এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ব্যাঙ, লামা ও হানুদার গল্প

    Abhyu
    অন্যান্য | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ | ৪৪৫৪ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৫৪688779
  • কেউ একটু কপি পেস্ট করতে থাকুন। আমি পরে আসছি।
  • ব্যাঙদির গল্প | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৫৬688790
  • name: byaang mail: country:

    IP Address : 132.172.146.176 (*) Date:12 Jan 2016 -- 03:57 PM

    আমি বিয়ের তিন মাসের মাথায় আমার শ্বশুরকে "থ্যাংকিউ ভাই। ভালো থাকবেন" বলে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিয়েছিলাম।

    বিয়ের আগে চার চাকা বলতে শুধু বাস, ট্যাক্সি আর আপিসের কারপুল চেপেছিলাম। বিয়ের পরে প্রথম কোলকাতায় এলুম একটা কাজে। একাই এসেছিলুম। রাত্রিবেলায় শ্বশুরবাড়িতে ল্যান্ড করে সকালবেলায় বাপের বাড়ি আসার কথা। তবে দুই বাড়ির জন্যই সেটা সারপ্রাইজ। আসছি, সেটা জানাই নি।

    সেরকমটাই হল। অবিশ্যি সেই রাতে শ্বশুরবাড়িতে কী করে এন্ট্রি পেলাম, সে নিয়েও একটা গল্প আছে। কিন্তু সে অন্য গল্প, অন্য সময়ে করা যাবে।

    পরের দিন সকালে শ্বশুর বললেন "চল, আমি তোকে নামিয়ে দিয়ে আসি।" (উনি রোজ সকালে বাড়ি থেকে কয়েক ঘন্টা পালিয়ে থাকতেন নানারকম কাজের অছিলায়।) আমি তো মহানন্দে ওনার গাড়িতে গিয়ে বসেছি। শাশুড়ি বারান্দা থেকে বললেন, "গাড়ির পিছনের সীটে যে খবরের কাগজটা রাখা, ওটা উপরে দিয়ে যা।" আমি তখন সাতপাঁচ না ভেবেই ঝড়ের বেগে পিছনের সীটে রাখা স্টেট্সম্যানটা তুলে নিয়ে উপরে গিয়ে শাশুড়িকে দিয়ে এসেছি। আবার গাড়িতে ওঠা মাত্রই শ্বশুর বেশ ক্ষুব্ধ গলায় বললেন "কাগজটা দিয়ে এলি? আবার একটা কিনতে হবে।" এদিকে যে ব্লকে শ্বশুরবাড়ি, সেই ব্লকের বাজার থেকে কেনা যাবে না। তখন দুই ব্লক ছেড়ে সিএ ব্লকে এসে খবরের কাগজ কেনা হল। এদিকে আমার ছটফটানি বেড়েই যাচ্ছে। বললুম "এখান থেকে আমার বাড়ি পাঁচ মিনিট, আমি চলে যেতে পারব।" শ্বশুর কিছুতেই রাজি হলেন না। বললেন "আগে হেডলাইনগুলো পড়ে নি, তারপর তোর বাড়ি যাব। দুই মিনিট দে।" দেওয়া গেল। পাড়ায় ঢোকা মাত্রই আমার আনন্দোচ্ছ্বাস ঝপাৎ করে আরো খানিকটা বেড়ে গেল, বাড়ির সামনের মাদার ডেয়ারি অব্দি পৌঁছতে না পৌঁছতেই উদ্বেল হয়ে কাল এবং পাত্র ভুলে (স্থানটা মনে ছিল) আমি গাড়ির দরজা খুলে অর্ধেক নেমে এসে ঘষ্টাতে ঘষ্টাতে নিজের ব্যাগ কাঁধে তুলে বললুম "ঠিকাছে ঠিকাছে। এতেই হবে। আর এগোতে হবে না। থ্যাংকিউ ভাই। ভালো থাকবেন।" বলেই হাঁটা।

    দোতলায় উঠে, বেল টিপলুম। ক্লাস ইলেভেনে পড়া ভাই দরজা খুলে আমাকে দেখে পুরো দরজা কভার করে দাঁড়িয়ে হেঁড়ে গলায় চেঁচিয়ে উঠল "মা এই দ্যাখো, ওটা আবার এসে গেছে। শান্তিতে বাঁচতে দেবে না।"

    ভিতরে গিয়ে ব্যাগ নামিয়ে স্নান করে বিয়ের আগের ন্যাকড়া হয়ে যাওয়া আরামের সালোয়ারকামিজটা পরে যেই না বাথরুম থেকে বেরিয়েছি, দেখি শ্বশুর বাইরের ঘরে বসে চা খেতে খেতে আমাদের বাড়ির আনন্দবাজারটা পড়ছেন আর মিটি মিটি হাসছেন। মা দিল এক খ্যাঁকানি "তুমি দাদাকে উপরেও আসতে বলো নি! একি অসভ্যতা!" শ্বশুর মনে করিয়ে দিলেন "আর আমাকে ভাই বলেও ডেকেছে।"
  • হানুদার গল্প | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৫৭688801
  • name: h mail: country:

    IP Address : 213.99.211.81 (*) Date:12 Jan 2016 -- 04:40 PM

    ব্যাং এর গল্প টা সলিড। আমার বৌ একটা কাছা কাছি দিয়েছিল , তবে এই কোয়ালিটির না। আমাদের বিয়ের দিন প্রচন্ড বৃষ্টি হয়, তো প্রচন্ড জল জমে একটা ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা হয়। আমরা নার্ভাস যে লোকজন না এলে খাবার নষ্ট হবে, পয়সা জলে যাবে ইত্যাদি, তো আস্তে আস্তে লোক আশতে আরম্ভ করেছে। তো যেহেতু বিভিন্ন লোকের নিমন্ত্রিত লোকজন যেটা হয় নর্মালি কেউ কাউকে চেনেনা এরকম একটা অবস্থা ছিল। তো আমার বৌকে ঠিক বৌ এর মত লাগছিল না, কারণ তখনো অ্যাপারেন্ট লি লাল শাড়ি এক্সপেক্ট করতো, তো লাল শাড়ি পরে নি। আমি বাইরে সারাদিন প্রচন্ড নিজের বিয়ে দিয়ে ক্লান্ত হয়ে অল্প একটু রাম খাছিলাম, পুরো ডিটেল টা জানি না। অ্যাপারেন্টলি, আমার বড় পিশি লক্ষ্ণৌ থেকে এসছেন, উনি খোঁড়া পা নিয়ে আমার ও বাবার শাপান্ত করতে করতে খুব কষ্ট করে সিঁড়ি দিয়ে উঠছেন, আর বলছেন, এরকম সিঁড়ি ওয়ালা বাড়িতে কেউ বিয়ে করে, ইত্যাদি, আর আমার এক দাদা অল্প খচিয়ে দিয়ে বলেছে, পরের বার গড়ের মাটে করবে, ইত্যাদি, তো উপর থেকে বৌ নেমে আসছিলো, তাকে নাকি বড় পিশি জিগ্যেস করেন, সখী রোলের কাউকে ভেবে, যে শোনো মেয়ে একটু বলবে, বৌ কোথায়, তো তিনি খুব নার্ভাস হয়ে বলেন, উপরে, এবং তারপরে নীচে কারো সঙ্গে একটা দেখা করতে যায়। অনেক পরে উপরে পিশি ডাকছে বলাতে আবার তাকে যেতে হয়, গিয়ে মহিলার সামনে পড়তে হয়। তারপরে অ্যাপারেন্টলি পিশি বলেন, কি বাচাল বৌ, আমাকে বল্লো বৌ উপরে বলে নেমে গেল, আর মা ব্যাপক নার্ভাস হয়ে সিচুয়েশন ম্যানেজ দেওয়ার জন্যো বলে ফ্যালে আর বলবেন না, সব আপনার ভাইপোর দোশ, সেই তো নিচে ওকে রাম খেতে ডাকলো। এর পরে হলঘর ভরতি নীরবতা। যে শালা দিদি মাকে এটা বলেছিল তাকে আমি আর হাতের কাছে পাওয়া সত্তেও ক্যালাই নি, কারণ তার দোষ আর যাই হোক মায়ের চেয়ে বেশি হতে পারে না ;-)
  • ব্যাঙদির গল্প | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৫৮688812
  • name: byaang mail: country:

    IP Address : 132.172.146.176 (*) Date:12 Jan 2016 -- 04:53 PM

    হনুর গল্পের কাছাকাছি একটা গল্প আছে ব্যাঙাচির।

    শ্বশুরমশাইয়ের বাৎসরিক কাজের সময়ে বীড়ার পিসিমা সিঁড়ি দিয়ে উঠতে উঠতে আমার পাশে দাঁড়ানো ক্লাস থ্রীয়ে পড়া ব্যাঙাচিকে দেখে "তুমিই বুঝি টোটনের ছেলে? কত বড় হয়ে গেছ!"

    ব্যাঙাচি একটু থতমত খেয়ে "না আমি টোটন নামের কারুর ছেলে নই। (আমাকে দেখিয়ে) এই মা আর অন্য একজনের ছেলে।"

    (বাবার এই ডাকনামটা জানা ছিল না।)
  • লামাদার গল্প | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০০688823
  • name: byaang mail: country:

    IP Address : 132.172.146.176 (*) Date:12 Jan 2016 -- 05:26 PM

    লামার এক ক্লাসমেটের গল্প লিখি । সে আবার লামার ক্লাসমেট হওয়ার আগে আমার ক্লাসমেট ছিল। প্রাণের বন্ধু। তার কয়েকটা প্রেম হওয়ানোর জন্য আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করা সত্ত্বেও , তার একটাও প্রেম হওয়াতে পারি নি। যাই হোক, অবশেষে তার বাড়ি থেকেই তার বিয়ের ঠিক করা হল।

    এবারে বিয়ের আগে সে নিজের কাজের জায়্গা থেকে নিজের বাড়ি ফিরছে। কিন্তু মধ্যিখানে অন্য এক স্টেশনে নেমে কলেজের আরেক বন্ধুর বৌভাতের দুপুরের খাওয়া এবং রাতের খাওয়া খেয়ে পরের দিন সকালে নিজের বাড়ি পৌঁছবে। এমনটাই প্ল্যান হয়ে আছে।

    যথা সময়ে সেই স্টেশনে নামল (ট্রেন রাইট অন টাইম, হেব্বি টেনে দিয়েছেন ড্রাইভারসাহেব), স্টেশন থেকে বেরিয়ে রিক্শায় মিনিট কুড়ির পথ। মাঘ মাসের দুপুর, তাকে তো আর ঝাঁ ঝাঁ দুপুর বলা যায় না, কিন্তু তবু হতচ্ছাড়ার তেষ্টা মেটে না, কেপ্পনি স্বভাবও যায় না। তাই সে করল কি, ট্রেনে ওঠার সময়ে যে দু লিটারের পেপসির বোতলটা কিনেছিল তার বেঁচে যাওয়া লিটার খানেকেরও কম পেপসি সে ঢেলে নিল খালি হয়ে যাওয়া এক একলিটারের বিসলেরির বোতলে। দুই লিটারের আধ খালি বোতল বওয়া নাকি বিসদৃশ ব্যাপার।

    বিসলেরির বোতল থেকে পেপসিতে চুমুক দিতে দিতে রিকশাভ্রমণটা মোটেই মন্দ লাগছিল না তার - সোনা রোদ্দুর, আকাশে বাতাসে সানাইয়ের সুর। গোলটা বাঁধল বন্ধুর বাড়ি পৌঁছে রিকশা থেকে নামার সময়ে। বিয়েবাড়ির মুখে জনা কয়েক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন, একস্ট্রা শিয়োর হয়ে নিতে তাদেরকেই শুধোলো "এটা অমুকের বিয়ে তো? মানে ঐ যে বিক্কলেজে যে অমুক পড়ত, সেই অমুকেরই বিয়ে তো?" বিক্কলেজ থেকে পাশ করে চার-পাঁচবছর চাকরি করা হয়ে গেছে, এখন তো আর যারতার অচেনা লোকের বিয়েতে ঢুকে খেয়েদেয়ে মুখ মুছে বেরিয়ে আসা যায় না, তাই একটু ভেরিফাই করে নিচ্ছিল আর কি!

    যাদেরকে জিগানো, তারা কিন্তু কেউই চট করে প্রশ্নের উত্তর দিলেন না। আগাপাশতলা মাপলেন। পায়ের চটি, রংচটা জীনস, রংজ্বলা টিশার্ট, এমনকি স্কাইব্যাগ লেখা কাঁধের ব্যাগটাও, মায় হাতের বিসলেরির বোতলটাও। বেশ ভালো করে হাতে সময় নিয়েই মাপলেন। এমন সময়ে সেখানে বন্ধুর দাদা উপস্থিত হয়ে "আরে এসে গেছিস, চল, চল, ভিতরে চল" বলে যেই না ওকে ঢুকতে বলেছে, অম্নি সেই সব মেশোমশাই, পিসেমশাইরা নিজেদের মধ্যে রাগতঃস্বরে আলোচনা শুরু করলেন "আজকালকার ছেলেদের সাহসটা দেখেছ? বোতলে মিশিয়ে নিয়ে সেই বোতল হাতে ধরে বন্ধুর বিয়েতে উপস্থিত হয়! মিনিমাম সেন্সটুকুও নেই, বড়দের সামনে এই ধরণের বোতল ধরে কথা বলতে নেই!"

    কদিন বাদে দেখা গেল সেইসব মেসোমশাই-পিসেমশাইদের একজনই ওনার বৌয়ের তুতো-মামা। কাকতালীয় যোগাযোগ, সন্দেহ নাই। কিন্তু বিয়ে করতে ঢোকা চন্দনচর্চিত ছোকরা বরকে দেখে সেই তুতো মামা যে সন্দেহকুটিল দৃষ্টিটি দিলেন, তা নিয়ে বাসরঘরে খুব খানিক হ্যা হ্যা হি হি হল।

    name: Lama mail: country:

    IP Address : 213.132.214.81 (*) Date:12 Jan 2016 -- 02:12 PM

    জামাইষষ্ঠী
    *******

    প্রথম দৃশ্য
    ------

    (নেপথ্যে): মা, মা!
    (নেপথ্যে): বলো বাবাজীবন

    আমার শাশুড়িঃ শঙ্খ শুনলে?
    আমিঃ কি, ছাগলের ডাক?
    শাশুড়ি (গম্ভীর হয়ে): মানুষের
    আমিঃ না

    (নীরবতা)

    শাশুড়ি (পুনরুদ্যমে): ওই যে লোকটা ডাকছিল, সে ভদ্রমহিলার ছেলে নয়, জামাই
    আমিঃ ও
    শাশুড়ি (স্বগতোক্তি): কি ভাল জামাই!
    আমি(স্বগতোক্তি): কাল থেকে আমিও ম্যা ম্যা করব। তবে কাঁঠালপাতা ভালবাসি না
    শাশুড়ি (তেজের সঙ্গে): তোমাকে কিছু করতে হবে না বাবা। নাও আর দুটো নারকেলের নাড়ু খেয়ে উদ্ধার করো

    দ্বিতীয় দৃশ্য
    -------

    আমিঃ আপনি সিকিউরিটি গার্ড? কিছু মনে করবেন না, আপনার ভাবভঙ্গি অনেকটা একজনের মত
    মদীয় শ্বশ্রূমাতা (দৃপ্ত ভঙ্গিতে): আমিই সেইজন
    আমিঃ এই চেয়ারটা কোথা থেকে এল
    শ্বশ্রূমাতাঃ এটা সিকিউরিটির চেয়ার
    আমিঃ এখন সিকিউরিটি যদি চোর বলে ধরে?
    শ্বশ্রূমাতাঃ তুমি কি করতে আছ?
    আমিঃ পুলিশের সামনে আমি কারো জামাই নই
    শ্বশ্রূমাতাঃ ভগবান! এরকম বিটকেল জামাই যেন কারো না হয়
  • Kaju | 131.242.160.210 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০০688834
  • কপি পেস্ট করতে বলল মানে কোন কপি? ফুলকপি না বাঁধাকপি? বেশ নতুন কোনো রান্না হবে মনে হচ্ছে, কপি পেস্ট করে দিতে তো দেখিনি আগে, গোটা গোটাই তো দেয়।
  • আরো | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০৪688845
  • name: Abhyu mail: country:

    IP Address : 107.89.19.182 (*) Date:16 Nov 2013 -- 08:39 AM

    হেসো না, সত্যি এ রকম হয়। আমাদের দেশের বাড়ির গ্রামে একটা বাড়িতে একটা গরু কি করে দোতলায় উঠে গিয়েছিল। এবার আর নামতে পারে না, ঘর ভর্তি গোবর করে রেখেছে, আর কেউ কাছে যেতে গেলেই গুঁতিয়ে দিতে যাচ্ছে। সে এক কেলেঙ্কারী অবস্থা। অনেক কাণ্ড করে তাকে নামানো হয়।

    name: h mail: country:

    IP Address : 127.194.249.183 (*) Date:16 Nov 2013 -- 02:45 PM

    এটা কিন্তু আমাদের বর্ধমানের বাড়িতেও হয়েছিল। সিঁড়ি ছিল না, কিন্তু ছাদে আচার কাপড় শুকোনো, শীত কালে পড়া, শরৎকালে ঘুড়ি ওড়ানো , বারান্দার টালি বসানো, লাউয়ের মাচা ইত্যাদি প্রয়োজনে সহজে ছাদে যাওয়ার প্রয়োজন ছিল তাই পাঁচিলের পাশ দিয়ে একটা কাঠের মোটা পাতা ছিল। একটা বাছুর আমার সংগে খেলতে খেলতে ওখানে উঠে এসেছিল। তার পরে আমি আমি সুভাষ বলছি বইটা পড়তে পড়তে মাদুর পেতে ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু বাছুর টা কিছুক্ষণ পরে খেয়াল করে বেশির ভাগ জিনিস ই নীচে, তার পরে সে মহা চেঁচামেচি লাফা লাফি শুরু করে।আমার ঘুম ভাংঅলে ছোড় দা আর আমি কোলে করে তাকে নামাই। ও নামতে ভয় পাচ্ছিল, বুঝতেও পারছিল না কি করে যাবে। সে কঠিন কেস, সবাই প্রচুর হাসাহাসি করেছিল। আর আমি বাছুরের সংগে খেলতে খেলতে কেনই বা বই পড়তে গেলাম, তার পরে ঘুমোতে গেলাম এটা বুঝতে না পারায় একটু কানমলাও খেতে হয়েছিল। কিন্তু আমিও যে বিশেষ বুঝিনি, সেটা তাদের খেয়াল ছিল না ;-)
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:২১688856
  • গরু সিড়ি দিয়ে ওপরে উঠতে পারে, কিন্তু নামতে পারে না। নামার সময় ভয় পায়, এটা অনেক বার দেখেছি।
    উঠার সময় কিন্তু ভয় পায় না।
    একজন দড়ি ধরে টানে, একজন পিছন থেকে ঠেলা দিতে হয়, আর একজন গলার কাছে হাত দিয়ে সাহস দিতে হয়, যে ভয় নেই, নেমে চল।
  • Lama | 213.132.214.85 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৩০688858
  • এই মিটিংটা সেরেই ছাদে হাঁটা গরুর গল্পটা লিখব
  • byaang | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:২৭688780
  • লেখ লেখ, তারপর আমিও আরেকজনের ছাদে হাঁটার গল্প লিখব। সে গরু নয়, তবে ............
  • d | 24.97.36.157 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:২৮688781
  • এই থেকে আমি সিদ্ধান্ত করেছিলাম গরুদের সব্বার ভার্টিগো আছে, থাকে। ওঠার সময় টকটক করে ওঠে কোনওদিকে তাকায় না, তারপর নীচে তাকালেই চেঁচাতে শুরু করে।
  • ভাট থেকে কপিপেস্ট | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৪২688782
  • name: byaang mail: country:

    IP Address : 132.172.146.176 (*) Date:12 Jan 2016 -- 07:08 PM

    এই বন্ধুরই আরেক বন্ধুর আরেকটা গল্প আছে।

    আমার এই বন্ধুর থেকে একদিন আপিসে বসে ইমেল পেলাম। তার তখন চাকরির মোটে তিন বছর হয়েছে।
    "পরশু রাত্তিরে এসে পৌঁছাব। পরশু থেকে ঠিক দশদিন পরে অমুক তারিখে তমুক বারে বিকেলে নন্দনে ঠেক। ৫ঃ৩০টায়। এখন বেশি হ্যাজের টাইম নেই। সেদিন চলে আসিস।

    পিএসঃ অমুক, তমুক, রমুক, জমুক, সমুক, শম্বুক, সবাই আসছে কিন্তু। তুইও আসবি শালা। আসবি কিন্তু আওয়াজ মারবি না শালা। আমার একটা মোবাইল হয়েছে। তুই তো একনম্বরের আদেখলে, তাই বলে রাখলাম। মোবাইল নম্বর এই এই এই। তুই তো শালা তালকানা, আমাদের খুঁজে না পেলে নন্দনের পিসিওটা থেকে ফোন করিস। ভালো কথা, পাখি আর পাখিনীও আসছে কিন্তু। ওদের নিয়ে বেশি হ্যা হ্যা করিস না সেদিন। আরেকটা কথা। সমু সেদিন বিয়ের কার্ড ধরাবে। ওর বৌয়ের বাড়ির লোক আর মানছে না, শালা একদম বিয়ে করে বৌ নিয়ে হিউস্টন ফিরবে। ব্যাটাকে ভালো করে চেপে ধরিস সেদিন"

    চিঠির মূল বক্তব্যর থেকে পুনশ্চ লম্বা। তা সে যা হবে হোক, তাতে কী? আড্ডা হলেই হল। তরশু বিকেলে আপিস থেকে বেরোনো মাত্রই ঝিরঝির বৃষ্টি শুরু। তাতে অবশ্য তখন আমাদের বয়েই যেত। নন্দনে গিয়ে খুঁজে পেতেও কোনো অসুবিধে হল না। নব্যলব্ধ মোবাইলটিও এই হাত সেই হাত করে করে করায়ত্ত হতে হতে হঠাৎ বিপ বিপ বিপ করে উঠল। অম্নি সব্বার সে কী উত্তেজনা! বন্ধুটিও একটু নিশ্চিন্ত। মালটা বন্ধুদের সামনেই কাজ করেছে। সে একটু লাজুক হাসি দিয়ে ফোনটি ফেরত নিল। সবাই মিলে ঝুঁকে পড়ল। কী মেসেজ এল দেখতে।

    "ইট ইজ রেইনিং ক্যাটস অ্যান্ড ডগস অ্যাট বাজেশিবপুর।" প্রেরিকাঃ মা
    (জায়গার নাম আসলে মোটেই বাজেশিবপুর নয়, তবে হাওড়া জেলারই অন্য একটি জায়গা। আমি প্রিভেসির খাতিরে একটু বদলে নিলাম)

    বন্ধু বলল "মায়ের জন্য আগেই একটা ফোন কিনেছি, আমার সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবে। নয়তো সবসময় টেনশন করে বাবাকে জ্বালাতন করে।"

    খানিক বাদে আবার বিপ বিপ বিপ। এবার আর বন্ধুর হাতে ফোন থাকা ঠিক না। আমাদের হয়তো আর পরের মেসেজটা দেখতেই দেবে না। ফোন কেড়ে নেওয়া হল, এবং, যেমনটি আশা করা গেছিল, সবার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করে ঠিক সেরকমেরই একটি মেসেজ।

    "অল দা ম্যানহোলস আর ওপেন ইন ক্যালক্যাটা। বিওঅ্যার।" প্রেরিকাঃ মা

    সব্বার গড়াগড়ি দিয়ে হাসি, বন্ধুর বিড়বিড় গালাগালি, এসবের মাঝেই হঠাৎ সমুর আর্তচিৎকার "$*%#@ মেরেছে শালা" এবং প্রস্তরবৎ রূপধারণ।

    খানিকক্ষণ ধরে "কীরে ! কী হল?" "পেটব্যাথা করছে?" "পকেটমার হয়েছে?" "মায়ের কাছে যাবি?" "বৌকে ফোন করতে ভুলে গেছিস?" এবং ফোন শব্দটা উচ্চারণ করা মাত্রই সমু মাথা ঝাঁকানি দিয়ে নড়েচড়ে বসে মাথা চাপড়াতে লাগল এবং ভুলো নামের কারুর উদ্দেশ্যে অজস্র চার অক্ষর বর্ষণ শুরু করল।

    তারপর কথায় কথায় যা জানা গেল, তা এইরকম। পরের দিন সকালে সমু বে করতে আসার জন্য দেশে আসার প্লেন ধরবে। কিন্তু কিছু সহকর্মী এবং সহকর্মী প্লাস প্রাক্তন সহপাঠী ধরে বসে যে আইবুড়ো পার্টি দিলে তবেই সমু দেশে বে করতে আসার পারমিশন পাবে বন্ধুদের থেকে। তাই সমু কয়েক পাউন্ড গরুর মাংস বাড়িতে এনে কাটাকুটি করছিল বন্ধুদের রেঁধে খাওয়াবে বলে। এমন সময়ে ভুলোর ফোন।"আমরা সবাই তোর জন্য অমুক রেস্তোরাঁয় অপেক্ষা করছি, চলে আয়। বাড়িতে খাওয়ার প্ল্যান ক্যানসেল।" সমু বেরিয়ে যায় মাংস ফ্রীজে না তুলেই। ভোর রাতে ফেরে এবং বাক্স প্যাঁটরা নিয়ে আবার বেরিয়ে যায় প্লেন ধরতে। তার ঠিক ছদিনের মাথায় নন্দনে বসে পূর্বাশ্রমের সবকথা সমুর মনে পড়ে যায় ফোনের আওয়াজে।

    বন্ধুরা নন্দনে বসেই নানারকম ভয় দেখাতে থাকে।
    কেউ বলে "এতদিনে নিশ্চয়ই মাংসটা পচে উৎকট গন্ধ বেরিয়েছে, তোর পাশের বাড়ির লোক নয়এগারোয় ফোন করেছে, তুই খুন করে লাশ ফেলে দেশে কেটেছিস বলে। তোকে ইন্টারপোল খুঁজছে নিশ্চয়ই। খবরের কাগজটা পড়িস ভালো করে রোজ।"
    কেউ বলে "অ্যাব্সকন্ড করে যা। আজ রাতে বাড়ি ফিরেই ভুরুদুটো কামিয়ে নিস।"
    কেউ বলে "আরে একটা চাকরি গেলে দশটা হবে। আমার কাকার খড়দার কারখানায় ঢুকে যাবি। চিন্তা কী? বল বীর, চির উন্নত মম শির।"
    কেউ বলে "অ্যাই না রে! ওদের কথায় বিশ্বাস করিস না। শুধু শুধু ভয় দেখাচ্ছে। ওসব কিছুই হবে না। শুধু মাংসটায় খুব পোকা ধরবে। আর নতুন বৌ সমুনী বাড়ি ঢুকে তোকে খুব মারবে।"

    যার যা মনে হয় ভয় দেখাতে থাকে, আর সমুর মুখ ছাইপানা হয়ে যেতে থাকে।
  • হানুর আরো গল্প কপিপেস্ট | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৪৪688783
  • name: h mail: country:

    IP Address : 213.132.214.81 (*) Date:12 Jan 2016 -- 07:37 PM

    ছোটো জায়্গায় যা হয়, একদিন তাড়ি খেতে গেছি, যে ভদ্রলোক তাড়ি বিক্রেতা হঠাৎ কি চোট পাট, যাও যাও তোমাকে তাড়ি বেচবো না, তোমার বাবাকে আমি দাদা বলি, উনি আমাদের বেগুন ক্ষেতে পোকা সারিয়ে দিয়েছিলেন, তো আমি যেই বলেছি, প্লিজ এরকম করবেন না, ইংলিশের দোকান, বাংলুর দোকান সকলেই বাবা কে দাদা বলেন, আমি কি তবে গলা শুকিয়ে মারা যাব, তো এটা বলাতে উদুম খচে গেল, নাটক করে ঝাঁপ তুলে দিলো, তো পরে আবার অন্য একজন কে পাঠিয়ে লজ্জা করছে না তাও একটা কালভার্টের পেছনে গিয়ে খেতে হল। অসংখ্য লাল পিঁপড়ে র কামড় সহ।
  • ছাদে হাঁটা গরুর গল্পটা | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৪৯688784
  • লামা মিটিং সেরে এসে লিখবে।
  • de | 69.185.236.52 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:২৪688785
  • এই সমুর গল্পের শেষটা জানার জন্যি উৎসুক হয়ে আছি - ম্যাগো!
  • byaang | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:৫৩688786
  • গল্পের শেষটা ভুলো অ্যান্ড কোংই সামলে দিয়েছিল। তারা বাড়িউলিকে জানিয়ে সে নরক সাফ করার ব্যবস্থা করেছিল।
  • Lama | 213.99.211.18 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০০688787
  • আমি আর হুতো একবার আগরতলায় সিগারেট কিনে ধরানোর প্রাকমূহুর্তে বিক্রেতা বললেন "তোমরা আশিসদার পোলা? সিগারেট টিগারেট খাও আজকাল। বেশ বেশ"
  • Lama | 213.99.211.18 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০১688788
  • আর একবার আমি, আমার বস আর তার বস অলিপাবে গেছি। এক বয়স্ক ভদ্রলোক এসে "আরে! সোমদার ছেলে না?" বলে বসের বসের গাল টিপে দিয়ে গেলেন
  • byaang | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০২688789
  • ঃ))))))))

    ছাদে হাঁটা গরুর গল্পটা?
  • de | 69.185.236.52 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০৩688791
  • কি ভালো সব বসেরা -- অলিপাবে যায়!
  • de | 69.185.236.52 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০৪688794
  • সেই ন্যাদোশের গপ্প -
  • | 12.50.134.39 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০৪688793
  • ছাদে না-গরু হাঁটার গল্পটা?
  • de | 69.185.236.52 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০৪688792
  • ব্যাং - নিশ্চিন্ত হলাম !
  • byaang | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০৬688795
  • গরু হাঁটার গল্পটা লেখার পরে না-গরু হাঁটার গল্পটা লিখলে তবেই জমবে। তাই আমাকে হুড়ো না দিয়ে লামাকে দিন।
  • Lama | 213.99.211.18 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:১৪688796
  • আর আমার বউয়ের আরেকজন পাণিপ্রার্থী ছিল জনৈক নচিকেতা। বলতে নেই বিয়েটা যে করবে তার অর্থাৎ আমার বউয়ের আমাকেই বেশি পছন্দ ছিল কারণ আমার প্রতিদ্বন্দ্বীর মাথায় চুল ছিল না। কিন্তু পাত্র পছন্দের ব্যাপারে পাত্রীর আর কি বলার থাকতে পারে, পাত্রী তো পাত্রের সঙ্গে জীবন কাটাবে মাত্র (এবং ভাইস ভার্সা)! সিদ্ধান্ত তো নেবেন পাত্রীর দাদু।

    (প্রসঙ্গতঃ উভয় পরিবারের মধ্যে নানারকম কানেকশন বর্তমান। যেমনঃ আমার দাদাশ্বশুর আর ঠাকুর্দা পূর্ববঙ্গে বাতাবিলেবু দিয়ে ফুটোবল খেলতেন, বাবা আর শ্বশুর পশ্চিমবঙ্গে ক্যাম্বিশের বলে ক্রিকেট খেলতেন, আমার বাবা আমার খুড়শ্বশুরের বস, আরেক খুড়্শ্বশুর আমার স্কুলের সিনিয়র, আমি আমার বউয়ের জ্যাঠামশায়ের ছাত্র, আমার বউ আমার মায়ের ছাত্র)

    তো দাদাশ্বশুর নচিকেতার আর আমার পাসপোর্ট ছবি দুহাতে নিয়ে বিচারে বসেছেন। ক্ষণিক নৈঃশব্দ। তারপর বললেন "আশিসের পোলা খারাপ হইলেই বা কত খারাপ হইব? মদ তো আর খায় না।" বলে নচিকেতার ছবিখানা ছুঁড়ে ফেলে দিলেন।

    উপসংহারঃ দাদাশ্বশুরের নাতনী আজকাল মাঝে মধ্যে আশিসবাবুর পোলার সঙ্গে একটু আধটু মদ চেখে দেখে।

    ডিঃ গিন্নির নামটা সবাই এখানে জানে না বলে তাঁকে 'আমার বউ' হিসেবে উল্লেখ করা হল। আর যাঁরা আমাকে চেনেন না তাঁদের জানাই, আমি দেবযানীর বর/ স্বর্গীয় আশিসবাবুর পোলা, হুতোর জ্যেষ্ঠ্য ভ্রাতা ইত্যাদি
  • byaang | 132.172.82.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:১৯688797
  • ঃ))))
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:২০688798
  • হ্যা হ্যা হ্যা...
  • | 12.50.134.39 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:২৪688799
  • ভাল গপ্প, কিন্তু গরু কই। নচিকেতা তো গরু হতে পরেনা। হলেও বা ছদে হাঁট্লো কখন?
  • | 12.50.134.39 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:২৬688800
  • উফ্ফ্ফ.... 'হলেও বা ছাদে হাঁটলো কখন?'
  • d | 24.97.24.13 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:২৯688802
  • যাহ গল্প ছেড়ে গরু কোথায় চলে গেছে! গরু কই, ও লামা?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন