এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ জুন ২০১৬ ২৩:৩২708148
  • খাবার তাল আর শোনার তাল দুটোই চলবে। ডিডিদার সোনার তালেও আপত্তি নেই।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ জুন ২০১৬ ২৩:৩৪708159
  • Name: avi

    IP Address : 125.187.34.247 (*) Date:14 Jun 2016 -- 01:11 PM

    ছোটবেলায় স্কুলের বাউন্ডারির ভেতরে আর ফুটবল মাঠের বাউন্ডারির বাইরে এন্তার তালগাছ ছিল, সার দিয়ে। এই বর্ষার সময়টাতে সেসব থেকে নিয়মিত ধুপ ধুপ করে পাকা তাল পড়ত। মোটামুটি যে আগে গিয়ে কুড়িয়ে নিতে পারে। সবাই ওদিকে একটা কান পেতে রাখতো। এবার ফুটবল খেলার সময় হাই শট নিলে বলটা যখন উঁচু থেকে ধুপ করে পড়তো, অনেকেই ডিসিভড হয়ে তালগাছের দিকে দৌড় দিত। ক্লাসের মাঝে ধুপ হলে ক্লাস শেষ হওয়া মাত্রই দৌড় প্রতিযোগিতা। আর প্রতিবছর ওই গাছগুলোর একটার ওপর বাজ পড়ত প্রায়। :)

    তাল বিষয়ে আরেক স্মৃতি। বাড়ির পাশে এক হেলানো তালগাছ ছিল। ওখানে নাকি একানড়ে ভূত থাকতো, যে নাকি আমি বেশি ঝামেলা করলে ধরে নিয়ে যাবার জন্য সদাপ্রস্তুত। গাছটাকে দেখলেই কেমন গা শিরশির করতো।

    Name: robu

    IP Address : 213.132.214.87 (*) Date:14 Jun 2016 -- 01:49 PM

    তালের গল্প বিভুতিভূষণ ছাড়া হয় না।

    Name: ব

    IP Address : 213.99.211.81 (*) Date:14 Jun 2016 -- 02:06 PM

    "তালনবমী"।

    আহা টু গুড!!

    Name: avi

    IP Address : 125.187.34.247 (*) Date:14 Jun 2016 -- 02:10 PM

    ডিট্টো।
    টেনিদা কোন একটা ম্যাচে ৪২টা না ১০০টা গোল দিয়ে পেলে ইউসেবিও সবার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল, তার পিছনেও তালের একটা বিরাট অবদান ছিল। অবিশ্যি বাঘা স্ট্রাইকার ছাড়াও জালের পিছনের গাছ থেকে তাল পড়লেও যে ডিফেন্স ফাঁকা হয়ে যায়, আমি নিজেই অনেকবার দেখেছি। আমি নিজেই তো ডিফেন্সে খেলতাম। ;-)

    Name: ব

    IP Address : 213.99.211.18 (*) Date:14 Jun 2016 -- 02:56 PM

    আমি তো গ্রামের ছেলে । আগে যখন গ্রামে থাকতুমঃ-

    ধুপ করে পাকা তাল পড়তো। আর লোকজন সেটিকে কালেক্ট করতে দিগবিদিগ জ্ঞান শূণ্য হয়ে ছুটতো। যে পাবে তাল তার। বাংলা হিসেব ঃ))

    Name: ভিজি

    IP Address : 125.187.34.247 (*) Date:14 Jun 2016 -- 11:13 PM

    তাল যেমন কুড়িয়েছি তেমন তাল নিয়ে লোককে ঠকানোর একটা গল্প বলি। আমরা প্রায় করতাম। তখন মানে এই আষাঢ়মাসের শেষ থেকেই তালতলায় ধুপ আওয়াজ মানেই আশেপাশের বাড়ি থেকে সব্বার প্রানপনে তালতলায় দৌড়। তালগাছের সারির পাশে ধানের জমি থাকলে তো কথাই নেই। ধানের বারোটা।
    আমরা করতাম কি একটা ঢিল কে তালগাছে ছুঁড়ে আর মাটিতে একটা খড়ের আঁটি দিয়ে জোরে মারতাম।পুরো ধুপ করে তাল পড়ার আওয়াজ। তারপর বাড়ি থেকে হুড়মুড়িয়ে সবার তালতলা গমন।।।কিছুক্ষণ নিষ্ফল খোঁজন।।আর আমাদের খিলখিলানি দেখতে দেখতে বাড়ি গমন।

    আমিও অনেকবার এমন মুরগি হয়েছি।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ জুন ২০১৬ ২৩:৫৮708170
  • এই জিনিসটা কারো মনে পড়ে?
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০০:৪৭708176
  • বিলক্ষণ। এর সবকটা পর্যায়ই পড়ে। আহ সে আহা তক।
  • viji | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০১:০৬708177
  • তালের শাঁস বের করে নেবার পর ওই তাল দিয়ে চাকা বানিয়ে ছোট গাড়ি বানিয়েছেন কেউ?
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৫ জুন ২০১৬ ০২:০৬708178
  • না ঐটা করি নি। আরেকটু গ্রামে থাকলে খেলতাম মনে হয়। আমার এক বাঁকুড়ার বন্ধু বলেছিল তাদের বালসি গ্রামের একজন তাল কুড়োতে গিয়েছিল। পিঠের উপর তাল পড়েছিল আর সে কোমর ভেঙে বিছানায় :(
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৫ জুন ২০১৬ ০২:১৬708179
  • আমাদের মফস্বলে পর্যন্ত বড় বড় তালগাছ ছিল আমাদের ছোটোবেলায়। পুকুরগুলোর কাছে কাছে তালগাছের সারি। মালিকহীন স্বাধীন তালগাছ, প্রচুর তাল হত, কুড়োতে পারলেই তাল তার।
    এখন তালগাছগুলো আর নেই, তালসারি উধাও, তার জায়্গায় বাড়ি আর বাড়ি।
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০২:৩৬708180
  • ভিজি, আমি খেলেছি। তেকোনা কাঠির আগা হলে সবচেয়ে ভালো হত, নইলে একটাতেই চলে। আমাদের এক বন্ধু ছিল, ভালো কাঠের কাজ জানত। একবার চারচাকার একটা ব্যবস্থা করেছিল, মাঝে একটা পিঁড়ি টাইপ, চাকাগুলো তালের। তালের মরশুম কেটে গেলে এই কাজটা অনেকে বাতিল সাইকেলের টায়ারে করত, দেখেছি।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৫ জুন ২০১৬ ০২:৫১708181
  • তালের আঁটি পুঁতে রেখে দিয়ে কয়েকমাস পরে তুলে আঁটি কেটে ভিতর থেকে তালের খোমা পাওয়া যায়। বেশ মিষ্টি মিষ্টি, তবে ক্বচিৎ কদাচিৎ মিষ্টত্ব কমে গিয়ে ঘেসো হয়েও যেত।
    এই খোমাকে অন্য অঞ্চলে মনে হয় আঁকুড় বলে।
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০২:৫৮708149
  • ইয়েস, আঁকুড়। আমাদের ওখানে এই নামটাই চলতো। অঙ্কুর > আঁকুড়। কিছুদিন আগে মনে হয় এখানেই খুব সে আঁকুড় নিয়ে কোথায় একটা কথা হচ্ছিল, খুব চেনা চেনা লাগছে। কলাগাছের কাছের ছাইগাদা থেকে বের করে প্রায় বিকেলেই খাওয়া হত, পুজোর আশেপাশের সময়টায়। আমার এটা সময় সময় তালের চেয়েও ভালো লাগত। কোনো হ্যাপা নেই, বেশ একটা ছিমছাম ব্যাপার।
  • ভিজি | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৩:১৬708150
  • আশ্বিন মাসের শেষ দিন মানে সংক্রান্তি তে মনসা পুজো হতো। তার আগে ওই তালের আঁকুর খাওয়া বারন ছিল। অবিশ্যি নুকিয়ে খাওয়াতে দোষ ছিল না। কাত্তিক মাসে প্রায় পুরোটা জুড়ে খেতাম।
    আর তাল এক থেকে চার আঁটি অব্ধি দেখেছি। তিন আঁটির তাল ই হয় সবচেয়ে বেশি। গাছ অনুসারে তাল মিষ্টি বা কম মিষ্টি (তেঁতো) হয়। কম মিষ্টি গাছের তালগুলোকে সাধারণত কাঁচায় পেড়ে শাঁস খাওয়া হতো।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৩:২৯708151
  • হুঁ, আঁকুড় তুলছিলেন একজন আর একজন সিদ্ধ সন্ন্যাসী ঘরে যোগমগ্ন অবস্থায় শুয়ে ছিলেন, যোগনিদ্রায়। তিনি সেইখান থেকেই আঁকুড়তোলার ব্যাপারটা বলে দিলেন পরে।
    যোগনিদ্রা বলতেই যোগসর্পের হাঁড়ি মনে পড়ে গেল। ঃ-)
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৪:০৩708152
  • আচ্ছা, নতুন টার্মটা শিখেছি, বলেই ফেলি। কোনো অসদুদ্দেশ্য নেই, বলাই বাহুল্য, বস্তুত কে বলেছিলেন কিচ্ছু মনে নেই। এতোজ যাহা লিখিলেন, উহাই কি ক্রস রেফারেন্স? :-)
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৪:২০708153
  • ডিঃ এইখানে কোনো ব্যক্তি বা বিষয়কে খিল্লি করা হয় নাই। ঃ-)
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৫:৫৪708154
  • ব্যক্তি ও বিষয় উভয়কেই যে খিল্লিত করিয়াছেন, তাহা স্পষ্টতই প্রতীয়মান। তিষ্ঠ, উহা স্পষ্টতর করিয়া আপনাকার প্রতীতীসাধনে যত্নবান হইতেছি।
    প্রথমত, বারংবার যোগ শব্দের হাস্যোদ্রেকসূচক উল্লেখপূর্বক এবং পরিশেষে যোগসর্প প্রসঙ্গ আনয়নপূর্বক যে এস্থলে সনাতন যোগাভ্যাসের খিল্লি উড্ডীন হইল, তাহার অনুধাবন শিশুরও অধীত। এই হইল বিষয়।
    দ্বিতীয়ত, আজিকালি যোগাভ্যাস শব্দশ্রবণে আসমুদ্রহিমাচল দেশবাসী কাহার অবয়ব স্মরণে উদ্বেল হইয়া উঠে, তাহা কি আপনাকার অজ্ঞাত? সেই শ্মশ্রুশোভিত মহাপুরুষ, যিনি কটিমাত্র বস্ত্রাবৃত হইয়া কঠোর তপোক্লিষ্ট জঠর ক্ষণে ক্ষণে মেরুদণ্ড স্পর্শপূর্বক আপামর দেশবাসীকে ললাটান্নিক প্রভৃতি প্রাণায়াম এবং বিচিত্র যোগাভ্যাসের মাধ্যমে সবল, নীরোগ, সতেজ রূপে নির্মাণ করণে ব্রতী, তাঁহার খিল্লি উড্ডীন করিয়া আপনি জাতি ও ধর্মের যে অজানিতপূর্ব ক্ষতি করিয়াছেন, তাহা স্মরণে শয্যাকণ্টকী হয়। এই হইল ব্যক্তি।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৬:০২708155
  • কী সর্বনাশ!!!! সত্যই তো মহাশয় !!!!
    সনাতন যোগাভ্যাস করিয়া করিয়া যে সর্পগণ হিংসা পরিত্যাগ পূর্বক হরিনাম সংকীর্তন করিতেন ও অহিংসাব্রতধারী হইয়া আতপ তন্ডুলের পায়সান্নমাত্র খাইতেন, এত সাধনা করিয়া তবেই যোগসর্পত্ব প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, এখন আর একথা কে বিশ্বাস করিবে হায়!
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৬:৩৭708156
  • মহাশয় যথার্থই আজ্ঞা করিয়াছেন। বেদেই তো আছে, "অস্তি গোদাবরীতীরে বিশাল: শাল্মলীতরু।"
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৮:০৮708157
  • জয়প্রকাশের মহিষ তাড়া করিয়া আসিলেই বুঝিতে পারা যায় "চক্রবৎ পরিবর্তন্তে সুখানি চ দুখানি চ"
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৮:১৮708158
  • নির্বিকল্প সত্যের অনুরোধে জানিয়ে যাই, মহিষটা জয়রামের ছিল। যদিও আসলে বস্তু সবই এক। তাও। :-)
  • Rit | 213.110.242.7 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৮:২৬708160
  • ভাটের খিল্লি তালের টই এ করা হচ্ছে?
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ০৮:৩৪708161
  • বেতালে চলে গিয়েছিল। ঠিক সমের মাথায় ধা ধরে ফেলায় আবার তালে ফিরছে।
  • | 213.99.211.81 | ১৫ জুন ২০১৬ ১১:১৫708162
  • হ্যাঁ viji ঐ রকম আমরা করতুম। মানে আমি।মেজদা আর অশোক।

    বেসিক্যাল মেজদা দায়িত্ব নিয়ে বানাতো। আর আমি আর অশোক সেই টা হস্তগত করতে চাইতাম। সেই নিয়ে হেব্বি বাওয়াল হতো। আহা ছোটবেলা সেই সব ছোট ছোট আনন্দ...
  • | 213.99.211.81 | ১৫ জুন ২০১৬ ১১:১৮708163
  • ঠিক ও ই রকম গাদা করে পুঁতে রাখা হত। তারপরে তার থেকে বেরোনো তাল শাঁস খাওয়া হতো দায়িত্ব নিয়ে।

    বুড়ো আঙুল ঢুকিয়ে শাঁস টাকে দিব্বি বের করা যেত..
  • avi | 125.187.34.247 | ১৫ জুন ২০১৬ ১৯:৩১708164
  • হুঁ, আমরা চামচের উল্টোদিক ব্যবহার করতাম।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৬ জুন ২০১৬ ০৩:২৪708165
  • ধারালো দা দিয়ে আধখানা আধখানা করে কেটে নেওয়া হত।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৬ জুন ২০১৬ ০৩:২৮708166
  • অভি, কেন্দ্রগতং নির্বিশেষং এর মানরক্ষার্থে বলে যাই "যাহা মহিষ, তাহাই গরু, তাহাই বাঁদর, তাহাই কাঠবিড়ালি তাহাই বিড়াল তাহাই চামচিকা ", পৃথগদর্শন করে কী হবে?
    ঃ-)
  • avi | 125.187.34.247 | ১৬ জুন ২০১৬ ০৪:৩৩708167
  • সে তো মেনেই নিয়েচি। অবিশ্যি আমি বলি কেন্দ্রগতং নির্বিশেষঞ্চ। :-)
    যাই বলুন, ভোরের ময়দানের তুলনা নেই। আজ লক্ষ্য করে দেখলাম, এ তল্লাটে তালগাছ প্রায় নেই।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৬ জুন ২০১৬ ০৪:৫৬708168
  • আমাদের অঞ্চলের তালগাছগুলো কাটা পড়তে শুরু করে অনেক বছর আগে থেকেই, এখন কমতে কমতে একেবারে আর দেখাই যায় না।
  • avi | 125.187.34.247 | ১৬ জুন ২০১৬ ০৫:৫৭708169
  • ময়দানেরটা অদ্ভুত লাগে। এখানে চারদিকে এত গাছ, বড় বড়, ঝাঁকড়া ঝাঁকড়া, মাঝখানে ভোরে দাঁড়ালে গাছ ছাড়া খুব কম জিনিসই চোখে পড়ে, অথচ একটাও তালগাছ নেই। মানে সিটিজেনস বা এলিয়ট পার্কের বোতলপামগুলো বাদ দিয়ে বলছি, আর সি জি সি ময়দান ক্যাম্প বা টেরিটরিয়াল আর্মি অফিসার্স ক্লাবের বাহারি পামগুলোও বাদ। শুধু উত্তরদিকের বড় বড় বট অশ্বত্থগুলোর মাঝে বহুদিন হল একটা তালের গুঁড়ি পড়ে থাকতে দেখি। বাজে পোড়া তালের তলার দিকটা। সিলেক্টিভ প্ল্যান্টেশন?
  • robu | 213.132.214.88 | ১৬ জুন ২০১৬ ০৯:৪৮708171
  • এত কথা হলো, কেউ তাড়ির কথা বললেন না।
    আমাদের বাড়ির চারদিকেও তালবাগান, লিচুবাগান, শালবাগান ছিল। পাশেই সাঁওতাল পাড়া। সেখানে আবার একদিন বাঘরোল ধরা পড়েছিল। সবাই শুনি চিতাবাঘ। দেখতে গেলাম। সেকি উত্তেজনা। সেখানে কুমোর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে হাড়ি বানাত।
    এখন সেখানে টার্কি পোষে :-)

    যা হোক, বাড়ির সামনেই ছিল লোহাজাম গাছ। দাদু সকাল সকাল লোহাজাম কুড়িয়ে আনত। তার অর্ধেক হত ছাগলনাদি।
    শালবাগানে এক দিদির সাথে ফুটবল খেলতাম, কত দুরে দুরে সব বাড়ি, খেলবার লোক পাওয়া যেত না।
    আর তাড়ি। সেই নিয়ে বাড়িতে দাদু আর বাবারা পাঁচভাইয়ের কি অশান্তি। দাদু সব্ধ্যেবেলা হাপিস হয়ে যেত। তাড়ি খেয়ে অনেক দুরে কথাও হরিনামসংকীর্তন শুনে, সেখানেই ঘুমিয়ে পড়ত। তখন বাবারা পাঁচভাই সবাই কাজের জায়গায়। ফিরে এসে পাঁচজন পাঁচ দিকে খুঁজতে যেত।
    এসব গতজন্মের কথা।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন