এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাঙালীর ইন্টেলেকচুয়াল ভেক

    bip
    অন্যান্য | ০৭ মে ২০১৬ | ৭৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 81.244.130.85 | ০৭ মে ২০১৬ ০৭:০৭707044
  • যাদবপুরে আবার বাঙালী বাবুগন প্রমাণ করিলেন, তাহারা সার্থক যদু বংশীয় এবং মুশল পর্বেই তাহাদের আত্মার তৃপ্তি।

    আমি যত চাড্ডি বা বাম বাঙালীবাবু দেখি--অবাক হই-এরা কতটা ভূর্মিবর্জিত। বাঙালীর চাকরি নেই। বেকাররা সপ্তাহে ষাট ঘন্টা খেটে মাসে পাঁচ হাজার টাকাও পাচ্ছে না। দেশের সব থেকে বেশী ভিখিরি বাংলায়। মুম্বাইএর সব থেকে বেশী বেশ্যা আসে খেতে না পাওয়া গরীব বাংলার ঘর থেকে। ভারতের সব শহরের ওয়েটার, বেল বয়ের কাজ করে বাংলার শিক্ষিত বেকার যুবকেরা। নার্সিং হোমগুলো হচ্ছে সাক্ষাত যমগৃহ বা যমের অধ্ম। আর যাইহোক যম বাবাজি মানুষকে ফতুর করে মারে না।

    আর শিক্ষিত ক্যালকেশিয়ানরা -অবশ্যই বাম এবং চাড্ডিদের ফোকাস হচ্ছে কাশ্মীর, জেন এন ইউ, কানাইয়া, ভেমুরী। হিন্দু, মুসলমান, এর দালাল ওর দালাল!!

    আমার বেড়ে ওঠা খুব ছোট করিমপুর শহরে। ওখানে যেসব মিস্ত্রিরা কাজ করত, প্রায় সবাই মুসলমান। আমার কোনদিনই মনে হয় নি, বারো ঘন্টা উদোম খাটার পরে, কেও মনে রাখে সে মুসলমান-যদি না উস্কানি দিয়ে খুনো খুনি কেউ না শুরু করে, এবং তাদেরকে তাদের পরিচিতি মনে করানো হয়। আবার যে লোকটা কাঠ কল শুরু করে, আমাদের বাড়ির জন্য জানালা দরজা বানিয়ে দিত-যেখানে দশটা ছেলে চাকরি করে খেতে পেত, সেও কারুর দালাল ছিল না। সবাই পেটের দায়ে যে যার মতন করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করেছে। কিন্ত আমি দেখেছি কি ভাবে আস্তে হিন্দু-মুসলমান আইডেন্টি পলিটিক্স ডুকিয়েছে সব রাজনৈতিক দল। দেখেছি কি ভাবে বিড়ি কারখানা বন্ধ হয়েছে সিটুর শ্রমিক আন্দোলনে। যে কারখানার মালিক এতই বড়লোক, কারখানা বন্ধ হওয়ার পরে সবার কাছে ধার দানা করে পাড়ায় টিম টিমে চলা মুদির দোকান দিয়েছে। এসব নিজের চোখেই দেখা।

    এই একটা মাত্র কারনে আমি তৃনমূল এবং কংগ্রেসকে বাংলার জন্য বেটার অলটারনেটিভ বলে মনে করি। ১৯ শে মে কে জিতবে জানি না-কিন্ত এটা বলতে আপত্তি নেই, যতই লুম্পেন পুষুক , যতই স্বৈরাচারি হোন না কেন, মমতা ব্যানার্জি আর যাইহোক ফোকাস রেখেছিলেন নিজের কাজে। এইসব ভেমুরী, জেন এন ইউ নিয়ে ফালতু লোক নামান নি পথে। হ্যা, অনেক ভুল মমতা করেছেন-সিন্ডিকেট রাজ বেড়েছে- উল্টোপাল্টা লোক প্রচুর আছে তৃনমূলে-কিন্ত উন্নয়নের বাইরে ফালতু জিনিসে ফোকাস করেন নি।

    কিছু শিক্ষিত বাঙালীর এই ফেক ইন্টেলেকচুয়াল ভেক হচ্ছে বাঙালীর সব থেকে বড় শত্রু। ইনফ্যাক্ট মাঝে মাঝে ভীষন ভাবে মনে হয় অশোক মিত্রের মতন বাম বুদ্ধিজীবিদের থেকে [ অথবা চাড্ডিদের তাত্ত্বিক টিমের থেকে] তৃনমূলের লুম্পেনরা অনেক কম ক্ষতিকর। এই সব লুম্পেনরা না খেতে পাওয়া বেকার যুবক। চাকরি সৃষ্টি হলেই এসব থাকবে না। কিন্ত এই সব তাত্ত্বিক হারামি গিরি করে চাকরি, ব্যবসা ধ্বংস- হিন্দু মুসলমানে বিবাদ লাগানো, ঘৃণার চাষ করা-ফিল্ম, শিক্ষা গান সাহিত্যের ওপর দখল নেওয়ার চেষ্টা-এসব একটা জাতি্কে বহুযুগ পিছিয়ে দেয়। সেন রাজ বংশ যেমন বাংলাকে হাজার বছর পিছিয়ে দিয়েছিল, ধ্বংস করেছিল বাঙালীর ঐহিত্যবাহী সংস্কৃতি-ঠিক তেমনই সিপিএমের চৌত্রিশ বছর বাঙালীকে পিছিয়ে দিয়েছে তিনশো বছরের বেশী। আর সেই হতাশা থেকেই বাংলায় জন্ম চাড্ডিদের। যাদের কেউ পাত্তা দেয় না। উত্তর ভারতের হিন্দু নেতারা খিল্লি করে। মমতা এটলিস্ট বাংলা কংগ্রেস করে দেখিয়ে দিয়েছেন। বাংলার চাড্ডিদের এইটুকু এলেম ও নেই যে এরা নিজেদের কোন নেতা তৈরী করে-অনুপম খেরের মতন মহাভাঁড়কে আনতে হয় বাইরে থেকে। আর তার থেকেও বেশী খোরাক বামেরা, অনুপম খেরকে ঘেরাও করতে যায়!! ভাবে এটাই রাজনীতি। এদিকে যে বেকার যুবকটা আজ চল্লিশ বছর বয়সে একটা মারোয়ারী ফার্মে পাঁচ হাজার টাকার চাকরি করে কোন রকমে দাদা বা ভাই এর গলগ্রহ হয়ে, বাবার জমানো টাকায় সংসার চালাচ্ছে, তার জন্য ভাবার কেউ নেই বাংলায়। এটাই চাড্ডি আর বামেদের সারমর্ম।
  • :) | 132.177.132.230 | ০৭ মে ২০১৬ ০৭:১৫707049
  • আজি এ প্রভাতে রবির কর
    কেমনে জাগিল ডাইনোসর ...
  • বিপ | 81.244.130.85 | ০৭ মে ২০১৬ ০৭:১৮707050
  • ডাইনোদের ও আইডেন্টি আছে। ফেকদের সেটাও নেই। টর ইউজ করে খিস্তি মারতে পারতাম সব বাম আর চাড্ডিদের। কিন্ত শালা ওদের পেছনে রাগাটাও সময় নষ্ট-লোকগুলো এতটাই ইউজলেস জাঙ্ক ।
  • নাম বলবোনা | 217.96.187.205 | ০৭ মে ২০১৬ ০৭:৩৪707051
  • bip | 81.244.130.85 | ০৮ মে ২০১৬ ১৬:৫৩707052
  • বামপন্থীদের সাথে রাজনৈতিক আলাপ করার সব থেকে বড় অসুবিধা তাদের রাজনৈতিক সর্বস্ব অস্তিত্ব। ইনারা নিজেদের জীবন এবং দর্শন সম্পূর্ন রাজনীতি দিয়েই সংজ্ঞায়িত করেছেন। ফলে যখন দেখন গণতন্ত্রে তারা কোনঠাসা-জনগণ নিচ্ছে না বামপন্থা-এরা ভীষন নার্ভাস এবং অপ্রকৃতস্থ অবস্থায় চলে যান। কেন না এদের জীবন থেকে রাজনীতি কেড়ে নিলে এরা হয়ত বাঁচার ইচ্ছাটাই হারিয়ে ফেলবেন। ফলে এরা যেকোন সামাজিক বাস্তবতাকে "ফ্যাকচুয়ালি" না দেখে" ন্যারেটিভে" দেখেন। মানে উনারা যেকোন ঘটনাকেই সেই দালালি, সাম্রাজ্যবাদ, শোষন, সামন্ততন্ত্র, মার্কেট এইসব কতগুলো বাম ফিল্টার লাগিয়ে ছাড়া দেখতে জানেন না।

    জৈন ধর্মের একটা ভিত অনেকান্তবাদ। যার মূল বক্তব্য একটি বাস্তবতার মধ্য অনেক সত্য থাকে এবং নানান দৃষ্টিতে দেখলে, নানান রকমের সত্য প্রতিভাত হয়।

    যাদবপুরে যে বাম বনাম রামের অর্থহীন কেত্তন চলছে-সেই বাস্তবতা থেকে কি কি সামনে আসছে?

    - বামেরাও আসলেই ফ্যাসিস্ট শক্তি। তারাও মোটেও গণতান্ত্রিক না। তবে যেকোন ইতিহাসের ছাত্রর কাছে এটাও অক্সিমোরন। কারন হিটলার এবং মুসোলিনীর পার্টিগুলোও সেকালে বামঘেঁসা পার্টিই ছিল। হিটলারের পার্টির নামে ন্যাশানাল স্যোসালিস্ট জার্মান ওয়ার্কারস পার্টি (Nationalsozialistische Deutsche Arbeiterpartei) বা । যা ছিল জার্মান লেবার পার্টির উত্তরাসূরী। ন্যাশানালিস্টিক স্যোশালিজম পৃথিবীতে সব থেকে বেশী ফ্যাসিজমের জন্ম দিয়েছে-এবং স্টালিন, মাও, পলপট, হিটলার, টিটো-এদের সবাই সেই ন্যাশানিলিস্টিক স্যোশালিজমেরই ফসল।

    -বিজেপি এবং হিন্দুত্ববাদিরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ঢুকে মগজের দখল নিতে চাইছে। তার জন্যে তারা ইচ্ছাকৃত ভাবেই গন্ডোগল পাকাবে। যাদবপুরে এই ফিল্ম স্ক্রিনিং করা কেন রে বাবা ? এটাত কর্মাশিয়াল সিনেমা-লোকে হলেই দেখবে। তার জন্যে টিভিতে এড না দিয়ে যাদবপুর কেন? ওরা জানে যাদবপুরে দেখালে প্ররোচনায় পা দেবে বামেরা-এবং তাতে আখেরে লাভ বিজেপির যে তাতে বামেদের ফ্যাসিস্ট রূপটা আরো ভাল ভাবে লোকে দেখবে। তার সাথে যাদবপুরের "বেহায়া মাগী" দের দেখে নেওয়ার সেক্সিস্ট আক্রোশ ত ছিলই।

    -এবং অবশ্যই দেখা যাচ্ছে ফেসবুকে এ ওকে মারার, খুন ধর্ষন মলেস্টেশনের হুমকি দিচ্ছে। হিন্দুত্ববাদ বা কমিনিউস্ট আদর্শে এদের মগজ ধোলাই এতটাই যে এরা ভুলে যাচ্ছে আদর্শের থেকে মানুষ, সহনাগরিকদের জীবন অনেক বেশী মুল্যবান। আদর্শ মানুষের জন্য, মানুষ আদর্শের জন্য হতে পারে না। সহনাগরিককে ভালোবাসতে না শিখে কমিনিউস্ট এবং হিন্দুত্ববাদি হওয়া ভয়ংকর।

    -এবং আমি কালকে যেটা বুঝলাম-এতদ্বারা বোঝা গেল কি বাম, কি ডান-কারুর ফোকাস নেই বাংলার বার্নিং সমস্যাগুলো নিয়ে। সব তাত্ত্বিক মাতালের দল। তত্ত্বের বোতল গিলে বাস্তব নিয়ে কারুর হুঁস নেই। জুটকল বন্ধ হচ্ছে, নার্সিং হোম ডাকাতি করে মানুষ খুন করছে-এসব নিয়ে কোন হেলদোল নেই কারুর।

    যাদবপুরের ঘটনা যদি একটা বাস্তবতা হয় এবং জৈনদের মতন দেখলে, আসলে একই বাস্তবতা থেকে একাধিক সত্য বেড়িয়ে আসে এবং যার সবকটাই একই সাথে সত্য। মুশকিল হচ্ছে বাঙালী এতই পোলারাইজড-তারা শুধুই একচক্ষু হরিণ। আর একচক্ষু হরিণকে শিকার করে চলেছে সবাই- মারোয়ারি-সিপিএম, কংগ্রেস, বিজেপি সবাই।
  • Robu | 11.39.56.231 | ০৮ মে ২০১৬ ২০:০৮707053
  • বিপ, আজকে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে কিছু হবে না? ওনার আত্মা শান্তি পাচ্ছে না এভাবে ইগনোর্ড হয়ে।
  • s | 77.59.60.122 | ০৮ মে ২০১৬ ২১:১১707054
  • বিপের অনেক কথাতেই সহমত। তিনোদের চুরি, ঘুষ খাওয়া, গুন্ডামি, সিন্ডিকেট আরো যা যা কারনে আমি রুটি পাল্টানোর প্রবল সমর্থক হয়েও এটা বলতে দ্বিধা নেই এই প্রথমবার পঃবঃয়ে একটি সরকার উন্নয়নের কাজের নিরিখে ভোট চেয়েছে।
    অতীতে শুধু দেখেছি জুজুবাদের ভিত্তিতে ভোট চাওয়া।
  • PM | 233.223.159.253 | ০৮ মে ২০১৬ ২১:৩৭707055
  • ২০০৬ এর ভোট কিসের সুত্রে হয়েছিলো?
  • sm | 53.251.91.253 | ০৮ মে ২০১৬ ২৩:১৩707056
  • উন্নয়ন করবো বলে, উন্নয়নের নিরিখে নয়।
  • Arpan | 24.195.233.162 | ০৮ মে ২০১৬ ২৩:২২707045
  • আরে উন্নয়ন তো অ্যাজেন্ডায় ভেরি মাচ ছিল। উন্নততর বামফ্রন্ট করে দেখিয়েছিল কি না?
  • Mmu | 99.87.178.253 | ০৯ মে ২০১৬ ০২:২১707046
  • :)) :)) :))
  • bip | 81.244.130.85 | ০৯ মে ২০১৬ ০৮:৩৫707047
  • লন্ডনের মেয়র নির্বাচন।
    সাদেক খান লন্ডনে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার পিতা পাকিস্তান থেকে ভাগ্যের অন্বেষনে লন্ডনে এসেছিলেন কোন এককালে। পাকিস্তানের সাথে বা তার সংস্কৃতির সাথে সাদেক খানের সম্পর্ক যতটা আছে তার চেয়ে অনেক বেশী আছে লন্ডনের সাথে। যেখানে সমকামীতাকে পাকিস্তান বা বাংলাদেশে ফৌজদারী অপরাধ বলা হয়েছে-যেখানে বাংলাদেশে সমকামী পত্রিকা সম্পাদককে কুপিয়ে হত্যা করা হল ধর্ম রক্ষার নামে সেখানে সাদেক খান সমকামীতার পক্ষেই ভোট দিয়েছেন লন্ডনে। তার বিপক্ষে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ান হয়ছিল মুসলমানদের তরফ থেকেই। তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছিল মুসলমানেরাই। সেদিন কিন্তু তার পক্ষে কেউ কলম ধরেনি।
    কিন্তু এখন অসংখ্য মুসলমানেরা উল্লাসিত। একে ইসলামের বিজয় হিসেবে দেখছেন এবং এই সংবাদ এক শ্রেনীর পত্রিকায় "লন্ডনের প্রথম মুসলিম মেয়র" বলে হেড লাইন করা হয়েছে। আমেরিকায় বসবাসকারী বেশ কিছু বাংলাদেশী মুসলমানদের মাঝেও একধরনের উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। ফেস বুকে বারে বারে সেসব অভিনন্দন বার্তা চোখে পড়েছে। এদের কাছে ইসলামের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে এবার।
    সাদেক খান লন্ডনের অধিবাসী।পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত। এসব কিছুই কোন ব্যপার নয় আমাদের এই আমেরিকা প্রবাসী কিছু বাংলাদেশীর কাছে।
    তিনি মুসলমান এই পরিচয়টুকু নিয়েই তাদের এত আনন্দ। এই ভাতৃত্ববোধ ৭১ সনে যারা ভেঙ্গে ছিল তারা ইসলামের শত্রু--কথাটা পাকিস্তান বার বার বলত। ভারতীয় দালাল আর হিন্দুরা পাকিস্তানী উম্মাহ ভেঙ্গেছিল সে ক্ষোভ তাদের কোনকালেই যায়নি।

    এই নির্বাচনে সাদেক খান তার ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে কোন কথা বলেন নি। তার সেই রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ছিল যে বহুজাতির শহর ধর্ম দ্বারা প্রভাবিত হবেনা। তার বিজয় তাই সম্ভব হয়েছে। আর এমনটাই উচিত ধর্মের প্রভাবমুক্ত সমাজে।

    একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র যে কিভাবে সাম্প্রদায়িকতার উর্ধে উঠে আধুনিক রাষ্ট্র গড়ে তার দৃষ্টান্ত ভারত দেখেয়েছিল কিন্তু এই মুসলমানেরা তা দেখেন নি। আমেরিকা দেখালো সেই মুসলমানেরা দেখেন নি। লন্ডন আজ দেখালো কিন্তু আমাদের সেই সঙ্কীর্ণতাবাদী গোষ্ঠি তা দেখছেনা।
    ওদের দৃষ্টিতে তাই লন্ডনে লেবার পার্টির জয় তাদের চোখে পড়েনা--চোখে পড়ে কেবল মাত্র এক জন মুসলমানের জয়।
    যতদিন না এই দৃষ্টীভঙ্গীর পরিবর্তন হচ্ছে ততদিন আধুনিক বিশ্বের উপর একটি কালো থাবার আশঙ্কা থেকেই যাবে।
  • bip | 81.244.130.85 | ০৯ মে ২০১৬ ০৮:৩৬707048
  • ওপরের লেখাটা সমীরনদার-প্লিজ ডিলিট করে দিন-আমি ডিলিট অপশন দেখছি না
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন