এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  পড়াবই  দুই পা ফেলিয়া

  • বাংলার বৈচিত্র্যময় আঞ্চলিক সংস্কৃতির তাক-লাগানো কোলাজ

    রামামৃত সিংহ মহাপাত্র
    পড়াবই | দুই পা ফেলিয়া | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ২০১৫ বার পঠিত
  • মুর্শিদাবাদের সালারের মহরমের বৈচিত্র্য, ব্যান্ডেল গির্জার মা মেরির মূর্তির কাহিনি, পেনেটির দণ্ডমহোৎসবের শ্রীচৈতন্যের প্রিয় গঙ্গাজল নাড়ুর কথা, বাঙালির হেঁশেলে পটলের দোলমা চালু করায় কলকাতার আর্মানি সম্প্রদায়ের মানুষের অবদান। দুই মলাটের মধ্যে ধরা পশ্চিমবঙ্গের নানা অঞ্চলের ইতিহাসইতিকথা। একটি সাম্প্রতিক বই। পড়লেন রামামৃত সিংহ মহাপাত্র


    একদলের প্রশ্ন, ‘ও মনোরমা দক্ষালয়ে গমনকালে/ বৃষবাহন কোথায় পেলে? অন্যদলের উত্তর ‘ওটা পেয়েছি তোদের ম্যানেজারের গোয়ালে।’

    এইভাবে কথার উপর কথা সাজিয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে বেঁধে গাওয়া হয় এই গান। নাম বাধাই গান। মুখে মুখে তাৎক্ষণিক ভাবে বেঁধে গাওয়া হয় তাই এই নাম। এই গান সম্পর্কে গবেষক বিনয় ঘোষ বলেছেন, ‘ঠিক কবিগান নয় অথচ গানের টেকনিক কবিগানের মতো।’ প্রকৃতপক্ষে ‘বাধাই’ হল বৈষ্ণবদের মধ্যে প্রচলিত একপ্রকার সাংগীতিক উৎসব। পালন করা হয় জন্মাষ্টমীর পরদিন বিকেল থেকে তারপরের দিন বিকেল পর্যন্ত। অত্যাধুনিক সব বিনোদন চালু হলেও আজও প্রতিবছর বর্ধমান জেলার মেমারি থানার অন্তর্গত মণ্ডল গ্রামে পালিত হয় গ্রাম্য সংস্কৃতির এই উৎসব, বাধাই। এর উৎপত্তি বিবর্তন নিয়মকানুন এই সব কিছু নিয়ে আলোচনা করেছেন শৈবাল মুখোপাধ্যায় ‘লৌকিক ইতিকথা’ গ্রন্থে তাঁর রচিত ‘বাধাই, এক গ্রাম্য সাংস্কৃতিক উৎসব’ নামক প্রবন্ধে।

    সার্বিক সংস্কৃতির বিকাশে আঞ্চলিক সংস্কৃতির গুরুত্ব অপরিসীম। আঞ্চলিক সংস্কৃতির আকরভূমি জেলায় জেলায় ছড়িয়ে থাকা গ্রামগুলি। আঞ্চলিক সংস্কৃতির বৈচিত্র্য দেখা যায় পালাগান, লোককথা, সংগীত, উপকথা, স্থাপত্য ইত্যাদির মধ্যে। এইরকম বারোটি আঞ্চলিক সংস্কৃতির প্রবন্ধ নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে ‘লৌকিক ইতিকথা’ প্রবন্ধের সংকলনটি। সংকলন করেছেন দুই তরুণ সম্পাদক দীপাঞ্জন দাস ও প্রাণকৃষ্ণ ঘোষ। বাংলার হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, আর্মানি, পোর্তুগিজ সংস্কৃতির নির্দশন উঠে এসেছে এই সংকলনটিতে।

    ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা শ্রদ্ধার সঙ্গে প্রতিবছর মহরম পালন করেন। কিন্তু মুর্শিদাবাদ জেলার ‘সেন্সাস টাউন’ সালারের মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ যেভাবে মহরম পালন করেন তা কিন্তু অন্যদের থেকে অনেকটাই ভিন্ন। এই বৈচিত্র্য রয়েছে মহরমের খাবারে, উৎসব প্রতিপালনে, তৈরি করা মাটির ঘোড়ায়, মানুষের টানা গোরুর গাড়ি ব্যবহারে, মহরমের তাজিয়া নির্মাণে, মর্সিয়া গানে, লাঠিখেলায় ও মেলায়। আঞ্চলিক সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ এই দিকটি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন প্রিন্স খান্দেকার তাঁর রচিত ‘সালারের মহরম উৎসব’ প্রবন্ধে।




    মুর্শিদাবাদের সালার শহরে মহরম



    রঞ্জিতা পালের প্রবন্ধের শিরোনামেই তার বিষয়বস্তু স্পষ্ট—‘ব্যান্ডেল চার্চ: ইতিহাস ও আঞ্চলিকতার এক ঐতিহ্য’ ১৫৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম গির্জা ব্যান্ডেল চার্চ। এই চার্চটি তৈরির পিছনে অবদান রয়েছে পোর্তুগিজদের। গ্রিসের ডোরিক স্থাপত্যের অনুকরণে গড়ে ওঠা এই চার্চ ভারত তথা বাংলার রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সাক্ষী। শোনা যায় বঙ্গোপসাগরে তুমুল ঝড়ে পড়া এক জাহাজের নাবিক প্রতিজ্ঞা করেছিলেন জাহাজটি সুরক্ষিত ভাবে কোনো বন্দরে পৌঁছে গেলে নিকটবর্তী কোনো গির্জায় জাহাজের মাস্তুলটি প্রদান করবেন। সেই মাস্তুলটি আজও ব্যান্ডেল চার্চের শোভা বর্ধন করছে। ব্যান্ডেল চার্চের মা মেরির মূর্তিটি আগে ছিল পোর্তুগিজদের পুরোনো হুগলি শহরের একটি মিলিটারি চ্যাপেলে। ১৬৩২ সালে মোগলদের আক্রমণের সময় পোর্তুগিজ বণিক তিয়াগো মূর্তি সহ নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মূর্তিটিকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন। তিনি মারা যান এবং মূর্তিটি নদীগর্ভে তলিয়ে যায়। কথিত কাহিনি, গির্জার পুনঃপ্রতিষ্ঠার সময় পাদরি শুনতে পান তিয়াগোর ডাক। পরদিন গির্জার দোরগোড়ায় দেখতে পান মা মেরির হারিয়ে যাওয়া মূর্তিটি। তুলে এনে মূর্তিটি গির্জায় স্থাপন করেন। এই কাহিনির বর্ণনা প্রসঙ্গে একটি মারাত্মক ভুল রয়েছে এই প্রবন্ধে—বলা হয়েছে মূর্তিটির নাম ‘আওয়ার লেডি অফ হ্যাপি ভয়েস।’
    আসলে মূর্তিটি পরিচিত ‘আওয়ার লেডি অফ হ্যাপি ভয়েজ’ নামে (তথ্যসূত্র: ব্যন্ডেল চার্চের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট — http://www.bandelchurch.com/about/)। ‘Voice’ এবং ‘voyage’ দুটি সম্পূর্ণ আলাদা শব্দ—একটি স্বর, অন্যটির মানে যাত্রা। মুদ্রণপ্রমাদ বা যে কারণেই এই ভুল হয়ে থাকুক তা সংশোধন করা দরকার। প্রায় চারশো বছর অতিক্রম করা এই চার্চকে ‘ব্যাসিলিকা’ সম্মানে ভূষিত করেছে ভ্যাটিকান।




    ব্যান্ডেল চার্চে ‘আওয়ার লেডি অফ হ্যাপি ভয়েজ’



    বাঙালির রান্নাঘরে সগর্বে বিরাজ করছে পটলের দোলমা। অথচ এই রান্না বাঙালির নিজস্ব রান্নাসংস্কৃতি নয়। আর্মানিরা এই রান্না শিখিয়েছিল বাঙালিদের। ওদের রান্নার মতোই ইংরেজদের আগে কলকাতায় আসা আর্মানিরা আজ বাঙালিদের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে মিশে গেছে। গবেষকদের মতে শেঠ, বসাক, বর্ধন, সরকার, পাল, বাঙালিসমাজে প্রচলিত এই উপাধিগুলি আর্মানি সংস্কৃতির অঙ্গ। কলকাতার অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার নামকরণ হয়েছে আর্মানি শব্দ থেকে। কলকাতায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আর্মানিরা। এ সংক্রান্ত নানা তথ্য রয়েছে অসিত দাস লিখিত ‘আর্মানি কলকাতার সুলুকসন্ধান’ প্রবন্ধে।

    মিষ্টি বাঙালি সংস্কৃতির এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। নারকেলনাড়ু, তিলনাড়ুর ইত্যাদি নানা প্রকার নাড়ুড় মতো একসময় জনপ্রিয় ছিল পানিহাটির ‘গঙ্গাজল নাড়ু’। এই নাড়ুর ভক্ত ছিলেন শ্রীচৈতন্য। তাঁর প্রিয় খাবারের তালিকা দেওয়া হয়েছে এইভাবে— ‘নারকেলখণ্ড আর নাড়ু গঙ্গাজল/চিরস্থায়ী খণ্ডবিকার দিয়েছে সকল।’ পানিহাটিতে জৈষ্ঠ্য মাসে যে দণ্ডমহোৎসব মেলা আর কার্তিক মাসে স্মরণমহোৎসব মেলা অনুষ্ঠিত হয় তার সঙ্গে জড়িত আছে বৈষ্ণব ভাবাদর্শ এবং নাড়ু। পাশাপাশি এই উৎসবকালের পরিবর্তনে মিলিয়েছে চৈতন্যদেব এবং পরমপুরুষ রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবকে। কথামৃততে সেই দৃশ্য সুন্দর ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ‘ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পেনেটীর মহোৎসব ক্ষেত্রে বহু লোক সমাকীর্ণ রাজপথে সংকীর্তনের দলের মধ্যে নৃত্য করিতেছেন। বেলা একটা হইয়াছে। আজ সোমবার, জৈষ্ঠ্য শুক্লা ত্রয়োদশী তিথি, ১৮ ই জুন, ১৮৮৮। সংকীর্তন মধ্যে ঠাকুরকে দর্শন করিবার জন্য চতুর্দিকে লোক কাতার দিয়া দাঁড়াইতেছে। ঠাকুর প্রেমে মাতোয়ারা হইয়া নাচিতেছেন। কেহ কেহ ভাবিতেছে, শ্রীগৌরাঙ্গ কি আবার প্রকট হইলেন। চতুর্দিকে হরিধ্বনি সমুদ্রকল্লোলের ন্যায় বাড়িতেছে। চতুর্দিক হইতে পুষ্পবৃষ্টি ও হরির লুট পড়িতেছে।’ শ্রীচৈতন্যের হাত দিয়ে শুরু হওয়া এই উৎসবের বর্তমান গতিপ্রকৃতি সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন সৌভিক রাজ।




    পানিহাটির দণ্ডমহোৎসব



    ঋত্বিক ঘটকের সুবর্ণরেখা ছবির একটি দৃশ্য অনেকেরই মনে থাকবে—বিড়িতে সুখটান দিচ্ছেন শিব আর টিনের জিভ খুলে কালীও। আসলে লোকসংস্কৃতি তথা আঞ্চলিক সংস্কৃতির অঙ্গ শিব-গৌরীপালার অংশ এটি। এই পালাকারদের কেউ বাদাম বেচেন, কেউ বা রাজমিস্ত্রির জোগাড়ে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই খেটে-খাওয়া মানুষের কথাই উঠে আসে এই পালাগুলিতে। যেমন বর্তমান কুশীলবদের একজন শম্ভু মালাকার বাদামবিক্রেতা। এই পালা মূলত পূর্ববঙ্গ থেকে এই বঙ্গে এসেছে। এর সীমানা সংকুচিত হতে হতে এসে ঠেকেছে বর্ধমান জেলার নীলপুর কাঞ্চননগরের কিছু পল্লীতে। এখানে এখনও পুরুষেরাই গৌরী সাজে।

    শুধু শিব-গৌরীর পালা নয়, ‘রাবণকাটা’ বলে প্রবন্ধে দেশবিদেশে মূলত অন্ত্যজ শ্রেণির মধ্যে প্রচলিত বিভিন্ন মুখোশনাচের আলোচনা করা হয়েছে।

    বইটির প্রবন্ধগুলি বিভিন্ন ক্ষেত্রের গবেষকদের শ্রমসাধ্য তথ্য আহরণের ফসল। বইয়ের সুন্দর প্রচ্ছদটি এঁকেছেন শিল্পী ঋষভনাথ।

    পরিশেষে একটি ত্রুটির কথা—সম্পাদকদ্বয়ের বানানের ব্যাপারে আরও যত্নশীল হওয়া দরকার ছিল। খুব সাধারণ বানান ভুল পাঠে পীড়া দেয়। সেগুলি সংশোধন করলে বইটি সর্বাঙ্গে সুন্দর হবে।




    লৌকিক ইতিকথা
    সম্পাদক: দীপাঞ্জন দাস, প্রাণকৃষ্ণ ঘোষ
    প্রকাশক: কচিপাতা
    ২৫০টাকা


    বইটির প্রাপ্তিস্থান—অরণ্যমন, খোয়াবনামা। বই পেতে ৮৬৩৭৮৪৬৪২৪ নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপ করা যেতে পারে।

    বাড়িতে বসে বইটি পেতে হোয়াটসঅ্যাপে বা ফোনে অর্ডার করুন +919330308043 নম্বরে।


    গ্রাফিক্স: স্মিতা দাশগুপ্ত
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • পড়াবই | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ২০১৫ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বকবকস  - Falguni Ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন