এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাজারনীতি বনাম রাজনীতি

    bip
    অন্যান্য | ২৬ মে ২০১৭ | ২৭৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Bip | 81.121.240.40 | ২৬ মে ২০১৭ ১৬:১১366599
  • রাজনীতি এবং রাজনৈতিক পার্টির সাথে বাজারনীতির কোন পার্থক্য নেই। লোকে ব্রান্ড দেখেই জিনিস কেনে, ব্রান্ড দেখেই ভোট দেয়। আদর্শ মেনে ভোট দেয় অনেকেই-তবে তারা সংখ্যালঘু। সিপিএম আমলেও যতলোক ব্র্যান্ড জ্যোতিবসু বা ব্রান্ড বুদ্ধকে দেখে ভোট দিয়েছে বা দেয় নি, তার তুলনায় পার্টি, আদর্শ এসব দেখে ভোট দেওয়া লোকের সংখ্যা খুব কম। এখনত তৃনমূল মানেই ব্রান্ড মমতা ব্যানার্জি। লোকে তৃণমূলকে না, মমতা ব্যার্নার্জিকেই ভোট দেয়।

    গতদুদিন ধরে ফেসবুকে প্রচুর সচিত্র পোষ্ট দেখছিলাম -সিপিএমের ক্যাডাররা নবান্ন অভিযানে পুলিশের হাতে মার খেয়েছে। রাজনৈতিক ভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রয়াস -কমিনিউস্ট পার্টির চরিত্র ধরে রাখার এই মরণপন চেষ্টা নিঃসন্দেহে ছবিবিশ্বাসের জলসাঘরকেও হার মানাবে।

    কিন্ত বাজারবিজ্ঞান ধরে এগোলে সিপিএমের এই ধরনের প্রচেষ্টা আসলে পার্টির ক্ষয়িষ্ণুতা আরো ত্বরান্বিত করবে। লাভের থেকে ক্ষতি হবে বেশী।

    কারনটাও সেই ব্র্যান্ডিং এ নিহিত। স্টালিনিস্ট কমিনিউস্ট পার্টি হিসাবে ব্রান্ডিং এই মুহুর্তে বাজারে চলছে না-সিপিএমের পার্টি হিসাবে ব্রান্ডিং ভীষন রকমের নেতিবাচক- লোকে ভাবে এদেরকে আবার আনা মানে নেতিবাচক রাজনীতিকে টেনে আনা। মমতা ব্যার্নার্জি এবং নরেন্দ্রমোদির ব্রান্ড ভ্যালুর উত্থানে একটা জিনিস পরিস্কার-লোকে ইতিবাচক রাজনীতি বেশী দেখতে চাইছে। ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও সত্তর দশকে চলত।

    এই নয় যে গণতন্ত্রে বাম দলের দরকার নেই। গণতন্ত্রে বাম ডান মধ্যপন্থী সবাইকেই দরকার। কিন্ত সময়ের সাথে সাথে সবাইকেই বদলাতে হয়। এই ব্যপারে ল্যাটিন আমেরিকার বামপন্থী আন্দোলনের সাফল্যের দিকে তাকাতে পারে সিপিএম। যেখানে বলিভিয়াতে ইভোমরালেস স্টালিন লেনিন ছেড়ে যীশুকে ধরেছেন-বড় পুঁজিকে চ্যালেঞ্জ করেছেন কোয়াপরাটিভ আন্দোলনের মাধ্যমে। তার বাম আন্দোলন মূলত কৃষক শ্রমিকদের কোয়াপরেটিভে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন ভাবে চাকরি সৃষ্টি করার আন্দোলন। সাথে সাথে পরিবেশ, সাসটেনেবল কৃষিকাজ এগুলোও আধুনিক বাম আন্দোলনে যুক্ত হয়েছে। শিক্ষা সম্পূর্ন অবৈতনিক করেছেন কমিউনিটি স্কুল বানিয়ে। অর্থাৎ নেতিবাচক বাম আন্দোলন ছেড়ে, তারাও বামপন্থাকে ইতিবাচক ব্রান্ডিং দিয়েছেন।

    ইনফ্যাক্ট গত ছবছর ক্ষমতায় থেকে মমতা ব্যার্নাজিও তার ব্রান্ডিং নেতিবাচক থেকে ইতিবাচক করতে পেরেছেন।

    ল্যাটিন আমেরিকার দিকেও তাকানোর দরকার ছিল না। সিপিএম তার নিজের অতীতের দিকে তাকালে বুঝত কি করা উচিত- আর কি না। কেরলে কেন সিপিএম টিকে আছে? ভিত্তিটা কোথায়? পশ্চিম বঙ্গে সিপিএম টেকার চেষ্টা করেছিল সরকারি চাকরির দাক্ষিন্য বিলিয়ে-সরকার উল্টাতে-এখন হাতে হ্যারিকেন। সেখানে কেরলে কিন্ত পার্টির ভিত্তির অনেকটাই কোয়াপরেটিভের মাধ্যমে ক্যাডার সৃষ্টি করা। সেই ভিত্তি খুব সহযে দুর্বল হবে না। অন্যদিকে ২০০৬ সালে সিপিএম ২৩৪টা সিট পেয়েছিল। কেন? ব্র্যান্ড বুদ্ধ তখন বাজারে কেটেছে--কারন বুদ্ধবাবু ২০০১-২০০৬ সত্যিই ইতিবাচক অনেক কিছু করেছিলেন-ফলে পার্টির ব্যান্ডিং আস্তে আস্তে ইতিবাচক হচ্ছিল। কিন্ত ভারতের ইতিহাসের সর্বাধিক অপদার্থ রাজনীতিবিদ প্রকাশ কারাতের ভুল সিদ্ধান্তে তাকেও ভুগতে হয়-সেই ব্রান্ডিং ও নষ্ট হয়।

    সিপিএমকে নতুন ভাবে ভাবতে হবে ইতিবাচক ব্রান্ডিং নিয়ে-নইলে আগামি লোকসভা বা বিধানসভা নির্বাচনে সম্ভবত একটা সিট ও তারা পাবে না।
  • avi | 57.11.6.12 | ২৬ মে ২০১৭ ২৩:২২366610
  • যীশু নিয়ে তো এখানে সুবিধে হবে না, বুদ্ধ আগেই হয়ে গেছে, রাম অন্যদলের সম্পত্তি, কৃষ্ণ নিয়ে লড়া যেতে পারে। কিংবা মহাবীর বর্ধমান। যথেষ্ট সম্ভাবনাময়।
  • সিকি | ২৬ মে ২০১৭ ২৩:৫০366621
  • এত প্রবন্ধ লিখতে শিখেচে, এখনো নির্ভুল বানানে ব্যানার্জি লিখতে শিখল না। ব্যার্নার্জি, ব্যার্নাজি - কত রকমের রূপ।

    দিদি না রাগ করে।
  • pi | 167.50.15.253 | ২৭ মে ২০১৭ ০৮:২৮366632
  • তো এই যুক্তিতে এত ইতিবাচক রাজনীতির ব্র্যাণ্ড বুদ্ধের এভাবে পতনই বা হল কেন ?
  • যোগক্ষেম ওয়াহাম্যহম | 127.194.228.84 | ২৭ মে ২০১৭ ০৮:৩২366643
  • হাঃ, আমি সেই কব্বে বলেছি - বিপ পরশুরামের বৈষ্ণবীয় কমিউনিস্ট মঠ থেকে উঠে এসেছে।
  • avi | 57.11.3.187 | ২৭ মে ২০১৭ ০৯:২১366649
  • উঁহু, ওটা মার্ক্সীয় বৈষ্ণব মঠ ছিল। :)
  • যোগক্ষেম ওয়াহাম্যহম | 37.63.183.6 | ২৭ মে ২০১৭ ০৯:২৬366650
  • ওই হল। নাম ভুলে গেছিলুম।
  • bip | 81.121.240.40 | ২৭ মে ২০১৭ ১৫:৪৪366651
  • ব্র্যান্ড বুদ্ধকে হত্যা করেছে প্রকাশ কারাত। অধিকাংশ বাংলা সিঙ্গুরে শিল্পায়নের পক্ষেই ছিল। যদিও জোর করে জমি অধিগ্রহন করাটা ডিব্রান্ডিং। উনি একটাই কাজ ভুল করেছেন। টাটাকে বলে দিতে পারতেন, ভাই ৬০০ একর যথেষ্ঠ । বাকিটা নিজেরা তুলে নাও। মুশকিল হচ্ছে কমিনিউস্টদের আবার জমিতে পা থাকে না। কমিনিউস্ট আত্মার তৃপ্তি মার্ক্সিয় পর্ন দেখে তাত্ত্বিক হস্তমৈথুনে।
  • বিপ | 81.121.240.40 | ২৭ মে ২০১৭ ১৫:৫২366652
  • ্প্রতিটা ধর্মীয় আন্দোলন যখন শুরু হয়, তা প্রতিবাদি এবং বামপন্থীই থাকে। ধর্মীয় আন্দোলন আস্তে আস্তে রাজনৈতিক শক্তি পেলে, তা প্রতিক্রিয়াশীলতার রূপ নেয়।

    গৌতম বুদ্ধ বা চৈতঁন্য বাম না ডান? কাদের পূজ্য হবেন? এইটুকু ইতিহাসবোধ নেই? চৈতন্য সাম্যের পূজারী ছিলেন? ট্যাক্সের বিরুদ্ধে হরেকৃষ্ণ কীর্তন জানিয়ে প্রতিবাদি মিছিল নামিয়েছেন। জাতপাত দূর করেছেন। এতবড় একজন বাঙালী বাম আইকনকে ছেড়ে কেউ যদি লেনিনের রাশিয়ান হেগোপোঁদ চাটে, তাহলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। আল্টমেটলি বাঙালী কমরেডদের কেই মার্ক্স ঠিক ঠাক বোঝে নি- অদ্দুর বুঝতে যেটুকু পাশ্চাত্য দর্শনে জ্ঞান লাগে, তা বাঙালীর ছিল না-আজো নেই।

    বরং লালনকে বুকে ধরতে পারত বাঙালী। লালন, চৈতন্য, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল-এরা সবাই লিব্যারেটর । এদের বাদ দিয়ে লেনিনের হেগোপোঁদ চাটা বামপন্থা বাঙলায় টেকার কথা না।

    ইনফ্যাক্ট হোচি মিনকেই ধরুন।আমি জানি না এখানে কারা হো চি মিন চর্চা করেন। উনিও ভিয়েতনামের ঐতিহ্য এবং ইতিহাস বাদ দিয়ে কমিনিউজমের বিশ্বাস করে নি। উনার বিশ্বাস ছিল, কমিনিউজমের উপাদানগুলো মাটিতেই থাকে, সেখান থেকেই তুলতে হয়।
  • বিপ | 81.121.240.40 | ২৭ মে ২০১৭ ১৫:৫৯366600
  • মোদ্দা কথা বাংলার বামপন্থা মৃত্যুপথে। কারন নেতা নেই। মাথায় এদের বুদ্ধি নেই। বাংলায় বামপন্থা বাঁচাতে অবিলম্বে

    ১) চৈতন্য, লালন, বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ, কাজী নজরুলকেই ধরিতে হইবে
    ২) (১) ধরিলেই, মাটি হইতেই বাম উপদানগুলি বামেরা পাইয়া যাইবে
    ৩) সাথে কোয়াপরেটিভ মুভমেন্ট দরকার। টাকা ছাড়া কিছু হয় না এই পৃথিবীতে। সেই টাকা যদ্দিন পুজিপতিরা দেবে, তদ্দিন বাম আর ডান আসলে দুই সমান। সুতরাং সমর্থকদের পেটের ভাত জোগার করতে হবে-তাদের কোয়াপরেটিভ তৈরী করে। ইভোমরালেস যেটা দেখিয়েছেন-নারী শক্তি বামেদের সব থেকে বড় শক্তি হওয়া উচিত। সেই জন্য বলিভিয়াতে মেয়েদের অনেক কোয়াপরেটিভ আছে-কোনটা ফুল তৈরী করে- কোনটা সব্জির। সরকার লোন দেয়।

    আর সিপিএমে নারীশক্তির নমুনা? ৩৪ বছরে সব মিলিয়ে ১০জন নারী মন্ত্রী ছিল কি না কে জানে।
  • বিপ | 81.121.240.40 | ২৭ মে ২০১৭ ১৬:০২366601
  • ্সিপিএমকে ভোট দাও-দিলে স্কুলের চাকরি হবে, ডি এ বাড়িবে। এই হচ্ছে সিপিএমের বামপন্থা!!!!!!

    এই মডেলের না আছে অর্থনৈতিক ভিত্তি- না গ্রহণযোগ্যতা। এর ভিত্তিতেই সূর্য্যকান্ত ঘোষনা করেছিলেন ডবল সেঞ্চুরী হাঁকাবেন। এদিকেই নিজেই ক্লীন বোল্ড। এদের মাথার ঘিলুতে ঠিক কি আছে এর দ্বারাই বোঝা যায়।
  • বিপ | 81.121.240.40 | ২৭ মে ২০১৭ ১৬:২৯366602
  • হোচি মিনের গল্পটা আগে বলি।

    একটি ভিয়েতনামি লোকগাথা ( যা থাইল্যান্ড এং চীনেও জনপ্রিয়) উনার প্রিয় ছিল।

    সেই ওপেরার গল্পটা এমন।

    এক সুন্দরীর সাথে গরীব ব্যবসায়ীর বিয়ে হয়। যা উপায় ছিল, তাতেই সুখেই কাটাত দুজনের।

    একদিন তার বর ব্যবসাসূত্রে শহরের বাইরে গেল।

    একই সময়ে শহরে উদয় এক ধনী ঘোড়া ব্যবসায়ীর। সেই মহিলাকে সে কোনভাবে দেখে ফেলে এবং বোঝে যে তার স্বামী ঘরে নেই।

    প্রথমদিন মহিলার রূপের অনেক প্রশংসা করে, প্রচুর গয়নাগাটি, ভাল ভাল খাবার তাকে দিয়ে আসে।
    দ্বিতীয় দিন ও অনেক উপকৌটন নিয়ে মহিলার বাড়িতে আসে।

    সেই সুন্দরী মহিলার প্রথমে কোন ইচ্ছা ছিল না, কোন পরপুরুষকে এন্টারটেইন করার। কিন্ত আফটার আল মেয়ে ত ( এক্সকিউজ মি, আমি কিন্তু মিজোগাইনিস্ট না ) -শাড়ি গয়না পেলে গলবে না এমন গ্যারান্টিড নারী পাওয়া মুশকিল। ফলে দুদিন বাদে সেও গলে গিয়ে ধনী ব্যবসায়ীটিকে থাকতে দিল।

    এবার তার আসল বর ফিরে এসে রেগে কাঁই। দেখে বৌ হাতছাড়া। সে চলল লোক্যাল কাজীর কাছে।

    কাজি দেখে অদ্ভুত কেস। দুজনেই দাবী করছে, এই বৌ আমার।

    সে মেয়েটাকে বলল- আরে মেয়ে এটা কী কোন কেস হতে পারে? তুমি বল তোমার বর কে।

    মেয়েটা ভাবল। একদিকে দারিদ্র থাকলেও সে সুখেই ছিল। কিন্ত তার এত দামী দামী পোষাক-স্যোশাল স্টাটাস-সেগুলোর দিকেও সে আকৃষ্ট। ফলে কাজিকে কিছুই বলতে পারল না। যা হয়, চিরচারিত কনফিউজড বেবী।

    কাজী বিধান দিলেন ঠিক আছে। আমি বার করে দেব আসল বর কে। প্রথমে সেই গরীব ব্যবসায়ী এবং নারীটি পাচ মাইল একটা ড্রাম গড়িয়ে নিয়ে যাবে। তার পরের দিন পাঁচ মাইল ড্রাম গড়াবে সেই ধনী ব্যবসায়ী এবং মেয়েটি।

    প্রথমদিন গরীব ব্যবসায় ড্রাম ঠেলতে ঠেলতে বোঝাল, তারা কত সুখী কাপল ছিল। মেয়েটির চোখে জল চলে এল। কিন্ত কিছু বলতে পারল না।

    দ্বিতীয় দিন ধনী ব্যবসায়ীটা বোঝাল, তোমার মতন সুন্দরীর এমন গরীব বর মানায় না। আমাকে বিয়ে করলে আরো পাবে। মেয়েটি এবার ঝঙ্কার দিয়ে বলল, তারপরে যেদিন আরেকজন সুন্দরী পাবে, আমাকে ছেড়ে চলে গেলে?

    পরের দিন কাজি আবার তিনজনকেই ডাকল। ড্রামের মধ্যে ছিল কাজীর লোক। সে সব শুনেছে। সেই ধনী ব্যবসায়ীকে চাবুক মেরে সেই শহর থেকে বিদায় করা হল।

    সত্যিকথা বলতে কি, এই গল্প যত সুন্দর করে বোঝায় পুঁজি এবং মানুষের পুঁজির লোভে পুঁজিতান্ত্রিক সমাজকে মেনে নেওয়া সুখী জীবন ছেড়ে -এগুলো শ্রেফ ওই লেনিন দিয়ে হয় না। এই সব বামপন্থী উপদান দেশজ লোকগাথাতেই থাকে। সুতরাং ভিয়েতকং এই ওপেরাটা গ্রামে গ্রামে শহরে শহরে অভিনয় করেছে, লোকজনকে বোঝাতে। লেনিনের চটি বই এর ওপরে ভরসা রাখে নি।
  • PT | 213.110.242.7 | ২৭ মে ২০১৭ ১৭:০২366603
  • কি অসহ্য আমড়াগাছী!!
  • হারু | 116.208.30.65 | ২৭ মে ২০১৭ ১৭:২০366604
  • অ বিপ, একি হাওয়াই চটি পায়ে বামপন্থা!
  • T | 212.142.80.74 | ২৭ মে ২০১৭ ১৮:৪৪366605
  • না, বলচে সিপিয়েম বাঁচানোর জন্য একটা বড়ো ড্রাম লাগবে।;)
  • যোগক্ষেম ওয়াহাম্যহম | 127.248.136.74 | ২৭ মে ২০১৭ ২০:২০366606
  • ভাঁড়ে হবে না?
  • S | 184.45.155.75 | ২৮ মে ২০১৭ ০০:১২366607
  • বাজারনীতি আর রাজনীতি দুটোর কোনোটাই না বুঝলে এইসব কথাবার্তা বেড়োয়।
  • bip | 81.121.240.40 | ২৮ মে ২০১৭ ১৩:০০366608
  • কোন কিছু জিনিস সম্পূর্ন ভাবে বোঝা কারুর পক্ষেই সম্ভব না-আমি এটা বুঝি। বাকিরা সেটাও বোঝে না। সেই জন্য অবুঝের কথা গায়ে মাখতে নেই।

    তবে দুঃখু হচ্ছে। সিপিএম নিয়ে আর দেখছি কারুর কোন ইন্টারেস্ট নেই-ওদের লাশকাটা ঘরে ঢুকিয়ে দিল মাইরী।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৮ মে ২০১৭ ২০:৪৮366609
  • ড্রামের ভিতরে ছিলেন বুঝি? ঃ-)
  • PT | 213.110.242.6 | ২৯ মে ২০১৭ ০৯:২৩366611
  • -+- | 69.160.210.3 | ২৯ মে ২০১৭ ১২:৫৩366612
  • ""টাটাকে বলে দিতে পারতেন, ভাই ৬০০ একর যথেষ্ঠ । বাকিটা নিজেরা তুলে নাও। " -- অদ্ভুত!! বিপ কি এখনও জানে না, যে, ওই ৪০০ একর বাকি ৬০০ একরের সাথে/মাঝে মিলে মিশে অবস্থিত ছিল? এইটা এতদিন পরে আর একেবারেই নেওয়া গেল না।

    এটা অভিজিৎ সেন-এর ফেসবুক স্ট্যাটাস ছিল। এখানে ৪১ একর ফিগারটা রয়েছে।

    Abhijit Sen
    October 4, 2016 ·
    সিঙ্গুর কাণ্ডের ইতিহাসে অবশ্যই যেন লেখা হয় যে মাত্র ৪১ একর অনিচ্ছুক চাষির জমির জন্য ১০০০ একরের একটি আধুনিক মোটোর গাড়ির কারখানা ডিনামাইট দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এই ৪১ একরের মালিকদের সঠিক তালিকার যথাযথ ইতিহাস যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জানানো হয়।
  • sm | 52.110.143.185 | ২৯ মে ২০১৭ ১৩:২১366613
  • অভিজিৎ বাবু ভুল লিখেছেন।সিঙ্গুরে জমি অধিগ্রহনের পদ্ধতি ছিল বেআইনি।কোর্ট সেটাকে অবৈধ ঘোষণা করেছে।দি এন্ড।
    এটাও বলা হয়েছে ৬০০ একর জমি চাওয়া হয়েছিল -সেটাকে চাহিদা অতিরিক্ত ১০০০ একর এর বেশি দেয়া হয়েছে ।
    এর এক্সপ্লানেশন কি দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে?
    দুই উচ্চ ফলন শীল চাষের জমি দুম করে কেন অধিগ্রহণ করা হয়েছিল ?
    কেন খড়্গপুরের উপকণ্ঠের জমি বাতিল করা হলো?
    বহু অনিচ্ছুক চাষি ভয়ে জমি দিয়েছিলো-সেগুলো কাউন্ট করা হয়েছে?
    বিপ এস ইস্যুয়াল রাবিশ পরিবেশন করেছে। কিন্তু সিঙ্গুরের অনৈতিক অধিগ্রহণ তো সঠিক হয়ে যায় না।
  • bip | 81.121.240.40 | ২৯ মে ২০১৭ ২৩:০০366614
  • ১) খরগপুরের থেকে সিঙ্গুর অনেক ভাল শিল্পের জন্য-কারন কোলকাতার কাছে। এয়ারপোর্ট থেকে একঘন্টা।
    শুধু শিল্প গড়লেই ত হবে না। কাজের লোক লাগবে। তাদের ত তার জঙ্গলের মধ্যে জমি আছে বলে বসাতে পারেন না। এইসব আষাড়ে পাবলিক যুক্তির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে অনেক লিখেছি-এখন আর ভাল্লাগে না।

    ২) ৬০০ একর জমি ইচ্ছুকদের জমি। তারা পরে আরো পাবার আশায় নাকি কান্না গাইলে কিছু করার নেই।
    যারা দিতে চাইনি-তাদের ত ক্লিয়ার কাট মার্ক করা হয়েইছে।

    ৩) সেক্টর ফাইভ, নিউটাউন, রাজারহাট-এই সব জমিত সিঙ্গুরের থেকেও উর্বর । সেখানেও কিছুটা গায়ের জোরেই অধিগ্রহন হয়েছে। তার ফলে এই গুরুচন্ডালীর অনেক লেখকই কলকাতায় করে খাচ্ছেন। নইলে তাদের লুরুবাসী হতে হত। এমন দ্বিচারিতা কেন?

    কৃষকদের বিরুদ্ধে জোর করে জমি অধিগ্রহনের আমিও বিরুদ্ধে। সুতরাং সিঙ্গুরে সিপিএম যা করেছিল তা ভুল। তার মানে এটা ভুল না সিঙ্গুর লোকেশনটা ভুল ছিল।

    একদিক দিয়ে ভাল হয়েছে আমার জন্য। আমি উইকেন্ডে ওরপাশ দিয়েই বাবা মার সাথে দেখা করতে যায়। ওখানে এখন দু একটি শিল্প আছে। ফলে রাস্তা ফাঁকা এবং মোটামুটি সেক্টর ফাইভ থেকে একঘন্টা কুড়ি মিনিটের মধ্যে গাড়ি সিঙ্গুরের কাছে চলে আসে। রাস্তা বেশ ফাঁকা-বিশেষত পুনের হিঞ্জেওয়ারি বা ব্যাঙ্গালোরের কুন্দনহালির কথা ভাবলে মনে হয় পশ্চিম বঙ্গে শিল্প না এসে ভালোই হইছে। একদিকে কোলকাতা এখন দিল্লী বা ব্যাঙ্গালোরের থেকে অনেক ভাল শহর । রাস্তাঘাট ভাল, ট্রাফিক কম, অনেক ওভারব্রিজ। একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় ভদ্র সময়ে যাওয়া যায়। চাকরি খুঁজছে এমন ছেলেমেয়ের সংখ্যাও বেশী। স্বার্থপরের চিন্তাতে শান্তনা দিই মনকে। শালা পশ্চিম বঙ্গে শিল্প হয় নি ত আমার কি-আমার জন্য তা বেশ ভাল!! মায়া কান্না কেঁদে লাভ কি বলুন?
  • বিপ | 81.121.240.40 | ২৯ মে ২০১৭ ২৩:০৬366615
  • কিন্ত যারা লুরু বা পুনএতে কাজ করে খাচ্ছেন, তাদের ও জানাচ্ছি-তারাও কৃষিজমি, আরো অনেক ক্ষেত্রে জলাজমির ওপড় জোর করে দখল করা জমিতে তৈরী হওয়া আই টি শিল্পের জন্যেই খাচ্ছেন। সুতরাং জোর করে জমি দখলের বিরুদ্ধে এই সব হোলিয়ার দ্যান দাও এটিচুড বন্ধ করুন। যদি সত্যিকারের কৃষিদরদি হোন ত চাকরি ছেড়ে ভাঙরে জমি বাঁচানোর আন্দোলনে নাম লেখান। কৃষকদের হাত থেকে জোর করে জমি কাড়া হয়েছে সর্বত্র-সেক্টর ফাইভ, পুনে, ব্যাঙ্গালোর, গুরগাও-কোন অঞ্চল ব্যতিক্রম না। আই টিতে কাজ করে সিঙ্গুরের কৃষকদের জন্য নাকি কান্না হিপোক্রাসি।
  • Arpan | 24.195.235.120 | ২৯ মে ২০১৭ ২৩:৫১366616
  • এটা বিপ ঠিকই বলেছে। কলকাতা টার্নস টু পেনশনার্স প্যারাডাইজ। ফ্যান্টাস্টিকো। বছরে এক বার সোয়াবার করে গিয়ে দারুণ লাগে।

    আর কুন্দনহালি না, নামটা কুন্দলহাল্লি।
  • sm | 52.110.168.71 | ৩০ মে ২০১৭ ০১:০২366617
  • বিপ, তর্কের জন্য তর্ক করোনা । তোমার কমন সেন্স এর খুব অভাব।একবার কলেজ স্ট্রিটে খোঁজ করো তো কমন সেন্স এর ওপর বই এর।
    একটু বুঝিয়ে বলি। বৃহৎ শিল্প হলে ভারতের মতন দেশে কর্মীর অভাব হয়না।
    ধরাযাক দুর্গাপুর,জামশেদপুর বা রৌরকেল্লা শিল্পাঞ্চলের কথা। এই সব অঞ্চল ম্যাপে বনাঞ্চল ছিলো। জঙ্গল কেটে সাফ করে শিল্পাঞ্চল হয়েছে। আসে পাশে জনবসতিও ঘন ছিলোনা। কিন্তু দেখো ,তিনটে অঞ্চলেই শিল্প রমরম করে চলছে।লোকের অভাব হয়নি । শালবনি তে জিন্দাল কিসের ভরসায় শিল্প খুলতো?
    নয়াচরেই বা, দক্ষ লোক কথা থেকে পাওয়া যেতো?
    সুতরাং লোকেশন হিসাবে সিঙ্গুর খুব ঘটিয়া চয়েস।
    দুই ,রাজারহাট ,নিউটাউনের জোর করে জমি কেড়ে নেওয়া অন্যায় হয়েছে।
    যেটা দরকার ছিলো সেটা হলো ;সরকারের বিরাট অংকের কম্পেন্সেশন দেওয়া ও জমিদাতাদের বিভিন্ন প্রকল্পের অংশীদার করে নেওয়া। এখন ও উচিত জমিদাতাদের জন্য ২-৪ কাঠা প্লট খুব কম দামে বিলি করা। সবটাই শিল্পপতিদের ভেট দেওয়া সঠিক কাজ নয়। ওখানে তো দেখি প্রচুর প্রোমোটার দের প্রকল্প করার জমি দেওয়া হয়েছে। কাকে কতটা কি দামে বিলি করা হয়েছে সে সম্পর্কে হিডকোর শ্বেত পত্র দেওয়া উচিত।কিন্তু সেটি তো হবেক নাই।
    বাকি রইলো ,আইটি ইন্ডাস্ট্রি। তাদের জমি দিলে প্রথমে সল্ট লেক ,তারপর নিউটাউনের দিকে নজর দেবে। কারণ জমির দাম চড়া।
    ধরাযাক ইনফোসিস কে ১০০ কোটির বিনিময়ে ৫০ একর জমি দেওয়া হয়েছে। ওটা বিক্রি করলে রাজ্য সরকার ৬০০ কোটি দাম পাবে। সুতরাং অতো তেল দিয়ে ইনফি কে সাধা সাধি না করলে বিশেষ কিছু ক্ষতি হবে না।
    এখন কেউ যদি আইটি শিল্প করতে চায়,তাঁকে বারুইপুর বা বানতলায় জমি দেওয়া উচিত নয়তো চলে যেতে বলা উচিত।
  • S | 184.45.155.75 | ৩০ মে ২০১৭ ০২:১৮366618
  • "ওটা বিক্রি করলে রাজ্য সরকার ৬০০ কোটি দাম পাবে।"

    কাকে বিক্রি করলে?
  • PT | 213.110.242.24 | ৩০ মে ২০১৭ ০৭:৫৮366619
  • এতো আগেও দেখেছি। শাঁওলী গাড়ীর কারখানা কিরূপ হওয়া উচিৎ তা নিয়ে চ্যানেলে চ্যানেলে কুরুবকের মত বকবক করছে।
  • bip | 81.121.240.40 | ৩০ মে ২০১৭ ০৮:০৩366620
  • মটোর শিল্পের জন্য সিঙ্গুর আদর্শ জায়গা। কারন এই শিল্পে অনেক ডাউনস্ট্রিম ছোট ছোট শিল্প থাকে। স্টিল বা কেমিক্যাল শিল্পে যা লাগে না। ডাউনস্ট্রিম ক্ষুদ্র শিল্পের জন্য শহরের আশপাশই ভাল জায়গা। কারন বড় শিল্পগুলি নিজেদের আবাসন দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। ক্কুদ্র শিল্প তা পারে না।

    এনি হাও, এসব নিয়ে তর্ক করা বৃথা। গুরুর সদস্যরা সাংস্কৃতিক মনোভাবাপন্ন বাঙালী। শিল্প বানিজ্যর সাথে তাদের যোগ পেশার কারনে কিছু থাকলেও থাকতে পারে। কিন্ত অধিকাংশই খুব সম্ভবত ম্যনুফাকচারিং হার্ড ফ্লোর রেগুলার রেটে ভিজিট করেন না। তারা ম্যানুফ্যাকচারিং নিয়ে আমাকে কম জ্ঞান দিলেই বাধিত হব।

    আরেকটা কথা। আমেরিকাতে আমি প্রচুর ইন্ডাস্ট্রি বেল্টে ঘুরি-কারন পেশাগত। এখানে কিন্ত মাঝারি শিল্প সব গ্রামে কৃষকের জমিতেই তৈরী। তবে জোর করে জমি নিতে হয় নি। কারন এখানে কৃষিজমির দাম বেশ কম।

    শহর থেকে অনেক দূরে অনুর্বর জমিতে গাড়ী শিল্প করার মতন রোম্যান্টিক চিন্তা একমাত্র বাম বাঙালির উর্বর মাথা ছাড়া কোথাও আসবে না। কারন শিল্প করার প্রথম শর্ত শ্রমিক চাই। দক্ষ শ্রমিক। ক্ষুদ্র শিল্পের অবস্থান ঠিক হয় কাস্টমারের লোকেশনে। মাঝারি সাইজের শিল্পের অবস্থান সাধারনত শহরতলীতে। স্টীল প্ল্যান্ট বা বড় কেমিক্যাল প্ল্যান্ট যেখানে খুশী করা সম্ভব-কারন এরা নিজেরাই একটা বড় শিল্প শহর গড়ে তুলতে পারে। গাড়ী তৈরীর ক্ষেত্রে কেসটা মাঝারি শিল্পের সাথে সহাবস্থান। কারন গাড়ীর টায়ার, প্লাস্টিক বডি, স্টিয়ারিং হুইল এগুলো করে মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলো। যার জন্য এগুলো সব একজায়াগায় থাকে। ভারতে এরকম আছে পুনেতে। চাকানে। শহর থেকে ৩০ -৪০ কিলোমিটার দূরে সমস্ত অক্সিলারি শিল্পগুলির অবস্থান।

    চাকানে আমাদের কাস্টমার আছে। সেই দূত্রে গেছি-বেল্টটা বেশ ভাল ঘোরা। চাকান অনুর্বর -কিন্ত শহর কাছে। চাকানের কাছে এখন অনেক সস্তার আবাসন তৈরী হয়েছে। যাতে ব্লু কালার শ্রমিকেরাও থাকতে পারে। কিন্ত সেটা হয়েছে শিল্প আসার অনেক দিন পরে। এখনো প্রায় সবাই মটোর সাইকেল বা স্কুটার নিয়ে পুনের সার্বাব থেকেই ওখানে আসে।
  • PT | 213.110.242.24 | ৩০ মে ২০১৭ ০৮:২১366622
  • "শহর থেকে অনেক দূরে অনুর্বর জমিতে গাড়ী শিল্প করার মতন রোম্যান্টিক চিন্তা একমাত্র বাম বাঙালির উর্বর মাথা ছাড়া কোথাও আসবে না। "
    সাধারণ বামেরা তাদের মোটা বুদ্ধি নিয়ে তো সিঙ্গুরেই গাড়ীর কারখানা গড়তে শুরু করেছিল। উর্বর মস্তিষ্কের অতিবাম, অন্য নানাবিধ রামধনু রঙের জোট ও সবার ওপরে ময়ূরপুচ্ছধারী কাক সাহারা বা গোবীতে গাড়ী শিল্প করার প্রস্তাব দিয়েছিল।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন