এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 14.139.196.11 | ০৬ আগস্ট ২০২০ ১৮:১৪95970
  • মামার বাড়ির আবদারঃ
    সাক্ষাৎকারটা ট্রান্সক্রিপ্ট হয়ে পড়লে ভালো লাগতো।
  • দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায় | 2401:4900:314f:5ac2:7852:8ef5:cdad:4cb3 | ০৭ আগস্ট ২০২০ ০৯:২৫95975
  • https://www.facebook.com/নবারুণ-কার্নিভ্যাল-110069750787692/

    নবারুণ প্রসঙ্গে উপরের কথোপকথনটি আছে মাসখানেক ধরে দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়র করা " নবারুণ কার্নিভ্যাল" নামের ফেসবুক পেজে। দেখুন সকলে।

  • দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায় | 2401:4900:314f:5ac2:7852:8ef5:cdad:4cb3 | ০৭ আগস্ট ২০২০ ০৯:৩০95976
  • @মামার বাড়ির আবদারঃ 

    নীচের নবারুণ কার্নিভ্যাল পেজের লিংকে গোটা আলোচনা লিখিত ভাবে আছে। 

    https://www.facebook.com/নবারুণ-কার্নিভ্যাল-110069750787692/

  • b | 14.139.196.11 | ০৭ আগস্ট ২০২০ ০৯:৩৯95977
  • সেই লেখাটা কি কোনোভাবে এখানে কপিপেস্ট করা যাবে? আসলে একটা প্ল্যাটফর্মে থাকলে সেটা নিয়ে টিকা টিপ্পনি থাকে, এই আর কি।
  • বিপ্লব রহমান | ০৭ আগস্ট ২০২০ ১৪:৫২95978
  • আব্দারটি খুবই যৌক্তিক। 

    গুরুতে ভালমন্দ কিছু লেখা,  যুক্তিতর্ক পড়তে আসি। এই লিংক, সেই লিংক ধরে ধরে লেখা পড়তে হবে নাকি! :/         

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 2405:201:8802:c7b5:918c:a10f:6556:8241 | ০৮ আগস্ট ২০২০ ০৮:৪৪96038
  • আহ্লাদে গদগদ নেকু-দ্বয় কে বলা হচ্ছে যে, এই মাইনেতে এর চেয়ে বেশি হবেনা:-)) টু বি ফেয়ার, গুরু চন্ডালির অন্যতম কর্ণধার জানতে চেয়েছিলেন আমি ট্রানস্ক্রাইব করাতে চাই কিনা, আমি খুব বিনয়ের সঙ্গে না হলেও সে প্রস্তাব প্রত্যাখান করি। আমি মনে করিনি তে এই টার পেসোনে সময় দেবার মত কিসু আছে। করার হলে নিজেই করে দিতাম। বন্ধু দের কে এই বেগার খাটনি র দায়িত্ব দেবার প্রশ্ন ওঠেনা। :--))))), আলোচনার বিষয় টি জানার পরে সারাৎসার এ আগ্রহ থাকলে তরুন লেখক দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যয় মশাই এর র লেখা পড়তে পারেন, ফেসবুক এ রয়েছে। তিনি আর কিভাবে তাঁর কাজ শেয়ার করবেন তাঁর বিষয়। আশাকরি গুরু চন্ডালির সঙ্গে ভবিষ্যতে তাঁর এই ওয়েবসাইট এ লেখার বিষয়ে আলোচনা হবে। এবং উভয়ত আগ্রহ জন্মাবে। একটি আস্ত এ বিষয়ে র সিরিজ ও সেখানে রয়েছে।
    এরপরও আমার বক্তব্যে আগ্রহ থাগলে সাউন্ড‌ক্লাউডের লিংকে অডিও‌টি শুনতে হবে, সম্পূর্ণ বা আধখখ্যাচড়া ভাবে, কারণ দ্বিতীয় টিই ঐতিহ্য। তার ভিত্তিতে এখানে মন্তব্যে কোন বাধা নেই। সব কন্টেন্ট সমস্ত সময়ে এক জায়গায় পাওয়া যাবেনা, লোকে গুরু তে লিঙ্ক নতুন দিচ্ছে না। না পোসালে অন্য প্রচুর লেখা রয়েছে আলোচনা রয়েছে সেটা দেখুন বা হাঁটা দিন :-)))) )
  • Ishan | ০৮ আগস্ট ২০২০ ১০:৩৯96041
  • যাত্তারা। এটা ট্রানস্ক্রাইব যদি করাই হয়ে থাকে , অন্য জায়গায় তোলাও হয়ে থাকে, তো এখানে থাকবেনা কেন? 

    আর অলটারনেটিভ ঘরানার লেখক পাঠকদের জুকারবার্গ অ্যাফিনিটির কারণ, সত্যিই বুঝিনা।

  • বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.14.166 | ০৮ আগস্ট ২০২০ ১১:১৬96043
  • ট্রানস্ক্রাইব করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। একটা বিশাল সিরিজ অব রিজনেবলি সিরিয়াস ইন্টারভিউজ আছে। কিছু ভার্বাটিম অডিও। কিছু সারাৎসার অনুলিখন। আমারটা দ্বিতীয় পর্যায়ে। আমার এই কথোপকথন কেসটা শেষে র দিকের সংযোজন। এরপরে হল তরুন অল্টারনেটিভেরা কেন ঘুম থেকে উঠেই গুরু করেন না:---))) আমি জ্ঞানচক্ষু উন্মীলন অবধি গুরু করে চলেছি, ফেবু আমার পোষায় না। তরুন ও অল্টারনেটিভ দের কথাই তাঁরাই বলতে পারবেন :-)))

    তবে প্রকাশিত সব কন্টেন্ট সমস্ত টাই গুরুর নিজের অডিও, ভিডিও সাইটে রাখতে হবে এরকম পলিসি ভবিষ্যতে গ্রহণ করার ইচ্ছে থাকলে আলাদা ব্যাপার, সেক্ষেত্রে সে শর্ত ইনফ্রা অনুযায়ী যারা গ্রহণ করবেন তারা মাল দেবেন।
    জুকারবার্গ প্রেম থেকে মুক্তি? ওরে (সে )মুক্তি কোথা আছে?
  • নীপা | 104.225.1.212 | ০৮ আগস্ট ২০২০ ১৭:৩৩96061
  • হানুবাবু প্লিস আরও লিখুন , আপনার লেখা পড়তে ভারী ভাল্লাগে।
  • b | 14.139.196.11 | ০৮ আগস্ট ২০২০ ২৩:৫০96066
  • টেলিঅ্যাক্ট সি টি ফরটি।
  • এলেবেলে | 202.142.96.208 | ০৮ আগস্ট ২০২০ ২৩:৫৩96067
  • এটা দেখামাত্র আমি সাউন্ডক্লাউড না কী যেন ছাইছাতা, খোলার চেষ্টা করেছিনু । বলা বাহুল্য, ব্যর্থ হয়েছি। ও যে কীভাবে খোলে এবং কেমনধারা শুনতে লাগে তা-ই জানি না! ফলত...

  • -- | 43.239.80.13 | ০৯ আগস্ট ২০২০ ০১:৩৫96068
  • লিংক এ ক্লিক করলে কেন শোনা যাবে না বোঝা দায়। দিব্যি শুনছি। দেড়ঘন্টার অডিও।

    ফেসবুকে -- 

    https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=110616850732982&id=110069750787692&__xts__%5B0%5D=68.ARAXJ_CWu47UIoEW2wdESPEDnqjBb5mS5MUnqK0B0RB4wuIeI1Qz6cQmfhzLv560kaePPrSvI3-HJ2k6NjSfioLufEANB_yuzeeeWCJEFXT8ZyXYuDgQIQejitMF0bvRgnUuBAsD_wbf608CNLaRY6wreFECN5cQKtZV2i7fYdLKoOk5-1Ad3C4VlojpbWnXBTpZ_lKd-UGqy-kDsdLFB_4PyTTeNvOjHIsBfj324WPaFCg-CFAJEzUndTOsEFfKUaK-A071mkrJ7R9ZJBdFZeFTRny5iBEzYuGHl4ArDl6yLY9tSIMwRuh48PIYyV3zSb7jcitAIjsz1dNeu0Pd0cs&__tn__=-R

    খুবই সংক্ষিপ্ত

    Debarshi Bandyopadhyay

    July 12

    তিন সপ্তাহ ধরে চলছে নবারুণ কার্নিভ্যাল। রোজ একের পর এক তাঁকে নিয়ে ইন্টারভিউ আপলোড হচ্ছে আমার দেওয়ালে। আজ বলছেন বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত। ভাষাবন্ধনে নিয়মিত লিখতেন বোধিসত্ত্ব। লিখতেন, আন্তর্জাতিক সাহিত্য নিয়েই। বিশ্বরাজনীতি আর সংস্কৃতির নিরিখে আরেকবার নবারুণকে ফিরে দেখলেন বোধিসত্ত্ব
    ..….............

    ২০০০ সালের মাঝামাঝি থেকে নবারুণদার সাথে আলাপ। বাবা মৃণাল দাশগুপ্তের লেখা দিতে যেতাম ভাষাবন্ধনে। আড্ডা হত। জানতে চাইতেন কি বই পড়ছি। বাবা স্টেটসম্যনের পাতায় নবারুণ অনুবাদ করেছিলেন আগে। অন্ধ বেড়াল গল্পটি মূলত অনুবাদ করেন। বাবার একটা আগ্রহ ছিলই নানা লেখা পাঠের। তা থেকে খুঁজে খুঁজে নানা লেখা পড়তেন। নবারুণদার স্ল্যাং ব্যবহার আর দ্রোহ তাঁর বরাবর ভালো লাগত। সেভাবেই নবারুণদার পরিচয় পত্রিকার লেখাগুলি খুঁজে আনেন ও পড়েন।

    বাবার লেখা দিতে গিয়ে নানা বিষয়ে কথা হত। আজ সেসব আড্ডা খুব মিস করি। কোনও একটা গল্প পড়ার পরেই আর ওঁকে জানাতে পারব না, আড্ডা হবে না এ বোধ আমায় খুব যন্ত্রণা দেয়। খুব কাছের তো ছিলাম না ওঁর। ছিলাম না আত্মীয় বা ঘনিষ্ঠ। তবু ওঁর চলে যাওয়া আজও আমায় কষ্ট দেয় খুব।

    বাবা নবারুণদার প্রজন্ম। যারা সত্তরের পরাজয় দেখেছেন। দেখেছেন আশির পরাজয়ের যন্ত্রণা। তাই আগামী সময়ের বিরোধীতার স্বর বারবার নবীনদের মধ্যে খুঁজতেন নবারুণদা। মনে করতেন, তারা জিতবেই। তাই ভাষাবন্ধনে তাদের বেশি গুরুত্ব দিতেন। সত্তরের বন্ধুদের মারা যাওয়া, রাষ্ট্রের দাঁতনখ, ভাইকে মেরে ফেলা ভাইয়ের-নবারুণদাকে চিরতরে বিরোধিতার ব্যরিকেডে পরিণত করেছিল। চারপাশ নিয়ে কখনই তাই খুব স্বস্তি পেতে পারেননি তিনি, প্রতিষ্ঠানবিরোধীতা সত্ত্বেও।

    একদিন বাড়িতে বাবার লেখা দিতে গেছি। দেখি বারান্দায় দাঁড়িয়ে একটা গরিব মেয়েকে ভিজতে দেখছেন। মুখে চোখে কষ্টের ছাপ। বললেন, "এরা কি অন্যায় করেছে যে স্বাধীনতার এত বছর পরেও একটা ছাতা জুটবে না?" আরেকদিন বলেছিলেন, "মাথানীচু করে হেঁটে যাওয়া মানুষকে দেখে যদি আহত না হই, তাহলে কিসের লেখক?"

    ৮০-৯০ দশক জুড়ে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ছিলাম। তখনও অনেকে নিশ্চয়ই বিকল্প সাহিত্য লিখছিলেন, কিন্তু সে লেখা ব্যপ্ত সমাজকে ধরছিল না। বাজারি অর্থনীতির কারণে সে অভিঘাতের ব্যপকতার অভাব ছিল। আর নবারুণ মানুষের কাছে পোঁছনোর তাগিদ বারবার অনুভব করছিলেন। তা প্রতিফলিত হচ্ছিল লেখায়। আমি নবারুণদাকে ক্লাসিকাল সাহিত্যিক বলেই মনে করি। শুধু ফ্যাতাড়ুর লেখক হিসেবে না। তবু একটা কুন্ঠা কাজ করে, ভুল ভাবে তাঁর লেখার ঐতিহ্যকে আমি এপ্রোপ্রিয়েট করে ফেলছি না তো!

    আন্তর্জাতিক সাহিত্য বা রাজনীতির পাশেই সমসময়কে এড্রেস করা প্রবল তাড়না ছিল নবারুণদার। ৩০ থেকে ৭০ দশক পর্যন্ত লেখালেখিতে কমার্শিয়াল আর নন-কমার্শিয়ালের একটা ভাগ ছিল। কিন্তু তারপর সে ভাগ আরও বড়ো হয়ে যায়। এখানেই সত্তর দশক একটা মস্ত রোল প্লে করছে। রাজনীতির আভ্যন্তরীণ সমালোচনার ঐতিহ্য একটা নির্দিষ্ট জায়গায় চলে আসছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে তার প্রকাশে জড়িয়ে যাচ্ছে ফরেন পলেসি। সাহিত্য তাই ব্যক্তি উন্নয়নে আটকে না থেকে রাজনীতির সমালোচনা হয়ে যাচ্ছে। জনপ্রিয় সাহিত্য আর মানবতাবাদী সাহিত্যের একটা মস্ত ব্যবধান তৈরি হচ্ছে। আলাদা আলাদা গোষ্ঠীকে প্রতিনিধিত্ব করছেন আলাদা আলাদা লেখক। সে সঙ্গে নারীবাদ-উত্তর আধুনিকতা-যৌনতার বিষয়গুলি এসে সেকেল বামমনস্কতার ফাঁকগুলো চিহ্নিত করে দিচ্ছে।

    মোটামুটি ১৯৬৯-৭০ থেকে লিখছেন। এর অনেক পরে ১৯৭৯ এ এক চাষির গল্প লিখছেন। বুড়া কাহারের গল্প। কিন্তু বাকি লেখক জীবন এক ধরনের ওভারলুকড আর্বান মাইনরিটিকেই এড্রেস করছেন তিনি। কিন্তু করছেন স্বকীয় ধারায়। কারণ শহর বলতেই খারাপ একটা ধারণা চালু ছিল। মানে, গ্রামের সমাজের উপর চাপানো একটা ব্যবস্থা যা অপরাধমূলক। এছাড়া, শহর মানেই এক ধরনের স্খলন। অথচ কলোনি পত্তনের আগে প্রাক-কলোনি আরবানিটির একটা ইতিহাস আছে। অর্থাৎ, বড় শহরের জমায়েতের ভেতরের প্রান্তিকতা। ডস্টয়ভস্কি যাদের বলছেন, "এক্সিডেন্টাল ট্রাইব"। সেখানে সহাবস্থানের ধারণা থেকে কমিউনিটি তৈরি হচ্ছে থাকতে থাকতে। আগে থেকে কমিউনিটি ভেবে তৈরি হচ্ছে না। নবারুণদা এই গোটা আইডেনন্টিটি-পরিবেশ-বাম ঐতিহ্য বা রাজনীতিকে রাজনীতির তাড়না থেকে এড্রেস করছেন বারবার।

    আসলে সবকিছুই বুঝতে পারছিলেন তিনি। নিজেকে ক্রমাগত ভাঙছিলেনও। সমকালের লেখকদের প্রতি সম্মান রেখেই স্বতন্ত্র ভাবে লিখছেন। তাই অনন্য রায় সমগ্র ছাপছেন। মানুষের সামনে আবার তুলে ধরছেন তাঁকে। তাঁকে ভাবাচ্ছে, এজেন্সির ধারণা। অর্থাৎ, নতুন এ সময়ের রাজনীতির প্রতিনিধিত্ব করবে কে? সে সময় সপ্তাহ পত্রিকায় লেখা এক গল্পে, এক গরিব মানুষের কথা লিখছেন, যিনি গাড়ির শো-রুমের কাচ ভেঙে দেয়। সমকালের বামপন্থার সাথে এ গল্প মিলে যাচ্ছে। তেমনি কর্মহীন যৌবনকে নিয়ে ফ্যাতাড়ু লিখছেন। আবার লিখছেন চিতামানুষ বা মহাযানের আয়না। সেখানে পাচ্ছি এক ইন্ডিভিজুয়ালের যন্ত্রণা। তাঁর নীরব প্রতিবাদ। এখানে তাঁর সাথে রোবার্তো বোলানোর মিল পাই। এ প্রতিবাদের ধরণ অভিনব। অর্থাৎ, অন্তর্ঘাত।

    সমসাময়িক হবার কারণেই সম্ভবত বোলানো আর নবারুণ দুজনেই সরকারী বা প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠা বামপন্থাকে তীব্র সমালোচনা করছেন। নতুন ধারায় লড়াইয়ের কথা ভাবছেন। স্বপ্নভঙ্গের একটা ওভার রাইডিং অনুভূতি। যেমন করে ভাবছেন ইলিয়াস। মার্কেজ পরবর্তী লেখক এরা। তাঁদের লেখা তাই মার্কেজের থেকে সরে এসে সবটা প্রতিবেদনধর্মী হচ্ছে না। নতুন এক ধরনের ইন্ট্রোস্পেকশন এবং রি-অর্গানাইজেশন খুঁজছেন বোলানো ও নবারুণ।এখানে তাঁরা সারামাগোর ব্যপ্ত ইতিহাস পর্যালোচনার থেকেও আলাদা। গ্রসম্যানের মত শতাব্দী ব্যাপী স্বপ্নভঙ্গ বা স্বল্পস্থায়ী প্রত্যাঘাত নয় বরং বুলগাকভের মত প্রতিষ্ঠানের ভেতর থেকে নাড়া দেওয়ার পলিটিক্স ধরা পড়ছে তাঁর লেখায়। কিন্তু নবারুন এর লেখা এমন বস্তু , তাকে সাবেক বা শখের বামপন্থী দের বা লিবেরালিজম কারোর পক্ষেই , এমনকি সদর্থেও আরাম করে ব্যবহার করা সম্ভব না।

    সব সাহিত্যিকের মত নবারুণদার একটা নিজের শহর আছে। সেটা কলকাতা। আর, আমার একটা স্বপ্ন আছে। কিশোর স্বপ্নও বলা যায়, সে শহরে আমাদের প্রিয় সাহিত্যিক নবারুণদার বাড়িতে আবার একদিন আমরা জড়ো হব সবাই। যেমন ভাষাবন্ধনে হতাম। খুব আড্ডা হবে, হুল্লোড় হবে। আর তাতে বিরক্ত নবারুণদা চেঁচিয়ে উঠবেন হঠাৎ, "আস্তে"!! (হাসি)

    (কথোপকথনের ভিত্তিতে অনুলিখন)
    লেখাঃ দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।

  • এলেবেলে | 202.142.96.208 | ০৯ আগস্ট ২০২০ ০১:৪৮96069
  • --, আমাদের মতো আনাড়িদের জন্য যে কাজ আপনি করলেন তার তুলনা মেলা ভার। ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাইছি না। আমি প্রথমে বোধিসত্ত্ববাবুর দেওয়া লিঙ্কটায় ক্লিকিয়েছিলাম। পরে দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়-এর দেওয়া লিঙ্কটা আর খুলিনি। কাল খুলে এই রত্নভাণ্ডারের সন্ধান করব।

  • aranya | 162.115.44.104 | ০৯ আগস্ট ২০২০ ০৫:৪৫96077
  • প্রথম আধঘন্টা শুনলাম। বেশ ভাল । পুরোটা শুনব সময় করে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন