এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ট্রেড ইউনিয়ান ঐতিহাসিক ভাবেই ব্যর্থ এক প্রচেষ্টা

    bip
    অন্যান্য | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ৮৬৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 79.250.61.167 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:৪৭685075
  • (১)
    আবার আরেক কর্মনাশা সর্বনাশা শ্রমিক ধর্মঘট আজকে।

    আসুন -ইতিহাস থেকে কিছু অপ্রিয় প্রশ্ন করি। দুধ এবং জল আলাদা হোক। সত্য হচ্ছে ইতিহাসে কোন নজির নেই যে শ্রমিক ধর্মঘট থেকে শ্রমিকরা আদৌ কিছু পেয়েছে কোনদিন। পেলেও তা থেকেছে সাময়িক। আমেরিকাতে শ্রমিকরা মূলত লাভবান হয়েছে কড়া এন্টিট্রাস্ট আইন থেকে। অর্থাৎ যে আইনের বলে মার্কেটে মনোপলি বন্ধ করে অনেক প্রতিযোগী কোম্পানী তৈরী করার সুযোগ দেওয়া হয়।একজন শ্রমিকের কাছে অপশন যদি শুধু একটাই মাত্র ফ্যাক্টরীতে কাজ করা হয়, তার শোষন হাজার আইন করেও কেউ আটকাতে পারবে না। একজন শ্রমিকের অবস্থার তখনই উন্নত হয় যখন (১) তার কাছে একাধিক কোম্পানীতে কাজের সুযোগ থাকে (২) তার দক্ষতার একটা মার্কেট ভ্যালু থাকে।
    (১) এর জন্য দরকার কড়া এন্টিট্রাস্ট রেগুলেশন-যা ভারতে নেই। (২) এর জন্য দরকার সরকারী স্কিল মিশন। সেটার আওতাই কজনকে ভারতে আনা গেছে জানি না। তবে আমেরিকাতে ওবামা সরকার প্রভুত কাজ করেছে ২ নাম্বার পয়েন্টের ওপরে।

    শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতির জন্য ইতিহাস বলে ট্রেড ইউনিয়ান কোন ভূমিকা কোনদিনই রাখে নি। সেই জন্য আমেরিকাতে ১৯৫৮ সালে ৪০% শ্রমিক ইউনিয়ানের অন্তর্ভুক্ত ছিল। আজ সেটা ৭% এ এসে দাঁড়িয়েছে। ভারতে সমস্ত শ্রমিকদের ২% ও সংগঠিত ইউনিয়ানের অন্তর্ভুক্ত না। ক্রমাগত অটোমেশন এবং ইনোভেশনের জন্য ফ্যাক্টরী শ্রমিকের সংখ্যা আমেরিকাকে গত তিন দশকে কমেছে ৭০%। আরো কমবে। ভারতে আরো দ্রুত কমবে। যন্ত্রের সামনে শ্রমিক শ্রেনীর অস্তিত্বই যেখানে বিপন্ন, সেখানে ট্রেড ইউনিয়ান নামক অক্সিজেন কোমার রূগীকে দিলে, কিছুই হবে না। রুগীর মৃত্যু যন্ত্রনা আরো বাড়বে।

    (২)

    আমেরিকাতে শ্রমিক আন্দোলন সব থেকে বেশী হয়েছে ১৮৮০-১৯০৫ সালের মধ্যে। এর মধ্যে ৩৪,০০০ শ্রমিক ধর্মঘট সংগঠিত হয়। হে মার্কেটের ঘটনা এই পিরিয়ডেই। হে মার্কেটের চেয়েও আরো অনেক বড় ধর্মঘট এই সময়ে হয়েছে-রেলরোড ওয়ার্কারদের ধর্মঘট, কার্নেগী স্টীল ফ্যাক্টরী ধর্মঘট-হে মার্কেটের চেয়েও অনেক ভয়াবহ ছিল। এসব ক্ষেত্রে মিলিটারী মেশিনগান দিয়ে রীতিমত শ্রমিক মিলিটারী যুদ্ধ হয়। রেল ধর্মঘটে অন্তত ১৮ জন শ্রমিক মারা যান সেনাবাহিনীর গুলিতে। এই শ্রমিক অশান্তির মূল কারন ছিল, এই সময়টাতে তিনটে বিজনেস ফ্যামিলি আমেরিকাতে মনোপলি চালাচ্ছিল। এরা হচ্ছে তৈল শিল্পে রকফেলার, স্টিলে এন্ড্রু কার্নেগী এবং ফ্যাইনান্সে মর্গান ফ্যামিলি। ৬৫% শ্রমিক কোন না কোন ভাবে এই তিন ফ্যামিলির কারখানাতেই কাজ করতে বাধ্য হত। ফলে উনবিংশ শতাব্দির শেষের দিকে এসে আমেরিকান শ্রমিকদের উপার্জন হ্রাস পায়। ঐতিহাসিকরা দেখিয়েছেন যেখানে একটি ফ্যামিলির বাঁচতে সাপ্তাহিক ২৫ ডলার দরকার হত, মাইনে ছিল ১৭ ডলারের কম। ফলে বিক্ষোভ স্বাভাবিক।

    আমি এই প্রসঙ্গে আসছি -কারন আজ ভারতেও এই অবস্থা। আজকের ধর্মঘটের একটা দাবী এই যে শ্রমিকদের নুন্যতম মাসিক মাইনে ১৫,০০০ টাকা করতে হবে। এই দাবীটি ন্যায় সঙ্গত-কারনে এর নীচে মাইনে পেলে একজন শ্রমিকের বেঁচে থাকাই অসম্ভব। অথচ আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি ভারতে টাটা আম্বানীদের ফ্যাক্টরী গুলোতে ঠিকা শ্রমিকদের মাইনে ৮০০০-১০,০০০ টাকা বা তারো কম। কিন্ত ধর্মঘট করে এটি শ্রমিকরা আদায় করতে পারবে না। আমি আমেরিকার লেবার হিস্ট্রি এই জন্য আনছি-যে বুঝতে কি করে আমেরিকান শ্রমিকরা তাদের অবস্থান বদলাতে সক্ষম হল।

    যাইহোক, ৩৪,০০০ ধর্মঘটের পরেও ওই শ্রমিক টার্বুলেন্স পিরিওডে, ত্রিশ বছরে শ্রমিকদের মাইনে বেড়েছিল সতেরো ডলার ষাট সেন্স থেকে বাইশ ডলার ( প্রতি সপ্তাহে )। যা স্বাভাবিক বৃদ্ধির সমান। কিন্ত আমেরিকান ইতিহাসে সব থেকে বেশী মাইনে বেড়েছে ১৯১৫-২৩ ( ডিপ্রেশনের আগে ) আর ১৯৫০-৬০। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, দুটোই বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে। এর মূল কারন এই যে ওই দুই সময়ে -বিশেষত ১৯১৫-২৩ এর মধ্যে প্রচুর এন্টিট্রাস্ট আইন এনে রকফেলার সহ অনেক বিজনেস মনোপলীর অবসান ঘটানো হয়। ফোর্ড প্রথম সপ্তাহে ৪০ ডলার দেওয়া চালু করেন ১৯১২ সালে। যা ছিল, প্রচলিত মাইনের দ্বিগুন। কারন অটোমোবাইল শিল্পে স্কিল্ড লেবার দরকার ছিল-আর কোন কোম্পানী স্কিলড লেবার হারাতে চাইত না। এর আগে হত উলটো। একদম বেসিক প্রডাকশন সিস্টেমের জন্য শ্রমিকের স্কিল বলতে কিছু লাগত না। ফলে কোন কারখানাতেই শ্রমিক ধরে রাখার কোন তাগিদ ছিল না।

    সুতরাং ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দুটো জিনিস পরিস্কার হওয়া উচিত। এক, ট্রেড ইউনিয়ান মুভমেন্টের জন্য শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতি হয় নি। দুই শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতির পেছনে মূলত কাজ করেছে মার্কেট রেগুলেশন-যার দৌলতে মনোপলি ভেঙ্গে প্রচুর কোম্পানীকে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। প্রতিযোগিতার মার্কেটে দক্ষতার চাহিদা থাকবেই। সেই ভাবেই বেড়েছে মূলত শ্রমিকদের মাইনে। ভারতে সফটোয়ার ইঞ্জিনিয়ারদের মাইনে বেশী কেন? কারন তাদের কাছে হাজারটা কোম্পানীর অপশন। এবং স্কিলের ভ্যারিয়েশন প্রচুর। অন্যদিকে ভারতে ট্রাডিশনাল ইঞ্জিনিয়ারদের মাইনে কম। কারন তাদের হাতে অপশন ও কম। স্কিল ও লাগে কম।

    প্রশ্ন হচ্ছে সাধারন শ্রমিকের কি স্কিল লাগে? আধুনিক ফ্যাক্টরীতে লাগে।

    (৩)

    এবার ভারতের প্রসঙ্গে আসি। ভারতে এই মুহুর্তে মেজর চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কি করে আইন করে শ্রমিকদের নুন্যতম মাইনে ১৫,০০০ টাকা করা যায়। যাতে তারা অন্তত নুন্যতম মাইনেটা পায়।

    নিজের ব্যবসা চালানোর অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, নুন্যতম মাইনে বৃদ্ধি কোম্পানী এবং শিল্পের জন্য ভাল। কারন মাইনে বাড়লে কোম্পানী লাভের জন্য মূলত ইনোভেশন, স্ট্রাটেজি, হাই ভ্যালু এডিশন, অটোমেশনের ওপরে জোর দেয়। এই জিনিসগুলো একটা কোম্পানীকে আরো সক্ষম করে তোলে-কারন তাকে আরো কম শ্রমিকে বেশী উৎপাদন দিতে হয়।

    সস্তায় শ্রমিক খাটিয়ে যে ব্যবসা , তা সাময়িক, চিরকালীন হতে পারে না। কারন তাতে কোম্পানী কোন কম্পিটিটিভ এডভ্যান্টেজ গেইন করে না এই প্রযুক্তির যুগে।

    এটা করতে গেলে যেটা করতে হবে-তা হচ্ছে রিয়ালেন্স টাটা এদের মনোপলী ধ্বংস করতে হবে কড়া এন্টিট্রাস্ট আইন এনে। এগুলো না করে, শ্রেফ সাধারন লোকের পেটে পেটোয়া মারলে শ্রমিক শ্রেনী জনগণ থেকে আরো বিচ্ছিন্ন হবে।

    সে যাইহোক , ট্রেড ইউনিয়ান ঐতিহাসিক ভাবেই ব্যর্থ একটি প্রচেষ্ঠা। যার জন্য পশ্চিম বঙ্গে ১৯৪৮ সালে ভারতে শিল্পে এক নাম্বারে ছিল-আজ পেছনের দিক থেকে এক নাম্বারে। দরকার শ্রমিক এবং সাধারন মানুষের মিলিত সিভিল রাইট মুভমেন্ট যাতে মার্কেটের সংস্কার এবং আইনগুলি মানবিক হয়। ঐতিহাসিক ব্যর্থতাকে নকল করলে, আরো কষ্টের দিন আসবে।
  • sm | 233.223.159.253 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:২৫685076
  • লেখাতে কোনো দিশা পেলাম না। অনেক প্রশ্ন রয়ে গেল। শ্রমিকদের বেতন কেন ১৫ হাজার ; ২৫ হাজার নয় কেন? বিপ তুমি কি জানো,১৫ হাজার হলে শ্রমিক দের ন্যুনতম চাহিদা মেটে?
    আর শ্রমিক শোষণ করে পৃথিবীর অনেক দেশেই আর্থিক সমৃদ্ধি হয়েছে ও কম্পিটিটিভ মার্কেট এ দাঁড়াতে পেরেছে। উদাহরণ জাপান, কোরিয়া মালয়েশিয়া; অধুনা চীন।
    বেতন ১০ থেকে ১৫ হাজার করলে কুনো লাভ নাই।অভাব থেকেই যাবে।
    যেটা দরকার, সেটা হলো, শ্রমিক দের পরিবারের চিকিত্স্যার জন্য আধুনিক হাসপাতাল, ভালো স্কুল, বাসস্থান ও সর্বোপরি ডিগনিটি।
    মাত্র ৫ হাজার মাইনে বৃদ্ধি পেয়ে, এগুলো মেটানো যাবে না।
    সরকার গত দশ বছরে কয়েক লক্ষ, কোটি টাকা কর্পোরেট ট্যাক্স ছাড় দিয়েছে। এটার এক অংশ ব্যয় করলেও শ্রমিকদের এই দশা হয়না।
    ব্যবস্থা কিন্তু সব ই আছে। ESI হাসপাতাল আছে, কিন্তু সেগুলি আর্থিক দায়ভারে ন্যুব্জ।
    স্কুল আছে, কিন্তু সরকারী বলে মান খারাপ।
    ইন্সুরানস আছে, কিন্তু সেটা প্রয়োজনে শ্রমিক দের চাহিদা মেটায় না।
    আজকে ১০ টা ট্রেড ইউনিয়ন স্ট্রাইক ডেকেছে। কালকে আরো পাঁচটা ডাকবে। স্ট্রাইক ডাকতেই এদের সাফল্য ও পেশী প্রদর্শন।
    যে দেশে ট্রেড ইউনিয়নের সংখ্যা এত বেশি, সেখানে কার দাবি দাওয়া কে মেটাবে?
    কথায় কথায় উন্নত দেশের রেফারেন্স টেনেও লাভ নেই। ভারতের সমস্যা ভারতীয় উপায়েই মেটাতে হবে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:২৭685077
  • sm | 233.223.159.253 | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:৫৮685078
  • ইন্ডিয়া দেখালো ৮ টা (যদিও ২০০১ সালের পরিসংখ্যান)। ইদিকে বন্ধ ডেকেছে ১০ টা। তাও বাম দিকে হেলা ট্রেড ইউনিয়ন গুলো।
    Essential services are likely to be impacted on Wednesday with 10 central trade unions going ahead with one-day nationwide strike to protest against changes in labour laws even as BJP-backed Bharatiya Mazdoor Sangh and National Front of Indian Trade Unions have pulled out.
  • ইব্রাহিম শেখ | 7845.11.347812.147 | ৩১ মার্চ ২০১৯ ২০:৩৬685079
  • আমার দাদা esi ভর্তি করানো হয় 6 মাস আগে থেকেই ভর্তি আছে,
    কঠিন রোগ আছে কিন্তু সুবিধা কোত দিন পাবে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন