এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  ইতিহাস

  • || দেশবিদেশের অন্ত্যেষ্টি শিল্প || (ষষ্ঠ পর্ব- ভারত)

    Sudipto Pal লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ইতিহাস | ১৫ আগস্ট ২০২০ | ৩২৬১ বার পঠিত
  • © SUDIPTO PAL

    গ্রীস-রোম-মিশর-জর্ডান অনেক দেশের গল্প হল। কিন্তু ভারতের ব্যাপারে এক হরপ্পা ছাড়া আর কিছু বলা হয়নি এখনও। আপনারা হয়তো ভাবছেন যে প্রাক-ইসলামী ভারতে কবরের থেকে শবদাহই বেশী হত, অতএব প্রাচীন ভারতের অন্ত্যেষ্টি শিল্প নিয়ে বিশেষ বলার নেই। পঞ্চভূতে বিলীন হওয়াটাই যেখানে উদ্দেশ্যে সেখানে সমাধি নিয়ে আড়ম্বর হয়তো থাকবে না। তাহলে বলি আপনারা ভুল ভাবছেন। গুপ্ত-পূর্ব যুগের ভারতের সবচেয়ে বড় আকারের স্থাপত্যগুলো অন্ত্যেষ্টিশিল্পই। এগুলিকে আমরা স্তূপ বলি।

    ভারতের প্রাচীনতম বড় আকারের স্থাপত্য যা এখনও মোটামুটি অক্ষত অবস্থায় আছে- বলা যায় সাঁচী স্তূপকে। আরও একটি বড় স্তূপ ছিল ভরহুত যার দেয়ালগুলি কলকাতা জাদুঘরে আছে- বেশ অক্ষত অবস্থায়। এক লক্ষের কাছাকাছি ছোট-বড় স্তূপ অশোকের যুগে ও শুঙ্গ রাজত্বকালে ছিল। এগুলোর বেশীরভাগেরই নিচে রয়েছে বুদ্ধের দেহাবশেষ। কোনও কোনও স্তূপের নিচে আছে অন্য মহাভিক্ষুদের দেহাবশেষ। এছাড়াও তৈরী হত ভোটিভ স্তূপ যেগুলোর নিচে দেহাবশেষ থাকত না, তবে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের জন্য তৈরী হত।

    বুদ্ধ মারা যাবার পর তাঁকে দাহ করার পর অস্থিভস্ম নিয়ে উত্তর ভারতের মহাজনপদগুলির শাসকদের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়।। তিনি কুশীনগরে মারা যান। কুশীনগরের মল্ল রাজারাই তাঁর অস্থি রাখতে চান। কিন্তু মগধের অজাতশত্রু সহ সাতটি রাজ্য এর বিরোধিতা করে। যুদ্ধের উপক্রম হয়। বুদ্ধ হয়তো চাননি তাঁকে ঘিরে যুদ্ধ হোক। শেষ অবধি দ্রোণ নামক এক ব্রাহ্মণের মধ্যস্থতায় অস্থিভস্মের ভাগাভাগি হয়। সবাই ভাগ পায়। কোনও কোনও রাজা যারা দেরী করে এসেছিল তারা চিতার কাঠের ছাইয়ের ভাগ পায়। এই অস্থি ও কাঠের ভাগগুলি অন্ততঃ আটটি স্তূপের নিচে উত্তর ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে রাখা হয়। দুই শতাব্দী পরে অশোক এদের মধ্যে একটি বাদে আর সব স্তূপের উৎখনন করে বের করেন এই অস্থিভস্মগুলি এবং প্রায় ৮৪০০০ ভাগ করে উনি এগুলিকে সারা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে দেন, এবং এইভাবে আরও নতুন নতুন স্তূপ গড়ে ওঠে। এখন অস্থিভস্মের বিভিন্ন ভাগ চীন-জাপান-মায়ানমার-থাইল্যান্ড সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আছে। এদের সবগুলিকে ঘিরেই কোনও না কোনও মন্দির বা চৈত্য বা স্তূপ আছে। এখন এই ভাগের সংখ্যা ৮৪০০০এর থেকে অনেক বেশী, কারণ এদেরকে পরে আরও অনেক ভাগ করা হয়েছে। খালি আমেরিকার ক্যালিফর্নিয়ার একটি মন্দিরেই দশ হাজারটি ভাগ রয়েছে। এই অস্থিভস্ম নিয়ে আরও অদ্ভুত সব গল্প আছে যাদের কথা একে একে বলব।

    প্রাচীন গ্রীসে অস্থিভস্ম রাখার সুসজ্জিত মার্বেল বা টেরাকোটার পাত্র আমরা দেখেছি। ওদেশেও হয়তো গণ্যমান্য মানুষের অস্থিভস্ম এভাবে ভাগাভাগি হত। কিন্তু তাদেরকে আমরা তেমনভানে মনে রাখিনি, বরং মিউজিয়ামে গিয়ে সুন্দর ভস্মভাণ্ডগুলি দেখে হয়তো তার শিল্পীদের বাহবা দিয়েছি। তার কারণ আর কেউ বুদ্ধ হতে পারেনি। বুদ্ধ ক্ষত্রিয় হয়েও অস্ত্র পরিত্যাগ করেছিলেন, রাজত্ব ত্যাগ করেছিলেন- উনি যদি ওনার সংগঠনশক্তি দিয়ে আলেকজান্ডার বা চেঙ্গিসের মত সাম্রাজ্য বানাতেন, বড়জোর কয়েক দশক সেটা ভোগ করতেন- আর সেই সাম্রাজ্য হয়তো এক কি দুই শতাব্দী টিকতো। কিন্তু অহিংসার মাধ্যমে যে রাজ্যপাট তিনি গড়েছেন তা আড়াই হাজার বছর ধরে টিকে রয়েছে পৃথিবীর দূর দূর প্রান্তে। তার স্বাক্ষর রয়েছে এই দেহাস্থিগুলোর মধ্যে।

    এবার একটা জিনিস বলি। ধর্মে ছলচাতুরী থাকবেই। এত এত অস্থিভস্ম সবই কিন্তু আসল নয়। নকল থাকবেই, আছেও। এছাড়া বুদ্ধের পূর্বজন্মের অস্থিভস্মের গল্পও বানানো হয়েছে। অর্থাৎ অনেক নূতন নূতন দেহাবশেষ তৈরী হয়েছে বুদ্ধের নাম দিয়ে। এছাড়া আছে মুক্তো বা স্ফটিকের গল্প। অনেক বিশিষ্ট ভিক্ষুর শবদাহ করার পর দেখা যেত মুক্তো বা স্ফটিকের মত দেখতে কিছু অবশেষ রয়েছে। এদেরকে বলা হত 'শরীর'। শরীরগুলি বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী বলে ভাবা হত। এগুলো সাধারণ মানুষের শবদাহে দেখা যেত না। তাহলে বিশিষ্ট ভিক্ষুদের ক্ষেত্রেই কেন এটা হত? সম্ভবতঃ কোন রাসায়নিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করেই এগুলো তৈরী করা হত ঐ চিতাতেই। অর্থাৎ এখানে একরকম জাদুবিদ্যার প্রয়োগ আমরা দেখছি।

    এই প্রসঙ্গে বলে রাখি- মানুষকে দাহ করার পর মূলত তার অস্থি অবশিষ্ট থাকে, অনেক সময় বেশ অক্ষতভাবেই থাকে। তাই ভস্ম বা অস্থি শব্দগুলোকে আমরা প্রায় একই অর্থে ব্যবহার করছি। এবার আমরা দেখব বুদ্ধের দেহাস্থি- যাদেরকে 'ধাতু' বলা হয়, এগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কখন কিভাবে গেল। চীন, জাপান, কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস এবং ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন জায়গায় (আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ইত্যাদি) এই দেহাস্থিগুলি প্রাচীন যুগেই গেছে। কিছু অশোকের ধর্মপ্রচারকদের মাধ্যমে, কিছু হিউয়েন সাং (জুয়ানজাং)-এর মাধ্যমে, কিছু অন্য পরিব্রাজকদের মাধ্যমে এগুলো গেছে। কিন্তু কিছু কিছু দেশে দেহাস্থি গেছে সাম্প্রতিক কালে- অন্য কোনও দেশের থেকে উপহার হিসাবে। যেমন, ইংরেজ আমলে উৎখননের সময়ে পাওয়া কিছু দেহাস্থি মায়ানমারের রাজাকে উপহার দেয়া হয়।

    সাঁচী বা ভরহুতের অদ্ভুত সূক্ষ্ম ভাস্কর্যের কথা নূতন করে বলার নেই। আমার বর্ণনার থেকে অনেক ভাল সুবিচার করতে পারবে ছবিগুলো। একটা মজার তথ্য দিই। বুদ্ধের অস্থিবন্টনকে ঘিরে যে যুদ্ধের উপক্রম হয়েছিল, তারও দৃশ্য খচিত রয়েছে সাঁচীর তোরণে। তবে দেহাস্থিগুলোর সাথে যুক্ত শিল্পকর্ম শুধু স্তূপ আর মন্দিরে সীমিত নয়। এগুলোকে রাখার জন্য সুন্দর সুন্দর পেটিকা বা ভাণ্ড বানানো হত। সেগুলোরও শিল্পসুষমা প্রশংসনীয়। এদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল পাকিস্তানে প্রাপ্ত কণিষ্ক কাস্কেট এবং আফগানিস্তানে প্রাপ্ত বিমরান কাস্কেট। প্রথমটি তামার তৈরী ও দ্বিতীয়টি সোনার উপরে রত্ন বসিয়ে তৈরী। দুটোতেই বুদ্ধের প্রতিকৃতি আছে। কণিষ্কের বাক্সটিতে দেখা যায় ব্রহ্মা ও ইন্দ্র বুদ্ধের উপাসনা করছেন, আর তার নিচে একজন রাজা যিনি ইরাণীয় সূর্য ও চন্দ্রদেবের দ্বারা পরিবেষ্টিত। এই রাজা সম্ভবতঃ কণিষ্ক নিজেই। এটা যদি সত্যি হয় তাহলে কণিষ্ক কেমন দেখতে ছিলেন তার একটা ধারণা এই বাক্সটি দেয়। এটি দ্বিতীয় শতকের, কণিষ্কের সমকালীন।

    আফগানিস্তানের বিমরান কাস্কেটেও দেখা যায় বুদ্ধকে উপাসনা করছেন ইন্দ্র ও কমণ্ডলু হাতে ব্রহ্মা। অন্যটির তুলনায় এটি অনেক বেশী গতিময়। গ্রীক মৃৎপাত্রে যেরকম তিন চারটি মানুষকে নিয়ে বেশ নাটকীয় দৃশ্য দর্শায়িত হত অনেকটা ঐরকম। আর বাক্সটি রাখা হত গোলাকার একটি পাথরের ভাণ্ডে। একঝলক এগুলো গ্রীক অন্ত্যেষ্টিশিল্পের কথা মনে করায়। খুব স্বাভাবিক, কারণ গান্ধারের ইন্দো-গ্রীক সাম্রাজ্যে ভালমতই গ্রীক প্রভাব ছিল। অধুনা ব্রিটিশ মিউজিয়ামে রক্ষিত এই শিল্পকৃতিটি সম্ভবতঃ প্রথম পূর্বশতকের। এখনও অবধি প্রাপ্ত প্রাচীনতম বুদ্ধের প্রতিকৃতির মধ্যে এটি একটি। এর থেকে পুরোনো যেগুলো ছিল বেশীরভাগই এখন নষ্ট হয়ে গেছে- হয়তো কাঠ বা মাটি দিয়ে সেগুলো তৈরী হত। সাঁচী বা ভরহুত এর থেকে পুরোনো হলেও, ওগুলোতে কিন্তু মানুষ বুদ্ধের প্রতিকৃতি প্রথম দিকে ছিল না। সাঁচীতে যে বুদ্ধমূর্তিগুলো আছে সেগুলো গুপ্তযুগের। ভরহুতে বুদ্ধের জীবনীর ভাস্কর্যায়ণ করা হয়েছে ঠিকই কিন্তু তাঁকে সরাসরি না দেখিয়ে। মূলত শূণ্য বজ্রাসন, ছাতার আড়াল, আশেপাশের মানুষের মধ্যে বুদ্ধের ইঙ্গিত থাকত, কিন্তু উনি সশরীরে থাকতেন না। অনেকের মতে প্রথমদিকে বুদ্ধের মূর্তি গড়া বা আঁকা হত না, গান্ধার শিল্পের মাধ্যমেই বুদ্ধের চিত্রায়ণ শুরু হয়।

    বুদ্ধ নিজে পৌত্তলিকতাবিরোধী ছিলেন না। তবে নিজের ছবি আঁকাতে ওনার আপত্তি ছিল। তবে শিষ্যদের তিনি অনুমতি দিয়েছিলেন উপাসনার জন্য বোধিসত্ত্বরূপের মূর্তি নির্মাণে। গান্ধার পূর্ববর্তী যুগে তাই বোধিসত্বেরই মূর্তি গড়া হত, অথবা অন্যভাবে বুদ্ধজীবনী দেখানো হত। আগের পর্বে রোম প্রসঙ্গে বলেছিলাম খৃষ্টধর্মের প্রথম চার শতকে যীশুকে না এঁকে গুড শেফার্ডকে আঁকা হত। এখানেও তাই।

    দেহাবশেষকে সংগ্রহ করে রাখা এবং তাকে নিয়ে শিল্পনির্মাণ কী হিন্দু ধর্মে বা আব্রাহামী ধর্মগুলিতে নেই? আব্রাহামী ধর্মগুলিতে শবদাহের প্রচলন ছিল না, আর কবর দিলে অস্থিভস্ম পাওয়া সম্ভব নয়। তবে হজরত মহম্মদের চুল, দাঁড়ি, নখ এমনকি দাঁত বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে ইস্তানবুলের তোপকাপি সরাই মিউজিয়ামে আছে। তোপকাপি সরাইতে সবচাইতে বেশী সংগ্রহ থাকা একটা জিনিসের ইঙ্গিত দেয়- সেটা হল- একসময় ইসলামী জগতের সবচেয়ে শক্তিশালী শাসক ছিল ওটোমান তুর্করা। এর থেকে বোঝা যায় বুদ্ধের দেহাস্থি নিয়ে রাজাদের টানাটানির রাজনীতিটা। এছাড়াও তোপকাপি সরাইয়ের সংগ্রহে আব্রাহাম, য়ুসুফ সহ অন্যান্য আব্রাহামী নবীদেরও স্মৃতিচিহ্ন আছে। মনে রাখা দরকার মহম্মদ ছাড়া অন্য নবীদের সবারই ঐতিহাসিকতা নিয়ে সন্দেহ আছে, অতএব এই স্মৃতিচিহ্নগুলোর সত্যতা নিয়েও সন্দেহ থাকবেই। এদের মধ্যে আরেকটি উল্লেখযোগ্য দেহাবশেষ হল সেন্ট জন দা ব্যাপটিস্টের (ইসলাম ধর্মে হজরত য়াহয়া) হাতের অবশেষ। ওনাকে যেহেতু হাত কেটে শাস্তি দেয়া হয়েছিল, এক্ষেত্রে দেহাস্থি সংরক্ষণ করার একটা সুযোগ ছিল যেটা অন্য নবীদের ক্ষেত্রে ছিল না। অতএব তোপকাপি সরাই সহ পৃথিবীর বিভিন্ন খৃষ্টান ও মুসলিম সংগ্রহে তাঁর হাতের দেহাস্থি আছে। বাংলার চূঁচূড়ার আর্মেনীয় অর্থোডক্স গীর্জাতেও আছে, তবে সবাইকে দেখানো হয় না। যীশুর কাফনের কাপড় (শ্রাউড অফ তুরিন), ক্রুশের টুকরো ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় সংরক্ষিত আছে- তবে যীশুর ঐতিহাসিকতার মত এগুলোর মৌলিকতা নিয়েও সন্দেহ আছে।

    হিন্দুধর্মে এরকম প্রথা বিশেষ নেই, তবে একটা উদাহরণ দিতে পারি। সেটা ঠিক অস্থিভস্মের নয়। তামিলনাড়ুর শ্রীরঙ্গমে বিশিষ্টাদ্বৈত দর্শনের প্রণেতা রামানুজাচার্যের মমি সংরক্ষিত আছে, প্রায় আটশ বছর ধরে। এটিকে বছরে দুবার হলুদ-কুঙ্কুম ইত্যাদি সহযোগে সাজানো হয়। তবে এটি সত্যিকারের দেহ কিনা সেই নিয়ে দ্বিমত আছে।

    ভারতের আলোচনাটা প্রায় পুরোটাই বৌদ্ধধর্মকে ঘিরেই হল। পরে কখনও আমরা ভারতের মুসলিম যুগে আসব। আমাদের এখনও অবধি ছয়খানি পর্বে অন্ত্যেষ্টি শিল্পের আলোচনা মূলত ধর্ম ও পরলোকে বিশ্বাসকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে। পরবর্তী পর্বে থাকবে অন্য একটি ভাবনা- প্রেম।
    (চলবে)

    আপনাদের কোনও প্রশ্ন বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টে লিখবেন

    Photos:




    Sanchi (ছবির স্বত্ব লেখকের )


    Bharhut (ছবির স্বত্ব লেখকের )
     




    Bimaran Casket and its holder (collected from wikimedia)
    An interesting video on Bimaran Casket from British Museum:




    Kanishka Casket (collected from wikimedia)

    তথ্যসূত্র:
    https://en.wikipedia.org/wiki/Relics_associated_with_Buddha
    https://en.wikipedia.org/wiki/%C5%9Aar%C4%ABra
    https://en.wikipedia.org/wiki/Aniconism_in_Buddhism
    https://en.wikipedia.org/wiki/Kanishka_casket
    https://en.wikipedia.org/wiki/Bimaran_casket


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১৫ আগস্ট ২০২০ | ৩২৬১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • santosh banerjee | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ১৯:৫৪503991
  • স্যার, আপনাকে ধন্যবাদ , এরকম একটা বিষয়ের উপর আলোকপাত করার জন্য।জানতে ইচ্ছে করে এই যে মৃতদেহ ম্যামি ফাইড করা যেটা আমরা লেনিন বা মাও এর ক্ষেত্রে দেখি , তার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কি ?? এটাতো দেখা যাচ্ছে বহুদিন আগে ‌‌‌থেকেই চলছ !!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন