এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নারী বর্জিত ইঞ্জিনিয়ারিং

    bip
    অন্যান্য | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ | ৩৬৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • - | 109.133.152.163 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২১:৩৯668783
  • আমার প্রশ্নটাঃ
    এই জিজ্ঞাসার থেকে বলা ভালো, উত্তরের মধ্যে "মজার" কি আশা আছে যেটা নেওয়া যায়?
  • একক | 24.96.76.137 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২১:৪৪668784
  • যথেষ্টই আছে । জেন্ডার নির্বিশেষে মজার ধরণ টা জাস্ট আলাদা । মেয়েদের প্রশ্ন করার সময় ভার্সন টা মেয়েটির প্রকৃতি কেমন সেই দিকে যায় ,আর উল্টোদিকে ছেলেটি একা থাকলে বুঝিয়ে দেওয়া হয় তুমি কেমন গারল হে বউকে একা ছেড়ে নিশ্চিন্তে আছ । ইতরদের সঙ্গে অনেকদিন হলো যে ...হা করলে হাওড়া না হাড়কাটা বুঝবো না :) সাড়া পৃথিবীর দুশ্চিন্তার সীমা নেই কেন এরা একসঙ্গে নেই..........ফেবুতেই কত গল্প লেখা হয়ে গ্যালো সাহিত্যের আড়ালে :)) যাগ্গে যাক ।
  • - | 109.133.152.163 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২১:৫৩668785
  • ঠিকই বলেছেন, হয়ত। কেন জানি আমার মনে হয় সাধারনত, যে কোনও বিষয়ে উত্তরকারীর মনের অস্বস্তিই প্রশ্নকর্তার উপর বিরক্তির কারণ হয়ে থাকে।
  • একক | 24.96.76.137 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২২:১৭668786
  • অস্বস্তি তো থাকবেই । আউট অফ দ্য স্কোপ প্রশ্ন করলে ঠাটিযে চড় মারা উচিত । প্রশ্নকর্তা সরকারী চেয়ারে বসে থাকলে সেটা করা যায়না । প্রচন্ড অস্বস্তি হয় তখন । নাম-ধাম এগুলো অফিসিয়াল । কেন কে কোথায় থাকে প্রাইভেট ডেটা শেয়ার করবই বা কেন ।এদের রাস্তায় ফেলে জুতলে গায়ের ঝাল মেটে ।
  • শ্রী সদা | 126.75.65.125 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২২:৪৯668787
  • আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই রীতিমতো বিশ্বাস করে যে কেরিয়ারিস্ট মেয়েরা ভালো বৌ হয়না ঃ) যতই লেখাপড়া, আইটির চাগ্রি, বাড়ি, গাড়ি - আজন্মলালিত সংস্কার যাবে কোথায়। এদের সাথেও দাঁত কেলিয়ে কথা বলতে হয়।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:২৬668788
  • না। ছেলেদের জন্যে স্ত্রীর নাম লেখার দরকার নেই। সান অফ লিখতে হয় (বাবার নাম)। মেয়েদের ক্ষেত্রে, অবিবাহিত হলে ডটর অফ (বাবার নাম), নইলে বিবাহিতা বা বিধবাদের ক্ষেত্রে স্বামীর নাম। এটাই ভারতবর্ষের নিয়ম।
    আরো অনেক কিছু আছে। সেসব লিখব। কটা মাস সময় দিন। এখনো সময় হয় নি। সমস্ত খুলে লিখব। সরকারি অফিসের কেচ্ছা (ভারত সরকারের) খুলে লিখতে হবে। এখনো সময় আসেনি।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:৩২668789
  • আউট অফ দ্য স্কোপ প্রশ্ন করলে ঠাটিযে চড় মারা - যায় না। উপায় থাকে না। সমস্তই আমলাদের হাতে। সমস্ত ক্ষমতা। বটম আপ অ্যাপ্রোচ। প্রথমে দরোয়ান, তারপরে পিওন, তারপরে কেরাণী, অফিসার, এই ভাবে উঠতে হয়। হয়ত অফিসার ভালো লোক, কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা করে সব বুঝিয়ে বলবার আগে, ঐ হায়ারার্খি মেনে চলতে হবে।
    সেইসবখানে অনেক অন্যায় প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, এবং, সেসব প্রশ্নের উত্তর এঁদের মনোমতো হওয়াও বাঞ্ছনীয়।
    এই হচ্ছে ভারতবর্ষ।
    এই ভারতবর্ষকে চেনা না হয়ে থাকলে, যত শীঘ্র সম্ভব চিনে রাখা দরকার।
    সকলের তো ওপর মহলে চেনাশোনা/কানেকশান থাকে না।
  • robu | 122.79.36.219 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০২:৪৮668790
  • ইয়ে, আমি কিছুটা হলেও, বৌ এর চাকরির জন্য শহর পাল্টেছি বলা যায়।
    অনসাইটও যাইনি।
  • sch | 233.223.131.253 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৭:৩২668791
  • সদা তোমার পোস্ট দেখে মনে পড়ল ক'দিন আগে আমার থেকে সামান্য ছোট এক সহকর্মী ঘোষণা করল যে সে তার বাচ্চাকে কোন মহলা ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় না কারণ সে মনে করে মহিলারা কখনো ভালো ডাক্তার হতে পারে না। ছেলেটি যাদবপুরে পড়াশোনা করেছে, পৃথিবীর নানান দেশে থেকেছে, মদের ব্র্যান্ডে এবং জামাকাপড়ে এক্কেবারে আপডেটেড - তবুও। এরাও এক ধরণের ফান্দামেন্তালিস্ট মনে হয়
  • সে | 188.83.87.102 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৭:০৪668793
  • ইঞ্জিনীয়ার হওয়াটা খুব ঘ্যামের ব্যাপার কি না, লিখেছিলাম। ঠিক মতো বুঝিয়ে লিখতে পারিনি। ব্যাপারটা এইরকম। দেখুন কিছু প্রজন্ম আগে অবধিও তো মেয়েরা ইঞ্জিনীয়ারিং পড়তেন না, তাই নয় কি? অন্ততঃ আমার মা বা ঠাকুমা দিদিমাদের প্রজন্মের সেরকম মেয়ে ইঞ্জিনীয়ার তো আমি দেখিনি। পঞ্চাশ, ষাট এমনকি সত্তরের দশকেও, মেয়েদের জন্যে ভালো প্রোফেশন ছিলো টিচিং। ইস্কুলের টিচার, নয়ত কলেজের প্রোফেসর। এগুলোকেই ধরা হোতো মেয়েদের জন্যে সুটেবল প্রোফেশন। এমনকি অফিসের চাকরিতেও মেয়ে খুব কম থাকতেন। হাতে গোনা কয়েকটি আই এ এস। এই সেদিন অবধি কোলকাতা হাইকোর্টে মাত্র দুজন জজ। পদ্মা খাস্তগীর ও জ্যোতির্ময়ী নাগ। ব্যস। সেই হিসেবে ইঞ্জিনীয়ারিং তো বেটাছেলেদের প্রোফেশন। মর্দাঙ্গিওয়ালা ব্যাপার। শাড়ীপরা মেয়েরা কীকরে ইঞ্জিনীয়ার হবে? কত গায়ের জোর লাগে ওসব হতে! আসলে এমন কোনো বেশি গায়ের জোর লাগে কি? আশির দশকের আগে অবধি কটা মেয়ে সালোয়ার কামিজ পরত? সবাই শাড়ী। শাড়ী পরে কি বেটাছেলেদের কাজ করা যায়? অথচ, ডাক্তার হলে কিন্তু ক্ষতি নেই। সেই তখনকার যুগে ডাক্তারদেরো দুরকম নাম ছিলো, ডাক্তার আর লেডি ডাক্তার। বাংলা ব্যাকরণ বইয়েই লেখা থাকত। লেডি ডাক্তারেরা মূক্লতঃ ধাত্রীবিদ্যায় ছিলেন। সেটায় যে মেয়েদেরই খুব দরকার। প্রসব ইত্যাদি করাবার জন্যে পুরুষের বদলে মেয়ে ডাক্তারই বেশিরভাগের চয়েস ছিলো। সেই প্রসব করানো কিন্তু কম পরিশ্রমের কাজ নয়। কই? তখন তো কেউ বলে না যে এ কাজে খুব কায়িক পরিশ্রম লাগে, এটা মেয়েদের কাজ নয়? সবটাই আমাদের সুবিধেমতো আমরা যুক্তি দিয়ে সাজিয়ে নিয়েছি। আসল সমস্যা হচ্ছে পুরুষ ডমিনেটেড প্রোফেশনে ঢুকতে দেবো না মেয়েদের।
    কিছু আগে দ এর দেওয়া একটা লিঙ্কে কোনো এন বাংলাদেশী ইঞ্জীনিয়ার মেয়ের বয়ান পড়ি। সে ট্রান্সফর্মার ইত্যাদি নিয়ে ফিল্ডে কাজ করত। ইঞ্জিনীয়ার। সালোয়ার কামিজ পরে কাজ করে চলেছে। তাকে অনেক বিদ্রূপ বিড়ম্বনার মুখোমুখি হতে হয়েছে, সে হার মানেনি। সে ছিলো পাইয়োনিয়ার।। তাকে দেখে দেখে অন্যরাও এগোবে।
    পুরুষের কিছু বাঁধা মর্দাঙ্গিওয়ালা প্রোফেশনে মেয়েরা যাতে না ঢোকে, সে ব্যাপারে তাদের অনেক আগে থেকেই মগজ ধোলাই করা হয়ে থাকে।
    একটা ব্যক্তিগত উদাহরণ দিই।
    আমাদের এক পারিবারিক ডাক্তার বন্ধু বলতেন, মেয়েদের জন্যে নার্সিং খুব ভালো প্রোফেশন। আমার ছোটো বোন যখন উচ্চামাধ্যমিক পাশ করে ডাক্তারী পড়তে ঢুকেছে, এই ডাক্তারজেঠু খুব মুষড়ে পড়েছিলেন। বলেছিলেন, ওকে ডাক্তারী না পড়িয়ে নার্সিং পড়ালে অনেক ভালো হোতো। মেয়েরা হচ্ছে মায়ের জাত। কোমল মন, সেবার কাজ করবে। সেবার কাজ ওদের মতো আর কে করতে পারে।
    নিঃসন্দেহে খুব মিষ্টি কথা। শুনতেও ভালো। সত্যমিথ্যা মেশানো চালাকির বুলি।
    ডাক্তার নিঃসন্দেহে বেশি উপার্জন করে আমাদের দেশে। সেটাই ওঁর খারাপ লেগেছিলো। একটি মেয়ে কেন পুরুষের সমান রোজগার করবে? নার্স কাজ করে ডাক্তারের অধীনে। উনি সেটাই চেয়েছিলেন। ক্ষমতা। টাকা। এইগুলো থাকে পেছনে। কই তখন তো বলেন নি, যে নার্সদের নাইট ডিউটি থাকে, আরো অনেক প্রোফেশনার হ্যাজার্ডের সম্মুখীন হয়ে হয়। বলেন নিতো।
    এই ব্রেন ওয়াশটা আমাদের ছোটোবেলায় অনেকের ওপরেই হতে দেখেছি। তারা পড়াশুনো করবে, বিএ পাশ করবে, এমে পাশ করবে, গান, নাচ, ছবি আঁকা শিখবে, কিন্তু মেইন প্রোফেশন হবে বিয়ের পরে সংসার করাটা। এডুকেশনাল কোয়ালিফিকেশনটা থাকবে ডিজাস্টার রিকভারি প্ল্যানে। স্বামী মারা গেলে যদি রোজগার করতে হয়? যদি কোনো কারণে বিয়ে ভেঙে যায়? যদি বাবা বিয়ে দিতে না পারেন? তখন যাতে সংসার চালাতে পারে। অবশ্যই বেশ কিছু মেয়ে চাকরি এমনিতেই করবার কথা ভেবেছিলো/ভাবতো। কিন্তু সেটা ঠিক নিজে হাতে সংসার চালানোর মতো কোনো অভিপ্রায়ে নয়। হ্যাঁ। এটা বোল্ড অ্যান্ড আন্ডারলাইন্ড। ওটা হাত খরচের জন্যে যাতে স্বামীর কাছে হাত পাততে না হয়, যাতে সংসারে নিজের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকেও কিছু টাকা ঢালতে পারে, আরেকটু সুখের মুখ, নিজের পছন্দসই আরেকটু দামী শাড়ী, নিজের আলাদা করে ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স। এ সবই ভালো। খারাপ তো বলছি না। কিন্তু নিজেই সংসারের প্রধান রোজগেরে হবার দায়িত্ব কজন মেয়ে নিতে চেয়েছেন বা নিয়েছেন, সত্যি করে বলুন তো? এখানে না লিখলেও হবে। নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন।
    বরং একটা মেয়ে যদি তার সংসারের সমস্ত ব্যয়ভারের দায়িত্বে থাকে, তাকে ছোটো করে, একটু হীন চোখে, আহারে উহুরে করে দেখা হয়না কি?
    আহারে, ওর বর কোনো কাজ করে না, ও একাই রোজগার করে সংসার চালাচ্ছে। আহা, ওর বর ওকে ছেড়ে চলে গেছে, ও নিজেই সংসার করে বাচ্চাকাচ্চা সামলচ্ছে। মেয়েরাই বলেন। এখানে লিখতে হবে না। নিজেদের প্রশ্ন করে দেখুন। মনে মনে। আহা, কি লড়াইয়ের জীবন মেয়েটার! একা রোজগার করছে।
    খুব বড়োজোর আজকাল সমান সমান (খুব বড়ো হাতের অক্ষরে লিখছি "হয়ত") হয়ত কেউ কেউ সমান টাকা সংসারে ঢালেন। খুবই বড়াই করে।
    মূলতঃ এটা এখনও অলিখিত স্বতঃসিদ্ধ যে সংসারটা ছেলেদেরই চালাতে হয়। বেকার বেরোজগার ছেলের বিয়ে হয় না (রঞ্জনদা, মাফ করবেন- আপনার "বেঁচে আছি প্রেমে অপ্রেমে" নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই এখানে), কিন্তু অসংখ্য বেরোজগার মেয়ের বিয়ে হচ্ছে। রোঅজ্গেরে মেয়ে বিয়ের পরে চাকরি ছেড়ে দিচ্ছে। কেন? না শ্বশুরবাড়ী থেকে চাইছে না। এটা কোনো যুক্তি হোলো? তুমি মা নিজে কী চাও, সেটা জানো? তুমি নিজে চাকরি করতে চাও কি চাও না? যদি চাও, কোনো শ্বশুরবাড়ীর বাপের সধ্য নেই তোমায় রোখে। এতে বিয়ে ভেঙে যাবে, এই ভয়? তাহলেতো মা তুমি খুব ভুল জায়গায় বিয়ে করেছো। এমন সংসারে যেখানে তোমার মতামত ইচ্ছের কোনো মূল্যই নেই। আর তুমি যদি এইখনেই থাকতে চাও, তবে তা তোমার নিজের সিদ্ধান্ত, স্ঘ্বশুরবাড়ীকে দোষ দিচ্ছ কেন? সাহস থাকলে বেরিয়ে এসো, নিজে চাকরি করে সংসার চালাব্নোর ক্ষমতা আছে? নেই। হ্যাঁ সেটাই আসল কথা। সেটা স্বীকার করতে লজ্জা। অক্ষমতার লজ্জা। শ্বশুরবাড়ীকে দোষ দেওয়াটা আসলে নিজের অক্ষমতা ঢাকা দেবার একটা ভালো ঢাল। পড়তে খারাপ লাগছে তো? সেটাই দরকার।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৭:০৮668794
  • পুনশ্চঃ ইঞ্জিনীয়ার যদি খুবই মর্দ ওয়ালা হেভি মাসলপাওয়ারের কাজ হবে, তবে যে কামিন মেয়েগুলো ইট বয়ে নিয়ে যায়, কি ভারি ভারি সিমেন্ট মেশানো কড়াই নিয়ে কন্স্‌ট্রাক্‌শান সাইটে কাজ করে, তাদের দেখে মনে হয় না, যে তাদের মাস্‌ল্‌ পাওয়ার কতটা? ওদের মধ্যে গর্ভবতী মেয়েও থাকে। সেসব দিকে তাকিয়েও আমাদের লজ্জা নেই।
  • potke | 126.202.126.121 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৯:৫৮668795
  • মাইরি, একেকজনের যুক্তি দেখে ভ্যাবলা হয়ে যাই!! চাকরী করে যেন বাচ্চা মানুষ করা যায়্না, চাকুরিজীবী মায়েদের বাচ্চারা যেন অমানুষ হয়।

    এসব প্রায়োরিটির গল্প শুনলে আরো মোজা জ্বলে যায়।
  • Lama | 213.132.214.155 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৭:৩৮668797
  • কদিন আগেই (পরশু বোধ হয়) ফেসবুকে লিখলাম, মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে আইটি গাই হবার পর অনেকের কাছে ব্লাস্টিং ইত্যাদি অ্যাডভেঞ্চারের গল্প শুনিয়ে পৌরুষ জাহির করে থকি।

    এইসব অ্যাডভেঞ্চারের হাতেখড়ি যাঁর কাছে, তিনি রূক্মিনীবাই- আমার প্রথম চাকরিতে প্রথম অধস্তন ফোরম্যান (এখানেও 'ম্যান')- একজন প্রৌঢ় গ্রাম্য ভদ্রমহিলা, ক্লাস এইট পাশ, ছেলের বিয়ে নিয়ে সর্বদা চিন্তিত।

    আমার দেখা সম্ভবত সবচেয়ে সাহসী, পেশাদার, কঠোর পরিশ্রমী, স্নেহশীল এবং লিডারশিপ কোয়ালিটিসম্পন্ন মানুষ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন