এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ডিজিটাল ইন্ডিয়া নিয়ে বামেদের আবালপনা

    bip
    অন্যান্য | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ৯১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 79.250.61.167 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:১১686609
  • ডিজিটাল ইন্ডিয়া নিয়ে ভারতবাসীর উত্তেজনা বেশ উপভোগ্য। আমিও উৎসাহিত। কারন পৃথিবীর গত চল্লিশ হাজার বছরের ইতিহাস থেকে যদি কিছু শেখার থাকে, তাহলে সেটা এটাই যে-প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমেই একমাত্র ইতিহাসের গতি বদলেছে। কৃষিকাজ মানে কি? মানুষ কিভাবে শিখল বনের ফলাহার ছেড়ে বীজ তৈরী করতে হয় ? পশুপালন করতে হয়? পশু এবং উদ্ভিদের কৃত্রিম প্রজনন করে ফলন উন্নত করা যায়? এগুলো প্রযুক্তি না? এই প্রযুক্তি শেখার মাধ্যমেই ত মানুষ প্যালিওলিথিক যুগ থেকে কৃষিভিত্তিক সমাজে এল। তখন নিশ্চয় কিছু কিছু বামপন্থী ছিল-যাদের কাজই হচ্ছে বাগড়া দেওয়া এবং তারা ভাবছিল-শালা পৃথিবীর সর্বত্রই ত বন জঙ্গল-কৃষিজমি বলেত কিছু নেই। জমিই নেই ত ভুট্টা বাজরার চাষ করে কি হবে মামা?

    আজও সেই বামআবালদের যুক্তি শুনে যাচ্ছি- (১) দেশের অধিকাংশ স্থলে ইন্টারনেটের সংযোগ নেই (২) লোকের পেটে ভাত নেই (৩) লোকেদের চাকরি নেই--

    তাহলে কেন ডিজিটাল ইন্ডিয়া নিয়ে লাফালাফি?

    (১) ইন্টারনেট সংযোগ ভারতের মতন দেশে একদিনে দেওয়া সম্ভব না। ২০০৪ সালে যখন করিমপুরে যেতাম, টুজি কানেকশনে ইমেইল চেক করতেও পারতাম না। ২০১২ সালে যখন শেষ গেছি-দিব্বি ভাল ভিসএনলের কানেকশন দেখেছি। যত ইউজার বাড়বে, তত পরিশেবা দেওয়ার কোম্পানী পাওয়া যাবে।

    (২) লোকের পেটে ভাত নেই। কেন নেই জানেন? কারন ভারতের পাবলিক ফুড ডিস্ট্রিবিউশন দুর্নীতিতে ভর্তি। বিরাট পরিমান খাদ্য নষ্ট হয়। সরকার বন্টন করতে পারে না। এটা কমানোর একমাত্র উপায় লোড সেল বসিয়ে ফুড সাইলোগুলোর ওজন অনলাইনে মনিটর করা। লোড সেল বা সনিক সেন্সরলাগিয়ে স্টকের একদম পাই টু পাই হিসাব রাখা। কেও যদি ভারতে এই কাজ করতে ইচ্ছুক হয়, তাদের কারিগরী সহোযোগিতা দিতে আমি রাজী। আমেরিকাতে ( এমন কি ভারতেও হয় ) বড় বড় কোম্পানীগুলি প্লাস্টিক প্যালেট, খাদ্য দ্রব্যের স্টক এই ভাবে ট্রাক করে। দুর্নীতি ক্ষিদের বিরুদ্ধে একমাত্র সমাধান আরো উন্নত প্রযুক্তি দিয়ে দুর্নীতি মুক্ত ডিস্ট্রিবিউশন।

    (৩) লোকেদের চাকরি নেই!!! তা চাকরি কি এখন চট কলে তৈরী হবে? সেই আশায় বসে থাকলে দেশটা দুর্ভিক্ষে ডুববে। গত দশ বছরে ডিজিটাল প্রযুক্তিই সব থেকে বেশী চাকরি তৈরী করেছে। বামেরা এত ভাম এরা জানেও না যে এখন ডজনে ডজনে ফ্রি ল্যান্সিং সাইট তৈরী হয়েছে, সেখানে ভারত ত ছেড়ে দিন বাংলাদেশের তিন লাখ তরুন কাজ করছে। হ্যা ওডেক্স এবং ইল্যান্স মিলিয়ে ( এখন আপ ওয়ার্ক বলে) বাংলাদেশের তিন লাখ তরুন এই ডিজিটাল প্রযুক্তির সুযোগে নিজেদের কর্মসংস্থান করে নিয়েছে।

    মোদ্দা কথা, যদি দেশ এবং দশের ভালো চান জানবেন বামেরা হচ্ছে একটা স্পেশাল স্পেসিস-যারা আদতে অশিক্ষিত মূর্খ । প্রাক্টিক্যাল জ্ঞান শুন্যের কোঠায়। এদের হাতে পশ্চিম বঙ্গ চৌত্রিশ বছর তুলে দিয়ে, বাঙালী কালিদাসের মতন নিজের মগডাল নিজেরা কেটেছে। আশি সালে যখন আই বি এম কম্পিউটার ভারতে এল- জ্যোতিবোস সেই কম্পুটার কোলকাতায় ঢুকতে দেন নি। কারন তাতে নাকি লোকের চাকরির ক্ষতি হবে। আমার স্পষ্ট মনে আছে জ্যোতি বোস বিগ্রেডে গর্ব করে বলছে-আমরা মেহনতি মানুষের পক্ষে-তাই কম্পুটারে বিরোধিতা করছি। সাথে সাথে উনি পশ্চিম বঙ্গের আই টি শিল্পের সম্ভাবনারো বারোটা বাজিয়েছিলেন। কারন তখন আই বি এম কম্পুটার চালাতে পারত আই এস আই আর বার্কের লোকেরা। কোলকাতা ব্যাঙ্গালোর হতে পারত। কিন্ত হয় নি। কারন জ্যোতিবোসের মতন কিছু মূর্খ বাম ছিল বাঙালীর নেতা। এর পরে এটাও বলবো বুদ্ধদেবের মতন কিছু বুদ্ধিমান বাম, অবস্থা কিছুটা ঘুরিয়েছিলেন। ২০০৫-২০০৭ সালে আই টি শিল্পের সব থেকে বেশী গ্রোথ কোলকাতাতেই হচ্ছিল বুদ্ধের সদিচ্ছার কারনে। কিন্ত সেখানেও বাধ সাধল তার পার্টি, তৃনমূলের ভ্রান্ত বিরোধি রাজনীতি।

    তবে আশার কথা এই যে মমতা ব্যানার্জি কিন্ত ডিজিটাল ইন্ডিয়ার বিরোধিতা করেন নি। উনি বলেছেন মোদির আগে ইউ পি এ সরকার এটা শুরু করেছিল। মোদি মাইলেজ খাচ্ছে। এই রাজনীতিটা গনতন্ত্রে চলাই উচিত। সুতরাং দিদিকে স্যালুট। এখানেই বোঝা যায় দিদির প্রাক্টিক্যাল বোধশক্তি কিছু আছে, ভামেদের সেটাও নেই।

    এটা মনে রাখবেন, বোকা বন্ধুর চেয়ে চালাক শত্রু ভাল। বামেরা হচ্ছে সেই বোকা বন্ধু। আর ক্যাপিটালিস্টরা হচ্ছে চালাক শত্রু। বোকা বন্ধুর পাল্লায় পড়লে কি হয়-সেটা জানতে জ্যোতি বোসের রাজত্বের দিনগুলোর দিকে তাকান।
  • ... | 74.233.173.193 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:০৫686619
  • দেশের মানুষ খেতে পারছে না, আর আমরা এসি রুমে বসে মনের সুখে ফেসবুক আর গুরুতে ভাট মারছি। যতসব আবাল।
  • PM | 59.14.142.230 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:১৬686620
  • বামেদের ৩৪ বছর ক্ষমতায় রাখার প্রায়শ্চিত্ত আমরা করছি তো গত ৪ বচ্ছর ধরে !!!!
  • কল্লোল | 125.242.190.5 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:৩৩686621
  • ডিজিটাল ভারত চাই, ইন্ডিয়া নয়।
    মানুষের শ্রম কমাতে অটোমেশন চাই। কাজের ঘন্টা কমিয়ে একই পরিকাঠামোয় দ্বিগুন মানুষের চাকরী চাই।
    দুর্নীতি দূর করতে অটোমেশন চাই।
  • PM | 59.14.142.230 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:৪২686622
  • কল্লোলদা, আপনার চাওয়াটা ভালো। কিন্তু সমস্যা হলো পাওয়া যাবে না। দুঃখ জনক

    ডিজিটাল টেকনোলজি তে ইন্ভেস্ট করবে ইন্ডিয়া আর ফল ভোগ করবে ভারত--এ বোধ হয় হবার নয়।

    যে শিল্পপতিরা ইন্ভেস্ত করবে আপনার চাওয়াগুলো তাদের পাওয়ার সাথে মিলে গেলেই পাওয়া যাবে , নতুবা নয়
  • কল্লোল | 125.242.190.5 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:৫৯686623
  • পিএম। কেন তোমার মনে হচ্ছে এই চাওয়াগুলো পাওয়া যাবে না?
    The International Workingmen's Association took up the demand for an eight-hour day at its convention in Geneva in August 1866, declaring The legal limitation of the working day is a preliminary condition without which all further attempts at improvements and emancipation of the working class must prove abortive, and The Congress proposes eight hours as the legal limit of the working day.
    Although there were initial successes in achieving an eight-hour day in New Zealand and by the Australian labour movement for skilled workers in the 1840s and 1850s, most employed people had to wait to the early and mid twentieth century for the condition to be widely achieved through the industrialized world through legislative action.
    ৮ঘন্টার কাজ পাওয়া তো গেছে। সময় লেগেছে। ৪ ঘন্টার কাজও পাওয়া যাবে। সময় লাগবে। পুঁজিকে একসময় না একসময় বুঝতেই হবে ভাগ করে খেলে বেশী দিন খাওয়া যায়।
  • PM | 59.14.142.230 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:১০686624
  • ৮ ঘন্টার কাজ আজ ভারতে প্রায় বিলীয়মান
  • PT | 213.110.243.22 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:৫৯686625
  • কালকে অর্ণব গোস্বামীর আলোচনাতে প্রসেনজিৎ, বিজেপির এমজে আকবর আর স্বপন দাসগুপ্তকে মোটামুটি দুরমুশ করে দিয়েছে। খানিক বাদে স্বপন I don't want to talk about specifics বলে পরিত্রাণের রাস্তা খোঁজে।

    বিপ-র লেখাতে বিজেপির নেতাদের ঐ সব ঢপের কথাই আবার পড়লাম। নেতাজীর ফাইলের পরে এই ডিজিটাল ইন্ডিয়া অরেকটি বৃহৎ অশ্বডিম্ব হতে চলেছে।
  • তা ঠিক | 218.87.237.201 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:২১686626
  • চন্দ্রবাবু নাইডুও এক কালে এই রকম নাচানাচি করেছিলেন - মনে পড়ল। বিজেপিও ২০০৪ সালে চকচকে ইন্ডিয়া বলে হেব্বি নাচানাচি করেছিল, মনে পড়ে গেল।

    তারপরে কী হয়েছিল, নন্দলাল জানে।

    ইন্ডিয়া ডিজিটাল হোক, গ্রামে গ্রামে ইন্টারনেট আসুক, সব স্বাগত, কিন্তু সেটা সকলের কাছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ন্যায়, খাদ্য পৌঁছবার পরের স্টেপ হোক। ইন্টারনেটকে বা ডিজিটাল বিপ্লবকে (পাল নয়) এই সব বেসিক প্রয়োজনের জন্য সর্বরোগহর মিরাকিউরল দাওয়াই ভেবে এগোতে গেলে আরেকটা চন্দ্রবাবু নাইডু কিংবা আরেকটা শাইনিং ইন্ডিয়া হয়ে দাঁড়াবে।
  • apps | 122.79.35.216 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৫:৩৭686610
  • প্রাইভেট সেক্টরে তো সর্বত্র দশ বারো ঘন্টা ডিউটি আওয়ার. এমনিতে ভারতের ইকনমি ঝুল হচ্ছে দিন কে দিন. এক অর্থনীতিবিদ বললেন, এটা নাকি ট্রানজিশন ফেজ
  • b | 135.20.82.164 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৪০686611
  • "২০০৫-২০০৭ সালে আই টি শিল্পের সব থেকে বেশী গ্রোথ কোলকাতাতেই হচ্ছিল বুদ্ধের সদিচ্ছার কারনে। কিন্ত সেখানেও বাধ সাধল তার পার্টি, তৃনমূলের ভ্রান্ত বিরোধি রাজনীতি।"

    বুদ্ধবাবু যে তৃণমূল করতেন, তা কে কে জানতো?
  • pi | 24.139.209.3 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:১০686612
  • যাক, বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি বিরোধী আন্দোলনের 'অরাজনৈতিক' নেতা দ্বারা রাজনৈতিক দুরমুশও তাইলে গ্রাহ্য হয় ;)
  • lcm | 60.242.74.27 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২০:৪৩686613
  • ranjan roy | 192.69.73.221 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:৪৮686614
  • কী দিনকাল! পিটিস্যারকে এই পাতায় সিপিএম থেকে বিতাড়িত অতিবদ প্রসেনজিতের তারিফ করতে হচ্ছে। জ্জিও কাকা!!
  • PT | 213.110.246.22 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২৩:৪১686615
  • বিজেপির স্বপন দাসগুপ্তর ঢপের তত্বগুলোকে expose করে টিভিতে বেইজ্জতি করতে পারলে আপনাকেও তারিফ করব।
  • dd | 116.51.24.181 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:৩৬686616
  • যাই হোক।

    ঐ ফেসবুকে তেরঙা ছবির টোপ দিয়ে সরল গোলগাল লোকেদের আরো বোকা বানিয়ে, জুকারবাবুর চুপি চুপি দুনিয়া দখলের জুজুটির খুব অকালেই মৃত্যু হোলো। বেচারা।
  • ranjan roy | 192.69.73.221 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:৫১686617
  • পিটি,
    ঃ))))))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন