এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • শান্তনীড় রহস্য - ২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২২ এপ্রিল ২০২২ | ৬৩৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • প্রণবেশ ওপরে উঠে কিচেনে ব্যাগ নামাবার আগেই সোলাঙ্কি তড়িঘড়ি জিজ্ঞাসা করল, ' এত দেরি হল যে ! ' 
    প্রণবেশ থলে নামিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে বলল, ' ওই ..... পাশের ঘরের ভদ্রলোক .... সপ্তাখানেক হল এসেছে এখানে ..... '
    ------ ' তো ... কি হল ? '
    ------ ' না কিছু না ... আলাপ করছিল আর কি........ অমায়িক লোক ... ও :  কি গরম .... '
    বলে, প্রণবেশ জামা খুলে ফ্যানের তলায় বসে।
    এইটুকু উত্তরে সোলাঙ্কির কৌতূহল মেটে না। বলে, ' এতক্ষণ ধরে কি এত বলছিল ? '
    ----- ' ও...ই বলছিল ..... কি একটা বিজনেস আছে ..... টিম তৈরি করতে হবে .... কমিশন রোল করবে কিউমুলেটিভ প্রসেসে ..... বেশ ইন্টারেস্টিং মনে হল .... একদিন ভালভাবে শুনব বলেছি .... ও : ..... ফ্যানটা কি ফুল স্পীডে চলছে ? দেখ তো ..... '
    ------ 'হ্যা হ্যা ..... ফুল স্পীডেই আছে। ভদ্রলোক আর কি বলছিল ? ' সোলাঙ্কির কথায় প্রবল উৎকন্ঠার ছোঁয়া। 
    ------ ' কি আর বলবে ..... ও..ই ফোন নাম্বার নিল .... ' 
    ------- ' কি বললে.....  ফোন নাম্বার ! এখনই  দিয়ে দিলে ?  এই সবে পরিচয় হল .... তোমার কোন আক্কেল নেই ? ' সোলাঙ্কি কি বলবে ভেবে পায় না ‌।
    ------- ' তাতে কি হয়েছে ? ভাল লোক .....  অমায়িক। তোমার নাম্বারটাও দিয়েছি অল্টারনেটিভ নাম্বার হিসেবে ..... লাগতেই পারে .... যদি বিজনেসটায় জয়েন করি .... '
    ------- ' কি বললে ? আমারটাও দিয়ে দিয়েছ ? তুমি সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ তো ? হায় ভগবান ....'
    সোলাঙ্কির গলা এক অজানা আতঙ্কে ও হতাশায় বুজে আসে।  
    ------- ' আরে বাবা হলটা কি ? এরকম ধড়ফড় করছ কেন কিছু বুঝতে পারছি না। এরকম রিয়্যাকশানের রিজনটা কি ? এ তো মহা মুশকিলে পড়লাম ..... ওর নিজের নাম্বারও তো আমাকে দিয়েছে। শোন .... হোয়াটসঅ্যাপে কোন মেসেজ আসলে বোল ..... ' 
    ------- ' ও :  থাম থাম। এবার ক্ষ্যামা দাও। '
    শোলাঙ্কি রান্নাঘরে গিয়ে বাজারগুলো বার করতে লাগল অন্যমনস্কভাবে। 

    পরদিন সোমবার। তান স্কুলে চলে গেছে নটার সময়ে। চারটে নাগাদ ফিরবে। প্রণবেশ  অফিসে বেরিয়ে গেছে। ফ্ল্যাট ফাঁকা হয়ে যেতে সোলাঙ্কির বুকে আবার ধুকপুকুনি ফিরে এল। প্রণবেশের নড়বড়ে প্রকৃতির কথা ভেবে সে তার সঙ্গে কিছু আলোচনা করতে ভরসা পাচ্ছে না। এ এক ভারি চাপের পরিস্থিতি হয়ে দাঁড়াল সোলাঙ্কির কাছে।   
    বাইরের ঘরের দরজা ফাঁক করে একবার উঁকি মেরে দেখে নিল সামনের ফ্ল্যাটের দরজার দিকে।  দরজায় তালা মারা রয়েছে বাইরে থেকে। 
    সোলাঙ্কি ভাবল একজন কাউকে বলা দরকার ব্যাপারটা। একা একা মনের ভিতর  দুশ্চিন্তাগুলো চাপা দিয়ে রাখলে ভাবনা চিন্তায় অনিবার্যভাবে পচন জন্ম নেবে।  
    সে যাই হোক, অনেক ভেবেচিন্তে সোলাঙ্কি বৈশাখীকে একটা কল দিল।  বৈশাখী তার  বরের সঙ্গে থাকে আগরপাড়ায়। তার সঙ্গে বন্ধুত্ব অনেক দিনের। সেই 'গম্ভীরা' নাট্যগোষ্ঠীর সময় থেকে। 
    চন্দনকাঠের গন্ধে ঘর ভরে আছে। সোলাঙ্কি ওটাকে কাগজে মুড়ে  ফাইবারের একটা ছোট বাক্সের মধ্যে রাখল। পেরু না কোথাকার কোন ফরেস্টের কাঠ কে জানে, এমন অদ্ভূত  জিনিসের কথা শোনেনি কখনও। জামাকাপড় বিছানাতে গন্ধ মাখামাখি হয়ে গেছে।  তানভি স্কুলে, প্রনবেশ অফিসে বেরিয়ে গেছে। গা ছম ছম করতে লাগল। অনেকদিনের বন্ধু বৈশাখীকে একটা ফোন করল --- ' ..... ফ্রি আছিস ? ' .......ইত্যাদি। 
    ----- ' চলে আয় ..... চলে আয় ..... ভীষণ লোনলি ফিল করছি ..... ' বৈশাখীর জবাব এল। 
     সোলাঙ্কি বেরিয়ে পড়ল। ভাবল, চারটের সময় তান ফিরে আসবার আগে চলে আসবে।   

    সব কথা বিস্তারিতভাবে বলে ফেলল বৈশাখীকে।  বৈশাখী বলল, ' এতে সমস্যার কি আছে? তুই তো ফিজিকালি লোকটাকে দেখতে পাচ্ছিস। সরাসরি চার্জ করার স্কোপ আছে। আবাসনে কত লোক ..... ওদের মেনটেনেন্স অফিস আছে ...... ভয়টা কিসের ? ' 
    সোলাঙ্কি বলল, ' সবই বুঝতে পারছি। কিন্তু আসল সময়ে কিছু  করতে পারছি না। কেমন যেন হাত পা পেটের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। কি যে করি ...... '  
    বৈশাখী  বলল, ' ইদানীং কেমন একটা ফিয়ার সাইকোসিসে ভুগছি। কদিন ধরে কি সব মেসেজ আসছে ফোনে। কাউকে কিছু বলতেও পারছি না। দেখা করতে বলছে কে একজন  .... আমি কিছু বুঝতে পারছি না কি করব। আচ্ছা, সৌজন্যকে মনে আছে তোর, সৌজন্য মিত্র। ' 
     ----- ' খুব ভালরকম মনে আছে ..... তুই হয়তো জানিস না , আমাকে অ্যপ্রোচ করেছিল। খুব পোলাইটলি অবশ্য..... রিফিউজ করতে খুব খারাপ লেগেছিল .... কিন্তু কি করব .... আমি ওই ব্যাপারগুলো ঠিক নিতে পারি না। কিন্তু সে তো শুনেছিলাম অ্যক্সিডেন্টে মারা গেছে .... স্টুডিওয় আগুন লেগেছিল .... খবর হয়েছিল। কিন্তু তুই ওর কথা বলছিস কেন হঠাৎ ? '
    বৈশাখী ওর মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বলল, ' তাই নাকি ..... তোকে অ্যপ্রোচ করেছিল ! ও তো আমাকেও .... নাছোড়বান্দা একেবারে .... বলতে গেলে ওর জ্বালাতন থেকে রেহাই পাবার জন্যই আমি গম্ভীরায় যাওয়া বন্ধ করে দিই ..... আমিও শুনেছিলাম মারা গেছে.... অন্তত তার পর থেকে ইন্ডাস্ট্রিতে আর নাম শোনা যায় নি ওর। না না ওসব কিছু না ..... কিন্তু আমি ভীষণ আনইজি ফিল করছি ..... একটা কথা মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে। টি ভি সিরিয়ালের মতো কিছু ঘটেনি তো ? মানে , সৌজন্য আসলে মরেনি। পুড়ে যাওয়া মুখ প্লাস্টিক সার্জারি করে ফিরে এসেছে।  অবশ্য অন্য কোন লোকের বদমায়েশিও হতে পারে।'  
    ------- ' কি জানি। তোর ফিয়ার সাইকোসিস কি ব্যাপারে  ? '   
    ---- ' ওই যে বললাম ..... মোবাইল মেসেজ ..... '
    ----- ' হুমম্ ...... এরকম সমস্যা যে কখনও  আসতে পারে জীবনে কখনও চিন্তা করি নি ! 
     বৈশাখী বলল , ' একদম ..... একদম। একটা কাজ করা যায়। কলতান গুপ্তের নাম শুনেছিস ? প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর। আমার কাছে ফোন নাম্বারটা আছে। নেট থেকে কালেক্ট করেছি। হেল্প নেব ভাবছি। ' 
    ------ '  ঠিক চিনতে পারছি না ....মানে, ঠিক নাম শুনিনি। যাই হোক, যদি কিছু সলিউশান বেরোয় ...... আমারও একটু হেল্প নিতে হবে মনে হচ্ছে ...' সোলাঙ্কী বলে। 
    ---- ' কেন তোর আবার কি ? '
    ------- ' ওই যে বললাম ...... যত বাজে ঝামেলা .... পাশের সুইটে এক ভদ্রলোক ..... কি এমব্যারাসমেন্ট বল তো ..... আর কিছু না ... কেমন যেন গা ছমছম করে ..... '
    ------ ' ঠিক আছে ..... তুইও ওনার হেল্প নে না ..... দাঁড়া ... আমি আগে কন্ট্যাক্ট করি।  উই মাস্ট সামহাউ গেট রিড অফ দিস মিনাস  .... '

    গেটের ঠিক ভিতরে বাউন্ডারি ওয়াল ঘেঁসে প্রকাশ তিওয়ারির অ্যসবেস্টসের ঘর। সেখানে সে তার বৌ উমা আর পাঁচ বছরের ছেলে নীলেশকে নিয়ে থাকে। বিহারের ছাপরা জেলায় বাড়ি। এই আবাসনের কাজ এখনও শেষ হয়নি। টুকটাক ফিনিশিং-এর কাজ  এখনও চলবে প্রায় তিন মাস। বাকি শ্রমিকরা যে যার ঘরে ফিরে যায়। তারা সব স্থানীয়। প্রকাশের এখানে কোন ঘর নেই। এই আবাসনের মধ্যে পাঁচিলের ধারে একটা অস্থায়ী ঘরে মাথা গুঁজে থাকে জরু বাচ্চা নিয়ে। এই আবাসনের নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে তাদের আস্তানা হটে যাবে আর এক বিল্ডিং-এর চৌহদ্দিতে। 

    বিল্ডিং-এর এ পাশটায় আলোর তেমন জোর নেই।  পাঁচিলের ঠিক বাইরে একটা কদম গাছ দাঁড়িয়ে আছে। রাত দশটার পরে ঠিকাদার ঈশান কুমারের টহল মারার সময় হয়।  প্রত্যেকদিন ধীর পায়ে শ্বাপদের মতো হাঁটতে হাঁটতে আলো আঁধারিতে মাখা প্রকাশ তিওয়ারির ঘরের সামনে এসে দাঁড়ায়। ভিতরে একটা টিমটিমে লম্ফ জ্বলছে।
    ঈশান ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে রোজ একই কথা বলে ----- ' প্রকাশ আছিস ....... শুয়ে পড়েছিস নাকি ? ' আওয়াজটা ক্ষুধার্ত বাঘের হাঁকারের মতো লাগে উমার। কেঁপে ওঠে সে। পাঁচ বছরের ছোট্ট ছেলে নীলেশ ঘুমিয়ে কাদা। প্রকাশ তিওয়ারির ' না বাবু ..... শোয়া নেহি .... আসছি .... ' বলে বাধ্য নস্করের মতো বেরিয়ে আসে প্রকাশ। 

    ( ক্রমশঃ ) 

        
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • স্বাতী রায় | ২৩ এপ্রিল ২০২২ ০২:৩৪506834
  • পড়ছি। আচ্ছা এটা তে বিভিন্ন পর্ব গুলো হাইপারলিংক করে দিলে হত না। যেভাবে ধারাবাহিক গুলো আসে। উপরে সব করা পর্ব র লিংক থাকে। পাঠকের তাহলে পড়তে সুবিধা হয়। 
  • Anjan Banerjee | ২৩ এপ্রিল ২০২২ ০৬:৫৪506836
  • ওগুলো আমি ঠিক করতে পারি না 
  • বিপ্লব রহমান | ২৬ এপ্রিল ২০২২ ১৭:১১506922
  • বেশ হচ্ছে…একে একে সব পড়ছি।
     
    ইয়ে…কলতান গুপ্ত…প্রাইভেট ডিটেকটিভের নামটা কী একটু লো-প্রোফাইল হলো? সে যাক, বরং দেখা যাক, সে কাজে কতোটা প্রকাশ্য ও চৌকশ! cool
     
  • Mousumi Banerjee | ২৬ এপ্রিল ২০২২ ২০:২৩506928
  • বেশ জমজমাট লাগছে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন