এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ঢাকাঢুকি আড্ডা

    Abhyu
    অন্যান্য | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ | ১২৭৩০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • আত্মঘোষ | 49.37.12.111 | ১৯ জুন ২০২০ ০১:০৬732243
  • রাতেই ট্রেনেই গেল।
    চাকা দেওয়া বড় বাক্স; তোরঙ্গ হোল্ডলের দিন নেই
    ততদিন কোথাও হোটেলে একটা তবে বুঝেশুনে
    কী জানি কি হয়,
    এতদিন জীবন একরকম,
    বুঝেশুনে চলা ভালো।

    রাতের ট্রেনেও কত লোক
    অন্যদের অন্যমত যাওয়া
    ভেজাল বোতলে জল
    রাতে যেন কী খাবার
    অনেক বছর গেল মোটামুটি একই রুটিনে।

    রাতের ট্রেনই পেল,
    দিনে হলে ভালো হতো?
    এরকম কোন কথা নেই।
    সকলেই পিছু ছাড়ে,
    মানুষের ভয় শুধু সাথে সাথে আসে।

    বড় ঘড়ি ছোট ঘড়ি কারশেড
    ঘষা কাচ দূরে দূরে পাহাড়ের সারি
    এইসব মনে পড়ে, এইসব তবু মনে পড়ে।
    কোথাও একটা কিছু জুটে যাবে ঠিক।

    অনেক বছর গেল, মোটামুটি একভাবে
    কে জানে কী ভয় কার মনে।
    এইসব সাত পাঁচ, এলোমেলো পায়ে,
    রাতের ট্রেনেই গেল, রেলগাড়ি ছাড়ে কারশেড।
  • আত্মঘোষ | 2405:201:8805:37c0:6d50:7f89:b60b:6f95 | ২৩ জুন ২০২০ ০১:১১732264
  • এরকম চক্ষে আঙুল দিয়ে
    দেখানোর এমন কী আর ছিল
    এদিকে অন্ধকারে বসে
    তোমার রাজ্য পাটের দিগর
    কোথাও কাকপক্ষী নেই
    বাইরে ধূধূ করছে আলো
    সকলে যেমন তেমন করে
    রেখেছে নিজের ছালা, আমও
    মাঝে যে আনতাবড়ি হয়ে
    ভয়ে তার পেট গুলিয়ে ওঠে।

    তবুও কী আর এমন ছিল,
    দেখালে চক্ষে আঙুল দিয়ে
    জাবেদায় নাম লেখানো লোক
    আর্ধেক তাদের মরে ফৌত,
    কোণাতে রাখাই ছিল সবুজ
    কাপড় নেশার মত, ড্রাই,
    ছোঁব না, বলেও যেমন নিদাঘ
    ভাঙে সেলিবেসির পণ।
    সেরকম পালিয়ে যাওয়ার নেশা
    কেউ বলে আমার যেমন খুশি,
    তবুও এমন ভাবে বস,
    আদিগন্ত, আঙিনাতে
    সকলে শক্ত চোয়াল চুপ
    দেখালে চক্ষে আঙুল দিয়ে!
  • আত্মঘোষ | 49.37.12.111 | ২৫ জুন ২০২০ ১৩:৩৯732289
  • সবাই বলছে যুদ্ধের গান লেখো
    চারদিকে এতো অসম্ভবের ঝাড়
    আপদ বালাই দেশকাল খেয়ে নিল
    ঘুনসি সামলে চাড্ডি ঘোরায় লাঠি

    সবাই বলছে এস্পার থেকে হোক
    ওস্পার, পিঠ ঠেকে গেছে আর পথ
    নেই কিছু, এই দুর্দিনে রাখো বাপু
    আল্হাদীপনা, জানলায় বসে ঘ্যান।

    সবাই বলছে হাফসোল তুলে রাখো,
    আসলে যদিও গোপন দেরাজে সব
    ফুলসোল সব, ফুল ফুল কিংখাবে
    যা কিছু বেদনা, সেসব নস্টলজি।

    সবাই বলছে তেঁড়েফুঁড়ে ওঠো বাপু
    দেখ না কেমন মুক্তিকালীন কবি
    জয়গান করে গেছেন শেকল ভাঙার
    কি যায় তোমার ব্যাক্তিগতর দায়ে।

    সেসব মানছি, আমিও লিখতে চাই
    নিশান স্লোগান টায়ার পোড়ানো ধোঁয়া
    তবে জানো বাপু, স্বপ্ন আমার খুব,
    ভোটের রাজ্যে পৃথিবী পদ্যময়।

    রাষ্ট্রনায়কও আল্হাদীপনা করে
    প্রবাদের মত গোরুকে বলবে ভাই
    মোদকৈঃ পরিতাড়য়ঃ ফুল ছুঁড়ে।

    দিবাস্বপ্ন কি সাম্যবাদের থেকে
    বেশি বড় হলো? ডাবল এক্সেল ধরো।

    তবে এইসব শয়তানি ওকালতি
    অলস মগজে শিল্পস্থাপনা হলো
    সমাজের কিনা গড্ডলিকার ঝোঁক
    কি যায় তোমার ব্যাক্তিগতর প্রেমে।
  • আত্মঘোষ | 2405:201:8805:37c0:5005:8936:ed1b:7ac0 | ১৪ জুলাই ২০২০ ১৩:১৪732400
  • অনেক দিন হলো প্রাচীন পদ্যেরা মাথার ঐপাশে অনর্থক।
    এবার সাফ ত্যানা প্যাটরা হাঁটকিয়ে হেমন্তের আগে হোক সাফাই।
    তুমুল মেঘ করে এদানী দুপুরেও বেলা না গড়াতেই গোড়ালি জল
    যেহেতু মহামারী প্রবাসে বসতিরা লোকেরা নিজগৃহে বিরল দিন।
    শ্যাওলা ধরে ধরে শামুক খুঁজে নেবে দুই বা চারি দিনে ঘাসের বন
    সঙ্গদোষে পড়ে কাক ও পক্ষীরা সন্ধ্যা পেরুলেও শষ্য খায়।
    যদিও বেলাগুলি তামাদি হয়ে গেছে হাকিম ফেলে দেবে টান মেরে
    জর্দা পান খেয়ে টাউন থেকে কত লোকেরা বাড়ি ফেরে এই শতক।
    লোকেরা পরিযায়ী পাথরে লেখা তার অস্ত্র শস্ত্রের গোপন কোড
    অথবা বল্লমে খুঁচিয়ে মেরে ফেলে লতানে ডালপালা নীলহরিন।
    প্রেমিক প্রেমিকারা হাড়ের মালা গাঁথে ফাঁপিয়ে ছবি আঁকে গুহার গা'য়
    নিহিত উল্লাস সময়ে মিশে মিশে স্তব্ধ কালো হয়ে ভূমির জল।
    বেশি তো দূরে নয় এ ধূলা ধরনীতে হেমন্তের আগে ঝুলঝাড়াই
    পুরনো পদখানি শ্যাওলা ধরে ধরে পোঁছে যাবে বুঝি ঘাসের বন।
  • আত্মঘোষ | 73.106.235.66 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:১০732705
  • মণিবন্ধের পুঁতিগুলি ছিটকে পড়লো
    তুমি বললে এমনতরো বিপর্যয় তো আর ঘটেনি
    পর্দা ফেলো, জ্বালাও আলো খুঁটিয়ে তোলো
    ভাগের কড়ি সিকের মধ্য গুছিয়ে রাখা
    শীতের জামা।


    সত্যি তখন মানবজমিন কোমরজলে
    এদিক ওদিক ঠিকরে পড়ে ঝড়ের পাতা পাখির পালক ধুলোয় চাপা আলোর দানা
    কীটপতঙ্গ মরিয়া হয়ে ঘরে ঢুকছে।
    হৃদয় তখন বাম পকেটে দুপুর ঘুমে
    আমরা কিন্তু খুব সতর্ক, পলক সামাল।


    রোদের মধ্যে ছায়ার মধ্যে নক্সাকাটা
    শিরায় শিরায় বাক্স বাক্স বাড়ি ঘরদোর
    দেখতে দেখতে যখন দেরাজ তোরঙ্গদের
    অন্ধকারে হারিয়ে গেল মণিবন্ধ
    তুমি বললে এমনতরো বিপর্যয় তো আর আসেনি
    আমরা বরং শরৎ নিয়ে পদ্য লিখি।


    কিন্তু তখন ঝুপসিমত গুল্মলতা
    দেখতে গেছি পতঙ্গদের চটক আলো
    ঝিমোচ্ছিলাম দ্রব্যগুণে চেয়ার কষে
    মণিবন্ধের পুঁতিগুলি গুছিয়ে রাখা।

  • সনাতন | 73.106.235.66 | ২৮ অক্টোবর ২০২০ ০১:০৮733078
  • পৃথিবী নেহাত থাউকা এবং অনিশ্চিত।
    সাত বছর আগের তোরঙ্গ থেকে বের করে আনা পাঞ্জাবীতে দেখি ছেঁড়া সুতো, খয়ের, মৃত্যুর দাগ, তাকে ইস্তিরি করে চেপেচুপে সিধে করে ছবি তুলি, আলো লাগে চোখে।

    বাঘাযতীন স্টেশনে এক বুড়ি এসেছিল, সে খালি বাড়ি যেতে চায়, তার ছেলেকে খবর দিতে বলে, কিন্তু তার বাড়ি গেছে অন্য দেশে, ছেলেটিও যদ্দুর বোঝা গেল এই স্থানকালে অবর্তমান, লোকে তাকে নিয়ে তামাশা করে। খেতে দেয়, রসিয়ে রসিয়ে জানতে চায় পিঠে তার তারকাঁটার দাগ আছে কিনা। সাউথ লাইনের স্টেশনে স্টেশনে এইরকম ব্যাপার, যদিও তৎকালীন রেলস্টেশনে কী সুন্দর রোদই না উঠতো, যাদু হতো ঘুর্ণি হাওয়ায়, ইউক্যালিপটাসের পাতা টাতা, বয়েসটাই ছিল তারাপদবাবুর ভালোবাসার নীল পতাকার মত। কিন্তু এখন দেখি শুকনো মৃত্যুর দাগ লেগে গেছিল, খুঁটলে নখে উঠে আসে।

    এইসবই আজাইরা গল্প, আরো কতকাল আগে মধ্যরাতে হাসপাতালের সামনে হুইলচেয়ারে মুমূর্ষু আর নর্দমায় মাতাল দেখা একই রকম ভয়ের ছিল, যদিও তখন ঘাসে ঘাসে বিস্ময়, দিগন্তরেখা বিরল নয় মোটে, ভিখিরি এসে আশীর্বাদ করে নিয়ে যেত খুদ, আপাতনিরীহ পৃথিবীর পেটে পেটে ছিল কত প্যাঁচ।

    এখন পথের দিকে তাকালে দেখা যায় লোকজন হেঁটে হেঁটে গেছে নানাদিকে, কাটাকুটি খেলে, পদ্মা হুগলি সবরমতি গন্ডক গোমতী, দয়ানদীর ধার ঘেঁষে।

    ঐসব ঘটে যায়, তোমার নিকটে যাই, পাশে বসে বসে খুঁটে তুলি উদাসীন মৃত্যুর দাগ, কৌটোয় ভরে, ছন্দ টন্দ দিয়ে খুব করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে, শালপাতার ঠোঙায় ভরে দিই, তোমার নিকটে যাই, বসে বসে দেখি কীরকম চলে যায় সারি সারি অনিশ্চিত, থাউকা সময়।

  • সনাতন | 73.58.157.73 | ০৯ নভেম্বর ২০২০ ২২:০৬733159
  • আমি বুঝিনা কেন মানুষকে ডাকবো বক কিংবা সুবর্ণগোধিকা কিংবা লতছই বলে
    বুঝিনা কেনই আমি বিফল যাপনকে আনবো চিটপিটে সিজলার সস দিয়ে গরম গরম সব পাঠক সমুখে
    মানুষের রক্তপিপাসা মনুষ্যোচিত নয়, এই কথা কেন আমাকে ক্লিওপাট্রার মসলিন শাড়ির মত সাতপল্লা করে লিখতে হবে সাজিয়ে গুছিয়ে যেন একটু একটু দেখা যায় শুধু
    দুর্দ্দুর পোষায়না আর, এই কথা বলতে গেলে কেন জাগে পয়ারবাসনা,

    পাহাড়ের মাথাগুলি ন্যাড়া হয়, খাড়াচুল গাছেদের ধূসর কান্ড জেগে থাকে, আদিগন্ত শীতকালে গ্রীষ্মের দেশের দিকে উড়ুক্কু পাখি ও বিমান।

  • সনাতন | 73.106.235.66 | ০৮ ডিসেম্বর ২০২০ ০৩:১৪733327
  • আর কিছু উত্তরাধিকার দেওয়ার নেই শুধু আজাইরা বিকেলে ঝিমিয়ে থাকা ছাড়া
    অন্যমনে ছাই ঝাড়তে ঝাড়তে আগুনটুকু ছিটকে পড়ে এমন অপচয়
    অঙ্ক সঙ্গীত কাব্য বা রাজনীতি এইসব কিছুই নেই ইচ্ছাপত্রের দলিলে, শুধু
    রাতের ট্রেনে বেরিয়ে পড়লে কীরকম মজা হতো ঐসব বদখেয়াল।

    জানলার বাইরে যে বিড়াল গুলি প্রাজ্ঞ ঋষির মত দেখে ঝানু কাঠবিড়ালির আনাগোনা
    দীর্ঘিকার ধারে ছিপ ফেলে বসে থাকে মেছো লোক হাটবার ফেলে
    অনর্থক হাইওয়ে পেরুতে গিয়ে বেঘোরে রোমাঞ্চপিয়াসী
    যে নদী বুজিয়ে দেবে, যে পাহাড় দুদিন পর কাটা পড়বে, যে ফসল নিয়ে যাবে মেঠো ইঁদুরেরা দুর্ভিক্ষের ভয়ে, অরণ্যে বাঁশের ফুল, বিভুতিবাবুর লেখা তেলাকুচো ফল, অনর্থক দৃশ্য দেখা, এইসবে মাছভাত হয়না জোগাড়।

    অস্থির বেদনা আছে, চকমকি পাথর আনতাবড়ি শষ্যদানা খোঁটা
    যেচে দেওয়া গর্দান, সূর্যের ওঠা নামা ঝুটো পাথরের অঙ্গুরীয়, প্রবোধ ইতি আদি - ইচ্ছাপত্রে এইসব থেকে আর কী হবে, এতে মাছ ভাত মদ্য মাংস জোটে না সহজে।

    স্বপ্নে পাওয়া তুষারের শীত, জলে ভয়, খাদের কিনারে মাথা ঝিম
    এইসব অনিচ্ছার ইচ্ছাপত্র, এইসব আজাইরা উত্তরাধিকার, সঙ্গীত কাব্য অঙ্ক সমাজের ফেউ, এসবই আসবে পিছু পিছু, এইসব নিয়ে যেও যতদূর পারো।

  • সনাতন | 49.206.15.228 | ২৮ জানুয়ারি ২০২১ ১৩:৫২733599
  • তোমাকে ডাকেনি কেউ তাই তুমি এ দিবস খাও
    রোদের রেখায় ওড়ে ধুলো তুমি তাতেও সওয়ার
    গর্জন করে দিন, গোঙায়িল তাগড়া বিষাদ
    ভ্রমণ বাতিল হলে বনে ওড়ে বাদামের ঘ্রান।

    স্বপ্নে অদর্শন সুবর্ণ রেখার মত জল
    জলতলে যে আলোক তাতে তুমি রেখেছো মদির
    নদীতটে ফেলে রাখা হেলাফেলা খড়ের জীবন
    যে জীবনে খুঁটে খায় ঘাসবীজ চটক বায়স।

    কাকের চক্ষু দেখ, কী প্রখর অশেষ অতল
    কাকের পক্ষ্ম শুষে নিয়ে নেয় অহেতুক আলো
    অনেক দেখেছো তুমি ফেলে দেওয়া খবরের কালি
    সমাপিকা বাসনায় কত গলি শহরে নগরে।

    এ দিবস খাও তুমি, অন্ধ বা বেখেয়ালে রাগী
    এই আলো ছুঁয়ে দাও, অনাহূত ভীড়ের বিবাগী।

  • সনাতন | 49.206.10.34 | ৩১ জানুয়ারি ২০২১ ০১:১০733603
  • দুয়েক কথায় অমরত্ব বাঁধা কিন্তু
    সেসব বড়ই ক্ষণস্থায়ী, প্রেম,
    সরলেরেখায় রৌদ্র এলে নিকট থেকে দূর
    আঙুল সরাও যেমন করে পরিবাহীর বিষ।

    সেসব কথা লেখাই আছে, দস্তাবেজে বাঁধা
    রঙিন ফিতেয় অক্ষরে আহ্নিকে
    কেমনতরো জেগে আছো, যাচ্ছো কিনা দূরে
    অদ্যবধি কোন ওষধি বাহুতে মুষ্টিতে।

    এক পৃথিবী এদিক ওদিক এক জাবেদা পদ
    দুয়েক কথায় অমরত্ব, অক্ষরে তৃষ্ণাতে।

  • সনাতন | 49.206.10.34 | ৩১ জানুয়ারি ২০২১ ১৫:৪৩733606
  • স্মৃতিহীন প্রজাপতি পোকামাকড়েরা উড়ে এসে বারান্দায় বসে, মিহি ধুলোর আস্তরনে পায়ের ছাপ না ফেলেই সামাজিকতা করে, চিনি খায়, নুন খায়, ন্যূনতম প্রয়োজন, শৌখিনতা নেই তাদের কোন। ফেনিয়ে কথাও বলে না কিছু, ব্যস্তসমস্ত কেন এত তাদের, স্মৃতিহীন, যত আনুগত্য তাদের প্রবৃত্তির স্মৃতিগুলি ঘিরে, এইভাবে ওড়ো, এরকম বৃত্ত করো, এরকম অঙ্কের জটিল নিয়ম, ঐ দিকে উড়ে গিয়ে নিয়ে এসো ফুলের মধু বা তার অভাবে গুড়ং।

    অথবা সফেন পিকনিকে গেলে দেখা যায় দল বেঁধে মাকড়, পোকারা, পিপীলিকা, ঘাসে ঘাসে প্রজাপতি, কেমন স্বাধীন, আমি যাই তাহাদের সবুজ উঠোনে, বারান্দা ঘেঁষে বসি চাদর বিছিয়ে, জ্যাম জেলি মাখনের কৌটোটি নিয়ে, রুটির গুঁড়োর বোঝা কাঁধে নিয়ে চলে যায় বুদ্ধিহীন স্মৃতিহীন পিপীলিকা দল।

    বারান্দায়, পিকনিকে তারা তড়িঘড়ি শীতের খাবার, প্রভুর রসদ, জিনের চাহিদা নিয়ে অনর্থক জীবন তাদের যদি গুণে দেখি তাদের বেদনাহীনতা।

    মনে পড়ে, বাড়ির কিনারে ঝুটো দেবদারু গাছ, তাতে তোমার একাকীপনা, আপ্যায়ন, হাসাহাসি বয়ে গেছে, কত ঢং, মানুষের অবিমৃষ্য শরীরের খেলা, মেঝেতে প্রতিচ্ছবি, উঠোনের টুকরো কাগজ, ইস্কুল কলেজের চিঠি, আপিসের যতেক দলিল!

    একদিন ছাতের ওপরে বসি, রাবার কাঠের নরম টেবিল পেতে, পেয়ালা পিরিচ নিয়ে, দূরে সন্ধ্যা হয়ে যাক, দূরে নস্থানে ডুবে গেলে শহরের প্রবল গর্জন। জানো তো সন্ধ্যা হলে ঘরে ফেরে কীট, পোকা, পিপীলিকা, গাছেদের ছায়া। আমরা বরং বসি, সন্ধ্যার বটবৃক্ষ, শৌখিন ইউক্যালিপটাস, ঘরোয়া প্রজাপতির ডানা, সেইসব নিয়ে যদি তোমার নিকটে যাই, স্মৃতিহীন, বেদনারহিত হয়ে, উড়ুক্কু যে প্রজাপতি তার স্মৃতি শুধু প্রবৃত্তিকে ঘিরে।

  • কান্তবাবু | 49.206.15.34 | ২০ মার্চ ২০২১ ১৪:৫৯733763
  • এরকমই লেখো, বেশি চ্যাঁচায়ো না, এরকম নিজেকেই বলি
    ব্যক্তিগত পরাঙ্মুখ গ্রীষ্মের ছুটি জুড়ে মরিচাদি ঘ্রাণ
    অন্য লোক কী কী বলে তার ভিড়ে শহরের লন্ডভন্ড পথ।

    নদী ও বাঁধের মাঝে যেটুকু সামান্য ফারাক, তাতে
    বাসা বাঁধে দূর থেকে আসা লোক,
    গেরস্থালি দ্রষ্টব্য কাগজ ডোবে প্রতি বর্ষাতে
    যেন পলিমাটি জমে জমে তার নীচে অশ্বত্থের পাতা
    কাঁটাতার পেরিয়ে আসে পাহাড় ডিঙিয়ে আসে জলে ভাসে শিলা
    সেই জল ছুঁয়ে বলি, লেখো এরকম, হইহল্লা করো না অধিক।

    শুরুতে একটি ছিল লেবু ফুল, দেবদারু গাছে বাকলে আঁকা ছবি
    কলম কাগজ কালি, আকাশবানীতে শোনা পথের সুলুক।
    যে কিশোর ঝাঁপাঝাঁপি খেলে নদীজলে, কাঠের পলকা সেতু থেকে
    ঝাঁক বেঁধে হাঁসেদের দল, যে আকাশে গাঢ় হয় আকস্মিক বৈশাখী মেঘ
    যে পথ দুদিকে রাখে সবুজ শষ্যক্ষেত, অনাবাদী জমি
    তারা দিনে কোলাহল করে, জিরোয় বিকেলে।

    তাদেরকে লিখে রাখি, ব্যক্তিগত ঋতুরঙ্গ জুড়ে
    যে লোক বেঁধেছে বাসা নদী ও বাঁধের পথটিতে
    তাদের বাসনা জুড়ে রোদ ওঠে
    তোমার নিকটে যেতে সেই রোদ, সেই আবছায়া
    নীরবে সেটুকু পথ, ব্যক্তিগত বিষাদের সেতু,
    ভাটির শিথিল স্রোতে তার ছায়া চলে।

  • সনাতন | 49.206.11.215 | ২৬ মার্চ ২০২১ ০১:১৭733783
  • সে পদ্যটা লেখাই হয়নি, পছন্দসই শব্দগুলি
    কিবোর্ড গলে উল্টোদিকে খুঁড়তে খুঁড়তে মেঝের ঢালাই
    হারিয়ে গেল। তাদের তেমন অপরধ নেই, সেই তো হেজে
    মজে যাওয়া বসত ছেড়ে জলের মতন, সুর পাবে না।

    শব্দগুলির ভবিতব্য, এক গোড়ালি ঘাসের ভিড়ে
    গঙ্গাফড়িং যেমন খেলে, কোথাও তাদের ছাপ থাকে না
    পছন্দসই শব্দগুলির স্থান হলো না, ফেরার পথে
    কুড়িয়ে নেওয়ার দরকার নেই। বইতে থাকুক গাড়ির নদী
    সকাল হলে, রাস্তা জুড়ে।

  • কান্তবাবু | 2405:201:8005:9078:b14b:bc5:550d:7347 | ২৫ জুলাই ২০২১ ০৯:৪১734781
  • একা ল্যাম্পোস্টের আলো যতটুকু জুড়ে থাকে ততটা বিষাদ
    পেরিয়ে তোমার নিকটে বসি,
    মনে করি তোমাকে না ছোঁয় যেন ঝিরিঝিরি আলো এই
    অপয়া কাতর।

  • কান্তবাবু | 2405:201:8005:9078:b14b:bc5:550d:7347 | ২৫ জুলাই ২০২১ ০৯:৪৫734782
  • মুশকিল হল এই উপমা কোথাও পড়েছি মনে হচ্ছে। অনিচ্ছাকৃত প্ল্যাজিয়ারজমের বিপুল সম্ভাবনা।

  • আত্মঘোষ | 2405:201:8005:9947:843:4736:faea:d9c2 | ১০ আগস্ট ২০২১ ০০:৩০734829
  • প্যাডেল ঠেলে অন্ধকারের গলি
    চলছে কোথায় শহর হিজল ঝোপে
    একটা দুটো একলা দোকা কুকুর
    রাত বারোটায় টহল দিচ্ছে জোর।

    ঝিম ধরে যায় কোন তারে তার আঙুল
    যুদ্ধফেরত গান লিখিয়ে উদাস
    তার পকেটে না পড়া সব চিঠি
    কাফন কেটে জোব্বা সেলাই করা।

    তার কিশোরী দুঃখ বেদনাটি
    মধ্যবিত্ত ঝরোখাতেই ছিল
    তার বিগত স্পৃহার কোমল হাতে
    উড়ে পুড়েই খন্দ ভরা পথ।

    তাদের হাতে পাথর, হাতে কঠিন
    তাদের মনে কাফন, মনে কোমল।

  • কান্তবাবু | 2405:201:8005:9947:28d2:acfd:5660:721b | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:১৪734927
  • জমেছে ধুলো কাজের টেবিলে চোখের ওষুধে জ্বরের ট্যাবলেটের পাতায়
    এবছর বৃষ্টি খুব ভালো তাই কামিনী ফুলের পাতা ধোয়া মোছা, গাছেদের গায়ে কোন ধুলোবালি নেই, সকল সূক্ষ্ম সিমেন্টের গুঁড়ো শ্বাসছিদ্র ঢাকা, ছত্রাক, মৃত্যু, অবসন্ন মোটরসাইকেলের হাওয়াবাঁশি
    এইসব ঘরের ভিতরে ওষুধে ছবির কাগজে।

    হীনদৃশ্য তীর্থক্ষেত্র, তিল কাঞ্চন, অশুদ্ধ অর্বাচীন প্রতিজ্ঞাগুলি তোমার আমার
    বোধিবৃক্ষ, বটতলা, স্বপ্নাদ্য জারুলের বন
    গ্রীষ্মের শেষে তারা যাত্রা করে সূর্যের হেলে পড়া দেখে,
    এসো তাকে যেতে দিই, অহেতুক কলরবে তার পথ এমনি করুণ।

    ঋতু অবসানে যে প্রবল হাওয়াবাজি, অতিদূরে জলোচ্চ্ছাস, ভ্রান্তি আর যৌথ বিষাদ
    সেখানে ফসল ফলে, সেখানে ছায়ায় ঢাকে, ধুলো পড়ে তাকে রাখি অলিখিত তোমার নিকটে।
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:১১735516
  • এই টইটা যখন খুলেছিলাম তখন ভাবিনি ঠিক কোন পারপাস এটা সার্ভ করবে। তবে এখন কদিন হয় তো এখানেও লিখতে পারি।
  • Amit | 220.240.134.33 | ২৯ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:৩৬735517
  • হ্যা। এইটা ভালো হয়েছে 
  • লোকাল কবি | 27.62.166.91 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১১:৫১735528
  • কি আপদ। এত বছর যে এটা আমার নিভৃত কাব্যচর্চার পারপাস সার্ভ করলো তা কিছু না নাকি? ক'দিন পর ভাটে আরো অসভ্যতা বাড়লে তো আপনেরা বসন্তের গানে হানা দেওয়া মনস্থ করবেন মনে হচ্ছে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১১:৫৭735529
  • সামনেই আসছে বসন্তকাল। কিছুই বলা যায় না। ঃ-)
  • Amit | 220.240.134.33 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১১:৫৮735530
  • বাতাসে বহিছে প্রেম 
    নয়নে লাগিল নেশা 
    কারা যে ডাকিল পিছে 
    বসন্ত এসে গেছে 
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১২:৫৮735532
  • মদন তো জেলে গেছে
  • Amit | 220.240.134.33 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:৩৬735533
  • এরম করলে খেলা হবেনা। মদনদা আর একটু হলে ট্রাক এর তলায় যাচ্ছিলেন। সকলের প্রার্থনায় এবং দিদির দয়ায় বেঁচে ফিরেছেন। মদনদা দীর্ঘজীবী হোক। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:৩৭735534
  • মদন্দা, ও মদন্দা, দেকুন্না আপ্নান্নামে কীসব বলচে!
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ৩০ জানুয়ারি ২০২২ ১৩:৪৪735535
  • যাই বলুন আমার মদনদাকে বেশ লাগে। ঐ "ও লাভলি" বলা আর ঐ রকম ড্রেস করে সাক্ষাৎকার - যাস্ট টু গুড। যাক এটা দেখুন
  • কান্তবাবু | 34.98.216.175 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ১৪:৪৮735787
  • মজা হচ্ছে না তেমন যদিও টনটনে জ্ঞান
    বিচ্ছেদি তল্লাশে বনস্পতির ব্যাকড্রপ
    কামিজ পিরান ওড়ে উঠানের দড়িদ্ড়া বাঁশখুঁটি সহ
    মলয় পবন এই ধারা, তবু ভেজালের ঝাঁঝে আর
    হচ্ছে না সেরকম মজা-
    ব্যাসকূট তিলার্ধ বাকিটুকু শরীরের ঘ্রাণ
    দেখেছি পিছনে ফিরে এইটুকু রূপালি প্রমাদ।

    তোমার নিকটে যারা আসে আর যারা ফিরে যায়
    যাদের খিন্ন সুখ চৌহাটি মোড়ের নিরালা
    নজরে নজর কাঁপে চুম্বকে পূবে পশ্চিমে
    তারা শুধু তোমার নিকটে আসে, আর ফিরে যায়।

    মাফ হোক দয়া হোক এইটুকু অসার প্রমাদ
    অসন বসন ওড়ে এইরূপ মলয় পবন
    যদিও তেমন মজা বিনিময়ে অপারগ ঋতু,
    কোলাহল গিলে স্থানু বটের শিকড়।
  • কান্তবাবু | 192.139.20.199 | ২৬ আগস্ট ২০২২ ০০:৩৩738264
  • ঝড়াস করে পড়লো তোমার মাথায়
    অন্ধকারের কম্বল খুব ভারি
    জলেও ভেজা, দমবন্ধ যেন 
    গিটমো ঘুরে পেশল জিআইজো

    অনেক ঘুরে সূর্য তখন পাটে
    অনেক ঘুরে আস্তাবলে ঘোড়া
    বেঁধে তুমি অন্ধকারে ফেরো
    অন্ধকারে, একটু চেরা আলো।

    মোবাইল ফোনে লম্ফ জ্বেলে চুপ
    জানলা থেকে গীর্জাঘরের চুড়ো
    জানলা থেকে বাহাত্তুরে হাওয়া।

    এদিন ওদিন অনেক গলিঘুঁজি
    পালিয়ে গেছ অন্ধকার ও ভেজা
    ঘাপটি মারা নীরব জিআইজো 
    দিনের পরে ভয় করেছে তাড়া।

    অনেক ঘুরে সন্ধ্যে যখন সারা
    সাজিয়ে বসো সস্তা ওয়াইন, রাত
    ভাবছো তুমি ঘুমলো রাতপাখি
    অন্য দেশে দুপুর কোলাহল

    অলস রকম হন্যে হয়ে ফেরো
    রাস্তা আঁকড়ে প্রত্যাশাহীন গাড়ি
    তোমার যেমন বাহনে মার্জার
    এড়িয়ে বেড়াও গল্প এবং রাত।
  • Abhyu | 198.137.20.25 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০০:০৭738495
  • ভাটে যাওয়া না গেলে এবার এখানে পোস্ট করব! কি আর করা!
  • কান্তবাবু | 2607:fb90:c6a:d616:b580:9d7:b3d7:120b | ২৪ নভেম্বর ২০২২ ০৯:৩৮738978
  • পশ্চিম সূর্যের আলো তেরচা হয়ে পড়েছে জঙ্গলে
    শীতের জঙ্গলে লাল পশ্চিম আলোর শেষটুকু
    পেরিয়ে যাচ্ছো তুমি চেনা চেনা শহরের নাম
    পেরিয়ে যাচ্ছো তুমি লাল আলো পড়া শীতের জঙ্গল।

    এই প্রান্তর ডুবে যাবে প্রায় অতর্কিত অন্ধকারে
    জনপদ সেজে উঠবে আলোয় আলোয়
    পশ্চিম থেকে শেষ আলোটুকু মুছে গেলে
    পেরিয়ে গিয়েছো তুমি পাতা ঝরা শীতের জঙ্গল।

    বহু দূরে দূরে জনপদ বহু দূরে দূরে 
    মানুষের বাসা, মানুষে মানুষে যোগাযোগ
    এরকম পেরিয়ে চলেছো তুমি
    যেন শুধু ক্ষণস্থায়ী পশ্চিমা আলো
    শুধু ফিরে আসো প্রতিটি বিকেলে
    এই চরাচর ছিল যবে থেকে
    নীরব শীতের জঙ্গল।

    যেখানে অন্ধকার সেখানে বাদামী বন্য খরগোশ 
    ছুটোছুটি করে নরম পাতায় শুধু
    বহু দূরে দূরে মানুষের বাসা
    পেরিয়ে চলেছো তুমি তোমার নিকট থেকে দূরে
    পেরিয়ে চলেছো লাল পশ্চিমা আলো
    শীতের অরণ্যে অহেতুক

    ফিরে ফিরে এসো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন