এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • শান্তনীড় রহস্য - ৯ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ এপ্রিল ২০২২ | ৫০৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • রাত্রে বাড়ি ফিরে কলতান অনেকক্ষণ বিশ্রাম নিল । একটানা অনেকক্ষণ চিৎ হয়ে চোখ বুজে শুয়ে রইল মাথা সম্পূর্ণ খালি করে । চিন্তাভাবনাগুলো  মাথা থেকে উড়িয়ে দিয়ে ।  এ পদ্ধতিটা কলতান অনেক বছর ধরে অনুসরণ করছে । ফাঁকা মস্তিষ্কে নতুন নতুন তাজা চিন্তাভাবনার অঙ্কুরোদগম হয় । সমস্যা সমাধানের কোন নতুন রাস্তা দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।
    এ একরকম ধ্যান পদ্ধতি বলা যায় ।
         প্রায় সোয়া একঘন্টা এইভাবে চিন্তাশূন্য মনে শবাসনে প্রশান্ত হয়ে রইল কলতান । 
    একসময়ে এই গভীর সমুদ্রস্নান থেকে উঠে এল সে ।
    তার মনের ভিতর একের পর এক ফুটে উঠতে লাগল তার সারাদিনের কাজের খতিয়ান। 
    এক  -  কোনদিক থেকে ডোবার ধারের ওই স্পট পর্যন্ত কারো আসা বা যাওয়ার কোন আভাস খুঁজে বার করার দরকার ছিল । জুতোর দোকানের বিলটা অবশ্য বিবেচনা করা যেতে পারে ।
    দুই - বিকাশ বক্সী তাকে একটা কাজ দিয়েছিলেন । কিন্তু সারাদিনে সুনুকে দেখতেই পাওয়া গেল না । সোলাঙ্কিদেবীর সামনের ঘরে যে ওই আছে সেটা পরিষ্কার হয়ে গেছে । সুনুর এরকম অদ্ভুত আচরণ মাঝে মাঝেই মাথা চাড়া দেয়, এটা বিকাশ বাবুর কাছে বেশ কয়েকবার শুনেছে। সুনন্দ এবং সোলাঙ্কিদেবীর মুখোমুখি সাক্ষাৎ ঘটিয়ে এই অর্থহীন উদ্বেগের নিষ্পত্তি ঘটিয়ে ফেলা দরকার ।
    তিন - পুলিশ স্নিফার ডগের সাহায্য নিতে পারত। কিন্তু কোন অসুবিধের জন্য তা নেওয়া
    গেল না । ফলে খুনির বা খুনিদের আগমন ও অন্তর্ধানের দিশা অজানা রইল ।  
    চার - খুন কিভাবে করা হয়েছে জানা প্রাথমিক কাজ ।  সেটার জন্য পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই ।
    পাঁচ - পেরেকের চিন্তাটা মাথায় ঘুরছে । বড় ঘোরাল চিন্তা ঘুরছে।
    ছয় - আবাসনের কিছু লোককে জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার । ওই পাঁচিলের ধারের খুপরিতে থাকা মহিলা এবং ছেলেটার সঙ্গে আলাপ জমিয়ে কিছু কথা বলা । ওদের বিশেষ নীরব প্রতিক্রিয়া কলতানের নজর এড়ায়নি ।
    পাঁচ - ঈশানলালের সঙ্গীসাথী , গতিবিধি এবং তার চারিত্রিক ধরন সম্পর্কে জানা ।
    ছয় এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ - খুনের মোটিভ ।
         পরদিন সকালবেলা প্রকাশ তিওয়ারি এসে হাজির হল রাশি রাশি উৎকন্ঠা এবং দুশ্চিন্তা বুকে চেপে । সে মধ্যমগ্রামে বসেই দুঃসংবাদটা পেয়েছে কাল একটু বেশি রাতে।  বিস্ময়ে, আতঙ্কে তার বুক ধড়ফড় করতে লাগল ।
    সে কোনরকমে শান্তনীড়ে পৌঁছে উমা আর নীলেশকে সশরীরে বর্তমান দেখে ধড়ে প্রাণ ফিরে পেল । ওরা একে অপরের দিকে নির্বাক দৃষ্টিতে চেয়ে রইল কিছুক্ষণ । তারপর প্রকাশ বলে উঠল ---- ' ইয়ে সব ক্যা হো গয়া রে .....অ্যয়সা ক্যায়সে ঘট চুকা রে অচানক .... মাই বাপ .... '
    হাঁফাতে হাঁফাতে বিস্ফারিত চোখে উমার দিকে তাকিয়ে থাকে প্রকাশ । সে উদ্বেগাকুল চোখে উমার আপাদমস্তক জরিপ করতে থাকে ।
    ----- ' ওহি তো শোচ রহা হ্যায় ..... কুছ সমঝমে নেহি আতা ..... কৌন অ্যয়সে মার সকতা উনকো ..... বহুত ডর লাগ রহা ..... আভি কাঁহা যাউঁ...... ' 
    প্রকাশ কি বলবে ভেবে না পেয়ে খাটিয়ায় চুপ করে বসে রইল । নীলেশ ঘরের বাইরে এদিক ওদিক আপনমনে ঘোরাঘুরি করছিল । সে একজন শিশু মাত্র । কতক্ষণই বা মনোভারে ভারাক্রান্ত হয়ে থাকতে পারে । উমা চেঁচিয়ে বলল , ' নীলে..শ ..... ইধার উধার মাত জানা .... এহি রহনা .... হাঁ ....'
    নীলেশের উত্তর এল ----- ' হাঁ .... মাম্মি ..... '
    প্রকাশ একটু চুপ করে বসে থেকে বলল, ' জারা পানি পিলাও ... '
    উমা জল দিল । খানিকটা জল খেয়ে বাকিটা নিজের মাথায় ঢালল । সত্যি ভীষণ গরম পড়ে গেছে এর মধ্যে ।
    প্রকাশ অনেকক্ষণ ধরে দোনামোনা করছিল কথাটা বলার জন্য । আসলে এই কথাটা জানার জন্যই হাঁচোড়পাঁচোড় করে মধ্যমগ্রাম থেকে ছুটে আসা । ঈশানের মতলব জানতে তো আর বাকি ছিল না তার ।
    প্রকাশ এবার কথাটা বলে ফেলল ।
    ----- ' উসনে ফির কই বত্তমিজি তো নেহি কি ?'
    ----- ' কৌন ? '
    ----- ' ঈশান ..... অর কৌন ! '
    ----- ' হাঁ ...... কোশিশ তো জরুর কি থে .... পরশু রাত কো ... লেকিন আচানক ক্যা হো গয়া..... '
    প্রকাশ উদগ্রীব হয়ে জিজ্ঞাসা করে ----- ' ক্যা হো গয়া থা ? '
    উমা পরশু গভীর রাতের গা ছমছমে ভীতিপ্রদ ঘটনাটা আগাগোড়া বর্ণনা করে ।
    প্রকাশ বিস্ময়ে হাঁ করে তাকিয়ে থাকে উমার মুখের দিকে ।
    ----- আচ্ছা ! ইয়ে ক্যায়সে হুয়া ? ইয়ে ক্যায়সে হো সকতা ‌। জরুর কই ফরিস্তা আশমানসে উতার পড়ি থি উস রাতমে ...... তেরেকো বাঁচানেকে লিয়ে .... ।' 
    ----- ' কেয়া মালুম .... কৌন সি  চমৎকার থা উও .....   । '
    ঈশানের অবর্তমানে তার এক ভাই কন্স্ট্রাকশানের হাল ধরবে বলে শোনা যাচ্ছে। কিন্তু সেটা মনে হয়  সাময়িকভাবে । কারণ সে উচ্চশিক্ষিত , এম বি এ পাশ করা এবং কোন এক কর্পোরেট হাউসে কর্মরত । এ সব নির্মাণকাজে তার আগ্রহ নেই বললেই চলে । সুতরাং এই প্রজেক্টের সূতো যে গুটিয়ে ফেলা হবে সেরকম অনুমান করা যেতে পারে । সুতরাং তার যে অন্য কাজ খুঁজতে হবে তা প্রকাশ ভালই বুঝতে পারছে ।  তাকে মধ্যমগ্রামে  পাঠানোটা একটা বদমায়েশি ছিল । ওখানে এখনও মিউনিসিপ্যালিটির নো অবজেকশান সার্টিফিকেটই আসেনি । কিন্তু এক্ষুণি এই আস্তানা ছেড়ে যাওয়া যাবে না। পুলিশের সন্দেহ তাহলে তাদের ওপর পড়তে পারে । প্রকাশ ভেবে দেখল যতদিন না পুলিশের পুছতাজ শেষ না হচ্ছে এ জায়গাটা ছেড়ে তারা যাবে না । কিন্তু টাকা না পেলে তাদের চলবে কি করে সেটা একটা চিন্তার বিষয় । স্বাভাবিকভাবেই প্রকাশ তিওয়ারি  ঠিক করল এখানে থেকেই অন্য কোথাও কাজ খুঁজে নিতে হবে ।
    সারাদিনের গুমোট গরমের পর বিকেল বেলায় এলোমেলো দমকা দিতে আরম্ভ করল । ছোটখাটো একটা কালবৈশাখী ধেয়ে এল হঠাৎ। আকাশে  বিদ্যুচ্চমক থেকে থেকে   আঁকিবুকি কাটতে লাগল । আকাশ পাঠাতে লাগল গুরু গুরু ডম্বরু গর্জন । কানফাটানো ভয়ঙ্কর শব্দে কাছাকাছি কোথায় আছড়ে পড়ল বাজ। কোন দিক থেকে যেন জলে ভেজা ঠান্ডা বাতাস বয়ে এসে ঝামরে পড়ল শান্তনীড়ের আনাচে কানাচে। পাঁচিলের ধারের গাছগুলো এপাশ ওপাশ ঝাঁকানি খেয়ে খেয়ে  হয়রাণ হতে লাগল । আঁধার নেমে গেল সহসা। সোলাঙ্কি পিছনের বারান্দায় দাঁড়িয়ে বিভোর হয়ে গাছগুলোর মত্ত মাথা দোলানো দেখছিল । বড় বড় বৃষ্টির ফোঁটা পড়তে শুরু করল । কয়েক মুহুর্তের মধ্যে আকাশের বুক চিরে নেমে এল চরাচর ভাসানো তুমুল বর্ষার দুকুলপ্লাবী অশান্ত সেনাদল ।
    সোলাঙ্কি দরজা বন্ধ করে ঘরে ঢুকে গেল । প্রকাশরা খাটিয়া সরিয়ে নিয়ে গেল ঘরের ভিতরে । নীলেশ কোথা থেকে দৌড়ে এসে ঘরে ঢুকে পড়ল ।
       কলতান টিভি-তে এনিম্যাল প্ল্যানেট চ্যানেল খুলে বসেছিল । দেখল বৃষ্টি ধোয়া স্থলভূমিতে সুষম সাবলীল পদক্ষেপে তার গন্তব্যের দিকে হেঁটে চলেছে একটা চিতাবাঘ। তার পদচিহ্ন আঁকা হয়ে যাচ্ছে ভিজে মাটির বুকে একটানা তার হাঁটা বরাবর ।
    আচমকা এক পলকের এক বিদ্যুৎ তরঙ্গ বয়ে গেল কলতানের মস্তিষ্কে । একটা পুরনো কথা আবার মনে পড়ল ----- অপরাধী তার অপরাধের জায়গায় একবার ফিরে আসবেই । কলতান অপেক্ষা করতে লাগল রাত পোহানোর।
    ******************************************
    এই ঝড় জলের সন্ধেতে সুনন্দ নিজের ঘর, মানে শান্তনীড়ের তিনতলায় ডি ফোর-এর জানলা খুলে দাঁড়িয়ে আছে খালি গায়ে । বাঁধন ছাড়া বৃষ্টিধারা খোলা জানলা দিয়ে ঢুকে এসে তার সারা শরীর ভিজিয়ে দিতে লাগল । সুনু
    চোখ বুজে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভিজতে লাগল । মনে পড়তে লাগল তার মায়ের কথা, বাবার কথা , তার বোনের কথা । তারা কেউই আর নেই এ দুনিয়ায় । মানুষেই খেয়েছে তাদের । কুরে কুরে খেয়েছে । বাঁচতে দেয়নি। সুনু ভাবে এই দুনিয়ায় কেউ এত কষ্টে , আবার কেউ এত ন্যাকা ন্যাকা ফুরফুরে সুখের হাওয়ায় ভেসে বেড়াবে কেন । সুনন্দার মাথায় যুদ্ধের দামামা বাজতে লাগল । প্রখর আগুন জ্বলতে লাগল । সে জানলার গ্রিল ধরে ঝাঁকুনি দিতে লাগল । প্রবল বলশালী দুটি হাতের ঝাঁকুনিতে কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগল জানলা গরাদ , এমনকি ঘরের দেয়াল । বৃষ্টি ঝরছে অঝোর ধারায় ।
      ( ক্রমশঃ )
    ***********************************************************************************

      
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ৩০ এপ্রিল ২০২২ ০৪:১৭507017
  • আচ্ছা,  তাহলে সেই রাতে বেড়াল ডাকলে আসমান থেকে জিব্রাইল বা গেব্রিয়েল নেমেছিলেন!? 
     
    এই তাহলে খুনের মোটিভ? সন্দেহভাজন সুনন্দ!! enlightened​​
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন