এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • লিব্যারাল বামেদের এই দুরাবস্থা কেন গণতন্ত্রে?

    bip
    অন্যান্য | ১৪ মার্চ ২০১৭ | ৩৮৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 183.67.5.178 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৮:২৯365151
  • (১)
    বলছিলাম–
    না, থাক্ গে!
    কী আসে যায় হাতে নাতে
    প্রমাণ এবং সাক্ষ্যে।
    মোড়লেরা ব্যস্ত বেজায়
    যে যার কোলে ঝোল টানতে।
    সারটা দেশ হাপিত্যেশে,
    পান্তা ফুরোয় নুন আনতে। ( সুভাষ মুখোপাধ্যায়)

    আমেরিকাতে ট্রাম্প, ভারতে মোদি। লিব্যারালদের এবড় কঠিন সময়, গভীর দুঃখের দিন।

    বামজনতা, লিব্যারাল জনতার এমন করুণ অবস্থা কেন-সেটা বিশ্লেষন করা জরুরী।

    উদাহরন দিয়ে শুরু করি।

    দুদিন আগে মোদি কোন একটা জনসভায় বলেছিলেন, হার্ভাডের ডিগ্রির থেকে হার্ড ওয়ার্ক জরুরী। ভারতের অর্থনীতির দিক ঘোরাতে, বুঝতে। যথারীতি এলিট শ্রেনী কটাক্ষ শুরু করে। মোদির উদ্দেশ্য ছিল অমর্ত্যসেনের বক্তব্যর বিরুদ্ধে। অমর্ত্য সেন সহ অনেক অর্থনীতিবিদই মন্তব্য করেছিলেন ডিমনেটাইজেশনের ফলে ভারতের অর্থনীতির ক্ষতি হবে।

    অমর্ত্যসেন তার বক্তব্য রাখতেই পারেন। সমস্যা হচ্ছে এই যে অর্থনীতি গণিতের দৃষ্টিতে একটি জটিল সিস্টেম-এবং অর্থনীতির ভবিষ্যতবানী হাজারটা নোবেল লরিয়েট একসাথে বসে অঙ্ক করলেও বলতে পারবে না। ভারতের মতন এমন জটিল একটা অর্থনীতির দেশে ওই ভাবে কোন ভবিষ্যতবানী কি করে উনি করলেন, কেন করলেন জানি না। উনি বলতেই পারতেন এই এই কারনে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হবে-কিন্ত এই এই কারনে উলটে লাভ ও হতে পারে। আমি এই জন্যেই এটা লিখছি যে একটা জটিল সিস্টেম কি ভাবে এগোবে-তার একটা না অনেক পথ থাকতে পারে। উনার মতন একজন বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ যখন ক্রিটিক্যাল দৃষ্টীভঙ্গী বাদ দিয়ে, সরাসরি ডিমনেটাইজেশনকে দুশলেন -সেটা মোটেও একাডেমিক সুল্ভ কোন বক্তব্য ছিল না। সেটা রাজনৈতিক দৃষ্টীভঙ্গী হয়ে দাঁড়ায়।

    কারন ব্ল্যাকমানি ভারতের প্রগতির জন্য বিরাট সমস্যা। কোলকাতা সহ সব মেট্রোতেই হাজারে হাজারে ফ্ল্যাট উঠছে - ফ্ল্যাটের দাম একটা শহরের মধ্যবিত্তদের মিডিয়ান ইনকামের ত্রিশ গুন ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে হওয়া উচিত পাঁচ গুনের কাছাকাছি। একটা ফ্ল্যাট ভাড়া দিলে যা পাওয়া যায়, তা ফ্ল্যাটের দা্মের দুই দশমিক পাঁচ শতাংশ। ভারতের যা ইন্টারেস্ট রেট, তাতে এটা হওয়া উচিত বারো শতাংশের ওপরে ( আমেরিকাতে আট )। অর্থাৎ সবটাই ফাটকা মার্কেট। ভারতের রিয়াল এস্টেট অন্তত চার থেকে পাঁচগুন বেশী ইনফ্লেটেড। জমির দাম ও তাই। পশ্চিম বঙ্গে বড় রাস্তার কাছে জমি চোদ্দ থেকে কুড়ি লাখ টাকা বিঘে যাচ্ছে। সেই টাকার সুদ দুলাখ ত হবেই। এদিকে বছরে তিনবার ধান চাষ করলে সেই জমি থেকে হার্ডলি ষাট হাজার টাকার ফসল আসে। নীট লাভ কুড়ি। সব্জি কলা চাষ হলে সেটা চল্লিশ পঞ্চাশ হয়। দু লাখ হয় না। তাহলে এই ফাটকা দাম আসে কোত্থেকে?

    ইনফ্যাক্ট মোদি ডিমনেটাইজেশন করে বেলুনটা ডিফ্লেট না করলে ভারতের অর্থনীতি বিরাট ক্রাশ করতে পারত। নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত শুধু কোলকাতার রাজারহাটেই জমির দাম কমেছে ৪০%। আরো অনেক কমবে। মহারাষ্ট্রের ফ্ল্যাট বিক্রি কমেছে ৫০%।

    ব্ল্যাকমানির কুফল অনেক-সেসব কূটকাচালিতে যাচ্ছি না। শুধু দুটো পয়েন্ট বলি কি ভাবে এই ব্ল্যাক মানি ভিত্তিক রিয়াল এস্টেটের জন্য ভারতের ব্যবসা বাণিজ্যর সাংঘাতিক ক্ষতি হচ্ছিল। যার ফলে লং টার্মে ভারতের ব্যবসার বিশাল ক্ষতি হত।

    কোলকাতায় রাস্তার ধারে মাত্র ৪০০ থেকে ৫০০ স্কোয়ারফুট দোকান কিনতে লাগে প্রায় আশি থেকে নব্বই লাখ টাকার সেলামী ( ভদ্র জায়গায়)। সুতরাং মালিককে প্রায় মাসে ষাট হাজারটাকা লাভ রাখতে হবে রিয়াল এস্টেটের দাম মেটাতে। ফলে কোলকাতা ব্যঙ্গালোর সর্বত্রই ভদ্র ভাবে বসে খাওয়ার রেস্টূরেন্টগুলোর সাংঘাতিক দাম। যে দামের ৭০% যাচ্ছে রিয়াল এস্টেটের দায় মেটাতে। ফলে দাম এখন আমেরিকার থেকে বেশী। সেক্টর ফাইভে বালীগঞ্জ প্লেসে থালির দাম প্রায় ছশোটাকা বা নয় ডলার। এদিকে আমি আমেরিকাতে আমার বাল্টীমোর অফিসের কাছে মাত্র ছ ডলারে ওর থেকে ভাল চাইনিজ খাই। এর ফলে যেখানে ১০০ টা রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করতে পারত -করছে হয়ত মোটে পাঁচটা।

    ভারতের সব ব্যবসাতেই জমি বা রিয়াল এস্টেট একটা বড় সমস্যা। ওপারেটিং ইনকামের একটা বড় অংশ শুষে নিচ্ছে রিয়াল এস্টেট।

    দ্বিতীয় সমস্যাটা আরো গভীরে। ভারতের সব পুঁজি ছুটছে জমির পেছনে। আমি ডিসেম্বর মাসে পুনের এক ফ্যাক্টরি মালিকের সাথে বসে কথা বলছিলাম। সেকন্ড জেনারেশন মারোয়াড়ি, আমেরিকাতে শিক্ষিত। নতুন টেকনোলজিতে প্রচুর উৎসাহ। এদিকে ফ্যাক্টরিটার দিকে তাকালে বোঝা যায় ফ্যাক্টরিটা জীর্ন-কিন্ত প্রচুর উৎপাদন দিচ্ছে। আমি বলেই ফেললাম, আপনি ফ্যাক্টরিতে যথেষ্ঠ রিইনভেস্ট করেন?

    উনি বল্লেন, ইচ্ছা ত থাকে কিন্ত কেন করবো বলুনত ? ফ্যাক্টরি থেকে যে ইনকাম হয়, তা জমিতে ঢালা অনেক বেশী লাভজনক। ফ্যাক্টরিতে দুকোটি টাকা ইনভেস্ট করলে মার্কেটে বিক্রি হলে তবে পাঁচ বছরে হয়ত চারকোটি উঠবে। যদি ভাগ্যভাল থাকে। সেখানে ঠিক ঠাক জমিতে ইনভেস্ট করলে দুকোটি থেকে দশকোটি হবেই কয়েক বছরে। গ্যারান্টিড!

    ইনফ্যাক্ট গোটা ভারত জুরে এক অবস্থা। ব্যবসা, ম্যানুফাকচারিং এর সব লাভের টাকা শুষে নিচ্ছিল রিয়াল এস্টেট। এমনিতেই চীনের উৎপাদিত পন্যের সামনে ত্রাহি ত্রাহি রব-সেখানে ম্যানুফাকচারিং এ ইনভেস্ট না করে ভারতীয় মালিকরা জমি বাড়ি কিনে গেছে। এটা বন্ধ করতে না পারলে, ভারতের অর্থনীতি লাটে উঠত। নেহাত ১৫০ বিলিয়ানের আই টি আউটসোর্সিং আছে বলে এই দৈন্যদশা বোঝা যায় না। কিন্ত আউটসোর্সিং এ বাঁশ দিলে, যা ট্রাম্প সবে দেওয়া শুরু করেছেন, কঙ্কালের ওপরে যে রাজার আলখাল্লা আছে, তা খসে একদিনে কঙ্কালটা বেড়িয়ে যাবে!

    মোদি এই অবস্থা ঠেকাতে দুটো জিনিস করলেন। এক কালো টাকার ওপর সার্জিকাল স্ট্রাইক। দুই মেইড ইন ইন্ডিয়া। ডিমনেটাইজেশনের ফলে কোলকাতায় ফ্ল্যাটের দাম জমির দাম এত দ্রুত কমছে এদের মারোয়ারী মালিকরা প্রচুর সস্থায় বিক্রি করতে এখন বাধ্য হচ্ছেন। যাতে লস ঠেকাতে পারেন। আর যাইহোক আগামী দশ বছরে ফ্যাক্টরি মালিকরা জমি বাড়ির ওপর ইনভেস্ট করবেন না এটা নিশ্চিত। এর সাথে মেইড ইন্ডিয়া ক্যাম্পেনের জন্য ভারতের মিলিটারি থেকে অনেক জায়গাতেই দেশী যন্ত্রাংশ চাওয়া হচ্ছে। ফলে ম্যানুফাকচারিং শিল্পে যদিও ভাঁটার টান ( এবং এখনো ডিক্লাইনিং), কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে।

    প্রশ্ন হচ্ছে, অমর্ত্য সেন ডিমনেটাইজেশনের খারাপ দিকগুলোই বলে গেলেন। ভালদিকটা ত বল্লেন না। না কি অর্থনীতি সাবজেক্টটাই এমন জালি, তার নোবেল লরিয়েট ও জালিই হবে? আমার ত বরাবরই মনে হয় পানের দোকানের মালিকের মাথায় যেটুক কমন সেন্স আছে, অধিকাংশ অর্থনীতির অধ্যাপকের মাথায় সেটুকুও নেই। অমর্ত্য সেন জালি লোক নন। তার পান্ডিত্য প্রশ্নতীত। কিন্ত ডিমনেটাইজেশন নিয়ে তার বক্তব্য ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রানোদিত, একাডেমিক না।

    আমার বরাবরই মনে হয় বাম রাজনীতির সব থেকে দুর্বল দিক এই সব জালি সাবজেক্টের অধ্যাপকগুলোকে বেশী পাত্তা দেওয়া। একজন রাস্তার ব্যবসায়ীও ভারতের অর্থনীতি নিয়ে যেটুকু বোঝে এই সব বোদ্ধা অর্থনীতির পাবলিকগুলো সেটুকুও বোঝে না।

    (২)
    ধর্ম নিয়েও লিব্যারাল সেকু মাকুদের রিএসেমেন্ট দরকার।

    ল্যাটিন আমেরিকার বাম নেতারা কেউ মার্ক্স লেনিনের নাম মুখে আনে না। হুগো শাভেজ থেকে ইভো মরালেস-তার বামপন্থাকে যীশুর পদর্শিত বামপন্থা বলেন। তাদের প্রো পুওর রাজনীতিকেই যীশুর পথ বলে দাবী করেন বাইবেল থেকে। ইভো মরালেস একটা ইন্টারভিঊতে পরিস্কার বলে ছিলেন, লেনিন স্টালিনের যে বামপন্থা তা আমাদের না-কারন তা হিংস্র, খুনে। কোটি কোটি মানুষ সেই কাল্টে খুন হয়েছে। আমাদের পথ যীশুর দেখানো ভালোবাসার বামপন্থা। অথচ আমাদের বামপন্থীরা শ্রী চৈতন্যের মধ্যে সেই ভালোবাসার বামপন্থা খুঁজে পেলেন না!

    ভারতের বামপন্থিরা গণবিচ্ছিন্ন। শাক্যজিত দেখলাম মোদির জয়ে কান্ডজ্ঞান হা্রিয়ে লিখেছে, প্রতিষ্ঠানিক হিন্দু ধর্ম নাকি কোনদিন প্রতিষ্ঠান বিরোধি না।

    প্রথমত কোন "প্রতিষ্ঠানিক" ধর্ম বা রাজনীতি কখনো প্রতিষ্ঠান বিরোধি হয়? এগুলো গাঁজা খেয়ে লেখা না?

    দ্বিতীয়ত সমস্ত প্রতষ্ঠান বিরোধি আন্দোলন সে ধর্ম বা রাজনীতি যাইহোক না কেন, ক্ষমতা পেলে তা প্রতিক্রিয়াশীল হয়। ইসলাম, বৌদ্ধ খীষ্ঠান সব ধর্মের শুরু প্রতিবাদি হিসাবে-কিন্ত আস্তে আস্তে তা সাম্রাজ্যবাদি প্রতিক্রিয়াশীল হয়েছে।

    তৃতীয়ত শাক্য কি শ্রীচৈতন্যের নাম শোনে নি? উনি জাতপাতের বেড়া ভাঙেন নি? গরীব ধনীর পার্থক্য ঘোচান নি? ট্যাক্স কালেক্টরদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন নি?

    মহাভারতের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠানিক, প্রতিবাদি দুই চরিত্রই আছে। বিদুর যুধিষ্ঠীরকে রাজ্য চালনার প্রথম ধাপ হিসাবে কি বলেছিলেন?

    "ধনের অসাম্যেই মূলত রাজনৈতিক অশোন্তোষ তৈরী হয়। এতেব এ রাজন, তোমার প্রথম কর্তব্য ধনীদের থেকে বেশী ট্যাক্স কালেক্ট করে, সেই টাকায় জনকল্যান মূলক কাজ কর "

    এই স্যোশ্যালিস্ট রাষ্ট্রের ধারনা ত মহাভারত বহুদিন আগেই দিয়েছে। অথচ ভারতের বামেরা ভারতের সংস্কৃতি এবং দর্শনকে বামপন্থার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে!

    কারন শাক্যজিত ভারতীয় বামপন্থার কোন বিচ্ছিন্ন ব্যামো না-এদের বাপ ঠাকুর্দারাও আসলেই কোনদিন ভারতীয় দর্শনকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করে নি। ফলে গুন্ডাগর্দি করে পশ্চিম বঙ্গের অলস বাঙালীর মধ্যে ৩৪ বছর টিকেছিল বটে-কিন্ত জনগণের মধ্যে এদের ভিত যে কত দুর্বল ছিল, সেটা ক্ষমতা থেকে সরার পরে বোঝা যাচ্ছে।

    ইভো মরালেস এবং হুগো শাভেজ থেকে আরো দুটো জিনিস শেখার আছে। এরা ওইসব জালি অর্থনীতিবিদদের হেগো পোঁদ চেটে আঁতলামো করে নি। ইভো মরালেস বিকল্প অর্থনীতি, কোয়াপরেটিভ অর্থনীতির ওপরে জোর দিয়েছিলেন বেশী। তার পার্টির সবাই কোয়াপরোটিভের সাথে জড়িত। কেরালায় বামপন্থীদের সাফল্যের পেছনে মূলত কোয়াপরেটিভ। সেখানে সিপিএম, কংগ্রেস আপ -এদের ত কোন বিকল্প অর্থনীতি নেই । শুধু সামাজিক প্রকল্পর মাধ্যমে লোককে ঘুঁশ দেওয়ার ধান্দা। তাতে আমার আপত্তি নেই। ওটা ধনের বন্টন। কিন্ত লোকেদের ব্যবসা বানিজ্যর সুবিধা করে দেওয়ার কোন রূপরেখা সেখানে নেই। বিকল্প উৎপাদন ব্যবস্থার দিশা না থাকলে লোকে এদের বিশ্বাস করবে কেন?

    (৩)

    তৃতীয় সমস্যা ইসলাম নিয়ে অবস্থানে। আজকে চীন, জাপান, রাশিয়া, আমেরিকা, বৃটেন, ফ্রান্স-সবাই জিহাদিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিচ্ছে। ইসলামিক মৌলবাদের বিরুদ্ধে যেখানে গোটা বিশ্ব অবস্থান নিতে বাধ্য হচ্ছে সেখানে ভারতের সেকু মাকুরা ইসলামের বিরুদ্ধে বলতে ভয় পাচ্ছে। ভোট হারানোর ভয়। ইসলাম কোন ধর্ম না। ইসলাম আধ্যাত্মিক-রাজনৈতিক মতবাদ। তাতে আলাদা রাষ্ট্রনীতি, আইন সব কিছুই রয়েছে। যা আধুনিক রাষ্ট্রের পরিপন্থী। সুতরাং ইসলাম আধুনিক রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সব থেকে বড় হুমকি। এগুলো কি চাপা সম্ভব? সুতরাং আমি ইসলামি তামাকু সেবন ও করব, আবার মোদিকে লিব্যারালিজম শেখাতে যাব, সেটাত জনগন মানবে না। ইসলাম নিয়ে সঠিক অবস্থান না নিতে পারলে হিন্দু ভোট একত্রিত হবেই। আজ উত্তর প্রদেশে যা হয়েছে, কাল পশ্চিম বঙ্গেও হবে। শুধু নেতার অপেক্ষা। এবং ধর্মীয় আবেগে এটা হচ্ছে না। শ্রেফ নিজেদের জমি জায়গা ব্যবসা বাঁচানোর জন্য এটা হবে। কারন সামনে রয়েছে বাংলাদেশ। কোন দেশে বা রাজ্যে মুসলিমরা সংখ্যাগুরু হলে কি হয় তার জন্য পাকিস্তানে যেতে হবে না, কাশ্মিরে যেতে হবে না, হাতের সামনে রয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে হিন্দুদের জমি ব্যবসা সব থেকে বেশী লুঠপাট করে কোন ইসলামিস্ট পার্টি না-তাদের মধ্যেকার তথাকথিত মডারেট পার্টি। এটুকু বোঝার ক্ষমতা সাধারন হিন্দুর রয়েছে। বাম-সেকু বিগ্রেডের নেই। এরা যদি ইসলামিক মৌলবাদ আটকাতে মাঠে না নামে, হিন্দু ভোট কনসলিডেশনের সামনে শ্রেফ ভ্যানিশ হয়ে যাবে । যা হয়েছে আসামে এবং উত্তর প্রদেশে।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৮:৩৯365162
  • মোদী একটা বেসিক জায়গা খুব ভালো বোঝেন । সেটা হলো ইকোনোমিক্স এ পিপলস পার্সেপশনের ভূমিকা । এটা যারা দুপাতাও ইকোনোমিক্স না পড়ে শেয়ার বাজারে সাকসেসফুল হয় তারা বোঝে । মানুষের পারসেপশন যদি এমন হয় যে অমুক ইকোনোমিক স্টেপ এর ফল ভালো হবে , তাহলে ভালো হবে । এ জিনিস কোর সায়েন্স হয়না কিন্তু ইকোনোমিক্স এ হয় , কারণ ইকোনমির মিডিয়াম হচ্ছে মানুষ । তারা যদি প্যানিকে ভোগে তাহলে চূড়ান্ত ভালো ইকোনোমিক স্টেপ কেও ডুবিয়ে দিতে পারে । আবার তারা যদি এমনকি কোনো আজগুবি স্বপ্নে বিভোর হয়ে চাঙ্গা থাকে তাহলে খুব খারাপ ইকোনোমিক ডিসিশন ও নিজেকে সামলে নেওয়ার মতো বাফার পেয়ে যায় । মোদী এটা উদ্দাম ভালো বোঝেন , সেটা হয়তো গুজ্জু বিজনেসম্যান মানসিকতার কারণেই , এবং সেটাই সাক্সেসফুলি ইম্প্লিমেন্টেড ।

    এতে মোদী বড় ইকোনোমিস্ট হয়ে যান না , কিন্তু একটা মজার কেস স্টাডি খাড়া হয় এই আর কী ।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৮:৪৩365173
  • এবং এই গুনটা যে কোনো বড় সিইও -র থাকে । পুরো বোর্ড কে চমকে তাদের পারসেপশন কে এমনভাবে চালিত করা যে , দুটো টার্মে লস খেলেও আবার টাকা ঢালতে রাজী হয়ে যায় । দিস মেকস মোদী এস মোদী । ডানপন্থী -বামপন্থীর ব্যাপার নয় এটা , একেবারেই লীডার সফ্ট স্কিল ।
  • S | 184.45.155.75 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৮:৫১365184
  • যে দেশ অর্থনৈতীক ভাবে সবার থেকে এগিয়ে, যে দেশে ব্যবসা করা সবথেকে বেশি সহজ, আর যে দেশের কোম্পানিগুলো সবথেকে বেশি সফাল হয়েছে সেই দেশেই কিন্তু অর্থনীতি সাবজেক্ট আর ম্যানেজমেন্ট স্কুল গুলোর সব থেকে বেশি দাম।

    আর একটা প্রবন্ধে ইনফ্লেশন, গ্রোথ ইত্যাদি নিয়ে লিখে আবার অর্থনীতি সাবজেক্টটাকেই ধোয়া করে দেওয়া দেখে বেশ মজা লাগলো।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:০১365195
  • ধুর ধুর, মোদি হাতির মাথা করেছে। তার আগে মনমোহন যেমন ঘোড়ার ডিম পেড়েছিল। ভোটে জিতে গেলে লোকজন একেবারে তাকে প্রায় সিইও/ভগবান/পাকাকলা বানিয়ে দেয়। কটা ভোটে হেরে গেলে আবার কাঁচাকলা দেখিয়ে দেবে।

    লোকের কাছে ঐ তো কটা অপশন, পোনেরো বছর বাদে ইউপি-র লোকে কম্বিনেশন পাল্টে বিজেপি-কে চান্স দিল। এর আগের বারে ১৫% ভোট দিয়েছিল বিজেপিকে, বাকীরা (প্রায় ৬৬%) অখিলেশ/মায়াবতী/রাহুল-কে। তো এবারে ৩৯% ভোট দিয়েছে বিজেপি-কে, আর বাকী প্রায় ৫১% ভোট দিয়েছে অখিলেশ/মায়াবতী/রাহুল-কে।

    স্রেফ পারমিউটেশন। ভোটারের হাতে আর কিই বা অপশন আছে, ঐ তো কটা রুটি, ঐ পাল্টে-পুল্টে যদ্দিন...
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:০৫365206
  • এলসিএম তো লুঙ্গি -হুইস্কি মোড এ আছেন মনে হচ্ছে কদিন ধরে :) সবই পারমুটেশন আর কম্বিনেশন । এটা আসলে নিয়তিবাদ , খেয়াল আছে তো ? এইভাবে ধরে নিলে যা হয়েছে -যা হবে -হচ্ছে সবই ফিক্সড অপশন চান্স গেম থুড়ি নিয়তির খেলা :):) এরকম ভেবে নিতে পারলে অবশ্য বেশ একটা প্রশান্তি পাওয়া যায় ।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:০৮365212
  • আর মনমোহন কে , এমনকি একনিষ্ঠ কংগ্রেসীরাও কোনোদিন কোনো কৃতিত্ব দেয়নি । কংগ্রেসীরাও মনমোহন কে অকর্মন্য বলতো । ভোট এ জিতলেই লোকে আহা উহু করেনা এটা কংগ্রেসের মোহন জমানা প্রমান করে দিয়েছে । শেষ আহা উহু হয়েছিল ইন্দিরা কে নিয়ে । তারপর এই মোদী ।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:০৯365213
  • আরে ভাই, ধরো মোরাদাবাদের এক আম-ভোটার থোরি-ই এইসব কষেছে, সে দেখেছে তার কিসে সুবিধে হয় - - চলো, দেখতে হ্যায় ইসবার ইন লোগোকো, লাগাও ছাপ, অ্যায়সি হি কেয়া ফারাক পড়তা হ্যায়।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১১365152
  • মোরাদাবাদে তো থাকিনা । তবে লুরুর অটোওয়ালাদের সঙ্গে রোজই গল্প হয় । একজন সাধারণ অটোওয়ালা ধরে বসে আছে মোদী সব ঠিক করে দেবে ! এটা এরা নিজের রাজ্যে ইএইদুরাপ্পা কে নিয়েই বলেনি । ইন্ডিয়াতে হিরো ওয়ারশিপ -লিডারশিপ ম্যাটার্স ।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১১365214
  • আচ্ছা ঠিক আছে, মনমোহন নয়, কিন্তু সোনিয়া-কে তো প্রায় স্ট্র্যাটেজি-দেবী বানিয়ে দিত লোকজন।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৩365154
  • ভালো তো, তাহলে মোদি-কে ভোট দেবে। আবার জেদিন মনে হবে মোদি ফালতু, সেদিন দেবে না। কিন্তু সেন সাহেবের কমেন্ট নিয়ে তাদের কুনো মাথাব্যাথা নাই।
  • Arpan | 24.195.227.215 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৩365153
  • নিয়তিবাদের টোটকাটা আগে ঘরের লোককে গেলালে হয় না? যারা ট্রাম্প আসায় দুনিয়া রসাতলে গেল বলে কান্নাকাটি জুড়েছে? ঃ)
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৪365155
  • মোদী একটা লোক । এখানে মোদী বলতে পুরো ইমেজ মার্কেটিং ধরেই বলছি । এই ইমেজ মার্কেটিং সিরিয়াসলি ইন্দিরা জমানার পর হয়নি ।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৫365156
  • অফ কোর্স।
    ট্রাম্প হো, ইয়া, ওবামা - আম লোগোকো কেয়া ফারাক পড়তা হ্যায়। কুছু নাহি।
    ২০জানুয়ারিরি পরেও সুজ্জো পুব্দিকে উঠেছে, লোকজন সকালে উঠে ডোনাত-কফি খেয়ে কাজে গেছে, যাচ্ছেও।
  • cm | 127.247.98.244 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৬365157
  • তা ঐসব সস্তার ফেলাট কোথা মেলতেছে, স্বপনে?
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৬365158
  • সেন সাহেব তাঁর কাজ করছেন করুন । ও নিয়ে আমার কোনো বক্তব্যই নেই । কেও এরোপ্লেন বানাবে কেও প্যারাসুট । সেন সাহেবের কাজ প্যারাসুট বানানো । সেটার ও একটা উপযোগিতা আছে তো ।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৭365159
  • ডে-টু-ডে লাইফ ইজ নট ফেসবুক/গুরুচন্ডালি/সোশ্যালমিডিয়া বাডি।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:১৮365160
  • সব মায়া। মহামায়া।
    হরি হে মাধব।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:২১365161
  • এর মধ্যে, সিএম কাজের কোশ্চেন করেছে।
    তো, নিউটাউনে ডিএলএফ-এর ৮০ লাখের ফ্ল্যাট ৪০ লাখে পাওয়া যাচ্ছে? ইনফরমেশন হ্যায়?
  • Arpan | 24.195.227.215 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:২৩365163
  • সে খবর বিপ জানে।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:২৪365164
  • হে হে, তা বটে, বিপ জানে।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:৩২365165
  • আজকে একজনের সঙ্গে কথা হচ্ছিল, সাম্প্রতিক ভোতের ফলাফলে খুবই উচ্ছ্বসিত

    - দেখা নিউজ দেখা, মিডিয়া বোল রাহা হ্যায় ২০১৯ মে ভি মোদি জিতেগা।
    - আচ্ছা! কৌন সা মিডিয়া? ২০২৪ কা প্রেডিকশন ভি কর দিয়া কেয়া।

    - কিউ ভাই, বিশ্‌ওয়াস নাহি হো রাহা হ্যায় না
    - ক্যায়্সে হোগা? তুনেহি তো বোলা কে মিডিয়া সব বেকার কা হ্যায়, প্রেস্টিটিউট।

    - তুম লোগো সে তো বাত করনাই বেকার হ্যায় ... ...
  • pi | 57.29.129.194 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:৩৪365166
  • ফেবুতে একজন এর উত্তরে লিখেছেন,
    ' Real estate dam komeche !! Kothay Biplab Pal ?? Sob promoter der boktobbo jader black money chilo sob thik ache tara abar jomi bari kinbe sutorang dam komanor kono jaigai nei. Valo kore khonj nao'
  • Bip | 183.67.5.178 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ০৯:৫৫365167
  • Real Estate is sliding in India in post demonetization..just do google..although I wrote based on my experien
  • dc | 132.174.106.121 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ১০:০০365168
  • এর আগে মিডিয়ায় ডিমনি নিয়ে একনিষ্ঠ বিরোধিতা চলছিল, এবার শুরু হবে একনিষ্ঠ সমর্থন। আর দুটোতেই একই রকম ফ্যালাসি।

    প্রথম, ডিমনির ইমপ্যাক্ট, খারাপ বা ভালো, এতো শর্ট টার্মে বোঝা যাবেনা, অন্তত চার-পাঁচ বছর লাগবে ঠিকমতো অ্যাসেস করতে। যেমন নব্বুইয়ের রিফর্মসের ইমপ্যাক্টও দুতিন বছরে অ্যাসেস করা যায়নি, অন্তত এক দশক লেগেছিল পুরোটা ক্লিয়ার হতে। আজকের মডার্ন ইন্ডিয়ার নানান দিক বানাতে রিফর্মসের যে ভূমিকা ছিল, পাঁচ-দশ বছর পরে ডিমনির সেই ভূমিকা হয়তো হতেও পারে (নাও পারে)।

    দ্বিতীয়, ডিমনির ভূমিকা রিফর্মসের মতো পজিটিভ হতে পারে যদি এটা একটা স্টেপ না হয়ে অনেকগুলো স্টেপের পার্ট হয়। যদি এর সাথে সরকার বেনামি আইন, ইলেকটোরাল রিফর্ম, ডিজিটাইসেশান ইত্যাদি পরের স্টেপগুলো নেয়, যার ফলে লং টার্মে আমাদের দেশে আনট্যাক্সড ইনকামের প্রোপোরশান কমে, তবেই ডিমনির সুদূরপ্রসারী লাভ পাওয়া যাবে। নাহলে কিছু হবেনা। সবথেকে বড়ো কথা, ডিমনির ফলে যদি ডিজিটাল ট্রান্সাকশানের প্রবনতা বাড়ে সেইটা হবে সবথেকে বড়ো লাভ। কিন্তু তার জন্য আরো কয়েকটা স্টেপ নিতে হবে, যেমন ডিজিটাল ইনফ্রা বাড়ানো, ইন্টারনেটের প্রসার, কনিউমার সিকিউরিটি বাড়ানো ইত্যাদি। ডিমনির ফলে যদি ফর্মাল ইকোনমি বাড়ে আর ইনকামের অ্যাকাউন্টেবিলিটি বাড়ে তবেই ডিমনির সুদূরপ্রসারী লাভ পাওয়া যাবে।

    তৃতীয়, ডিমনি শকটা ঠিকই ছিল, কিন্তু ইমপ্লিমেন্টেশান জঘন্য হয়েছিল। এর পরের স্টেপগুলোও যদি ঠিকমতো ইমপ্লিমেন্ট না করা হয় তাহলে একইরকম কেঅস তৈরী হবে। আর লোকে ডিমনি মেনে নিয়েছে, তা দিয়ে জঘন্য ইমপ্লিমেন্টেশান জাস্টিফাই করা যায়না।

    ডিমনির লং টার্ম উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ডিজিটাল ট্রান্সাকশান বাড়ানো। এটা করতে পারলে আনট্যাক্সড ইনকাম এমনিতেই কিছুটা কমে আসবে। "কালো টাকা", "সার্জিকাল স্ট্রাইক" ইত্যাদি ছেলেভুলানো গপ্পোগুলোও করতে হবেনা।
  • dc | 132.174.106.121 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ১০:০৩365170
  • রিয়েল এস্টেটের দাম চেন্নাইতে কিছুটা কমেছে। সেকেন্ডারি মার্কেটে বেশ কমেছে, প্রাইমারিতেও কিছুটা। গুগল সার্চ করিনি, তবে বাড়ি কেনার জন্য নানান প্রোমোটার/এজেন্টের সাথে কথা বলছি, সেই সুবাদে দেখছি কিছুটা কমেছে। অন্তত ১০% অ্যাক্রস দ্য বোর্ড কমেছে। তবে এই ডাউনওয়ার্ড ট্রেন্ড আগের বছর থেকেই ছিল, ডিমনি তাতে আরেকটু সাহায্য করেছে।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ১০:০৩365169
  • রিয়েল এস্টেট যেগুলো বড়ো গ্রূপের আন্ডারে যেমন প্রেস্টিজ -হিরানান্দানি-ম্যাগনোলিয়া -সাল্লাপুরিয়া গ্রূপ এগুলো একপয়সাও দাম কমেনি কারণ তাদের ক্ষমতা আছে বছর খানেক ধরে রাখার আবার মার্কেট বাড়বে বলে ।

    রিয়েলস এস্টেট যেগুলো ছোট প্রোমোটার রা বানিয়েছিলো সেগুলোর দাম কমেছে , তবে ওরকম ৫০% মোটেই না । কীসব এক্সট্রিম খবর ভাসে অনলাইনে :) যারা বিক্রি করতে যাচ্ছে এখন তারা ভালোই টের পাচ্ছে যে দাম কিছুটা করে কমেছে । এ সেই "কালো টাকা কী কেও বাড়িতে রাখে ? " মার্কা এসাম্পশন থেকে বলা গল্প । একটা লেভেল অবধি কালো টাকা লোকের বাড়িতেই থাকে , ঠিক তেমনি একটা লেভেল অবধি প্রপার্টি ঝড় খেয়ে দাম ও কমেছে ।
  • dc | 132.174.106.121 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ১০:০৫365171
  • ধুর ৫০% কমেছে আবার কে বলল? এগুলো ভক্তদের ছড়ানো হোআটসঅ্যাপ মেসেজ :d
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ১০:০৭365172
  • ঐযে আশির ফ্ল্যাট চল্লিশে পাওয়া যাবে কিনা আলোচনা হচ্ছিলো তাই বললুম :):)

    রাজারহাট এ ম্যাক্স 20 % কমেছে বলে শুনেছি এক বিক্রেতার কাছ থেকে ।
  • S | 184.45.155.75 | ১৪ মার্চ ২০১৭ ১০:০৯365175
  • আচ্ছা ডিমনিটাইজেশনের ফলে প্রপার্টি প্রাইস কমছে কেন? কেউ একটু বুঝিয়ে বলবেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন