এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ছাপ / মৌসুমী ঘোষ দাস

    Mousumi GhoshDas লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩০ আগস্ট ২০২১ | ১৩০০ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • ছাপ্ : মৌসুমী ঘোষ দাস

    বিছানায় এসে শুয়েছি তা প্রায় ঘণ্টাখানেক হল। কিছুতেই ঘুম আসছে না। বাইরে নিস্তব্ধ নিঝুম শীতের রাত। ঘরের নাইট ল্যাম্পটা নিভিয়ে দিয়েছি ইচ্ছে করেই। একটুও আলো সহ্য হচ্ছে না আর। যদিও এই মুহূর্তে কেবলি মনে হচ্ছে কেউ যেন একটা কালো রঙ ধেবড়ে দিয়েছে আমার শরীর জুড়ে। আমি কিছুতেই তা ঘষে মুছে তুলে ফেলতে পারছি না। মনের যে গোপন কুঠুরির মুখ সযত্নে এতদিন বন্ধ করে রেখেছিলাম। আজ সেই বন্ধ মুখের ঢাকনাটা সরে গিয়ে কত স্মৃতি গলগল করে বেরিয়ে আসছে। শুধু ভাবছি একটা সন্দেহের বীজ - কিভাবে ভেঙ্গেচুরে সব নষ্ট করে দিতে পারে! নাঃ! নিজের ওপরই রাগ হচ্ছে শুধু। কেনইবা শুতে আসার আগে নোটিফিকেশন চেক করতে গেলাম? নইলে তো দিব্যি ভুলেই ছিলাম এই ছয়টি বছর!

    উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময় ওর সঙ্গে প্রথম আলাপ। আমরা দুজনেই নিজেদের আগের স্কুল ছেড়ে এই নতুন স্কুলে সায়েন্স নিয়ে একাদশে ভর্তি হয়েছি। বরাবর পাড়ার এক বন্ধুর সঙ্গেই স্কুল যেতাম, পাশাপাশি বসতাম। প্রথম দিকে সেভাবে খেয়ালও করিনি ওকে। একদিন কোন বেঞ্চে জায়গা না পেয়ে সে এসে আমার পাশের ফাঁকা জায়গাটায় আমার গা ঘেঁসে বসল। সেই প্রথম ভালো করে দেখলাম তাকে। কি সুন্দর আর পরিপাটি! সামনের কপালে এসে পড়েছে সযত্নে কাটা কিছু হেনা করা রেশমি চুল। ত্বকটা কি মসৃণ আর উজ্জ্বল! একদম আমার মায়ের মতো।

    আমি তো পাইনি আমার মায়ের রঙ। ছোট থেকেই জনেজনে সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে আমায়, “ইস, তোর মায়ের রঙটা কি সুন্দর! তুই কিছুই পাস নি কাকিমার।”
    একই কথা হাজারবার শুনে শুনে একদিন বিরক্ত হয়ে মাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম - “আচ্ছা মা! আমি কেন তোমার রঙ পাইনি? বাপিও পরিষ্কার। আমি কেন তামাটে?”
    - “তুমি যখন জন্মেছিলে ফরসা টুকটুকেই ছিলে দীপ্ত। যত বড় হয়েছো, তত নিজের অযত্ন করে, রোদে পুড়ে পুড়ে তামাটে হয়েছো।”
    হবেও বা। মায়ের বকুনি সত্ত্বেও ছাতা ব্যবহার করিনি কোনোদিন। চিরকালই আমি একটু খ্যাপা গোছের। পরিপাটির ‘প’ও নেই আমার। গুছিয়ে কথাও বলতে পারি না। সেজন্য মা কম বকাবকি করেন আমাকে!

    আমার ক্ষ্যাপামির জন্য, না ভাবুক অন্যমনস্ক মনের জন্য, না দেখতেও তেমন নই বলেই কিনা জানি না, আমার সঙ্গে কেউ ততটা বন্ধুত্ব করতে চাইত না কোনোদিনই। সেজন্য মনে মনে একটা হীনমন্যতা ছিল। সেদিন যখন অতো সুন্দরী একজন নিজে থেকে আমার পাশে এসে বসল আনন্দে আমার বুকটা ভরে গেল।

    তারপর থেকে ওর সঙ্গে দুটো একটা কথা বলতে বলতে কখন যে গভীর বন্ধুত্ব হয়ে গেলো বুঝতেই পারিনি। আমার মতো একটা খ্যাপার সঙ্গে সে বেশ মানিয়ে নিল। এক বেঞ্চে পাশপাশি বসতাম দুটিতে, একসাথে টিফিন খেতাম। ক্লাসের অবসরে গল্প করতাম, ঘুরে বেড়াতাম উন্মুক্ত আকাশের নিচে। সে নিয়ে অন্য বন্ধুদের বেশ রাগ হত। পৃথাকেও টিটকিরি সহ্য করতে হত আমার জন্য। যদিও ও কিছুই গায়ে মাখতো না। বলতো, “ছাড়তো ওদের কথা। খেয়েদেয়ে কাজ নেই যাদের, তারাই অন্যকে নিয়ে ফালতু সময় কাটায়”।

    সুন্দর কেটে যাচ্ছিল আমাদের দিন। আমাদের দুজনার মা-বাবাই চাকরি করতেন তাই ছুটির দিন ছাড়া দুজনার বাড়িই ফাঁকা থাকতো। সেই ফাঁকা বাড়িতে চলতো আমাদের রামরাজত্ব। আমরা একসাথে খেতাম, একসাথে পড়তাম, এক লেপের নিচে শুয়ে মুভি দেখতাম। আমার একাকী জীবনে এই প্রথম কোন নিবিড় সম্পর্ক, যা আমাকে সর্বক্ষণ আনন্দিত রাখতো।

    ছোটবেলায় একমাত্র দাদু আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড ছিল। আমার খেলার, গল্প বলার, ঘুরে বেড়ানোর সাথী। দাদু চলে যেতেই আমি পুরো একা হয়ে গিয়েছিলাম। মা-বাবা দুজনাই ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফেরেন সেই সন্ধ্যেবেলায়। তারপর রাতের রান্না, পরদিনের রান্নার গোছগাছ, খাওয়াদাওয়ার পাট চুকিয়ে মা ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বাবাও ফিরে কি সব অফিসের ফাইল নিয়ে বসেন। আমি ঠিকমত খেয়েছি, পড়েছি কিনা - শুধু এইটুকুর খোঁজ নেবার সময় পান তাঁরা। সারাদিন আমার বন্ধুহীন, নিঃসঙ্গ জীবন কাটতো। পড়াশুনা হত কম আর কল্পনার জগতে বিচরণ বেশী। এতদিন পর পৃথাকে বন্ধু পেয়ে আমার জগতটাই পাল্টে গেল।

    মনে আছে, সেদিন বাড়িতেই ছিলাম। সকালে পড়ছিলাম আমার ঘরে। মা-বাবা অফিস বেরোনোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময় কলিংবেল। আমিই উঠে গিয়ে দরজা খুললাম। দেখি কাকু কাকিমা মানে পৃথার মা-বাবা দাঁড়িয়ে। কেমন যেন উদ্ভ্রান্তের মতো দেখাচ্ছে। আমি কিছু বলে ওঠার আগেই গম্ভীর হয়ে ভ্রু দুখানি যথাসম্ভব কুঁচকে বললেন,
    - “তোমার মা বাড়িতে আছেন? একবার ডাকো তো”।
    কি ব্যাপার? হঠাৎ? কোনদিন কাকু-কাকিমা আমাদের বাড়ি আসেন নি, বা আসার কথাও বলেন নি। আর আজ এই সকালে ছুটে এসেছেন কাজ ফেলে? আজ তো কোন ছুটির দিন নয়। তবে? ওনাদের মুখ এতো থমথমেই বা কেন? গতকাল রাতেও তো পৃথার সঙ্গে কথা হল। কই তেমন কিছু তো শুনিনি। আমি নিঃশব্দে চাবি দিয়ে গ্রিলটা খুলে ওদের ভেতরে আসতে বললাম।
    - “আসুন কাকিমা, আসুন কাকু। বসুন আপনারা”। হাত দিয়ে সোফাটা দেখিয়ে বললাম।
    - “তোমার মাকে ডাকো। আমাদের সময় কম”।
    - “আচ্ছা”। বলেই মাকে ডাকতে ঘরের ভেতরে চলে গেলাম। মা অফিস যাবার জন্য তৈরি হচ্ছিল।
    - “মা! পৃথার মা-বাবা দুজনেই এসেছেন। তোমায় ডাকছেন।”
    - “ওনাদের বসতে বলছিস তো? যাচ্ছি।” আসলে মা সকালে অফিস বেরোনোর আগে এতটাই ব্যস্ত থাকেন, যে সেসময় কোন ফোন এলে, বা বাড়িতে কেউ এলে বেশ বিরক্ত হন। আমি সেটা পরিষ্কার বুঝতে পারি। আমি মার সামনে দাঁড়িয়ে হাঁ করে মার তৈরি হওয়া দেখতে লাগলাম দেখে মা ঝাঁঝিয়ে বললেন,
    - “সঙের মতো দাঁড়িয়ে থেকো না দীপ্ত। পারলে ওনাদের জন্য দু গ্লাস সরবত করে আনো। নইলে নিজের পড়ার টেবিলে গিয়ে আমায় উদ্ধার কর। দিনদিন কেবল হাতেপায়ে বেড়েই চলেছে। বুদ্ধি যদি হত খানিক।”

    আমি পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়াটাই ঠিক মনে করলাম। কিছুক্ষণ পরে ড্রয়িংরুম থেকে চাপা গলায় অস্পষ্ট কথাবার্তা কানে এলো। মনের মধ্যে চরম কৌতূহল হতে লাগল। কিন্তু কান পাতার সাহস হল না। একসময় ওনারা চলে গেলেন। মা গম্ভীর মুখে আমার ঘরে এলেন। মায়ের মুখটা লাল হয়ে আছে। আমাকে বললেন,
    - “পৃথার সঙ্গে আর মেলামেশা করো না। ওকে ফোনটোনও করবে না। ওদের বাড়িতে আর কখনোও যাবে না। পৃথাও আমাদের বাড়িতে আসবে না - কথাটা যেন মাথায় থাকে”।

    আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম। পৃথা আমার একমাত্র বন্ধু, যার সঙ্গে আমি সমস্ত রকমে স্বচ্ছন্দ বোধ করি। যার কাছে আমি অকপটে সব বলতে পারি, মিশতে পারি। আমার সুস্থভাবে বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন পৃথা না থাকলে আমি যে আবার একা হয়ে যাবো। আমি যে কিছুতেই আর নিঃসঙ্গ হতে চাই না, একথা কেন বোঝে না মা? চোখ ফেটে জল এলো। কত প্ল্যান ছিল আমাদের। এই তো পরশুদিন আমাদের বাড়িতে মা-বাবা বেরিয়ে যাওয়ার পর ওর আসার কথা। সেদিন আমরা ছোট্ট একটা পিকনিক করব ঠিক করেছি। তারপর দুজনে “চাঁদের পাহাড়” দেখবো। ও আমার জন্য দুটো ভিডিও ডাউনলোড করেছে। পরশু দেবে আমাকে। আমি একটা এঁকেছি ওর জন্য। এসব কি হবে এখন? কি এমন হল? যে আমাদের সম্পর্ক ছেদ করতে হবে? কেন বড়রা বুঝতে চায় না আমাদের মনের কথা?

    চঞ্চল হয়ে মায়ের বেডরুমে কান পাতলাম। শুনি মা চাপা গলায় বাপিকে বলছেন,

    - “কি অদ্ভুত মানসিকতা দেখো! ছিঃ! কত সংকীর্ণ, সন্দেহপ্রবন। আমার সন্তানকে আমি মানুষ করছি। আমি চিনব না, চিনবেন উনি? তাও আবার দুদিন দেখেই? একটা ছাপ্ লাগিয়ে দিলেই হল আর কি! ডিসগাস্টিং!”

    - “আসলে চারদিকে যা ঘটছে। এখনকার ছেলেমেয়েদের যেন এসব করা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাতেই হয়ত ওনারা ভয় পেয়েছেন! এখন তো পত্রপত্রিকাতেও খুব বেশি হাইলাইট করছে এসব”

    - “ছাড়ো তো! নিজের মেয়েকে সাবধান করুক! দোষ তো তারও থাকতে পারে! আমি তো ওই মেয়েকে আর এ বাড়িতে ঢুকতে দেবো না - এই বলে দিলাম”।

    মা, বাপি বেড়িয়ে যেতেই ব্যস্ত হয়ে পৃথাকে ফোন করলাম। চার চারবার। সুইচড অফ। খুব কান্না পাচ্ছে। কিছু মাথায় আসছে না। আমি কি লুকিয়ে একবার পৃথার বাড়ি যাবো? কিন্তু মা জানতে পারলে খুব কষ্ট পাবেন। পড়ায়ও মন বসছে না। কি এমন ঘটল? পৃথাও কি চায় না আমার সঙ্গে কথা বলতে? ও কি আমার মতো কষ্ট পাচ্ছে না? এসব প্রশ্নের উত্তর অজানাই থেকে গিয়েছিল এতদিন।

    সে ঘটনার পর মাঝে ছয় বছর কেটে গেছে। সেদিনের পর থেকে পৃথার সঙ্গে আমার আর কোন যোগাযোগ হয়নি। পৃথাও যোগাযোগের চেষ্টা করেনি। পরীক্ষা দিতে গেছি আমি আমার মায়ের সঙ্গে। ও ওর মায়ের সঙ্গে। ওকে পাহারা দিয়ে রেখেছিল ওর মা। শুধু দূর থেকে দেখেছি একবার। কিন্তু সে দেখাতে তো কিছু হয় না। বরং বুকটা ফেটে যায়। মাকেও বলতে পারিনি এসব। তারপর এক শহরে থেকেও কেন জানি না আর কোনদিন দেখা হয়নি আমাদের। তারপরও কয়েকবার ফোনে চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু নম্বরটির অস্তিত্ব নেই এমন যান্ত্রিক কথা শুনেছি।

    এখন আমি চাকরির জন্য একটা কোচিং কোর্সে ভর্তি হয়েছি। পৃথাকে ভুলে গেছিলাম। কিন্তু আজ রাতে পড়া শেষে নোটিফিকেশন চেক করতে গিয়ে দেখি সাজেস্ট ফ্রেন্ড অপশনে পৃথার ছবি সহ প্রোফাইলটা ভেসে উঠল মোবাইল স্ক্রিনে। নিজেকে সামলাতে পারলাম না। দ্রুত ওর প্রোফাইলে ঢুকলাম। ও এখন আরও সুন্দরী হয়েছে। হাতটা নিশপিশ করতে লাগল। ঝট করে মেসেঞ্জারে লিখে ফেললাম, ‘হাই’। সেও উত্তর দিল। জানালো, ‘ও এখন একটি ছেলের সঙ্গে প্রেম করে। ওর মা-বাবার সম্মতি আছে তাতে’। কেবল সেই ছেলেটির কথাই বলে গেল। আমি কেমন আছি একবারও জিজ্ঞেস করল না। আমার খুব কষ্ট হতে লাগল। আমি থাকতে না পেরে জিজ্ঞেস করেই বসলাম,
    - “আমার কথা মনে পড়ে না তোর? একবারও কথা বলতে ইচ্ছে করেনি? আমি কিন্তু তোকে এখনো মিস করি রে”।

    শুনে পৃথা যা বলল, আমি স্তব্ধ বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। ও বলল - “আসলে মা চায় নি তোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখি। যেদিন বিছানায় শুয়ে তুই ভিডিওটা পেয়ে আনন্দে আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু উপহার দিয়েছিলি - সেটা দেখে মা আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিল। আমি মাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি, যে আমাদের মধ্য গভীর বন্ধুত্ব ছাড়া আর কিছু নেই। আমিও তো ওকে চুমু খাই। তাতে কি হয়েছে? কিন্তু মা বলেছিল - আমার বয়স ও অভিজ্ঞতা তোর চেয়ে বেশি। আমি বুঝি সব। ওর সঙ্গে মিশলে আমার মরা মুখ দেখবি তুই। দীপ্তশ্রী লেসবিয়ান। আমি কিছুতেই আমার একমাত্র মেয়ের এমন সমকামী সম্পর্ক মেনে নেবো না”।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১ ০৬:৩৯497439
  • কহলিল জিবরান মনে পড়ছে, "... তোমার সন্তানেরা তোমার সন্তান নয়। জীবনের নিজের প্রতি নিজের যে তৃষ্ণা, তারা হলো তারই পুত্রকন্যা। তারা তোমাদের মাধ্যমে আসে, তোমাদের থেকে নয়। এবং যদিও তারা থাকে তোমাদের সঙ্গে, কিন্তু তাদের মালিক তোমরা নও।"... 
     
    আমাদের বাবা -মা 'রা  কবে যে বড় হবেন? 
    আরো লিখুন 
  • kk | 68.184.245.97 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১ ০৭:৪২497441
  • বেশ লাগলো।
  • Mousumi GhoshDas | ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৬:২৯497457
  • অসংখ্য ধন্যবাদ বিপ্লব রহমান এবং kk
  • শুভ্র | 103.60.219.42 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৮:৫৩497915
  • খুব ভালো 
  • | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২১:৩৪497922
  • ভাল লেগেছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন