এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমেরিকান প্রেশিডেনশিয়াল ইলেকশান ১০১

    Abhyu
    অন্যান্য | ০২ মার্চ ২০১৬ | ৩৫৩১ বার পঠিত | রেটিং ১ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • S | 108.127.145.201 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০২:১২703460
  • ট্রাম্প একটা ঘাঁটা কেস। যেজন্যে রিপাব্লিকানরা চটে আছে ওর উপরে। পার্টি লাইনের অনেক অনেক দুর দিয়ে যাচ্ছে। একই সাথে অ্যান্টি হিসপ্যানিক আর অ্যান্টি ট্রেড।

    বার্ণি স্যান্ডার্স ইন্ডিপেন্ডেন্ট হলেও বহুদিন ধরে ডেমোক্র্যাটদের সাথে ককাস করছেন কঙ্গগ্রেসে।

    ডেমোক্যাটরা হোলো সোশাল পলিসিতে লিবারল আর ইকোনমিক পলিসিতে কনজারভেটিভ (গভমেন্টের বড় রোল ইত্যাদি)। রিপাব্লিকানরা ঠিক উল্টো। এছাড়া আরেকদল আছে - সোশাল পলিসিতে লিবারল আবার একই সাথে ইকনমিক পলিসিতেও লিবারল (মানে মার্কেটই প্রধান, গভমেন্টের রোল খুব কম) - এরা লিবারেটেরিয়ান। এরা সাধারণতঃ রিপাব্লিকানদের সাথে বেশি এলাইন্ড হয়।

    আসলে একটা লোকের অনেকগুলো আইডেন্টিটি আছে। রেস, রিলিজিয়ন, সোসাল আইডিওলজি, ইকনমিক অপুর্চুনিটি, গান ঔনার?, ইমিগ্রেশন নিয়ে চিন্তা ভাবনা - এইগুলোর মধ্যে কোন আইডেন্টিটিটা সবথেকে বেশি প্রাওরিটি পাচ্ছে সেই অনুযায়ী সে ডেমোক্যাট/লিবারেটেরিয়ান/ রিপাব্লিকান হচ্ছে। এছাড়াও ক্যান্ডিডেটের নিজস্ব ক্যারিজমা বা ম্যাসেজ আছে।
  • সে | 198.155.168.109 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০২:১৮703461
  • ইলেক্টোরাল কলেজ ব্যাপারটা এবং রেড স্টেট, ব্লুস্টেট, সুইং স্টেট; এগুলো আগে ইন্ট্রো করে দিলে ককাস, প্রাইমারী, ইত্যাদি বুঝতে অনেকেরই সুবিধে হবে।
    ছোট্টো করে ইলেক্টোরাল কলেজটা একটু বুঝিয়ে দিন না।
    তারপর, ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক্যানদের মধ্যে কে পুরোনো পার্টি। টি পার্টি। এইসমস্ত। কোন কোন স্টেটে কতগুলো করে ডেলিগেট পাওয়া যেতে পারে। কোনো কোন স্টেটের ডেলিগেটের ওজন বেশি। ভোটের সংখ্যা বেশি মানেই যে নিশ্চিত জয় নয়, এই কারণে, সেইটে। কেন কিছু স্টেটে বেশি ডেলিগেট, কিছু স্টেটে কম। কীসের ভিত্তিতে এটা শুরু হয়েছিলো, এই সমস্ত। একটা ছোট্টো করে ইন্ট্রো দিলে খুব জমবে লেখাটা।
  • সে | 198.155.168.109 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০২:২১703462
  • এবং ফোরটিন্থ অ্যামেন্ডমেন্টটা একটু বুঝিয়ে দিলে।
  • S | 108.127.145.201 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০২:৫৩703463
  • উফ অতো লিখতে পারবোনা। উইকি দেখে পড়ে নিন।
  • পোলা | 138.249.1.198 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৩:১০703464
  • ট্রাম্প যেভাবে শুরু করেছে উনি নমিনেশন পেলে হিলারীর সমস্যা বাড়বে ... মানুষজন রেগে আছে - ক্রুজ - রুবিও -হিলারি এঁদের কেউ খুব একটা পছন্দ করেছে না
  • সে | 198.155.168.109 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৩:১৭703465
  • প্রশ্নগুলো SS কে করেছি।
    আমায় উইকি দেখতে হবে না। এগুলো খুব ভালো করে জানা সবজেক্ট আমার। এ নিয়ে দীর্ঘকাল পড়াশুনো করবার সুযোগ হয়েছে।
  • S | 108.127.145.201 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৩:২০703466
  • তাইলে আপনিই লিখুন না। আমরা পড়ি।
  • সে | 198.155.168.109 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৩:৩৮703467
  • ক লাইন লিখি?
    রুবিও কদিন পরেই এই দৌড় থেকে রিটায়ার করবেন।
    মিট রমনি, ইত্যাদিরা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যে ক্যাম্পেইন করতে শুরু করেছেন, তা অনেক আগে করলে হয়ত কাজে দিত। এখন খুব দেরি হয়ে গিয়েছে।
    ট্রাম্প বেশ কিছু মানুষের ক্রোধ, ঘৃণা, মনের মধ্যে পুষে রাখা রেসিজ্ম, ইত্যাদিকে এনক্যাশ করে জিতে চলেছে। এখন ট্রাম্পের জয় অবধারিত। এখন রুবিও ও কোসিচ যদি ক্রমে ক্রমে রেস ছেড়ে যায়ও, হাতে রইল টেড ক্রুজ ও ট্রাম্প। অর্থাৎ ট্রাম্পের কথামতো "ওয়ান অন ওয়ান" ফাইট। সেই লড়াইয়ে টেড ক্রুজ হালে খুব একটা বেশি পানি পাবে বলে মনে হয় না। ট্রাম্প ইতিমধ্যে যে ভরবেগ পেয়ে গেছে, তাতে ওর জয় অবশ্যম্ভাবী।
    ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে হিলারিরই জয় নিশ্চিত। বার্ণি স্যান্ডার্স প্রার্থী হিসেবে ভালো হওয়া সত্ত্বেও, নিজের পয়েন্টগুলো ঠিকমতো প্রোজেক্ট করতে পারেন নি। যেমন, ব্ল্যাক ভোটাররা বার্ণিকে ঠিক নিজেদের লোক ভাবতে পারেনি, অথচ বার্ণির স্পীচের মধ্যে অনেক কিছু ছিলো। কিন্তু হিলারির প্রকাশভ্ঙ্গী সাধারন মানুষকে অনেক তাড়াতাড়ি আকর্ষিত করেছে।
    অধিকাংশ মানুষ খুব একটা গভীরে গিয়ে বুঝতে সময় নষ্ট করে না।
    এই একই কারণে ট্রাম্পের অন্তঃসারশূণ্য ভাষণে ভুলেছে প্রচুর লোক। তাদের কাছে ট্রাম্প "স্পষ্টবক্তা" বনে গেছে। অথচ লোকটা আদতে কী করবে, সেটার ওপরে কোনো কনক্রিট কিছু বলে না। কেবল তিন চার শব্দের একেকটা সেনটেন্স। ছোটো বাক্য কিন্তু, ক্যাচি। আই লাভ নেভাডা! উই উইল ডু ইট! হী'জ অ্যা ব্যাড গাই! উই'ল বীল্ড অ্যা ওয়াল। ইত্যাদি ইত্যাদি। ছোটো ছোটো বাক্য, কিন্তু ক্যাচি ফ্রেজ। মাথার মধ্যে ঢুকে যায়। শয়তানেরা এভাবেই হয়ত প্রভাব বিস্তার করে।
    ট্রাম্প ভার্সেস হিলারির ফাইনাল লড়াইয়ে, কী হবে জানি না। তবে ট্রাম্প যে রিপাবলিক্যান নমিনি হতে চলেছে এবং হিলারি ডেমোক্র্যাটিক নমিনি, সে বহুদিন আগেই আন্দাজ করে কোথায় যেন একটা লিখেছিলাম।
    যদি ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট হয়, এবং সে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না, তাহলে অ্যামেরিকার নৈতিক দুর্দিন আসন্ন। এর জন্য দায়ী থাকবে একা ট্রাম্প নয়, যারা তাকে ভোট দিয়ে জেতাচ্ছে তারাও। তাদের মনের ভেতর থেকে জেনোফোবিয়া, রেসিজম, হিংস্রতা, ঘৃণা, ইত্যাদি বেরিয়ে এসেছে। অ্যান্ড দে রিপ্রেজেন্ট দ্য মেজরিটি অফ দেয়ার সোসাইটি।
  • S | 108.127.145.201 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৪:১২703468
  • আমার মনে হয় হিলারির প্রকাশভঙ্গী ছাড়াও আরেকটা বড় ফ্যাক্টর আছে - বিল। ও একা এখনো এক ডাকে মাইনরিটিদের ভোট নিজের দিকে করে দিতে পারে।

    বার্ণি স্যান্ডার্সের প্রবলেম হোলো - সিঙ্গল ইস্যু ক্যান্ডিডেট। ওয়াল স্ট্রিটের কোরাপশান নিয়ে অনেকেই ভাবেনা। তাদের কাছে অন্য ইস্যুগুলো অনেক বেশি ইম্পর্ট্যান্ট। আর কলেজ এডুকেশন নিয়ে হিলারি আর বার্ণির মেসেজ মুলতঃ এক। হেলথকেয়ার নিয়ে ওবামা করে দিয়েছে, অতেব নট অ মেক অর ব্রেক ইস্যু।

    ট্রাম্পের পলিটিকালি ইনকারেক্টনেস মানে হোলো ঐ লাস্টে যেগুলো বললেন ঐসব জঘণ্য জিনিস নিয়ে হাবিজাবি কথাবার্তা বলা। মানে ইচ্ছে থাকলেও আমি বলতে পারছিনা কারণ তাহলে চারপাশের লোকজন আমাকে রেসিস্ট ইত্যাদি বলবে, কিন্তু এই লোকটা আমার হয়ে বলে দিচ্ছে। তাই আমি খুব খুশি, আর আমি ওকে ভোট দেবো। এরা ওয়াসিঙ্গটনের উপরে খাপ্পা কারণ কোনো কেরিয়ার পলিটিশিয়ান (ইনক্লুডিঙ্গ রিপাবলিকান) এইরকম ব্ল্যাটান্ট রেসিস্ট কমেন্ট করতে পারেনা। কিন্তু ট্রাম্পের কোনো অসুবিধে নেই - এইসব বলে জিতলে ভালো, নইলে আবার গিয়ে ট্রাম্প টাওয়ারে গিয়ে বসে ব্যবসা করবে। কোনো লঙ্গ টার্ম কমিটমেন্ট নেই।

    আজকাল কিছু কিছু লোককে বলতে শুনি আই অ্যাম লাইকিঙ্গ গ্লোবাল ওয়ার্মিঙ্গ। কয়েকদিন আগেই এরা ব্যাপারটাকে সম্পূর্ণ ইগনোর করতো। উঁট্পাখির কথা মনে পরে।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৫:০২703470
  • একটা টইয়ের মধ্যে দুটো টই প্যারারালি চলছে - ১০১ আর ২০১৬। আলাদা একটা টই খুলে দেব?
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৫:১১703471
  • ekaTu guchhiye dii
    ******************************SO FAR***************************
    # #
    # #
    # #
    ****************************** 101 **************************

    Name: SS

    IP Address : 160.148.14.4 (*) Date:03 Mar 2016 -- 08:21 PM

    প্রথমেই একটা কথা বলে দি - আমি দিনে একবার কি দুবার গুরুচন্ডালি দেখি, মূলত টইপত্তর। ভাটিয়ালি খুব একটা দেখা হয় না। তাই কারোর কোনো প্রশ্ন থাকলে এখানেই করবেন। আর এই লেখাটাও অনিয়মিত হবে। অন্য কেউ লিখলেও ভাল হয়।
    এবার আসছি আমেরিকান প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশানের কথায়। প্রতি চার বছর অন্তর হয়। ২০১২ তে হয়েছিল, যাতে বারাক ওবামা রিইলেক্টেড হয়েছিলেন। প্রেসিডেন্টের টার্ম লিমিট আছে, দুটোর বেশি টার্ম থাক যায়না, তাই এটা ওবামার শেষ টার্ম। টু পার্টি বেসড আমেরিকান ডেমোক্র্যাসিতে দু দল ই নেমে পড়েছে।

    Name: SS

    IP Address : 160.148.14.3 (*) Date:09 Mar 2016 -- 07:32 PM

    আমেরিকান প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশন, প্রতি চার বছর অন্তর হয়। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে প্রতি লিপ ইয়ারে, নভেম্বরের প্রথম বা দ্বিতীয় মঙ্গলবারে ইলেকশান হয়। ঐ এক দিনেই সব স্টেটে ভোট হয়। আর প্রেসেডেনশিয়াল ইলেকশানের সাথে কংগ্রেস, সেনেট আর বিভিন্ন স্টেটের গভর্নর, স্টেট সেনেট বা হাউসের ইলেকশান হতে পারে।
    আমেরিকান ডেমোক্র্যাসির তিনটে পিলার বা কো-ইকুয়াল ব্র্যাঞ্চ আছে। প্রেসিডেন্টের আফিস হচ্ছে এক্সিকিউটিভ ব্র্যাঞ্চ, আর প্রেসিডেন্টের কাজ হচ্ছে আইন অনুসারে দেশ পরিচালনা। প্রেসিডেন্ট কিন্তু আইন প্রণয়ন করেন না। আইন প্রণয়ন করে লেজিসলেটিভ ব্র্যাঞ্চ, অর্থাৎ কংগ্রেস। কংগ্রেসে দুটো চেম্বার আছে। লোয়ার চেম্বারকে বলে হাউস বা কংগ্রেস। এতে ৫৩৮ জন মেম্বার আছে যারা ৫০ টি স্টেট আর ওয়াশিংটন ডিসি থেকে নির্বাচিত। প্রতি দু বছর অন্তর এদের নির্বাচন হয়। আর কংগ্রেসের আপার চেম্বার হচ্ছে সেনেট। মোট ১০০ জন সেনেটর আছেন, প্রতি স্টেট থেকে দুজন করে। প্রতি ৬ বছর পর পর এদের নির্বাচন হয়। আনলাইক ভারত, আপার চেম্বার বা সেনেটের সদস্যরাও পপুলার ভোটে নির্বাচিত হন। কংগ্রেসে কোনো টার্ম লিমিট নেই, মানে কংগ্রেসের সদস্যরা যতবার খুশি ইলেক্টেড হতে পারেন কিন্তু প্রেসিডেন্টের টার্ম লিমিট আছে। দুই টার্ম, মানে আট বছরের বেশি কেউ প্রেসিডেন্ট থাকতে পারে না।
    এছাড়া থার্ড ব্র্যাঞ্চ হচ্ছে জুডিশিয়াল ব্রাঞ্চ বা সুপ্রীম কোর্ট। সুপ্রীম কোর্টের কাজ হচ্ছে সংবিধান অনুযায়ী আইন ব্যাখ্যা করা। মানে কোনো আইন অসাংবিধানিক কিনা সেই রায় দেওয়া। আমেরিকার ইতিহাসে সুপ্রীম কোর্ট অত্যন্ত গুরূত্বপূর্ণ। সুপ্রীমকোর্টে নয় জন জাস্টিস আছেন। সুপ্রীম কোর্টের জাস্টিসদের কোনো টার্ম লিমিট নেই, ইচ্ছে করলে তারা আমৃত্যু জাস্টিস থাকতে পারেন। সিটিং প্রেসিডেন্ট কোনো জাস্টিস কে নমিনেট করেন আর তারপর সেনেট হিয়ারিং এর মাধ্যমে তাকে কনফার্ম করে।
    এই হল মোটামুটি ব্যাকগ্রাউন্ড। এবার আসছি প্রেসিডেন্টের ইলেকশানে।

    Name: SS

    IP Address : 160.148.14.3 (*) Date:10 Mar 2016 -- 01:06 AM

    আমেরিকায় দুটো ডমিনেন্ট পার্টি - ডেমোক্র্যাট আর রিপাবলিকান। বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারক ওবাম ডেমোক্র্যাট। এচাড়া কোনো ইলেকশানে কেউ ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রার্থী দাঁড়িয়েছেন কিন্তু কোনো ইন্ডিপেন্ডেন্ট এখনো প্রেসিডেন্ট হয়নি। এবারে যারা লড়্ছেন, তার মধ্যে বার্নি স্যান্ডার্স আসলে ভারমন্টের ইন্ডিপেন্ডেন্ট সেনেটর। কিন্তু উনি ডেমোক্র্যাট নমিনি হয়ে লড়্ছেন।
    নভেম্বরে গেনেরাল ইলেকশনের আগে ডেমোক্র্যাট আর রিপাব্লিকানরা নিজেদের পার্টির মধ্যে পার্থী নির্বাচন করে, প্রাইমারি বা ককাসের মাধ্যমে। এই ভোট সব স্টেটে হয়, কিন্তু সব স্টেটে একসাথে হয় না। তাই কিছু প্রাইমারি বিশেষ গুরূত্বপূর্ণ। প্রার্থী বাছাই শুরু হয় জানুয়ারির প্রচন্ড ঠান্ডায়, আইওয়াতে। আইওয়া ককাস দিয়ে অফিশিয়াল প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশানের শুরু। যদিও তার বছরখানেক আগে থেকেই প্রার্থীরা প্রস্তুতি শুরু করে দেন, নানা রকম কমিটি তৈরি হয়। টিম তৈরি হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।
    ককাস আর প্রাইমারির একটা পার্থ্ক্য আছে। ককাস ব্যাপারটা শুনকে হাস্যকর মনে হবে, কিন্তু আগেকার দিনে এই ভাবে প্রার্থী বাছাই হত, আর এখনো কোনো কোনো স্টেট এটা ধরে রেখেছে। এতে কোনো প্রার্থীর রিপ্রেজেন্টেটিভরা কোনো স্কুলে বা চার্চে জমায়েত হয়ে নিজেদের প্রার্থীর হয়ে ভোটার ডাকেন। মানে কল্পনা করুন, একটা বড় হলে এক কোণায় কেউ চিৎকার করছে বার্নিকে ভোট দিন, তো অন্য কোণায় কেউ হিলারির জন্যে গলা ফাটাচ্ছে। সেই পিচ শুনে ভোটাররা (আইদার রেজিস্টার্ড ডেমোক্র্যাট বা রিপাবলিকান) ব্যালটে যে যার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। অন্যদিকে প্রাইমারি হল আমরা যাকে ইলেকশান হিসাবে জানি। পোলিং প্লেসে গিয়ে বোতাম টিপে প্রার্থী বাছাই। আইওয়ার পরেই হয় নিউ হ্যাম্পশায়ারের প্রাইমারি। প্রার্থী নির্বাচনে এই দুই স্টেট তাই অত্যন্ত গুরূত্বপূর্ণ।

    Name: S

    IP Address : 108.127.145.201 (*) Date:10 Mar 2016 -- 01:19 AM

    প্রাইমারিজ নিয়ে আরো দুটো কথা।
    ১) কিছু কিছু স্টেটের প্রাইমারিতে দুদলেই ভোট দেওয়া যায়। কিছু কিছু স্টেটে শুধুমাত্র একটা দলেই দেওয়া যায় (রেজিস্টার্ড হতে হয়?)

    ২) কিছু কিছু স্টেটে (প্রথমদিকের) ভোটের শতাংশ অনুযায়ী ডেলিগেটস সংখ্যা ভাগ হয়। পরের দিকের কিছু স্টেটে উইনার টেক্স অল নিয়ম।

    এছাড়া ডেমোক্র্যাটিক পার্টিতে সুপার ডেলিগেটসের ব্যাপার আছে।

    Name: pi

    IP Address : 233.231.40.73 (*) Date:10 Mar 2016 -- 02:03 AM

    আর হ্যাঁ। জন্মলগ্নে ডেমোক্রাট -রিপ্লাব্লিকান যা ছিল, মানে ডেমোক্রাটেরা দাসপ্রথার সমর্থক, রিপ্লাব্লিকানরা বিপক্ষে, সেখান থেকে জেনেরাল স্ট্যাণ্ড প্রায় উল্টোদিকে চলে যাওয়ার ইতিহাসের ব্যাপারটাও। ভাটে একবার মামু কিছু লিখেছিল মনে হচ্ছে, সেটা পেলেও কেউ দিয়ে দিলে ভাল হয়।

    Name: সে

    IP Address : 198.155.168.109 (*) Date:10 Mar 2016 -- 02:18 AM

    ইলেক্টোরাল কলেজ ব্যাপারটা এবং রেড স্টেট, ব্লুস্টেট, সুইং স্টেট; এগুলো আগে ইন্ট্রো করে দিলে ককাস, প্রাইমারী, ইত্যাদি বুঝতে অনেকেরই সুবিধে হবে।
    ছোট্টো করে ইলেক্টোরাল কলেজটা একটু বুঝিয়ে দিন না।
    তারপর, ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক্যানদের মধ্যে কে পুরোনো পার্টি। টি পার্টি। এইসমস্ত। কোন কোন স্টেটে কতগুলো করে ডেলিগেট পাওয়া যেতে পারে। কোনো কোন স্টেটের ডেলিগেটের ওজন বেশি। ভোটের সংখ্যা বেশি মানেই যে নিশ্চিত জয় নয়, এই কারণে, সেইটে। কেন কিছু স্টেটে বেশি ডেলিগেট, কিছু স্টেটে কম। কীসের ভিত্তিতে এটা শুরু হয়েছিলো, এই সমস্ত। একটা ছোট্টো করে ইন্ট্রো দিলে খুব জমবে লেখাটা।

    Name: সে

    IP Address : 198.155.168.109 (*) Date:10 Mar 2016 -- 02:21 AM

    এবং ফোরটিন্থ অ্যামেন্ডমেন্টটা একটু বুঝিয়ে দিলে।
  • SS | 110.36.244.127 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৯:৪৯703472
  • আর একটু হলেই ২০১৬ তে লিখতে যাচ্ছিলা। অবশ্য দুটো টই হয়ে ভালই হয়েছে। ১০১ এর মধ্যে ২০১৬ এনে ফেললে সব জট পাকিয়ে যাবে। আমি মূলত প্রসেস নিয়ে লিখছি। ২০১৬ র কান্ড কারকানার জন্যে আর একটা আলাদা টই হলেই ভাল। ধন্যাঅদ অভ্যু।
    এবার নেক্স্ট যেটা নিয়ে লিখতে যাচ্ছি সেককাস্টা S উল্লেখ করেছেন। তা হল ডেলিগেটস। এই যে সব স্টেটে ককাস আর প্রাইমারি ইলেকশান হচ্ছে, তার প্রাইজ হচ্ছে ডেলিগেটস। এই ডেলিগেটসদের ভোট্দাতাদের রিপ্রেসেন্টেটিভ হিসাবে ধরা যায়। সব স্টেটে নাম্বার অফ ডেলিগেট্স সমান নয়। রেসপেক্টিভ পার্টি নানা রকম ফর্মুলা অ্যাপ্লাই করে নাম্বার অফ ডেলিগেটস ঠিক করে। এর মধ্যে একটা ফ্যাক্টর হচ্ছে কত কংগ্রেশনাল সিট আছে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই বড় স্টেট বা যেসব স্টেটে জনসংখ্যা বেশি, সেখানে নাম্বার অফ ডেলিগেটস ও বেশি হবে। তার উপর ডেলিগেটস অ্যালোকেশান ও সমান নয়। তা ডিপেন্ড করে সেই স্টেটের ডেমোক্র্যাটিক বা রিপাবলিকান পার্টির উপর। কোনো প্রার্থী সেই স্টেটের ককাস বা প্রামারি জিতলে পার্টির রুল অনুসারে ডেলিগেটস অ্যালোকেট করা হয়। তাই বেশি স্টেট জেতা মানেই কিন্তু নমিনি হওয়া যাবে এমন নয়। মেজরিটি ডেলিগেটস পেতে হবে। পাবার জন্যে প্রায় ২৩০০ ডেলিগেটস পেতে হয়। সাধারণ্ত ডেলিগেট প্রোপোর্শনালি অ্যালোকেট করা হয়। যেমন ওনো প্রার্থী ৫০% ভোট পেলে ৫০% ডেলিগেট অ্যালোকে ট করা হয়। তবে এর ব্যাতিক্রম আছে। নেক্সট উইকে ওহায়ো আর ফ্লোরিডা প্রাইমারিতে ডেলিগেটস অ্যালোকেশন হচ্ছে উইনার টেকস অল। এই দুটৈ বড় স্টেট আর তাই প্রচুর ডেলিগেটস। তাই সাধারনত ওহায়ো আর ফ্লোরিডা হচ্ছে বিরাত প্রাইজ।
    আজ এই পর্যন্ত। এরপর আসবে সুপার ডেলিগেটস আর ইলেক্টোরাল কলেজ।
  • SS | 110.36.244.127 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫১703473
  • কিছু টাইপো আছে। আশা করি বুঝতে অসুবিধা হবে না।
  • SS | 110.36.244.127 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫৩703474
  • নমিনেশন পাবার জন্যে প্রায় ২৩০০ ডেলিগেটস পেতে হবে।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫৭703475
  • দুটো পার্টি ঠিক নয়, জেনারেলি চার-পাঁচটা পার্টির ক্যান্ডিডেট ব্যালটে থাকে, এই যেমন ২০১২-এ ইলেকশনের ব্যালট -

    এখানে ছটা পার্টির ক্যান্ডিডেট আছে - Green, American Independent, Republican, Libertarian, Peace and Fredom, Democratic
  • lcm | 83.162.22.190 | ১০ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫৯703476
  • ভারতে পার্লামেন্টের আপার হাউস (রাজ্যসভা) এর সদস্যরা কিন্তু জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন না।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১০ মার্চ ২০১৬ ১০:১১703477
  • এই যে এখন যে প্রসেসটা চলছে - এটা হচ্ছে বড় পার্টি গুলোর আভ্যন্তরীন প্রার্থী নির্বাচন। এবং তাতে জনগণ অংশগ্রহণ করতে পারে। এ জিনিসটা সব দেশে হয় না।

    মানে ধরো, ভারতে - কংগ্রেস আর বিজেপি। প্রথমে সারা দেশ জুড়ে ভোট করে ঠিক হবে বিজেপির প্রার্থী কে হবে - মোদি/আদবানি/শৌরি... এদের মধ্যে ডিবেট, ক্যাম্পেইন, ভোটাভুটি হবে - -- অন্যদিকে কংগ্রেসে রাহুল/মনমোহন/কপিল... ইত্যাদিদের মধ্যে ভোট হয়ে ঠিক হবে কে প্রার্থী হবে।
    প্রাথমিক ভোটে (প্রাইমারি) প্রার্থী নির্বাচিত হলে, তারপর আসল ভোট। তখন ডিবেট/ক্যাম্পেইন শুরু হবে দুই দলের ফাইনাল প্রার্থীর মধ্যে।

    এই প্রাথমিক ভোট হল প্রাইমারি, যা এখন চলছে। 'প্রাইমারি' টার্মটাই যথাযথ, 'ককাস' এই সব টার্ম কনফিউজিং।
  • SS | 160.148.14.3 | ১০ মার্চ ২০১৬ ২০:১২703478
  • ধন্যবাদ lcm। ভারতের সিস্টেমএর সাথে তুলনা করে দিলে বুঝতে খানিকটা সুবিধে হবে।
    তাহলে দেখা যাচ্ছে যারা নমিমেশনের জন্যে লড়ছেন, তাদের দরকার মেজরিটি ডেলিগেটস। এখন প্রতিটা স্টেটে আলাদা অ্যাজেন্ডা থাকে, ডেমোগ্রাফিকস আলাদা হয়। প্রার্থীরা সেই বুঝে দরকারমত ক্যাম্পেন করেন। আইওয়া, নিউ হ্যাম্পশায়ারের পরের প্রাইমারি হচ্ছে সাউথ ক্যারোলাইনা। প্রথম সাদার্ন স্টেট। সব ক্যাম্পেন জায়গা বুঝে তাদের স্ট্র্যাটেজি পাল্টায়।
    এর মধ্যে অর একটা উল্লেখযোগ্য দিন হচ্ছে সুপার টিউসডে। মার্চের প্রথম মঙ্গলবার। এই দিন সাউথের প্রায় সাত আটটা স্টেটে প্রাইমারি হয়। প্রচুর ডেলিগেটস অ্যাট স্টেক। এই সুপার টিউসডে অনেক প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে পারে। যেমন ২০০৮ এ বারাক ওবামা সুপার টিউসডে তে প্রচুর ডেলিগেটস পাবার পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এবার ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে হিলারি ক্লিন্টন মেজরিটি ডেলিগেটস পেয়েছেন। আর রিপাবলিকানদের মধ্যে ট্রাম্প। যদিও টেড ক্রুজ টেক্সাস জিতে প্রচুর ডেলিগেটস পেয়েছেন, কারণ টেক্সাসে অনেক ডেলিগেটস।
    আর ডেমোক্র্যাটদের সুপার ডেলিগেটস বলে একটা ব্যাপার আছে। ১৯৬৮ এর ইলেকশনের সময় পার্টি এস্ট্যাব্লিশমেন্ট নমিনেশন প্রসেসটা নিজের্দের হাতে রাখার জন্যে এই ব্যাবস্থা চালু করেছিল। এতে পার্টির বড় বড় হোতা, যেমন বিভিন্ন স্টেটের গভর্নর, কংগ্রেসপার্সন, এদের স্পেশাল পাওয়ার দেওয়া হয়েছিল সুপার ডেলিগেট হিসাবে, জার ইচ্ছেমত যে কোনো নমিনির জন্যে ভোট দিতে পারে। ২০০৮ এ হিলারি ক্লিন্টন সুপার ডেলিগেট কাউন্টে ওবামার থেকে এগিয়ে ছিলেন। পরে অবশ্য ওবামার পপুলারিটি দেখে সব সুপর ডেলিগেটসরা কনভেন্শনের সময় ওবামা কেই সাপোর্ট করেছিলেন। এই বারেও বেশির ভাগ সুপার ডেলিগেটস হিলারির জন্যে প্লেজ করেছেন। দেখা যাক কি হয়।
    সব স্টেটের প্রাইমারি শেষ হলে একটা পার্টি কনভেনশন হয় অগাস্ট বা সেপ্টেম্বরে। তখন ফর্মালি পার্টির নমিনিকে অ্যাকনলেজ করা হয়। তারপর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চলবে জেনেরাল ইলেক্শনের লড়াই।
  • primary and beyond | 172.69.63.34 | ০৪ মার্চ ২০২০ ২২:৩৮729837
  • সব টইগুলো প্রাইমারিতে গিয়েই খেই হারায় কেন? ফাইনাল ইলেক্শানের প্রসেস নিয়েও দুকথা বল্তে পারে তো।
  • আম্রিগার ইলেকশান | 165.225.8.120 | ২২ অক্টোবর ২০২০ ০০:২৬733042
  • নতুন নতুন টইগুলা তো আর পাই না! পুরানো টই ই সই 

  • lcm | 99.0.80.158 | ২২ অক্টোবর ২০২০ ০১:৩৭733044
  • এটা এখানেই যাবে - কোন রাজ্য থেকে কতগুলো সিট - টার্গেট ২৭০ 


  • S | 2a0b:f4c2:1::1 | ২২ অক্টোবর ২০২০ ১১:৫৩733047
  • লিন্ডসে গ্রাহাম বলেছে যে ইলেকশানে ছোট ডোনেশান কন্ট্রোল করতে হবে। বিশাল বড় ডোনেশান আর প্যাক মানি নিয়ে অবশ্যি লিন্ডসের কোনও আপত্তি নেই।

    Where is all this money coming from? You don’t have to report it if it’s below $200,” he added, referring to campaign finance rules that don’t require public reporting of individuals who give less than $200. “When this election is over with, I hope there will be a sitting down and finding out, ‘OK, how do we control this?’ It just seems to be an endless spiral.”

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::656:c20e | ২৪ অক্টোবর ২০২০ ১০:২৫733059
  • আজকে একটা প্রেডিকশান করে দিচ্ছিঃ ট্রাম্প জিতবে। মোস্ট লাইকলি বহু স্টেটে মার্জিন কমবে। কিন্তু পেনসিলভানিয়া আর মিশিগান ক্যারি করবে। ফলে নর্থ ক্যারোলাইনা আর অ্যারিজোনা বেড়িয়ে গেলেও জিতে যাবে। 

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::3db:9531 | ২৪ অক্টোবর ২০২০ ১০:৩৭733060
  • যেসব সোকল্ড ভদ্র ট্রাম্প ভোটাররা বিগত সাড়ে তিনবছরে ট্রাম্পের কথাবার্তায় খুবই "এম্বারাসড" ছিল, তারা নাকি কালকের ডিবেটের পর আবার ট্রাম্পের উপর ভরসা করতে পারছে। ফলে তারা সব আনডিসাইডেড থেকে ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকেছে। অনেকে বাইডেণের ট্যাক্স বাড়ানোর কথা শুনে চিন্তিত। তাছাড়া বাইডেণ নাকি মিথ্যা কথা বলছে (ভাবুন এইকথা ট্রাম্প ভোটাররা বলছে)। অনেক নতুন অযুহাত তারা হাতের কাছে পেয়ে যাচ্ছে। অতেব এবারে নিশ্চিন্ত মনে ট্রাম্পের বাক্সে ভোট দিতে পারবে।

    অবশ্য আগামী চারবছর যে এক্দল লোকের জন্য ভয়ন্কর হবে, সেটা বলাই বাহুল্য। আমার আন্দাজ যে রুরাল ট্রাম্প ভোটাররা সবথেকে বেশি সাফার করবে।

    লোকে খুব দেশপ্রেমিক যতক্ষণ নিজেকে কোনও স্বার্থত্যাগ করতে হচ্ছে না আর পাশের বাড়ির ছেলে শহিদ হচ্ছে।

    লোকে খুব ক্যাপিটালিস্ট যতক্ষণ সে নিজে সেই সিস্টেম থেকে বেনিফিট পাচ্ছে। দেখুন সব ট্রাম্প ভক্তরা নাকি ক্যাপিটালিস্ট, বার্নীর সোশালিজমের বিরুদ্ধে, অথচ ফ্রী ট্রেড সহ্য করতে পারছে না আর।

    অন্য দেশকে হিউম্যান রাইটস আর সিভিল রাইটসের জ্ঞান দেওয়া খুব সহজ।


    রেসিজম ইজ ব্যাক ইন আমেরিকা। ইন আ বিগ ওয়ে। 

  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন