এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 37.63.185.247 | ০৬ মে ২০১৮ ০৯:৪৫369994
  • মাকুগুলো, সকাল থেকে শিম্পাঞ্জির মতো নাচতে লাগলে দারুন লাগে।
  • PT | 213.110.242.19 | ০৬ মে ২০১৮ ০৯:৫৫369995
  • পব-র উৎপাদন যদি "বেড়ে" থাকে তাহলে প্রমাণিত হল যে ১০০০ একরের মত জমিতে চাষ না হলেও কৃষিব্যব্স্থা মোট্টে বিপন্ন হয়না। আর আগে লিং দিয়েছি যে ঐ সব জমির মালিকেরা অন্য কাজ করে বেশী রোজগার করছে।
    এই দুটো তথ্য মেলালে এটাই দাঁড়ায় যে সিঙ্গুরে কারখানা (টাটার বা বাটার বা ঝাঁটার) হলে মোটের ওপরে পব-র উপকার বই অপকার হতনা।
  • sm | 52.110.150.69 | ০৬ মে ২০১৮ ১০:০৭369996
  • না, হতো না। শিল্পপতি দের উদ্দেশ্যে জমি বাগানো, ব্যাংকের লোন নেওয়া।কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে যে কোন দিন।
    অন্তত এখানে যেরকম সাপোর্ট বা সিম্প্যাথি দেখছি ,রতন টাটা র ওপর! ওঁকে তো নেক্সট টু গড হিসাবে দেখছে অনেকে।
    মানে যখন ইচ্ছে, তখন কারখানা বন্ধ করে দিতে পারে।
    এমতবস্থায় কৃষি জমি তে শিল্প করার অনুমতি কোন সুস্থ মানুষ দিতে পারে?
    জমি বিট্রে করে না।জমিতে চাষ করলে ,ফসল ফলবেই।
    আর পব তে একফসলি বা অনুর্বর জমির তো অভাব নেই।
    প মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, জলপাইগুড়ি এসব ডিস্ট্রিক্ট গুলোতে অনেক জায়গা আছে।
  • PT | 213.110.242.19 | ০৬ মে ২০১৮ ১০:২৪369997
  • আ-হা-আ সেতো অযোধ্যা পাহাড়ের কোলে কিম্বা আমার গড়িয়ার বাড়ির ছাদের ওপরে কারখানা বানাতে পারলে সব চাইতে ভাল হয়।

    Over half of all agricultural households are indebted, and these are not small debts; the average loan amount outstanding for a farm household in India today is Rs. 47,000. For marginal farmers, making under Rs 4,000 per month, which doesn’t even cover their consumption, loans of over Rs 30,000 must be extremely heavy burdens.
    http://www.thehindu.com/data/does-it-pay-to-be-a-farmer-in-india/article10895031.ece

    While it was 1.5% in 2012-13, it rose to 5.6% in 2013-14. In 2014-15, the rate dipped to (-) 0.2%, while in 2015-16 it was 0.7%. The provisional estimate puts it at 4.9% in 2016-17. The trend reflects the distress in the agriculture sector.

    The main reason for farm crises is the rising pressure of population on farming and land assets.
    .......This turned agriculture into an unprofitable occupation and compelled farmers, especially the small and marginal, to borrow costly money from informal sources of credit, which deepened the crises.
    http://www.thehindu.com/news/national/why-are-farmers-distressed-across-india/article22267501.ece
  • এই | 193.82.199.205 | ০৬ মে ২০১৮ ১০:২৮369998
  • পাতাতে টাটাদের বদ বোঝাতে সবার আগে ছিল রঞ্জন আর কল্লোল- দুজনেরই উচিত এখানে এসে স্বীকার করা কোন সুত্রে তারা এই মতবাদ দিয়ে ছিলেন।
    আর একক সঠিক কথা বলে দিয়েছেন- ন্যানো একটা পদক্ষেপ ছিল যেটা ভুল হলেও টাটারা শিক্ষা নিয়ে সঠিক পথে চলছে এখন। ব্যবসায় এরকম হয়। তাতে যদিই কল্লোল বা শাওলী মিত্র হনু হয়ে টাটাদের কি করা ঊচিত বলে নিদান দেন সেটা বাংলার দুর্ভাগ্য।
    আর কোরাস কেনা ভুল হয় নি, পেনসন ফান্ডের দায়িত্ব নেওয়া ভুল হয়েছিল যেটা শোধরান হয়েছে। অথচ জে এল আর কিনে জে টাটা মোট্র্স দারুণ করেছে সেই কথা্টা চেপে যাওয়া হচ্চ্ছে/
    যাই হোক প্রচুর খোরাক এই সবজান্তার দল, চালিয়ে যাক
  • aranya | 83.160.123.238 | ০৬ মে ২০১৮ ১০:৩১369999
  • খড়গপুর থেকে কেন যেন সিঙ্গুরে গেল প্রজেক্ট-টা - কলকাতার কাছে বলে?
  • Amit | 130.22.121.113 | ০৬ মে ২০১৮ ১০:৫২370000
  • সিকি বা অন্য দের কে অনুরোধ , কোনোভাবে কমেন্ট hide অপসন টা করা যায় কি ? কাঁঠাল পাতার সাপ্লাই যেভাবে বেড়েছে, কিছু কমেন্ট লোকাতে পারলে অন্তত সুস্থ আলোচনা টুকু হয়। নাহলে সেই এক গড্ডলিকা আর চার পায়ে লাফানো সব টোয়ী তেই ।
  • sm | 52.110.149.98 | ০৬ মে ২০১৮ ১০:৫৬370001
  • এই, নামক সবজান্তা কে --
    কোরাস কেনা হয়েছে ১২বিলিয়ন ডলার দিয়ে আর JLR আড়াই বিলিয়ন দিয়ে। সুতরাং টাকার অঙ্কে তুলনাতেই আসে না। ওটা কেনা টাটার ব্লান্ডার। আর পেনশন ফান্ডের দায়িত্ব নিতে হবে, সেটা নিশ্চয় রতন টাটার অজানা ছিল না।
    এখন তো, কোরাসের একের পর এক কারখানা গোটাতে হচ্ছে আর বিক্রি করার লোক খুঁজে পাচ্ছে না।
  • sm | 52.110.149.98 | ০৬ মে ২০১৮ ১১:০৪370002
  • যতোই দলবাজি করো;শু কি, ওতে লাভ হবে না। কয়েক জন মাকু মিলে দলবাজি করে যাবে আর কায়দা করে নিজেদের এজেন্ডা বিলিয়ে যাবে, ওটি হবে না।
    তা, ওতে তোমার যতই মোজা জ্বলুক))
  • T | 129.74.180.59 | ০৬ মে ২০১৮ ১২:২৩370004
  • ঠিক ঠিক। অ্যাজেন্ডা যে কাগজেই লেখা হোক, ও সব রকম চিবিয়ে খেতে পারে।
  • কল্লোল | 116.203.141.247 | ০৬ মে ২০১৮ ১২:৫০370005
  • এই-কে। কি মোস্কিল। কল্লোল-শাঁওলি-মমতা-বুজিরা সিঙ্গুর নিয়ে ঝা ঝা বলেছেলো সুপ্রিম কোট্টো তাই বল্লে। খড়্গপুরে ৬০০ একরে ন্যানো হচ্ছিলো। সেটা কেন সিঙ্গিরে ১০০০ একর হয়ে গেলো - ওপক্ষের উকিলবউরা পেনিচিল চিবিয়েও জবাব বার কত্তে পরে নি। সে সোমোয় গুরুর বাম সমত্থকেরা ঐ সব বলেিলেন - কল্লোল-শাঁওলি-মমতা-বুজিরা গাড়ি কারখানা নিয়ে ক্ষীই বোজেন? অথচ দ্যাখা গেলো তারা ঠিকই বুজেছিলেন। ঐ ৪০০ একর টাটাদের ভেট দেওয়া হয়েচিলো। টাটারা চান্নি কিন্তু।
    এসব তো তামাদি হয়ে ঠোঙ্গায় হজমিগুলি হয়ে গেলো - কি কউতুহলোদ্দীপক - এই জাতীয় বামেরা সে পড়াটুকুও করেন্নি। ইস, কস্টো লাগে।
  • sm | 57.15.42.27 | ০৬ মে ২০১৮ ১৩:০৯370006
  • উকিলবউ টা ,হেব্বি হয়েছে--))
  • T | 129.74.180.59 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:০৬370007
  • তাই! ছশো একরে শিল্প হয় কি হয় না, কেন হাজার একর হয়ে গ্যালো, গাড়ী কারখানার জন্য অত জমি লাগে কি লাগে না এইসব বুঝি সুপ্রীম কোর্ট বলেছিল! :)) কল্লোলদা মাইরি পারেনও বটে। কোর্টে যা বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেটা তুলে দিচ্ছি,

    1.Whether the lands involved in these proceedings have been acquired for a public purpose or for
    a Company (TML)?

    2.If the lands have been acquired for a Company, whether the procedure provided for under Part
    VII of the L.A. Act has been complied with by the state government?

    3.Whether the inquiry as contemplated under Section 5-A(2) of the L.A. Act has been duly
    conducted by the Land Acquisition Collector?

    4. Whether the Land Acquisition Collector has assigned reasons in his report for rejecting the objections raised by the landowners/cultivators after application of mind?

    5. Whether the report of the Land Acquisition Collector is based on the decision of the State
    72 Government taken prior to issuing notification under Section 6 of the L.A. Act?

    6. Whether the awards have been passed after holding due inquiry under Section 9 of the L.A.
    Act and also in compliance with the principles of natural justice?

    7.Whether the compensation awarded in favour of the land owners/cultivators is based on a
    proper appreciation of the market value of the land?

    8. What is the legal effect on the acquisition proceedings of not conducting an inquiry under
    Section 5-A (2) and passing composite awards under Section 11 of the L.A. Act?

    9.What order can be passed in these proceedings at this stage?

    আপনার প্রিয় দলের প্রিয় আইনজীবীটি ওঁর প্রাথমিক প্রস্তাবে শাঁওলি মিত্রের প্রশ্নটি তুলেছিলেন যে কেন হঠাৎ হাজার একর চাই। সেইসব সওয়াল শোনার পরই কিন্তু সুপ্রীম কোর্ট এই উপরিউক্ত বিষয় গুলি নিয়েই জাজমেন্ট দেওয়া হবে বলে ঠিক করেছিল। :))
  • PT | 213.110.242.17 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:০৮370008
  • এরে কয় বল কাটানো.....উত্তরটা তিনোদের সিঙ্গুর দিবসের বক্তিমের মত শোনাল। মহায়, জমি অধিগ্রহনের পদ্ধতি ঠিক না ভুল তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছেনা। ১২ বছর পরে প্রশ্নের ভিত্তিটাই বদলে গিয়েছে কেননা যা প্রমাণিত হয়েছে সেগুলো এইরকমঃ

    ১) ১০০০ একর চারফসলী জমিতে চাষ না হলেও পব-র কৃষি উৎপাদনে তার কোন প্রভাব নেই।
    ২) এতদিন বাদেও চাষ মোটেই লাভজনক হয়নি যে কারণে চাষীর মাথায় প্রচুর দেনা চাপছে।
    ৩) সিঙ্গুরের যুবকেরা অ-কৃষি কাজকম্মে যুক্ত হয়ে বেশী রোজগার করছে। তারা আদৌ চষ করতে ফিরবে কিনা তা নিয়ে ব্যাপক সন্দেহ আছে।
    ৪) আরো এক দশক বাদে অন্ততঃ সিঙ্গুরে মাথাপিছু জমির পরিমাণ আরো কমবে এবং সে কারণে আরো মানুষকে সিঙ্গুর ছেড়ে অন্যত্র কাজের সন্ধানে যেতে হবে।

    অর্থাৎ কিনা পকাবুরা যা যা তাত্বিক যুক্তি সাজিয়েছিল সিঙ্গুরে কারখানা (টাটার কিম্বা বাটার কিম্বা ঝাঁটার) করার সেগুলো ১২ বছর বাদে অর্থহীন বলেই মনে হচ্ছে।
  • PT | 213.110.242.17 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:১৩370009
  • **করার বিরুদ্ধে
  • sm | 57.15.68.10 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:২৬370010
  • সিঙ্গুরের চাষীরা চাষ করবে কিনা, তাদের ওপরেই ছেড়ে দিন।
    দুই, চাষী ঋণের দায়ে জর্জরিত।এটা ঠিক। কিন্তু পরের স্টেপ কি?চাষিকে শ্রমিকে রূপান্তরিত করা?মালিকের চাকরে পরিণত করা?
    লাভের গুর তো টাটা বাবু খাবে।
    আর রাজনৈতিক নেতারা আখের গোছাবে।
    তিন, আগেই বলেছি পব র কৃষি উৎপাদন বেড়েছে;জনসংখ্যা আরো বেশি পাল্লা দিয়ে বেড়েছে।
    সুতরাং বহুফসলি কৃষি জমির প্রয়োজনীয়তা আরো বেড়েছে।
    চার, ন্যানো কারখানা পব জায়গায় ঝাড়খণ্ড বা উড়িশ্যায় হলে কি এমন ক্ষতি?
    ওসব ঝঞ্ঝাট না থাকাই ভাল।
    কেরোল তো দিব্যি আছে।
    বাংলাদেশ; গোটা দেশটাই চলছে, বড় কারখানা ছাড়াই।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:২৯370011
  • এসব নিয়ে পরে তক্কানো যাবে।
    আপাততঃ এটা প্রমাণিত যে পকাবুরা যা যা তাত্বিক যুক্তি সাজিয়েছিল সিঙ্গুরের ব্যাপারে সেগুলো অর্থহীন ছিল।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:৩৮370012
  • অস্ট্রিচ ও যেসব ধান্দাবাজেরা বড় শহরের সব সুবিধে উপভোগ করে অন্যদের দরিদ্র রাখতে চায় তাদের জন্যঃ

    “While the lowest central government job pays Rs22,000 a month, income of a farm household from agriculture is about Rs3,800 per month... who will want to be in an occupation which requires back-breaking work without any dignity or income,” Yadav said. “While well-off large land owning farmers are educating their children to find a job outside agriculture, a small farmer would even prefer a job of a peon in a government office.”

    “Across the country, as returns to farming have dipped, rural families also prefer not to marry their daughter into a family where farming is the main source of income,” Yadav said.....

    .....Further, a 2014 survey released by the Delhi-based Centre for the Study of Developing Societies also showed that about 60% of farmers were ready to quit farming for a better job in the city.
    https://www.livemint.com/Politics/dJmimxJWI9QlV86AdUMu7N/Rural-youth-prefer-not-to-be-farmers-Survey.html
  • sm | 57.15.68.10 | ০৬ মে ২০১৮ ১৪:৫৯370013
  • ওসব গাল গপ্প শুনিয়ে লাভ নেই। মিডিয়া, আরো এরকম গপ্পো ফাঁদবে।
    জমির বিকল্প কিছু হয় না।
  • কল্লোল | 116.203.149.96 | ০৬ মে ২০১৮ ১৫:৫৮370015
  • পারা না না পারার কিছু নেই।
    খড়্গ্পুরে টাটারা ৬০০ একরে রাজি হয়েছিলেন। সিঙ্গুরে কেন সেটি ১০০০ একর হয়ে গেলো এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের উত্তরে উকিলবাউরা পেনচিল চিবিয়েছেন।
    এই তথ্যগুলো তো বামেরা চেপে গিয়েছিলো, সুপ্রিম কোর্টের খোঁচায় বেরিয়ে আসে।
  • সবজান্তা | 193.82.199.205 | ০৬ মে ২০১৮ ১৬:০৭370016
  • সব জানে। আর সত্যি কথা বলাটা কল্লোলের সব সময় আসে না।
  • কল্লোল | 116.203.149.96 | ০৬ মে ২০১৮ ১৬:২৭370017
  • সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বক্তব্য ছিল, টাটা কোম্পানির লোকেরা, অধিগ্রহণের আগেই জমি দেখে পছন্দ করেছিল। এর সমর্থনে প্রামাণ্য নথি তৎকালীন সরকারি দলিলেই আছে, যা সুপ্রিম কোর্টের সামনেই ছিল। সেই নথি থেকে এও জানা যায় যে, প্রথমে ৬০০ একরের প্রয়োজন জানানো হলেও, পরে আচমকাই তা ১০০০ একরে বদলে যায়, ও সরকার, কোন অজানা কারণে, বিনা প্রশ্নে তাতে সম্মতিও দেয়।
    http://www.guruchandali.com/default/2016/09/05/1473045187333.html?commentPage=2
    এই গুরুতেই ছাপা হয়েছিলো। খুব আপিত্ত থাগলে সে সময়ের সুপ্রিম কোর্টের প্রসিডিংস দেখে নিন।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৬ মে ২০১৮ ১৬:৫০370019
  • কল্লোলদা অন্য মাঠে খেলতে নেমেছে। কারখানা ৬০০-তে হয় না ১০০০ লাগে সেটা এখন আর আলোচনার বিষয় নয়।
    ৬০০ বা ১০০০ কোন ভাবেই কারখানাটা হতে না দেওয়াটাই আসল উদ্দেশ্য ছিল। এখন সুপ্রীম কোর্ট দেখিয়ে কোন লাভ নেই। আর তিনোদের সঙ্গে সেই ২৭ টা অতিবদ অতিবামেদের তালিকাটা (বহুবার দিয়েছি ইন্ডিয়ান এক্স্প্রেসের লিংটা) যেখানে বলা হয়েছিল যে তিনোরা সরে গেলেও অতিবদেরা কোনভাবেই কারখানাটা হতে দেবে না।
    সিঙ্গুরের পরে নন্দীগ্রামে কোন সুপ্রীম কোর্ট দেখানো যাবেনা। কিন্তু সেখানেও তিনো ও অ-ব-অ-বা-রা একই যুক্তিতে কেমিকাল হাব আটকে দিয়ে পরে ১৪ জনকে মৃত্যুমুখে ঠেলে দেয় (সিবিআই চার্জসিট দ্রষ্টব্য)।

    কল্লোলদার কোর্টের বিচারের ওপর এমন ভালবাসা আগে কখনো দেখিনি। কল্লোলদা রাষ্ট্র মানেনা, ধনঞ্জয়ের ফাঁসির রায় মানে না এমনকি নন্দীগ্রামের ঘটনায় দেওয়া সিবিআই-এর চার্জসিটও মানে না। কিন্তু বেছে বেছে সিঙ্গুরের রায় মানে!!!
  • T | 129.74.180.59 | ০৬ মে ২০১৮ ১৬:৫০370018
  • সুপ্রীম কোর্টের রায় দেখেই বলছি তো। টাটাদের জন্য ছশো একর এবং অ্যানসিলিয়ারী শিল্পের জন্য ৪০০ একর জমি অধিগ্রহণ হয়েছিল। সুপ্রীম কোর্টে ঠিক আপনার 'আচমকা' থিয়োরী নিয়ে কল্যাণ বাবু সওয়াল করেছিলেন। সুপ্রীম কোর্টের প্রসিডিংসে সেইসব নথিভুক্ত থাকতেই পারে। তাতে কী এলো গেলো। সে তো হওয়ারই কথা। মোদ্দা কথা হ'ল সেইসব সওয়াল জবাব শেষ হওয়ার পর রায়ের বিষয়বস্তু ঠিক হয়। দেখতেই পাচ্ছেন যে সুপ্রীম কোর্ট 'আচমকা' ও একহাজার একর কেন সেই প্রশ্ন আমল দেয় নি।
  • PT | 213.110.242.17 | ০৬ মে ২০১৮ ১৯:৩২370020
  • এই পুরনো খবরটা অনেকের ধোঁয়াশা কাটাতে সাহায্য করতে পারে আর কল্লোলদার সৃষ্ট রূপকথার বাইরে সেই সময়কার আসল অবস্থাটা সামনে আনবে।

    Why is Mamata so inflexible towards Tata project?
    ....21 groups which have jumped onto her stage.
    .......These groups brings two strands together: a strong anti-industry line — which Mamata doesn't — and an ardent anti-CPM stand which plays right into Mamata's identity. Naxalites and former Naxalites walk in and out of these NGOs both as members and supporters.
    ......as there's talk of "mediation" in the air, they have come out to say they will continue the agitation even if Mamata backs out.
    http://archive.indianexpress.com/news/why-is-mamata-so-inflexible-towards-tata-project-/356805/1
  • sm | 57.15.89.141 | ০৬ মে ২০১৮ ২০:৪৬370021
  • যদি ৬০০ একরে প্রাথমিক ভাবে টাটারা রাজি হয়ে ই থাকে, তাহলে
    ১০০০একরের গপ্পো এলো কোত্থেকে?
    পিটি র কাছে ৪০০একর কোন ব্যাপার ই নয়, মনে হচ্ছে।
    মমতা ,বিরোধী নেত্রী হিসেবে যথা যথ ভূমিকা পালন করেছে।
    বুদ্ধদেবের সরকার জোর করে জমি ছিনিয়ে, শিল্পপতি কে দিয়ে দিচ্ছিল। মমতা সেটাকে আটকেছে। না, আটকালে -- আজকে সিঙ্গুর, কালকে নন্দী গ্রাম পরশু বসিরহাট এমনি চলতেই থাকতো।
    মমতা তো গোটা দেশের উপকার করেছে। নয়তো হাঙর শিল্পপতি রা এতদিনে, লক্ষ লক্ষ একর জমি গাপ করে দিতো।
    এই সেটিং টায় মমতা অন্তত কিছুটা বাঁধা দিতে পেরেছে।
    সেজ, এরকম আর একটা শয়তানি।
  • কল্লোল | 116.203.169.131 | ০৬ মে ২০১৮ ২৩:০০370022
  • সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে জমি অধিগ্রহনের তরিকার উপর। সেখানে ১০০০ না ৬০০ এ নিয়ে কুনো কথা নাই। ১০০০ হলেও বেআইনী, ৬০০ হলেও বেআইনী।
    কিন্তু এই সব তো একদিনে হয় নাই। কোর্টে পক্ষে বিপক্ষে নানা যুক্তির লড়াই, নানা তথ্যের লড়াইও হয়েছিলো, সেগুলোতো রায়ে আসবে না। তারে কয় মামলার বিবরণ। সেই বিবরণ পড়েন। তাতেই আছে - "সেই নথি থেকে এও জানা যায় যে, প্রথমে ৬০০ একরের প্রয়োজন জানানো হলেও, পরে আচমকাই তা ১০০০ একরে বদলে যায়, ও সরকার, কোন অজানা কারণে, বিনা প্রশ্নে তাতে সম্মতিও দেয়।"
    এই যে মার্কসবাদী সরকার পুঁজিপতি তোয়াজ কত্তে ৪০০ একর জমি দিয়ে দিলে - না চাহিলে যারে পাওয়া যায় - গাইতে গাইতে, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কোর্ট প্রশ্ন তোলায় সরকার পক্ষের উকিল্বাউরা পেনচি চিবাইয়া খড়কে করিয়া ফ্যালেন, কিন্তু ইহা বলেন নাই যে উহা "অ্যানসিলিয়ারী" জমি।
    এখন এসব কথা সুবিধামত ভুলে যাওয়া যেতেই পারে। কে হায় রিদয় খুঁড়ে সিঙ্গুর জাগাতে ভালোবাসে!!
  • s | 108.215.107.52 | ০৬ মে ২০১৮ ২৩:১১370023
  • মমতা ,বিরোধী নেত্রী হিসেবে যথা যথ ভূমিকা পালন করেছে।
    ------------------
    sm মাইরি এতক্ষণ চুপ করে ছিলাম, কিন্তু এইটা আর নিতে পারলাম না।
    মমতা মারাত্মক রকম ধান্দাবাজ আর সুযোগসন্ধানী, সঙ্গে বাংলার রাজনীতিটা ভালো পড়তে পারে, এর বেশী কিছু না। ক্পাল ভালো বলে এদ্দিন এটা মমতাকে উপরে উঠতে সাহায্য করেছে, পরে একই জিনিস টেনে নীচে নামাবে। সবই সময়ের খেলা।
    সিঙ্গুর স্রেফ মমতার বিরোধী নেত্রী হিসেবে ক্ষমতা পাওয়ার জন্য ধান্দাবাজীর একটা উপায় মাত্র। হাঙর শিল্পপতি আটকানো বা চাষীদের জমির অধিকার ফেরানো, এসব কোনোটাই দূরদৃষ্টিতে ছিলো না। সেটা দোষের না। প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা নিজের ধান্দা খোঁজে, মমতাও খুঁজেছে। কিন্তু প্লীজ যথাযথ ভূমিকা বলবেন না। তাহলে আজকের এই অসুস্থ আর আপাদমস্তক ধান্দাবাজী রাজনীতিতে থেকে থেকে, সুস্থ রাজনীতি বলেও যে একটা ব্যাপার আছে সেটা ভুলিয়ে দেওয়া হবে।
    তবে, পিটিদা, পিএম এবং অন্যান্য কমরেডদের এই সিঙ্গুরের শোকে পাথর হয়ে যাওয়াটাও মজার লাগে। জ্যোতি বসুর আমলে যে তারাতলা, ব্রেসব্রীজ, হাওড়া, হুগলী, উঃচঃপ এসব জায়গাগুলোর চালু কারখানাগুলো এক এক করে বন্ধ হয়ে গেল, তখন এত আবেগ, শিল্পের প্রতি এত ভালোবাসা কোথায় ছিল? সিটুর বিরুদ্ধে কথা বলার লোক ছিল পার্টি সমর্থকদের মধ্যে?
    আজ মমতাকে সমর্থন করেছিল বলে কল্লোলদা আর বুজীদের মুন্ডু চাওয়া হলে, সেদিনের সে নীরবতার জন্য আপনাদেরও ক্ষমা চাওয়া প্রয়োজন।
  • T | 129.74.180.59 | ০৬ মে ২০১৮ ২৩:৩১370024
  • মামলার বিবরণ হিসেবে কোর্টে কল্যাণবাবু কি সওয়াল করেছিলেন সেইটে লেখা আছে। উনি বলেছেন আচমকা কি করে হ'ল। 'মামলার বিবরণ' হিসেবে রায়ের ভেতর এইটে এমনিই থাকার কথা, তেমনিই টাটার আইনজীবী রাজ্যসরকারের আইনজীবী কী কী বলেছেন তা নথিবদ্ধ আছে। এইটে জাজের মতামত নয়। :)) কোর্ট যৌক্তিকতা নিয়ে কোনো রায় দেয়নি।

    আইনসঙ্গত ভাবে জমি অধিগ্রহণ হয়নি এতে বিচারপতিরা একমত হয়েছেন। এটা নিয়ে নাচলেই তো হয়। :))
  • S | 202.156.215.1 | ০৬ মে ২০১৮ ২৩:৩৫370026
  • কল্লোলদা, ওটা তো অ্যানসিলিয়ারি জমি ছিল বলেই মনে পড়ছে। আর মামলার বিবরণের লিন্ক আছে।

    সিঙ্গুরের কারখানা হলে আরো অনেক ইনভেস্টমেন্ট আসতো। রাজ্যের অ্যান্টাই-ইন্ডাস্ট্রি নাম ঘুচতো কিছুটা হলেও। তখন পব সরকারও কিছুটা নেগোশিয়েট করতে পারতো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন