সাহায্যেই প্রতিটি গ্রাম এবং শেল্টার চিহ্নিত করা হচ্ছে... অন্তত 700 পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবো... আর ফ্রেজারগঞ্জে শুঁটকি মাছ তৈরির পরিবারগুলি তো আমাদের পূর্ব পরিচিত... 'বুলবুল' ঝড়ের পরে আপনাদের অনেকের সাহায্যই পৌঁছেছিল তাঁদের কাছে... সেখানেও শ'দেড়েক পরিবার চিহ্নিত করা গিয়েছে... ঝড়ের দু'দিন পরে ফ্রেজারগঞ্জের বন্ধুরা ফোনে জানিয়েছেন, প্রাণ ছাড়া আর সব কিছু চলে গিয়েছে...

    করোনার কারণে প্রাথমিক ভাবে মেডিক্যাল ক্যাম্প বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমরা... কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত বদল করতে হয়েছে... যথাসম্ভব সাবধান থেকে মেডিক্যাল ক্যাম্প করবেন দুই ডাক্তারবাবু...

    হ্যাঁ, সাহায্য চাই... প্রতিবারের মতোই... যথারীতি হাতে সময় বেশি নেই... মাত্র এক সপ্তাহ... জুনের প্রথম সপ্তাহে জিনিস পৌঁছে দিতে চাই... জানি সকলেই নিজেদের কাজ নিয়ে চিন্তিত... একটু বেশিই চিন্তিত... তবু যতটুকু সাহায্য করা সম্ভব, করুন... বাঁচলে সকলে বাঁচি...

    সামাজিক দূরত্ব নয়, সামাজিক বাঁধনে আমরা বিশ্বাস করি... তাই প্রতিবার সকলের সঙ্গে দেখা করে টাকা নেওয়ার চেষ্টা করি... এ বার স্বাভাবিক ভাবেই তা সম্ভব হচ্ছে না... অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার হলেই ভালো...

    কয়েকজনের নম্বর দিলাম... যোগাযোগ করলে অ্যাকাউন্ট ডিটেল পাঠানো হবে...

    বিভাস 8926404105
    সুলগ্না 9830305387
    দ্বৈপায়ন 9980027958
    অরিজিৎ 9836471599
    স্যমন্তক 9830068698

    এ ছাড়াও মিলনদা বা সাত্যকিদার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন... কথা বলতে পারেন সবুজ পাঠশালার পরিচিত যে কোনও বন্ধুর সঙ্গে...

    পুনশ্চ:
    *যাঁরা 'সবুজ পাঠশালা' জানেন না, তাঁদের জন্য... 2006 সালে মালদার চরে সবুজ পাঠশালার কাজ শুরু হয়েছিল... ভাঙনে সব হারানো চরবাসীর জন্য ইস্কুল... না, আমরা কোনও এনজিও নই... সংস্থাও নই... নানা বয়স নানা পেশার কিছু বন্ধুর স্বপ্ন আর লড়াই... এখন আমাদের ইস্কুল আছে গরুমারা জঙ্গলের ভিতরে চ্যাংমারি বনবস্তিতে... এ ছাড়া বছরে কিছু মেডিক্যাল ক্যাম্প করার চেষ্টা করি আমরা... দুর্যোগে সামান্য সামর্থ নিয়ে কিছু মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি... এটুকুই..
  • i | 220.245.105.20 | ২৩ মে ২০২০ ১৩:৫৩731674
  • সবুজ পাঠশালার জন্য আমি ইন্দ্রাণী (সিডনি) আপনাদের ছোটাই ওপরের এই পোস্ট করলাম। বন্ধুমহলে
    শেয়ার করলেও অনেক উপকার হবে ।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 2409:4065:d11:4ca4:ad0d:bfc4:b4b3:fc75 | ২৩ মে ২০২০ ১৪:১৯731675
  • গুরুচণ্ডা৯ এ আকাউন্টে যাঁরা টাকা পাঠাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে কেউ সবুজ পাঠশালায় পাঠাতে চান, উল্লেখ করে দিলে, সেই টাকা সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

    এছাড়া আর যেসব সংস্থাকে গুরুচণ্ডা৯ র আকাউন্টে আসা টাকা পাঠানো হচ্ছে, হবে, একসংগে তালিকা করে দিয়ে দেওয়া হবে। কেউ যদি কোন সংস্থাকে পাঠাতে আলাদা আগ্রহী থাকেন, সেটার উল্লেখ করে দিলে সেইমত লিখে দেওয়া হবে৷ না থাকলে, সংস্থাগুলির প্রয়োজনমত ও কাজের পরিধি অনুযায়ী বিবেচনা করে পাঠিয়ে দেওয়া হবে, যেখানে পাঠানো হল জানিয়ে দেওয়া হবে।
    এছাড়াও আপনাদের চেনাজানা বা যার সংগে প্রত্যক্ষ ভাবে কাজ করেছেন, যাঁদের ওই অঞ্চলে কাজের অভিজ্ঞতা আছে, এরকম কোন সংস্থার কথা এখানে বা guruchandali@gmail।com এ মেল করলে আমরা তালিকায় সেই সংস্থাকেও অন্তর্ভুক্ত করে নিতে পারি।

    ধন্যবাদ।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 2409:4065:d11:4ca4:ad0d:bfc4:b4b3:fc75 | ২৩ মে ২০২০ ১৪:৩১731676
  • অভ্যুদয়দের আশা য় যদি কেউ পাঠাতে চান, উল্লেখ করে দিলে সেখানেও পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 188.148.43.169 | ২৩ মে ২০২০ ১৪:৫৩731677
  • আমাদের তোলা টাকা থেকে আজ 'সাম্পান রিলিফ নেটওয়ার্ক'কে (গুরুচণ্ডা৯-ও যে নেটওয়ার্কের অংশ) ২০০০০ টাকা এবং স্বরূপনগর গ্রামে ১০টি ত্রিপল কিনে দেওয়ার জন্য ৬০০০ টাকা পাঠানো হয়েছে। 'সাম্পান রিলিফ নেটওয়ার্ক' এর পক্ষ থেকে দুটি টীম আগামীকাল দুই ২৪ পরগণায় ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলিতে যাবেন। এখন মূল প্রয়োজনটা পানীয় জলের। এবং শুকনো খাবার ও ত্রিপল, ইত্যাদির। এগুলোর মধ্যে যতটা সম্ভব কাল দিয়ে আসা হবে। কাল রাতে দুটি টীম ফিরলে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র এবং প্রয়োজনগুলো আরও পরিষ্কার হবে। কতদূর অব্দি যাওয়া যাচ্ছে এবং কতটা অঞ্চল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, সেসবেরও আন্দাজ পাওয়া যাবে। সেই অনুযায়ী দ্বিতীয় দফায় বন্দোবস্ত করতে হবে।

    'সাম্পান রিলিফ নেটওয়ার্ক' এর আবেদনটি পরের পোস্টে দেওয়া হল।
  • গুরুচণ্ডা৯ | 188.148.43.169 | ২৩ মে ২০২০ ১৪:৫৫731678
  • ** টাইপো
    'আমপান'
  • গুরুচণ্ডা৯ | 188.148.43.169 | ২৩ মে ২০২০ ১৪:৫৬731679
  • আম্ফান রিলিফ নেটওয়ার্ক-এর আবেদন
    ------------------------------------------

    লকডাউনের মধ্যেই আবার আঘাত। সারা দেশের অসংখ্য পরিযায়ী শ্রমিক তথা খেটে-খাওয়া মানুষের সঙ্কট চলছিলোই। তার সাথে এবার সুপার-সাইক্লোন ‘আম্ফান’-এর প্রকোপে সীমাহীন বিপর্যয়ের মুখোমুখি বাংলার কৃষিজীবী মানুষ। বিশেষ করে দুই ২৪পরগনা এবং সুন্দরবন অঞ্চল। অজস্র জায়গায় বাঁধ ভেঙেছে। ঘর-বাড়ি ভেঙেছে। নোনা জলের নীচে তলিয়ে গেছে মাইলের পর মাইল কৃষিজমি। ঝড়ের প্রত্যক্ষ অভিঘাতে প্রাণ গেছে ৭৬ জনের।

    প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মানুষের পাশে এসে দাঁড়ানো বাংলার বহু কালের ঐতিহ্য। এবারও, ঝড় থামার পরমূহুর্ত থেকেই বহু মানুষ, বহু সংগঠন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে নেমে পড়েছেন ত্রাণ-কার্যে। যে যেভাবে পারেন। আমাদের সীমিত সামর্থ নিয়ে আমরাও নেমেছি যতটুকু পারি। 'আম্ফান রিলিফ নেটওয়ার্ক'-এর মাধ্যমে আমরা পরস্পরের সাথে যোগাযোগ রাখছি। চেষ্টা থাকছে, যত দ্রুত সম্ভব ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলগুলিতে ত্রাণ-সামগ্রী নিয়ে পৌঁছে যাওয়ার।

    পাশে চাইছি আপনাকেও। এই নেটওয়ার্কে আপনিও যুক্ত হতে পারেন। প্রয়োজনে নিম্নোক্ত যে কারোর সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

    'আম্ফান রিলিফ নেটওয়ার্ক'-এর পক্ষে ...

    সুমিতা দাস, 9830143365 (অনীক পত্রিকা)
    সামিরুল ইসলাম, 8582811632 (বাংলা সংস্কৃতি মঞ্চ)
    নন্দিনী ধর, 8930105444 (গ্রাউন্ড জিরো)
    পিনাকী মিত্র, +46 727024070 (গুরুচন্ডালী)
    উত্তম দাস বাউল, 9433273403 (বয়ান)
    মুকুল দাস, 9830897917 (আর্শিনগর, গৌরবাজার)
    অমিতাভ ভট্টাচার্য, 9830294711 (সাইরেন সাংস্কৃতিক সংস্থা)
    শমীক চক্রবর্তী, 9007586408 (চা-বাগান সংগ্রাম সমিতি)
    বিশ্বজিৎ হাজরা, 7278777012 (বরানগর নাগরিক উদ্যোগ
  • b | 14.139.196.11 | ২৮ মে ২০২০ ১১:৪৯731723
  • অসীম মন্ডলের দেওয়াল থেকে
    List of items to be donated for the Cyclone(Amphan) affected people at the Sundarbans.

    1. Muri packets
    2. Chira packets
    3. Biscuit packets
    4. ORS sachets
    5.Medicines for diarrhoe
    6. Paracetamol
    7. Bleaching Powder
    8. Reusable masks
    9. Old washed and intact clothes
    10. Old washed bedcovers
    11.Old washed mosquito nets
    12. Candles
    13.Milk powder pouches
    14. Soap
    15.Rice
    16.Dal
    17.Salt
    18.Turmeric powder packets
    19. Geoline tablet.
    20. Drinking Water bottles.
    21. Sanitary Napkin.
    22. Mustard oil
    23. Tarpaulin
    24.Calciuam Hydroxide(কলিচুন)
    25. Toffee
    26.Asbestos
    27. Dry jaggery( পাটালি গুড়)
    28.Candles
    29. Torch
    30. Boro line
    31. Potatoes
    32. Chlorine Tablet

    Pls donate generously...
    Contact :7980967046.

    Circulate among ur friends n encourage them to donate.
  • b | 14.139.196.11 | ২৮ মে ২০২০ ১১:৫৯731724
  • *
    ১) এর মধ্যে বাজারে জিওলিন পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু ওটার একটা সাবস্টিটুট আছে (aquapura)। ওরা ক্যাশ বা কাইন্ড সব কিছুতেই নিচ্ছে। তবে অ্যামাজন দিয়ে পাঠাতে গেলে গান্ডুরা এক গাদা ডেলিভারি চার্জ কাটছে।
    **
    ২) এটা অর্গানাইজ করছে হিঙ্গলগঞ্জের সান্ডেরবিল রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম।
    ***
    ৩) তবে, কত জনকে আর দেবেন, কাকেই বা দেবেন? যাকে মনে ইচ্ছে। ১০০ এন জির ওর প্রত্যেককে ১০০ টাকা না দিয়ে একজনকে ১০০০০ টাকা দেওয়া ভালো।
    *****
    ৪) ৯-১০-১১ খেয়াল করবেন। ও তো বাজারে পাওয়া যাবে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন