এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জানবে কি করে কবে বৃহস্পতিবার

    Jahar Kanungo লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩০ জুলাই ২০২১ | ১০৬৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  •  
     
    মানুষ ঘুম থেকে উঠে দেখে জানালার বাইরে পৃথিবীটা সবুজ হয়ে গেছে। আকাশ আরো পরিষ্কার। বাগানে উদ্যানে রাস্তায় মাঠে ঘাটে গাছ গাছড়ায় লতায় পাতায় সমস্ত উদ্ভিদকুলে এক বিরাট অস্থিরতা যেমন ইচ্ছা বেড়ে উঠেছে। যেদিকে ইচ্ছা ছড়িয়ে পড়েছে। চেনা অচেনা লতা জড়িয়ে ধরেছে গাছগুলিকে। কোত্থেকে এলো এরা? চারদিকে এক বেপরোয়া ভাব। মিউনিসিপ্যালিটির লোকটা এলো তার লম্বা ঝাড়ু নিয়ে। সে খুশী নয় মোটেই খুশী নয়। তার চোখে মুখে বিভ্রান্তি। কোত্থেকে এল সব। ফ্যালফ্যাল করে চারদিকে চায়।
     
    বাগানে গাছের শিকড় বাথরুমের পাইপ অব্দি চলে এসেছে। কাল বিকেলের হাঁটু সমান চাঁপা গাছটা এক লাফে উঠে এসেছে জানালা অব্দি। বন্য ঘাস বাগানগুলোকে প্রায় গ্রাস করে ফেলেছে। গাড়ীর ছাদে রাশি রাশি ঝরাপাতা। চাকার নীচে পিঁপড়ে বাসা।
    ইলেক্ট্রিসিটি নেই। জলের সাপ্লাই নেই। সেল ফোনের চার্জ নেই। ইনভার্টারের ব্যাটারি ডাউন। ঘড়িও চলে না। একি অবাক কাণ্ড! তারপর মানুষ খেয়াল করলো গায়ে সোয়েটার অথচ শীত গায়েব। কোকিল ও ডাকে। 
     
    পাড়ার গুলেরিয়া সাহেব বললেন কাল রাতে হটাৎ করে কোনো ধূমকেতু পৃথিবীর বড় কাছাকাছি চলে এসেছিলো। তার ম্যাগনেটিক প্রভাবে সব যন্ত্রপাতি বন্ধ। দেখছেন না, ঘড়ি পর্যন্ত বন্ধ! তা ছাড়া আরো অনেক কারনে উদ্ভিধ রাজ্যেও এক বিরাট প্রভাব পড়েছে। 
     
    না কোনো চেতনা বাণী, না কোনো ইশারা। মানুষ লেপ মুরি দিয়ে ঘুমল, আর ঘুম থেকে উঠেই দেখে পৃথিবী চেঞ্জ। নিশ্চয় কোন বড় রকমের ম্যাগনেটিক প্রভাব পড়েছে।
     
    নাকি এটা কোনো ইউএফওর কাজ! এসে প্রথমেই সব্বাইকে ঘুম পাড়িয়ে দিল। 
     
    তারপর?
     
    তারপর আর কি? যা করার করলো। ঘুম পাড়িয়ে মানুষের সমস্ত পার্সোনাল খবরাখবর হাতিয়ে নিয়ে চলে গেল।
     
    তাতে কি লাভ ওদের?
     
    হয়তো বিক্রি করবে?
     
    মানুষ চমকে ওঠে। মোস্ট আউটরেজিয়াস। ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে যা ইচ্ছা করে যাবে? মানুষের ব্যক্তিগত বলতে কিছুই রইলো না? 
      সিকিউরিটি গার্ডটা গেল কোথায়? পৃথিবীতে এত সব ঘটে গেল সে জেগে জেগে করছিলো টা কি? 
    সে শুধু বলে আমাকে আমার দেশে পাঠিয়ে দিন।
     
    সেক্রেটারি টেন্ডন সাহেবের ছেলে গম্ভীর মুখে বলে ঘুম পাড়ানোর থিওরি টাকে বাদ দেওয়া যায় না। দেখুন হয়তো  ভাইরাস পাঠিয়ে দিয়েছি আমাদের সমস্ত নেটওয়ার্কে। তার মানে সব ওলটপালট। ব্যাঙ্কে গিয়ে হয়তো দেখবেন আপনার টাকা চলে গেছে অন্য কারো অ্যাকাউন্টএ। আপনার ছবি অন্য কারো আধার কার্ডে। কত কি হতে পারে! মোটমাট, বলে গেল তোমাদের সব কিছু কেড়ে নিলাম, আবার নতুন করে আরম্ভ কর। 
     

    ব্যাঙ্কের টাকা চলে গেল অন্য কারোর কাছে? এমন অমঙ্গলে কথা বলবে না তো! বুড়ো গজগজ করে। কি দরকার ছিল এত সব কম্পিউটার, নেট ওয়ার্ক, হেন তেনোর? এত হাজার বছর ধরে পৃথিবীটা কি চলছিল না! অন্য দেশের দেশের গ্রহ উপগ্রহ গুলিকে ঘরে ঢোকালি তো? ছিঃ, কি অনাসৃষ্টি।  
     
     
    পুঁটি হাসে। কেউ যদি খেতে খেতে ঘুমিয়ে পড়ে? এঁটো হাতে কেউ ঘুমিয়ে পড়লো, আর তারপর পিঁপড়ে এলো। ওঃ না, পিঁপড়েরাও তো ঘুমিয়ে পড়েছিলো। মশারাও? হ্যাঁ, হয়তো মশারাও। ড্রাইভার পাইলট সবাই ঘুমিয়ে পড়ল। রেলগাড়িগুলো কোন স্টেশনে থামবে না, চলতেই চলতেই থাকবে? প্যাসেঞ্জাররা? ওঃ, তারাও তো জানবে না। ওরাও তো তখন ঘুমে। প্লেনগুলো উড়তেই থাকবে, উড়তেই থাকবে। যদি পেট্রোল ফুরিয়ে যায়! সৈন্যরাও যুদ্ধ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়বে? আমাদের চন্দ্রযান দিক পালটে উড়তে আরম্ভ করেছে শনির দিকে।
     
    পুঁটি, এই পুঁটি কি হয়েছে তোর? কি বিড়বিড় করছিস?
     
    দাদু আমরা সবাই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। শুধু গাছগুলো ছাড়া। ওরা বাড়বে; ঐ আকাশ অব্দি পৌঁছে যাবে।   
     
     কি হয়েছে বল দেখি! তুই নিশ্চয় কিছু একটা করেছিস!
     
    জানো দাদু, একদিন দেখলাম আমাদের রান্নাঘরের পেছনে ওই মস্ত বড় পিপল গাছটার ডালে একটাও পাতা নেই। সব ঝরে পড়ে গেছে। ডালপালা গুলো রোগা লিকলিক করছিলো। আবার কিছুদিন পরে দেখি ঝাঁকে ঝাঁকে সবুজ পাতা তার ডালপালায়। কি অদ্ভুত সবুজ তুমি কল্পনা করতে পারবে না দাদু। সব যেন সবুজ প্রজাপতি, হাওয়ায় ছটফট করছে উড়বার জন্য। ভাবলাম মানুষও যদি এইভাবে শীতে ঝরে পড়ে, আবার কোন বসন্তে জন্ম নেয়!
     
    এসব কথা শিখলি কোত্থেকে?   
     
    মা’ই তো একদিন কবিতা পড়ছিল।  
     
    কি কবিতা?      
     
    বললাম তো! মানুষও যদি এইভাবে শীতে ঝরে পড়ে, আবার কোন বসন্তে জন্ম নেয়! মা বলল কবি নাকি বলতে চেয়েছে পৃথিবীটাকে একটু জিরোতে দেওয়া আর কি।
     
    কবে হল এসব কথা তোদের মধ্যে?
     
    কবে আবার! এই তো কয়েকদিন আগে। না না বোধহয় তারো আগে! মনে করতে পারছি না দাদু।     
     
    ওরে হতভাগী ওগুলোতো সব কবিতার কথা আর তুই বিশ্বাস করে নিলি?  ওগুলো নিয়ে … হা কপাল! তারপর কি করলি বল?    
     
    কালকে সন্ধ্যায় মা যখন রান্নাঘরে আমি ঠাকুরের সামনে বসে বললাম, ঠাকুর পৃথিবীটাকে একটু জিরোতে দাও। গাছের শুকনো পাতার মত মানুষগুলিকে ঝরিয়ে ফেলে দাও, আবার বসন্তে ফিরিয়ে নিয়ে এসো ওদের।   
     
    তারপর?
     
    তারপর আর কি! মা খেতে ডাকল। খেয়েদেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
     
    স্বপ্নটপ্ন কিছু দেখেছিলি?
     
    ও তো রোজ দেখি। মনে নেই। হ্যাঁ, বোধহয় ফিক ফিক করে হেসেছিল।
     
    কে হেসেছিল? লক্ষ্মী ঠাকুর?
     
    হ্যাঁ, দাদু। তুমি ওরকম করে জিজ্ঞেস করছ কেন? আমি কি কিছু ভুল কাজ করে ফেলেছি?       
     
    ওরে হতভাগী, ওগুলো কবিদের কল্পনার কথা। আর তুই ওগুলো ঠাকুরের কাছে পাড়লি! 
     
    কিন্তু ওগুলো তো বইয়ে আছে। মা ও তো পড়ে। পুঁটি কেঁদে ফেলে।
     
    কাঁদিস না মা, কাঁদিস না। ঠিক আছে, ঠিক আছে, আমায় একটু ভাবতে দে মা।       
     
    দাদু স্থির হয়ে বসে চোখ দুটো বুজে ভাবে। ধ্যানে বসে আছে যেন। সন্ধ্যা নেমে গেছে খুব তাড়াতাড়িই। সব গাছগুলো মিলেই যেন খুব তাড়াতাড়ি অন্ধকার করে দিল চারপাশ। মা একবার উপরে এসে দেখে গেছে ওদের। একটা মোমবাতিও রেখে গেছে ওদের জন্য।    
     
    দাদু, ও দাদু, তুমি অনেক্ষন ধরে ধ্যান করছ।
     
    দাদু চোখ খুলে পুঁটির দিকে চেয়ে কিছুক্ষন চুপ হয়ে বসে রইলেন।
     
    পুঁটি, তোর লক্ষ্মী ঠাকুর এক বিরাট রসিকতা করে চলে গেলেন কিন্তু।
     
    পুঁটি ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করে, রসিকতা মানে? 
     
    রসিকতা মানে ঠাট্টা ইয়ার্কি আর কি!  
     
    তোমার কি হয়েছে দাদু? কিসব কথা বলছ? লক্ষ্মী ঠাকুর তোমাকে শাস্তি দেবেন তখন বুঝবে মজা।  
     
    তোর লক্ষ্মী ঠাকুর এখন আর এখানে নেই। নাম পালটে অন্য কোন গ্রহে।
     
    তুমি কি বলছো আমি কিচ্ছু বুঝতে পারছি না। আমি কিন্তু মাকে বলে দেবো। 
     
    শোন পুঁটি, দাদু পুঁটিকে আরো কাছে টেনে নিলেন।
    এবারের শীতে যেদিন পাতা ঝরা আরম্ভ হল, সেদিন রাতেই তোর ঠাকুর  পৃথিবীটাকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে চলে গেছে। আজ নিশ্চয় বসন্ত। এই দুই মাস পরে পৃথিবীর মানুষের ঘুম ভাঙ্গল।    
     
    দুই মাস মানে?
     
    মানে মাস দু তিনেক তো লেগেছেই।
     
    হাঁ হয়ে পুঁটি শুনলো। তারপর জিজ্ঞেস করে আজ কোন দিন?
     
    ক্যালেন্ডারের দিনের হিসেব শেষ। এবার আবার সব নতুন করে আরম্ভ হবে। শোন এসব কথা কাউকে বলার দরকার নেই। তুইও বলবি না, আমিও বলবো না।  
     
    মাকেও বলবো না?
     
    একদম না।
     
    মা লক্ষ্মী ঠাকুরের পুজা করবে কি করে?       
     
    কি করে মানে?
     
    জানবে কি করে কবে বৃহস্পতিবার?
     
    ------------- 
     
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কাজরী দাশগুপ্ত | 2409:4060:219:f5ba:fd12:248:1a1c:7186 | ৩০ জুলাই ২০২১ ২২:১৩496215
  •  বিষয়বস্তু ভালো ।আরেকটু পাক হলে দানা বাঁধত আরও ভালো করে ।

  • অপু | 2409:4060:10f:444a::1936:50ac | ৩১ জুলাই ২০২১ ০১:৫৯496218
  • বেশ বেশ। চমৎকার 

  • বিপ্লব রহমান | ৩১ জুলাই ২০২১ ০৮:৫৬496233
  • কাজরীর সাথে একমত। আরেকটু আঁটসাঁট হলে ভালো হতো। খুব বেশী ছড়ানো 

  • সমর চক্রবর্তী | 2402:3a80:15e9:3409:2dd3:45c3:f4f5:c81a | ৩১ জুলাই ২০২১ ০৯:২৪496237
  • অতি  সহয সরল ভাষায় একেবারে একটা নতুন মানচিত্র তৈরি করলেন লেখক এই লেখাটিতে। 


    খুব সুন্দর পরিবেশন যা চিন্তা শক্তি কে নারা দেয় নতুনভাবে নির্মাণের। 


    লেখকের নিজস্ব ছন্দ আছে যার পরিচয় তার লেখনীতে। 


  • Gautam | 2409:4043:2b89:46ec:a5a6:7f49:9dff:39ee | ৩১ জুলাই ২০২১ ০৯:৪১496238
  • This piece falls within the realms of 'Fantasy. ' A touch of science fiction genre. Gripping. 

  • Jahar Kanungo | ০১ আগস্ট ২০২১ ১০:৩৯496269
  • বিপ্লব বাবু 


    কাজরী ও আপনার কথা যথার্থ। আমি এডিট করছি। অজস্র ধন্যবাদ।

  • মানস | 2601:204:c000:3a70:8d7a:b231:2d1c:58e | ০১ আগস্ট ২০২১ ২১:১৯496285
  • বিপ্লব ও কাজরীর সঙ্গে সহমত. পরিবর্তিত লেখার অপেক্ষায় রইলাম 

  • দিলীপ কুমার বসু | 2402:e280:3d1d:267:d48:6041:2635:c907 | ০২ আগস্ট ২০২১ ১৩:৪০496299
  • আমার এই অতি নিজস্ব স্টাইল লেখকের খুব ভাল লাগে। নতুন পরিচয় হয়েছে আমার জহরের লেখার সঙ্গে। আরও তীক্ষ্ণ মনোযোগে ছাঁটকাট করা, সে তো যত পরিমাণ বাড়বে লেখার, স্বভাবতই হবে।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন