এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আস্তিকতা, নাস্তিকতা, স্বাধীন ইচ্ছা, চেতনা ইত্যাদি তর্ক

    dc
    অন্যান্য | ১৫ মে ২০১৫ | ৪১৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 135.20.82.164 | ২১ মে ২০১৫ ১৭:৫৮676046
  • ফ্রী উইলটা পাশ্চাত্য দর্শনের বেশ একটা বড় সমস্যা মনে হচ্ছে।এই আকচাআকচি কি প্রাচ্য (পড়ুন, ভারতীয়) দর্শনেও আছে?
  • dc | 132.164.156.15 | ২১ মে ২০১৫ ১৯:০৯676047
  • 0 কে ধন্যবাদ। কিন্তু ফ্রি উইল আর র‌্যাশনালিটির বাক্সগুলো বোধায় একেকজনের মতবাদ অনুসারে জায়গা বদল করতে পারে, তাই না?

    হুঁ ফ্রি উইল পাশ্চাত্য দর্শনের মূল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটা। বোধায় এমন কোন চিন্তাবিদ নেই যিনি এটা নিয়ে লড়েন নি। এখনো সমানে তর্ক চলছে, টুরিং থেকে পেনরোজ কেউ কাউকে এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়বেন না।
  • dc | 132.164.156.15 | ২১ মে ২০১৫ ২০:২৯676048
  • সংক্ষেপে যদি বলা যায় যে মধ্য যুগে বেশীরভাগ দার্শনিক ঈশ্বরের নানান ব্যাখ্যা আর দৈব ইচ্ছার দ্বারা উৎপন্ন মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা নিয়ে তর্ক করেছেন, তাহলে হয়তো খুব একটা ভুল বলা হবেনা। মধ্য যুগের শেষ দিকে libertarianism বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, কিন্তু কার্য্যকারন সম্পৃক্ত ঘটনা প্রবাহ যার একটি আদি কারন আছে (causal determinism) আর স্বাধীন ইচ্ছার যে সংঘাত, তার কোন মীমাংসা হয়নি।

    মোটামুটি চতুর্দশ শতাব্দীর থেকে মধ্য যুগের অবসান হয়ে রেনেসাঁর সূত্রপাত, এরকমটা ধরা হয়। রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্য হলো নতুন চিন্তা, নতুন ভাবনার সূত্রপাত, বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধিৎসা আর পুরনো যা কিছু সব নতুন করে প্রশ্ন করা। সাহিত্য, ভাস্কর্য্য, শিল্পর সাথে সাথে দর্শনেও এর ছোঁয়া লাগে। অনেক দার্শনিক মিলে humanism এর সূত্রপাত করেন, মানে প্রচলিত ঈশ্বর বিশ্বাসের জায়গায় আস্তে আস্তে মানুষ কেন্দ্রিক চিন্তাভাবনা শুরু হয়। তারই ফসল rationalism, empiricism ইত্যাদি দার্শনিক ধারাগুলো।

    রেনেসাঁর শুরুর দিকে Erasmus Roterodamus প্রথম বলেন যে স্বাধীন ইচ্ছা আর স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা (freedom to act) দর্শনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোর মধ্যে একটি। রোটেরোদামুস এও বলেন যে মানুষের ভালো আর মন্দের মধ্যে বেছে নেওয়ার স্বাধীন ইচ্ছা আর সেইমতো স্বাধীন ভাবে কাজ করার ক্ষমতার থেকেই যাবতীয় ভালো আর মন্দের (good and evil) সৃষ্টি, ঈশ্বরের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। সেই সময়ে predestination এর একটি চালু ব্যাখ্যা ছিল যে ঈশ্বর কিছু কিছু লোককে আগে থেকে বেছে রেখেছেন যারা মরে গিয়ে স্বর্গে যাবে (salvation)। যেমন অ্যাব্রাহাম, মোজেস ও আরো অনেককে ঈশ্বর আগে থেকেই বেছে রেখেছেন। রোটেরোদামুস এই ব্যাখ্যার বিরোধিতা করেন, মার্টিন লুথারের (লুথারিজম এর জনক) সাথে রোটেরোদামুসের দীর্ঘ পত্রবাহিত তর্ক হয়।
  • 0 | 132.163.15.103 | ২২ মে ২০১৫ ১৬:০০676049
  • হ্যাঁ হ্যাঁ dc। অবশ্যই। ইন্ফ্যাক্ট্‌ নিজেরই খুঁতখুঁত লাগছে। দেখি, পরে হয়তো ... এখন প্রচুর ল্যাদ্‌ :-(
  • dc | 132.164.137.141 | ২২ মে ২০১৫ ১৬:৩২676050
  • প্রায় পনেরোশো বছর বা তারও বেশী পুরনো খৃশ্চান ধর্মের প্রথম সফলভাবে সংশোধন (reform) করতে সক্ষম হন মার্টিন লুথার। রোটেরোদামুসের সাথে লুথারের তর্ক বুঝতে হলে তাই প্রোটেস্ট্যান্ট রিফর্ম সম্বন্ধে একটু জেনে নেওয়া ভালো। লুথার মূলত পোপের কিছু কিছু কাজ আর প্রচলিত ধ্যানধারনায় (doctrines) আঘাত হানেন, সঙ্গে পান Melanchthon আর জন কালভিনকে। কালভিন আলাদাভাবে কালভিনিজমের জনক, যার মূল প্রতিপাদ্য প্রিডেস্টিনেশন আর ঈশ্বর অনুমোদিত সালভেশন। প্রোটেস্ট্যান্ট রিফর্মের ফলে পোপের বেশ কিছুটা কর্তৃত্ব খর্ব হয় আর বহু সংঘাত রচিত হয়, যার মধ্যে তিরিশ বছরের যুদ্ধ অন্যতম।

    লুথার একটি বই লেখেন, On the Bondage of Will, যা কিনা রোটেরোদামুসের On Free Will বইয়ের জবাব। লুথার লেখেন যে স্বাধীন ইচ্ছা সম্ভব না, কারন মানুষ পাপ করতে আকৃষ্ট (the temptation of sin) হবেই আর তার ফলে তার পতন ঘটবেই। লুথার এও মনে করতেন যে সংসারে আসলে সবাই পতিত (fallen man), আর তাদের ওপর রাজত্ব করে শয়তান। শয়তান কাউকে মুক্তি (salvation) দেয় না, কিন্তু ঈশ্বর মাঝে মাঝে শয়তানকে পরাজিত করে কাউকে কাউকে বাঁচান। একই সাথে ঈশ্বর সেই ব্যক্তিকে স্বাধীন ইচ্ছাও দান করেন যাতে সেই ব্যক্তি নিজের ইচ্ছেয় ঈশ্বর চিন্তা করতে সক্ষম হয়। সুতরাং চারিদিকে যে মানুষ দেখা যায় তারা সবাই পতিত (fallen), তাদের স্বাধীন ইচ্ছার ধারনা আসলে এক মরীচিকা (illusion) মাত্র। এই মরীচিকা বা মায়া আসলে শয়তানের তৈরী, যাতে মানুষ ঈশ্বর চিন্তা না করে।

    রোটেরোদামুস কিন্তু নাস্তিক বা চার্চ বিরোধী ছিলেন না। চার্চের অনেক কিছুর সমালোচনা করলেও তিনি প্রোটেস্ট্যান্ট ছিলেন না, তিনি ছিলেন কিছুটা মধ্যপন্থী। তাই স্বাধীন ইচ্ছার প্রশ্নেও তিনি কিছুটা মাঝামাঝি অবস্থান নেন। লুথারের বইয়ের জবাবে তিনি লেখেন যে মানুষের প্রতিটি কাজ দুভাবে দেখা যেতে পারে। এক হলো ঈশ্বরের ইচ্ছা, যা কিনা মুখ্য কারন (primary cause), আর দ্বিতীয় মানুষের ইচ্ছা, যা তার নিজের, আর যা অনেক সময়ে তাকে পাপের প্রতি আকৃষ্ট করে।

    এই দুজনেরই বিপরীতে দাঁড়িয়ে কালভিনিজম বলে দুনিয়ায় যা কিছু ঘটছে, পাপ, শুভবোধ, নৈতিকতা - এই সবকিছুই সম্পূর্ণ আর একমাত্র ভাবে ঈশ্বরের ইচ্ছায় ঘটছে। এছাড়াও total depravity নামক তত্ত্ব আনা হয়, যাতে বলা হয় যে মানুষ পাপবোধ নিয়েই জন্মায় (born into sin)। ঈশ্বরের সাহায্য ব্যতিরেকে মানুষ স্বেচ্ছায় ভালো কিছু করতে অক্ষম, এমনকি ঈশ্বর চিন্তা করতেও অক্ষম, ঈশ্বর যদি salvation দান করেন তো সেই উপহার গ্রহন করতেও অক্ষম। এই সমস্ত কিছুর জন্যই ঈশ্বরের সাহায্য প্রয়োজন। কাজেই total depravity মানে হলো মানুষ স্বভাবতই পাপ কাজ করতে উদ্যত হয়।

    কিন্তু দেখা গেল কালভিনিজম মানতে গেলে মানুষের নিজের কাজের আর কোন দায় থাকছে না, চুরি ডাকাতি যা কিছুই হোক না কেন কাউকে আর দোষ দেওয়ার নেই, কারন পাপ করাই মানুষের স্বভাব। বিশেষ করে Pico della Mirandola কলভিনিজমের বিরুদ্ধে বহু তর্ক করেন। তেইশ বছর বয়্সে তিনি Oration on the Dignity of Man নামের একটি বক্তৃতা লেখেন যা পরে Manifesto of the Renaissance নামে খ্যাতি লাভ করে।
  • Mridha | 77.161.49.9 | ২২ মে ২০১৫ ১৭:৪৮676051
  • ভারতীয় দর্শন আধ্যাত্মিকতা নিয়ে দু পয়সা ঝাড়তে ইচ্ছে হল। পড়াশুনা, knowledge দুটো ই কম, এখান ওখান থেকে যতটুকু ভাল লেগেছে এক জায়্গায় করার চেষ্টা করলম। bellow the belt ঝাড়বেন না।

    আমাদের ভারতীয় দর্শনে ঈশ্বর সন্ধানের প্রথম ধাপ হচ্ছে নিজেকে জানা। ভগবান খোজার প্রথম ধাপ হচ্ছে আমি কে ?

    আর তা শেষ হয় ভগবান কে নিজের মধ্যে realize করা দিয়ে। ঈশ্বরকে বোঝার understand করা অনেক রকম হতে পারে কিন্তু realization অভিন্ন।

    ॐ पूर्णमदः पूर्णमिदम् पूर्णात् पूर्णमुदच्यते |
    पूर्णस्य पूर्णमादाय पूर्णमेवावशिष्यते ||
    ॐ शान्तिः शान्तिः शान्तिः ||

    Om Poornamadah, Poornamidam
    Poornaad Poornamudachyate;
    Poornasya Poornamaadaaya
    Poornamevaavashisyate
    Om, Shanti, Shanti, Shanti !

    The invisible is full;
    The visible, too, is full.
    From the full, the full having come;
    The full still remains the same.

    - Om, whatever we are seeing ( here seeing may not be very correct word, it is not what we are seeing outside, it is something what we see as me) is complete, whatever is beyond of our comprehension ( what people describe as God) is also complete, From that completeness only this completeness appeared.This completeness is like infinity in mathematical concept, no matter whatever way we distribute it, only completeness remains. And then finally it reminds..
    Om, Peace peace peace

    অন্যভাবে বলা যায় আমাদের সবার মধ্যেই ভগবান আছে। অথবা এই জীব জগতের সবার আমিই হচ্ছে ভগবান।

    Next comes the never satisfying question, if we consider the true nature of all human beings are same then why there is so much diversity.

    তাই যদি হবে তাহলে দুটো প্রাণীর মধ্যে বক্তিত্যর ভিন্নতা কেনো ? জন্তু জনোয়ার তো দূর দুটো মানুষ এক রকম নয় কেনো ? তার করণ, আমাদের উপরে প্রকৃতির প্রভাব আছে।

    In this dynamics of interacting with outside world of an individual understanding Prakriti ( nature) is a very important

    Life is expression of some behaviors sparked from our very own unique believe system ( sanskar). At first some elements of this believe system we get from parents and relatives, then comes contribution from friends and our educational systems, thirdly all the pleasant and painful experiences we go through in our life and some parts of it, nobody knows from where it comes, this is what some of eastern philosophies say, we inherit from our previous life. Characterizing of this believe-system into a person or in a living being, is called as its Prakriti (nature).

    All of us have our unique nature(prakriti) and which not only other considers as us but also more often we ourselves consider as ourselves. So it is very loving to us. And all living beings has a tendency to confirm ( to prove it is the only truth ) its nature in outside world. And this is very very powerful in the world of action, this phenomenon is named as Maya ( illusion) . All living beings [ including us :) !! ] interact with world through that Maya (an unrealistic view of existence). The strange thing is, it is so correct to us at this very moment that we can’t think of any other idea to be correct but in a short while our view itself get changed and another view appears as perfect truth. So in reality, we all are perceiving the world through an unique glass of maya of this very moment but strange thing is we are not ready to accept it. That gives all the diversities in the world.

    The moment our nature or believe system get challenged by another nature we become very arrogant. This phenomenon is called as our ego.

    One thing we all observed, we feel very comfortable with whom we consider as friends and those people have a lot of similar life experiences. A man, they say, is known by the company he keeps. This is because there are lot of similarities in our nature and we can easily confirm or get assurance about our nature is correct, from that company. That’s what we all want to see world is doing to our nature. We must have observed when somebody gets in line with our thought we just get some comfort but really not expanding, it just pamper our ego and get some sense of relief. Many times, those friendly interactions are not much productive but more self-assuring. That is why gossiping ( পড়নিন্দা পরচর্চা)
    is so delicious.

    আমাদের জাগতিক কর্ম জীবনের লক্ষ, যা Graduation Party, উপনয়ন এর সময় কানে কানে স্মরন করিয়ে দেওয়া হত তা ছিল सो हम् (সোহম ), in other way express your inner god for others and realize your inner god for yourself।

    আর আমদের আধ্যত্মিক জীবনের লক্ষ হচ্ছে আমাদের প্রকৃতিকে বিলিন করে দেওয়া removing the Prakriti from us and when its achieved there is no difference between God and his followers.

    এসবে আমার নিজের কি লাভ ? নির্মল আনন্দ পাওয়া যাবে।
  • ranjan roy | 132.176.10.88 | ২৩ মে ২০১৫ ১১:২৪676052
  • মৃধা,
    এই টইটির নাম--"আস্তিকতা, নাস্তিকতা, স্বাধীন ইচ্ছা, চেতনা ইত্যাদি তর্ক "। অর্থাৎ, দর্শনের উৎপত্তির দিন থেকে আজ অবধি যে সব প্রশ্নে দার্শনিক স্কুলগুলোর মধ্যে বিতর্ক চলছে, নানারকম যুক্তি-তর্ক, সেগুলোর সাথে সংক্ষেপে পরিচয় করিয়ে দেওয়া।
    কাজেই ভালো লাগবে যদি আপনি আপনার আধ্যাত্মিক বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মানুষের কোন স্বাধীন ইচ্ছা আছে কি না অথবা সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ইচ্ছা না হলে গাছের পাতাটিও নড়ে না -- এ নিয়ে যদি দু'পয়সা দেন।
    অথবা, কী করে নিশ্চিত হতে পারি যে আমার মধ্যেও ঈশ্বর আছেন?
    কোন সংকোচ করবেন না। এখানে কেউ কারো পড়া ধরছে না।
    আমরা সবাই অন্ধের হস্তিদর্শন করছি। আপনি আপনার কথা লিখুন না!
  • dc | 132.164.202.140 | ২৩ মে ২০১৫ ১১:২৭676053
  • মৃধা, বিস্তারিত লিখলে সত্যি উপকার হয়। আর শুধুমাত্র ভারতীয় দর্শনেরই যে কতো ধারা উপধারা, সেসব নিয়ে অল্প অল্প লিখলেও ভাল্লাগবে।
  • dc | 132.164.202.140 | ২৩ মে ২০১৫ ১১:৩৯676054
  • আর শুধু ইংরেজিতে না লিখে বাংলায় অনুবাদ করে দিলে আরো ভাল্লাগবে। অবশ্যই এটা অনুরোধ মাত্র, আপনার যেভাবে সুবিধে মনে হবে সেভাবেই লিখবেন।
  • Mridha | 77.161.49.9 | ২৩ মে ২০১৫ ২০:০৭676056
  • রন্জনবাবু,

    আপনার কথাটা বড় ভাল লাগল আমরা সবাই অন্ধের হস্তিদর্শন করছি। আপনার সাথে এটও এক মত dc র সুন্দর উপস্থ্পনার মধ্যে আমার post তাল কেটে দিচ্ছে। আমি কোনো speceific দর্শন না নিয়ে in general প্রাচ্য দর্শন এর কি আমার ব্যক্তিগত ভাবে ভাল লাগে তাই আমার কয়েকটা article থেকে copy করেছিলাম। সময় হতে বড় কম, আর বাঙ্গলা টাইপ speed ভাল নয়। তাই translation করব ভেবেও করে উঠতে পারি নি।

    আপনার সুত্র ধরে

    স্বাধীন ইচ্ছা : অবশ্যই আমাদের স্বাধীন ইচ্ছে আছে। আমাদের স্বাধীন হবার ইচ্ছে আছে বলেই তো আধ্যাত্মিক চেতনা।

    কিন্তু যাকে আপাত ভাবে আমার স্বাধীনতার প্রকাশ মনে করি তা যে আমাদের প্রকৃতির দাসত্যের বহিপ্রকাশ তা তো আমরা ধরতেই পারি না।

    আর কার্য কারন সম্পর্ক যে একটা আছে তাতো বোঝাই যায়, কোনো প্রকৃতিকে আহত করলে, সে যে সময় পেলে তার স্বাধীন ইচ্ছায় আমাকে ছেড়ে দিতেও পারে বা আমাকে আঘাত করে তার পরের প্রারব্ধ তৈরী করতে পারে।

    কী করে নিশ্চিত হতে পারি যে আমার মধ্যেও ঈশ্বর আছেন : না রন্জন বাবু এর উত্তর অমার কাছে নেই। তবে কিছু তো একটা আছে যার জন্য যত powerfull computer ই বানানো হোক না সে নিজের আনন্ন্দে অন্ক করতে বসবে না please note, not out of fear ।

    না আর তালভঙ্গ করব না dc মন দিয়ে পড়ছি, ধন্যবাদ।
  • সিকি | ২৩ মে ২০১৫ ২০:০৮676057
  • ও মৃধা, তাল টাল কিছু কাটছে না, দিব্যি হচ্ছে, দুটোই পাশাপাশি পড়তে পারছি তো।

    আপনি লিখুন আরও।
  • S | 109.27.138.238 | ২৪ মে ২০১৫ ০৬:৫১676058
  • dc | 132.164.151.235 | ২৪ মে ২০১৫ ১৬:১৬676059
  • মিরান্ডোলা শহরের অধিবাসী পিকো (Pico della Mirandola) একজন আদ্যন্ত হিউম্যানিস্ট ছিলেন। তিনি বলেন আমাদের চারপাশের গাছপাথর ইত্যাদি নিজেদের ইচ্ছায় কোন কার্য্য করতে পারেনা, এই ক্ষমতা শুধুমাত্র মানুষের আছে। আবার মানুষও চাইলেই সবকিছু করতে পারেনা, যেমন চাইলে নিজের বয়স কমিয়ে দিতে পারেনা বা হৃত্স্পন্দন থামিয়ে দিতে পারেনা। কাজেই মানুস্শ কিছুটা প্রকৃতির অধীন, আবার প্রকৃতি কিছুটা মানুষের অধীন। এই দিয়ে মিলেই বিশ্ব, ঈশ্বরের এখানে কোন স্থান নেই। কাজেই ঈশ্বরপ্রদত্ত শাস্তিবিধান বা মুক্তিবিধান (damnation or salvation) মানারও কোন কারন নেই। মানুষ নিজে যা নিয়ম তৈরি করেছে সেই নিয়ম মেনে চলে যা শাস্তি বা প্রশংসা প্রাপ্য হয়, শুধু সেটুকু মানলেই চলবে। পিকো এও বলেন যে মানুষ্যত্বের সারমর্ম (essence of humanity) যেহেতু স্বাধীন ইচ্ছা, কাজেই মৃত্যুর পরেও মানুষের আত্মার স্বাধীন ই্চ্ছা থেকে যাবে। অর্থাত সেই আত্মা স্বর্গে বা নরকে গিয়েও নিজের ইচ্ছেমতো পাপ বা পুন্য কাজ করতে পারবে। তার মানে চিরন্তন শাস্তি বা মুক্তি (eternal damnation or salvation) বলেও কিছু নেই। পিকোর এই তত্ব রেনেসাঁ যুগের সবথেকে প্রভাবশালী তত্বগুলোর মধ্যে একটি ছিল। কারন এর ফলেই শিল্পী, সাহিত্যিক, ভাস্কররা ঈশ্বর ও মানুষের নানান রূপান্তর ও বিবর্তনের ছবি, গল্প ইত্যাদি রচনা করতে শুরু করেন।
  • dc | 132.164.151.235 | ২৪ মে ২০১৫ ১৬:৩০676060
  • এর পর অসীম ক্ষমতাশালী (omnipotent) ঈশ্বরের ধারনায় যিনি আঘাত করেন, তিনি দার্শনিক ছিলেন না, তিনি ছিলেন জ্যোতির্বিদ - জিওর্দানো ব্রুনো।

    এর কিছু আগেই কোপার্নিক মডেলের প্রবর্তন হয়েছে, যেখানে কোপার্নিক দেখিয়েছিলেন যে গ্রহগুলো পৃথিবীর না, সূর্য্যের চারিদিকে ঘোরে। কিন্তু কোপার্নিকের মডেলে সূর্য্য ছিল বিশ্বের কেন্দ্র, আর গ্রহগুলোর বাইরে কিছু ছিলনা। ব্রুনো বলেন যে সূর্য্যও আসলে কোন কিছুর কেন্দ্র না, আর গ্রহগুলোও বিশ্বের শেষ সীমা নয়। মহাবিশ্ব আসলে সীমাহীন, আর এই অনন্ত মহাবিশ্বে অলৌকিক (miracle) বলে কিছু হতে পারেনা। তার কারন ঈশ্বর যদি সত্যিই অসীম ক্ষমতাশালী হন (omnipotennt), তাহলে সমস্ত সম্ভাবনাকে রূপ দেওয়ার জন্য তাঁকে অসীম সংখ্যক মহাবিশ্বের জন্ম দিতে হবে। কিন্তু প্রত্যেকটি মহাবিশ্বে সব কিছুই পূর্বনির্ধারিত হয়ে থাকবে, কারন পূর্বজ্ঞানের মাধ্যমে ঈশ্বর আগেই সবরকম ভুল সংশোধন করে নিতে পারবেন। ফলে এই মহাবিশ্বে অলৌকিক এর কোন স্থান নেই। ব্রুনোর এই সমস্ত বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করা হয় ও তাঁকে পুড়িয়ে মারা হয়। কিন্তু তাঁর মৌলিক অবদান ছিল অলৌকিকের ধারনা আর অসীম ক্ষমতাশালী ঈশ্বরের ধারনার মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখানো।
  • dc | 132.164.151.235 | ২৪ মে ২০১৫ ১৬:৩৪676061
  • মোটামুটি ১৬৫০ থেকে শুরু হয় এজ অফ এনলাইটেনমেন্ট - দেসকার্তেস, স্পিনোজা, লাইবনিজ ইত্যাদির মতো দর্শনের মহারথীদের যুগ। এবং এঁদের কিছু কিছু ধারনার বিরোধিতা করে হিউম, লক ও রাসেলের মতো এম্পিরিসিস্টদের যুগ।
  • ranjan roy | 132.176.10.88 | ২৫ মে ২০১৫ ১২:০৪676062
  • পড়ছি।
  • lcm | 118.91.116.131 | ২৫ মে ২০১৫ ১২:১১676063
  • এনলাইটমেন্ট ফিলসফির যুগ শুরু হয়েছিল -
    ভলতেয়ার, মন্তেস্কু, রুশো - এদের দিয়ে - তাই না।
  • সিকি | ২৫ মে ২০১৫ ১২:২৭676064
  • যদ্দূর মনে পড়ছে ছোটবেলায় গল্প পড়েছিলাম, ব্রুনোর পরিণতি দেখে কোপার্নিকাস তাঁর গবেষণার পেপার লিখে রেখে গেছিলেন, কিন্তু জীবদ্দশায় ছাপাখানায় পাঠাবার সাহস করেন নি। তাঁর মৃত্যুশয্যায় সে লেখা ছাপাতে পাঠানো হয়। প্রথম যখন কোপার্নিকাসের বই ছেপে বেরোয়, প্রথম কপি হাতে নিয়ে প্রকাশক এসে দেখেন কোপার্নিকাস বিছানায় মৃত পড়ে রয়েছেন।
  • dc | 75.49.14.77 | ২৫ মে ২০১৫ ১৪:২৭676065
  • lcm অবশ্যই, এনলাইটেনমেন্ট যুগে ভলতেয়ার, ফ্রান্সিস বেকন ইত্যাদিরাও ছিলেন। নাস্তিকতা, স্বাধীন ইচ্ছা ইত্যাদি বিষয়ে এঁদের মতামত নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
  • Mridha | 77.161.49.9 | ২৬ মে ২০১৫ ০৪:৫৮676067
  • সিকির দেওয়া ভরসাতে আরেকটা post করছি, আবার স্মরন করিয়ে দিই, আমার post dc র মত সুন্দর organized different school of thoughts নয়। কোথাও পড়ে আমার যা ভাল লাগে তাই আমার মত করে বলার চেষ্টা করছি

    In Indian spiritualism Nastik never considered as sinner. In the contrary Nastik has its own place of honor in Indian spiritualism. Nastik philosophy is not is not truly western atheism , in atheist school of thought one will go against anything in name of god, but Nastik philosophy one try to justify what others are portraying as God, He may not be there! That’s of course true because very few can comprehend god or divinity at every single moment of one’s life, and its not possible to express true nature of God by literature or any other mean, so quite possible our personal god, can be a distorted form of god…so advocating and prescribing it for everybody cannot be acceptable…… so what Nastik philosophy tries to express, is also a kind of seeking…so should have a place of respect in the world of spirituality. I intentionally did not use the word Hinduism, because this terminology saw the sunlight only after and by other religions to classify their identity.
  • dc | 132.164.42.68 | ২৬ মে ২০১৫ ২০:০১676068
  • Rene Descartes কে অনেকে আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শনের জনকও বলে থাকেন, মূলত দুটো কারনে। দেসকার্তেস তাঁর আগের প্রচলিত স্কলাস্টিক-অ্যারিস্টোটেলিয়ান দর্শনের ধারা ভেঙ্গে মেকানিস্টিক (mechanistic) ধারার প্রবর্তন করেন। তাঁর আগে যেখানে দর্শনের ভিত্তি ছিল আদি কারন (prime cause) আর চেতনা বা অভিজ্ঞতা ভিত্তিক জ্ঞান (sensation based knowledge), যা কিনা অনেকটাই ব্যক্তিকেন্দ্রিক, দেসকার্তেস সেখানে থিওরি ভিত্তিক বা ডিটারমিনিস্টিক দর্শনের ধারা চালু করেন। দ্বিতীয় কারন, দেসকার্তেস পাশ্চাত্য দর্শনে চেতন-শরীর দ্বৈত সমস্যার (mind-body dualism problem) উদ্ভব করেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, চেতন বা মন বলতে দেসকার্তেস চেতনার (consciousness) কথা বলেছিলেন,কারন তাঁর আগে অনেক দার্শনিক মনের নানান দিক নিয়ে আলোচন করেছিলেন। দেসকার্তেস এর সময় থেকেই mind-body dualism বলতে consciousness আর body পাশ্চাত্য দর্শনে একটি মূল ধারার সূচনা করে। আর এই দুইয়ের মধ্যে কি সম্পর্ক (বা আদৌ সম্পর্ক আছে কিনা) তার সন্ধান একটি প্রধান গবেষনার বিষয় হয়ে ওঠে।

    দেসকার্তেস বলেন যে চেতনা (consciousness) আর শরীর (body) এর মধ্যে কোন সম্পর্ক নেই, এই দুটি সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী। চেতনা যে উপাদান দিয়ে তৈরী, আর শরীর যে উপাদান দিয়ে তৈরী তা সম্পূর্ণ আলাদা, এই দুয়ের মধ্যে কোন সংযোগও নেই। তাহলে এই দুটো একে অপরের সাথে কাজ করে কি করে? এটা ব্যাখ্যা করার জন্য দেসকার্তেস বিশেষ প্রভেদ বা Real distinction থিওরির প্রবর্তন করেন। এই থিওরি মতে, দুটি আলাদা আলাদা ভিন্ন প্রকারের বস্তু একে অপরের ব্যাতিরেকে বিদ্যমান থাকতে পারে। আর প্রতিটি বস্তুর অস্তিত্বের প্রকারভেদ (different modes of existence) হতে পারে। যেমন একটা পাথর, সেটা গোলও হতে পারে আবার এবড়োখেবড়োও হতে পারে, অর্থাৎ পাথরের আকৃতি সেটার এক প্রকারের অস্তিত্ব (one mode of existence)। আবার সেটা কালোও হতে পারে সাদাও হতে পারে, তাহলে সেটার রং আরেক প্রকার অস্তিত্ব (another mode of existence)। দেসকার্তেস বলেন যে ঈশ্বর চাইলে শুধুমাত্র পাথর দিয়েও এই বিশ্ব বানাতে পারেন, আবার ঈশ্বর চাইলে শুধুমাত্র চেতনা (consciousness) দিয়েই এই বিশ্ব বানাতে পারেন - অর্থাৎ পাথর (বা শরীর) আর চেতনা হলো দুটি really distinct বস্তু, এবং এই দুটি একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ভাবেও থাকতে পারে।

    সিক্সথ মেডিটেশন বইয়ে দেসকার্তেস এইভাবে তর্ক করেনঃ "আমি আমার স্বরূপ পরিষ্কার ভাবে জানি, আমার মন যে একটি চিন্তাশীল non-extended বস্তু সেই ধারনাও আমার আছে। একই সময়ে আমার এই ধারনাও আছে যে আমার শরীর একটি প্রলম্বিত (extended) বস্তু। আমি জানছি (I can perceive) যে আমার মন আর আমার শরীর দুটি পরিষ্কার আর আলাদা (clear and distinct), সুতরাং আমার মন আমার শরীরের থেকে আলাদা হয়েও বেঁচে থাকতে পারে। আমার মন বোঝার জন্য আমার শরীরের দরকার নেই, আর আমার শরীরকে বোঝার জন্য আমার মনকে দরকার নেই। আর আমি যে আছি, বা আমার মন যে আছে, সেটা কিকরে বুঝব? আমি যে আমার নিজের ভাবনাকে সন্দেহ করতে পারছি, সেটাই আমার অস্তিত্বের সবথেকে বড়ো প্রমান। cogito ergo sum - আমি চিন্তা করছি, তাই আমি আছি। I think, therefore I am.
  • dc | 132.164.42.68 | ২৬ মে ২০১৫ ২০:০২676069
  • কার্তেসিয় দর্শন নিয়ে আরেকটু লেখার আছে, পরে লিখব।
  • nb | 125.112.74.130 | ২৭ মে ২০১৫ ১৬:০৭676070
  • http://gonitsora.com/the-monk-who-is-sold-on-geometry-an-interview-with-mahan-maharaj/
    এখানে এটা থাক - মহান দার একটা ইন্টারভিউ তে ওকে ম্যাথমেটিক্স আর spirituality নিয়ে প্রশ্ন করেছিল মহান দা নিজের মত উত্তর দিয়েছে । ( যারা জানে না তাদের জানাই - মহান দা maths এর একজন নামী প্রফ এন্ড রিসার্চার , ভাটনগর পুরস্কার প্রাপ্ত ।উনি আবার বেলুর মঠের মহারাজ ও )
  • ranjan roy | 192.69.106.132 | ২৯ মে ২০১৫ ০৯:০৬676071
  • পড়লাম।
    মহান মহারাজ এতে নিজের দার্শনিক অনুসন্ধিৎসা নিয়ে কম বলেছেন। তবে মিশনের মোনাস্টিক অর্ডার তাঁকে নিজের মত করে বিশুদ্ধ গণিত পড়ানো ও রিসার্চের সুযোগ করে দিয়েছে সেটা স্পষ্ট করে বলেছেন।
    ভালো লাগল।
  • সিকি | 165.136.80.172 | ০৩ অক্টোবর ২০১৬ ১৪:৪৬676072
  • আচ্ছা, এটা তো শেষ হয় নি, না?
  • avi | 113.220.208.35 | ০৩ অক্টোবর ২০১৬ ১৯:৫৫676073
  • হয় নি তো বটেই। ডিসি কই গেলেন? দেকার্তে দেখে উৎসাহিত হলাম, আরেকটা টইতেও রিসেন্টলি দেকার্তের বডি মাইন্ড ডুয়ালিজম নিয়ে কথা উঠেছিল। এই লেখাটা দিব্যি লাগলো পড়ে।
  • ranjan roy | 192.69.185.198 | ০৩ অক্টোবর ২০১৬ ২০:২৩676074
  • ডিসি ডিসি সচকিত,
    দামিনী চমকিত,
    --------।
    কোথায় গেলেন ডিসি?

    ফিরে আসুন।

    ফিরে এসো এই হাটে এই টইয়ে,
    ফিরে এসো দর্শনে আবার।
    গুরুর এ 'পাড়া ছেড়ে এদিক-ওদিক,
    কোনখানে যেয়ো নাক্কো আর!
  • dc | 116.208.21.114 | ০৩ অক্টোবর ২০১৬ ২০:২৬676075
  • আমি তো গোয়ায় ঘুরছি! ঃ-)
  • ranjan roy | 192.69.185.198 | ০৩ অক্টোবর ২০১৬ ২০:৩৭676076
  • হা হতোস্মি!
    কোথায় সুক্ষ্ম ও গম্ভীর দার্শনিক চর্চা আর কোথায় গোয়ায় হিপি হয়ে ঘোরা! ঃ)))
  • d | 144.159.168.72 | ০৫ অক্টোবর ২০১৬ ১৪:১৩676078
  • আহা ডিসি তো এইটা 'সামনের সপ্তাহ' থেকেই লিখতে শুরু করবেন।
    জানে না বুকা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন