এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • ২০১৯ নির্বাচন ইত্যাদি

    pi
    নাটক | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ৪৫৪৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 340123.110.234523.15 | ২৫ মে ২০১৯ ২২:১৫378577
  • "উন্নয়নের কোনও দাম নেই। পুলিশকে টাকা দিয়েছে বিজেপি, সিপিএমকে টাকা দিয়েছে বিজেপি। তৃণমূলের অনেককেও টাকা দিয়েছে বিজেপি।"

    বোঝো কান্ড। সে-এ-ই সিপিএম, যাদের নাকি দূরবীন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যেত না তারাও বিজেপির থেকে টাকা খাচ্ছে। মানতেই হবে যে বিজেপির কাছে অনেক বেশী শক্তিশালী দূরবীন আছে। ওদিকে আবার পুলিশও টাকা খাছে-কার পুলিশ কে দেয় টাকা? তবে তিনোরাও যে টাকা খায় সেটা মেনে নেওয়া হল দেখে বড় আনন্দ পাওয়া গেল।

    "নিজের ক্যাডারদের প্রটেকশন দিতে অক্ষম হলে সেটা নিজেদের ফেলিওর নয় ?"
    নন্দীগ্রাম বা নেতাই-এ সেরকমই একটা প্রচেষ্টা হয়েছিল বলে লোকে বলাবলি করে। RR কি এখন সেই পদ্ধতিটাকে ঠিক বলে মনে করছেন? এট্টু ঝেড়ে কাসুন।
  • PM | 018912.210.012323.15 | ২৫ মে ২০১৯ ২২:২৯378578
  • "মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়তে চেয়েছিলাম, আমার চেয়ারকে প্রয়োজন নেই, চেয়ারের আমাকে প্রয়োজন’"-- তালিয়া তালিয়া ---কি ডায়ালগ রে ভাই --- পুরো মিঠুন তো

    পেচা, বেজি, সাথে চেয়ার যোগ হলো ঃ)
  • PM | 018912.210.012323.15 | ২৫ মে ২০১৯ ২২:৪৭378579
  • "কমিউনিস্ট পার্টি রুখে দাঁড়াতে না পারলে , নিজের ক্যাডারদের প্রটেকশন দিতে অক্ষম হলে সেটা নিজেদের ফেলিওর নয় ? " --- না নয় ---রুখে দাড়ানো মানে যদি আরো কিছু বাম কর্মীর লাশ পরা, আরো কিছু মানুষের পেট কাটা, আরো কিছু বাম পরিবার সর্বশান্ত হওয়া হয় -- তাহলে সরকারে আসার জন্য এতো চড়া মুল্য দেওয়ার কোনো দরকার নেই।

    মানুষের নিরপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে জঙ্গল মহলে ৩০০+ বামকর্মী প্রান দিয়েছেন।বিনিময়ে পেয়েছেন জ্ঞানেস্বরী কান্ডে দোষরোপ । যথেষ্ট হয়েছে । এবার বুজি , পোকিতো বাম , পোকিতো লিবেরল আর বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই রা নিজেদের নিরপত্তা নিজেরা দেখুন, নিজেদের স্পেস নিজেরা খুজুন
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ২৫ মে ২০১৯ ২২:৫৬378580
  • ওহ্‌, এ হল সেই --- রঞ্জন বনাম পিটি/পিএম --- গুরুচন্ডালির আদিগন্ত তাত্ত্বিক লড়াই।
    এবার আপনারা একটু ব্রেক নিন। একটু রেস্ট। একটু রিল্যাক্স করুন। মমতা ব্যানার্জি আর সূর্যকান্ত মিশ্র-দের একটু চান্স দিন। দিনের শেষে পার্টির বোঝা তো ওনাদের ঘাড়েই।
  • PM | 018912.210.012323.15 | ২৬ মে ২০১৯ ০৭:০৩378581
  • ;)
  • জয় | 2389.132.232323.235 | ২৭ মে ২০১৯ ০৬:২৪378582
  • ২০১৯ এ ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের ভোট আজ শেষ হল। সেন্ট্রাল-রাইট, সেন্ট্রাল-লেফ্ট জমি হারিয়েছে। ইতালী, ফ্রান্স, ইউকেতে ইউরোস্কেপটিক ন্যাশনালিস্টিক/ফার রাইট দলগুলো জিতেছে। অন্যদিকে জার্মানিতে গ্রীন পার্টি দুনম্বরে উঠে এসেছে। ইউকেতে ভোট হওয়ার কথা নয়- ইউরোপিয়ান ইউনিয়ান থেকে ২৯শে মার্চ বেরিয়ে যাবার কথা ছিল। ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টি পাঁচ নম্বরে।লেবার পার্টিরও ধোলাই হয়েছে। লিবেরাল ডেমোক্রেট আর গ্রীন পার্টি দারুন করেছে।
  • !! | 670112.193.011223.188 | ২৭ মে ২০১৯ ০৭:২০378584
  • রঞ্জন পোদুমিয়ার কাছে আশ্রয় চেয়েছিল? পাড়াপ্রতিবেশির কাছে চাইলে ভাল হত।
  • উটপাখি | 342323.191.1256.100 | ২৭ মে ২০১৯ ০৮:০৪378585
  • আপনারা দেখেন নি বিভিন্ন মিডিয়াতে উঠে আসা ছবি - পুরুলিয়া বাঁকুড়া বিজেপি জয়ের পর আদিবাসীদের নাচ,কৃষিজমিতে বিজেপির পতাকা, ছাপোষা গৃহবধূর মুখে বিজেপির সমর্থন ? জঙ্গিপুর মতো কেন্দ্রে বিজেপির মাফুজা খাতুন কিভাবে বিপুল ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হলো? হাওড়া বা উত্তর কলকাতার মতো অবাঙালি অধ্যুষিত সিট বিজেপি পেলো না অথচ বিপুল ভোটে বাঙালি সর্বস্ব রানাঘাট বা বাঁকুড়া সিট কি করে বিজেপি জিতলো ? আপনারা আপন মনের মাধুরী মিশায়ে স্টিরিওটাইপ করতে থাকুন , ওদিকে প্রেসার কুকার বার্স্ট করেছে
  • T | 342323.191.2323.153 | ২৭ মে ২০১৯ ০৮:২৫378587
  • হাওড়ার অবাঙালী অধ্যুষিত ওয়ার্ডগুলোতে বিচিপি হুলিয়ে ভোট পেয়েছে। উত্তর হাওড়ায় লক্ষ্মীরতন পিছিয়ে আছে। বাঙালী অধ্যুষিতগুলোতেও পেয়েছে কিন্তু কয়েকটা ওয়ার্ডে তৃণমূলের ভোট বেড়েছে। মোট ৬৬টা ওয়ার্ডে তৃণমূল এগিয়ে, বিজেপি এগিয়ে ২৬টাতে (যার অধিকাংশ হচ্ছে উত্তর হাওড়ায়)।
  • dc | 127812.49.670123.188 | ২৭ মে ২০১৯ ০৮:৩৩378588
  • এদিকে গতোকাল আজকালে অশোক দাশগুপ্তের লেখাঃ

    https://aajkaal.in/news/editorial/nepathya-vashan-35bd

    বিজেপি নেতাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে, বাংলায় ক্ষমতায় এসেই গেছেন। ধীরে রজনী, ধীরে। কেউ কেউ বলেও দিচ্ছেন, ‘‌মমতা শেষ!‌’‌ কথাটা শুনেছিলাম ১৫ বছর আগেও। ২০০৪ লোকসভা ভোটে তৃণমূল মাত্র একটা আসন পেয়েছিল। শুধু মমতা। শোনা গেল, ‘‌মমতা শেষ’‌!‌ ৮ থেকে ১–‌এ নেমে আর নাকি দল ধরে রাখতে পারবেন না। ঝাঁক বেঁধে নেতা–‌কর্মীরা কংগ্রেসে ফিরে যাবেন। কী হয়েছে, তা বঙ্গবাসী জানেন। ঠিক পাঁচ বছর পর, ২০০৯ সালে ১৯ আসনে জিতেছিল তৃণমূল। দল ভাঙেনি। দয়া করে বলবেন না, ‘‌মমতা শেষ’‌, কথা গিলতে হবে।
    উগ্র জাতীয়তাবাদ, বিপুল পরিমাণে টাকা (‌কয়েক হাজার কোটি)‌, কেন্দ্রীয় বাহিনীর পক্ষপাত, সব মিলিয়ে রাজ্যে বিজেপি এতটা বাড়তে পারল। আবার ভয়ঙ্কর মোদি–‌ঝড়, তারও প্রভাব। তামিলনাড়ুর ব্যাপারটা আলাদা। পালা করে সব তুলে নেয় ডিএমকে বা এডিএমকে। এবার ডিএমকে–‌র পালা। বাকি ভারতে?‌ উগ্র মোদি–‌ঝড়কে প্রতিহত করেছেন ওডিশায় নবীন পট্টনায়ক, তেলেঙ্গানায় চন্দ্রশেখর রাও, পাঞ্জাবে ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং এবং বাংলায় মমতা ব্যানার্জি। খড়কুটোর মতো উড়ে যায়নি তৃণমূল। একশো প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অধিকাংশ আসন ধরে রেখেছেন মমতা।
    ২০০৯–‌এ তৃণমূলের সাফল্যের দুবছর পর রাজ্যে এসেছিল পরিবর্তন। ২০০৯–‌এ তৃণমূল ১৯, শাসক বামফ্রন্ট পেয়েছিল ১৫। এবার, এত আক্রমণ সত্ত্বেও তৃণমূলের আসন ২২। তুলনা হয় না। শতাংশে পাঁচ বছরে কতটা কমল তৃণমূল?‌ বাড়ল!‌ ২০১৪ সালে মমতার দল পেয়েছিল ৩৯ শতাংশ ভোট। এবার ৪৩। ৪ শতাংশ বৃদ্ধি। তবু কেন আসন কমল?‌ পরিষ্কার। ২০১৪ সালে বামফ্রন্ট পেয়েছিল প্রায় ৩০ শতাংশ। এবার ৭।‌ কমেছে ২৩%‌। বিজেপি কত বাড়ল?‌ ২০১৪ ভোটে পেয়েছিল ১৭%‌, এবার ৪০%‌। বাড়ল ২৩%‌। সিপিএম তথা বামফ্রন্টের যত কমল, বিজেপি‌–‌র সেটাই বাড়ল। হতে পারে, কংগ্রেস থেকেও কিছু গেছে। কিন্তু ২৩ এবং ২৩, এতটাই মিল সংখ্যায়, মূল বিষয়টা এড়িয়ে যাওয়া বাম নেতাদের পক্ষেও সম্ভব নয়। দিদি–‌মোদি, প্রতিযোগিতামূলক সাম্প্রদায়িকতা ইত্যাদি বলে সিপিএম নেতারা যা–‌ই বোঝানোর চেষ্টা করুন, বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে না। হ্যাঁ, একটা সাফল্য দাবি করতে পারেন নেতারা। বহরমপুর ও দক্ষিণ মালদায় কংগ্রেস প্রার্থীদের সরাসরি সমর্থন করেছিল সিপিএম। প্রকাশ্য প্রচারও দেখা গেছে। এবং অধীর ও ডালুবাবু জিতেছেন। সাফল্য নয়?‌!‌
    ভোট এসেছে ৪৩ শতাংশ, লোকসভা ভোটের হিসেবেও ১৫৮ কেন্দ্রে এগিয়ে (‌১২ কেন্দ্রে হারের ব্যবধান অতি সামান্য)‌, এই তথ্য নিয়ে বসে থাকার মানুষ নন মমতা ব্যানার্জি। পর্যালোচনা শুরু হয়ে গেছে। কোথায় কোথায় সাংগঠনিক গাফিলতি, কিছু অন্তর্ঘাত হয়েছে কিনা, প্রকাশ্যে তৃণমূলে থেকেও ভেতরে বিজেপি–‌কে মদত দিয়েছেন কিনা কিছু সংগঠক, সরকারি প্রকল্পের সুবিধা মানুষের কাছে যাওয়ার পথে কিছু লোকের দুর্নীতি বাধা হয়েছে কিনা, ২৩ মে থেকেই খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন তৃণমূলনেত্রী। রাজ্য নেতাদের সঙ্গে তো বটেই, জেলা স্তরেও কথা বলছেন। যিনি ২০০৪ সালে ১–‌এ নেমে এসেও দলকে শক্তিশালী করেছেন, ২২ আসনে ঘাবড়ে যাবেন না। রিপেয়ার। শুরু হয়ে গেছে মেরামতের কাজ। এবং তা আরও গতি পাবে।
    একটা তথ্য গুরুত্বপূর্ণ। বিজেপি কত মারাত্মক দল, বোঝা গেল ১৪ মে। শেষ দফা ভোটের পাঁচ দিন আগে। গেরুয়া ফেট্টি, পেরেক–‌লাগানো লাঠি নিয়ে তাণ্ডব, বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা। তারপর, শেষ দফায় ৯ আসনের মধ্যে ৮টিই পেয়েছে তৃণমূল।
    কিছু সমস্যা সামনে দাঁড়িয়ে আছে, সাংগঠনিক গাফিলতি ছাড়াও। প্রথমত, তৃণমূল ভাঙার জন্য মরিয়া হবেন বিজেপি–‌র ‘‌শিল্পী’‌–‌রা, সঙ্গে অঢেল টাকা। লুচি–‌আলুর দম পলিটিক্স বাড়বে। যাঁরা ভেতরে ভেতরে বিজেপি করছিলেন, তাঁদের প্রকাশ্যে আনার চেষ্টা হবে (‌সেটা অবশ্য ভাল, অন্তর্ঘাত অনেক খারাপ জিনিস)‌। দ্বিতীয়ত, কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে কাজে লাগানো হবে, যাতে তৃণমূলের মনোবল ধ্বংস করে দেওয়া যায়। ঘাবড়ে গিয়ে আপস করবেন মমতা, তা হবে না। তৃতীয়ত, কত হাজার কোটি টাকা ঢুকবে তৃণমূলকে দুর্বল করে দেওয়ার জন্য, তা কল্পনার বাইরে। সেই আর্থিক হামলা প্রতিহত করতে হবে। চার, উন্নয়ন ও শাসনের স্বার্থে সরকারকে সচল রাখার পথে কাঁটা ছড়ানোর চেষ্টা করবে বিজেপি। প্রশাসন ও পুলিশের একাংশ যাতে সরকারকে অসুবিধায় না ফেলতে পারে, সতর্ক–‌সজাগ থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী।
    এবার আসল কথাটা বলি। লোকসভা আর বিধানসভা ভোট এক নয়। বালাকোট থাকবে না। মোদি–‌ঝড় থাকবে না। ইস্যু হবে রাজ্যের উন্নয়ন, যাতে মমতা দশে দশ পেয়ে বসে আছেন। বাম ভোট রামে গেছে। এমনও হতে পারে, যাঁরা নিশ্চিত সাম্প্রদায়িকতা–‌বিরোধী, এমন ২–‌৩ শতাংশ ভোট তৃণমূলে ঢুকবে। হয়তো কংগ্রেসের ১–‌২ শতাংশ। তাতেই ১৫৮ পৌঁছে যাবে ১৭৮–‌এ। কী করে ২০০ পার করে নিতে হবে, জানেন মমতা, আর কেইবা জানে।
    গেরুয়া আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বাংলাকে হয়ে থাকতে হবে সুস্থতার দ্বীপ। দক্ষ প্রশাসক, কিন্তু তারও আগে লড়াকু নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। সেই মমতাকে অবশ্যই দেখব। কংগ্রেস ও চূড়ান্ত ব্যর্থ কয়েকটা আঞ্চলিক দলকে নিয়ে দেশে বদল আনা গেল না। সে ভাবনা চার বছর মুলতুবি থাকবে। সামনে আসবেন বাংলার লড়াকু নেত্রী। রোখার সাধ্য কার?‌‌‌‌‌‌
  • T | 342323.191.2323.153 | ২৭ মে ২০১৯ ০৮:৪০378589
  • আর্কাইভে থাকলে দেখা যাবে যে ওঁর ২০০৯ পরবর্ত্তী এডিটোরিয়ালটাও এরকমই খানিকটা ছিল। এখনও তো দুবছর দেরী। অনেক কিছু করা সম্ভব। ইত্যাদি। তখন সিপিয়েমের পক্ষে ছিলেন। ঃ)))

    কাগজ বাঁচাতে বছর চাপ পাঁচেক হ'ল তৃণমূলে নাম লিখিয়েছেন। আনন্দের কতা।
  • | ২৭ মে ২০১৯ ০৮:৪৪378590
  • উফ সেই অশোক যাকে ন্যাড়াদা নাম দেছেলেন তোষক দাশগুপ্ত। আর উনার সেইসব সম্পাদকীয়!
  • dc | 127812.49.670123.188 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:০০378591
  • হ্যাঁ সেই আজকাল, অশোক দাশগুপ্ত, আর আজিজুল হক। প্রতি ইলেকশানের আগে আজকালে একটা লম্বা লিস্টি বেরোত বুদ্ধিজীবিদের, তাতে লেখা থাকত পৃথিবীকে সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্রের হাত থেকে বাঁচাতে এবার পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট সরকারকে ভোট দিতেই হবে। আর আজিজুল হক পবর সমস্ত গ্রাম ঘুরে এসে লিখতেন এবারেই সাম্রাজ্যবাদের পতন হলো বলে, শুধু সিপিএমকে ভোট দিতে হবে। এই খোরাকগুলো খুব মিস করি :d
  • aranya | 236712.115.4545.102 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:২০378592
  • আজকাল পড়ি না বহু দিন। ব্যাপক বদলেছেন দেখছি অশোক বাবু। চাপের মুখে বদলেছেন, সবার পক্ষে শিরদাঁড়া সোজা রাখা সম্ভব হয় না, সে না হতেই পারে
  • মানিক | 237812.58.1223.211 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:২৪378593
  • রাজনীতিতে খোরাকের তো অঢেল সাপ্লাই। মাননীয়া এই যে বললেন উনি বেশী কাজ করে ফেলেছেন বলেই নাকি লোকে তৃণমূলকে এই রকম করেছে।

    আজিজুল যা বলেছেন, সেটা হয়তো খোরাক। কিন্তু উনি অন্ততঃ একটা সময়ে নিজের বিশ্বাসের জন্য কষ্ট করেছেন। এক চকলেট খেয়ে অনশন ছাড়া অন্য কষ্ট মমতা কি করেছেন জানি না।
  • PM | 230123.74.234523.150 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৩১378594
  • আজিজুল কি লিখেছেন ?
  • dc | 127812.49.670123.188 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৩৪378595
  • উনি এক সময়ে অনেক লড়াই করেছেন (যদিও সেই সময়েও আমি তিনোদের সাপোর্ট করতাম না)। তবে মা সারদার কৃপায় পরের দিকে আর সেরকম স্ট্রাগল করতে হয়নি।
  • T | 342323.191.2323.153 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৩৫378596
  • পৃথিবীজোড়া সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্র খোরাক নয় কিন্তু! :)) সায়েবরা যে সত্যিই বাঙালীদের নিয়ে ভাবনা চিন্তা করেচে (অ্যাত বছরের নজির তো আছেই) বা 'করে' এই ভাবনাটা ভাবতে লজ্জা পাওয়ার কী আচে? ঃ))) বিশেষতঃ পুঁচকে নিকারাগুয়া, সেইটা অবদি যখন সায়েবদের মাথা ব্যথার কারণ। বা স্বয়ং মাননীয়াকে যখন সায়েবদের রাষ্ট্রদূত এসে জড়িয়ে ধরেন। বা পৃথিবীর আরেক প্রান্তে কনফেশনস অব অ্যান ইকোনমিক হিটম্যান ইত্যাদি।

    আজিজুল হকের গ্রাম গঞ্জ ঘোরাটাও মিথ্যে নয় এবং বুদ্ধিজীবীরা যে দাবি কত্তেন সেও মিথ্যে নয়। কিন্তু পোস্ট নাইন্টিজ উপভোক্তা কনসেপ্টটা নাড়িভুঁড়িতে মিশে গিয়ে একটা গোটা জাতির অ্যাসপিরেশনটাকেই যে ঘেঁটে দেয় সে তো পরিস্কার। খানিকটা এইরম -- 'আমরা কী আর পারব! ওসব বড় বড় ব্যাপার কীনা। প্লাস র‍্যাম্বো আছে ওদের। ধ্যেএএর। তারচেয়ে চপমুড়ি খেয়ে বগল বাজাই। দীঘা যাই।' ফলে ব্যাপারটা পরবর্ত্তীতে মানে বহুযুগ পরে স্নেহের খোরাক বলে মনে হত বা হয়।

    কিন্তু মজাটা এই যে অধুনা শক্‌ত এবং ভক্‌ত ভারত যখন এই নিদান হেঁকে বলে যে চীনা প্রোডাক্ট বর্জন করো, পশ্চিমি সংস্কৃতি চলবে না, ভ্যালেন্টাইন ডে কে ক্যালাও তখন আর হেইডা স্নেহের খোরাক থাকে না। বিশেষতঃ যখন সিংহভাগ পপুলেশন এই বার্তাটি সাবস্ক্রাইব করছে এবং লোকসভাতে হাজিরও। পতঞ্জলি রেকর্ড সময়ে হু হু করে ব্যবসা বাড়িয়েছে, এবং বহুজাতিকগুলিকে ঘোল খাইয়েচে। পৃথিবীজোড়া পশ্চিমি সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্রের পতাকা আরেসেস নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে হু হু করে সংগঠন বাড়াচ্চে, জমি পোক্ত হচ্ছে। লিবেরালরা কেঁদে কূল পাচ্ছেন না, কারণ এই সত্য স্বীকার করলে থিসিস মানে আদত মূল বিপ্রতীপটিও স্বীকার করা হয়ে যায়। হা হা হা, অ্যাঁ! খালি লেফট আগে বললেই দোষ! ই কী!!
  • PM | 230123.74.234523.150 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৩৭378598
  • আজিজুলের সাথে সারদার কি সম্পর্ক ? তথ্য আচে কিছু ?
  • মানিক | 237812.58.1223.211 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৩৯378599
  • মাননীয়া লড়াই করেছেন! তাও অনেক!! হবে হয়তো। কিন্তু সেই মনীশ এখন মাননীয়ার মন্ত্রী। কুলোকে গট আপ গেম বলে।
  • aranya | 236712.115.4545.102 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৪২378600
  • অশোকবাবু-কে দুটো কারণে পছন্দ করতাম - আজকালের খেলার পাতাটা দেখতেন এক সময়, ভাল লাগত পড়তে, ফুটবল নিয়ে সুন্দর একটা পত্রিকাও বের করেছিলেন।
    আর কারাবন্দী আজিজুল-এর ডায়েরী ধারাবাহিক ভাবে ছাপছিলেন আজকালে, ৮০-র দশকের শেষদিকে, আজিজুলের মুক্তি পাওয়ার পিছনে সেই প্রতিবেদনগুলোর একটা ভূমিকা ছিল
  • কল্লোল | 342323.191.0156.66 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৪৭378601
  • মানিক। লালু আলমকে ভুলে গেলেন ভাই?
  • dc | 127812.49.670123.188 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৫০378602
  • আজিজুলের সাথে সারদার সম্পর্ক!!! আজিজুল তো সেসবের আগে, ওনার সাথে আবার কি সম্পর্ক থাকবে!

    মানিক, এক সময়ে তিনোদের এতো দলবলও ছিল না, এতো সিটও ছিল না। তখন হয়তো কিছুটা লড়াই করতে হয়েছে। তবে সে নিয়ে খুব বেশী জানিনা, তিনোদের কখনোই সাপোর্ট করিনি, সবসময়েই বিরোধিতা করেছি। লড়াই করতে হয়েছিল না হয়নি সে নিয়েও খুব একটা ইন্টারেস্টেড না।
  • dc | 127812.49.670123.188 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৫৩378603
  • হ্যাঁ আজকালের খেলার পাতা ভালো লাগতো। আর খোরাক যোগাতো সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ ইত্যদিগুলো, আর অবশ্যই গণশক্তি ছিলো খোরাকের বেঞ্চমার্ক।
  • মানিক | 237812.58.1223.211 | ২৭ মে ২০১৯ ০৯:৫৭378604
  • সেই লালুও যে শুনি এখন মাননীয়ার চরণতলাশ্রয়চ্ছিন্ন। আর সিপিএম নাকি লালুকে ঘাড় ধাক্কা দিয়েছিল। কোন লেভেলে কার সাথে যে সেটিং হয় সে ভগবানই জানেন।

    https://www.kolkata24x7.com/if-manish-rewarded-then-martyr-of-21july-got-peace.html
  • PT | 340123.110.234523.5 | ২৭ মে ২০১৯ ১০:১৪378605
  • আজিজুল একটা কথা লিখতেন সেই সময়ঃ সিপিএমের সর্বনাশ করতে গিয়ে "লাল পতাকা মাটিতে পড়তে দিওনা!!" সেটায় অতি ও কুচো বামেরা কর্ণপাত করেনি। এখন তারাই রুদালীর দলে নাম লিখিয়েছে।

    অশোক আর কয়েকটাদিন বাদে এইসব লিখলে পারতেন। বিজেপি নরমাংসের স্বাদ পেয়েছে। এবারে তিনোকে (সঙ্গে বামেদের যেটুকু আছে ) উৎখাত না করে ছাড়বে না। তাই রাজীবকুমারের এরেস্ট হওয়া ও তৎপরবর্তী ঘটনা ঘটা পর্যন্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলে পারতেন।

    অশোকের আরো একটা ভুল হয়েছে। মুকুল রায়কে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছেন তিনি। তিনোর অন্দরের সমস্ত চিটিংবাজীর খবর মুকুলের নখদর্পণে। ২০০৯ আর ২০১৯-এর মধ্যে সেটা একটা বিরাট ফারাক করে দিয়েছে।
  • dc | 127812.49.670123.188 | ২৭ মে ২০১৯ ১০:১৬378606
  • পবতে বিজেপির অনুপ্রবেশ নিয়ে দীপংকর বসু আর দেবর্ষি দাশের অ্যানালিসিসঃ

    https://thewire.in/politics/election-results-2019-bjp-west-bengal

    ওনাদের মতে জঙ্গলমহলে অত্যাচার বিজেপির সিট বাড়ার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারনঃ

    arguably the most important, trend was the disaffection of large sections of the people of the Jangal Mahal area, who have been at the receiving end of state repression and violence of the AITC cadres.

    The third trend is, in fact, more widespread and, in our opinion, was an important factor in driving both LF and AITC voters towards the BJP. This larger trend relates to the depredations of local AITC leaders, and their army of goons, across the length and breadth of the state.

    লেখাটায় দুটো বাড়তি পাওনা আছে। এক, স্ক্যাটারপ্লটে কনফিডেন্স ইন্টারভাল ব্যান্ড দেখে ভালো লাগলো।

    দুই, across the 42 parliamentary constituencies, every percentage point loss of the AITC was associated with 0.71 percentage point gain of the the BJP’s vote share even after accounting for the change in LF’s vote share. - এই লজিট রিগ্রেশান মডেলটা দেখতে পেলে ভালো লাগতো।
  • | ২৭ মে ২০১৯ ১০:২১378610
  • ভ্যাটা! আজিজুলের সাথে সারদাস্ক্যামের যোগাযোগ কী?? একটা সময় নিজ বিশ্বাসে স্থিত থেকে চরম অত্যাচার সহ্য করেছেন। পরে যদি কিছু আপোষ করেই থাকেন তাহলে বড়জোর একটু খারাপ লাগতে পারে। কিন্তু একেবারে স্ক্যামে জড়াতে গেলে কিছু তথ্য চাই।
  • S | 458912.167.34.76 | ২৭ মে ২০১৯ ১০:২১378609
  • বাড়িতে একসময় বাংলা পত্রিকা হিসাবে আজকাল রাখা হতো। এখন আবাপ রাখা হয়। খোরাক কোনোটাতেই কম নয়। আজকালের খেলার প্রতিবেদনটা দারুন থাকতো। ওরাই একমাত্র খেলার প্রতিবেদন একদম প্রথম পাতায় বের করতো। আর বঞ্চিত বাঙালীর প্রতিবাদী মুখ হিসাবে দাদার জন্য আবেগভরা লেখাপত্তর সেইবয়সে ভালই লাগতো।

    আর আজকাল ছিল "নিরপেক্ষ" "বামপন্থী" কাগজ। সুভাষ চক্কোত্তিকে দুচক্ষে দেখতে পেতোনা। বাকি সবাই ভালো। যেকোনও বামপন্থীর মতন আবেগ আর একদিন সুয্যি উঠবে টাইপের কাঁপা কাঁপা গলায় সেসব ভারী ভারী লেখা। অথচ সেসব লেখায় তথ্য প্রায় নেইই। টিপিকাল বামপন্থী অপদার্থতা।

    গ্যাট চুক্তি নিয়ে সে এক বিশাল প্রবন্ধ লিখলো। আগে তো গ্যাট চুক্তি কি কেন ইত্যাদি লিখে তারপরে তার সমালোচনা করবে। তা না করে প্রথম প্যারাগ্রাফ থেকেই গেলো গেলো সব গ্যালো বলে কান্নাকাটি জুড়ে দিয়েছে। কি না? আপনার নিজের উঠোনের নিম গাছের ডাঁটি দিয়ে আপনি আর দাঁতন বানিয়ে দাঁত মাজতে পারবেন না। সেকি কান্না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন