এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমেরিকান প্রেশিডেনশিয়াল ইলেকশান ২০১৬

    Abhyu
    অন্যান্য | ১০ মার্চ ২০১৬ | ৬৯৭৯৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 79.73.9.37 | ১৬ নভেম্বর ২০১৬ ২২:০৯699679
  • "ঘটনাচক্রে ক্লাস এবং ইকনমির অ্যাজেন্ডাটা তুলেছে একটা দক্ষিণপন্থী শক্তি, ফলে রেসিজম, ইসলামোফোবিয়া, সবই ন্যারেটিভে ঢুকে পড়েছে। কিন্তু কালো বা মুসলিমদের বড্ড বাড় বেড়েছে, শিক্ষা দিই, এই অ্যাঙ্গলে মূল পোলারাইজেশন হয়নি। মূল পোলারাইজেশন হয়েছে, ওই ক্লাস অ্যাঙ্গলেই"।
    ===============
    এটার ভিত্তি কি? রাস্ট বেল্ট বাদ দিলে এটা খাটে না। ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে সেটাই ডিসাইডিং ফ্যাক্টর, সেটা অন্য প্রশ্ন। কি করে ট্রাম্প জিতেছে সেটা প্রশ্ন নয়।

    প্রশ্ন হল, এই ক্লাস "" অ্যাঙ্গেল দিয়ে ব্যাখ্যা করাটা কতটা যুক্তিযুক্ত হচ্ছে। হিলারী বা বার্ণি ভুলে যেতে হবে এখানে। একটা বিরাট অংশ যারা ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে তারা ট্রাম্পকেই ভোট দিয়েছে আর তাদের ক্ষেত্রে ক্লাস অ্যাঙ্গেল বড় নয়। মনে রাখতে হবে বহু সুপার ডুপার রিপাবলিকান ট্রাম্পকে ভোট দেয় নি - বুশ পরিবার, রমী ইত্যাদি। সবটাই ক্লাসে ফেলে দিলে অংক মিলছে না।
  • ঈশান | ১৬ নভেম্বর ২০১৬ ২২:২৩699680
  • ওটারও হিসেব আছে। রেজিস্টার্ড রিপাবলিকানদের ৯০+% না কত ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছেন। একবার দেখে বলতে হবে। একমাত্র উটাতে রেজিস্টার্ড রিপাবলিকানরা ভালো সংখ্যায় ট্রাম্পকে ভোট দেননি। বাকি জায়গায় ওই বুশ, রুবিও, রমনি এরা খুচরো ব্যতিক্রম।
  • ঈশান | ১৬ নভেম্বর ২০১৬ ২২:২৮699681
  • আর হ্যাঁ, হিসেব যা দেখছি, তাতে রাস্ট বেল্ট, মাইনিং এলাকা, এবং নর্থ ক্যারোলিনায় এই ক্লাস পোলারাইজেশন টা হয়েছে। ফ্লোরিডায় অন্য গপ্পো।

    বাকি সর্বত্র স্ট্যান্ড স্টিল। মহিলা হবার সুবাদে হিলারি অতিরিক্ত সুবিধে পাননি। বরং কালো ভোট কিছু কমেছে, এইটুকু বলা যায়। কিন্তু অতিরিক্ত পোলারাইজেশন কিছু হয়নি।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০০:১৯699682
  • আমার সম্পূর্ণ অন্য ব্যাখ্যা আছে, মিটিং মিছিল শেষ হলে লিখব। আমি ডিপলি কনসার্ণড।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০০:৪৯699684
  • http://people.hmdc.harvard.edu/~renos/papers/EnosTrains/EnosTrains.pdf>

    এটি একটি স্টাডি হার্ভার্ড থেকে প্রকাশিত। মূল এক্সপেরিমেন্ট হল দুজন নেটিভ ল্যাতিনো স্পিকিং লোককে বোস্টনের মার্টা ট্রেন স্টেশনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। ওপরের স্টাডিটায় পাওয়া যাবে কোথায়, কখন, কোন কোন ট্রেনে। আর বেশ কিছু লোককে পয়সা দিয়ে সার্ভে করানো হয়েছিল। এখানে বলা বাহুল্য যাদের সার্ভে প্রশ্ন দেওয়া হয়েছিল আর যাদের দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিলা তারা নিজেরা জানতই না কিসের জন্য ওরা কাজ করছে। সার্ভেটা দুবার করা হয়েছে প্রথমে ঐ ল্যাতিনো স্পিকিং ব্যক্তিদের স্টেশনে দাঁড় করাবার আগে, একই প্রশ্ন এটার পরে। প্রশ্নগুলো কি ছিল?

    i) "Do you think the number of immigrants from Mexico who
    are permitted to come to the United States to live should be
    increased, left the same, or decreased?”

    ii) "Would you favor allowing persons that have immigrated to
    the United States illegally to remain in the country if they are
    employed and have no criminal history?”

    iii) “ Some people favor a state law declaring English as the
    Official Language. Some other people oppose such a law.
    Would you favor such a law?”>

    রেজাল্ট হল দিনে মাত্তর দুই তিন মিনিট দুইজন নতুন নেটিভ ল্যাটিনো স্পিকিং কে দেখার পরেই এদের রেসপন্স বদলে গেছে মূলত ওপরের ১ ও ২ নং প্রশ্নের উত্তরে।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০০:৫৪699685
  • এই স্টাডির রেজাল্ট হচ্ছে ট্রাম্পের প্রচার স্ট্র্যাটেজী। সাদাদের ক্রমাগত অন্যান্যদের জুজু দেখাও, বোস্টনের লিবারালরা যদি পাল্টে যায় তাহলে অন্যান্য সাদারা নয় কেন?

    আবার মিছিলের শেষে।
  • ঈশান | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০১:১৭699686
  • কিন্তু এই স্টাডিটা একেবারেই তো জুজু প্রসঙ্গে না। স্টাডি যাঁরা করেছেন, কোনো কনক্লুশন দেননি, আলাদা করে। তবে একটা ডিসকাশন অংশ আছে। সেখানে পরিষ্কারই বলা আছেঃ " Overtly threatning behavior" এক্স্লুশনারি অ্যাটিটিউড বাড়ানোর জন্য জরুরি না (কপি করা গেলনা, নিজের ভাষায় লিখলাম)। অর্থাৎ এক্স্লপিসিট কোনো জুজুর দরকার নেই।
    ওই ডিসকাশনেই পরে আরও পরিষ্কার করে বলা আছে, যে, স্রেফ নতুন লোকের ইনজেকশন, নিজে নিজেই এক্সক্লুশনারি অ্যাটিটিউড বাড়িয়ে তোলে। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেটা আবার কমে যায় (আবারও কপি করা গেলনা)।

    অর্থাৎ, সাদাদের মধ্যে হঠাৎ কটি হিস্পানিক এনে ফেললে ইনিশিয়ালি কনফ্লিক্ট বাড়বে, পরে সেটা আস্তে আস্তে কমে আসবে, লেখক এরকমই আন্দাজ করছেন (এটাও লেখা আছে)।

    এ তো খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। এর সঙ্গে ট্রাম্পের স্ট্র্যাটেজির কী সম্পর্ক বোঝা গেলনা।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০১:৪৫699687
  • ট্রাম্প প্রথম থেকে এই স্ট্র্যাটেজীটা দারুণ ভাবে চালিয়ে গেছে। বেশির ভাগ মেক্সিকান ড্রাগ ডিলার, রেপিস্ট, ইতি গজর মতন বলেছে হ্যাঁ কিছু ভালোও আছে। মনে আছে সেই দিনের কথা যখন আমরা লোকের মুখে গুছিয়ে ঘুঁষি মারতাম। সমস্ত মুসলিমদের ব্যান করে দেওয়া হবে। আর এসবের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা নতুন আমেরিকা গড়ব। আমাদের আগের গ্রেট আমেরিকায় ফেরত যাব। মনে করে দেখুন যে ট্রাম্প কখনো ব্ল্যাক বা আফ্রিকান-আমেরিকান কথাটা উল্লেখ করে নি। বরাবর বলেছে "ইনার-সিটি'। এরই মধ্যে কেকেকে ট্রাম্পকে এন্ডোর্স করেছে। ট্রাম্প ডিবেটে বলছে নিউ ইয়র্কে আবার "স্টপ অ্যান্ড ফ্রিস্ক' চালু করা হবে - যাকিনা এখন প্রতিষ্ঠিত রেসিয়াল ডিসক্রিমিনেশন। ট্রাম্পের নিজের পার্টি ট্রাম্পকে ডিনাউন্স করছে, খবরের কাগজ উঠে পড়ে লেগেছে কিন্তু ট্রাম্পকে কেউ থামাতে পারে নি। ট্রাম্প ডিপ রুটেড সেন্টিমেন্ট যে আমেরিকা মূলত সাদাদের দেশ আর তারা আজ বিপন্ন এইটা সুচতুর ভাবে খাইয়ে গেছে।

    এক্ষেত্রে শুধু রাস্ট বেল্টের গল্পটা অন্য। তারা আউট অফ ডেসপারেশন ভোট দিয়েছে। ট্রাম্প হচ্ছে তাদের শেষ আশা ভরসা। যদিও ট্রাম্প ওদের সবথেকে প্রথমে ডিসওন করবেবলেই মনে হয়। ট্রাম্প সম্বন্ধে রুবিও বলেছে প্যাথলজিকাল লায়ার, আমিও তাই মনে করি।

    কিন্তু ওদের যদি সমীকরণ থেকে বাদ দিন তাহলে, ডান দিক, বাম দিক, ওপর, নীচে যেদিক থেকেই দেখুন না কেন সাদারা ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে। মেয়েরা, ছেলেরা সবাই, ট্রাম্পের অডিও যেখানে উনি শিখিয়েছেন কি করে গ্রোপ করতে হয় ম্যাটার করে নি, ট্রাম্পের কোন অভিজ্ঞতা নেই ম্যাটার করে নি, ট্রাম্প নিজের ব্যবসায় কোনদিন শ্রমিকদের কথা ভাবে নি কিন্তু সেই নাকি সব উল্টে দেবে, অথচ ট্রাম্পের ট্যাক্স প্ল্যানে লোকের ট্যাক্স বাড়বে। কিস্যু ম্যাটার করে নি।

    এতকিছুর পরেও ট্রাম্প যদি একজন খুব দক্ষ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হতেন তাহলে বোঝা যেত যে ইনস্পাইট অফ রেসিজম সাদারা ট্রাম্পকে জিতিয়েছে। কিন্তু সেটা নয়, তাহলে পড়ে থাকে অন্য অপশন যে রেসিয়াল রুটে সুড়সুড়ি দিয়েই ট্রাম্প জিতেছে।

    দুটো জিনিষ এখনও ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন আছেঃ

    ১) তাহলে এই সাদারা ওবামাকে ভোট দিয়েছিল কেন? স্টাডিটা দেখুন, সাদারা অনেক বেশি কনজারভেটিভ হয় যখন ক্রমাগত এই ধারণায় আঘাত করা যায় যে আমেরিকা মূলত সাদাদের আর সেই সাদাদের জীবন বিপন্ন, হিসপ্যানিক, মুসলিম আর "ইনার-সিটির' কালোরা ভয়ংকর জীব, আমিই একমাত্র মসীহা যে আমেরিকাকে আবার গ্রেট করবে।

    ২) কালো আর হিসপ্যানিক রা কেন ফ্লোরিডায় ট্রাম্পকে ভোট দিল? জানি না।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০১:৫৮699689
  • এই রেসিয়াল স্ট্র্যাটেজীর বৃত্ত সম্পূর্ণ হয় ট্রাম্পের ক্যাবিনেট দেখলে

    ব্যানন, রুডি জুলিয়ানি, গিংরিচ, প্যালিন, পেন্স নিজে, এক সে বড়কর এক। যেকোন সাধারণ রিপাব্লিকান ক্যাবিনেটের থেকে অনেক অনেক বেশি কট্টর। এই ডিপ রুটেড রেসিজম আর এই মন্ত্রীসভা দেখে আমি ভীত। আমার নিজের পজিশন থেকেই।

    আর আমেরিকার রেসিজমের ইতিহাস যত পুরনো বলে মনে হয় ততটা কিন্তু না, আমার ছোট পুত্রের যিনি দেখাশোনা করেন, উনি একজন আফ্রিকান-আমেরিকান, রিটায়ার্ড নার্স, বয়স ষাটের ঘরে। ওনার ছোটবেলায় উনি দেখেছেন যে ডাক্তারখানায় দুই ধরণের ঘর, সমস্ত রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া যেত না, সমস্ত ধরণের গাড়ি চালানো যেত না। উনি বললেন, আমরা কুশনড। কিন্তু নতুন জেনারেশন নয়।

    তবে বক্তব্য একটাই যে ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন শুধু স্পেডকে স্পেড বলা নয়। অনেক অনেক অনেক বেশি। হিসপ্যানিকদের রেপিস্ট বলা, কালোদের সাকার পাঞ্চ দেবার কথা বলা, মুসলিমদের ব্যান করার কথা বলা, এই রেটোরিক সত্য বলার থেকে অনেক ডিপ রুটেড। এই উইনিং স্ট্র্যাটেজী সাদাদের ব্যাকল্যাশ। সেক্সিজম নিয়ে কোন স্টাডি আমি জানি না, কিন্তু আমার মনে হয় ঠিক এরকমই কিছু একটা বেরবে যা ট্রাম্পের ইলেকশন ক্যাম্পেইন বের করে ফেলেছিল।

    শুধু একটাই কাজ করা যায় এই উইনিং স্ট্র্যাটেজীকে পলিটিক্স বলে ভুল করা। যে জিনিষকে সারা আমেরিকা বালিতে মুখ গুঁজে অস্বীকার করছিল তাকে ফেস করা। আর কাউন্টার করা। সেটাই আমার মতে ঠিক পলিটিক্স। শতাব্দী প্রাচীন ব্যবস্থা তোলার কথা বলা, মিশিগানের ১১,০০০ ভোট কেন ক্যালিফোর্ণিয়ার ২ মিলিয়ন ভোটের থেকে বেশি হবে?
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০২:২১699690
  • একটা ডিসক্লেমার দেওয়ার আছে, আমি কখনোই বলছি না যে ভোটাররা সাংঘাতিক রেসিস্ট হয়ে গেল। শুধু এটাই বলছি যে এই ধারণাটাও প্রবল ভাবে এখনও আছে এই দেশ আসলে ভদ্র সাদাদের আর মুসলিম, হিসপ্যানিক, কালোরা আর অবশ্যই গ্লোবাল ওয়ার্কাররা সেই গ্রেট আমেরিকাকে আর গ্রেট থাকতে দিল না। আমি বলছি যে কন আর্টিস্ট ও তার রেসিস্ট ক্যাম্পেইন এই জিনিষটাকে তুলে এনেছে তাকে ভালো করে চিনুন। যে লোকটা সারা জীবন রেসিস্ট, সারা জীবন একটা লো-গ্রেড বিজনেস ম্যান, সারা জীবন শুধু মিথ্যে দিয়ে সবকিছু পেয়ে এসেছে, যে লোকটা তার ক্যাম্পেইন এই সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়ি দিয়ে চালিয়েছে, যে তার ক্যাবিনেট সাজাচ্ছে ব্যাননের মতন হোয়াইট সুপ্রিমেসি গ্রুপের লোকজন দিয়ে সে রাতারাতী বদলে যাবে এমন ভাবার কারণ নেই। মোদীও প্রকাশ্যে মুসলিম মারার কথা বলে না তাবলে গুজরাট মিথ্যে হয়ে যায় না। শুধুমাত্র রাস্ট বেল্টের কিছু পিছিয়ে পড়া লোক ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে বলেই এইগুলো মিথ্যে হয়ে যায় না।

    বাম বলুন, লেফট-লিবারাল বলুন, তাদেরও এই "ডিপ্লোরেবল" দের ইনক্লুড করার সময় এসেছে। অন্তত সেইসব ইস্যুতে যা তাদের পলিটিক্সের মধ্যে পড়ে। বার্ণি যা বলে আসছে প্রিসাইসলি।

    কিন্তু ট্রাম্প ও তার সাঙ্গোপাঙ্গো ভয়ংকর। এটা মেনে নেওয়াই ভালো।
  • | 183.24.110.20 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০২:৫৬699691

  • বার্নিপ্রেমী ও নাপ্রেমীদের জন্যেঃ)
  • | 183.24.110.20 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০২:৫৯699692


  • অন্যটা।
  • r2h | 161.191.175.199 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:০৩699693
  • 'প্যান্টস্যুট নেশন' নামে একটা ফেসবুক গ্রুপ আছে, এমনিতে সিক্রেট গ্রুপ কিন্তু বাইরেও বোধয় জানে লোকজন। সাড়ে তিন লক্ষ সদস্য দেখছি। সিস্টারহুড ধরনের ব্যাপার ছিল, তবে কিছু পুরুষ সদস্যও আছে দেখছি। সাদা-ই বেশী, তবে অন্য এথনিসিটির লোকজনও অনেক। শ্রেণীগতভাবেও খুব ডাইভার্স। তো ওখানে লোকজন নিজেদের অভিজ্ঞতা, কনসার্ন এইসব লেখে। রেসিজম, হোমোফোবিয়া এইসব ভালোরকম আছে জানতাম, কিন্তু শহুরে মানুষের মধ্যেও এতো খোলাখুলি সেটা জানতাম না; রিপাবলিকানরা ডেমোক্র্যাটদের গাড়ি বাড়িতে হিলারীর স্টিকার দেখলে নাকি ব্যাপক খোরাক টোরাক করছে, অনেক সময় অ্যাগ্রেসিভ। অসহিষ্ণুতা তো সর্বত্রই আছে, তবে এতদিন খোঁজ খবর রাখতাম না, এই দেশের, এই গ্রুপটায় লোকজনের ফার্স্ট হ্যান্ড অভিজ্ঞতা পড়ে, খুবই নতুন রকম লাগছে।
  • | 183.24.110.20 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:০৬699695
  • হুতো,সময় পেলে এনপিআর শুনো। আরো চমৎকার অভিজ্ঞতা হবে। সব একটু একটু করে বেরিয়ে আসছে।
  • rabaahuta | 161.191.175.199 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:১৪699696
  • আচ্ছা মিঠুদি, শুনবো - এইবারের ভোটের পর একটু খোঁজ খবর রাখতে ইচ্ছে হচ্ছে। সত্যি লোকজনের ফার্স্ট হ্যান্ড অভিজ্ঞতা শুনলে কানেক্টেড মনে হয়
  • rabaahuta | 161.191.175.199 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:১৭699697
  • ভোটের পরের সময়টা বেশি ইন্টারেস্টিং; প্রচার থিতিয়ে এখন আফটারম্যাথ। প্যান্টস্যুট নেশনের পোস্টগুলো পড়েও যেটা মনে হয়।
  • ঈশান | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:১৮699698
  • ট্রাম্প ও তার সাঙ্গোপাঙ্গো ভয়ঙ্কর, এইটা নিয়ে আমাদের বোধহয় কোনো দ্বিমত নেই। ট্রাম্প ডাইনে-বাঁয়ে বিদ্বেষ ছড়িয়েছেন, এ নিয়েও না। "ডিপ্লোরেবল" দের ইনক্লুড করার সময় এসেছে, এ নিয়েও কোনো দ্বিমত নেই। দ্বিমতের জায়গা দুটো।

    এক। ডিপ্লোরেবল রা জাতিগত বিপন্নতার কারণে ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে, নাকি অর্থনৈতিক/শ্রেণীগত বিপন্নতার কারণে? রাস্ট বেল্টে, মাইনিং এলালায়, নর্থ ক্যারোলিনায় অর্থনীতি/শ্রেণী খুব বড়ো ভূমিকা পালন করেছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আবার কোথাও জাতিগত বিদ্বেষ কাজ করেনি এমন না। বিশেষ করে সীমান্তের রাজ্যগুলোতে। আসলে ট্রাম্পের কোয়ালিশনে সবই আছে। কট্টর রেসিস্ট, দক্ষিণপন্থী থেকে শুরু করে ক্ষুব্ধ শ্রমিক পর্যন্ত। প্রথম অংশটা এমনিতেই রিপাবলিকান ভোটার, দ্বিতীয় অংশটা, অর্থাৎ শ্রমিকরা চিরাচরিত ডেমোক্র্যাট সমর্থক। নতুন ডায়নামিক্সে ট্রাম্প সেই জায়গাটা ধরেছেন। বদল বলতে এইটা।

    সাদারা বিপন্ন, এই জুজু দিয়ে এই বদলটা ব্যখ্যা করা যায়না। আমেরিকার ইতিহাসে জুজু নতুন কিছু না। কালো জুজু, সোভিয়েত জুজু, ইসলামিক জুজু...। এই সন্ত্রাসবাদী জুজুটা হিলারি তো কম কিছু খেলেননি। তার সঙ্গে যোগ করেছেন রাশিয়া জুজু। ব্যাপারটা মেক্সিকান জুজুর মতো জমেনি, কারণ, ওই একই। চাকরি বাকরি চিন আর মেক্সিকো চলে যাচ্ছে, লোকে চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছে। আর রাশিয়া কোথায় কী।

    দুই। "ডিপ্লোরেবল"দের ইনক্লুড করা যায় কীকরে? আদৌ কি করার ইচ্ছে আছে? এটা বড় প্রশ্ন। যদি ধরে নেওয়া যায়, যে, আছে, তাহলে জবাব একটা ছিলই, একটু শক্তপোক্ত শ্রেণীভিত্তিক, অর্থনৈতিক মেসেজ দেওয়া। ট্রেড পলিসি, ফ্রি কলেজ এডুকেশন, ইউনিভার্সাল হেলথকেয়ার, এবং স্ট্রং ওয়াল স্ট্রিট বিরোধিতা। হিলারি সেই রাস্তায় হাঁটেননি। সফট লিবারাল খেলা খেলেছেন। সেটা চালিয়ে গেলে ডিপ্লোরেবলরা অন্য ক্যাম্পেই থাকবে। এদের কাছে, এমনকি ট্রাম্পও অ্যান্টি এস্টাবলিশমেন্ট। হিলারির রেজুমেতে প্রতিটি প্যারাগ্রাফে ওয়াল স্ট্রিট আর এস্টাবলিশমেন্ট একদম বোল্ড আন্ডারলাইন করে লেখা।

    দুঃখজনকভাবে, লিবারালরা এই ভিত্তিটাকে বাদ দিয়ে অ্যানালিসিস চালিয়ে গেছেন। ফলে ঠোক্কর খেয়েছেন। এবং তারপরেও রেসিজম আর মিসোজিনির ঘাড়ে সব চালিয়ে নিশ্চিন্তে আছেন।এই বাক্যটা আকাকে বলা না, মেনস্ট্রিম লিবারাল মিডিয়া দেখে বলছি। তবে একেবারে আকাকে বলা না, তাও নয়। রোজগারে জেন্ডার গ্যাপ নিয়ে যেটা বলেছিলাম, এঅখানে একটা স্টাডি নিয়ে আকা হুবহু সেই জিনিসটাই করে দেখালেন। এইরকম উপর উপর কিছু দেখবেন না, একটু ভিতরে ঢুকে দেখুন, এইটুকুই বলতে পারি।
  • SS | 160.148.14.1 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:৪৮699700
  • কি মুশকিল, অর্থনৈতিকভাবে যারা একেবারে নিচের দিকে, সেই কালোরা আর ল্যাটিনোরা দশগুণ আর সাতগুন বেশি ভোট দিয়েছে ক্লিন্টনকে। অর্থনীতি অত গুরূত্বপূর্ন ফ্যাক্টর হলে এটা কি করে ব্যাখ্যা করবেন? আর সমাজের সব থেকে প্রিভিলেজড অংশ, মানে হোয়াইটরা দিয়েছে ট্রাম্পকে। এমনকি রাস্ট বেল্টেও, কালো আর ল্যাটিনোরা ক্লিন্টনকে দিয়েছে। তাহলে রাস্ট বেল্টে শুধু সাদারাই আর্থনৈতিক ভাবে বিপন্ন?

    আর নর্থ ক্যারোলিনা রাস্ট বেল্টের সাথে তুলনীয় নয়। নর্থ ক্যারোলাইনা ডিপ রেড। ওবামা প্রথম ২০০৮ এ জিতেছিলেন। কিন্তু ২০১২ তে হেরেছেন। এবারেও খুব ক্লোজ। নর্থ ক্যারোলাইনাতে দুটো ডেমোক্র্যাটিক স্ট্রংহোল্ড আ্ছে। শার্লট আর ক্যারি/ডারহাম এরিয়া। এই দুটো জায়গার জন্যে নর্থ ক্যারোলাইনা এখন মোটামুটি পার্পল। তবে নেক্স্ট দুটো ইলেকশানের মধ্যে নর্থ ক্যারোলাইনা হয়ত ভার্জিনিয়া হলেও হতে পারে। ভার্জিনিয়া এখন রিলায়েবলি ব্লু। নর্থ ক্যারোলাইনা তে লাস্ট দু বছর ধরে ভোটার আইডি নিয়ে যা চলছে, তাকে ভোটার সাপ্রেশন বললে কম বলা হয়। আর এতে ডিসপ্রোপোর্শনেটলি অ্যাফেক্টেড হচ্ছে মাইনরিটি ভোটার। কাজেই ব্ল্যাক ভোট কমা কিছু আশ্চর্য্য নয়।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৪:১৮699701
  • বস্তুত আমি তা দেখাই নি। আমি যা বলেছি তাহল ট্রাম্প আমেরিকার ডিপ রুটেড রেসিজমকে সুড়সুড়ি দিয়ে চাগিয়ে নিজের দিকে বাগিয়েছে একটা বিরাট অংশকে যারা ওবামাকে ভোট দিয়েছিল। রাস্ট বেল্টকে কব্জা করার জন্য অন্য অস্ত্র নিয়েছে। সবগুলো ক্লিক করেছে।

    সে যাইহোক, এসব পাস্ট হয়ে গেছে। রেসিজম আর সেক্সিজমে আমেরিকা ভরে যাবে এরকম আমার মনে হয় না। কারণ অন্য চেকস অ্যাণ্ড ব্যালেন্সেস আছে। এই নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করেও খুব বেশি লাভ নেই, অন্তত আমার মতন আম-জনতার। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্ক করে তো নয়ই। তাই কোন অ্যানালিসিস ভুল আর কোন অ্যানালিসিস ঠিক, কে ওপর ওপর দেখছে, কে শ্রেণী বৈষম্যে আটকে আছে তাতে আমি ক্ষান্ত দিলাম।

    আমার ভয় আধা কনস্পিরেসি থিওরী যা বলে আসছে যে রাশিয়া তার ইন্টেলিজেন্স নিয়ে ট্রাম্পের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। ডিবেটেও এই কথা এসেছে বারবার। রাশিয়া অনেকটাই সমাজচ্যুত ওয়ার্ল্ড পাওয়ার হিসেবে। একমাত্র বেট আমেরিকা তাও ট্রাম্পের আণ্ডারে। এটা যদি সত্যি হয় আর ট্রাম্প যদি তার ক্যাবিনেট কট্টর ফরেন পলিসির কথা মাথায় রেখে বানায় বা আগের ডিল অনুযায়ী বানাতে বাধ্য হয় তাহলে কি হবে? এখনও অবধি যা দেখছি সেটাই সত্যি। রুডি জুলিয়ানি, এখন শোনা যাচ্ছে জন বলটনের কথা, যারা নাকি সেক্রেটারি অফ স্টেট হতে পারে। বল্টন বলেছিল বোম মেরে সবাইকে উড়িয়ে দাও। শুনছি ইরাণের নিউক্লিয়ার ডিল নাকি তুলে দেওয়া হবে।

    রাশিয়া যদি আমেরিকার বন্ধু হয়ে আর ক্যাবিনেটে যদি জুলিয়ানি, বল্টন, ব্যানন, গিংরিচ থাকে তাহলে কি হবে? বিশ্ব যুদ্ধ বোধহয় এখনও ফার ফেচেড। কিন্তু অসম্ভব নয়।

    সেক্ষেত্রে এই রেসিজম, সেক্সিজম, বার্ণি, হিলারী এমনকি ট্রাম্প নিজেও বোধহয় বিরাট বড় খেলার পুতুল মাত্র। আর বার্ণি সমর্থক যারা ভোটের দিন ইন্ডিপেণ্ডেন্টদের ভোট দিয়েছে বা যারা ভোট দেয় নি তারাও বাদ যাবে না। হয়ত সবাই এক দৈত্যাকার প্ল্যানকে চিনতে ভুল করছে। সময়ই বলবে, কিন্তু নিজেদের জায়গা ভাবতেই হবে।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৪:২৪699702
  • ট্রাম্পকে আমি অপছন্দ করি। কিন্তু ট্রাম্পের এই ক্যাবিনেট আর এই আধা কনস্পিরেসি থিওরীতে আমি শংকিত।
  • Bhagidaar | 216.208.217.6 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৪:২৮699703
  • মিসোজিনি বলে আদৌ কিছু আছে কি সারা পৃথিবীতে?
  • একক | 53.224.129.41 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৬:৩০699704
  • আছে বৈকি , বিলক্ষণ আছে । কিন্তু তাকে ভিত্তি করে ভোট জেতা সম্ভব না ।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৬:৩৬699705
  • ইলেকশনে জেতা বলতে কবি কি বলেছেন এখানে?
  • একক | 53.224.129.41 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৬:৫৫699706
  • এখন পৃথিবীতে দুটো আইডেনটিটি পলিটিক্স এর রমরমা ।

    ন্যাশনালিস্ট আইডেনটিটি , রিলিজিয়াস আইডেনটিটি ।

    এখন ন্যাশনাল আইডেনটিটি হলো অর্ডারে সবচে ওপরে কারন সে রাষ্ট্রের আরেক রূপ এবং ইকনমিকে প্রভাবিত করতে পারে । রেসিয়াল আইডেনটিটি যদি তার সঙ্গে খাপ খেয়ে গেল তো পয়েন্ট বাড়লো । সাদারা ন্যাশনালিস্ট । রিলিজিয়াস আইডেনটিটি খাপ খেয়ে গেলে আরও শক্তি বাড়লো । যেমন ভারতে হিন্দু , বাংলাদেশে মুসলিম । সব ক্রিস্টাল টা দানা বাঁধছে নেশন কে মাঝখানে রেখে । নেশন ইস দ্য বর্ডার লাইন ড্রন অন ইকনমিক ম্যাপ । গ্লোবাল কন্সিউমারিস্ম এর সঙ্গে লড়তে গিয়ে এই বর্ডারের দাগ দিন দিন আরও স্পষ্ট হচ্ছে ,হবে ।

    এরমধ্যে ছাগলের এন তম ছানা ফেমিনিস্ম । আইডেনটিটি পলিটিক্স হিসেবে সবচে একা বোকা । নেশন -ইকনমি কিছুর সঙ্গেও ডিরেক্ট ম্যাপ হয়ে নেই । এমনি কাগজ পেন নিয়ে এঁকে এঁকে দেখুন ।

    ন্যাশনালিস্ট আইডেনটিটি নতুন কিছুনা । মুসোলিনি মডেল জামা পাল্টে ফিরছে গ্লোবাল কন্সিউমারিস্ম এর সঙ্গে ফাইট দিতে । আগেও এরা ফাইট করেছে লালেদের সঙ্গে কারন লালেরা ন্যাশনালিস্ট আইডেনটিটি সরিয়ে দিয়ে প্যান আইডেনটিটি লেভেলে খেলতে চাইছিল । বিশাল বড় প্যান যেখানে সবার লুচি সেম ব্র্যান্ডে ভাজা হবে । সেই ইনিংস এ লালের জিতে পরে হেরে গ্যালো ।

    এইমুহুর্তে প্যান আইডেনটিটি দুটো । গ্লোবাল কন্সিউমারিস্ম আর রাডিকাল ইসলাম । কন্সিউমারিস্ম কোনঠাসা হচ্ছে । রাডিকাল ইসলাম এখনো চালিয়ে যাচ্ছে শুধু এইকারণেই যে মুসলিম প্রধান দেশের ন্যাশনালিস্ট আইডেনটিটির সঙ্গে মার্জ করে গেছে ।

    গোটা চিত্রে ফেমিনিস্ম কোথায় ? ফেমিনিস্ম এর মডেল ও প্যান । এদিকে তার না আছে বন্দুক না তেল । লুচি ভাজা অত সোজা ?

    আইডেনটিটি পলিটিক্স হিসেবে ভোটের বাক্সে প্রভাব ফেলতে চাইলে ফেমিনিস্ম প্যান ছেড়ে জুড়ে যাক ন্যাসনালিস্ম এর সঙ্গে । নো গ্লোবাল সিস্টারহুড ফুড । সকালবেলা কারওযাচৌথ করা বৌদিকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করব , সন্ধেবেলা মমতাশঙ্কর প্রেমীদের ঝাঁট জ্বালাব এই করে হয়না । সবাইকে টেনে নিতে হবে । যেভাবে ভারতীয় মানেই হিন্দু তেমনি মহিলা মানেই ফেমিনিস্ট । নীলসষ্টি করলেও ফেমিনিস্ট । মডেলটাতে স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে হবে । দর্শন থেকে রাজনীতি হয়ে উঠতে হবে । তবে তো ভোটের আশা ।

    তদ্দিন মিসজিনি বলে কিছু নেই । লিগাল টার্ম হিসেবে সেক্সুয়াল এসল্ট আছে , সেক্সুয়ালি এবিউসিভ বিহেভিয়ার আছে । তার জন্যে অভিযোগ ও বিচার হবে । এইপর্জন্তই । কিন্তু মিসজিনি - প্যাত্রিয়ার্কি এসব শব্দ নিয়ে যে লড়াই এর বিউগল একাদেমিকালি বাজানো হয় বিশ্বজুড়ে এটা আদৌ পলিটিকাল লড়াই হয়ে উঠতে পারেনি (অস্ত্রেলার মত দেশে ফেমিনিস্ট প্রাইম হওয়ার কিছু সাময়িক চেঁচামেচি হয়েছে এই অবধি ) ফাটা সানাই হয়ে থেকে গ্যাছে । সবাইকে টেনে নিতে হবে , ন্যাসনালিস্ম এর সঙ্গে জুড়ে যেতে হবে কারন ওটা আবার ইকনমির কানেক্টিং লাইন । তবে কিছু হতে পারে ।
  • Ekak | 53.224.129.41 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:০৮699707
  • মানে ট্রাম্প মিসোজিনিস্ট বলার আগে ভাবুন যে মিসোজিনি আদৌ রাজনৈতিক টার্ম হয়ে উঠতে পেরেছেঃ কিনা । নইলে বলুন ট্রাম্প সেক্সুয়াল এসল্ট এ একিউসড । এপর্যন্তই । এবং ওই আপনাদের যুক্তিতেই , ইনোসেন্ট আঁতিল প্রভেন গিলটি ।

    কিন্তু "মিসোজিনিস্ট " বলতে লিগালিটি লাগতো না । যদি ওটা সাবালক পলিটিকাল কয়েনেজ হয়ে উঠতে পারতো । পাড়েনি ।
  • Abhyu | 107.81.103.68 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৭699708
  • আঁতিল টা খুব পছন্দ হল
  • Du | 57.184.54.93 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৯699709
  • রেসিজম লোকের মধ্যে আছে এমনকি যারা নিজেরা জানেও না তাদের মধ্যেও। ভয় দেখালে ওটা বেরিয়ে আসে সাইকোলজিস্টরা এক্সপেরিমেন্ট করে দেখিয়েছে।
  • Bhagidaar | 34.49.119.28 | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:১৭699711
  • উফ্ফ একক রচনা লিখে ফেল্ল !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন