এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মোদিফায়েড ম্যাডিসন স্কোয়ার

    bip
    অন্যান্য | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | ২৫৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • sm | 233.223.159.253 | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ১৫:১৩651323
  • পিটি বর্তমান প্রেক্ষিতে আদান টাই বেশি জরুরি। উদাহরণ দিলে স্পষ্ট হবে। ধরুন ২০ বছর আগে ভারতে এম্বাসেডর ছাড়া কোনো ভালো গাড়ি তৈরী হত না। মারুতি আসার পরে, লাস্ট দশ বছরে বিশ্বের প্রায় সব নামী কোম্পানির ব্র্যান্ড এখানে তৈরী হয়। বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। এখন বিদেশের বাজারে ভারতের পরিচিতি সাপ খেলা ,ছাড়িয়ে গাড়ি প্রস্তুতিতে পৌছেচে। এখানে কোনো প্রদান হয়নি ।
    সিপলা কোম্পানি ভারতের নাম করা ঔষধ কোম্পানি। ওদের ডকু তে দেখছিলাম আফ্রিকার কিছু দেশে এইডস এর প্রায় ৪০ শতাংশ ঔষধ এরা প্রস্তুত করে। খরচ দিনে ১-২ ডলার। বহুজাতিক বিদেশী কোম্পানির ঔষধ ব্যবহার করলে খরচ পরে ২০-৩০ প্রতিদিন। অর্থাত দশগুনের ও অধিক।
    আফ্রিকার এই ভয়াবহ মহামারী দমনে এক অসম্ভব গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এই কোম্পানি ( এটা কোম্পানির বিজ্ঞাপন নয়)।
    এখানেও প্রদানের ভূমিকা কম। অর্থাত পুরো তাই ঝাড়া শিল্প।
    কিন্তু এই টুকলি বাজি ভারত কে বিশ্বের বাজারে পরিচিতি করে দিয়েছে। সুতরাং মঙ্গল অভিযান বিশ্বের বাজারে ভারত কে একটি পরিচিতি দেবে।
    এটা একটা দেশের অর্থনীতি কে চালু রাখার ব্যাপারে ভীষণ জরুরি। ঠিক এই টুকলি শিল্পে পারদর্শিতার কারণেই চায়না করে খাচ্ছে।
    আপনি মধ্য বয়স্ক হলে: আর স্মার্ট ফোন ব্যবহার না করলে, প্রাথমিক জড়তা টুকু কোনো দিন ই কাটবে না। তা, যতই তুচ্ছ হোক না কেন।
    মঙ্গল অভিযান ও ভারতের এই স্পেস রিসার্চ এর জড়তা টুকু কাটিয়ে দেবে।
  • সিকি | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:৩৮651324
  • সব বোল্ড হয়ে গেল কী করে?

    </B>
  • ranjan roy | 132.176.152.241 | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:৪১651326
  • নাঃ, টাইপ করে এন্টার মারলেই সব বোল্ড!
  • ranjan roy | 132.176.152.241 | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:৪১651325
  • সিকি,
    এখন তো ঠিক হয়েছে।
  • PT | 213.110.247.221 | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ২০:৩৩651327
  • "ওদের ডকু তে দেখছিলাম আফ্রিকার কিছু দেশে এইডস এর প্রায় ৪০ শতাংশ ঔষধ এরা প্রস্তুত করে।"

    "প্র্স্তুত"-এর আর "আবিষ্কার"-এর মধ্যে অনন্ত ফারাক। সম্ভব্তঃ উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারীর ১৯২২-এর স্টিবামিন-কেই "শেষ ভারতীয় ওষুধ" আখ্যা দেওয়া যেতে পারে।
    Within a month, two of India's leading drug discovery centers have shut shop, leaving nearly 400 top scientists jobless.
    http://www.biospectrumindia.com/biospecindia/views/218929/what-ails-indias-drug-discovery-research

    আর চীনের কথাই যখন এল, তখন এই একটু পরনো খবর দেখে নিলে ভালো হয়"
    India published a mere 233,027 scientific papers in 2010 compared to 969,315 research articles by China....... India had 159 areas of competencies in different scientific fields while China had 885 such areas.......
    .............In the end, what former President A P J Abdul Kalam advised students at the Science Congress on Wednesday may make more sense than competing with China: DO YOUR OWN THING.
    http://timesofindia.indiatimes.com/home/science/China-bankrolls-RD-while-India-plays-the-miser/articleshow/11417179.cms
  • sm | 233.223.159.253 | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ২৩:৩৪651328
  • দেখুন পিটি স্যার, আপনি আমার পোস্টার অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে পারেন নি। আমি বলেছি কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি মৌলিক আবিষ্কার ছাড়াই করা যায়। চায়না, ইন্ডিয়ার মতই প্রচুর মৌলিক আবিষ্কারের পেটেন্ট নিয়ে বসে নেই। কিন্তু চায়নার অর্থনৈতিক উন্নতি চড় চড় করে বাড়ছে।সবটাই প্রায় ঝাড়িফাই বিদ্যা।ভারতের মতই চিনে রিসার্চ করে নোবেল প্রাপকের সংখ্যা খুব কম।
    অর্থাত গাড়ি আবিষ্কার না করেও গাড়ি উত্পাদন করে প্রচুর অর্থ উপর্জন কর যায়। কোনো ঔষধ আবিষ্কার না করেও সিপলা কোম্পনি বিদেশের বাজরে করে খাচ্ছে। সেদিন কে দেখলাম সান কোম্পানির মালিক ভারতের প্রথম পাঁচজন ধনী ব্যক্তির মধ্যে আছে। আমেরিকা তেও বহু নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ভালো ব্যবসা করছে। এই সামান্য কথা টুকু বুঝতে এতকষ্ট কেন?
    সফট ওয়ার শিল্পেও এক ই কথা প্রযোজ্য।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ২৩:৫৬651329
  • শুধু ব্যবসা দিয়ে একটা দেশ চলে কি? চীনের অর্থনৈতিক উন্নতি সবটাই "ঝাড়িফাই বিদ্যা"-র জন্য হলে ভারত-ও তো সেটা করতে পারত বহু আগেই। তাহলে চীন আর ভারতের HDI তালিকায় অবস্থানের এত ফারাক-ও হত না।

    চীন ও ভারতের তুলনা প্রসঙ্গে এই সরলীকৃত বক্তব্য এর আগে কখনো পড়িনি। তাই বুঝতে এত কষ্ট।
  • sm | 233.223.159.253 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১২:০০651330
  • একটা দেশ চলতে অর্থই যথেষ্ট। আর অর্থ উপার্জন করতে চাই ব্যবসা বা প্রাকৃতিক সম্পদ। মধ্য প্রচ্যের দেশ গুলি তেল এর পয়সা তে বড়লোক। কিন্তু আপনার HDI ইনডেক্স এ ভীষণ পিছিয়ে। কেন? আপনার কাছে উত্তর আছে? কারণ সেই দেশগুলিতে HDI কে প্রায়োরিটি দেওয়া হয় নি।
    আজকে ইউরোপ বা আমেরিক্য় এত চাইনিস জিনিসের বাড় বাড়ন্ত ( জুতো, ছাতা খেলনা, টিভি , বস্ত্র আরো অনেক কিছু ),আপনার চোখে পড়ে নি? কোআলিটি আহামরি নয়। তাহলে বিকোচ্ছে কেন? চায়নার আর্থিক বৃদ্ধির জন্য কি এই নিন্মমানের জিনিস কিনতে উন্নত দেশ গুলো উঠে পরে লেগেছে ? নাকি সস্তায় পুষ্টিকর জিনিস পেলেই ক্রেতা সে দিকে ছুটবে?
    ভারত ও চীন কোনো দেশই, মৌলিক আবিস্কারে দিগন্ত খুলে বসে নি।
    দুটো দেশের পলিসি ও আলাদা। চিনে তিয়েন আম হতে পারে, ভারতে সেটা হয়ত সম্ভব নয়।
    তা, আপনি হটাত HDI নিয়ে আসলেন কেন?
    আর ব্যাখ্যা সরলীকৃত হাওয়াই ভালো। ম্যাঙ্গো পাবলিক বুঝতে পারবে। খামকা প্রচুর লিংক টেনে জটিল করলে খেলব না।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১২:০৫651331
  • চায়না হল মাস প্রোডাক্শন হাউস - বিশেষ করে কনজিউমার গুড্‌স-এর। অ্যাপ্‌ল একটি আইফোন ডিজাইন করল, কিন্তু যেই ঐ ডিজাইন মাফিক ৩ মিলিয়ন ফোন তৈরী করতে হবে, অমনি চায়্না।
    চায়নাকে এখন বলা যেতে গ্লোবাল প্রোডাকশন হাউস - পৃথিবীর এমন দেশ এখন পাওয়া মুশকিল যেখানে মেড-ইন-চায়না জিনিস নাই।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১২:২৩651333
  • যাক, "প্রায়োরিটি" শব্দটি ব্যবহার করার জন্য আমি আনন্দিত।
    ঐ প্রায়োরিটির কারণেই চীন, ভারত আর প্রচুর পেট্রো ডলার কামানোর দেশ গুলোর চাইতে HDI-তে এগিয়ে।
    আর HDI উত্থাপনের একটাই কারণঃ তাতে দেশ কাদের জন্য "চালানোর" প্রয়োজন সেটাও প্রতিভাত হয়।
    অর্থাৎ দেশ চালাতে "অর্থই যথেষ্ট" এটাও একটা অতিসরলীকৃত অবস্থান। নাহলে কিউবা HDI-তে চীন বা ভারতের অনেক ওপরে থাকে কি করে? আমি যতদুর জানি কিউবা বিশ্বে "ঝাড়িফাই বিদ্যার" ব্যাপারে বিশেষ সমাদৃত নয়।

    "চিনে তিয়েন আম হতে পারে, ভারতে সেটা হয়ত সম্ভব নয়।"
    সেটা ঠিক। কেননা ভারতে তিয়েনমেন স্কোয়ার বলে কোন জায়গা নেই। কিন্তু দিল্লীতে শিখ নিধন কিংবা গোধরাতে মুসলমান নিধন পর্ব সেরে আমরাও কিন্তু দেশের নাম জগৎসভায় কম উজ্জ্বল করিনি!
  • sm | 233.223.155.195 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৩:১১651334
  • LCM , এর পোস্ট কে ক। আজকে চায়না একটি মাস প্রডাকশন এর দেশ। এর পিছনে প্রচন্ড ইনোভেশন লুক্কায়িত নেই।টুকলি বাজি রয়েছে।
    এতেই চায়নার আর্থিক সমৃদ্ধি।ইউরোপ, আমেরিকা সম্ভ্রমের চোখে দেখে, কারণ এই পয়সার জোর।
    ৩ দশক আগেও চায়না একটা পাত্তা দেবার জায়গায় ছিল না।
    আর আপনার কথা অনুযায়ী ঝাড়ি ফাই বিদ্যা আগেই ভারত করতে পারত।
    উত্তর হ্যা,করতে পারত কিন্তু করে নি ; তার পিছনেও রয়েছে পলিসি গত বিধি নিষেধ ।
    তার পরেও বহু জিনিস ফাক্টর আছে,যেমন বড় দেশ, প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য্য,সস্তার শ্রমিক, লো HDI ও মানবাধিকার । লাস্টের দুটো পয়েন্ট বললাম কারণ তাতে ভলো রকম শোষণ করা যায়।
    আর HDI দিয়ে সব কিছু বোঝা যায় না। কারণ কিউবা র উপরে রয়েছে বাহরিন।
    আবার চীন রাঙ্কিংএ ৯১ আর কিউবা ৪৪। তাহলে চায়না কি কিউবার চেয়ে অনুন্নত?
  • PT | 213.110.243.23 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৩:৪৯651335
  • ঠিক ঠিক।
    তবে HDI দিয়ে যেটা বোঝা যায় সেটা হচ্ছে যে প্রাপ্ত অর্থ কার হিতে ব্যবহৃত হয়।
    কোন কোন দেশের কয়েকজন মানুষ প্রচুর টাকা করে মুম্বইতে বহুতল অট্টালিকা বনিয়ে চারিদিকে দিগন্ত বিস্তৃত বস্তির মাঝে থেকে আনন্দ উপভোগ করে।
    সেইজন্যেই "দেশ চালতে অর্থই যথেষ্ট" একটি অতিসরলীকৃত ধারনা।
  • sm | 233.223.159.253 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৪:০৬651336
  • পিটি,আপনার বক্তব্য একেবারে সঠিক। এক বিলিয়ন ডলার দিয়ে বাড়ি বানানো, একটি দেশের রাজনৈতিক দেউলিআ পনা কে ভলো রকম স্পষ্টকরে দেয়। এ, নিয়ে আগেও বক্তব্য রেখেছিলাম।
    মূল বক্তব্য ছিল আদান আর প্রদান নিয়ে। আসা করি মানবেন , প্রদানে উল্লেখ যোগ্য ভূমিকা ছাড়াও টুকলিবাজি করে কোনো দেশের আর্থিক সমৃদ্ধি হয়।
    HDI , পরের কথা। এটা কোন দেশ কখন উন্নত করবে সেটা সেই দেশের নিজস্ব পলিসি।
    গ্রীস HDI তে ২৯ নম্বর, কিন্তু আর্থিক ভাবে দেউলিয়া দেশ।
    এর ই বা সার্থকতা কোথায়?
    আমার ব্যক্তিগত ধারণা চায়না তেও HDI উন্নতি হবে ভবিষ্যতে জনসচেতনতা বাড়ার পরে।
    ঠিক যেমন জাপানে হয়েছে,ইউরোপ হয়েছে ।
  • ranjan roy | 132.176.2.221 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:০৮651337
  • sm,
    আপনার বক্তব্য মন দিয়ে পড়ছি এবং বোঝার চেষ্টা করছি তাই নীচের ক'টি প্রশ্ন যাতে সঠিক বুঝতে পারিঃ
    ১) আপনার বক্তব্যে কি প্রচ্ছন্ন রয়েছে এমন একটি ধারণা যে উন্নয়নের আর্থিক মাপটাই একমাত্র ধর্তব্য?
    ২) HDI একটি বিলাসিতা, আগে আর্থিক সমৃদ্ধি হোক, তখন HDI বা মানবাধিকার ব্যাপারগুলো দেখা যাবে।
    ৩) HDI এবং মানবাধিকারের আড়ালে আসলে উন্নয়ন কে ব্যাগড়া দেওয়া হয়? কাজেই ওসব প্রায়োরিটিতে না আসাই ভাল!

    ভুল বুঝে থাকলে ধরিয়ে দেবেন, কোন রেটোরিক দিয়ে আওয়াজ দেওয়া ও ব্রাউনি পয়েন্ট স্কোর করা আমার উদ্দেশ্য নয়,আপনার বক্তব্যটি পূর্ণাকারে বুঝতে চাই।
  • sm | 233.223.158.210 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:৪১651338
  • RR ,
    আর্থিক সমৃদ্ধি ছাড়া একটি দেশের উন্নতি অসম্ভব।অন্তত বড় দেশ( জনসংখ্যা ) ও বড় অর্থনীতির দেশ গুলির ক্ষেত্রে, একান্ত প্রয়োজন।
    ভরত বা চিনের মত দেশের জি ডি পি, ট্রিলিয়ন এ না নিয়ে গেলে HDI এর উন্নতি সম্ভব নয়।
    আজ ভারতের জি ডি পি ১৫০ বিলিয়ন ডলার হলে আপনি HDI এর উন্নতির প্রশ্নই তুলতেন না।
    পি টি কিউবার উদাহরণ দিলেন। এগুলো ছোটো দেশ, এদের জনসংখ্যা কম টি সম্ভব । কিউবার উদাহরণ দিয়ে ভারত চীন তুলন করা তা ভাবের ঘরে চুরি।
    আর্থিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে HDI , মানবাধিকার এগুলো আসে। মানবাধিকার বিষয় টি অপেক্ষাকৃত বেশি স্বাধীন।আর্থিক উন্নতি বেশি না হলেও প্রাকটিস করা যায়।
    চিনের মানবাধিকার নিয়ে পশ্চিমী দেশ গুলি প্রচুর বক্রক্ত্যি করে, হুমকি ও দেয় বানিজ্য করব না ইত্যাদি।
    চীন সরকার মনে করে , HDI বা মানবাধিকার ঢেলে উন্নতি করলে, শোষণ কম পড়ে যাবে। এগুলো তাদের উন্নতির(পড়ুন আর্থিক) অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। সুতরাং পশিমি দেশের বক্রক্ত্যির ধার ধরে না।
    চীন মনে করে আমাকে এরা সমীহ করে কারণ আমার পয়সা আছে। আমার এতদূর উন্নতি তে এদের হিংসে হচ্ছে।
    বরঞ্চ, রাস্তা ঘট পরকাঠামোর উন্নতি, সাস্থ্য বাবস্থ্য়ার উন্নতি; এগুলোর মাধ্যমে আমি দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যাব। HDI এরও উন্নতি হবে।মানবাধিকার নিয়ে চিনের কি স্ট্যান্ড হবে ভবিষ্যত বলবে। তবে মনে হয় শিল্প গর্তে গিয়ে হাজার হাজার মানুষের উচ্ছেদ করতে কোনো দ্বিধা করবে।
    চীন তাদের প্রাচীন কমিউনিস্ট ভাবনা চিন্তা কেও লকারে পুরে রেখেছে।
    আমি ব্যক্তিগত ভাবে যুক্তিযুক্ত ও বাস্তব বাদী মানবাধিকারের একান্ত সমর্থক। যুক্তিহীন, আবেগ সর্বস্ব মানবাধিকার কে ব্যাগড়া পন্থী বলতেও দ্বিধা নেই।
  • Ekak | 24.96.38.217 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:৫৯651339
  • HDI গুরুত্বপূর্ণ কেন ? এডুকেশন ইন্ডেক্স গুরুত্বপূর্ণ কেন ? কে কতবছর পড়াশোনা করেছে তার চেও গুরুত্বপূর্ণ সে কী রেভেনিউ বা ভেলু জেনারেট করছে বা এডুকেশন/রিটার্ন রেশিও কী । সেম ফর ইনকাম ইন্ডেক্স । এক্সপেন্ডিচার ইন্ডেক্স নয় কেন ? এগুলো আগে বুঝি তাপ্পর কথা ।
  • দেব | 133.63.241.33 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৭:৩৬651340
  • এসেমকে ক। ভারত যেভাবে করে খাচ্ছে চীনও তাই। টুকে। কিন্তু স্কেলটা অনেক (প্রায় চারগুণ) বড়।

    তবে পিটির পয়েন্টটা ঠিক। মৌলিক গবেষণা ছাড়া খুব দুরে এগোনো যায় না। বিশেষ করে এত বড় দেশের পক্ষে। সেই জায়্গাটাতেও চীন অনেক এগিয়ে গেছে। পশ্চিমের সমান নয় কিন্তু ভারতের থেকে অনেক বেশী।
  • sm | 233.223.159.253 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৭:৫৯651341
  • দেখুন মৌলিক গবেষনার জন্য পয়সা লাগে।আর লাগে সদিচ্ছা। চিনের পয়সা আছে। চৈনিক সরকার বিলক্ষণ জানে দুনিয়া তে আধিপত্য বিস্তার করতে গেলে , মৌলিক গবেষণা জরুরি; সুতরাং পয়সা ঢালবে বা ঢালছে। যত গুড় তত মিষ্টি।
    আপাতত টুকলি বাজি তেই টু পাইস কামানো যাচ্ছে; সেই সুযোগ ছাড়বে কেন?

    আর এককের পোস্ট কে ক। সবচেয়ে বেশি আইরনি হলো,HDI অমর্ত্য বাবুর মস্তিস্ক প্রসূত হলেও, ভারত একেবারে তলার সারিতে।
    কারণ সরকারের মুখে এক কাজে এক।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ১৯:৪০651342
  • "সদিচ্ছা"? হুমমমম....
    প্রোজেক্ট লিখে সরকারী সংস্থা থেকে টাকা আনাতে এদেশে বছর দুয়েক লাগে। ততদিনে গবেষণার বিষয় বস্তু তামাদি হয়ে যায়। চীনে উচ্চমানের পত্রিকায় গবেষণা পত্র ছাপালে উপরি পাওয়া যায়।

    পিটি জেনে শুনেই কিউবার উদা দিয়েছে। কিউবাকে তার আশে পাশের দেশের কিংবা মোটামুটি জনসংখ্যার কাছাকাছি অন্যান্য দেশের সঙ্গেও তুলনা করে দেখতে পারেন। সমীহ করতেই হবে। ওহ! তার সঙ্গে এটাও জুড়ে দেখবেনঃ আমেরিকার দয়ায় কিউবার ওপরে নানারকমের এম্বার্গো আছে। তা সত্বেও.....

    "টুকলিবাজীর দ্বারা মহৎ কার্য সাধন করা যায় না"- তা সুদীপ্ত আর তিনোরা সারদা মায়ের সে কথা শুনলে তো!! কিন্তু আমরা টুকলিবাজিতেও কেন পিছিয়ে তার বোধহয় একটা উত্তর খোঁজা প্রয়োজন।
  • sm | 233.223.159.253 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ২০:৩২651344
  • আমি চীন আর ভারতের উদাহরণ দিয়েছিলাম, বুঝতে সুবিধা হবার জন্য।দুটি জন বহুল বৃহত দেশ। আগের পোস্টে লিখেছিলাম " চৈনিক সরকার বিলক্ষণ জানে দুনিয়া তে আধিপত্য বিস্তার করতে গেলে , মৌলিক গবেষণা জরুরি; সুতরাং পয়সা ঢালবে বা ঢালছে।"
    ভারত সরকার ল্যাদের জন্য বিখ্যাত। সুতরাং আর্থিক সমৃদ্ধির সুফল পাবে কতিপয় ধনী ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতা ও শিল্পপতি।
    মৌলিক গবেষনার জন্য পয়সা ঢালার সদিচ্ছার অভাব , সেটাতে তো আপনার সঙ্গে একমত।
    আর কিউবা র উদাহরণ দিয়ে গুলিয়ে দিচ্ছেন। এক নায়কতন্ত্রের দেশে অনেক কিছু সম্ভব।
    রাজা ভালো হলে প্রজা সুখে থাকে; শাস্ত্রে লেখা আছে।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ২০:৪১651345
  • "এক নায়কতন্ত্রের দেশে অনেক কিছু সম্ভব"

    বামেদের নিধন করার সপক্ষে এই যুক্তিটি বেশ চলছে বাজারে। প্রথম দশটা উচ্চ HDI-এর দেশগুলোতে রমরম করে গণতন্ত্রের চর্চা চলে।

    আর কতকাল নিজেদের অপদার্থতা আর ইচ্ছাকৃতভাবে জিইয়ে রাখা সামাজিক/অর্থনৈতিক বৈষম্যকে ধানাই-পানাই তত্ব দিয়ে ডিফেন্ড করার চেষ্টা করব?
  • sm | 233.223.159.253 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ২২:২৫651346
  • বামেরা তো নিজেরাই নিজেদের অপ্রাসঙ্গিক করছে।পোকাশ বাবুর মত লোক থাকতে, আর কাকে দরকার পড়বে?
    নিজেদের অপদার্থতা বলতে যদি কংগ্রেস শাসন ও কয়েক বছর বি যে পি শাসন কে বোঝান, তো আমি নি: সন্ধিগ্ধ ।
    আর আপনার সঙ্গে কিঞ্চিত একমত, বিশ্বের কোনো দেশেই প্রকৃত গণতন্ত্রের প্র্যাকটিস হয় না।
    আপনার জানা আছে এমন কোনো দেশ?
  • ranjan roy | 132.176.2.221 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ২২:৫৬651347
  • ,sm
    কে ব্ড় ক।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৬ অক্টোবর ২০১৪ ২৩:২৩651348
  • "চর্চা" শব্দটি ব্যবহার করেছি। প্র্যাকটিস বলিনি।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন