এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কীভাবে নাস্তিক হলাম

    সিকি লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৩ মে ২০১৫ | ১০২৩৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:১০676361
  • এখানে পাপ-পুন্য আর ন্যায়-অন্যায় টা গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে।

    আমার মনে হয়, ন্যায়-অন্যায় টা যখন ধর্মের মোড়কে বাঁধা হয়, তখন সেটা পাপ-পুন্য হয়ে দাড়ায়।

    আমার মেয়ে জানে কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়, কিন্তু পাপ-পুন্য, নাহ আমায় মনে হয় না এরকম কিছু আমার মেয়ে ভাবে।
    আর যুক্তি, যেমন কেন ও বিফ খাবে না ইত্যাদি।
  • অচল সিকি | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:১২676362
  • ঐ হু-এর মতই আমারও বলতে ইচ্ছে করছে, smএর আর্গুমেন্ট খুব সুইট লাগছে। বাকিটা রঞ্জনদা কিছুটা বলেছে।

    বহু হুদো হুদো বিজ্ঞানী আংটি তাবিজ ভগবান মানে। মানে তো মানে, আমি কী করব? তার জন্য অভিকর্ষ বলকে গাঁজাখুরি মনে করতে যাব কেন বুঝলাম না। যাক গে, আমি আগেই বলেছি আপনার বিশ্বাস আমার ওপর যেমন চাপানো সম্ভব নয়, আমার বিশ্বাসও তেমনি আপনার ওপর চাপানো সম্ভব নয়। এখানে তক্কাতক্কি চলে না। ঈশ্বরবিশ্বাসীরা অনেক অনেক এমনতরো উদাহরণ দেন, শুনে শুনে মুখস্থ হয়ে গেছে, লিস্টি করে দিতে পারি।

    ১) তুমি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করো না কারণ তুমি ঈশ্বরকে চোখে দ্যাখো নি, তা হলে তোমার বুদ্ধিও নেই করণ বুদ্ধিও তো তুমি চোখে দ্যাখো নি।
    ২) ঐ ঐ ঐ ঐ - তা হলে মহাত্মা গান্ধীও ছিলেন না করণ তুমি তাঁকেও চোখে দ্যাখো নি।
    ৩) বড় বড় বিজ্ঞানীরা অবধি তাঁকে বিশ্বাস করছেন আর তুমি করো না, তুমি কি ওঁদের থেকে বেশি বুদ্ধি ধরো?

    এইসব আর্গুমেন্ট চলতেই থাকে। এর শেষ নেই। অনেকে স্বামী বিবেকানন্দর এক্সাম্পল দেন, প্রথমে নাস্তিক ছিলেন তারপরে রামকৃষ্ণের দয়ায় ঈশ্বরদর্শন হয়, এই সব চলতেই থাকে। দূঃখের বিষয় এই ধরণের কোনও এক্সাম্পলই আমার বিশ্বাসকে পোক্ত করতে সাহায্য করে না।

    ন্যাচারাল ফোর্সকে সুপারন্যাচারাল ফোর্স বলে বিশ্বাস করা আমার ক্ষমতার বাইরে।

    "আপনি আইন বাঁচিয়ে অনৈতিক কাজ করলে কেন দিনে শেষে চোখে চোখ রাখতে পারবেন না? আইন তো ভগবান নয়? আপনার আর্থিক লাভ হয়েছে, এটুকুই তো দিন শেষে পাওনা।"

    আইন অবশ্যই ভগবান নয়। কিন্তু আইন তৈরি হয়েছে মানুষের সিভিলাইজেশন রক্ষার তাগিদে। দায়িত্ববান সিটিজেন হিসেবে সেটা মেনে চলা আমার কর্তব্য। অনৈতিক কাজ করি তো, করি না কে বলল? কিন্তু সেগুলোকে আমি অনৈতিক মনে করি না তাই দিনের শেষে নিজের চোখে চোখ রাখতে অসুবিধে হয় না। কারুর ক্ষতি না করে যাদি আর্থিক লাভ হয়, আমি দিব্যি আনন্দে থাকি, নিজের চোখে চোখও রাখি, অসুবিধে নেই তো।

    "আপনার ধারণা মনুষ্যেতর প্রানীদের এখনো বোধ তৈরী হয় নি। মানে সেই জন্যই ছাগল টা আরেক টা ছাগল কে কাটতে দেখলেও, মনের আনন্দে পাতা খেতে পারে।"

    বোধ তৈরি হয় নি বোধ হয় বলি নি আমি। বলেছি তাদের বোধ এতটা উন্নত নয়। সামনে আরেকটা ছাগলকে কাটতে দেখলেও এই ছাগল মনের আনন্দে পাতা খেতে "পারে" নয়, খায় - আমি দেখি তো।

    "পাশ্চাত্য দেশে, কোনো পেট কে যদি অকারণে হত্যা করা হয় বা অনাহারে রাখা হয়, তাহলে ক্রুএলটির চার্জে কয়েক বছরের জেল পর্যন্ত হতে পারে। যদি বোধ ই না থাকে তাহলে, শাস্তির ব্যাপার টা আসে কি করে?"

    মৃত্যুর যন্ত্রণা সব প্রাণীই পায়। মশা, পোকা, মাছ থেকে হাতি পর্যন্ত। পাশ্চাত্য দেশে কেন যাব, আমাদের দেশেও প্রিভেনশন অফ ক্রুয়েলটি অন অ্যানিম্যালস টাইপের আইন আছে, অনেকেই মেনে চলে না সেটা আলাদা কথা। কিন্তু সেটা প্রাণীদের বোধের কথা ভেবে নয়, মানুষের বোধের কথা ভেবে আইনটা তৈরি। আইন, শাস্তি, সমস্তই মানুষের বোধের কথা ভেবে তৈরি। নরেন মুদির কথাই বলি, রাস্তায় আপনার গাড়িতে চাপা পড়ে একটা কুকুর মরে গেলে কোনও কেস হয় না, পরের দিন কেউ এসে লাশটা টেনে সরিয়ে দেয়, কিন্তু মানুষ চাপা পড়লে আপনি সলমান খান হয়ে যাবেন।

    অকারণে কাউকে হত্যা করার কথা তো বলি নি, খাবার জন্য হত্যা সব দেশেই করা হয়, পশ্চাত্যেও, অমাদের দেশেও। খাবার জন্য প্রোডিউসও করা হয় - গরু ছাগল শুওর মাছ ব্রয়লার মুরগি। সেই অনুযায়ী তাদের চেক করে সার্টিফাইও করা হয় ফিট ফর কালিং বলে, তারপরে স্লটার হাউসে নিয়ে গিয়ে বা পাড়ার বাজারে আমার সামনেই কাটা হয়। অসুবিধেটা কোথায়, আর আস্তিক নাস্তিকের সঙ্গে এর রিলেশনই বা কীসে?
  • ranjan roy | 131.245.139.90 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:১৩676363
  • আচ্ছা, ভগবানের রিমোট কন্ট্রোল নিয়ে কে টেপাটেপি করে?
    মানে সবকিছুরই যদি কন্ট্রোলার চাই (যেমন গরমেন্ট, পঞ্চায়েত, বউ) তো ভগমানের কন্ট্রোলার কে?
  • pi | 24.139.221.129 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:১৪676364
  • ভিখারিকে ভাত খাওয়ানোর মত মমত্ববোধ (আপনার কথায়) নাস্তিক কারুর মধ্যে দেখেননি,sm? হয়তো দেখলেন, যে লোকটিকে অমন করতে দেখেছিলেন, তিনি নাস্তিকই।
  • dc | 132.164.235.136 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:২১676365
  • রঞ্জন বাবু জানি ওটা সার্কুলার আর্গুমেন্ট :d

    "বহু বৈজ্ঞানিক, ভগবান বা ঐরূপ সুপার নেচারাল ফোর্সে বিশ্বাস করে।তাঁরা কি সব্বাই অবিজ্ঞান মনস্ক বা গাঞ্জা খুরি কল্পনায় বুঁদ থাকতে ভালবাসে?"

    এটাও একটা বহুল প্রচারিত আর্গুমেন্ট। ক খুব বড়ো বিজ্ঞানী, উনি ঈশ্বর বিশ্বাস করেন, উনি কি কিছু না জেনেই বিশ্বাস করেন?

    মুশকিল হলো, ক যতো বড়ো মৌলিক চিন্তাবিদই হন না কেন, ওনার পার্সোনাল বিলিফ সিস্টেমের কোন দাম নেই। ক বড়ো বিজ্ঞানী কারন উনি কোন না কোন এরিয়াতে কিছু মৌলিক অবদান করেছেন যা কিনা অ্যাকাডেমিক কম্যুনিটি নিজেদের মধ্যে রিভিউ করে অ্যাক্সেপ্ট করেছে। এর সাথে উনি নিজে কি বিশ্বাস করেন তাতে কিছু যায় আসে না। আমি ক এর মৌলিক থিওরি অ্যাক্সেপ্ট করতে পারি কারন উপযুক্ত প্রমান সহ ওনার কাজ অ্যাক্সেপ্টেড হয়েছে। কিন্তু আমি ক এর পার্সোনাল বিশ্বাসের কোন মূল্য দি না কারন সেগুলো রিভিউড প্রুফ না। ক এর বিশ্বাস ক এর কাছে গুরুত্ত্বপূর্ণ হতে পারে, কিন্তু সেটা অ্যাক্সেপ্টেড প্রুফ না হওয়া পর্য্যন্ত আমার কাছে গুরুত্ত্বহীন।
  • dc | 132.164.235.136 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:২৩676366
  • অচল সিকির সাহায্যার্থে অকাম দাদু অনেক আগেই একটি ক্ষুর তৈয়ার করে দিয়ে গেছেন, ঝপাঝপ চালিয়ে ঐ কুযুক্তিগুলো কেটে ফেলবেন।
  • hu | 101.185.15.121 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:২৪676367
  • ঊমেশ/স্যান, ব্যক্তিগত ডিটেল না দিয়ে একটু গল্প লেখা যায় এই সম্পর্কগুলোর? মানে সেই সব বাড়িতে পুজো হয় কিনা (হিন্দু হলে), ভদ্রলোক পুজো করেন আর ভদ্রমহিলা যে তাতে পার্টিসিপেট করেন না তাতে স্যোসাল প্রেশার আসে কিনা এইসব।
  • অচল সিকি | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:২৬676368
  • সিকিনীর কথা লিখেছি, সন্তানের কথা লেখা হয় নি। না, তাকে এ বিষয়ে কিছুই শেখানো হয় নি। ভক্তিভাব, ধর্মের কনসেপ্ট এবং স্পেশালি তার উত্তর ভারতীয় সংস্করণ সে শিখে এসেছে তার প্লে-স্কুল আর বর্তমান স্কুল থেকে, খুব ছোট বয়েসে তার গণপতিজী ভক্তি এসেছিল। আমি মূর্তিটিকে গন্‌শা বলে রেফার করায় হেব্বি খচে গেছিল।

    দুগ্গাপুজোয় মায়ের সাথে গিয়ে মায়ের দেখাদেখি হাতজোড় করে নমস্কার করে, চোখ বন্ধ করে কিছু বলে টলেও, কিন্তু সঙ্গে এটাও জানে - বাবা এসব কিছুই করে না। বাবা কখনও তাকে কারুর কাছে নিচু হতে মানা করে, পায়ে হাত দিতে মানা করে। সন্তানকে এখনও পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করা শেখাই নি, শেখাবোও না, আমার অসম্ভব অপছন্দের রিচুয়াল এই একটি জিনিস।

    যতই আত্মার সম্পর্ক হোক, প্রতিটা মানুষের আধার আলাদা। কে কোনদিকে ঝুঁকবে সেটা তার নিজের কনসেনশাস থেকে তৈরি হয়, এখানে কারুর কোনও প্রীচিং চলে না। সন্তান এখনও শিশু, সে বড় হয়ে আস্তিক হলে হবে, নাস্তিক হলে হবে। আস্তিক বা নাস্তিক হওয়া তো কোনও অ্যাচিভমেন্ট নয় যে এটা হলে আনন্দ পাবো ওটা হলে দূঃখ পাবো। ওগুলো জীবনধারণের এক এক রকমের পন্থা। অমি তার থেকে অনেক বেশি দূঃখ পাই আমার বাংলা বইপত্রের কালেকশন নিয়ে। বাংলায় তার ইন্টারেস্ট জাগাতে পারি নি - আমার পরে ওগুলো আর কেউ পড়বার নেই।

    একটা কথা, এখনও বলার সময় হয় নি, দরকার হলে আর সময় হলে বলে দেব - বিশ্বাস যার যার নিজের কাছে। আমি যেমন তার ওপরে আমর মত চাপিয়ে দিই নি, দেব না, আমি তেমন আমার বিশ্বাসেও কারুর ইনট্রুশন মেনে নিই নি, নেব না, বাবা-মায়ের সঙ্গেও লড়েছি, দরকার হলে সন্তানের সঙ্গেও লড়ব, সে যদি জীবনের কোনও গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট ধর্মীয় রীতিতে পালন করতে চায়, আমি বাধা দেব না, বাইরে থেকে যা সাহায্য দরকার করে দেব, কিন্তু "বাবা" হিসেবে আমি সেই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পুরোহিতের সামনে বসে মন্ত্রোচ্চারণ করতে পারব না। এইখানে আমি আজ পর্যন্ত কম্প্রোমাইজ করি নি, করবও না। এখানে লিখে রাখলাম। :)
  • dc | 132.164.235.136 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৩০676369
  • 'অচল সিকি' আর 'সিকি' কি একই ব্যক্তি না ভিন্ন?
  • 4z | 79.157.80.175 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৩২676372
  • হুচি @ ৫ঃ৩১, এইতো আমি আছি। বিয়ে এক দশক টিঁকে গেছে। আগে কি হবে জানিনা। বাড়িতে ঠাকুরঘর আছে, বর রোজ পুজো করে, প্রতি শনিবার নিয়ম করে মন্দিরে যায়। এর একটাতেও আমার পার্টিশিপেসন নেই। নেই তো নেই। কেউ কাউকে জোর করিনা। কোন প্রেশার নেই। যখন শ্বাশুড়ি আসেন, তখনও নো প্রেশার। আমার বাপের বাড়ি, শ্বশুর বাড়ি দুটোই প্রবল আস্তিক। তবে শ্বশুর বাড়িতে যতটা স্পেস পেয়েছি, বাপের বাড়িতে পাইনি।
  • অচল সিকি | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৩২676371
  • এম্মা, অচল সিকি কেং কয়ে হয়ে গেল? ওটা আমিই।
  • সিকি | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৩৩676373
  • টেস্টিং।
  • dc | 132.164.235.136 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৩৫676374
  • হুঁ সিকি অচল হয়ে গেলে সমস্যা। সাবধানে থাকবেন :d
  • ranjan roy | 131.245.139.90 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৩৮676375
  • আর ভগবান বনাম বিজ্ঞান লড়াই তো মিসনোমার, ছায়াবাজির লড়াই। বিজ্ঞান তো প্রশ্নাতীত আনুগত্য দাবি করে না, শেষ কথা বলার দাবী করে না। দেশকালের উর্দ্ধে কোন অজর অমর পরম সত্যের দাবি করে না। বরং বিতর্ক উসকে দ্যায়।
    জানে যে সৃষ্টির মতই সৃষ্টি সম্বন্ধে জ্ঞানও বিকাশমান, পরিবর্তনশীল। তাই পরমসত্য হল দেশকালে নিহিত অনেকগুলো আপেক্ষিক সত্যের ইনফাইনিট সিরিজ।
    আর ভেড়ার ক্লোন তৈরির পর বোধহয় সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের ক্ষেত্রফল অনেকটা কমে গেছে।

    হাওড়ার পাতিহাল গাঁয়ের ঈশ্বরবিশ্বাসী কৃষক মদনদা আমায় শুধিয়েছিল-- বিলেতে অমুক নাম করা সার্জন অপারেশন করার আগে প্রত্যেকবার বুকে ক্রস আঁকে; কেন?

    এ হল র‌্যাশনাল মানুষের ইর‌্যাশনাল বিহেভিয়ারের নমুনা। ঠিক যেমন অনেক ডাক্তার মদ খাওয়া, সিগ্রেট খাওয়ার সুফল/কুফল ইত্যাদি জেনেও দিব্যি চালিয়ে যান। আর হল অসুরক্ষার ভাবনা। মানুষের জীবন নিয়ে কথা! তাই পলিটিশিয়ান/ ব্যবসাদার/ সিনে তারকা/খেলোয়াড় --এঁদের মধ্যে পূজো দেওয়া বা গডম্যানের কাছে যাওয়া খুব কমন।
    কারণ এঁদের জীবনে উতার-চড়াও খুব কমন। এই পাহাড়ের চূড়োয় তো এই খাদে । সচিনের লাগাতার আউট অফ ফর্ম থাকার সময় সত্যসাঁইবাবার আশীর্বাদ ও তাঁর থেকে ক্রিকেটের টিপস্‌ নেওয়া মনে করুন।
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৪৭676376
  • hu যেহেতু অনেকদিন ধরে প্রবাসী, (আগে বম্বে, এখন বিদেশ), যাদের কথা বলছি, তারাও, তাই সোস্যাল চাপটা নেই, বন্ধু-মহলেই তেমন কিছু আলোচনা হয় না। কে কি বিশ্বাস করলো না করলো কি এসে যায়, সবার মধ্যে এরকম ভাব।

    সিকি যেটা বললো, মেয়ে স্কুল আর আশপাশ থেকে প্রভাবিত হচ্ছে, আমার বিদেশ বলে, আবার সেই সমস্যা নেই। স্কুল/বা পরিবেশ কিছুই প্রভাবিত করছে না।

    আমার মেয়ের সাথে কথা বলে মনে হয়েছে, একটু ধোঁয়াশা তে রয়েছে। মা এতো খানি বিশ্বাস করে, সেটা পুরোপুরি ফেলে দিতে পারছে, আবার কেন করে সেটার যুক্তি পাচ্ছে না। নিয়মিত রকমারি পুজোতে/মন্দিরে যায়, কিন্তু গিয়ে গদগদ হয়ে প্রনাম করতে যায় না, আবার আমার মতো দুরে দাড়িয়ে থাকে না।
  • a x | 60.171.26.111 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৪৮676377
  • আরে আমাদের বাড়িতেও একটা অ্যাপ্লিকের কাজ করা গণেশের ওয়াল হ্যাঙ্গিং আছে। আমার ওড়িয়া ল্যাবমেট দিয়েছিল, সেটাকে আমরা গনশা বলেই ডাকি, মেয়েও তাই ডাকে।

    ও আর sm কে বলার - এই মধুসূদনের ভাঁড়ের গল্প, আরো নানারকম গল্প যা আমি দিদুর কাছে বারান্দায় বসে শুনতাম, সেগুলো আমিও মেয়েকে বলি। তার সাথে স্টার অফ বেথলেহ্যামের গল্পও বলি। ভীমের গল্প, দলিত ইটারপ্রিটেশনে, সেসবও বলি। এগুলো তো গল্প হিসেবে বলাই যাই। ফেয়ারির গল্প, কুমড়োর চ্যার‌্যিয়ট হবার গল্প গিজগিজ করছে যেকানে, সেখানে এই গল্পই বা নয় কেন?
  • সিকি | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৪৯676379
  • ঠিক। তবে অক্ষদা, তোমার মেয়েকে আলদা করে ভক্তিভরে গদোগদোস্বরে "গণপতিজী" শেখাবর বোধ হয় আর কেউ নেই। এদিকে আমরা থাকিই তুমুল ধার্মিক বেল্টে :)
  • ranjan roy | 131.245.139.90 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৪৯676378
  • dc,
    সুন্দর বলেছেন।
    আমার দুইমেয়েই আস্তিক, পূজো আচ্চা নিয়ে বাড়াবাড়ি নেই। কিন্তু মার মতই আস্তিক। তাতে আমার দুঃখ/আনন্দ কিছুই নেই। মাঝে মাঝে তর্ক হয়, ওই পর্য্যন্তই। কেউ কাউকে বাধা দিই না, জোর করি না। ওরা ঠাকুমার কথায় শিবরাত্রির উপোস মুসলিম বন্ধুদের সঙ্গে রোজা ও ক্রিশ্চানবন্ধুদের সঙ্গে ক্যারল গাওয়া --সব স্কুলজীবনে সাঙ্গ করেছে।
    আমি বলেছি- করে দেখ। তোর দাদু বলতেন-- নিজের মুখে ঝাল খেতে হয়, উনি আস্তিক ছিলেন।
    ওরা ভীষণ আমিষ ভক্ত, আবার নেড়িকুকুরের বাচ্চা নোংরা নালায় পড়ে কাঁপছে দেখলে হাতে ধরে তুলে রোদ্দূরে রেখে দেয়। এর সঙ্গে ওদের আস্তিক হওয়ার কোন সম্পক্কো নেই।
  • a x | 60.171.26.111 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৫৩676380
  • আরে গদগদস্বরে গড শেখাবার লোক চারধারে। এটা তো বাইবেল বেল্ট।
  • san | 11.39.32.81 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৫৪676382
  • হুচি -
    প্রেশারাইজ কে করবে , স্পাউজ না অন্য কেউ ? স্পাউজ রা কেউ একটু-আধটু ইনসিস্ট করেছেন ( বিশেষত আগের জেনারেশনে) কিন্তু এরা নিজের জায়গা থেকে নড়েন নি। কেউ আদৌ ইনসিস্ট ও করেন নি , যে যার ভ্যালুজ নিয়ে থেকেছেন । জোরজবরদস্তি আদৌ করা হয়েছে বলে জানিনা।

    সোশ্যাল প্রেশার বলতে যদি স্পাউজ ছাড়া অন্য লোক বুঝিয়ে থাকিস ( পাড়া প্রতিবেশী বা আত্মীয়মহল) তো কোথাও কেউ কি আর নিন্দেমন্দ করেনি , বা উপদেশ দেয় নি , তবে 'লোকে কি মনে করল' ইত্যাদি ওরা পাত্তা দেওয়ার লোক নন/ ছিলেন না।
  • a x | 60.171.26.111 | ১৪ মে ২০১৫ ১৮:৫৮676383
  • কোনো কিছুতে ভাব/সমাধিস্থ হওয়া আর ঈশ্বরে বিশ্বাস ঠিক এক জিনিস না। ট্রান্স লাইক স্টেট বহুভাবে হতে পারে। সেটার কিছু ফিজিওলজিকাল ব্যাখ্যাও দেওয়া যেতে পারে। বিক্রমের গান শুনে কান্না পায়, ছবি বন্দোপাধ্যায়ের গান শুনেও পায়। টু অর থ্রি থিংস আই নো অ্যাবাউট হার দেখে সারারাত পায়চারি করে বেড়ানোও যায়। এর সাথে আস্তিকতার কী?
  • san | 11.39.32.81 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:০০676384
  • বিষয়টা হল আমি যতদূর দেখেছি এরা 'প্রেশারাইজড' ফিল করেন নি খুব একটা । অমুকে বলছে , ও তো বলেই থাকে , অত ভাবার কি আছে। এইরকম।
  • a x | 60.171.26.111 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:০৪676385
  • এলসিএম কি চাইনিজ গড মানে লাফিং বুদ্ধর কথা বলছেন?
  • hu | 101.185.15.121 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:১৭676386
  • স্যোশাল প্রেশার বলতে স্পাউস ও ক্লোস ফ্যামিলির কথাই জানতে চেয়েছিলাম। দূর সম্পর্কের আত্মীয়-স্বজন বা নেবাররা অনেক কিছুই বলে ও ভেবে থাকেন। সে নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। কিছু কিছু জিনিসে যেমন সিঁদুর পরা, গৃহপ্রবেশের পুজো করা ইত্যাদিতে আমি প্রেশারাইজড হয়েছি (যদিও আমার ক্ষেত্রে সুবিধে এই যে আমার স্পাউস এই সব বিষয়ে আমার পক্ষে)। যারা কিছুই রিচুয়াল করত না (তবে ঠাকুর প্রণাম করত সম্ভবত) তাদের দেখেছি মা হওয়ার পর ষষ্ঠীপুজো করার জন্য প্রেশারইজড হতে। সন্তানের সেন্টিমেন্ট এমন একটা সেন্টিমেন্ট যে এসব ক্ষেত্রে প্রতিবাদের পথটাও পিচ্ছিল। যাই হোক, শুনে ভালো লাগল যে তুই যাঁদের জানিস তাদের সাথে এমন হয়নি।
  • sm | 233.223.159.253 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:২২676387
  • এক এক করে উত্তর দেই। প্রথমে d এর পোস্ট। ফিনল্যান্ডে ধরা যাক বেশির ভাগ লোক নাস্তিক এবং বিজ্ঞান মনস্ক।
    ছেলেটি কুড়িয়ে পেয়ে পার্স টি ফেরত দিল। নিশ্চয় তাঁকে ছোটো থেকে শেখানো হয়েছিল এটি নৈতিক কর্তব্য।
    এ পর্য্যন্ত ঠিক ছিল। কিন্তু সংঘাত আসলো বিজ্ঞানের সঙ্গে। বিজ্ঞান কিন্তু উল্টোটাই শেখায়। ডারউইন সাহেবের বিখ্যাত লেখা সারভাইভাল অফ দি ফিটেস্ট। অর্থাত ছলে বলে কৌশলে, ধরিত্রী কে জয় কর। তাইলে ছেলেটি পার্স টি ফেরত দিয়ে অবৈজ্ঞানিক কাজ করেছিল কি? কারণ ওই পার্সের টাকায় সে ভালো খাবার কিনতে পারত, পোশাক কিনতে পারত। বেঁচে থাকতে এগুলো সুবিধাই করত।
    পাই, একবার ও বলিনি ওই ব্যক্তি আস্তিক বা নাস্তিক। আমি খালি ওনার মমত্ব বোধের উল্লেখ করেছি। কোত্থেকে মানুষ এত শক্তি পায়? খালি বিস্মিত হয়েছি। ভেবেছি এটা কি ঐশ্বরিক?
    @সিকি, আপনি ক্লেম করলেন আপনি নাস্তিক বলে নিজেকে উঁচু দরের মানুষ ভাবেন না। তাইলে মেয়ে যাকে গনপতিজি বলে, তাঁকে গন্শা বলে উপহাস করেন কেমনে? ঈশ্বর বিশ্বাস কে গাঁজা খুরি বলেন কেন?
    আপনি অভিকর্ষ বলের টের পান, কিন্তু কেনই বা পৃথিবী তাঁর দিকে সব কিছু টানবে; সত্যই তাঁর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পেয়েছেন? পৃথিবী টানে, তাই ফল মাটিতে পড়ে, একথা আপনাকে বিজ্ঞানের শিক্ষক মাথায় গজাল মেরে ঢুকিয়ে দিয়েছেন।এত ঈশ্বর বিশ্বাসের চেয়েও বেশি চ্যাট চেটে।
    আর এনিমাল ক্রুএলটির ওপর আপনার ধারণা টা আরো অস্পষ্ট লাগলো।কেন মানুষের বোধ নিয়ে এত আইনবাজি?
    আপনি, আমি পাঁঠা খাই। তাবলে বাড়িতে খেতে না দিয়ে মেরে ফেললে বা প্রকাশ্য রাস্তায় কেটে খেলে ,অন্তত বিদেশে জেল হয়ে যাবে। তাহলে যে পাঁঠা কে এমনিতেই মেরে কেটে খাওয়া হবে,তাঁর কষ্ট নিয়ে আইনের এত মাথা ব্যথা কেন?
    @ উমেশ, আস্তিক ব্যক্তির ক্ষেত্রে পাপ পুণ্য কনসেপ্ট থাকতে পারে, কিন্তু নাস্তিকের কাছে তো সবটাই আইন অ বে আইনের খেলা।তা, সত্যি সত্যি নাস্তিকেরা, আইন বাঁচিয়ে কি বেশি করে অন্যায় কাজে লিপ্ত হয়? কিসে বাঁধে? সব কনশাসলি কি অন্য কিছু কাজ করে?
    @রঞ্জন বাবু, মানুষের মন জটিল। সব সময় কিছু পাওয়ার আশাতেই মানুষ ঈশ্বর কে ডাকে না। ঈশ্বরও মানুষ কে প্রশ্নাতীত আনুগত্যের দাবি করে নি। বরঞ্চ বিজ্ঞান অনেক ক্ষেত্রে আরো বেশি রিজিড।
  • aka | 76.168.180.73 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:২৮676389
  • সবকিছু যুক্তি দিয়ে র‌্যাশনালাইজ করা কঠিন কাজ। রাসেল কজনই বা হতে পারে। আমি যেমন মৃত্যুকে ঠিক মতন হ্যাণ্ডেল করতে পারি না।
  • san | 11.39.32.81 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:৩৩676391
  • আচ্ছা আমি বুঝিনি , ক্লোজ ফ্যামিলি। না সেখানে প্রেশারাইজ করা হয়নি। তবে কখনো অনুরোধ হয়ে থাকতে পারে , জোর টোর না ।
  • sm | 233.223.158.51 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:৩৩676390
  • রঞ্জন বাবু ও অক্ষ কে ,আপনারা ঘোষিত নাস্তিক।অর্থাত ভূত প্রেতের মতই ঈশ্বরের অস্তিত্ব কে কল্পনা ও মনগড়া ভাবেন।যে,দৃঢ়তায় আপনাদের সন্তান ভুতের ভয় পেলে , ফালতু জিনিস বলে উড়িয়ে দেন, ঈশ্বরের বেলায় তো দেখছি অনেক নমনীয়। ওরা যা ইচ্ছে করে করুক, ধার্মিক হোক, তাতেও আপত্তি নেই।
  • hu | 101.185.15.121 | ১৪ মে ২০১৫ ১৯:৩৪676394
  • গণেশকে গনশা বলবে না তো কি বলবে? সিকি উত্তরভারতে বড় হয়নি। বড় হয়েছে পশ্চিম বাংলায়। এখানে নিষ্ঠাবান আস্তিকের কাছেও উমা হল ঘরের মেয়ে। জামাই গাঁজা খেয়ে আউট হয়ে থাকে। মেয়ে কষ্টে সৃষ্টে সংসার চালায়। বছরে একবার বাপের বাড়ি আসে। কার্তিক-গণেশ হল নাতি, লক্ষ্মী-সরস্বতী নাতনী। নাতিকে গনশা বলবে না তো কি গণেশবাবু বলবে? গণপতিজী বলবে? ক্ষিইইই আশ্চর্য!!!!!!!!!!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন