এই সেরেছে! ভাষা গুলিয়ে গেছে
ভাভাঘোও
ভাভাঘোও
ওমাগো ! ই কী গো !
খুবই গুরুত্বপূর্ণ লেখা, অনেকাংশেই সহমত হলাম। ছুঁয়েও গেল। যদিও ৪ নং আর ৬ নং পয়েন্টে কিছুটা পরষ্পরবিরোধিতা আছে বলে মনে হলো। তবে এই সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে অত্যন্ত তাৎপর্যপুর্ণ। পরের অংশের অপেক্ষায় রইলাম, আশা করি ৮ নং পয়েন্ট নিয়ে সেখানে আরও বিস্তারিত আলোচনা হবে।
লেখাটা [email protected] এ পাঠান ওয়ার্ড ডকে বা মেলের বডিতে পেস্ট করে। এটা রিপ্লেস করে ঠিক লেখাটা বসিয়ে দেব।
কেউ একটু স্ক্রীনশট নিয়ে পোস্ট করো গো, নইলে dcর কমেন্টটা মাঠে মারা যাবে!
আমি এক প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষ। Indica2000 নামে এক সফ্টওয়ারে geetanjali2k বলে এক font-এ লিখে থাকি। এই সফ্টওয়ারে সম্ভবতঃ ভূ-ভারতে এখন আর কেউ লেখে না। তো গুরুচণ্ডা৯-র ‘যেমন খুশি’-তে ভেবেছিলাম পড়া যাবে। গুরুচণ্ডা৯-র ‘দেখে নিন’-এ পরিষ্কার পড়াও যাচ্ছিল। আমি সেই উৎসাহে জমা দিয়ে দিলাম। তার ফল তো দেখাই গেল (২৫ মার্চ, ২০২১ – খেরোর খাতা)। ছিল বাংলা, হয়ে গেল হিব্রু (তাও সত্যি সত্যি হিব্রু হলে, কেউ চাইলে পড়তে পারত)। আসলে আমার ল্যাপটপে software-টা download করা আছে বলে যে গুরুচণ্ডা৯-তে প্রকাশিত লেখাটা পড়া যাচ্ছে, নাহলে যে যেত না তা আমি বুঝতে পারিনি। এরকম একটা অপ্রস্তুত, থতমত পরিস্থিতিতে পড়ে এবং অন্যদেরও তাতে ডুবিয়ে আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও লজ্জিত।
এই লেখাটা আমি লিখি ২০১৪ সালের অক্টোবরে। একবার ভেবেছিলাম রমানাথ রায়কে লেখাটা পাঠালে কেমন হয়? তবে ওই ভাবাই সার। অবশ্য কীভাবে পাঠাব তা-ও জানা ছিল না। তবে সবচেয়ে বড় কারণ বোধহয় আমার অতলান্ত আলস্য। আমার আরও অনেক লেখার মতো এটাও পড়েই ছিল। তবে মানুষটা চলে যেতে মনে হল, সব আলস্য ঝেড়ে উঠে দাঁড়ালেও তো আর তাঁকে পড়ানো যাবে না! দেখি গুরুচণ্ডা৯-তে পাঠিয়ে, যদি কেউ পড়ে! তবে বিপর্যয় এত তীব্র হবে, কেউ পড়ার সুযোগই পাবে না অতটা ভাবি নি।
প্রথমবার যে শিরোনামে পাঠিয়েছিলাম এবার সেটা বদলে দিলাম। সম্পূর্ণ ভিন্ন এক ঘরানার অনুষঙ্গে, গোদারীয় ঢঙে গল্পের নামটার বদল করা হল।
আজ (২৯শে মার্চ ২০২১) আরেকবার পাঠিয়েছি। দেখা যাক এবার কী ঘটে!
অন্য টই খুলে খুব ভালো করেছেন। আপনার অপ্রস্তুত হবার কোনোই কারণ নেই। এটা একটা হাল্কা মজার জিনিস হয়ে রইল। ভালো থাকবেন। আরো লিখবেন।
তাছাড়াও এই টইতে ডিসির মতামত দেওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ -- বিশেষ করে অরিন বাবুর জন্য।কমেন্ট করার জন্য পড়ার দরকার নাই, ডিসি খুব সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন। এরপর অরিনবাবু নিশ্চয়ই বুঝবেন পড়ে চুপচাপ থাকাটা অনেক সময়ই কমেন্ট করার চেয়ে বেটার।