এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ৪২ এ কে কত ? : পব ভোটের প্রেডিকশন টই

    একক
    অন্যান্য | ১৬ মে ২০১৯ | ৯৫৫৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৩৪383907
  • ঠিকই যে ট্রাম্প আর মোদিকে জনগনই ভোট দিয়ে নিয়ে এসেছে। কিন্তু তাতে সেটা ঠিক হয়ে যায়্না। ইতিহাসে তার অনেক উদাহরণ আছে। সেই ক্লাসিক কেস স্টাডি।

    একটা নৌকাতে ৫ জন বসে আছে, ৪ জন হিন্দু, ১ জন মুসলমান। এক্জনকে না ফেললে নৌকা ডুবে সবাই মরবে। বুঝতেই পারছেন ভোট নিয়ে ঠিক হলে কি হবে। তাতে সেটা নৈতিক ভাবে ঠিক হয়ে যায়্না।
  • PM | 340123.202.344523.107 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৩৬383908
  • কিন্তু দেখুন সব শহরেই চাকরীর হাহাকার।

    শেয়ার মাকেট কাথাই ধরুন। গত ৫ বছর ধরে কুতিয়ে কুতিয়ে চলল। মিড ক্যাপ , স্মল ক্যাপ শুয়ে পরে ধুকছে। লনং টার্ম ক্যাপিটাল গেন ট্যাক্স ক্যাপিটাল ফ্লো কমিয়েছে। রিটেল ইন্ভেস্টার এর পোর্ট ফোলিও ৫০-৭০% শ্রিন্ক করেছে । অথছ দেখুন ফোরাম গুলোতে একবাক্যে বলছে সক্কলে মোদি এসে গেছে আর কোনো চিন্তা নেই-সব সমাধান হবে

    পুরো স্টাকহোম সিন্ড্রোম --আর কোনো ব্যাখ্যা নেই
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৩৭383909
  • ঠিক কে কইসে, ঠিক-ভুলের প্রশ্নই না। ডেমোক্রেসি এমনই।
    এই খানিক আগেই, এই নিয়া ফেসবুকে কৌশিকের দেওয়ালে এই পোস্ট করলাম ---
    The current process of forming a government was modeled after the first great experiment with democracy in Athens Greece around 500BC. The fundamental rule of the process is MAJORITY RULE. In this process, once 51% of a population makes a decision, the other 49% have to obey it. That is why MAJORITY RULE is also called as TYRANNY OF MAJORITY. So, ideally individual right and freedom should be protected above majority rule. But... you know...
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৪০383910
  • স্কুপহুপের একটা ভিডিও দেখেছিলাম। সেখানে জনগণ বলছে যে চাকরী বা পয়সাকড়ির কোনও অভাব নেই, কিন্তু মন্দির ঔহি বনায়েঙ্গে। সে কিন্তু একদম নিম্ন মধ্যবিত্ত জনগণ। ভিডিওটা দেখে আমি চমকে গেছিলাম। লোককে বিজেপি এইটা বোঝাতে সমর্থ হয়েছে যে চাকরী, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্যের থেকে অনেক বেশি জরুরী মন্দির, হিন্দুত্ব, বালাকোট।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৪১383912
  • পিএম ঠিক কইসেন - সারা দেশে চাকরির হাহাকার। বছরে কত যেন ১০ বা ২০ লক্ষ ইয়াং ছেলেমেয়ে ওয়ার্ক ফোর্সে ঢুকছে। এটা হচ্চে এক নম্বর মাথাব্যাথা। চিনেও তাই - যার জন্য চিন ইচ্ছে করলে ট্রাম্প-এর ট্রেড ওয়ারের আরও যোগ্য জবাব দিতে পারে, কিন্তু ঐ চাকরির কথা ভেবে বেশি স্টেপ নিচ্ছে না।
  • PM | 340123.202.344523.107 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৪১383911
  • মেজরিটিসম আর ডেমোক্রেসি দুটো আলাদা শব্দ তো? মানেও আলাদা। এখানেই স্টেট ইন্স্টিটিউসন গুলোর ভুমিকা তো
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৪৩383913
  • ঐটা খুবেকটা ঠিক কথা নয়। আমাদের কোনও দেশই পিওর ডেমোক্র্যাসি নয়। প্রথমতঃ রিপ্রেজেন্টেটিভ ডেমোক্র্যাসি। তার উপরে এই দেশগুলো রিপাব্লিক। মানে মেজরিটি চাইলেই যাখুশি তাই করতে পারেনা। সংবিধানে মাইনরিটিদের আলাদা প্রোটেকশান থাকে। কিছু রাইটস কেউ নিতে পারবেনা।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৫১383914
  • পিএম,
    ডেমোক্রেসি যে রুল নিয়মে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে সেটি মূলত হল - মেজরিটি রুল - ভোটে মেজরিটি জেতে, তারা সরকার চালায় - আর সরকারের ডিসিশনও ঐ একরকম ভোটেই ঠিক হয়। এর সামান্য ভেরিয়েশন অনেক দেশ করলেও এখনও অবধি মোটামুটি এই পদ্ধতিই চলছে। আর যেখানে ডেমোক্রেসি নেই - সেখানে - মাইনরিটি রুল্‌স্‌, মানে একদম গুটিকয়েক লোক চালায়।
    সংঘবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া, আইন করা যা কিনা কোনো একজন ব্যক্তিরও স্বাধীনতা ও অধিকার হরণ করবে না - এমন আদর্শ পদ্ধতি এখনও তৈরি হয় নি। সাহেব বলে গেছেন - ডেমোক্রেটিক পদ্ধতি জঘন্য, কিন্তু বাকী যা আছে তার চেয়ে ভালো।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১২:৫৩383915
  • মেজরিটি চাইলেই পারে - এখনও সেইটাই।
    মানে ধরো, ইরাকের সঙ্গে যুদ্ধ করব কি করব না --- ভোট হল, ৩৭৬ জন বললেন হ্যাঁ, যুদ্ধ হল।
    সবাই বলল - জয় ডেমোক্রেসির জয়।
  • Ekak | 340112.124.566712.234 | ২৫ মে ২০১৯ ১৩:৩১383917
  • মেজোরিটিজম আর ডেমোক্রাসি আলাদা রাখার চেষ্টা করা হয় । সেইজন্যেই , পেনাল কোডের ওপর সংবিধান । কিন্তু ব্যাপার হলো , মেজরিটি চাইলে সংবিধানে বদল আনতেও পারে । কোনো দেশেই সংবিধান কোনো মোজেসের বাণী নয় ।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৩:৩৫383918
  • বড়েস,

    তুমি যেটা বলতে চাইছ - সেটা হল রাইচুয়াস গভর্ননেন্স ।

    ডেমোক্রেটিক সিস্টেমে একজন বাজে লোক ভোটে দাঁড়াতে পারে, ভোটারদের ভোটের মেজরিটি পেয়ে সে পাওয়ারেও আসতে পারে। পাওয়ারে আসার পর সে কি কি করতে পারে, আর, কি কি পারে না - সেইটার কন্ট্রোল। সেটা গভর্নেন্স।

    যেমন ধরো, মেজরিটি ভোট পেয়ে তৃণমূল ক্ষমতায় এল। তারা একটা সিদ্ধান্ত নিল যে তারা SEZ-এর জন্য জমি দেবে না। এই সিদ্ধান্ত কিন্তু নিচ্ছেন একটি মাইনরিটি গ্রুপ - মমতা, কিছু মিনিস্টার এবং সচিব। যারা তৃণমূলকে ভোট দিয়েছে সেই ভোটারদের বড় অংশের এই সিদ্ধান্তে অনুমোদন নাও থাকতে পারে। যারা তৃণমূলকে ভোট দেয় নি তাদের কথা তো ছেড়েই দিলাম, যার দিয়েছে তাদেরও এই সিদ্ধান্তে কোনো অংশ থাকছে না। অর্থাৎ, শুধু ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসার সময় লোকজন ডাইরেক্টলি পার্টিসিপেট করছে, গভর্নেন্সের বাকী সমস্ত ক্ষেত্রে তাদের আর কোনো ভূমিকা নেই। (যে কোনো পার্টির ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য, এখানে তৃণমূল প্লেস-হোল্ডার)

    তো, এইটা হচ্ছে সিস্টেমের মস্ত বড় ফ্যালাসি।

    এবার, এর জন্য দরকার রিফর্ম, কন্‌স্টিটিউশনাল অ্যামেন্ডমেন্ট - আমাদের দেশে এগুলোর দাবী তোলা দরকার। এবং, ক্ষমতার স্তরে ভাগ। কেন্দ্র/ফেডারেলের হাতে বেশি ক্ষমতা থাকা উচিত নয়। ভারত একটি বিশাল জটিল দেশ, কোনো হোমোজিনিয়াস জায়্গা নয়। ক্ষমতার (এবং সরকারি টাকাপয়সার) বিকেন্দ্রীকরণ প্রয়োজন। সেটি ঠিকঠাক হলে সিস্টেমই অনেক কনফিউশন কমিয়ে দেবে।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৩:৩৭383919
  • একক,
    হ্যাঁ, এটাই বলতে চাইছিলাম। মেজরিটি ক্যান চেঞ্জ দ্য কোড।
  • Ekak | 340112.124.566712.234 | ২৫ মে ২০১৯ ১৩:৪২383920
  • গণতন্ত্র কে বেটার গণতন্ত্র হিসেবে গড়ে তুলতে , খুব বেসিক কিছু পরিবর্তন আনলেও চলে । যেমন , যে কোনো রাজনৈতিক পোস্ট অধিকার করতে গেলে পড়াশোনার একটা মাত্রা বেঁধে দেওয়া । একটা লোক চাইলেই অর্থমন্ত্রী বা পরিবেশমন্ত্রী হতে পারবে না । পঞ্চায়েত প্রধান হতে গেলেও মিনিমাম গ্রাজুয়েট হতে হবে । শিক্ষিত লোক বদমায়েশি বা চুরি করতে পারেনা এরকম আদৌ নয় , কিন্তু শিক্ষিত লোকের বদামো এড্রেস করা সহজ কারণ সেটা একটা স্ট্রাকচারের মধ্যে দিয়ে আসে , সেখানে তর্ক বিতর্ক চলে । অশিক্ষিতের বদামো কে এড্রেস করাই পসিবল না ।
  • Ekak | 340112.124.566712.234 | ২৫ মে ২০১৯ ১৩:৫৬383921
  • এখানেই পশ্চিমবঙ্গের বামদের মানসিকতার সঙ্গে ফারাক টা হয়। ওনারা শিক্ষাকে একটা ক্লাসিক্যাল মডেল থেকে দেখেন । তাই বারবার যুক্তি দেন , শিক্ষা আর রাজনৈতিক বোধের সম্পর্ক ইত্যদি লাইনে ।

    এবার , রিয়ালিটি হলো : ভালো-মন্দ সবকিছুর বাইরে গিয়ে : শিক্ষা হলো একটা কন্ট্রাক্ট । আপনি আর আমি দুজনেই যদি নিউটোনিয়ান মেকানিক্স এ শিক্ষিত হই , তার এপ্লায়েড রেজাল্ট হচ্ছে আমরা ওই কন্ট্রাক্টের মধ্যে দাঁড়িয়ে তর্ক মারপিট যা করার করবো । ওর বাইরে না । এর সঙ্গে নিউটন অভ্রান্ত কিনা এর আদৌ কোনো সম্পর্ক নেই । এদিকে ,আপনি নিউটোনিয়ান মেকানিক্স আর আমি বিশ্বকর্মা মেকানিক্স এ দাঁড়িয়ে থাকলে যেটা হবেনা । তাই শিক্ষা না থাকলে , রাজনৈতিক এক্সচেঞ্জটাই পুরো ভাঁওতা হয়ে যায় । যার ফল আমরা আজ ভোগ করছি ।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:০৩383922
  • শিক্ষা তো দরকারই। দেশ চালানোর আইনকানুন লেখা আছে একটি বইতে - তার নাম ধরো সংবিধান। এবারে যারা দেশ চালানোর কাজে নিযুক্ত হচ্ছেন তাদের এই বইটি সম্বন্ধে একটি প্রাথমিক ধারণা থাকা উচিত। মানে, এমপি-দের সবার একেবারে ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত-র মতন পার্লামেন্টেরিয়ান হবার দরকার নেই, কিন্তু কিছু প্রাথমিক জ্ঞানার্জন আবশ্যিক হওয়া উচিত।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:১২383923
  • ওসব বলে লাভ নেই। আম্রিগার মতন এতো উন্নত, পড়াশুনা জানা দেশের শিক্ষা মন্ত্রী একজন মহিলা তাঁর শিক্ষাক্ষেত্র নিয়ে বিন্দুমাত্র কিচ্ছু জানা নেই বা জানবার উৎসাহও নেই। উনার একটাই উদ্দেশ্যঃ শিক্ষার ক্ষেত্রে সরকারি বরাদ্দ ব্যপক হারে কমানো।

    "এই সিদ্ধান্ত কিন্তু নিচ্ছেন একটি মাইনরিটি গ্রুপ - মমতা, কিছু মিনিস্টার এবং সচিব।"
    এইটাকেই রিপ্রেজেন্টেটিভ ডেমোক্র্যাসি বলে।

    সংবিধানে কি কি পরিবর্তন করা যায় এবং কিভাবে করা যায়, সেটারও একটা ডাইরেক্টিভ সংবিধানেই থাকে। সংবিধানের মুলকে পরিবর্তন করলে (যেমন প্রিঅ্যাম্বেল ইত্যাদি) রাষ্ট্রের পরিবর্তন করা হয়। কাল থেকে ভারতে যদি প্রেসিডেন্সিয়াল ডেমোক্র্যাসি প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে আমরা অন্য একটা রাষ্ট্রে বাস করতে শুরু করবো।

    মনে করুন একটা আইটি কোম্পানি যদি হঠাৎ জুতো তৈরী করতে শুরু করে, তাহলে কি আর কোম্পানিটা একই থাকে?
  • Ekak | 340112.124.566712.234 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:১৮383924
  • তার পরেও , এন্টি ভ্যাক্স আমেরিকানরা রাত্রদিন ভ্যাকসিন বিরোধী নানান পেপার শেয়ার করে চলেছে। বাকিরা তাদের সঙ্গে তর্ক করছে । ইন্ডিয়াতে , "এন্টি ভ্যাক্স " বলে কোনো আলাদা স্ট্যান্ড হয়না । গোটা মহল্লা বলে দিলো ভ্যাকসিন খারাপ ,তাদের কোনো পার্টি সাপোর্ট দিলো । গল্প শেষ । অশিক্ষিত লোকের সঙ্গে ওটুকু তর্ক ও চলেনা ।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:২১383925
  • এ বাবা, প্রিঅ্যাম্বল তো চেঞ্জ হয়, হবে না কেন -
    The preamble to the Indian constitution was amended by the 42nd Amendment Act, 1976 whereby the words Socialist, Secular, and Integrity were added to the preamble by the 42nd Amendment Act, 1976, to ensure the economic justice and elimination of inequality in income and standard of life.

    শ্যাভেজ তো ভেনিজুয়েলা-র দেশের নামও পাল্টে দিয়েছিলেন।

    আহা মডেলটার ফ্যালাসির কথাই তো হচ্ছে। সব দেশের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এনিয়ে তো লেখাপত্র আছে, হচ্ছেও।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:২৬383926
  • প্রিঅ্যাম্বেল চেন্জ করেই তো দেশকে sovereign democratic republic থেকে sovereign, socialist, secular democratic republic বানানো হলো।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:২৯383928
  • পিপল রিপ্রেজেন্টেশন-টা বেশি করে থাকা উচিত গভর্নেন্সে। ডাইরেক্ট পার্টিসিপেশনও থ্রু ডাইরেক্ট ভোট বা প্রোপোজিশন /রেফারেন্ডাম এই সব করে।
    নইলে যেটা হয়, ভোটার কিছু লোকের মুখের কথার ওপর, প্রতিশ্রুতির ওপর ভরসা করে কোনো পার্টিকে ভোট দেয়, তারপরে পার্টি তার ইচ্ছেমতন কাজকর্ম করে, তখন আর ভোটারের কোনো কন্ট্রোল থাকে না। বড়জোর প্রতিবাদে রাস্তায় নামা ছাড়া।

    এ নিয়ে গুচ্ছের লেখাপত্র রয়েছে।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:৩০383929
  • তার মানে প্রিঅ্যাম্বল চেঞ্জ করা যায়।
    এখনও করা যায়।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:৩২383930
  • সুইজারল্যান্ডে শুনেছিলাম অনেকটা ডাইরেক্ট ডেমোক্র্যাসি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। মানে ঐ রেফারান্ডাম অনেক বেশি বেশি হয়। আমেরিকাতেও কিছুটা আছে। ইন্ডিয়ার মতন এতো বড় পপুলেশনের দেশে মুশকিল, প্রচুর খরচ হবে। আর পলিসি ডিসাইড করেই বা কি হবে? কিছুই তো ঠিকমতন ইম্প্লিমেন্ট হয়্না।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:৩৫383931
  • আমি তো বলিনি কোথাও যে অ্যামেন্ড করা যায়্না। আগেরবার সেকুলার কথাটা ঢোকানো হয়েছে বলে কেউ আপত্তি করেনি, কারোর জীবনে তেমন হেরফের হয়নি। এবারে ওটা চেন্জ করে হিন্দু কথাটা ঢোকালেই দেশ যে পাল্টে গেছে অনেকেই (মাইনরিটিরা) হাড়ে হাড়ে টের পাবেন।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:৩৭383932
  • কে কি টের পাবে সেটা অন্য কথা, কিন্তু মেজরিটি চাইলে পারে। এবং সেটাই ফ্যালাসি।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:৫৩383933
  • মেজরিটি চাইলেও নাও হতে পারে।

    প্রথমতঃ স্পেশাল মেজরিটি লাগে। দুটো হাউসেই পাশ করাতে হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাজ্যএর বিধানসভায়ও যেতে হতে পারে।
    তারপরে সুপ্রিম কোর্ট আছে।
  • PM | 7834.111.450123.50 | ২৫ মে ২০১৯ ১৪:৫৮383934
  • হttps://

    আক্সিজেন ঠিক ঠাক পচ্ছে তো ?
  • দেব | 342312.63.124523.35 | ২৫ মে ২০১৯ ১৭:০৪383935
  • @PM - শেয়ার মার্কেট খুব একটা খারাপ করেনিতো। ২০১৪য় ২২০০০ থেকে বেড়ে ২০১৯এ ৩৮০০০-৩৯০০০। খারাপ কোথায়? মুদ্রাস্ফীতি খুব বাড়েনি।

    হ্যাঁ ওটাতে গল্পোটা পুরো বোঝা যায় না কিন্তু বিজেপির জয় পরিস্কার প্রমাণ করছে লোকজন ট্রিকল ডাউনে খুশি, অন্তত এখনো অবধি।

    @dc - পবয় গত ৮ বছরে বড় বিনিয়োগ প্রায় শুন্য।

    অফ দা টপ অফ মাই হেড, ডানকুনিতে একটা সিমেন্ট কারখানা মনে পড়ছে। জিন্দালদের শালবনিতে ইস্পাত কারখানা চালু হয়েছে। তবে ওটা দিদি আনেননি। আর ঐ এদিক ওদিক টুকটাক।

    অন্যদিকে ছোট ও মাঝারী শিল্প মোটের উপর ভালই বেড়েছে। ট্যাক্স জমা বেড়েছে অনেকটাই। এত দানছত্র করতে পারছে ঐ জন্যই।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৮:৫০383936
  • মুদ্রাস্ফীতি কম ছিল কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কম ছিল। তারপরেও যতটা কম থাকা উচিত ছিল, অতটা কম হয়নি। বিশেষ উদ্বেগের ব্যাপার হলো গ্রোথ অত্যন্ত কম। শেষ দুই কোয়ার্টারে গ্রোথ ৮% থেকে ৭%, ৭% থেকে ৬.৬% হয়েছে। মনে রাখতে হবে যে এই সিরিজে যে গ্রোথ দেখা যায়, তার থেকে দেড়-দুই পার্সেন্ট কমাতে হবে প্রকৃত গ্রোথ পাওয়ার জন্য। পন্চম বছরে এফডিআই অনেকটা কমেছে। জিডিপির তুলনায় ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট কমেছে। এনপিএ নিয়ে আর নাহয় নাই বা বললাম। ফলে আগামী কয়েকবছর বেশ চাপ আছে। সেই চাপ কিছুটা কমানোর জন্য মোদি সরকার ইনফ্রাস্ট্রাকচারে ১০০ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করবে বলে ঠিক করেছে আগামী ৫ বছরে। সাধারণত এই সংখ্যাটা ৭-১০ লক্ষ কোটি হয়। এই টাকা কোথা থেকে আসবে, কোনো ঠিক নেই। মানে ধার নেবে।
  • sm | 2345.110.123412.138 | ২৫ মে ২০১৯ ১৮:৫৫383937
  • মোদী ঠিক ম্যানেজ করে নেবেন।
    রাহুল এর চেয়ে অনেক ভালো চয়েস।
    গড়করি ফাইন্যান্স মিনিস্ট্রি পেতে পারে।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৫ মে ২০১৯ ১৯:০৬383940
  • অর্থনীতিতে মোদির ম্যানেজমেন্ট বিগত পাঁচবছরে দেখা হয়ে গেছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন