এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • গান্ধী যখন মহাত্মা

    দীপ্তেন লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ৩১ মে ২০০৯ | ৯৯২ বার পঠিত
  • "গান্ধী যখন মহাত্মা" লেখক শাহিদ আমিন। অনুবাদ করেছেন রুদ্রাংশু মুখোপাধ্যায় ও রুশতী সেন।

    প্রায় ২১ পাতার এই প্রবন্ধটির কিছু অংশ আমি সরাসরি তুলে দিচ্ছি, যথাসম্ভব নিজের মতামত না লিখে। খুব ভালো হয় কল্লোল যদি পুরো প্রবন্ধেরই একটা লিংক দিয়ে দেয়।

    ১৯২১ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী গান্ধী একদিনের জন্য গোরখপুর আসেন। সাধারণ মানুষের কাছে তার আগমন এক প্রচন্ড উন্মাদনা ও গণরূপকথার সৃষ্টি করেছিলো। দুটি স্থানীয় পত্রিকা বিশেষ ভাবে সেই গুজবগুলিকে ছেপে আরো সম্প্রচারে সাহায্য করেছিলো।

    সেই মিথের ইতিহাস লিখেছেন প্রবন্ধকার। এই মিথগুলি প্রকাশিত হয়েছিলো ঐ ১৯২১এর ফেব্রুয়ারী আর মে মাস - মানে চার মাসের মধ্যেই,যদিও জনমানসে টিঁকে ছিলো আরো কিছুদিন।
    শাহিদ আমিন এরপর এই গুজবগুলির শ্রেনী বিন্যাস করেছেন এইভাবে :
    "কাঠামো আর ধারাবাহিকতার বিচারে কাহিনীসমুহ প্রায় একই রকম। চারটি ভাগে এ ধরনের গল্পসমুহের আলোচনা করা যায় (ক) মহাত্মার শক্তি পরীক্ষা
    (খ) মহাত্মার বিরুদ্ধাচরণ
    (গ) গান্ধীবাদী মন্ত্রের বিরোধিতা,বিশেষত: খাওয়াদাওয়া, মদ্যপান আর ধুমপান সংক্রান্ত ব্যাপারে এবং
    (ঘ) বরপ্রাপ্তি,অলৌকিক ক্রিয়াকলাপের ফলস্বরুপ হারানো জিনিস ফিরে পাওয়া,বৃক্ষ বা কূপের প্রাণলাভ।"
    শাহিদ উল্লেখ করেছেন ১৯২১এর জানুয়ারীতে আজ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি গল্পের কথা "স্বপ্নে মহাত্মা গান্ধী;উলঙ্গ ইংরেজদের পলায়ন।" (মুশকিল হলো অনুবাদকেরা এটিকে একবার নিবন্ধ আর আরেকবার গল্প বলে লিখেছেন,আমি ধরে নিচ্ছি এটি গল্পই ছিলো)। মহাত্মাগান্ধীর অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার রূপকথার সেটিই বোধহয় বীজ, পরের চারমাসে যে মিথিকরণ দাবানলের মতন ছড়িয়ে পরবে কিছু পত্রিকার সৌজন্যে।

    নিষ্ঠাভরে প্রকাশিত হতো সাপ্তাহিক পত্রিকাতে ঐ অতিপ্রাকৃত অলৌকিক গল্পগুলি। শাহিদ এইরকম চল্লিশটি গল্পের যথাযথ উল্লেখ করেছেন। আমি তার কয়েকটি (প্রতিটি শ্রেনীর অন্তত: একটি উদাহরণ দিয়ে)কপি করে দিচ্ছি :

    ক ১ : বসতি জেলার মনসুরগঞ্জ থানার সিকান্দর শাহ ১৫ ফেব্রুয়ারী বললে মহাত্মাজিতে তার বিশ্বাস আসবে,যদি তার কারখানার আখের রস ভরা কড়াই দু ভাগে ভাগ হয়ে যায়। কড়াইটি ঠিক মাঝখান দিয়ে ভাগ হয়ে গেলো।
    ক ২ : ফেব্রুয়ারির ১৮ তারিখ,বসন্তপুরের এক কাহার মহাত্মাজিকে সাচ্চা মানবে বলেছিলো,একমাত্র যদি তার বাড়ীর চাল উপরে উঠে যায়। লোকটার বাড়ির চাল দেয়াল ছেড়ে একহাত উপরে চলে গেলো। আবার তা স্বস্থানে ফিরে এলো তখনই,কাহার যখন মহাত্মাকে মেনে নিয়ে কেঁদে উঠলো।

    খ ১ : বসতি জেলার দামোদর পান্ডে জানায়,দুমারিয়া মৌজায় গান্ধীকে গালাগালি দেওয়ার ফলে এক ব্যাক্তির চোখের পাতা জুড়ে গেছে

    গ ১ : দেওরিয়া থেকে বিশেষ প্রতিনিধি জানালেন, উকিল বাবু ভগবান প্রসাদের অদ্ভুত পরিস্থিতি। তার বাড়ীর চারদিকে বিষ্ঠা,বাড়ির একটি মুর্তি,যা রাখা থাকতো ট্রাংকে, হঠাৎ পরে গেছে বাড়ীর ছাদ থেকে। ভদ্রলোক বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার পরেও, চারপাশের সেই বিকট অবস্থা বদলায় না। শহরের অশিক্ষিত মানুষ বলে,উকিলসাহেব অসহযোগ নিয়ে আলোচনারত এক ব্যক্তির সংগে তর্ক করছেন, তাই এই দুরবস্থা।

    ঘ ১ : ভাগলপুরের দেবকলি মৌজার পন্ডিত জীবনানন্দ পাঠক লেখেন, ছ মাস পুর্বে এক মুসলমানের পাত্র কূপে পরে গিয়েছিলো। মহাত্মাজির কাছে মানত করবার পর পাত্রটি আপনিই আবার উঠে আসে।

    কেনো ছাপা হতো এইসব অলৌকিক "গুজবের প্রতিবেদন"। শাহিদ আমিন লিখেছেন " স্থানীয় জাতীয়তাবাদী সাপ্তাহিকে এসব গুজবের প্রতিবেদন কি একটা স্পষ্ট ইংগিত করে না যে কিছু গোষ্ঠী কায়েমি স্বার্থসিদ্ধির তাগিদে গুজবগুলি ছড়িয়েছিলো? "গুজব এমনই এক মৌখিক ভাষা, যার স্রষ্টার নাগাল পাওয়া ভার। ছাপার অক্ষরে তার কার্যকারিতা বাড়ে। '

    উল্লেখ করলেন "ফরাসি বিপ্লবকালে গ্রামে আতংকের বিশ্লেষণে ঐতিহাসিক লেবেফ্র দেখিয়েছেন, গুজবকে ছাপার অক্ষরে প্রকাশ করে সাংবাদিকেরা কি ভাবে তাতে জুড়ে দিতেন নতুন জোর।'

    আর স্থানীয় নেতাদের প্রতিক্রিয়া? "কংগ্রেসের সভাপতি সুবহানুল্লহ ১৯২২ সালে স্টেশন কোর্টে স্বীকার করেন যে জনগণকে গুজবে বিশ্বাস না করতে কংগ্রেস বা খিলাফৎএর পক্ষ থেকে কোনোও প্রচেষ্টাই ছিলো না।' কারণটাও সহজবোধ্য। "স্বদেশ পবিত্রতার দোহাই দিয়ে গুজব ছেপে চলে "ভক্তদের বিশ্বাস' শিরোনামে।' তবে যখন পায়োনিয়র এই এই গুজবগুলিকে আক্রমণ করতো তখন ঐ পত্রিকাদুটি "নিজেদের তরফে গুজব ছাপার সাফাই গাইতো।' ... "তবে গুজব যখন বিপজ্জনক কোনো ধারণা প্ররোচক যেমন জমিদারিপ্রথা বিলোপ,খাজনা কমানো,বাজারে নায্যমুল্য প্রতিষ্ঠা, তখনই আবার স্বদেশ পত্রিকা গুজবের বিরোধী ভুমিকায় চলে যায়।

    শাহিদ আমিন কিন্তু বিস্তৃত ভাবে আলোচনা করেছেন কেনো কৃষকশ্রেনী এইসব মিথের প্রচারক/বিশ্বাসী হয়ে পরলেন। প্রায় সব কটি গল্পের সমাজতাত্ত্বিক ব্যাখ্যা করে দেখিয়েছেন কৃষক শ্রেনীর কাছে কতোটা জরুরী ছিলো এইসব গল্পকথার। যেমন " গোরখপুরের শ্রোতৃবৃন্দকে গান্ধী মাছ মাংস পরিত্যাগ করতে বলেন নি। অথচ কিছু আখ্যানে গান্ধীর ভাবরূপ এবং প্রতাপ কাহিনীর মোড় ঘুড়িয়ে দেয়,ঘটনা পরম্পরায় বৃহত্তর অর্থসমূহ প্রাধান্য পেয়ে যায়। " আমি মাছ মাংস খাব, ধুমপান করবো, গাঁজা তাড়ি মদ খাব,দেখি তোমার মহাত্মাজি কি করতে পারে?' গান্ধীর প্রতি এই অবজ্ঞাপুর্ণ বিরোধী মন্তব্যই গুজবের জন্ম ও প্রচলনে জরুরী।'

    এই মিথিকরণের এক অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হলো গান্ধীজির গোরখপুর আগমনের একবছর পর চৈরিচৌরার থানা আক্রমণে। তার আগে থেকেই কিন্তু জমিদারশ্রেনী প্রমাদ গুণছেন। "হাইকোর্টের জজেরা লক্ষ করেছেন যে স্থানীয় কৃষক স্বরাজকে মিলিয়েছিলো সেই আদর্শ স্বপ্নযুগে,যখন খাজনা নেওয়া হবে কম টাকায়। কি মাঠ,কি ঢেঁকিশাল থেকে নেওয়া শস্যে,কৃষক জমি রাখতে পারবে নামমাত্র খাজনায়। আদালতে বিচারের সময় কংগ্রেস ও খিলাফৎএর নেতারা বারবার বলেন যে এমন কোনো ধারণা তারা গ্রামে প্রচার করেন নি।

    জমিদারদের অনুগামী জ্ঞানশক্তি পত্রিকা এসব ঘটনার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে ,তাদের ভাষায় এগুলি অশুভ ইংগিত।
    "..... এখন স্বরাজ এসে গেছে । বিঘা প্রতি চার থেকে আট আনার বেশী খাজনা দেওয়া হবে না,এমন ঘোষনাও কানে আসে। এসব গুজব জমিদার আর কৃষকের মধ্যে সংঘাতের প্রতীক। চাষি আর জমিদারের কথা মানতে বা তার কাজ করতে রাজী নয়। এর প্রতিটিই দেশের পক্ষে অশুভ ইংগিত।'
    এইসব গুজব ছড়ানোর গুরু দায়িত্ব নিয়েছিলেন যেসব এলিটেরা তারাও কি সত্যি ই বিশ্বাস করতেন? এইসব রূপকথায়? না কি শুধু ছাপিয়েই তাদের দায় শেষ বলে দিতেন? বিশ্বাস অবিশ্বাস আপনা আপনা?
    দু:খের বিষয় শাহিদ এই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু লেখেন নি। ইংগিত দিয়েছেন "সমবেতভাবে গান্ধীদর্শন, নিজেদের ভাগ্যমান মনে করা,আর এই স্বর্গসুখের আস্বাদ নিয়ে নিষ্ক্রিয় ,নিপীড়িত জীবনে ফিরে যাওয়া - এই তাদের কর্ত্তব্য। সাধারণ মানুষ এটাই কেবল জানবে যে মহাত্মা গোরখপুরে আসছেন শুধুমাত্র তাদের দর্শন দিতে। স্বরাজ আন্দোলনের আহ্বান তারা নিজেদের ভিতর অনুভব করবে,এটা আদৌ প্রত্যাশিত ছিলো না। গ্রামে গ্রামে স্বরাজের শংখ বাজাবে এলিটেরা। গোরখপুরের নিপীড়িত ভাইদের আন্দোলন হবে গান্ধীর এলিট অনুগামীদের প্রেরণা নির্ভর।"

    প্রায় নব্বই বছর পরেও এই আজকের হিস্টিরিয়াগ্রস্থ পার্টিজান রাজনীতিতে কিন্তু এখনো স্বচ্ছন্দে বিরাজমান এই এই অত্যাশ্চর্য্য মিথিকরণের খেলা। না কি এ সেই ট্র্যাডিশনের সচলায়তন?

    মে ৩১, ২০০৯

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ৩১ মে ২০০৯ | ৯৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ? | 182.76.110.171 | ০৭ জুলাই ২০২০ ১৬:২০94978
  • এটা কেউ পড়েছে?

  • r2h | 2405:201:8805:37c0:84fb:5646:bceb:74f | ০৭ জুলাই ২০২০ ১৬:২৭94980
  • আমার মনে হয় পুরনো অনেক টইয়ের কমেন্ট উড়ে গেছে, এসব টইয়ে একটাও মন্তব্য নেই - এটা ঠিক হজম হয় না।
    এটা নাহয় শুকনো বিষয়, ডিডিদার লেখা ডিমকথা টইয়ে কোন মন্তব্য নেই, এ হয় নাকি?
  • হুম | 182.76.110.171 | ০৭ জুলাই ২০২০ ১৬:৫৮94982
  • তখন বুলবুলভাজায় কমেন্ট করার অপশন থাকত না।

  • r2h | 2405:201:8805:37c0:8d1c:7b5d:bb1f:23cb | ০৭ জুলাই ২০২০ ১৭:২০94983
  • ও আচ্ছা তাই তো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন