এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Rajkumar Raychaudhuri | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ০৭:৫২92335
  • এখন অবস্থা যে দিকে মোড় নিতে শুরু করেছে, তাতে পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে শুরু, এর পর মধ্যবিত্ত সমাজ ও হাঁড়ীকাঠে বলি দেবে। কারণ কত মানুষ চাকরি হারাবে তার ইয়ত্তা নেই। ভারত সরকার এমত জরুরি অবস্থায় যদি  সবাই একসাথে না বসে যদি গঠন গত নীতি নির্ধারণ না করে তবে সামনে দেশ জুড়ে বড় গণ বিপ্লবের সম্মুখীন হবে।

  • বিপ্লব রহমান | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ০৭:৫৭92336
  • "এই সমস্যা একমাত্র তখনই মিটতে পারে, যখন কেন্দ্রীয় সরকার পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানোর জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ঘোষণা করবেন, রাজ্য সরকারগুলোর সাথে যৌথভাবে নির্দিষ্ট সময়সীমা ধরে এই শ্রমিকদের ধাপে ধাপে বাড়ি ফেরানোর জন্য স্পেশাল ট্রেন এবং বাসের ব্যবস্থা করবেন, এবং যতদিন না সে ব্যবস্থা হচ্ছে, ততদিন শ্রমিকদের খাদ্য, স্বাস্থ্যকর বাসস্থান এবং চিকিৎসার সম্পূর্ণ দায়িত্ব নেবেন" 

    এ ক ম ত।  সম্ভবত  প্রশ্নটি সরকারের সক্ষমতা নিয়ে নয়,  সদিচ্ছা ও পরিকল্পনা নিয়ে। 

    এপারেও পরিযায়ী শ্রমিক সমস্যা নিয়ে তামাশা কম হয়নি।

    লক ডাউনের ভেতর  গণ পরিবহন  বন্ধ রেখে গার্মেন্টস কারখানাগুলো খোলা রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়।  জীবিকার তাগিদে হাজার হাজার শ্রমিক শত শত মাইল পথ হেঁটে ঢাকার  উদ্দেশ্য রওনা দেন।  কিসের সামাজিক দূরত্ব? কিসের বাসায় থাকুন প্রচার? 

    চাকরি বাঁচাতে  গাদা গাদি করে নারী পুরুষ শ্রমিকরা দলে দলে হেঁটেই ঢাকা  ফিরছেন,  মহাসড়কে, ফেরিতে তাদের উপচে পড়া ভীড়,  স্যোশাল মিডিয়া আর মূলধারার মিডিয়ার এমন খবরের পর নড়েচড়ে বসেন সবাই। 

    তড়িঘড়ি করে সব কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। মালিক পক্ষ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়,  শ্রমিকরা যথা সময়েই তাদের মার্চ মাসের বেতন  পাবেন। ওদিকে পুলিশ দিয়ে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়ক খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ফেরার পথে গণপরিবহন না পেয়ে শ্রমিকরা পড়েন একই ভোগান্তিতে। 

    যে গার্মেন্টস থেকে বিপুল রাজস্ব আয় হয়, তাদের শ্রমিকদের আর কতটা বার বার ভুগতে  হবে কে জানে? 

    দেখুন,  বিবিসি বাংলার খবর : 

       https://www-bbc-com.cdn.ampproject.org/v/s/www.bbc.com/bengali/amp/news-52175294?amp_js_v=a3&amp_gsa=1&usqp=mq331AQFKAGwASA%3D#aoh=15869140308818&referrer=https%3A%2F%2Fwww.google.com&amp_tf=From%20%251%24s&ampshare=https%3A%2F%2Fwww.bbc.com%2Fbengali%2Fnews-52175294                   

  • বিপ্লব রহমান | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ০৮:১০92337
  • পুনশ্চঃ গুরুচণ্ডালীর অনলাইন আলোচনাটি সমৃদ্ধশালী।  এ রকম আরও আলোচনা হোক।     

  • হখগ | 172.69.135.153 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ০৯:০১92340
  • আলোচনা টি র জন্য ধন্যবাদ। অসম্ভব সিনিকাল বদমাইশ এর চাষ সরকার, এবং হৃদয়হীন প্রশাসনিক কর্মঢারি তে ভর্তি দেশ।
  • রৌহিন | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১০:১৮92342
  • এরা থাকলেও সমস্যা, হাঁটলেও সমস্যা, পৌঁছে গেলেও সমস্যা - মধ্যবিত্ত প্রাণটি যায় বুঝি এবার।

    নন্দলালের কথা মনে পড়ে যায়
  • dc | 108.162.215.123 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫৯92343
  • যেটা শুরুতেই করা উচিত ছিল, সেটা করা হয়নি। একেবারে প্রথমেই সরকারের মাথাদের শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে কিছু বলা উচিত ছিল, যে সরকার আপনাদের সাথে আছে, আপনাদের কথা সবার আগে ভাবা হচ্ছে। একই সাথে, সমস্ত স্কুলগুলোকে শেল্টার বানানো উচিত ছিল। খাবারে প্যাকেট বিলি করার ব্যবস্থা করা উচিত ছিল। এগুলোর জন্য কিন্তু তেমন কোন টাকাও লাগে না, বড়জোর হয়তো একশো কোটি টাকা মাসে, যেটা কিছুই না। খাবার আর থাকার ব্যবস্থা করতে পারলেই এই শোচনীয় অবস্থা অনেকটা এড়ানো যেত, শ্রমিকরাও হয়তো এতোটা অনিশ্চয়তায় ভুগতেন না। মানে তারপরেও জবলসের ভয় তো থাকতোই, এই বাজারে সেটা সবাই ভয় পাচ্ছে, কিন্তু এরকম ইনহিউম্যান ব্যাপার হতো না।
  • hkg | 172.69.34.67 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১১:১৭92344
  • দেখুন দেশ কে নিয়ে ফাইজলামি কোরবেন না। উনিজি বলেছেন, সকল কেই বলেছেন, কর্মচারী দের ছাটাই করবেন না।
  • r2h | 162.158.23.52 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১১:২৩92345
  • খুব ভালো আলোচনা, এরকম আরো হোক। যাঁরা কথা বললেন, তাঁরা এবং তাঁদের মত আরো অনেক লোক যাঁরা সক্রিয় ভাবে কাজ করছেন, তাঁদের জন্যে কোন প্রশংসাই যথেষ্ট নয়।

    বিভিন্ন রাজ্যের অভিজ্ঞতা যা শুনলাম, সেগুলি আশাপ্রদ, বিপুল সংখ্যক মানুষ সহানুভূতির সঙ্গে কাজ করছেন, অসরকারী এবং সরকারীও।
    ভাটে এই জিনিসটা বলছিলাম, এখন মানুষের মধ্যে সচেতনতা, এমপ্যাথি, অধিকারবোধ ইত্যাদি কিছুটা হলেও বেশি, ৮৩এর দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি হওয়া খুব সহজ না, কিন্তু সন স্বাভাবিক রেখে দিলে এক্সপেক্টেশন হবে সবাই কাজ করবেন, এবং তারপর বিপুল সংখ্যক মানুষ অসুস্থ হলে তাঁদের দায় কেউ নেবে না।

    দিল্লিতে স্কুল গুলিতে সব কম্যুমিটি কিচেন বানিয়ে নেওয়া, কেরালার জনমুখী অবস্থান ইত্যাদি; লুরুতেও যা শুনলাম খুবই আশাপ্রদ, মুম্বাইও সিরিয়াস শুনলাম।

    এবার প্রশ্ন হল এইসব বড় শহরের খবর, ছোট ছোট গ্রামে মফস্বলে কি হচ্ছে। নির্মান শ্রমিক, বা সেদিন সুকান্ত লিখলো চাষ শেষে অবশিষ্ট ফসল কুড়োতে আসা মানুষ।

    আলোচনায় একটা গুরুতর জিনিস উঠলো, পলিসি হিসেবে নাগরিকের পরিচর্যা, ত্রাণ নয়। এইটা ভয়ানক গুরুত্ত্বপূর্ণ কথা। এইটা অনেকেই, আজকের শাইনিং জনতা অনেকাংশে বুঝছে না এবং রেকগনাইজ করছে না, যে জনগণের যত্ন নেওয়ার জন্যেই সরকার আছে; ইচ্ছে হলেই সরকারজী বাহিনী নামিয়ে কেলিয়ে দিতে পারে না। মানুষের বাড়ি ফেরার, বিক্ষুব্ধ হওয়ার, জমায়েত করার, অনিচ্ছুক হওয়ার অধিকার আছে, এবং সেগুলিকে অয়াকোমোডেট করাই সরকারের কাজ।

    আর ট্রেড ইউনিয়নের অবস্থানের কথাটা উঠলো, এটাও।

    এরকম আলোচনা আরো হোক।
  • r2h | 162.158.23.52 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১১:২৫92347
  • স্যরি, ৪৩, ৮৩ নয়।
  • শালিখ | 108.162.215.123 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১২:১১92350
  • লক ডাউন ঘোষণার সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা মনে হয় সরকারের হিসেবে ছিল না। আশ্চর্য নয়, এরা তো আর শাইনিং কিছু নয়। ডিমানির সময়েও সাধারণ মানুষের কথা এদের স্মরণে ছিল না। সেটাও আশ্চর্য নয়।
  • dc | 108.162.215.63 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১২:১৯92351
  • "মানুষের বাড়ি ফেরার, বিক্ষুব্ধ হওয়ার, জমায়েত করার, অনিচ্ছুক হওয়ার অধিকার আছে, এবং সেগুলিকে অয়াকোমোডেট করাই সরকারের কাজ"

    একেবারে একমত। যাঁরা বিক্ষোভ করছেন তাঁরা যে স্রেফ ঘরে ফিরে যাওয়ার জন্য করছে, শুধু খাবার না, নিশ্চয়তাও যে একজন মানুষের জীবনে একটা বড়ো জিনিস, সেটা অবশ্যই বোঝা উচিত।

    তবে করোনার ভয়ের একটা পজিটিভ দিকও আছে। আমি একটা আবাসনের হোয়া গ্রুপে আছি, সেখানে একদম প্রথমদিকে ঠিক হলো সেই আবাসনের যতো কর্মী আছেন, সিকিউরিটি, সাফাইকর্মী, কমন এরিয়াগুলো যাঁরা পরিষ্কার করেন, ইত্যাদি ইত্যাদি, সবার জন্য খাবারের প্যাকেট বানানো হবে। চাল ডাল তেল নুন ইত্যাদি। বাসিন্দারা হয় ক্যাশ দেবেন নাতো ব্যাংক ট্রান্সফার করবেন। তা প্রথমদিনের শেষে দেখা গেলো মোটে তিরিশ হাজার মতো জমা হয়েছে। তখন আমি হোয়াতে লিখলাম এ যা ছোঁয়াচে রোগ, এই কর্মীরা বাইরে গিয়ে যদি রোগ নিয়ে ফিরে আসেন তাহলে তো গোটা ক্যাম্পাস সিল করে দেবে! তাতে আরও প্রচুর আলোচনা হলো আর দেখা গেলো তিনদিন পর লাখ খানেকের ওপর ফান্ডে জমা পড়েছে। কাজেই সেল্ফ প্রিসার্ভেশানকেও ঠিকমতো ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায় :d
  • hkg | 172.69.33.68 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১২:৩৩92353
  • আহমেদামাদে, একতি শপিঙ্গ মল এ শোবার জায়্গা পেয়ে পরিযায়ী শ্রমিক রা বেশ সন্তুষ্ট। ঃ-)) সকালে চা পাবা যায়, বিকেলে টিপিন।

    এতো অল্পে সন্তুষ্ট আমাদের দেশের লোক, তাও আমরা কিসুই দিতে পারি না।

  • Jadu | 172.68.146.175 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১৯:২২92361
  • পরিযায়ী শ্রমিক দের মনের কথা তুলে ধরেছেন দাদা

  • hkg | 172.69.34.181 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১৯:৪৩92362
  • আমার মনে হয় দুটো কথা ক্লিয়ার করে বোলা উচিত। দুটো ই অবভিয়াস।

    এক- নেশন স্টেটে সব সময়েই অপরায়ন এর খেলা চলে এবং পেকিং অর্ডার তৈরী হয়। কেউ কোনে কোরে ইকোনোমিক মাইগ্রান্ট বেশি ঘৃন্য, কেউ মনে করে, না, তার মোধ্যে হায়ার কোয়ালিফিকেশন আর পয়সা ওয়ালা রা কম ঘৃণ্য, কেউ মনে করে পোলিটিকাল অ্যাসাইলাম সিকার রা বেশি ঘৃন্য, কখনো স্টেট তাদের পোষে ফরেন পলিসি অনুযায়ী।
    রিফিউজি সব সময়েই ঘৃণিত।
    আন্তরজাতিক ক্ষেত্রে তো এই। দেশে এটা জাত, অঞ্চল, ভাষা ইত্যাদি। এবোঙ্গ সোব সোমোয়েই ঘৃণার টার্গেট দরিদ্র অসহায় মানুষ। শিবসেনা আর আসাম এর পরে এটা আর ভারতীয় দের বোঝাতে হয় না।
    দুই - ভারতে ওয়েলফেয়ার মডেলের রিভিসন মানেই জেনে রাখবেন আসলে লোক কে বাদ দেবার কল। অসম্ভব শয়তান সরকার গুলো। এবোঙ্গ রিলিফ মডেলে মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার জাস্ট নাই। কনস্ট্রাকশন (রাস্তা বাড়ি) ওয়ার্কার দের নিয়ে কিছু ভাবনা হয়েছিলো। ১৯৯৮ এর একটি আইনে। যেটা তে ডেভেলপার কোং গুলি নাকি ফান্ড কনট্রিবিউট করবে উন্ননয়ন প্রকল্পে। তার কথা কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী বোলেওছেন অস্ট্রোনোমিকাল সব সংখ্যা। ৩৬ থেকে ৫ হাজার কোটি। তো রেজিস্তার্ড ওয়ার্কার রা কি পাচ্ছেন কোনো হিসেব কিসু নাই। শুধু বাল ঘোসোনা।
  • hkg | 172.69.34.181 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১৯:৪৪92363
  • ৫২
  • hkg | 108.162.215.37 | ১৫ এপ্রিল ২০২০ ২৩:২৩92367


  • মানেসর এর লোকজন মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার দের ধরে পিটিয়েছেন। বিহারী রা নোঙ্গরা এই ওভিযোগে।
  • অনামী কিসমত | 162.158.198.157 | ১৬ এপ্রিল ২০২০ ১০:০৫92373
  • ভিন রাজ্যের শ্রমিক মজুর এবং কারিগরদের বর্তমান রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকার কোনো গুরুত্বই দেয় না ফাঁদে পড়া সেই প্রাণীর মতো ছটফট করছে তারা যে কোন সময় মারা যেতে পারে উভয় সরকারের কবে বোধবুদ্ধি উদয় হবে সীমান্তে যারা দাঁড়িয়ে আছে তারা যদি ভারতবর্ষের রক্ষক হয় এরাও ভারতবর্ষের উৎপাদক এদের ধ্বংস ভারতবর্ষের উৎপাদক ধ্বংস হয়ে যাবে  ভারত বর্ষ ধ্বংস হয়ে যাবে যথাযথ পদ্ধতিতে এদিকে বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে আসা উচিত মনে হবে

  • Somraj Sur | ১৬ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫৩92374
  • বয়স 10 এর কম ছোট ছোট খান 40 ছেলেমেয়েদের একটা দল আজ আমায় ঘিরে ধরেছিল পাশে তাদের শুকনো শুকনো মা গুলো, বাবা গুলো হয়তো লজ্জ্যায় হয়তো ভয়ে দূরে দাঁড়িয়ে ছিল, মা দের তো ভয় লজ্জায় থাকতে নেই এদেশে যখন ওই ছোট ছোট মুখগুলোর জন্য খাবার খোঁজার দরকার হয়।

    আসলে একটা লিষ্ট পেয়েছিলাম দিল্লির সুবীর দার থেকে যে 16 টা বাঙালি পরিবার মূলত মেদিনীপুর এর মানুষ আটকে আছেন আমার বাড়ির পিছনের গ্রাম টায়, তাদের যদি আমি শুকনো খাবারের প্যাকেট বানিয়ে পৌঁছে দিতে পারি, রাজি হয়েছিলাম কিন্তু আজকের পরিস্থিতি যা দেখলাম আগে জানলে রাজি হতাম না।

    একটা বাচ্চা মেয়ে জানেন আমার কাছে এসে নিজের ওড়না পেতে বললো " আমাকেও একটু কিছু দাও, আমার নাম লিষ্টে তো নেই তাই অত কিছু চাই না একমুঠো চাল দিলেই হবে ".

    পারলাম না দিতে জানেন, মাত্র 16 টা পরিবার যাদের একেকটি পরিবারে ৩ বা ৪ বা ৬ জন করে আছেন, কেউ ড্রাইভার কেউ জুতো সেলাই করেন কেউ লোকাল ফ্যাক্টরি তে দিন মজুর আবার কেউ ভ্যান চালান। এদের প্যাকেট থেকে খুলে কি করে দেব আর দিলে এদের চলবে কি করে জানিনা তাই না করে দিলাম জানেন ওই বাচ্চাটাকে।

    অমৃতা কেঁদে ফেলেছিল আমায় বারবার বলছিল দাও না গো একটু দাও, কিন্তু যাদের দিতে গেছিলাম তাদের বাড়িতে গিয়ে দেখলাম ওরকম ই ছোট ছোট ছেলেমেয়ে সবার বাড়িতে আছে, খুব খুশি আজ গরম ভাত খাবে রাতে, দুপুরের শুকনো ঠান্ডা ভাত আর ডাল এর জন্য ওদের মা রাও লাইনে দাঁড়াচ্ছে সকাল 9 টা থেকে।

    জানিনা কি হতে চলেছে, এদিকে সরকার রেশন কম দিয়ে রোজ খাবার দিচ্ছে, ডাল আর ভাত, লাইন পড়ছে 400 বা 600 জনের, হাতে কৌটো বা বাটি, কোলে বাচ্চা, রাস্তায় বসে আছে, শুধু খাওয়ার জন্য, শয়ে শয়ে, আসলে আমার বাড়ির পিছনের অঞ্চল টা ফ্যাক্টরি এরিয়া, বাচ্চাগুলো রুগ্ণ, মা গুলো রোগা শুকনো, অন্তত 40 টার বেশি কোলের বাচ্চা আন্দাজ করলাম, জানিনা মা এর বুকের দুধ কতটা পাচ্ছে, বেবি ফুড কেনার সামর্থ নেই আর এখন কলকাতা জানিনা কেন দিল্লি তে সব কিছুর বেশি দাম নিচ্ছে।

    শুরুটা এভাবে হয়নি, লকডাউন এর প্রথম কয়েকদিন এলাকার লোকেরা আলু চাল আটা বিলি করছিল, কিন্তু 10 বা 12 দিন পর আর সেটা চললো না, মানুষ হুজুগে মেতে উঠে কিন্তু অল্পেই ক্লান্ত হয়ে যায়, খোঁজে নতুন হুজুগ।

    রেশন দোকান সপ্তাহে তিন দিন খুলছে, শয়ে শয়ে মানুষ দাঁড়িয়ে থাকছে, তাও কিছু সাহারা হচ্ছে অস্বীকার করব না, কিন্তু কতটুকুই বা, আর দিল্লির 80% বাসিন্দা ভিন রাজ্যের, তার 90% এর রেশন কার্ড নেই, টেম্পোরারি কুপন দিল্লি সরকার অনলাইনে দেবার দাবী করেছে কিন্তু সাইট টা যে কোন সময় অফ হয়ে থাকে, কানেকশন নেই।

    শুরুতে মাত্র দুদিন জনা 50 এক কে দুধ দেওয়া গেছিল, এখন ও রাস্তায় দেখতে পেলে মিষ্টি করে হাসে , বুঝতে পারি ওদের কষ্ট টা, সকাল 9 টা থেকে দুপুরের খাবারের লাইন পরে, আবার বিকেল থেকে রাতের।

    তবু খেতে পাচ্ছে, কথা বললে বলছে রাজস্থানের বা ঝাড়খণ্ড বা যে যেই রাজ্যের, গ্রামে থাকলে তো খেতেও পেতাম না।

    এরা কিন্তু কেউ ভিখিরি নন বিশ্বাস করুন, বাচ্চাগুলো কিন্তু একবার ও হাত পাতেনি শুধু করুণ চোখে তাকিয়ে থাকে আর বাবা মা গুলো অল্প করে হাসে।

    আসলে দিল্লি র গ্রাম গুলো আমাদের পরিচিত গ্রামের মতন নয়, দিল্লি রাজ্যে মোট 165 টার মতন গ্রাম আছে, সেখানেই থাকে মূলত ভিন রাজ্যের খেটে খাওয়া গরিব মানুষ, বস্তি ও আছে, তবে সেগুলো মূলত 3 বা 4 তালা বিল্ডিং, এক একটা ফ্লোরে 4 বা 5 টা করে ঘর, একেকটা ঘরে একেকটা পরিবার, ঘরেই রান্না, ফ্লোরে একটা করে কমন বাথরুম পায়খানা, আর যেহেতু শহরে ফ্যাক্টরি বানানো নিষেধ তাই গ্রাম গুলোর জোট বাড়ি আছে তার 70% ই ফ্যাক্টরি, ছোট ছোট ইউনিট, ফ্যানের কয়েল, পাম্পের কয়েল, ফুড প্রসেস মেশিন, আলমারি বা ফার্নিচার বনছে, প্লাস্টিকের জিনিস এসব ই মূলত।

    লোকগুলো র মাইনা রোজের হিসেবে, আর এখন ফ্যাক্টরি বন্ধ। ভ্যানে করে যারা সবজি বেচত তারাও চেষ্টা করছে পুলিশের লাঠি উপেক্ষা করে ব্যবসা চালানোর।

    যাও বা যেন তেন করে খাবার যোগার হচ্ছে মূল সমস্যা টা হল মহিলাদের, হাইজিনিক পরিস্থিতি নেই, স্যানিটারি ন্যাপকিন নেই, কোলের বাচ্চাগুলো র খাবারের কোন ঠিক ঠিকানা নেই।

    লাইন প্রতিদিন বাড়ছে জানেন আর প্রতিদিন বাড়ছে খাবার শেষ হয়ে যাবার পরে খালি বাটি হাতে করে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের সংখ্যা।

    তাই একটা পরিকল্পনা করেছি, নিচে দিলাম।

    দিনে 1500 টাকায় 150 থেকে 180 জন কে একবেলা খাওয়ানো সম্ভব।

    মূলত যারা লাইনে দাঁড়িয়ে ও খেতে পাচ্ছেন না তাদের জন্য।

    কয়েকজন বলেছেন দেবেন কিন্তু যদি 3 তারিখ মানে 17 বা 18দিন রোজ চালাতে পারলেই শুরু করবো নয়তো নয়।

    25 কিলো খিচুড়ি বানাবো রোজ সাথে 2 কিলো আলু আর 2 বা 3 কিলো সব্জী দেব, প্রায় 30 কিলো হবে, 180 থেকে 200 লোক পাবে অনায়াসে।

    কে কে পাশে থাকতে চান জানাবেন, খরচের রিসিট পাঠিয়ে দেব।

    গুগল পে 7584078270 Amrita Biswas আমার স্ত্রী।

    আমার ফোন নাম্বার 8420640528

    নীচে মিলাপ এর ডিটেল দিলাম।

    *Fight against poverty due to Corona Lockdown*

    Delhi Govt arranged ration for card holders and arranged 2 time meal ( Rice and Dal) from schools and community centers across Delhi, but in Delhi more then 70% citizens from other states and mostly migrant labours, and the line to get food is getting longer day by day. And we saw after food get finished each and everyday a lot of people going home with empty bowl. We need at least 2500rs for each village in Delhi (165 villages approx) per day twice to feed at least 200 people.

    Read more - https://milaap.org/fundraisers/support-amrita-biswas?utm_source=whatsapp&utm_medium=fundraisers-title

    For UPI payment: rzpy.givetomlpamritab0001@hdfcbank https://milaap.org/fundraisers/support-amrita-biswas/upi_deeplink (You can send money to this ID using BHIM, PhonePe or any UPI app)

    You can also do a bank transfer to the below mentioned account:

    Account number: 2223330022450945

    Account name: Amrita Biswas

    IFSC code: RATN0VAAPI
  • $%^&* | 162.158.166.56 | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ২২:৪৯92676
  • https://www.bengalinfo.com/newsdetail.php?newsid=10551

    "লকডাউনের মাঝে দেশ জুড়ে মোট ১১ হাজার ১৫৯ জন পরিযায়ী শ্রমিকের উপর করা একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ওই শ্রমিকদের ৯৬ শতাংশই ৮ থেকে ১৩ এপ্রিল— এই পাঁচ দিন সরকারের কাছ থেকে কোনও রেশন পাননি। ২৫ মার্চ দেশ জুড়ে লকডাউন শুরু হওয়ার পর ওই শ্রমিকদের ৯০ শতাংশের বেশি মজুরি পাননি মালিকপক্ষের কাছ থেকে। ফলে ২৭ মার্চ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত অন্তত ৭০ শতাংশের হাতে ছিল মাত্র ২০০ টাকা, সেটাই একমাত্র ভরসা।

    ‘দ্য হিন্দু’ সংবাদমাধ্যমের করা ওই সমীক্ষায় ভিন্‌ রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের দৈন্যদশাটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। প্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে শুরু করে রেশন বা গণবণ্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ, তৈরি করা খাবার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অথবা অর্থকরী সাহায্য— কোনও কিছুই জোটেনি তাঁদের। ওই সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে— গোটা দেশের মধ্যে সবচেয়ে দুর্দশায় রয়েছেন উত্তরপ্রদেশে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকেরা।"
  • সাহায্য চাই | 2402:3a80:a6a:7e04:0:2e:d425:f301 | ৩১ মে ২০২০ ১৮:২৮93851
  • কাজের জন্য পুণেতে এসেছিলাম আমরা বেশ কয়েক জন। কিন্তু এমন পরিস্থিতির শিকার হব স্বপ্নেও ভাবিনি। প্রশাসনের নির্দেশ মেনে এখানকার মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও হারিয়ে ফুটপাতে দিন কাটছে আমাদের। দুর্গাপুর ও আশেপাশের এলাকা থেকে ন’জন আছি আমরা। রয়েছেন বাঁকুড়ার তিন জনও। সব মিলিয়ে পশ্চিমবঙ্গের কয়েকশো মানুষ এখানে আটকে আছি এ ভাবে।

    বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনার জন্য মহারাষ্ট্র সরকার আমাদের সকলকে বাড়ি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। কোথায় কখন যেতে হবে বা কী করতে হবে তা আমাদের জানানো হয়।

    তালেগাঁও থানায় যাওয়ার জন্য গত ২৮ মে স্থানীয় প্রশাসন থেকে জানানো হয় আমাদের। সেই সঙ্গে বলা হয়, আমরা যেন সকাল ৬টার মধ্যে থানায় হাজির হই। নির্ধারিত সময়েই আমরা সকলে তালেগাঁও থানায় পৌঁছই। সেখান থেকে আমাদের অনুমতিপত্র দেওয়া হয়। তার পর সেখান থেকে বাসে করে পুণে স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। অনেক আশার আলো দেখেছিলাম, এ বার হয়তো বাড়ি ফিরতে পারব। স্টেশনে ৬ ঘণ্টা ঠায় দাঁড়িয়ে ছিলাম ট্রেন ধরার জন্য। কিন্তু উঠতে পারিনি। হতোদ্যম হয়ে ফের বাসে করে তালেগাঁও থানায় ফিরে আসতে হয়েছিল আমাদের। কোনও উপায় না পেয়ে যে এলাকায় থাকি সেখানেই রওনা হলাম।

    এখানেও বিপত্তি। আমাদের ঢুকতে দেখেই পাড়ার লোকেরা প্রায় রে রে করে তেড়ে আসেন। আমাদের তাঁরা বলেন, ‘পাড়ায় ঢুকতে দেওয়া যাবে না।’ সে সময় কী করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। সব যেন তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছিল। শেষমেশ পুলিশের দ্বারস্থ হই আমরা। সব ঘটনা খুলে বলি তাদের। কিন্তু পুলিশ এ ব্যাপারে কোনও রকম সহযোগিতাই করেনি। থানা থেকে ফের পাড়ায় ফিরে আসি। এ বার স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে কাকুতি-মিনতি করে, প্রায় হাত-পা ধরে থাকতে দেওয়ার জন্য রাজি করাই। কিন্তু পাড়া-পড়শিরা হুমকির সুরে জানিয়ে দেন, দ্বিতীয় বার এ রকম ঘটনা ঘটলে পাড়ায় ঢুকতে দেওয়া হবে না।

    অপেক্ষায় ছিলাম কবে আবার ডাক পড়বে! শনিবার (৩০/০৫/২০২০) আবার থানা থেকে ডাক পড়ল। এ বার আর তালেগাঁও নয়, এ বার যেতে বলা হল বদগাঁও থানায়। এবং সেই একই সময়ের মধ্যে। অর্থাত্ সকাল ৬টায়। এ বারও নির্ধারিত সময়ে সবাই হাজির হয়েছিলাম থানায়। এ বারও প্রত্যেককে অনুমতিপত্র হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়। ফের বাসে চেপে পুণে স্টেশনে পৌঁছই। কিন্তু এ বার যে আরও হয়রানি অপেক্ষা করছে সেটা ঘুণাক্ষরেও টের পাইনি। আগের বার ৬ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়াতে হয়েছিল ট্রেন ধরার জন্য। এ বার সেই অপেক্ষার সময় ছাপিয়ে ১০ ঘণ্টা হয়ে গেল। কিন্তু এ বারও ট্রেন ধরতে পারলাম না। আমরা যখন হতাশ হয়ে স্টেশনের সামনে অপেক্ষা করছিলাম, ঠিক তখনই পুলিশ এসে আমাদের উপর লাঠিচার্জ করা শুরু করল। বলা হল, স্টেশনের সামনে দাঁড়ানো যাবে না।

    এ দিকে পাড়ায় ফেরারও আর উপায় নেই। কারণ তাঁরা আগে থেকেই হুমকি দিয়ে রেখেছিলেন, দ্বিতীয় বার এমন ঘটনা ঘটলে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না।

    স্টেশনের সামনেও অপেক্ষা করতে দেওয়া হচ্ছে না, আবার পাড়াতেও ফিরতে পারছি না। এ যেন মরার উপর খাঁড়ার ঘা! কোনও উপায় না পেয়ে আমরা রাতভর ফুটপাতেই শুয়ে কাটাচ্ছি। কিন্তু এ ভাবে কত দিন চলবে? কবে বাড়ি ফিরতে পারব তাও জানি না। আমাদের খুবই অসহায় লাগছে।

    বিপ্লব সাহা, গৌরবাজার, পশ্চিম বর্ধমান

    ফোন- ৭৫৫৯২৭০৮৬৪

    কেউ কি আছেন যিনি পুনে তে থাকে?? অথবা এরকম কোন বাঙালিদের সংগঠন যাদের পুনেতে সংগঠন আছে? দয়া করে এদের পাশে দাঁড়ান। এরা অবর্ণনীয় অবস্তার মধ্যে আছে। সকল বাঙালিকে অনুরোধ এদের পাশে দাঁড়ান। রাজ্য সরকারকে অনুরোধ এদের দেখুন।
  • Pinaki | 188.148.43.169 | ৩১ মে ২০২০ ২৩:৫৬93855
  • এটা মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার্স সলিডারিটি নামের একটা সংগঠনের ফোন নম্বর। ওদের ফোন করে দেখতে পারেন।
    +91 94748 6673
  • Pinaki | 188.148.43.169 | ০১ জুন ২০২০ ০০:০০93856
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন