পাতালপুরীর অন্ধকারে পাঁচলক্ষ সমাধি আর দুষ্প্রাপ্য কিছু ছবি ও ভাস্কর্য। মাটির উপরে যেমন একটা রোম আছে, মাটির নিচেও আছে আরেকটা রোম। এই দুই রোমের গল্প নিয়ে আজকের পর্ব।
রোমের অন্ত্যেষ্টিশিল্প নিয়ে বলার আগে বলি- রোম বা রোমান বলতে কী বোঝায় সেটা নিজেই একটা প্রশ্ন। এটা রোম শহরকেও বোঝাতে পারে, ইতালি দেশটাকেও বোঝাতে পারে, রোম সাম্রাজ্যকেও বোঝাতে পারে। রোম সাম্রাজ্যের আয়তনেও অনেক হ্রাসবৃদ্ধি একাধিক বার হয়েছে। আর ৪৭৬ সালে রোমের পতনের পরেও একাধিক রোম সাম্রাজ্য ছিল। এই বিংশ শতক অবধিও ছিল। পূর্ব রোম সাম্রাজ্য অর্থাৎ বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য ১৪৫৩ অবধি ছিল, এবং তার দুখানি উত্তরাধিকার বিংশ শতক অবধি ছিল। এক, কাইজ়ার-ই-রুম বা সিজার অফ রোম উপাধি ওটোমান তুর্কী সম্রাটরা এই বিংশ শতকের শুরু অবধিও ব্যবহার করেছেন, আর রাশিয়ার জাররা মস্কোকে তৃতীয় রোম হিসাবে দেখতেন। পবিত্র রোম সাম্রাজ্য অস্ট্রিয়াতে ১৮০৬ অবধি ছিল। যাই হোক আমরা রোম বলতে রোম শহর ও বড়জোর ইতালিকেই বোঝাবো। এবং আমাদের আলোচনা পঞ্চম পূর্বশতক থেকে পঞ্চম শতক অবধি সীমিত থাকবে।
পাঠকদের সুবিধার জন্য রোমের যুগবিভাগটা বলে দিই-
১) ৭৫৩ থেকে ৫০৯ পূর্বাব্দ- রাজতন্ত্রের যুগ
২) ৫০৯ থেকে ২৭ পূর্বাব্দ- প্রজাতন্ত্রের যুগ
৩) ২৭ পূর্বাব্দ থেকে ২৮৬ অব্দ- সাম্রাজ্যের যুগ (অগাস্টাস, হেদ্রিয়ান- এঁরা এই যুগের)
৪) ২৮৬ অব্দ থেকে ৪৭৬ অব্দ- বিভক্ত সাম্রাজ্যের যুগ (কনস্টানটাইন এই যুগের)
৫) ৪৭৬ অব্দ: রোমের পতন, মধ্যযুগের শুরু
আমাদের আলোচনা মূলত ২,৩ ও ৪ নং যুগ নিয়ে।
রোমান বলতে কাদের বোঝাতো সেটাও একটু বিভ্রান্তিকর। রোম নগরীর পত্তনের সময় (অষ্টম পূর্বশতক) থেকে প্রজাতন্ত্রের বিলুপ্তির সময় (প্রথম পূর্বশতক) অবধি অর্থাৎ ১ ও ২ নং যুগে পশ্চিম য়ুরোপীয় মূলের লোকেরাই রোমনগরীর প্রধান বাসিন্দা ছিল (প্রায় ৭০%), কিন্তু সাম্রাজ্যের যুগে অর্থাৎ ৩ নং যুগে মূলত মধ্যপ্রাচ্য ও গ্রীসের মানুষরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে উঠতে থাকল (প্রায় ৭০%)। তার কারণ অবশ্যই এই জায়গাগুলো থেকে পরিযান। অনেক মানুষকে দাস হিসাবে আনা হত, অনেকে স্বাধীন শ্রমিক হিসাবেও আসত, আর অনেকে বণিক হিসাবে। এদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াও নানারকম হত। তাই গ্রীক অন্ত্যেষ্টিশিল্পের মত অতটা সরলভাবে আমরা রোমকে দেখতে পারব না। এই ধারাবাহিকে এই প্রথম আমরা একটা কসমোপোলিটান বহুজাতিক শহর নিয়ে আলোচনা করছি।
প্রথমদিকে রোমে শবদাহ বেশী হত। ছাইগুলো ওরা গ্রীকদের মতই একটা সুন্দর মার্বেলের ঘড়ায় রাখত। এটা অবশ্য অবস্থাপন্ন লোকেরাই করত। দ্বিতীয় শতকে থেকে কবরের চল বেশী হতে থাকে। এবং সুসজ্জিত মার্বেলের কবর এই সময় থেকে দেখা যায়। রোমে কবরের প্রচলনের সূচনা নিয়ে দুটি অনুমান আছে- এক, অনেকের মতে সম্ভ্রান্ত লোকেদের মাধ্যমে এটি শুরু হয় (কারণ কবর ব্যয়সাপেক্ষ)। দুই, অধিকাংশ পুরোনো সুসজ্জিত কবর কিন্তু মধ্যবিত্ত লোকেদের ছিল বা বলা ভাল এমার্জিং মিডল ক্লাসের, এবং এদের দেখাদেখি সম্ভ্রান্ত ও সাধারণ লোকেরা কবরের দিকে ঝুঁকতে থাকে। এই মধ্যবিত্তরা অনেকেই প্রাক্তন দাস বা দাসবংশোদ্ভূত ছিল।
এই এমার্জিং মিডল ক্লাস যাদের হাত ধরে কবরের চল, তারা হয়তো বেশীরভাগই বহিরাগত ছিলেন যেটা আগে বললাম- তাই রোমের সনাতনী শবদাহের দিকে এদের ঝোঁক কম ছিল। এটা যে সময়ের কথা তখন রোমের স্থানীয় মানুষেরা জনসংখ্যার মাত্র ১০%। আমি যে স্টাডির ভিত্তিতে এটা বলছি সেটা অবশ্য খুবই সাম্প্রতিক (নভেম্বর ২০১৯) তবে স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত। মোটামুটি ঐযুগের শখানেক মানুষের ডি-এন-এ'র ভিত্তিতে। আমি জানি না পুড়ে যাওয়া মানুষের ডি-এন-এ স্টাডি করা হয়েছিল কিনা। না হয়ে থাকলে সার্ভাইভাল বায়াস থাকতে পারে। কবরের মানুষের বা কবর ছাড়াই মাটিতে ফেলে দেওয়া মানুষের ডি-এন-এ সহজে পাওয়া যায়, দাহকৃত মানুষের পাওয়াটা কঠিন। এটার ফলে স্থানীয় মানুষের সংখ্যা কম দেখাতে পারে, তবে আশা রাখি গবেষকরা এই বিষয়টা মাথায় রেখেছেন। যাই হোক এই ডেমোগ্রাফিক শিফ্টের ফলে হয়তো শবদাহের থেকে কবর বেশী জনপ্রিয় হচ্ছিল দ্বিতীয় শতকে।
তাছাড়া সাম্রাজ্যের যুগের প্রথম দিকটায় রোমান সাম্রাজ্য ও বিশেষ করে ইতালি খুবই নগরায়িত একটি রাজ্য ছিল, কিন্তু পরে বিশেষ করে তৃতীয় শতকের আর্থিক ও রাজনৈতিক মন্দার পর থেকে নগরায়ণ কমতে থাকে। শহরে কবর ব্যয়সাপেক্ষ কারণ তার জন্য জমি লাগে, গ্রামে কবর অতটা ব্যয়সাপেক্ষ নয়। এটা কবরের দিকে ঝোঁকের দ্বিতীয় কারণ হতে পারে।
এবার তৃতীয় কারণ। রোমে প্রথম শতকেই খৃষ্টধর্মের চল হতে থাকে, সমাজের নিচুতলায়। খৃষ্টধর্মের প্রচলন একটা কারণ হতে পারে কবরের দিকে ঝোঁকার, তবে এটা মাথায় রাখতে হবে, দ্বিতীয় শতকে যখন অভিজাত মানুষেরা সুসজ্জিত কবর বানাচ্ছে, খৃষ্টধর্ম তখনও প্রান্তিক মানুষদের ধর্ম। অতএব খৃষ্টধর্ম অভিজাতদের ধর্ম হয়ে ওঠার আগেই, অভিজাতরা কবরের ব্যবহার শুরু করেছিলেন।
গ্রীসে আমরা আগের পর্বে যা দেখেছি তার প্রায় সবই রোমে দেখা যায়, আর সেই সঙ্গে কিছু বাড়তি জিনিসও। সেগুলো নিয়েই বলব:
১) কোলুম্বারিয়াম: সুসজ্জিত বাড়ী যেখানে শবদাহের পর ভস্মগুলো ঘড়ায় ভরে রাখা হত। সম্ভবত অবস্থাপন্ন লোকেরাই এগুলোতে স্থান পেতেন। এদের খুব বেশী অবশেষ এখন নেই।
২) মসুলিয়াম: সুসজ্জিত বাড়ী যেখানে কবর রাখা হত। উদাহরণ: তাজমহল। অবস্থাপন্ন লোকেরাই এগুলো বানাতেন। এগুলো মাটির উপরে হত। একই পরিবারের একাধিক মানুষ একটা মসুলিয়ামে একসাথে শায়িত হতেন। সুন্দর শিল্পকৃতিও থাকত। আগের পর্বে গ্রীসে যেরকম ভাস্কর্যখচিত মার্বেলের কফিন আমরা দেখেছি এই মসুলিয়ামগুলিতেও ঐরকম কফিন থাকত। বেশীরভাগই এখন ধ্বংস হয়ে গেছে। কনস্টানটাইনের মা হেলেনার মসুলিয়াম এখনও অনেকটাই অবশিষ্ট আছে। হেলেনা খৃষ্টান ছিলেন, এবং অনেকটা তাঁরই দৌলতে য়ুরোপ খৃষ্টধর্মে ধর্মান্তরিত হয়। রোম শহরের ভিতরে কোনওরকম সমাধি নিষেধ ছিল। শহরের সীমানার বাইরে এগুলো তৈরী হত, তবে বড় সড়কপথের আশেপাশে, যাতে সবাই দেখতে পায়। ইতালির অন্য শহরগুলোতে মসুলিয়ামের ভালই চল ছিল।
৩) ক্যাটাকম্ব: পাতালপুরী। পাতালে স্থিত গণসমাধি। এদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। কেন সেটা ধীরে ধীরে বুঝতে পারবেন। রোম শহরে এবং তার সীমানার বাইরেও জমির স্বল্পতা ছিল। জমির দাম অনেক ছিল, আর সবচেয়ে বড় কথা শহরে সমাধি নিষিদ্ধ ছিল। শহরের সীমানার বাইরেও জমি হয়তো খুব সহজলভ্য ছিল না। অতএব পাতালে নরম পাথরের স্তর কেটে তৈরী হত বড় আকারের সমাধিস্থল। যে কোনও কারণেই হোক খৃষ্টানদের মধ্যেই এগুলো বানানোর চল বেশী ছিল। খৃষ্টানরা শবদাহ করত না- কারণটা অনেকটাই তাদের বিশ্বাসজনিত- কেয়ামতের দিন যীশু সবাইকে আবার জাগিয়ে তুলবেন, বিচার করবেন ইত্যাদি। অতএব ক্যাটাকম্বটা একটা ভাল বিকল্প ছিল।
এদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। এক, এদের স্থায়িত্ব মসুলিয়াম বা কোলুম্বারিয়ামের থেকে বেশী কারণ ওগুলো মাটির উপরে, এরা পাতালে। অতএব অনেক ক্যাটাকম্ব মোটামুটি অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে। দুই, খৃষ্টানদের ইতিহাসের প্রথম দিকটা অনেকটাই ধোঁয়াশায় ভরা। যীশু ঐতিহাসিক চরিত্র কিনা, সেই নিয়ে বিতর্ক আছে। দূর ফিলিস্তিন দেশের একটা ধর্ম যার অনেক কিছুই রোমান সনাতনী ধর্মের পুরো উল্টো, সেটি খাস রোম শহরে কিভাবে এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল সেটাও আমাদের বিস্মিত করে। এই ধোঁয়াশাপূর্ণ সময়টার কিছু ঐতিহাসিক স্বাক্ষর পাওয়া যায় এই পাতালপুরীগুলোতে।
পৃথিবীর প্রাচীনতম খৃষ্টান শিল্পকলা দেখা যায় বেশ কিছু ক্যাটাকম্বে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হল ক্যাটাকম্ব অফ প্রিসিলা, ক্যাটাকম্ব অফ কমোডিলা, এবং ক্যাটাকম্ব অফ ক্যালিক্সটাস। প্রথমটি দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ শতক অবধি ব্যবহার হত। এখানে একটি মাতা ও শিশুসন্তানের ছবি আছে যেটিকে অনেকে মরিয়ম ও যীশু বলে মনে করেন। আর আছে গুড শেফার্ডের ছবি। কাঁধে ভেড়া, আশেপাশে দুটি ভেড়া ও একজোড়া পাখী। শ্মশ্রুগুম্ফহীন রাখাল কিশোর যীশু। তবে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, খৃষ্টানরা গুড শেফার্ডকে মানুষ যীশু হিসাবে দেখে না- এটি যীশুকে দেখানোর একটি পদ্ধতিমাত্র। ঠিক যেমন বোধিসত্ত্ব, অবলোকিতেশ্বর, মৈত্রেয়- এরা বুদ্ধ হলেও এরা কেউই মানুষ বুদ্ধ নয়। ক্যাটাকম্ব অফ কমোডিলায় দাঁড়িওয়ালা মানুষ যীশুকে দেখা যায়- এটিই এখনও অবধি প্রাপ্ত সবচেয়ে পুরোনো দাঁড়িওয়ালা যীশু। এটি চতুর্থ শতকের বলে অনুমান করা হয়।
ক্যাটাকম্ব অফ ক্যালিক্সটাস ছিল একটি পাঁচতলা গভীর পাতালপুরী যার ভেতরকার অলিগলির মোট দৈর্ঘ্য প্রায় কুড়ি কিলোমিটার, এবং এখানে প্রায় পাঁচ লক্ষ সমাধি আছে। আর আছে উপাসনাস্থল, ভোজগৃহ ইত্যাদি। আর ছিল গুড শেফার্ড সহ বিভিন্ন চিত্রকলা ও ভাস্কর্য। এটি সেইযুগের খৃষ্টানদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মস্থান ছিল। দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ শতক অবধি এর ব্যবহার হয়েছিল।
একদম শুরুর দিকে মানুষ যীশুকে আঁকা হত না তার দুটো কারণ- এক তো ইহুদী ধর্মে মানুষের প্রতিকৃতি বানানো নিষিদ্ধ, আর খৃষ্টধর্মের উৎপত্তি সেখান থেকেই। খৃষ্টধর্মে যখন গ্ৰীক ও রোমান প্রভাব পড়তে শুরু করেছে এবং মূর্তি ও ছবি তৈরী স্বীকৃত হতে শুরু করেছে ততদিনে যীশুর মৃত্যুর পর প্রায় এক শতক পেরিয়ে গেছে। যারা যীশুকে জ্যান্ত দেখে গেছিল তারা সেই যুগ অবধি বেঁচে ছিল না। সেইজন্য হয়তো যীশুকে আঁকার চেষ্টা কেউ করেনি। দ্বিতীয় কারণ- খৃষ্টধর্মের প্রচলন প্রথম দিকে প্রান্তিক মানুষদের মধ্যেই বেশি ছিল এবং খৃষ্টানদেরকে রাজরোষে পড়তে হত। ২৮৬ সালের আগে অবধি রোম সম্রাটদের কাছে খৃষ্টধর্ম ব্রাত্য ছিল, অন্ধবিশ্বাস হিসাবেই পরিগণিত হত, এবং খৃষ্টানদের শাস্তিও পেতে হত। সেইজন্যও খৃষ্টানরা যীশুর ছবি না এঁকে তাকে মাছ বা অন্য কোনও প্রতীক হিসাবে উপাসনা করত। (তৃতীয় সম্ভাব্য কারণ হতে পারে যীশু সম্ভবতঃ ছিলেনই না) যীশুর সবচেয়ে পুরোনো খোদিত ভাস্কর্যও পাওয়া গেছে বিভিন্ন রোমান কফিনের গায়ে। চতুর্থ শতকের দুটি ভাস্কর্যমণ্ডিত পাথরের কফিনের গায়ে- ডগমাটিক স্যাক্রোফ্যাগাস (শ্মশ্রুমণ্ডিত যীশু) আর জুনিয়াস বাসুসের স্যাক্রোফ্যাগাস (শ্মশ্রুহীন যীশু)। প্রায় সমসাময়িক দুটো কফিনে প্রাপ্তবয়স্ক যীশুর দাঁড়ি আছে এবং নেই- এই পার্থক্যটা লক্ষণীয়।
রোমের পতনের পর ক্যাটাকম্বের চল কমতে থাকে কারণ জমজমাট রোমনগরী প্রায় মফস্বলে পরিণত হতে থাকে, যার ফলে কবর দেয়ার জায়গার তেমন অভাব হত না। আর ৩৮০ সালে খৃষ্টধর্ম রাষ্ট্রধর্মে পরিণত হওয়ার ফলে খৃষ্টানদের পাতালের অন্ধকারে ধর্মাচরণ করার প্রয়োজনও কমতে থাকে।
আজ আমরা দেখলাম রোমের অন্ত্যেষ্টিশিল্পে রয়েছে পৃথিবীর বৃহত্তম ধর্মের প্রাথমিক যুগের কাহিনী, প্রান্তিক মানুষের ধর্ম থেকে রাষ্ট্রধর্ম হয়ে ওঠার কাহিনী, গভীর ভূতল থেকে দিনের আলোয় উঠে আসার কাহিনী।
(চলবে)
ছবি:
১ ও ২: কনস্টানটাইনের মা হেলেনার মসুলিয়াম ও তাঁর সুসজ্জিত কবর
৩: প্রথম শ্মশ্রুমণ্ডিত যীশু, ক্যাটাকম্ব অফ কমোডিলা
৪: গুড শেফার্ডরূপী যীশু, ক্যাটাকম্ব অফ প্রিসিলা
৫: ক্যাটাকম্ব অফ ক্যালিক্সটাসের একটি ভাস্কর্য
Sources:
https://en.wikipedia.org/wiki/Catacombs_of_Rome
https://en.wikipedia.org/wiki/Roman_funerary_art
https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/31699931/
আপনার রচনার বিষয়টি বেশ অভিনব। ভাল লাগল। আগের পর্বগুলোও পড়ব।