এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • গুরুচন্ডা৯ -- কিছু কথা, কিছু আলোচনা

    ঈশান লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৬ মে ২০১৬ | ১৫২৩২ বার পঠিত
  • গুরু, শুরুর দিন থেকে ধরলে বছর বারো বছর মত হল। অনেক রাস্তা টাস্তা হাঁটা হয়েছে, আমরা একই সঙ্গে নেটে এবং প্রকাশনা জগতে পা ফেলেছি। এখন আর শুরুর দিকের টলমল নেই, নেট এবং প্রকাশনায় গুরুর মোটামুটি একটা ব্র‌্যান্ড ভ্যালু হয়েছে। খুব বড়ো কিছু না, আবার খুব ছোটোও কিছু না। গুরুর পক্ষ থেকে ভবিষ্যতের কিছু পরিকল্পনা আছে, সেটা জানানোর, এবং আলোচনায় ফেলার জন্যই এই পোস্ট। অনেক গুলো কথা একসঙ্গে বলা হয়েছে, একটু ধৈর্য্য ধরে জনতা যদি পড়েন তো বাধিত হব। এছাড়াও খুব তাড়াতাড়ি করে লিখছি, কিছু ভুলভ্রান্তি অনবধানে হয়ে যেতে পারে, সে জন্য আগাম মার্জনা।
    প্রথমে গুরু কিভাবে বই ছাপে, এবং কেন ছাপে, সে নিয়ে দুই লাইন। প্রথম থেকেই আমাদের বই করার উদ্দেশ্যটা ছিল, সস্তা এবং পুষ্টিকর, যে কারণে চটি বই নামক ধারণাটির জন্ম। চটি নামটা একদম ইচ্ছাকৃতভাবেই দেওয়া হয়েছিল। চটি মানে স্রেফ সরু না, ‘চটি’ বলতেই বাঙালির অবচেতনে একটা বটতলার অনুষঙ্গ চলে আসে। ছাপা ও বাঁধাই সহ সেই অনুষঙ্গটা খুঁচিয়ে তোলার জন্যই বইয়ের নাম চটি। সচেতনভাবেই। বস্তুত মলয় রায়চৌধুরির একটা বইয়ের ভূমিকায় এরকম লেখাও হয়েছিল, ‘লেখক চেয়েছিলেন একটি বটতলার বই, আমরা ছেপেছি চটি’। বলাবাহুল্য উদ্ধৃতিটা হুবহু না, এখন আর খুঁজে বার করে দেখতে ইচ্ছে করছেনা, কিন্তু বিষয়টা এটাই। পুষ্টিকর জিনিস ছাপব, পাঠক লুফে নেবে, কিন্তু দামেও বেশি হবেনা, এই ছিল লক্ষ্য। লক্ষ্যটা এক অর্থে খানিকটা রাজনৈতিকও। একদিকে বাংলা ভাষার কোনো পাঠক নেই, কেউ পড়েনা, এই অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে আমরা শুনে আসছি। অন্যদিকে বইয়ের দাম অসম্ভব রকম বেড়ে চলেছে। দুটো একসঙ্গে হওয়া মুশকিল। বই লোকে না পড়লে বেশি দামী বই আরোই পড়বেনা। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে এটা ঘটে চলেছে। কারণ, প্রকাশকের দিকের লক্ষ্যটা থাকছে, যেহেতু পাঠকসংখ্যা কম, তাই কোনোক্রমে তিরিশ (বা চল্লিশ বা একশ)টা বই বেচেই যেন প্রফিট করে নেওয়া যায়। অতএব দাম হু হু বাড়ছে। এবং বালবাহুল্য পাঠক সংখ্যাও কমে আসছে। বলাবাহুল্য এটা একটা স্বল্পমেয়াদি লাভের আত্মঘাতী ধারণা। শর্টকাটের ধারণা। সেটার বিশদে পরে আসছি। কিন্তু এই জায়গা থেকে আমাদের একটা স্টেটমেন্ট দেবার ছিল। যার মূল পয়েন্ট দুটোঃ ১)বইয়ের পাঠক এখনও আছে। ২)কম দামে বই করা যায়। লোকে কেনে। পাঠক সংখ্যা তাতে কমে না, বাড়ে। কারণ লোকে কাগজের কোয়ালিটি পড়েনা, বই পড়ে। বাঁধাই ধুয়ে জল খায়না, ছাপা অক্ষর পড়ে।
    তা, এই স্টেটমেন্টটা আমরা রেখেছি। তাতে নানারকম সমস্যা হয়েছে। অন্তত একটি বড়ো পুস্তক চেন, আমদের বই রাখেননি। কারণ, একটা বইয়ের দাম যদি মিনিমাম তিনশো (বা চারশো ব পাঁচশো) টাকা না হয়, তাহলে তাঁদের প্রফিট মার্জিন বিশেষ থাকেনা। লার্জ স্কেলে অল্প প্রফিটে জিনিসপত্র বেচলে কেন শেষপর্যন্ত বেশি প্রফিট হবেনা, এই যুক্তিজাল তাঁদের মাথায় নেই। তো, এটা জেনেই খেলতে নামা হয়েছিল। কিছু বিকল্প আউটলেট ভাবা হয়েছে এবং হচ্ছে। তার মধ্যে বইমেলাটা সবাই জানেন, কিন্তু আরও বেশ কিছু আউটলেট, তালিকায় জমা হচ্ছে। সেসব যথাসময়ে ও স্থানে প্রকাশ্য।
    তা, এই সমস্যাটা আমাদের জানা ছিল। কিন্তু খুব সাম্প্রতিককালে আরও কিছু সমস্যা দেখা গেল, যেগুলো আগে থেকে ভাবা যায়নি। সমস্যাটার ফোকাল পয়েন্ট একটাই। যে, গুরুর জনপ্রিয়তাকে অনেকেই তাঁদের নিজেদের মার্কেটিং প্লাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। এর গোটা দুই তিন উদাহরণ আছে। শেষ থেকে শুরু করা যাক। আমাদের বইপত্রের জনপ্রিয়তা, যেকোনো কারণেই হোক, ভালো। কারণ বলতে লেখক আছেন, লেখার মান আছে, আমাদের প্রচার আছে, এবং অবশ্যই পাঠকের বিশ্বাস আছে, যে আমরা যা করি বেছেই করি। বই গছিয়ে দেবার জন্য করিনা। ফলে অনেকেই এসে বাঞ্চে বই নিয়ে যান। এবং বইপত্র শেষ হয়ে যায়, পাবলিসিটিও হয়। তা, সাম্প্রতিককালে দেখা গেল, এক লেখকের এরকম কিছু বই আমাদের বিপণনে জনপ্রিয় হবার পর, একটি তুলনামূলক ভাবে বৃহৎ প্রতিষ্ঠান, তাঁর সঙ্গে চুক্তি করে ফেলল, যে, তারা তাঁর রচনাবলী ছাপবে। সে খুবই আনন্দের কথা। কিন্তু সঙ্গে সাবক্লজ এই, যে, তাঁর আর কোনো লেখা, এমনকি যেগুলো আমরা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করে ফেলেছি, সেগুলোও আমরা আর ছাপতে পারবনা। ফলে, বস্তুত জিনিসটা দাঁড়াবে এই, যে, বিপণনটি আমরা করলাম, কিন্তু এরপরে আগ্রহী পাঠককে পাঁচগুণ দাম দিয়ে সেই বই কিনতে হবে অন্য প্রকাশনা থেকে। পাঠকসংখ্যা নিশ্চয়ই বিপণনের কারণে কিছু বাড়বে। কিন্তু আমরা যে উদ্দেশ্যে বইটি ছাপছিলাম, উদ্দেশ্যটাই ব্যাহত হবে। এটা আমরা আটকাতে পারিনি, কারণ আমরা কোনো লেখকের কোনোরকম স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হোক, এই চুক্তি করিনা। কিন্তু বই প্রিন্টের ক্ষেত্রে এবার থেকে ন্যূনতম শর্তাবলী আরোপ করার কথাই ভাবা হচ্ছে।
    দ্বিতীয় ঘটনাটি (কালানুক্রমিকভাবে সেটা অবশ্য আরও আগে ঘটেছে) আরও বিস্ময়কর। আমাদের কাছে একটি পত্রিকা ‘অন্য যৌনতা’র একটি লেখা ছাপবে বলে অনুমতি চেয়েছিল, আমরা বলেছিলাম কৃতজ্ঞতা স্বীকার করলে ছাপতে পারেন। কার্যত দেখা গেল এক গাদা লেখা ছেপে বসে আছেন, এবং কোনো কৃতজ্ঞতা স্বীকার নেই। এটা ছিল একটা পত্রিকা, এবং তারপর, আরও বিস্ময়কর, যে, একজন নামী প্রকাশক, সেটাকে বই বানিয়ে ফেলার উদ্যোগ নিলেন। তাঁরা অনুমতি চাননি, আমাদের জানানও নি। হয়তো ইনফর্মেশন ছিলনা, তাও হতে পারে, জানা নেই। তা, আমরা জানার পর আপত্তি জানিয়ে এসেছি। বইটা ছাপা হয়েছে বলেও শুনিনি। হয়তো অসদুদ্যেশ্য কিছু ছিলনা, শুধুই যোগাযোগের অভাব ছিল। সেটা আমাদের জানা নেই। কিন্তু আমাদের দিক থেকে ঘটনাটা হল, যে, আমরা একটি উদ্যোগ নেব, দীর্ঘদিন পরিশ্রম করব, কম দামে পাঠকের হাতে তুলে দেব, আর সেটাকে বিনা আয়াসে মলাটে বেঁধে কেউ তিনগুণ দামে বিক্রি করার উদ্যোগ নিচ্ছেন, বিন্দুমাত্র স্বীকৃতি ছাড়া, এতে করে ‘সস্তায় চটি বই’ কনসেপ্টটি চূড়ান্ত ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এবং ক্ষতিগ্রস্ত আমরা হচ্ছি।
    এইগুলো আমার দিক থেকে মনে হছে, অন্য কিছু না, শর্টকাটের প্রসেস। ‘বইয়ের বিক্রি হয়না’, অভিযোগটা যে জায়গা থেকে আসে। বইয়ের দাম প্রচুর বাড়িয়ে চট করে লাভ করে নেবার ধারণাটা যে জায়গা থেকে আসে। এবং অন্য উদ্যোগের ফল থেকে ঝট করে লাভ করে নেবার ইচ্ছেটা(কখনও অনৈতিকভাবেই) যেখান থেকে আসে। প্রচুর পাবলিকেশন হলে সমস্যা নেই। যত বই ছাপা হয়, তত ভালো। কিন্তু ছাপার এবং স্বল্পমেয়াদি লাভ করার বাসনায় পাঠকসংখ্যা কমিয়ে বাংলা বইয়ের অন্তর্জলী যাত্রার ব্যবস্থা সম্পন্ন করা হচ্ছে। কেউ বৃহত্তর পাঠকের কাছে পৌঁছনোর কষ্টসাধ্য কাজটা করছেননা। গুরু এত বছর ধরে যে নেট ওয়ার্কটার পিছনে সময় দিয়ে যাচ্ছে। উল্টোদিকে তৈরি নেটওয়ার্কটা ব্যবহার করে পুশ সেল টেল করে ঝটিতি কর্ম সমাধা করছেন। যেটুকু পাঠকবেস তৈরি হয়েছে, সেটা নিয়ে, অত্ঃপর কামড়াকামড়ি হবে। এর বাইরে যে বিরাট আন এক্সপ্লোরড এলাকা পড়ে আছে, সেদিকে কোনো নজরই নেই কারো।
    আমরা এই শর্টকাটের পদ্ধতিটা কখনও নিইনি। এই বারো বছর ধরে আমরা লড়ে গেছি। শূন্য থেকে শুরু করে। আজ পর্যন্ত অন্য জায়গা থেকে যেকটি লেখা আমরা নিয়েছি, প্রতিটি, অনুমতিসাপেক্ষে। এবং কৃতজ্ঞতা স্বীকার সমেত। একটিও ব্যতিক্রম নেই। জয়া মিত্রের একটি অনুবাদ লেখা আমরা প্রকাশ করেছিলাম। আমেরিকান প্রকাশকের কাছ থেকে অনুমতি নিতে (আসলে ডলারে কিনতে হয়েছিল), দেরি হওয়ায় জয়াদিকে দুঃখ দিয়ে আমরা বই প্রকাশ গোটা একবছর পিছিয়ে দিই। ফলে আমাদের দিক থেকে এই শর্টকাটটা একেবারেই গ্রহণযোগ্য না। লেখার অনুমতি নেওয়া, সৌজন্য স্বীকার, নেটে হোক বা বইয়ে, আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। যেদুটো উদাহরণ দিলাম, তার বাইরেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব ঘটেছে। সেটা কাম্য না। আমরা নিজেরা এগুলো মেনে চলি, অন্যরাও মেনে চলবেন, প্রত্যাশা করি। যেকোনো জায়গায়, এর অন্যথা হলে, আমরা যথাসাধ্য ব্যবস্থা নেব।
    তো, এইগুলো হল বাহ্যিক সমস্যা। আভ্যন্তরীন কিছু গপ্পোও আছে। কিছু সমস্যা, কিন্তু পরিকল্পনা। মূলত যেগুলোর জন্য এই লম্বা এবং বোরিং লেখার অবতারণা। প্রথমে সমস্যাটা বলি। সেটা গুরুর মডেল সংক্রান্ত। মডেল বলতে চটি বই, ইত্যাদি, যেটা আগেই ব্যাখ্যা করলাম। আমরা বইয়ের দাম কম, খুবই কম রাখি। নীতিগতভাবেই। ফলে বইয়ের বিক্রি খুবই ভালো হলেও, আমাদের মেরেকেটে টাকাটা উঠে আসে। কখনও সামান্য কিছু লসও হয়, কিন্তু সেটা অ্যাবসর্ব করে নেওয়া যায়। এগুলোর কোনোটাই কোনো সমস্যা না, কারণ আমরা প্রফিটের জন্য এই খেলায় নামিনি। সমস্যা এই, যে, এইভাবে চললে আমাদের টাইটেলের সংখ্যা প্রত্যাশিতভাবে বাড়ছেনা। প্রাথমিক বিনিয়োগ কম থাকায়, যেটুকু রোল করছে, সেটা থেকেই পরের বই ছাপতে হচ্ছে, এবং আমরা বছরে চার-পাঁচ-ছয় এর বেশি বই ছেপে উঠতে পারছিনা। শুরুর দিকে, এটা কোনো সমস্যা ছিলনা। ছাপার জন্য অত বই ছিলনা। কিন্তু এখন তো ঠিক শুরুর ফেজ না। প্রকাশযোগ্য বইয়ের সংখ্যা দেখি ভালই। কিন্তু অত বই ছেপে উঠতে পারিনা। ফলে ক্ষতিটা পাঠকেরই হয়। এই হচ্ছে সমস্যা।
    সমস্যা সমাধানের একটা উপায় হতে পারে, ঝট করে বইয়ের দাম বাড়ানো। সেটা করতে চাইনা একেবারেই। নীতিগতভাবে চটি বই শুরু করার লক্ষ্য একটাই ছিল, কম দামে সস্তা বই পাঠকের কাছে পৌঁছনো। সেটা থেকে সরে ‘দামী’ প্রকাশক হবার কোনো মানে নেই। সেটা ভাবাও হচ্ছেনা। পরিবর্তে আরেকটা উপায় ভাবা হচ্ছে। যদি বইয়ের স্পনসরশিপ নেওয়া যায়। ব্যক্তি করুন বা প্রতিষ্ঠান( যদিও কেন কোনো প্রতিষ্ঠান এটা করবেন, জানা নেই, কিন্তু তবুও, বলা তো যায়না)। অফিশিয়ালি সেটার নাম দেওয়া যায় "বই দত্তক নেওয়া"। মডেলটা এরকমঃ যাঁরা প্রোজেক্টটায় আগ্রহী, হাত তুললেন। আমরা সম্ভাব্য বইয়ের নাম বা তালিকা তাঁদের কাছে উপস্থিত করলাম। এবার সেখান থেকে বেছে নিয়ে (যদি পছন্দ হয়)একটি বইয়ের আংশিক বা সম্পূর্ণ খরচ আগ্রহীদের মধ্যে থেকে কেউ বা কোনো প্রতিষ্ঠান বহন করলেন। বইতে তাঁদের নাম দেওয়া হল। লেখকও কিছু টাকা পেলেন, বইয়ের দামও সস্তা রাখা হল। বলাবাহুল্য টাকাটা দত্তকদাতা ফেরত পাবেননা। ওটা বইয়ের পরবর্তী সংস্করণে রোল করবে। এক্সক্লুসিভলি।
    দ্বিতীয় আরেকটি ব্যাপারেও সাহায্য চাইব। সেটি আর্থিক নয়। একটা গুরুচন্ডালি লেখক-পাঠক সমবায় তৈরির কথা ভাবা হচ্ছে। তেমন কিছু না, একটি মেলিং লিস্ট। সেখানে যাঁরা আগ্রহী, তাঁরা বইগুলি নিয়ে নানা প্রোমোশানে একটু সাহায্য করবেন। টুকটাক আর কি। এটাও বেশ জরুরি কাজ, কিন্তু খুব বেশি পরিশ্রম নেই। কেউ আগ্রহী থাকলে জানাবেন।
    আমার/আমাদের দিক থেকে মডেল এটাই। চটি পাঠকের কাছে পৌঁছনোর একটা পন্থা। পাঠকসংখ্যা বাড়ানো, পাঠকের কাছে বই নিয়ে যাওয়া, এই আমাদের ঘোষিত অবস্থান। চটি একটা উপায়। চটি ছাপব, দরকার হলে অন্য পন্থাও নেব। কিন্তু পাঠকের বেস বাড়ানোর অবস্থান থেকে এই মুহূর্তে সরছিনা। বিষয়টায় আগ্রহী হলে জানান। অন্য কোনো মতামত থাকলেও অবশ্যই জানান। সেই জন্যই এই লেখা জনারণ্যে প্রকাশ করা। কীভাবে কী করা হয়, ভাবা হয়, ভাবা হচ্ছে, এই নিয়ে নানা স্পেকুলেশন, প্রচার, অপপ্রচার নানাদিকে হচ্ছে। আমাদের দিক থেকে পরিষ্কার ভাবে জানানো হল। কোনো প্রশ্ন করার থাকলে এখানেই করে ফেলুন। অন্য কোনো স্পেকুলেশনে কান দেবেননা। নানা জায়গায় নানা কথাবার্তা হয়, সেসব আমাদের কানেও আসে। কিন্তু ওতে গুরুত্ব দেবেননা। আমরাও দিইনা। যাকে বলে ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে মাপ করে দিই। :-)

    পুঃ যাঁরা যোগাযোগ করতে আগ্রহী, [email protected] এ একটা মেইল ঠুকে রাখতে পারেন। এখানে জানালে বা মেসেজ করলেও হবে।

    পুঃ পুঃ ভবিষ্যতে গুরুর একটি নোটিসবোর্ড ব্লগ হবে। এখনও নেই, লেখাটাতেও প্রচুর 'আমি', আমি ' আছে, ঠিক নৈর্ব্যক্তিক নোটিস না। তাই ব্যক্তিগত ব্লগেই থাক। কিন্তু আহ্বানটা গুরুর দিক থেকেই।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৬ মে ২০১৬ | ১৫২৩২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • de | 24.139.119.175 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৫:৪২53368
  • কি আর বলি! পাই লিখলো বলে জানলাম, নইলে তো অন্ধকারেই ছিলাম! তবে এর সাথে লামার কানেকশন এখনো বুঝিনি -

    সুমেরু, সামরান, রঞ্জনদা - সবাই তো বন্ধুমানুষ - কথা বলে নিননা একটু সামনাসামনি। ভুল বোঝাবুঝি কথা বলে মেটানোর চেষ্টাটাই তো ভালো! মায়া মিডিয়ায় ঢিল ছুঁড়ে কোন লাভ আছে কি? ব্যাপারটা কেমন প্রবাসে বেংগলী অ্যাসোসিয়েশনের দুর্গাপুজোর মতো হয়ে যাচ্চে। আলাদা আলাদা ঘোঁট, আলাদা আলাদা মত/নাম, চারজন বাঙালীর পাঁচটা পুজো কমিটি!

    চন্ডাল হিসেবে খারাপ লাগছে -
  • ranjan roy | 24.96.55.84 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৫:৫৩53369
  • ১)
    আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ--
    ------------------------------------
    ঃআমি গুরুর দেওয়া উকিলের চিঠির জবাব বানাতে লিরিক্যালকে সাহায্য করেছি। কেন?
    -- হ্যাঁ; করেছি।
    কারণ গুরুচন্ডালির কতৃপক্ষের নোটিসে ছিল-- অবিলম্বে লিরিক্যালকে সমস্ত প্রকাশন বন্ধ করে কোলকাতার দুটি বহুল প্রচারিত সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে ত্রুটি স্বীকার করে মার্জনা চাইতে হবে। সত্বর আদেশ পালিত না হলে কপিরাইট/ট্রেডমার্ক ইত্যাদি উল্লংঘনের দায়ে আদালতে জবাবদিহি করতে হবে!
    তাহলে আমার রক্ত জল করে লেখা বইটি বেরোত না যে! আচ্ছা, কী পরামর্শ দিয়েছিলাম?
    প্রথম চিঠি কাবলিদার বাড়িতে হাতে করে এসেছিল।
    পড়ে বললাম--রাগের চোটে লেখা; রাগ হতেই ;পারে।ইগনোর্‌। কারণ মনে হচ্ছে গুরু কোর্টে যাবে না। হানু/দমু/রৌহিন সবাই নৈতিক জায়গা থেকে নিন্দার কথা বলছেন। পিনাকী বেশ জোর দিয়ে বলছেন। কিন্তু এঁরাই কোর্টে যাওয়া ঠিক নয় বলছেন বলেই আমার ধারণা। এ চিঠিটি হয়ত আগেই ড্রাফট হয়েছিল।
    দু'দিন বাদেই খবর এল-- না; গুরু কর্তৃপক্ষ কোর্টে যাবেন --এবার উকিলের নোটিস এসেছে রেজিস্টার্ড পোস্টে, উইথ অ্যাকনলেজমেন্ট ডিউ! এবং অফিস ্ছাড়াও দুজনের কাছে আলাদা করে ঘরের ঠিকানায়।
    বললাম-- এবার সিরিয়াস। দৌড়োও উকিলের বাড়ি, ভাল দেখে। ক্যাভিয়েট ফাইল কর যাতে একতরফা ইনজাংশন এনে বইমেলার স্টল এবং কয়েকবছরের জন্যে (যতদিন মামলা চলে) প্রকাশন বন্ধ হয়ে না যায়।
    পয়েন্ট ওয়াইজ রাফ জবাব বানিয়ে দিতে হবে।
    তা বানালাম মূল দুটো পয়েন্টে-- কপিরাইট অ্যাক্ট বইয়ের কনটেন্টের কথা বলে, টাইটেলের নয়।আর গুরুর লোগো চোখ মারা প্যাঁচা। লিরিক্যালের কাঠবেড়ালি।।
    গুরুর উকিল লিখেছেন ওটি নাকি কাঠবেড়ালির শরীরে প্যাঁচার মুখ। আমি লোগোর পায়ে ও লেজে প্যাঁচাই দেখলাম।
    হ্যাঁ, ৯ নিয়ে এক্টি ইউনিক ডিজাইন বলে দাবি করছেন গুরু কর্তৃপক্ষ। কিন্তু উকিল বলছেন যে ওটি বর্ণমালা থেকে উঠে গেছে। তাই ওঁরা সেটি বাংলা 9 থেকে নিয়েছেন।
    যথার্থ। দেখাই যায়ে রোগা একটি বক্ররেখায় বাংলা ৯।
    কিন্তু লিরিক্যালের প্রতিটি বইয়ে আলাদা করে মোটা ল্যাজের কাঠবেড়ালি। আর ওই মোটা ল্যাজের বাঁকানো লি দেখা যাচ্ছে লিরিক্যালে। ডিজাইন ও টাইপ সম্পূর্ণ আলাদা। সাদা চোখে দেখা যাচ্ছে! কোথায় কপিরাইট চুরি।
    কিন্তু আমাদের উকিল খেয়াল করলেন যে গুরুর নোটিসে একটা নৈতিক ওভারটোন আছে। হোলিয়ার দ্যান দাউ অ্যাটিচুড আছে। তাই উনি গুরুর গঠন নিয়ে কিছু টেকনিক্যাল প্রশ্ন তুলে এই ধরণের মামলা করায় গুরুর বৈধতা নিয়ে আপত্তি জানালেন। (সেসব এখানে লেখা অনুচিত।)

    যদিও পরামর্শদাতার পরামর্শ মানতে সরকার বা কোন বডি বাধ্য থাকে না --দায়িত্বটুকু পরামর্শ দেওয়া অব্দি সীমিত থাকে। তবু সৈকত ও পাই বললেন-- লিরিক্যাল একটি আইনভাঙা অসৎ অনৈতিক সংস্থা। এদের আমাদের বিরুদ্ধে আইনি পরামর্শ দিয়ে আপনি ওদের কাজকম্মের দায়িত্ব এড়াতে পারেন না। আমরা মনে করি লিরিক্যাল আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী। আমরা ওদের শেষ করে দিতে চাই।ওরা থাকবে না সেটা দেখব। আপনার প্রতি আগের রেসপেক্ট চলে গেছে। কাজেই এখানে আর লেখালেখি---!
    স্পষ্ট কথা; শিরোধার্য।
    কিন্তু আমি যে জানতাম গুরুচন্ডালির টইপত্তর হল আনমডারেটেড অংশ। এখানে "আবাহনও নেই, বিসর্জনও নেই"। এখানে রাজু ফরাবী, বিপ, লালিমা ও হরিদাস পাল সবাই লিখতে পারে নিজের ইচ্ছেয়, ছেড়ে যায় নিজের ইচ্ছেয়। কেউ নোংরা কথা লিখলে সবাই মিলে সেন্সর করে, বা ইগনোর করে ট্রোল বলে।
    আমি তো বু-বু-ভা অর্থাৎ কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রিত/অনুমোদিত অংশে গত কয়েকবছর ধরেই লিখি নি। তবে?
    -- না; একটা সাইড বেছে নিন, দু'দিকে থাকা চলবে না। ওরা আমাদের সব রিসোর্স চুরি করে ব্যবহার করছে। দম থাকলে নিজেদের জোরে করে দেখাক। ওদের আইনি পরামর্শদাতা হয়েছেন তো প্রশ্নই ওঠে না।

    [ গেল আমার ফেরারী ফৌজ, সমপ্রেম ও রাগ দরবারী অনুবাদ। ঠিক আছে, স্স্থান খুঁজে নেব'খন। একসময় রিটায়াঅর করতেই হয়, সবাইকে। এটাই ঠিক সময়। পাইকে ধন্যবাদ।]
    (চলবে০।
  • T | 165.69.191.254 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:২৭53371
  • রঞ্জনদাকে একটা ছোট্ট প্রশ্ন, এই রিসোর্স এবং নেটওয়ার্ক ঝেঁপে দেওয়ার ব্যাপারটা আপনি কি এথিক্যাল বলে মনে করেন?
  • sch | 55.251.235.58 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:২৭53370
  • সে আপনি রঞ্জন রায় নাম না দিয়ে গোবর্ধন তলাপাত্র নাম দিলে আর কি করবে কেউ। টই তো ওপেন টু অল
  • :) | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩২53374
  • রঞ্জন বাবু তো পার্ট অফ রিসোর্স অ্যান্ড নেটওয়ার্ক। উনি কি করে বলবেন? ঃ)
  • sch | 55.251.235.58 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩২53373
  • "আমরা ওদের শেষ করে দিতে চাই।ওরা থাকবে না সেটা দেখব।" - রঞ্জন-দা ঈপ্সিতা এরকম কথা বলেছিলেন ভার্বাটিম প্রমাণ করতে পারবেন তো? আরেকটা মানহানির মামলায় ফেঁসে যাবেন না তো।
    এই ধরণের ভাষা ঈপ্সিতা-সৈকতরা ব্যবহার করেন না বলেই জানি

    আপনার দিকের আরেকজন কিন্তু অলরেডি ফেসবুকে আপনার বিরুদ্ধে মিস বিহেভিয়ারের অভিযোগ তুলেছেন। দেখেছেন?
  • ranjan roy | 24.96.55.84 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩২53372
  • শেষ অংশ
    =====

    আমার খারাপ লেগেছে নৈতিকতার অভিযোগ। যেন কেউ গাঁয়ের হোলিখেলায় আলুতে অশ্লীল গালি লিখে রং লাগিয়ে আমার জামায় দেগে দিয়েছে।ঃ)))
    তাই আমার অবস্থান জানাচ্ছিঃ
    আইন ও নৈতিকতার অভিযোগগুলিঃ
    ১) লোগো/ট্রেড মার্ক ইত্যাদি নিয়ে আমার সীমিত জ্ঞানবুদ্ধি মত মনে হয়েছে পাইয়ের রাগ সেন্টিমেন্টের নরম জমিতে দাঁড়িয়ে, আদৌ আইনের সিমেন্টের ওপর নয়।
    আর সবাই জানেন "আনন্দ" হল আবাপ গোষ্ঠীর ট্রেডমার্ক প্রকাশন ও ভিস্যুয়াল মিডিয়া সর্বত্র। কিন্তু তাতে কি "আনদধারা প্রকাশন" এবং আনন্দ উপসর্গ যোগে অন্য প্রকাশনগুলি বে-আইনী বা অনৈতিক হয়ে গেছে?
    নান্দীকারের থেকে নান্দীমুখ, নান্দীপট ও নান্দীপাঠ? জলার্ক থেকে এবং জলার্ক? আরও অনেক।
    একসময়ের সহযোগী ও বন্ধুবিচ্ছেদ অবশ্যই বেদনার ও আশাভঙ্গের। কিন্তু তার বীজ তৈরি ও জলসিঞ্চন হয় আগে থেকে, বহুদিন ধরে। আদৌ ঘুম থেকে উঠে হটাৎ কিছু হয় না। সেসব এখানে না লেখাই ভাল।
    আমার একটাই কথা-- "ক্ষত যত, ক্ষতি তত"।
    সৈকত যতই বলুন --লিরিক্যাল বুকস কে শেষ করে দেব; আমি বলছি অযথা শক্তিক্ষয় করবেন। ভারত বা পাকিস্তান চাইলেই এক অপরকে শেষ করে দিতে পারে না। শুধু অন্যেরা অস্ত্র বিক্কিরি করে মজা লোটে; এখানে উকিলেরা নেপো হয়ে দৈ মারবে। এখনও বিরাত হোন। আবার বলছি "ক্ষত যত, ক্ষতি তত"।
    আর লিরিক্যাল বুকস শেষ হতেই পারে, যদি সে ভাল গুণমানের প্রকাশনের প্রতিশ্রুতি মেটাতে না পারে।তাই সিডনির ইন্দ্রাণী (ছোটাই?) যেমন বলেছেন --দুটো সংস্থাই চলুক, নিজের মত করে ভাল বই বের করুক। এটাই কাম্য!
    ২) আমার বা সে লিখিত বইয়ে গুরুতে প্রাথমিক খসড়ায় প্রকাশিত এটা বলা হয় নি। অথচ গাঙচিল প্রকাশিত বাঙালবাড়িতে বলেছিলাম।
    --- সত্যি কথা; কারণ খুবই স্পষ্ট। বাঙালবাড়ি প্রকাশিত হয়েছিল--ব-বু-ভায়, অর্থাৎ মডারেটেড অংশে, যেখানে লেখা বেরোতে গেলে সম্পাদকীয় মন্ডলে জমা দেওয়া , ওদের অনুমতি এবং নির্দেশ মেনে লেখা মাস্ট।
    কিন্তু সে'র চাকরির গল্প বা আমার প্রেমে-অপ্রেমে লেখা হয়েছিল আন-মডারেটেড অংশ টইপত্তরে, যেখানে যে কেউ যখন ইচ্ছে ঢোকে, লেখে এবং বেরিয়ে যায়। গুরু কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেওয়া বা ওদের সমর্থনের প্রশ্নই ওঠে না--সেই জন্যে--।
    আবার বলছি-- এখানে নৈতিকতার উচ্চ বেদিতে দাঁড়িয়ে অভিযোগের আঙুল তোলার ভঙ্গিতে বিধি ও নৈতিকতা কম, বরং ক্ষমতার হায়ারার্কির ক্রুদ্ধ কন্ঠস্বর বেশি শোনা যাচ্ছে।
    ৩) একই ঠিকানায় দুই অফিস?
    বিবিডি বাগের ঠিক সামনে একটি প্রাচীন ত্রিতল বাড়ির দোতলায় বঙ্গ সরকারের "গ্রামীণ" বিভাগ। সেই তলায় এবং অন্য তলাগুলোতে অনেক গুলো সংস্থার অফিস, একটি আমার বন্ধুর।সবার তো একই ঠিকানা-- অমুক নম্বর অমুক মুখুজ্জে রোড। কারও কোন অসুবিধে নেই, না আইনে না নীতিতে।
    কনাফ্যুশন? শুরুতে অল্প সময়ের জন্যে হয়, তারপর? কাবলিদার এতবড় তিনতলা বাড়ি, এতগুলো ঘর --আর মোটে দুটো অফিস।কাবলিদার তো কোন অসুবিধে নেই। দুটো সংস্থাই তাঁর অনুমতি পত্র লাঅগিয়ে ট্রেড লাইসেন্স পেয়েছে। লিরিক্যাল্স এখন বিজ্ঞাপনে স্পষ্ট করে দ্বিতল লিখছে।
    এই প্রাথমিক কনফিউশনে গুরুর বিজনেস কতটুকু প্রভাবিত? যাদের বই বেরিয়েছে তাঁদের প্রকাশনার প্রস্তাঅব তো গুরু দেয় নি। তবে কেন এই রাগ? (চলবে)
  • dd | 116.51.28.93 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩৭53375
  • রঞ্জনের এই লেখা পড়ে খুবই অবাক লাগছে।

    যতই অনভিপ্রেত হোক, দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপারটা আদালত পর্যন্ত্য গড়িয়েছে আর তুমি এক পক্ষের আইনী পরামর্শদাতা । তাহলে অন্য পক্ষের কলামে এসে এমন কি তুমি নিজের ক্লায়েন্টকে কী আইনী পরামর্শ দিয়েছো সেটাও সবিস্তারে লিখতে থাকো - তাহলে ব্যাপারটা সব রকমের ডেসেন্সির বাইরে চলে যায়। আমি যদি তোমার ক্লায়েন্ট হতাম তাহলেও নিশ্চয়ই বারন করতাম যে আমাদের মধ্যে প্রিভিলেজড কথাবার্ত্তা প্রকাশ্যে আনবেন না।

    আমার অনুরোধ, তুমি এখানেই থামো।
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩৯53376
  • একটু তুমুল ঝগড়ঝাটি হোক। তাতে প্রচুর প্রচার হবে। নিউজপেপারে দেখলাম গুরু ও ৯ঋ অনেক প্রচার পেয়েছে। ভালোই তো।
    আইন আদালত গুলো কিন্তু বেকার চাপের। যদ্দিন মামলা চলবে দুটো গ্রুপ ই ঝাড় খাবে।

    আর রঞ্জন বাবুর মিস বিহেভিয়ারের জন্য ওনার জেল বা অর্থদন্ড হলেও তা মূল মামলায় কিভাবে রেলেভ্যান্ট?
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৪৩53377
  • মি লর্ড,
    রঞ্জন বাবু কি রেজিস্টার্ড উকিল? আর উক্ত গ্রুপ কি ওনার ক্লায়েন্ট? যদি না হন, ওনার যেচে দেওয়া অ্যাডভাইসকে কি প্রিভিলেজড কমিউনিকেশন বলা চলে ?
  • Koutuhalee huto | 60.180.243.60 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৪৮53378
  • এই যাঃ, ফেসবুকে কি হচ্ছে কিছুই জানতে পারছি না তো
  • সিকি | 57.30.219.114 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫০53379
  • চোখ বন্ধ করেও কেউ যদি মনে করে জেগে আছি, তা হলে সত্যিই শুভেচ্ছা জানানো ছাড়া আর কিছু বাকি থাকে না।

    রঞ্জনদাকে বললাম। দিল্লি এলে একবার বসা যেতে পারে কিনা ভেবে দেখবেন।
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.61.250 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫১53380
  • ফেসবুকে মানে কোথায়? জানতে খুব আগ্রহী।
  • R2H | 60.180.243.60 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫২53382
  • অ্যাই অ্যাই, চোখ বন্ধ করে জেগে থাকতে অসুবিধেটা কি?
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.61.250 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫২53381
  • ধ্যান করলে তো চোখ বন্ধ করেও জেগে থাকা যায়।
  • H Halder | 60.180.243.60 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫৪53383
  • ফেসবুকের বাওয়া৯ গুলো নিয়ে আমারো প্রচণ্ড কৌতুহল। বন্ধুবান্ধব কম বলে কিছুই জানতে পাই নাঃ/
  • Du | 182.58.105.217 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫৬53423
  • আমারও নিশ্চয় খারাপ লাগছে যে লেখাগুলো আর পড়তে পাবো না।কিন্তু লেখকের স্বাধীনতা কতদুর? আজকে ছাপা হওয়া বই লেখক কি আর টইপত্তরে এসে টাইপ করে দিতে পারেন? না । তাই এখানে শুধু গুরুচন্ডালীর পলিসি দিয়ে কথা হয় না।
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫৬53384
  • কোথায় হচ্ছে ফেসবুক বাওয়া৯? একটু কেও কাপি পেস্ট করুন না মহায়? এতো টেনশন সহ্য হচ্ছে না।
  • Du | 182.58.105.217 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫৯53425
  • আমারও নিশ্চয় খারাপ লাগছে যে লেখাগুলো আর পড়তে পাবো না।কিন্তু লেখকের স্বাধীনতা কতদুর? আজকে ছাপা হওয়া বই লেখক কি আর টইপত্তরে এসে টাইপ করে দিতে পারেন? না-----তাই এখানে শুধু গুরুচন্ডালীর পলিসি দিয়ে বোধহয় কথা শেষ হবে না।
  • Du | 182.58.105.217 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৫৯53424
  • আমারও নিশ্চয় খারাপ লাগছে যে লেখাগুলো আর পড়তে পাবো না।কিন্তু লেখকের স্বাধীনতা কতদুর? আজকে ছাপা হওয়া বই লেখক কি আর টইপত্তরে এসে টাইপ করে দিতে পারেন? না-----তাই এখানে শুধু গুরুচন্ডালীর পলিসি দিয়ে বোধহয় কথা শেষ হবে না।
  • ranjan roy | 24.96.55.84 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:০৮53385
  • [T কে একটা ছোট্ট উত্তরঃ
    এই রিসোর্স ও নেট ওয়ার্ক ঝেঁপে দেওয়ার গল্পটাই অবাস্তব। আমার পুরো লেখাটা পড়ুন।
    প্রতিটি বইয়ের আলাদা সম্পাদক ও প্রুফ রিডার--নাম দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বইয়ের আলাদা ইলাস্ট্রেটর-- নাম দেওয়া আছে।কেউ কেউ কোলকাতা বা দেশের বাইরের--এর মধ্যে গুরুর নেট ওয়ার্ক কোত্থেকে এল?
    লেখকদের বই আদৌ গুরুর থেকে ছিনিয়ে আনা হয় নি। স্বেচ্ছায় দিয়েছেন। দময়ন্তী আগে লেখেন নি কি যে লেখার ব্যাপারে আলটিমেট সত্বাধিকারী লেখক?]

    ৪) কাল পাই স্টলে বললেন --দেখুন, রূপংকর সরকারের পাখি নিয়ে বইটিতে ওঁকে "পাখালিয়া" বলা হয়েছে। আর এটা নেওয়া হয়েছে আমাদের চটি কবিতার বই "পাখালি" থেকে।
    কী বলব? যাঁরাই রূপংকরদাকে ব্যাংকজীবন বা অন্য ভাবে জানেন তো নিশ্চয়ই জানেন ওর বহুবছরের পাখি নিয়ে লেখা বড় ক্যামেরা নিয়ে জঙ্গলে জঙ্গলে ঘোরা --গোদা কথায় পাখি নিয়ে প্যাশনের জন্যে-- বন্ধুরা ওঁকে পাখালিয়া (রাখালিয়ার মতন) বলে ডাকে! আর ওই বইটাই সবচেয়ে আগে প্রেস থেকে এসেছে। কয় আস আগে টাইপ হয়েছে।
    পাখালিয়া নামের চটি কবিতার বইটির কথা তো জানা গেল স্টলে বই লাগলে।
    ৫) পাই বললেন-- ওরা ওদের নিউজ লেটারের নাম দিয়েছে "চমৎকার" এটা তো গুরুর ক্যাচলাইন "চমৎকার! ধরা যাক দু-একটা ইঁদুর এবার" থেকে নেওয়া?
    আমি অসহায়। ওটা তো জীবনানন্দের সেলিব্রিটি কবিতার লাইন। ওতেও কপিরাইট/চুরি/নকলের অভিযোগ? ওটি তো বহুলোক বহু সময়ে নানাভাবে ব্যবহার করেছে ও করবে!

    ইন অ ফ্রিভোলাস টোনঃ পাই শব্দটিও তো গণিতের !

    আর নয়। আমার আর কিছুই বলার নেই। সবাইকে ধন্যবাদ। একসময় সিডনি ইন্দ্রাণী, অরিজিত ও দময়ন্তীর কথায় বাংলালাইভ থেকে গুরুতে এসেছিলাম। ঋদ্ধ হয়েছি , বাংলা লিখতে শিখেছি। অনেকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। লেখার ব্যাপারে উৎসাহ, সংশোধনের পরামর্শ ও সমময়্মত তিরষ্কার পেয়ে উপকৃত হয়েছি।
    তবে যেখানে রাজু ফরাবিও লিখতে পারে সেখানে আমাকে দরজা দেখিয়ে দেওয়া একটু খারাপ লাগছে বৈকি!
    আশা করছি, কারও সঙ্গেই ব্যক্তিসম্পর্কে কোন তফাৎ হবে না। কারণ মানুষকে তো চিনবো তার নিজস্ব চেহারায়, দলাদলির তকমায় নয়।
    (শেষ)
  • ranjan roy | 24.96.55.84 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:০৯53386
  • শ্চ,
    আমি কোথাও নিক নিয়ে লিখি না। এখন করলে নিজের কাছে ছোট হয়ে যাবো।
  • sch | 55.251.235.58 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:১০53387
  • না রঞ্জন-দা'র বিরুদ্ধে আনা মিস বিহেভিয়ারের অভিযোগের সাথে এর সম্পক্ক নাই। শূধু বলছি উনি সব দিকে ছড়িয়ে ফেলেছেন
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:১২53388
  • আহা। উনি তো আর উকিল নন। ছড়ান না। আমরা তো গল্প গুলো জানতে পার্চি। ফেসবুক এ কি হচ্ছে জানতে খুব ইচ্ছে কর্ছে।
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:১৫53389
  • যেটুকু শুনচি মোনে হোচ্চে ৯ঋক্যাল পোচোন্ডো খিল্লি কোরেছে। যেটা আগে গুরুতে হোতো। বেশ অনেকদিনই আর হয় না। মিসিং দোজ গ্লোরিয়াস গুরু ডেজ।
  • dc | 116.201.171.89 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:২০53390
  • হুম, একটা ব্যপার খেয়াল করলাম। সেই পাখি। পাখি সতিই সভ্যতার অভিশাপ।
  • R2h | 60.180.243.60 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:২৩53391
  • মধ্যবয়সে গিয়ে একখানি একফর্মার বই বেরুলো, তার নামটা নিয়ে রন্জনদা এম্নি করছেন, পাখালি পাখালিয়া যা খুশিঃ(

    বিটিডাব্লু 'নব্বইয়ের রূপকথা' শব্দবন্ধ ব্যবহার নিয়ে কথা হয়নি?

    এক্টা ডিঃ দিই, আমি কিন্তু চাইবো রন্জন্দার শুরু করা টইগুলো আগের মতই চলুক। গুরুর অফিসিয়াল স্ট্যান্ড যাই হোক, পারস্পরিক রাগ অভিমান বিদ্বেষ যাই থাক, আমার কাছে ঐ লেখার স্বাধীনতার জায়গাটাই গুরুচণ্ডা৯।
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:২৫53392
  • এই উপরের কমেন্ট টি সোনায় বাঁধানো। এরকমই যদি থাকতো কি ভালৈ না হোতো। কিন্তু ডিসি বাবু, মানহানির মোকোদ্দোমা-দোদোমা আসতে পারে। কাভিয়েট কোরিয়ে রাকবেন। এই নিন এই কবিতা টা আপনার জন্য। এই মাত্র লিকলাম।

    শিবঠাকুরের আপন দেশে,
    আইন কানুন সর্বনেশে !
    কেউ যদি পা পিছলে প'ড়ে,
    প্যায়দা এসে পাক্‌‌ড়ে ধরে,
    কাজির কাছে হয় বিচার-
    একুশ টাকা দণ্ড তার ।।

    সেথায় সন্ধে ছটার আগে
    হাঁচ্‌‌তে হ'লে টিকিট লাগে
    হাঁচ্‌‌লে পরে বিন্‌ টিকিটে
    দম্‌দমাদম্‌ লাগায় পিঠে,
    কোটাল এসে নস্যি ঝাড়ে-
    একুশ দফা হাঁচিয়ে মারে ।।

    কারুর যদি দাঁতটি নড়ে,
    চারটি টাকা মাশুল ধরে,
    কারুর যদি গোঁফ গজায়,
    একশো আনা ট্যাকসো চায়-
    খুঁচিয়ে পিঠে গুঁজিয়ে ঘাড়,
    সেলাম ঠেকায় একুশ বার।।

    চল্‌‌তে গিয়ে কেউ যদি চায়
    এদিক্‌ ওদিক্‌ ডাইনে বাঁয়,
    রাজার কাছে খবর ছোটে,
    পল্টনেরা লাফিয়ে ওঠে,
    দুপুর রোদে ঘামিয়ে তায়
    একুশ হাতা জল গেলায়।।

    যে সব লোকে পদ্য লেখে,
    তাদের ধ'রে খাঁচায় রেখে,
    কানের কাছে নানান্‌ সুরে
    নামতা শোনায় একশো উড়ে,
    সামনে রেখে মুদির খাতা-
    হিসেব কষায় একুশ পাতা।।

    হঠাৎ সেথায় রাত দুপুরে
    নাক ডাকালে ঘুমের ঘোরে,
    অম্‌নি তেড়ে মাথায় ঘষে,
    গোবর গুলে বেলের কষে,
    একুশটি পাক ঘুরিয়ে তাকে
    একশ ঘণ্টা ঝুলিয়ে রাখে।।
  • গোবর্ধন তলাপাত্র | 57.11.121.39 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:২৯53393
  • র২হ বাবু,
    ফেসবুক রিপোর্টারের কাছ থেকে পাওয়া খবোর অনুযায়ী এটা জানা যাচ্ছে যে, আপনার একখানি বই ৯ঋক্যালের স্টলের সামনে অটোগ্রাফিত হোয়েছে। আপনার অবর্তোমানে। মামলা হোলে মোন্দো হোয় না। ছোবি টোবি সোব আচে।
  • sch | 55.251.235.58 (*) | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:৩০53394
  • রঞ্জন-দা

    দুটো জিনিস মূল্যবান -

    ১) গুরুর এখানে ঘোষিত পলিসি অনুযায়ী আপনার লেখা কেউ বন্ধ করতে পারে না। সেটা করলে গুরু নীতিচ্যুত হবে। তাই আপ্নি লিখে প্রমাণ করুন গুরু গুরুতেই আছে

    ২) আবারও - আপনি যে রকম প্রতিহিংসামূলক বাণীগুলো লিখছেন - ""শেষ করে দেব" সেগুলো কি ভার্বাটিম না কি ভাবার্থক অনুবাদ। ওই ধরণের বাণী তো আমার মতো সাধারণ লোকজনেরা দেয়
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন