এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ফিল্ম / টিভি শো রিভিউ।

    S
    অন্যান্য | ২৬ এপ্রিল ২০২০ | ৪১৭৪ বার পঠিত
  • এখানে ফিল্ম আর টিভি শোয়ের রিভিউ দেব সময় সুযোগ করে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • S | 108.162.245.81 | ২৬ এপ্রিল ২০২০ ১৮:৪৫730842
  • নেটফ্লিক্সে "এক্সট্রাকশান" দেখলাম। মোটামুটি ১ ঘন্টা ৪৫ মিনিটের সিনেমা, বাকিটা এন্ড ক্রেডিট। ক্রিস হেমওয়ার্থ মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছে। এছাড়াও রয়েছেন রনদিপ হুদা, পন্কজ ত্রিপাঠি, প্রিয়াংশু পাইনউলি, ডেভিড হারবার, গোলশিফতে ফারহানি, রুদ্রাক্স জয়সয়াল। সিনেমাটা তৈরীর ভুমিকায় আছে অ্যাভেন্জার্সের মূল লোকজন।

    বাংলাদেশের এক মাফিয়া ডন (প্রিয়াংশু) কিডন্যাপ করেছে ভারতের মাফিয়া ডনের (ত্রিপাঠি) ছেলেকে (রুদ্রাক্স)। তাকে রেসকিউ করার দায়িত্বে ক্রিস আর রনদিপ। জমজমাট অ্যাকশান সিনেমা।

    নেটফ্লিক্সে এই মুহুর্তে এক নম্বর ট্রেন্ড করছে এক্সট্রাকশান।

    ভালোঃ
    ১) খুব ভালো অ্যাকশান সিকোয়েন্স। মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে হাই কোয়ালিটি গ্রাফিক্সের গেমস খেলছি। বহুদিন পর র‌্যাম্বো স্টাইলের ভালো অ্যাকশান সিনেমা দেখলাম। আর অ্যাকশান সিনেমা যে এইসব সাবকন্টিনেন্টে আর আফ্রিকান দেশগুলোতে অনেক ভালো শুট হয়, সেটা এবারে হলিউডের মাথায় ঢুকলে ভালো হয়। ঐ সরু সরু রাস্তা, গলি-ঘুপচি, আর ভীড় পুরো আলাদা ডাইমেনশানে নিয়ে যায়।

    ২) ত্রিভাষীয় কাজ দেখতে সবসময়ই ইন্টারেস্টিং লাগে। এখানে ইংরেজি, হিন্দি, বাংলা মিলিয়ে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবং একজন আরেকজনের ভাষা বোঝা যে কত সহজ সেটা আবার দেখা গেল। মনে হচ্ছে যেন তিনতে ভাষা কোথাও মিশে যাচ্ছে।

    ৩) সবাই অভিনয় ভালো করেছে। ইনক্লুডিং বাচ্চা ছেলেগুলো। আমার বিশেষ করে ভালো লেগেছে প্রিয়াংশুর অভিনয়।

    খারাপঃ
    ১) শুটিং করেছে মুম্বাই, আমেদাবাদ, আর থাইল্যান্ডে। আর ঢাকার কিছু প্লেটশট। ফলে শহরটা যে ঢাকা নয় সেটা অনেক সীনে সহজেই বোঝা যাচ্ছে। অটোর পিছনে লেখা "বাবা লোকনাথ"। বেশ কিছু দোকানের নামও বেমানান।

    ২) বাংলা ভাষাটা ঠিকমতন ব্যবহার হয়নি। প্রিয়াংশুর বাংলা অনেকসময়ই বেমানান লেগেছে। তার থেকে ক্রিস দুবার "প্রমাণ দাও" অনেক বেশি সাবলীলভাবে বলেছে।
    তাছাড়া দেখাচ্ছে ঘরে ঘরে হিন্দি গান চলছে। শুধুমাত্র একবার একটা বাংলা র‌্যাপ ব্যবহার করেছে। পুরো সিনেমাটাই বাংলা গান দিয়ে মুড়ে দিলে আরো ভালো জমত।

    ৩) কাস্টিং একটু বদলাতে পারত। ত্রিপাঠির খুব বেশি সীন ছিলোনা। কাউকে দিয়ে প্রিয়াংশুর ডাবিং করাতে পারত।

    রেটিং - দেখে ফেলুন।
  • S | 162.158.106.71 | ২৭ এপ্রিল ২০২০ ১৯:২৩730898
  • নেটফ্লিক্সে ৬ এপিসোডের মিনিসিরিজ Waco দেখলাম। উচ্চারণটা অনেকটা ওয়েকো আর একটু ওঅ্যাকোর মাঝামাঝি। এটা টেক্সাসের অস্টিন থেকে ডালাস যেতে গেলে পরে। মাঝারি সাইজের শহর। টেক্সাসে যারা থেকেছে, তারা সহজেই চিনবে।

    ১৯৯৩ সালে রুরাল ওয়েকোতে ৫১ দিনের সীজ নিয়ে তৈরী এই সিরিজ। ডেভিড কোরেশ (বার্থ নেম ভার্ণন হাওয়েল) নামে এক যুবক এখানে একটা ক্রিশ্চিয়ান কাল্ট চালাত, শিশুসহ যার মেম্বার ছিল প্রায় ১৫০ জন লোক। নাম ছিল ব্রান্চ ডেভিডিয়ান। এটিএফ এখানে কিছু ইল্লিগাল কার্যকলাপের জন্য সার্চ এবং অ্যারেস্ট ওয়ারান্ট নিয়ে যায়। তখন থেকে শুরু করে এটিএফের এবং এফবিআইয়ের রেইড, ডেভিড কোরেশ এবং ব্রান্চ ডেভিডিয়ানের রেজিস্টান্স, এফবিআইয়ের সঙ্গে নেগোশিয়েশান, শেষে টিয়ার গ্যাস প্রয়োগ করা এবং ১৯৯৩ সালের ১৯শে এপ্রিল এই সীজের মর্মান্তিক পরিণতি নিয়ে তৈরী সিরিজ।

    ডেভিড কোরেশের ভূমিকায় অহিনয় করেছেন টেলর কিসচ। এফবিআইয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মাইকেল শ্যানন। এছাড়াও ছোট একটা রোলে রয়েছে ওজার্ক খ্যাত জুলিয়া গার্ণার।

    ভালোঃ
    ১) আমেরিকার বিগত কয়েক দশকের ইতিহাসের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় নিয়ে তৈরী হয়েছে এই সিরিজ। তারপর বোধয় এতবড় এবং এত মর্মান্তিক সীজ হয়নি কখনও আমেরিকাতে। আমরা যারা আমেরিকাকে খুব নতুন দেখছি, তাদের জন্য ভালো।

    ২) ইন্ট্রা-এজেন্সি পলিটিক্স খুব ভালো তুলে ধরেছে। এফবিআই মানেই যে একটা মোনোলিথিক এনটিটি নয়, সেখানেও যে পাওয়ার আর বাজেট নিয়ে পলিটিক্স চলে, সেটা দেখিয়েছে।

    ৩) কাস্টিং এবং অসাধারণ অভিনয়। প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার খুব বিলিভেবল। তেমনি ডেলিভারি। বিশেষ করে টেলর কিসচের অভিনয় অন্য জায়্গায় পৌঁছে দিয়েছে এই সিরিজকে।

    সমস্যাঃ
    হ্যাঁ সমস্যাই বলবো। হিস্টরিকাল অ্যাকুরেসি এবং বায়াস। সিরিজটাতে স্পষ্টতই এফবিআইকে খারাপ দেখিয়েছে। কিন্তু তার থেকেও বড় সমস্যা হল ডেভিড কিসচের ইল্লিগাল কাজকর্মকে অনেকটা সাপোর্ট বা আড়াল করা হয়েছে। সেগুলোর উপর তেমন জোড় দেওয়া হয়নি। একটা কাল্টে যা যা খারাপ হবার কথা ভাবতে পারেন, তার প্রায় অনেকগুলই হচ্ছিল। এবং ধর্মের নামে সেগুলোকে চালানো হচ্ছিল। অথচ সেগুলোকে তেমন হাইলাইট করা হয়নি এই সিরিজে। সেই কারণেই বোধয় রেটিং খারাপ এসেছে।

    এর বাইরে কথা বলতে গেলে পলিটিক্সে চলে যেতে হবে। তাই এখানেই শেষ করলাম।

    রেটিং - দেখুন, তবে উইথ আ ট্রাকলোড অব সল্ট।
  • S | 108.162.245.183 | ০১ মে ২০২০ ২০:৪৬731000
  • অ্যামাজন প্রাইমে হিন্দি ওয়েব সিরিজ "পঞ্চায়েত" দেখলাম। প্রায় ৪০ মিনিটের ৮ টা এপিসোড। তৈরী করেছে ভারতীয় ওয়েব সিরিজ দুনিয়ার অন্যতম নামকরা প্রোডাকশান হাউস TVF।

    অভিনয় করেছে জিতেন্দ্র কুমার। এই আই আই টি কেজিপির ছাত্রটি শুধুমাত্র ওয়েব সিরিজ করেই খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠ্ছে। প্রথমে অরভিন্দ কেজরিওয়ালের নকল করা দিয়ে শুরু করেছিল। আপনারা হয়ত একে শুভ মঙ্গল যাদা সাবধানে দেখেছেন।

    দুটি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকায় রয়েছেন নিনা গুপ্তা এবং রঘুবীর যাদব। এছাড়াও চন্দন রায় আর ফয়সাল মালিক রয়েছে।

    একজন সদ্য পাশ করা ইন্জিনিয়ার (জিতেন্দ্র) প্রাইভেট কোম্পানির বড় চাকরি জোগাড় করতে না পেরে এক পঞ্চায়েত প্রধানের (নিনা গুপ্তা) সহকারি হিসাবে সরকারি চাকরি করতে উত্তর প্রদেশের ফুলেরা নামক এক গ্রামে গিয়ে উপস্থিত হয়। রঘুবীর যাদব নিনা গুপ্তার হাজবেন্ড এবং তিনিই আসলে পঞ্চায়েত সামলান।

    ভালোঃ
    ১) অভিনয় যথেষ্ট ভালো হয়েছে। বিশেষ করে নিনা গুপ্তা, রঘুবীর যাদব নিজেদের ক্লাস বুঝিয়ে দিয়েছেন। এইসব রোলে জিতেন্দ্র (ওয়েব সিরিজ ভক্তদের কাছে জিতু নামে পরিচিত) খুব মানানসই। ফয়সাল আর চন্দনের কাজও খুব ভালো লেগেছে।

    ২) কতগুলো খুব বাস্তব পরিস্থিতি দেখিয়েছে। এবং সেইসময় লোকজনের সঠিক রিয়্যাকশান ধরা দিয়েছে। TVF এর writing চিরকালই ভালো এবং কনটেম্পোরারি। এই ব্যাপারটা বলিউডের প্রায় কোনও সিনেমাতেই দেখিনি।

    ৩) বেশ কিছু মজার মুহুর্ত রয়েছে। এবং গল্পের বাঁধন পুরো সময় জুড়েই জমজমাট থাকে। কম বাজেটের মধ্যে ভারতের গ্রাম নিয়ে ভালো সিরিজ। মেলোড্রামা প্রায় নেই।

    খারাপ কিছু লিখছি না।

    রেটিং - দেখে ফেলুন। ইংরেজি দেখতে দেখতে বোর হয়ে গেলে অবশ্যই দেখুন।
  • S | 162.158.107.158 | ০১ মে ২০২০ ২০:৫৪731001
  • টিভিএফের হিন্দি ওয়েবসিরিজ দেখতে চাইলে আরো তিনটে রেকোমেন্ড করছি। আইআইটি গ্রাডরা শুরু করেছিল টিভিএফ। এখন হিন্দি ওয়েব সিরিজ দুনিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় চ্যানেল - অ্যাপ। অরুনাভ কুমার আর বিশ্বপতি সরকার এদের পুরোধা।

    ১) টিভিএফ পিচারস। স্টার্টাপ নিয়ে কমেডি ড্রামা। সিলিকন ভ্যালি দেখা থাকলে মিল পাবেন।

    ২) ট্রিপলিং। তিন ভাইবোনের গল্প। সত্যিই খুব মজার।

    ৩) কোটা ফ্যাক্টরি। আইআইটি প্রিপারেশান নিয়ে। আমি দেখিনি, কিন্তু কমেন্ট সেকশানে দেখেছি বহুলোকের পছন্দ।
  • $%^&*( | 162.158.23.22 | ০১ মে ২০২০ ২১:৩০731002
  • এক্সট্রাকশন পোষায়নি। বাংলাদেশের গুন্ডা ফুটপাথবাসীদের ইত্যাদিদের ভাষা অ্যাকসেন্ট পুরো গুগল ট্র‌্যান্সলেটরে করা অনুবাদের স্ট্যান্ডার্ড। হিন্দি গান টান নিয়ে S যা বললেন।
    এই জিনিসগুলি দেখলে নিছক সিনেমার ভুলের থেকে একটু বেশি বিরক্তি হয়।

    অ্যাকশন ভালো, রনদীপ হুদা চমৎকার।

    গোলশিফতে ফারহানি এমনিতেই পছন্দের, ওঁকে আরেকটু বড় ভূমিকা দিলে বেশ হতো।
  • $%^&*() | 172.69.135.233 | ০১ মে ২০২০ ২১:৩৩731003
  • ফউদা নতুন সিজন এসেছে দেখলাম, কিন্তু দেখছি না, আমি বিঞ্জ ওয়াচিং রেজিস্ট করতে পারি না, বড্ড সময় যায়।
  • S | 162.158.107.96 | ০২ মে ২০২০ ২০:১৭731019
  • নেটফ্লিক্সে টপ ট্রেন্ডিং "নেভার হ্যাভ আই এভার" দেখলাম। ২২-২৫ মিনিটের ১০ টি এপিসোড। বলছে সিজন ওয়ান। তবে টপ ট্রেন্ডিং মানে নিস্চই আরো সিজন আসবে।

    একটি আমেরিকান বর্ণ ইন্ডিয়ান হাইস্কুলে পড়া মেয়ের গল্প। কমেডি। তৈরী করেছে অফিস খ্যাত মিন্ডি কেলিং। অভিনয়ে রয়েছে মৈত্রেয়ী রামকৃষণান (মূখ্য চরিত্রের নাম দেবী), পূর্ণা জগন্নাথন (দেবীর ডাক্তার মা), সেন্ধিল রামামুর্তি (দেবীর মৃত বাবা), রিচা মূরানি (দীবের সুন্দরী কাজিন কমলা, ইন্ডিয়া থেকে এসেছে ক্যালটেকে পিএইচডি করতে), ড্যারেণ বার্নেট (দেবীর হাইস্কুল ক্রাশ), জ্যারেণ লিউসন (দেবীর কম্পিটিটার), লি রডরিগাজ এবং রামোনা ইয়ং (দেবীর দুই বন্ধু)।

    এদের নাম নিস্চই আপনারা প্রায় কেউই তেমন শোনেননি, আমিও না (সেন্ধিল বাদে)। কিন্তু যাকে আমরা সবাই চিনব, তিনি হলেন এই গল্পের ন্যারেটার। জন ম্যাকেনরো। হ্যাঁ টেনিস প্লেয়ার জন ম্যাকেনরো।

    ভালোঃ

    ১) মাইনরিটি সেন্ট্রিক ভালো কমেডি শো খুব কমই হয়েছে। যদিও ব্ল্যাকিশ খুব প্রিয় শো - অন্যতম সেরা কমেডি। ইমিগ্র‌্যান্ট সেন্টিক শো তো আরো কম হয়েছে। ফ্রেস অব দ্য বোট দারুন লেগেছিল। কিন্তু এই প্রথম বড় করে ইন্ডিয়ান সেন্ট্রিক শো হল আমেরিকার টিভিতে। চট করে আর কিছু তো মনে পড়ছে না - আজিজ আনসারির মাস্টার অব নান অন্য প্রিমাইসে তৈরী করা। এর ফলে যে সাউথ এশিয়ান কমিউনিটি আমেরিকান পপুলেসে কিছুটা হলেও মেইনট্রিম হবে, ইনক্লুডিং আমাদের গায়ের-চুলের রং, জামাকাপড়, খাবারদাবার, কালচার - সেটা আশা করি হবে। এই ব্যাপারটা প্রথম অফিসই করেছিল (পুরো একটা এপিসোড রেখেছিল দিওয়ালি নিয়ে)।

    ২) কমেডি খারাপ নয়। বিশেষ করে জন ম্যাকেনরোর ন্যারেশান খুব ইন্টারেস্টিং লেগেছে। তবে একটা জিনিস খেয়াল করলাম। বহু রেগুলার ইন্ডিয়ান জিনিসপত্তর দেখিয়েছে - যেগুলোতে হয়ত আমার হাসি পায়নি, কিন্তু ওয়েস্টানারদের হাসি পাবে।

    ৩) এপিসোডগুলো ছোট রেখেছে। ইন্ডিয়ান কালচারের তেমন কিছু রাখঢাক রাখেনি। অনেক কিছুই দেখিয়েছে। এক দিক দিয়ে ভালই করেছে।

    একটা ছোট্ট পয়েন্ট, আশা করবো আগামী সিজনে ঠিক করে নেবেঃ
    ইন্ডিয়ান কালচারের শুধুমাত্র একটা পার্টই দেখিয়েছে। সাউথ ইন্ডিয়ান হিন্দু ফ্যামিলি। এবং দেবীর আর কোনও ইন্ডিয়ান ফ্রেন্ড নেই। এর ফলে অনেকেরই মনে হবে যে ইন্ডিয়ান মানেই একটা মনোলিথিক এন্টিটি। এই ব্যাপারে আরেকটু সেনসিটিভ হলে ভালো হত।

    রেটিং - দেখতে পারেন। বিশেষ করে এনারাই হলে।
  • নাঈম বিজয় | 162.158.159.49 | ০২ মে ২০২০ ২০:৩৫731020
  • Extraction মুভি দেখে কিছু বুঝি আর না বুঝি একটা জিনিস বুঝতে পারছি আমাদের দেশে অনেক দেশ প্রেমিক আছে। তারা দেশকে নিয়ে অনেক চিন্তিত।
    তাদের আলোচনার কিছু কমন টপিক নিয়ে আমি আমার মতামত পোষণ করছি

    ১. অনেকেই বলতেছে ভাষা দেখে বোঝা যাচ্ছে কলকাতার লোক দিয়ে শুটিং করানো,

    =আমার কথা হচ্ছে ভাই আমি বুঝলাম আপনি বুঝলেন এটা কলকাতার ভাষা। যাইহোক ভাষা তো বাংলা এখানে তো উর্দু চাইনিজ বলে নাই
    আমি আপনি বুঝলাম এটা কলকাতার ভাষা এটাতো হলিউড মুভি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এ মুভি দেখবে ক্রিস হেমসওর্থ এ কোটি কোটি ফ্যান বিশ্বের সবাই কি জানে বাংলা ভাষা ? আমার তো মনে হয় অনেকেই জানেইনা বাংলা ভাষা নামে কোন ভাষা আছে, তাহলে তারা কিভাবে বুঝবে এটা কলকাতার না বাংলাদেশের ভাষা

    ২.মুভিতে কিছু গালিগালাজ ও ব্যবহার হইছে তা তারা মেনে নিতে পারছে না .

    =কেন ভাই বাঙালিরা কি গালিগালাজ করে না, এক ঘন্টার জন্য ওয়াইফাই চলে গেলে ব্রডব্যান্ড অফিসের লোকদের গালিগালাজ করে মা বোন এক করে দেন, এখানে তো টেররিস্ট মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে করা মুভি, গালিগালাজ না থাকলে এইসব মুভির মজাই পাওয়া যায় না
    মাফিয়ারা যদি এতই ভদ্র হত তাহলে তারা মাফিয়া হতো না

  • রঞ্জন | 162.158.158.126 | ০৩ মে ২০২০ ১৬:২৫731057
  • এক্সট্রাকশন ভালো লাগেনি। ক্যারেক্টার ডেভেলপ না হলে আর লোকেল না ফুটলে মজা নেহি আতা। কোথায় ঢাকা ? কোথায় বাংলাদেশ? পরে শুনলাম আমেদাবাদ ও থাইল্যান্ডে শুটিং হয়েছে। অভিনয় টেকনিক্যাল মান ইত্যাদিতে 'এস' এর সংগে একমত।

    আমার রেকমেন্ডেশন "পঞ্চায়েত" এবং "জামতাড়া"। বেশি করে "জামতাড়া"। 

    যেজন্যে এক্সট্রাকশন ভালো লাগেনি, সেজন্যেই 'জামতাড়া' ভালো লেগেছে । বাকিটা এখন বলব না । 

    @পিটি,

       লাস্ট কিংডমের সঙ্গে ভাইকিং দেখুন। ডেনমার্কের যে চরিত্রটি আপনার ফিল্মে গোড়ার দিকে মারা গেল সেই ভাইকিং এর নায়ক। তার পশ্চিমের দেশ ইংল্যান্ড আক্রমণ নিজেদের গোষ্ঠীপতির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে চিফ হওয়া ইত্যাদি "ভাইকিং" এর বিষয়।

  • #$%^&*!@#$ | 162.158.167.165 | ০৪ মে ২০২০ ১২:৩০731089
  • ভাইকিংস আমিও দেখলাম সদ্য, ভালো লাগলো, মাঝে সামান্য অলৌকিক ব্যাপার স্যাপার দেখিয়েছে, ঐগুলো অন্যরকম হলে ভালো হত। র‌্যাগনার লথব্রকের সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, বয়সের সঙ্গে বদলানো, খুব ইন্টারেস্টিং। সাদা কালোর মাঝের শেডগুলি, 'বীরত্ব' আর নৃশংসতার এক হয়ে যাওয়া, খুবই বাস্তব মনে হয়েছে। পুরনো আর নতুন ধর্মের সংঘাত নানান স্তরে, এইসবও।
    মেকআপ খুব ভালো।

    একটা অ্যানিমেটেড সিরিজ দেখলাম, ডিসএন্চ্যান্টেড। এটা ঐ সিম্পসনস ঘরানার জিনিস, তবে আরেকটু নরম সরম। মজার, আর মাঝে মধ্যে ভালো স্যাটায়ার।
  • S | 162.158.106.161 | ১৩ মে ২০২০ ০০:৫০731374
  • নেটফ্লিক্সের টিভি সিরিজ ওজার্ক। এখনও অবধি ৩ সিজন হয়েছে। প্রতি সিজনে ১ ঘন্টার কাছাকাছি ১০টি করে এপিসোড।

    ওজার্ক আসলে সেন্ট্রাল মিজৌরির (রাজ্যের) একটি বিশাল বড় ম্যানমেড লেক। ওজার্ক লেকের আয়তন ২২০ বর্গ কিমি, এবং সেই সর্পিল লেকের চারপাশে মোট ১১৫০ মাইলের উপকূল (শোরলাইন) তৈরী করা হয়েছে। বলা হয় যে এই শোরলাইন ক্যালিফোর্নিয়ার কোস্ট লাইনের থেকেও বড়।

    এক দম্পতি তাঁদের দুই সন্তানকে নিয়ে রাতারাতি শিকাগো থেকে ওজার্কে স্থানান্তরিত হয়। এই দম্পতি মেক্সিকোর এক মাফিয়া-ড্রাগস লর্ডের হয়ে মানি লন্ডারিং করে। এই কাজে প্রথমে শুধুমাত্র পুরুষটি জড়িত থাকলেও, ক্রমশ পুরো পরিবার জড়িয়ে পড়ে। একদিকে মাফিয়া বস এবং তার সাঙ্গপাঙ্গোদের ক্রমাগত হুমকি, অন্যদিকে এফবিআই ঘাড়ের উপর নিঃশ্বাস ফেলছে, তার সাথে স্থানীয় ড্রাগ ব্যবসায় জড়িত লোকজনদের সাথে ঝামেলা, সবকিছুর পর লোকাল পলিটিক্স এবং অবশ্যই পেটি ক্রিমিনাল। এই সবকিছুর থেকে নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে বাঁচানো এবং সবার নজর বাঁচিয়ে নিজের কার্যসিদ্ধি করা - এই নিয়েই জমজমাট, কিছুটা ডার্ক, ফ্যামিলি-ক্রাইম ড্রামা।

    ভালোঃ
    ১) অভিনয়, অভিনয়, অভিনয়। মূখ্য চরিত্রে জেশন বেটম্যান। জাস্ট এ ক্লাস অ্যাক্টিং করেছে। সঙ্গে লরা লিনি। সবাই অভিনয় করে "ফাটিয়ে" দিয়েছে, দারুন অনসম্বল। এত ভালো কাস্টিং, প্রত্যেকটা ক্যারেক্টার মনে হচ্ছে আশপাশ থেকে উঠে এসেছে। বেটম্যান ছাড়াও বিশেষ করে তিনজনের নাম করতেই হয়। জুলিয়া গার্ণার। এই ইয়ং অ্যাকট্রেসটি যখনই পর্দায় এসেছে, শি জাস্ট জাস্ট স্টোল দ্য শো। নিউ ইয়র্ক সিটিতে জন্ম এবং বড় হওয়া এই অভিনেত্রীর মুখে সাদার্ন অ্যাকসেন্ট আর ড্রল শুনতে এত ভালো লেগেছে, তার তুলনা হয়্না। বয়স্কা অভিনেত্রী লিজা এমেরি অভিনয় করেছেন একজন ভিশাস লোকাল হেরৈন ব্যবসায়ীর ভূমিকায়। অসাধারণ। এবং এই সিজনে এসেছে টম পেলফেরি। একটু ডিরেন্জড ক্যারেক্টারে অভিনয় করেছে। এবং বোধয় এই বছরের টিভির অন্যতম সেরা অভিনেতা।

    ২) আমেরিকার এমন একটা জায়্গা দেখিয়েছে, যেটা সাধারণতঃ বেশিরভাগ শো এবং সিনেমাতে দেখায়না (বা দেখালেও বড্ড ক্যারিকেচার থাকে)। লেক, জঙ্গল, সবুজ, ছোটো টিলা নিয়ে দারুন চোখ জুড়ানো ল্যান্ডস্কেপ। তার উপরে খুব অনেস্টলি এখানকার এখানকার লোকেদের পেশা, চিন্তাভাবনা, লাইফস্টাইল, দৈনিক জীবনযাত্রা দেখিয়েছে। আমেরিকার কনজারভেটিভ জনগণের হ্যাবিটাট দেখার খুব ভালো জানালা।

    ৩) মানি লন্ডারিং, ড্রাগস ব্যবসা, অ্যাসোসিয়েটেড ক্রাইমের সাথে খুব ভালো পরিচয় হবে দর্শকের। কি করে এগুলো করা হয়, লজিস্টিক চেইনটা কিরকম, এইসব বেআইনি কাজের সঙ্গে জড়িত লোকেদের পারিবারিক এবং দৈনিক জীবন কেমন হয় - সেটা বেশ দেখিয়েছে। নাটকীয়তা তো আছেই। কিন্তু তার ফলে একটা কনস্ট্যান্ট থ্রিল থেকেই যায়।

    খারাপ কিছু লিখছি না। হয়ত আরো একটু unabashed হলে পারতো।

    রেটিং - অবশ্যই দেখুন। মাস্ট সী।
  • S | 2a0b:f4c2:1::1 | ০৪ জুন ২০২০ ১৫:২৩731815
  • আমাজন প্রাইমে দেখলাম প্রফেসার শন্কু ও এল ডোরাডো।

    ছোটোবেলার প্রিয় চরিত্র এবং ততোধিক প্রিয় গল্পগুলোকে নিয়ে সন্দিপ রায় যেভাবে একের পর এক খারাপ সিনেমা করে চলেছেন, সেটা এবারে একরকম অসহ্যের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। সত্যজিত রায়ের লেখা সন্দিপ রায়ের থেকেও কম বুঝেছে এমন লোক পাওয়া বেশ দুষ্কর। সিনেমাগুলো আজকাল সত্যজিত রায়ের কাজের প্যারোডি মনে হয়। চিত্রনাট্য, টেকনিকাল ব্যাপার স্যাপার, অভিনয় - সবেতেই বড্ড হতাশ করলো। নাম ভুমিকায় ধৃতিমান। এখন প্রায় সব সিনেমাতেই সেই গণশত্রু আর আগন্তুক মিলিয়ে একটা অভিনয় করে দেন। এই সায়েন্স ফিকশান অ্যাডভেন্চার সিনেমাটি প্রায় বাবা লোকনাথ বা খনার বচন সিরিয়ালের সঙ্গে তুলনীয়।

    কমলেশ্বর ইতিমধ্যেই আমাজন অভিযান করেছিলেন। আর সন্দিপ রায় করেছেন এল ডোরাডো। সত্যি বলতে এই দুটোর মধ্যে কোনটি বেশি খারাপ সেই নিয়ে ঘন্টা খানেক তক্ক করা যেতে পারে, কিন্তু এই সিনেমাদুটি দেখে সময় নষ্ট করার কোনও মানে হয়না।

    রেটিং -
    দর্শকদের জন্যঃ দেখবেন না।
    পরিচালকের জন্যঃ দয়া করে সত্যজিত রায়কে ক্ষান্ত দিন।
  • S | 2a0b:f4c2:2::1 | ০৪ জুন ২০২০ ১৫:৪৫731816
  • আমাজন প্রাইমের ৯ এপিসোডের সিরিজ পাতাল লোক।

    এক সাংবাদিককে খুন করার ষড়যন্ত্র নিয়ে ক্রাইম থ্রীলার। অভিনয়ে রয়েছেন জয়দীপ আহলাওয়াত, গুল পানাগ, নিরজ কবি, অভিষেক ব্যানার্জি, ইশাক সিং, স্বস্তিকা মুখার্জি, অনিন্দিতা বোস। ইতিমধ্যেই খুব নাম করেছে। সবাই সেক্রেড গেমসের সঙ্গে তুলনা করছে। এমনকি অনুরাগ কাশ্যপ বলেছেন যে ইণ্ডিয়ার সর্বকালের সর্বসেরা ক্রাইম থ্রীলার। আমি আমার মতামত দিই।

    নিঃসন্দেহে অসাধারণ অভিনয়। সকলেই খুব ভালো অভিনয় করেছেন। আ গ্রেট অনসম্বল। তারমধ্যেও সেরা কাজ দুজনের - জয়দীপ আহলাওয়াত এবং অভিষেক ব্যানার্জি। এক লাফে নিজেদের জায়্গা আজকের সেরা অভিনেতাদের সঙ্গে করে নিয়েছেন এই দুজন। শুধুমাত্র গুল পানাগকে ঐ রোলে কাস্টিং পছন্দ হয়নি; অন্য অনেক বেটার অপশান ছিল।

    ক্রাইম থ্রীলার হিসাবে মন্দ নয়। ভালো চিত্রনাট্য এবং অভিনয়ের কারণে আরো ভালো লেগেছে। দিল্লির ঝাঁ চকচকে জীবন থেকে চম্বলের ডাকাত সর্দার সব জুড়ে দিয়েছে এক গল্পে। রিয়েল ডিটেকটিভ গল্পের গন্ধ রয়েছে।

    আজকের ভারতীয় রাজনৈতীক এবং সামাজিক পরিস্থিতির অনেক কিছুকেই খুব সূক্ষ্মভাবে ছুঁয়েছে এই সিরিজ। এই ব্যাপারটা আমার বেশি পছন্দ হয়েছে। সেক্রেড গেমসের সিজন ২তেও এটা করেছিল বটে, কিন্তু একটু আরোপিত মনে হয়েছিল। সেটা এখানে একেবারেই মনে হয়নি। গল্পের স্বাভাবিক নিয়েমেই ব্যাপারগুলো উঠে এসেছে।

    রেটিং - অবশ্যই দেখবেন। রিভিউয়ারের জন্য খুবই সহজ কাজ। আমাজন প্রাইমের সেরা ইন্ডিয়ান কনটেন্ট এখনও অবধি।

    কিন্তু আসল প্রশ্ন হলঃ সেক্রেড গেমসের থেকে ভালো কিনা। আমি সেক্রেড গেমসের প্রথম সিজনকে এখনো অনেক উপরে রাখবো। হ্যাঁ সেকেন্ড সিজনের সঙ্গে তুলনীয়। কিন্তু সেক্রেড গেমসের প্রথম সিজন দেখে এক অন্য অভিজ্ঞতা হয়েছিল। সেটা এখানে অনুপস্থিত।

    দেখা যাক পরের সিজন আসে কিনা।
  • r2h | 2405:201:8805:37c0:59bb:82bd:115e:ffe2 | ০৪ জুন ২০২০ ১৬:০০731817
  • এদিকে গুগল যাচ্ছেতাই করছে। স্পেস ফোর্স দেখছিলাম, গুগলে why m টাইপ করতেই সাজেশন চলে এল why maggie is in prison space force। ঐটাই খুঁজতে চাইছিলাম।

    এই সিরিজটা বানানোর সময় বোধয় এস্পেশ্যালি ভারতীয় দর্শকদের কথা মাথায় রেখেছে। আমেরিকা ভারত টানাপোড়েন, তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে প্রাচীনপন্থী আমেরিকানদের তাচ্ছিল্য, ওদিকে আমেরিকার প্ল্যান্ড উৎক্ষেপনের আগে আমেরিকার মেগালোম্যানিয়াক প্রেসিডেন্টের জন্মদিনে ভারতের সারপ্রাইজ উৎক্ষেপন, সেই রকেটের ডানা আবার আমেরিকা যেটা নিজেদের এক্সক্লুসিভ ডিজাইন ভেবেছিল সেইরকম, তাতে লোকজনকে দেশদ্রোহী মোদির চর বলে জেরা করা ঐসব আছে। একজন মিলিটারি জেনেরালের রণহুঙ্কার আবার জয় মা কালি।
    কমেডি আরকি। স্টিভ ক্যারেল, দ্য অফিস ঘরানার সিরিজ।

    ওজার্ক দেখে ফেল্লাম। ভালো রেকো দিয়েছেন। জুলিয়া গার্নারের অভিনয় আলাদা রকম ভালো।
  • S | 2a0b:f4c2:2::1 | ০৪ জুন ২০২০ ১৬:০৫731818
  • স্পেস ফোর্স দেখেছি। প্রচুর পোটেনশিয়াল ছিল। পটিলিকালি ব্যালেন্সড হতে গিয়ে সেটা গেছে। এসেনেল লেভেলের কমেডি হতে গিয়ে ডিজনি সিরিজ হয়ে গেছে।
  • Shuchismita Sarkar | ০৪ জুন ২০২০ ২১:৫৮731825
  • আমাজন প্রাইমে সম্প্রতি দেখলাম "আফসোস "। ভারতীয় সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজে এই ধারার কাজ আগে দেখিনি। মার্টিন ম্যাকডোনার সিনেমা (ইন ব্রুজেজ, সেভেন সাইকোপ্যাথ, থ্রি বিলবোর্ডস ইত্যাদি) যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের ভালো লাগবে মনে হয়। মূল কাহিনী জনৈক গল্পকার কাল্পনিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটা বাংলা গল্প "গল্পের গরু চাঁদে"। টিভির জন্য লিখেছেন দিব্য চ্যাটার্জি, অনির্বাণ দাশগুপ্ত, সৌরভ ঘোষ। পরিচালনা অনুভূতি কাশ্যপ। একটি ছেলে (গুলশান দেভিয়া) আত্মহত্যা করতে চাইছে এবং প্রতিবারই প্ল্যান গুবলেট হয়ে যাচ্ছে - এই নিয়ে গল্প। একটাই সিজন। আটটা এপিসোড। দেখে ফেলুন।

  • Shuchismita Sarkar | ০৪ জুন ২০২০ ২১:৫৮731824
  • আমাজন প্রাইমে সম্প্রতি দেখলাম "আফসোস "। ভারতীয় সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজে এই ধারার কাজ আগে দেখিনি। মার্টিন ম্যাকডোনার সিনেমা (ইন ব্রুজেজ, সেভেন সাইকোপ্যাথ, থ্রি বিলবোর্ডস ইত্যাদি) যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের ভালো লাগবে মনে হয়। মূল কাহিনী জনৈক গল্পকার কাল্পনিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটা বাংলা গল্প "গল্পের গরু চাঁদে"। টিভির জন্য লিখেছেন দিব্য চ্যাটার্জি, অনির্বাণ দাশগুপ্ত, সৌরভ ঘোষ। পরিচালনা অনুভূতি কাশ্যপ। একটি ছেলে (গুলশান দেভিয়া) আত্মহত্যা করতে চাইছে এবং প্রতিবারই প্ল্যান গুবলেট হয়ে যাচ্ছে - এই নিয়ে গল্প। একটাই সিজন। আটটা এপিসোড। দেখে ফেলুন।

  • শঙ্খ | 116.206.220.59 | ০৪ জুন ২০২০ ২২:১২731826
  • বেশির ভাগ রেটিং নিয়েই সহমত।

    পাতাল লোক খুব ভালো। খুব খুব ভালো। পঞ্চায়েত ও বেশ ভালো। টিভিএফ পিচারস দেখছি এখন, ভালোই লাগছে।
    এক্সট্রাকশান বেশ ভালো লেগেছে, অ্যাকশান সিকোয়েন্স গুলো কোন কাট ছাড়া করেছে, মানে প্রচন্ড ওয়েল কোঅর্ডিনেটেড কোরিওগ্রাফি। এরকম লাস্ট দেখেছিলাম ইন্দোনেশিয়ার সিনেমা সার্বুয়ান মউত এ যাকে আমরা চিনি রেইড রিডেম্পশান নামে।

    ওজার্ক দেখবো। ফার্গো দেখবো। কার যেন রেকোতে অসুর দেখে ফেলেছিলাম। এখন ভাবলেই গা গুলিয়ে ওঠে। জঘন্য। দেখবেন না। খুব বোকা বোকা।

    লা কাসা দে পাপেল পুরোটাই দেখেছি। প্রচন্ড ওভারহাইপড। মানে কোন লজিকাল প্রশ্ন নিয়ে দেখতে বসলে মুশকিল। কখনো মনে হয় চন্দ্রকান্তা দেখছি কখনো একতা কাপুরের সিরিয়াল। এই নিয়ে ফেবুতে খিল্লি রিভিউ সিরিজ লিখছিলাম, সেটা রিজুম করতে হবে।
  • dc | 103.195.203.119 | ০৪ জুন ২০২০ ২২:২৭731827
  • আমি দেখে ফেল্লাম ইন্ডিপেনডেন্স ডে রিজারেকশান। খারাপ লাগলো না, দেড় ঘন্টা সময় দিব্যি কেটে গেলো। একদম শেষে গিয়ে একটু বেশী বোর করে ফেলেছে, বাকিটা বেশ টাইমপাস। আর হ্যাঁ, একটাও ক্যারেকটার মরেনি, এক্স-্প্রেসি ছাড়া, এটা একটু বাজে।

    রেটিংঃ করোনা বাজারে ভালো টাইমপাস।

    আর এক্সট্র্যাকশানও দেখলাম, খুব একটা ভাল্লাগলো না কারন ক্রিস হেমসওয়ার্থকে অ্যাকশান হিরো হিসেবে খুব একটা মানায় না। কম্যান্ডোয় শোয়ার্জেনেগার বা র‌্যাম্বোতে স্ট্যালোনের যে অ্যাপিল, তার ধারে কাছেও হেমসওয়ার্থ আসে না। ফলে ঝারপিটটা তেমন জমেনি।

    রেটিংঃ ক্রিস হেমসওয়ার্থ থর হিসেবে ভালো, অন্য কিছুতে না।
  • dc | 103.195.203.119 | ০৪ জুন ২০২০ ২২:৩০731828
  • *ইন্ডিপেনডেন্স ডে রিসার্জেন্স।

    ঐ আর কি, যাহা রিসার্জেন্স তাহাই রিজারেকশান।

    এর পর একটা প্রেডেটর ভার্সাস ইন্ডিপেনডেন্স ডে সিরিজ নামলে খারাপ হবে না।
  • S | 69.146.151.28 | ০৪ জুন ২০২০ ২২:৪০731829
  • মানি হাইস্টের তিনটে সিজনই দেখেছি। প্রথম সিজনটা ভালো। বাকীগুলো চলে যায়। রিভিউ লিখবোনা।
  • r2h | 2405:201:8805:37c0:891:d952:74de:74f3 | ০৬ জুন ২০২০ ০২:৫২731854
  • চোকড - মুম্বাই শহরের পটভূমিকায় অক্টোবর ২০১৬ থেকে সময়কাল।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::422:dc8a | ০৬ জুন ২০২০ ০৪:২৫731856
  • জি৫ প্ল্যাটফর্মে পর পর রিলিজ হয়েছে "চিন্টু কা বার্থডে" এবং "ঘুমকেতু"।

    চিন্টু কা বার্থডের প্রযোজক এ আই বি। নতুন পরিচালক দেভানশু কুমার এবং সত্যেনশু সিং। দুঘন্টার আগেই সিনেমা শেষ।

    বিহারের তিওয়ারি পরিবার আটকে পড়েছে যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইরাকে। আজ চিন্টুর ছ'বছরের জন্মদিন। আগের বার ঠিক জন্মদিনের সময়ই ইরাক আক্রমণ করে আমেরিকা। তাই আজকে খুব জাঁকজমক করে পালন করা হবে। বন্ধুরা আসবে। বেলুন ফোলানো হবে। কেকে মোমবাতি লাগানো হবে। বাবা, মা, দিদি, দীদা, এবং বাড়ির ইরাকি মালিক মিলে খুব তোড়জোড় করছে। ঠিক সেই সময় দুইজন আমেরিকান সৈন্য বাড়িতে ঢুকে পড়ে এবং তারপর চিন্টুর জন্মদিন পালন করা হবে কিনা, সেই নিয়েই সিনেমা। এসব ট্রেলারেই রয়েছে।

    অভিনয়ে নাম ভুমিকায় ভেদান্ত চিব্বার, বাবা ভিনয় পাঠক, মা হয়েছে তিলোত্তমা সোম, দীদা সিমা পাওয়া, বিশা চতুর্বেদি হয়েছে দিদি।

    প্রত্যেকজন ভালো অভিনয় করেছেন। বিশেষ করে বাচ্চা গুলো। হিন্দি, ইংরেজি, আরবী ভাষায় কথোপকথন খুব সাবলীল লেগেছে। যুদ্ধ না দেখিয়েও যে যুদ্ধের সিনেমা হয়, সেটা এই সিনেমা আমাদের শিখিয়ে দিল। একটা ভোজপুরি / মৈথেলী লোকগীতি রয়েছে। জাস্ট অসাধারণ। নীচে লিন্ক দিলাম। শুনবেন।

    রেটিং - এই সিনেমা দারুন না হলেও যথেষ্ট ভালো। দেখুন। দেখাটা জরুরী। যুদ্ধের আসল ভিক্টিম যে শিশু এবং তাদের শৈশব সেটা একটু বোঝা দরকার।

  • S | 185.107.47.215 | ০৬ জুন ২০২০ ০৫:০৭731857
  • অনুরাগ কাশ্যপ এবং বিকাশ ভালের প্রযোজনা "ঘুমকেতু"। লিখেছেন এবং পরিচালনা করেছেন পুষ্পেন্দ্র নাথ মিশ্র, প্রথম কাজ। দেড় ঘন্টার একটু বেশি রান টাইম।

    উত্তর প্রদেশের একটি গ্রাম থেকে মুম্বাইতে সিনেমার স্ক্রিপ্ট লেখার ইচ্ছায় পালিয়ে আসে ঘুমকেতু। তার আগে এবং পরে কি হয়েছিল আর হবে, সেই নিয়েই কমেডি সিনেমা ঘুমকেতু।

    নাম ভূমিকায় নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি। বড় রোল করেছে ইলা অরুন, অনুরাগ কাশ্যপ, আর রঘুবীর যাদব। এছাড়াও অনেকে রয়েছে, তাদের নাম করলাম না। নিজেরাই দেখে নেবেন।

    নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি যে এই যূগের সেরা অভিনেতা, সেটা একদম চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। একটা ছোট, সাধারণ সীনকেও নিজের ক্ষমতায় অসাধারণ জায়্গায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে এই অভিনেতা। এর আগে অন্য রকম অনেক ভুমিকায় অভিনয় করতে দেখলেও, এই প্রথম কমেডি সিনেমায় বড় রোল করল নওয়াজ ভাই। এবং দেখিয়ে দিল যে হাত পা না ছুঁড়ে, অঙ্গভঙ্গী না করেও কমেডি করা যায়।

    এছাড়াও বিশেষ করে নাম নিতে হয় ইলা অরুনের। অনবদ্য অভিনয় করেছেন। রঘুবীর যাদবকে ছাড়া যে এইসব সিনেমা হয়্না, সেটা বোঝা গেছে। এবং অনুরাগ কাশ্যপ। অপদার্থ, ঘুষখোর পুলিশের অভিনয়ে প্রচুর হাসির খোরাক জুগিয়েছে। আমার ভয় হল যে এবারে আবার হিরো হওয়ার টানে পরিচালনা করা না ছেড়ে দেয়।

    লেখক এবং পরিচালকের নাম নিতেই হয়। প্রচুর রকমের টেকনিক ব্যবহার করেছে গল্প বলতে। কখনও কার্টুন, কখনও গান, কখনও কাট শট, কখনও রেট্রো ব্যবহার করা হয়েছে। গল্পের ধারা প্রয়োজনমতন ফ্ল্যাশব্যাকে জাম্প করেছে। আমার দিব্যি লেগেছে।

    তবে এই সিনেমা কিন্তু ঠিক কপিল শর্মা, বা রোহিত শেঠি, বা এমনকি গোভিন্দার কমেডিও নয়। এই কমেডি ডিনার করতে করতে হালকা ভাবে দেখতে গেলে অতটা মজা পাবেননা। একটু সময় নিয়ে মন দিয়ে সব কথা শুনতে হয়। একটা দেড় সেকেন্ডের সীন মিস করলে পরে ঠিক কি দেখাচ্ছে, সেটা বোঝা মুশকিল।

    অতেব কেউ যদি নতুন ধরনের কমেডি, নতুন ধরনের পরিচালনা, কমেডিতেও নওয়াজ ভাই কতটা সাবলীল সেটা দেখতে চান - তাহলে অবশ্যই দেখুন।

    শুধু একটা জিনিস ভালো লাগেনি এই সিনেমার। সেটা আর এখানে লিখলাম না।
  • .. | 122.180.175.42 | ০৬ জুন ২০২০ ১৯:৩০731864
  • .. | 122.180.175.42 | ০৬ জুন ২০২০ ১৯:৪৩731865
  • Mard Ko Dard Nahi Hota

    টিভিতে একদিন হটাৎই দেখলাম। শুধু টাইটেল দেখে ধোঁখা খাবেন না। একদম অন্যরকম সিনেমা।

    একটি এমন ছেলের গল্প যে পুরোপুরি সুস্থ নয়। অসুখের নাম Congenital insensitivity to pain। কল্প দুনিয়ায় বাস করে। সমাজ বিচ্ছিন্ন হয়ে বেড়ে উঠেছে। দুচোখে কুংফু মাস্টার হয়ে ওঠার সপ্ন।

    লিড রোলে অভিমন্যু দাসানি (ভাগ্যশ্রীর ছেলে) আর রাধিকা মদন (আংরেজী মিডিয়াম)।
  • .. | 122.180.175.42 | ০৬ জুন ২০২০ ১৯:৪৩731866
  • নেটফ্লিক্স এ আছে বোধহয়
  • .. | 122.180.175.42 | ০৬ জুন ২০২০ ২০:০৫731867
  • ট্রেলারও দিয়ে গেলাম
  • ঝর্না বিশ্বাস | ০৭ জুন ২০২০ ১০:২১731872
  • নেটফ্লিক্সে "মালাল" দেখেছি। খুব খুব ভালোলেগেছে। একটা খারাপ ছেলে সির্ফ একটা মেয়ের ভালোবাসায় সে ভালো হয়ে উঠল। দুটো চরিত্রই ভীষণ ভালো ওতে...

    দেখেছি "লিফট বয়" খুব ভালো গল্প।

    "চপস্টিক" দেখেছি, অভয় দিওল ভালোলাগে তাই দেখে ফেললাম। গল্প মোটামুটি।

    "জামতাড়া"  ভালোলেগেছে। 

  • শঙ্খ | 103.242.199.225 | ০৯ জুন ২০২০ ২২:৩২731951
  • ঘুমকেতু ওকে ওকে। খুব বেশি এক্সপেকটেশান নিয়ে না দেখাই ভালো, তবে হ্যাঁ, ঐ অ্যানিমেশানে স্টার্ট আর এন্ড স্ক্রোলের গানটা খুব সুন্দর।

    জামতাড়া দেখলাম। নাম বদলে পাঁয়তারা রাখলেও হত। ফিসিং অ্যাটাক নিয়ে গল্প বলে কিকরে সেটা লোকাল ডনের বদমাইসিতে বদলে গেল, ধরতে পারলুম না। অনেক জিনিস বড্ড রিপিটেটিভ, শেষের দিকে এসে বোরিং লাগে। ফিসিং অ্যাটাক এইভাবে দেখিয়েছে, বিয়ার খেতে খেতে মেয়ের গলায় কাউকে একটা ফোন করে বলছে একটা অফার আছে, তোমার কার্ডের ১৬ ডিজিট নাম্বার আর পেছনে সিভিভি টা বলো, আর এরপরে একটা ওটিপি যাবে, ওটাও বলো। ব্যস। এই জিনিসই বার দশেক দেখিয়েছে।

    কাস্ট খুব বাজে, ডিটেলের দিকেও নজর নেই, যেমন আইএএস করে ডলি সাহু পুলিশের এসপি হয়ে গেছে। সাইবার ক্রাইমের নাম গন্ধ নেই, যেটুকু আছে খুবই প্রিমিটিভ এবং যেভাবে দেখানো হয়েছে, ইভন হাবড়া সাইডের ছিঁচকে চোরেরাও একটু বেশি প্ল্যান, প্রিপারেশান নিয়ে চলে।

    নেট নেট, ফিসিং অ্যাটাক আর সাইবার ক্রাইম এখানে কাব্যে উপেক্ষিতা হয়েই রয়ে গেছে, উল্লেখ আছে, কিন্তু ঐটুকুই।

    মেন প্রোটাগনিস্ট কেন যে মাস্টারমাইন্ড ছিল তা বোঝা যায় না, বরং তার পরবর্তী *য়াপ্পা দেখে বরং উল্টোই মনে হয়। লাখ লাখ টাকা থাকা সত্ত্বেও সে কেন বাবার টিবির ট্রিটমেন্ট করায় না, ইনফ্যাক্ট বাবা বলে কেউ আছে, সেটাই বোঝা যাচ্ছিলো না, অথচ পরের দিকে বাবা বাবা বলে কেঁদে অস্থির। লোকাল ডনই বা কেন নিজের কাম ধান্দা না দেখে পরের পেছনে কাঠিবাজি করে বেড়ায় বোঝা যায় না। ইভন শেষের দিকে পুলিশের প্রায়োরিটি এই সাইবার ক্রাইমের থেকেও ডনকে কিকরে জব্দ করা যায় সেদিকে চলে যায়। এইসব করে শুরুর দিকের যে আগ্রহটা তৈরি হয় সেটা পরের দিকে আর থাকে না। লাস্ট এপিসোড দেখে মনে হয় ঝ্প করে লোডশেডিং হয়ে গেলো।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন