এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • নির্মোহ ব সিরিজ - কত নং জানিনা

    pi
    নাটক | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | ৮২৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • saankhya | 59.93.222.16 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৪২531973
  • সর্বত্র যা কিছু দৃশ্যমান, তাই প্রকৃতির পরিণাম, প্রকৃতি বিভুরূপা।

    প্রকৃতি সর্ব্বব্যাপী বস্তু, গতিশীলা নহে। গতিশীলা হলেই তা পরমাণুবৎ পরিচ্ছিন্ন পদার্থ হবেন; সুতরাং তাহা অনন্ত জগতের আদি কারণ হতে পারে না।

    গুনত্রয় প্রকৃতির ধর্ম্ম নহে, স্বরুপ।

    সঙ্কÄ, রজ: ও তম: এই ত্রিগুনের সাম্যাবস্থার নাম প্রকৃতি। প্রকৃতির প্রথম পরিণাম মহতঙ্কÄ, মহতঙ্কেÄর বিবর্ত্তন হল অহংতঙ্কÄ; অহংকার থেকে পঞ্চ তন্মাত্র ও মন এবং পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্রিয় ও পঞ্চ কর্ম্নেন্দ্রিয় উপজাত হয়। পঞ্চ তন্মাত্র থেকে পঞ্চ স্থূল মহাভুত সৃষ্ট হয়। পুরুষ সমেত জগতের এই পঞ্চ বিংশতি তঙ্কÄ বা গন।

    (প্রকৃতি তিনটি গুনের সাম্যাবস্থায় স্থিতি অর্থাৎ নিষ্ক্রিয় অবস্থান। প্রকৃতি জড়রূপা, পুরুষ ঈক্ষণে প্রানবন্তা হন এবং জগৎ কার্য্যে প্রবৃত্ত হন)
  • achintyarup | 59.93.200.55 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৪৩531996
  • ব ব ব বব ব, বা:
  • i | 124.171.30.88 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৪:৩৮532007
  • সদ্য শেষ হওয়া নির্মোহ টই প্রসঙ্গে:

    পাই, পি এম দুখেকে অনেক ধন্যবাদ। বেশ কিছু অন্য রেফারেন্স পাওয়া গেল। আমাকে একজন বিষ্ণুপদ চক্রবর্তীর একটি বইয়ের কথা বললেন আজ এই প্রসঙ্গে। পড়েছেন কেউ?
    আপাতত: কথামৃতে আছি -অবিশ্বাসীর মন, মগজ নিয়ে -যে মন , যে মগজ জানে সন্ধ্যা হলে মাথা নামবে মানুষের কোলেই, ঈশ্বরের নয়। পড়ছি।

    নেম, আজ সকালে গান শুনছিলাম।
    শুনতে শুনতে আপনাকে মনে পড়ল। সদ্য শেষ হওয়া নির্মোহ টইতে ১০ই ফেব্রুয়ারির ২: ৩৭এর পোস্ট মনে পড়ল-আপনার প্রশ্ন।
    আমি যদিও শর্মিলা পোমোর গলায় শুনছিলাম গানটি। ইয়ু টিউবে এইটি পেলাম। আপনাকে দিলাম।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:০৮532018
  • যৌনতাকে পাপ বলে মনে করলে রাম বা কৃষ্ণ অবতার হবেন কী করে ? মূল কথা - সম্ভবত:, অনাসক্তি । রাম সীতা উদ্ধারের জন্য দীর্ঘ লড়াই করলেন, কিন্তু যখন প্রয়োজন হল, কর্তব্য বলে মনে করলেন (সে বিষয়ে দু:খে বা রঞ্জন কী মনে করে সেটা অবান্তর) সীতাকে ত্যাগ করলেন এবং অনুতাপ বিলাপ ছাড়াই কাটিয়ে দিলেন । আবার মনে পড়ল অশ্বমেধের আয়োজনে, কারণ যজ্ঞে পত্নীর থাকা প্রয়োজন ।
    কিন্তু তবু সীতাকে না ফিরিয়ে স্বর্ণসীতা বসালেন ।
    রাম বা কৃষ্ণ সন্ন্যাসী নন, সংসারত্যাগী নন, তাঁদের জীবনের যৌনতা ঈশ্বরত্বের বা অবতারত্বের বাধা নয় কারণ যৌনতা বা সাংসার কিছুই তাঁদের সেই বন্ধনে জড়াতে পারে না, যাতে আমরা, আম-আদমি অসহায়ভাবে মায়ায় ভালোবাসায় নিত্যদিন জড়িয়ে আছি । আমাদের এই মন ঈশ্বরকে কতটুকু দেওয়া সম্ভব ? সেই অবকাশ কোথায় ?
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:১০532029
  • উপরের পোস্টটি দুখের আগের নির্মোহ টইতে।

    ইহা কি দুখের অ্যানালিসিস না রামকেষ্টর?
  • tatin | 117.197.73.221 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:৫০532040
  • রঞ্জনদা, আমি পরের পার্টটয় একটু ছড়িয়েছি- ঐখানে 'চেতন' শব্দটা ভুল, দু:খবোধ হয় বুদ্ধিধর্মের দ্বারা। তবে ভ্রম বশত: বুদ্ধিকে চেতন বলে মনে হয়। বুদ্ধিও জড়াত্মিকা, পুরুষকে প্রকৃতির সংগে অভিন্ন ভাবায়।

    কিন্তু কথাটা ছিল, প্রকৃতি জড়াত্মিকা। পুরুষেরই শুধু চঐতন্য সম্ভব,। তাই বিনোদিনীকে অনুরূ[প আশির্বাদ বোঝায় যে বিনোদিনীও সাংখ্যবর্গের পুরুষ।
  • aranya | 68.38.243.161 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:২৯532051
  • বিনোদিনী সাংখ্যবর্গের পুরুষ মানে কি - বায়োলজিকালি মহিলা কিন্তু চরিত্রে পৌরুষ রয়েছে এরকম কিছু ?
  • tatin | 117.197.73.221 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৩৪532062
  • PuruṣaistheTranscendentalSelforPureConsciousness.Itisabsolute, independent, free, imperceptible, unknowable, aboveanyexperienceandbeyondanywordsorexplanation.Itremainspure, “nonattributiveconsciousness”.Puruṣaisneitherproducednordoesitproduce.UnlikeAdvaitaVedantaandlikePurva-Mimamsa, SamkhyabelievesinpluralityofthePuruṣas.[11]
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৩৬531863
  • অ্যাস্ট্রোফিজিক্স এর থেকে সহজ মনে হয়। আমি মনে হয় এগুলো বোঝার আগে সৃষ্টির রহস্য আবিষ্কার করে ফেলব।
  • PM | 86.96.228.84 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৪৫531874
  • দর্কার কি বোঝার। আমার তো না বুঝেই দিব্বি চলে যাচ্ছে :) ---আপনারো। শুধু না জানার ওপোর ভরসা করে নির্মোহ কাদা ছোড়াছুড়ি বা নির্মোহ চড়-থাপ্পর না চালালেই হোলো :)
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৪৯531885
  • কি জ্বালা আল কায়দার মোটিভেশনই কি বুঝি থোড়ি, না আমেরিকার আগ্রাসন? না বুঝেও প্রচূর, চড় থাপ্পড় লাগাই কারণ তা আমাকে ইনট্রিউড করে। ধর্মও তাই। কে ঘরে বসে কি ভাষায় দুলল তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমার স্পেসে আনাগোনা করলে বলব না? অত নির্মোহ ব হলে তো অবতার রূপে পুজো করতেন, না:, ধম্মে পোষাবে না তো। :)
  • aranya | 68.38.243.161 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৫৬531896
  • হুম, এইরম কিছু একটাই ভাবছিলাম বটে, সাংখ্যর পুরুষ একটা ঘ্যাম কিছু ব্যাপার হবে।

    আচ্ছা, রামকৃষ্ণ-র ঈশ্বর একটা অলৌকিক শক্তি, উনি যখন মা কালীকে দেখছেন সেটা একটা সুপার ন্যাচারাল ফেনোমেনন (ভক্তের দৃষ্টিতে, অবিশ্বাসীর দৃষ্টিতে হ্যালুসিনেশন) - এটা কি বলা যায়?
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৫৮531907
  • ধম্মো সম্বন্ধে বড় অভিযোগ তো এটাও বটে, অধিকাংশই ভেগ, লক্ষাধিক মিনিং থাকা স্টেটমেন্ট। এটাও হতে পারে, সেটাও, আবার অমুকটাও, সবাই কনফিউজড। হোয়েন ইউ ক্যান নট কনভিন্স দেন কনফিউজ - ওল্ড সেয়িং।
  • kd | 59.93.254.175 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:২০531918
  • আচ্ছা, এটা একটু বুঝিয়ে দাও তো। এই যে মেড়ো-খোট্টারা বলে, বাস নারী আর ট্রাম পুরুষ, কেন?

    এমনকি ওরা ছেলেপুলিশকেও নারী বলে। তা বলুকগে যাক্‌, কিন্তু সমিস্যে হয়েছে, তাইলে মেয়েপুলিশকে কী বলে?

    সকলে ক্ষ্যামা কোরো। আসলে হয়েছে কি, এই টইটা ক্রমশ: কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে - ওয়ে ওয়ে আবাভ মাই হেড। তাই এই অতিদুর্বল চেষ্টা আমার মানে আই-কিউ কুড়ি-বাইশের লোকেদের লেভেলে নাবিয়ে আনতে। অবিস্যি বলতেই পারো, বোঝো না তো পড়ো কেন? কে মাথার দিব্যি দিয়েছে? ঠিকই, কিন্তু ওই যে পড়েছি কথামালায়, কী যেন করতে গিয়ে বেড়াল মরে। :)
  • Tim | 98.249.6.161 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:২৩531940
  • বিশ্বাসীরা কিন্তু কনফিউজড না। :-)

    ইনিশিয়ালি যাওবা টুকটাক ভালো জিনিসপত্তর ( বেসিকালি পড়াশুনো, সমস্কিতি চর্চা ও মুক্ত চিন্তার অভ্যাসের ফলশ্রুতি) ছিলো সেসব কবেই মুছেটুছে, পাল্টে নিয়ে বা মিসইন্টারপ্রেট করে সব ধর্মকেই ঢপেচ্চপে পরিণত করা হয়েছে। তাই ধর্ম এখন ম্যানিপুলেশনের একটি টুল মাত্র।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:২৩531929
  • এবং এই কঠিন থেকে ভেগতর কথাবার্তা ঠিক এমনি এমনি তৈরি হয়েছে তা নয়। ধর্মকে ধারণ করে যারা সামাজিক হায়ার্কি তে উচ্চকোটিতে থাকতে চেয়েছে তারা খুব সচেতন ভাবে এটা করেছে। যাকে বলে নির্মাণ আর কি।
  • name | 69.211.15.9 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৩৮531951
  • সেই জন্যই বলেছিনু, আকা (১০:৩৬) যার যা বিষয়! এটুকু মানতে অসুবিধা কি? সকলে সব বিষয়ে কথা বলতে পারে না। এই যেমন, এই মুহূর্তে যে দুইটা উদাহরণ মনে পড়ছে, আমি খুচরা বিক্রেতা সমস্যা নিয়ে, ডিডি ওপেন সোর্স বা লিনাক্ষ নিয়ে :-)
    আগের টইতে খুবই দুক্ষু করেছেন দেখলাম -- "কেন ইস্কুলে শ্রীরামকৃষ্ণ-সারদা-স্বামী বিবেকানন্দের ছবি থাকবে? কেন রামমোহনের বা বিদ্যাসাগরের থাকবে না?" আম্মো এই কান্নাকাটির প্রতি সমবেদনা জানালাম। তবে কি না, সেটি যাদের ইস্কুল তাদের ডিসিশন। আজ তারা এই ছবি টাঙায়, কাল ঐ গুলি। এই বিষয়ে শ্রীরামকৃষ্ণ কিচ্ছুটি কয়ে যান নি বিশ্বাস করুন। দ্বায়িত্ব নিয়ে বলছি! কোনও রেফারেন্স নেই যে শ্রীরামকৃষ্ণ বলেছেন ভবনাথ না কোথায় ওঁর ছবি ঝোলাতে হবে।
    আমার-আপনার অপছন্দ হলে পরিবারের কেউ যাতে অমন ইস্কুলে না যায় বিদ্যাসাগরের ছবিওয়ালা ইস্কুলে যায়, সেটুকু সিকিওর করতে পারি। ইস্কুলে পড়াশোনার মান নয়, ছবি যদি প্রায়রিটি হয় তবে কি আর করব, বলুন? পার্সোনাল স্পেস্টি তো বাঁচাতে হবে না কি!

    আর আগের টইতে রঞ্জনের একটা অসাধারণ কনক্লুসন পড়ে অবধি য, র, ল, ব, হ-হয়ে আছি।
    জীবে প্রেম স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শ আর ঈশ্বর দর্শন শ্রীরামকৃষ্ণের আর সেই জন্য ইনি উনার আদর্শ থেকে আলাদা!
    সদ্য শেষ হওয়া টইতে কেডির উপমাটা যে কত খানি সত্যি!!
    শুনুন, মশাই! অ্যাজাম্পশনে ভুল গুলো কোথায়। (সে বলিই বা কেমন করে? ভুল ধরলে আমায় মূর্খ বলল বলে চেঁচামিচি করছেন আর না ধরলে কেন ভুল দেখাল না-- আসলে দায় এড়িয়ে গেল। এমন শাঁখের করাতের পাল্লায়ই পড়েছি!) তবু বলে যাই; যা থাকে কপালে! (ওরে বাবা, কপাল বললাম এক্ষুনি ধাপ্পাবাজ বস্তায় পুরতে লোকজন দৌড়ে না আসে। সেদিন তো ন্যাড়া কাকে কাকে জানি সমাজের ইজারা দিল -- অল সমাজ ইস ইওরস বলে। সমাজ নষ্ট হয়ে গেল বলে তো ওঁদের চিন্তায়... যাগ্গে, কথায় কথা বাড়ে।)

    তো একদিন কোনও এক বৈষ্ণব সাহিত্য থেকে পাঠ হচ্ছিল। চ-চ না চ-ভা আমার এই মুহূর্তে মনে নাই। সেখানে একটি ছত্রে ছিল "জীবে দয়-আ" (বানানটা যে কলের কৃপায় ঠিকঠাক আসে না এখন তা সকলেই জানেন)। তো, এটা বৈষ্ণবদের খুবই কমন কনসেপ্ট। পাঠের আসরে নরেন ইত্যাদি ছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবাবেশে শুনছিলেন। যেই এই "জীবে দয়-আ" শুনলেন, বিরক্ত হয়ে বললেন, "জীবে দয়-আ"? দয়-আ করার তুমি কে হে? বল জীবে প্রেম।" আরও অনেক কিছু বলেছিলেন। নরেন্দ্র পরে গিরিশকে বলেছিলেন, "আজ একটা নতুন কথা শিখলুম। জীবে প্রেম। যদি কোনওদিন সুযোগ পাই, জগতকে শোনাব এই কথা"। সুযোগ পেয়েছিলেন, শুনিয়েছিলেন।
    কাজেই, জীবে প্রেম কার কথা? না অরিজিনালি শ্রী...
    এরও পর আছে। আপনি বিদ্যাসাগরকে কি বলছেন দেখে নরেন্দ্রর আদর্শ বিচার করেছেন। বার বার বলছি, ও মশাই, কাকে কখন কোথায় এই সব ডিটেলে মন দিন! কিন্তু...
    সে যদি নাও দেন, তবু বলি, শ্রীরামকৃষ্ণ বলেছেন "ঈশ্বর লাভই জীবনের উদ্দেশ্য", কিন্তু স্বামীজী কি তা বলেননি? ওটা উদ্দেশ্য নয়, তাই বলেছেন? তবে আদর্শের পার্থক্য কি করে হল? স্বামীজি বলেছেন, সেবাও আর এক পথ লক্ষ্যে পৌঁছবার। তাই, কোত্থাও কোনও বিরোধ নেই। সব সমস্যা আমাদের মনে।
    এইবার ফিরে নিজের পোস্টটা পড়ুন। কেমন লাগছে? না:, আমাকে জানাতে হবেনা।

    আর হুতোকে --
    হুতো বলতে পারি? করণ আপনি r2h লিখেছেন। কে জানে কেউ যদি সেটা বিলো দ্য বেল্ট আক্রমণ মনে করেন, খুব গোলমেলে ব্যাপার মশাই।
    কদিন আগে কেও একজন কমেন্ট করেছিল, একমত হতে পারার আনন্দে স্বামী-স্ত্রী তিনখানা টই খুলে কেমন তক্কো করছে জাতীয় মন্তব্য করেছিলো। সে পার পেয়ে গেল। কিন্তু, যেই না আমি সেই সম্পক্কের কথা তুলিচি অমনি সেটা বিলো দ্য কি জানি হয়ে গেলো!
    সক্কলে হুতো বললেও আমার আবার বিশেষ পার্মিশন নিতে লাগে কি না :-)
    তো, তোমার পোস্টটি পড়ে কেডি উত্তর দিয়েছেন এর চেয়ে ভালো উত্তর আর হয় না। সহজ সরল গ্রাম্য এক মানুষ আপন সাধনায় আনন্দ লাভ করেছিলেন আর সেই আনন্দের ভাগ দিতে চেছিলেন সকলকে। গ্রাম্য ভাষায় কথা বলতেন, যার ভাটুকু নেবার ভাষাটি নয়। আপনি যদি ঐ সরল ভাব আপন সারল্যে নিতে পারেন, তবে আর কি চাই!
    ইন ফ্যাক্ট, জ্ঞানীদের অবস্থা দেখে, মিশনে পড়াশোনার ফল দেখে আমি একটু শংকিতই। বিপ্পাল আর রঞ্জনের যা ব্যাখ্যা দেখলাম, মনে হয় ঐ সব যায়গায় ছেলেপিলেদের পড়াতে না পাঠানই ভালো। বাপ্রে! তার চেয়ে সাদা সরল চোখে যেন দেখতে পায় সেই আলোটাকে, যে আলোয় প্রাণের প্রদীপ জ্বালিয়ে সাধক, প্রেমিক, পাগল এই ধরায় এসেছেন!
    আনন্দে থাকুন, কোথাও কোনও সিক্রেট সোসাইটি নেই, জ্ঞানের কচকচি রেফারেন্সের লিস্টিধারীদের জন্য। আমার-আপনার জন্য সদা জাগ্রত আছেন -- পীড়!

    আর, ছোটাই, আপনার জন্য সবচেয়ে আলাদা করে লিখতে চাই। একটু সময় দিন, কেমন?
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৪১531962
  • যাদের স্কুল মানে? যে স্কুলে আমি পড়ি সেটা আমার স্কুল না? এটাও নির্মোহ ব নাকি নির্মল আ?
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৪৫531974
  • আর ইয়ে আমি একটু যাকে বলে বৃহৎ নাসিকা টাইপ,যা আমার স্পেসের মধ্যে পড়ে তাই নিয়েই মত দিই, দেব। আপনি রিটেল নিয়ে দেন না, আমিও ঋতুগুহ নিয়ে দেই না, বিশ্বাস না হলে ঋতুগুহর টই খুলে দেখুন। তাবলে ধম্মো সেই গোত্রে পড়বে কেন। আপনাকে কভু জিগায়েছি বে করেছেন কিনা, সকাল সন্ধ্যা পড়া মুখস্ত করেন কিনা, আইপি কেমনে চেঞ্জ করতে হয়, কভি নেহি। তব্বে।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৫০531985
  • এই যা: মিথ্যাভাষণ হয়ে গেল। ঠাকুর আমারে ক্ষমা করো ঠাকুর, যাহা বলিয়াছি তিনি আমারে দিয়ে বলিয়েছেন, আমি এহন গেলাসে গেলাসে তাঁরে দেখছি।

    সেদিন কামিনির ব্যাখ্যা দেখার পরে আপনারে পড়তে কয়েছিলাম, সেটার স্ট্যাটাস নেওয়া দরকারী। কথামৃতটা পড়ে ফেলেছেন?
  • aranya | 68.38.243.161 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৫৩531988
  • নেম, শ্রী রামকৃষ্ণ বলেছেন 'ঈশ্বরলাভই জীবনের উদ্দেশ্য' , আপনি লিখেছেন। এই 'ঈশ্বর' বলতে কি বোঝায় তা কি উনি কোথাও বলেছিলেন ? ঈশ্বর কি অলৌকিক কোন শক্তি?
    আমি সিরিয়াসলি জানতে চাই, তর্কের কোন অভিপ্রায় নেই। উত্তর দিলে খুশী হব।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৫৫531989
  • নেমেকে একটা কুইজ দেই। বলেন দেহি বিদ্যাসাগরের সাথে ঠাকুর দেখা করার আগে কি জিগিয়েছিলেন? (৫ নং - যদি ৫ মিনিতে উত্তর দেন, ১ যদি ১০ মিনিটে উত্তর দেন, তার বেশি হলে গোল্লা)।
  • dukhe | 117.194.245.91 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:১১531990
  • আর তো পারা যায় না । কমরেডগণ, কাল বইপাড়া থেকে স্বপনকুমারের কুড়িটি উপন্যাস একত্রে কিনেছি । আপাতত: ওনার ভক্তিরসে ডুবতে চলেছি । এ বিষয়ে ব পাওয়া গেলে উবগার হয় । কোই বিপ হ্যায় ?
  • aranya | 68.38.243.161 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:১৫531992
  • স্বপনকুমার গুরুদেব লোক, কোন কথা হবে না। আমাদের বাল্যকালে ৭৫ পয়সা মত দাম ছিল, সেই কালনাগিনী সিরিজ, দীপক, রতন - আহা, ভাবলেই মন উদাস হয়ে যায়।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:১৫531991
  • আরে যাওয়ার আগে আমার একখান প্রশ্নের উত্তর শুধু রাকৃ: প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে।
  • ranjan roy | 14.97.61.231 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:১৬531993
  • বড় মজা পাচ্ছি, বিরক্তও হচ্ছি। গুরুতে বছর পাঁচেক ধরে আসি, সর্বদা আমার ভুল ধরিয়ে দিলে ধন্যবাদ দিয়েছি, বিরোধী মত বা রাজনীতির হলেও।
    আমার ভুল ধরিয়ে দেয়াতে কেন মুর্খ বলা হল বলে কান্নাকাটি করছি অভিযোগ প্রথম শুনলাম।
    এক,
    নেম আমার বক্তব্যের সম্বন্ধে কোন ভুল না ধরিয়েই প্রচলিত মতের চ্যালেঞ্জ করার অপরাধে " কত বড় মুর্খ হলে', "কত বড় অজ্ঞ হলে' এমনি বলা যায় গোছের পোস্ট করেছেন, আপত্তি সেখানেই।
    দুই, কেউ কোন পয়েন্টে ভুল বল্লেই তাকে মুর্খ বলার অধিকার হয় কি? এটা আলোচনা না গালাগাল! তাহলে যিনি অবিদ্যার
    পুত্র আর অবিদ্যার মধ্যে তফাৎ করতে পারেন না, পুরুষরূপী অবিদ্যা নিয়ে গলা ফাটান তাঁকে কি বলা হবে?
    তিন, তাতিন এবং দুখের সঙ্গে ,মতভেদ সঙ্কেÄও বিতর্ক চলছে। কারণ সেগুলো বিষয়কেন্দ্রিক চর্চা, ব্যক্তিকেন্দ্রিক নয়। তাই নেমের সঙ্গে কোন চর্চায় যাচ্ছি না। আমায় দয়া করুন। এই অজ্ঞকে ছেড়ে দিন, ঠাকুর আপনাকে সুমতি দিন।

    কেডিদা,
    অভেদানন্দের বেদান্ত মঠ আর আ অমেরিকায় ওনার বেলুড়ের প্যারালেল প্রতিষ্ঠানের সম্বন্ধে একটু খোঁজ নিয়ে জানাবেন? আমি বলেইছি "সম্ভবত:' , ছোটবেলায় জানা, মনে পড়ছে না, ইত্যাদি। আর ভুল করলে আমাকে কান টানার অধিকার আপনাকে তো কবে দিয়ে রেখেছি।
    শন্‌খ,
    মজা আ গয়া। এক্ষুণি বেরোতে হচ্ছে। রাত্রে আপনার সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহী, দুখে তাতিনের সঙ্গেও।
  • kd | 59.93.254.175 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:২৪531994
  • নেম্বাবু, একটা কথা একটু সোজা বাংলায় বুঝিয়ে দেবেন?
    যদ্দুর শুনেছি, ঠাকুর নিজে কোনোদিন পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে মাইক হাতে জনতার উদ্দেশ্যে বানী দেননি বা ধর্মগ্রন্থ লেখেননি, ওনার সব কথা বলেছেন আইদার ব্যক্তিবিশেষকে অর একটি ছোট্ট গ্রুপকে। মহেন্দ্রবাবু ওনার এই সব ""জ্ঞান দেওয়া'' কথা লিস্টি করে ছাপিয়েছেন। কিন্তু উনি কি সবসময় কাকে, কি কন্ডিশনে, কি প্রশ্নের উত্তরে এ'গুলো বলেছেন, তার কি রেফারেন্স দিয়েছেন?

    আপনি বলেছেন, ঠাকুরের কথা বুঝতে গেলে গাইড লাগবে, মোটা মোটা বই পড়তে হবে। কেন? ঠাকুর তো আমার মতো অজ্ঞানদের জন্যে সোজাসরল ভাষায় বলে দিয়েছেন, তাই যথেষ্ট নয়? জ্ঞানীরাই বরং সোজাসুজি ওইসব পড়ে নেবেন, তাঁদের ওনার মতো গ্রাম্য, অশিক্ষিত, আনকালচার্ড পুরুতের কথা শোনার দরকারই বা কি?

    একটা ঐতিহাসিক গপ্পো বলি। বাড়ির উঠোনে একটা নাগিন বেরিয়েছিলো। আমার দিদিমা তাঁর চারবছরের নাতিকে ওটা দেখিয়ে বলেছিলেন - চিনে রাখ, এর এক কামড়েই অক্কা। ইস্কুলে বন্ধুদের বলার সময় এক মাস্টারমশাই শুনতে পেয়ে সাপের বিষের কেমিকাল কম্পোজিশন, তার এফেক্ট আমাদের শরীরে, ইত্যাদি ইত্যাদি বললেন - আমরা বড় বড় চোখ করে শুনলুম। খুব ইম্প্রেস্‌ড হ'লেও কিছুই মাথায় ঢুকলোনা। সত্যি বলতে কি, তাতে কোন ক্ষতি হয়নি, বরং দিদিমার শর্ট অ্যান্ড সিম্পল উপদেশটাই কাজে লেগেছে (মানে এখনও বেঁচে আছি)।

    ফাল্‌তু বকলুম না এতক্ষণ? যাক্‌গে!
  • tatin | 117.197.73.221 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:৩২531995
  • এটা নিয়ে আগে লিখেছি, ঈশ্বরালাভ বালাতে যে জিনিসটা আমার কথামৃত ইত্যাদি পড়ে মনে হয় সেটা মূলত: কুণ্ডলিনী জাগানৈ
  • name | 69.211.15.9 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:৩৩531997
  • ছোটাই,
    এই গানটা শুনে শুনেও আশ মেটে না, না?
    আসলে, বিশ্বাসী বনাম অবিশ্বাসী লড়াইটা নয়। ইন ফ্যাক্ট, কোথাও কোনও লড়াই নেইই। একদল খন্ডকে দেখে বলছে এই হল "গোটা ছবি" আর কেউ কেউ বলছে, না মশাই, তা নয়। এর উল্টোদিকেও কিছু আছে। কিন্তু বেচারীরা যেই না সেটা বলতে যাচ্ছে, অমনি, চড় থাপ্পর ধেয়ে আসছে। তখন এরা তেড়ে ফুঁড়ে এই উটচে, অমা, অমনি গোলপোস্ট সরিয়ে দিচ্ছে। এই তো চলছে গোটা সিরিজ ধরে! আর ভালো লাগে না। বলেছিলাম না, এ এমন এক সমীকরণ যেটার LHS আছে কিন্তু RHS নিয়ে কোনও আগ্রহ নেই। তাই এ অংক তো মিলবার না!

    না, আমি বিষ্ণুপদ চক্কোত্তির কোনও বই পড়িনি। আচ্ছা, ইন্দ্রাণী (এই নামটা আমার খুব ভালো লাগে, সেই বালার সময়ে যখন আপনি ২-টাকার সন্দেশ নিয়ে আসতেন তখন থেকে, তাই এটা ব্যবহার করতে পারি? প্লিজ?), আপনি সিডনীর বেদান্ত সোসাইটিতে যেতে পারেন তো। ওখানে স্বামী শ্রীধরানন্দ মহারাজ আছেন। অসাধারণ মানুষ! দেবত্বের সাধনা মানুষকে কোথায় উন্নীত করতে পারে কিছুটা ঘনিষ্ঠ হলেই এমন হৃদয় জুড়ে বেজে উঠবেন যা আমি ভাষায় বোঝাতে পারব না। একদিনেই কি আর হবে, যাতায়াত করতে করতে হবে। উনি খুব ভালো ভালো বই সাজেস্ট করতে পারবেন যা কি না আপনার কথামৃতের পাঠকে পরিপূর্ণ করবে।

    আর এই সঙ্গে অবশ্যই রবীন্দ্রনাথের ধর্ম আর শান্তিনিকেতন বিভাগের অন্তর্গত প্রবন্ধ গুলি ফিরে পড়বেন। আপনি বললেন না, মানুষের কোলেই মাথা রাখবেন, এইখানে আমি একটু ডিফার করি। সত্যিই আমি বিশ্বাস করি ইচ সোল ইজ পোটেনশিয়ালি ডিভাইন। আমি দেবতা, তাই আমি যেখানে পৌঁছবো সেই দেবতারই কোল। এখন, এই দেবতা তো প্রাকৃত জনের ঈশ্বর নন, ইনি নিত্য মুক্ত শুদ্ধ বুদ্ধ আত্মা। সেই মুক্তিতে পৌঁছনর কথাই আমি পেয়েছে রবীন্দ্রনাথের কাছে, শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে। রবীন্দ্রনাথের সুন্দর লেখা আছে ব্রহ্ম হয়ে ওঠার কথায়। বলেছেন "নদী কেবলই বল "আমি সমুদ্র হবে"। সে তার স্পর্ধা নয় -- সে যে সত্য কথা, সুতরাং সেই তার বিনয়। তাই সে সমুদ্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে ক্রমাগতই সমুদ্র হয়ে যাচ্ছে -- তার আর সমুদ্র হওয়া শেষ হলনা। বস্তুত, চরমে সমুদ্র হতে থাকা ছাড়া তার আর গতিই নেই। তার দুই দীর্ঘ উপকূলে কত ক্ষেত, কত শহর, কত গ্রাম, কত বন আছে তার ঠিক নেই। নদী তাদের তুষ্ট করতে পারে, পুষ্ট করতে পারে, কিন্তু তাদের সঙ্গে মিলে যেতে পারে না। এই সম্‌স্‌ত শহর গ্রাম বনের সঙ্গে তার কেবল আংশিক সম্পর্ক। নদী হাজার ইচ্ছা করলেও শহর গ্রাম বন হয়ে উঠতে পারে না।
    সে কেবল সমুদ্রই হতে পাতে। তার ছোট সচল জল সেই বড় অচল জলের একই জাত। এই জন্য তার সমস্ত উপকূল পার হয়ে বিশ্বের মধ্যে সে কেবল ঐ বরো জলের সঙ্গেই এক হতে পারে।"
    তো, বলাবার কথা এই যে, দেহ, মন, বুদ্ধি, অহংকার -- এই যেগুলিকে কেন্দ্র করে "মানুষ" বলছি, সেগুলি নদীর পাশে শহর, গাছ, গ্রাম মাত্র। তাই "আমি" কেমন করে সেখানে এক হব? তাই না?
    আর, মানুষও যদি বলেন, তবু একটা সীমা বদ্ধতায় আক্রান্ত দৃষ্টান্ত দিই -- আমি মৌমাছি হতে চাই। সাধারণ মাছি না। এমনি মাছি ঘায়েও বসে মিষ্টিতেও বসে। মৌমাছি কেবলই মধু পান করে। শুধু ভালোটাই দেখতে জানে। যা ভাববে, যেমন ভাববে, তাই হবে। তবে কেন আমি কারও ৫-টা দোষ আর ৫-টা গুণকে সমান ভাবে দেখব? ভালো গুলো-ই যদি আমাকে ভালো হতে সাহায্য করে।
    (আশা করি এই উদাহরণে কেই মক্ষীরাণী কনসেপ্ট বা ভালো খারাপের থিয়োরী অব রিলেটিভিটি নিয়ে আলোচনা করে HHB টাইপের প্যাঁচ পয়জার করবেন না।)
    রবীন্দ্রনাথ যখন ১৯০১ সালে ব্রহ্মচর্যাশ্রম শুরু করেন তখন সেটাও কো-এড ছিলো না। এর মানে কি তিনি নারীশিক্ষায় এগিয়ে আসতে ভয় পেয়েছিলেন? না তো!
    কিন্তু, সমালোচনা করব বললে এইটাও তো একটা ভ্যালিড পয়েন্ট, নয়?
    সাধককে বুঝতে গেলে সাধনা তো করতে হবে, বটো! অ্যাটলিস্ট এইটুকু তো বিশ্বাস করতে হবে এটা সাধনার বিষয়। সেই ক্ষেত্রেও অবিশ্বাস করলে শুরুটা করব কোথা থেকে?

    তবে আমি বিশ্বাস করি আন্তরিক হলে, শ্রদ্ধাশীল হলে, প্রত্যেক বিষয়ই স্বপ্রকাশ হন জিজ্ঞাসুর কাছে। তাই, শুভকামনা রইল।
    এই মুহূর্তটির উপর কয়েকটি ছত্র রেখে যাই, যে অমৃতকে কথা দিয়ে বোঝার জন্য এতক্ষণ সকলকে জ্বালালাম :
    "যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে
    তারা কথার বেড়া গাঁথে কেবল দলের পরে দলে।।
    একের কথা আরে
    বুঝতে নাহি পারে
    বোঝায় যত কথার বোঝা ততই বেড়ে চলে।"
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন