এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ছোটোবেলার খেলাধুলো

    Somnath
    অন্যান্য | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ | ১৩৩৬৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 76.114.73.71 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৫৩527626
  • সান্ডে মান্ডে তে মাটিতে চক দিয়ে গোল্লা আঁকতে হত। যতজন খেলবে তার থেকে একটা কম গোল্লা থাকবে। নিয়ে সবাই এক সাথে হাত ধরে গোল হয়ে দাঁড়িয়ে সান্ডে মান্ডে টিউসডে করে সাতটা বারের নাম বলে যাবে। স্যাটারডে বলা শেষ হতেই সবাই হাত ছেড়ে দিয়ে দৌড়োতো একেক জন একেকটা গোল্লা দখল করতে। মানে গোলের ভেতর ঢুকে দাঁড়াতে হবে আর কি। তো যেহেতু একটা গোল সংখ্যায় কম তাই একজন প্লেয়ার গোলের বাইরে থেকে যাবে। সে হলো চোর। এইবারে অন্য প্লেয়াররা নিজেদের মধ্যে গোল্লা বদল করতো। মানে এক গোল থেকে দৌড়ে অন্য গোলে যেতে হতো। সেই যাবার পথে চোর চেষ্টা করতো সেই ফাঁকা গোলে ঢুকে পড়তে। এই রকম কি যেন একটা ছিলো।

    কালারম্যানে ঐ লুকোচুরি খেলার মত গুনে একজন চোর হত। তাকেই বলতো কালারম্যান। নিয়ে অন্যরা সবাই মিলে জিজ্ঞেস করতো 'কালারম্যান কালারম্যান হোয়াট কালার ডু ইউ চুজ?' তো সে বলতো 'আই চুজ ...." করে একটা রংএর নাম বলতো। তখুনি সবাইকে খুঁজে পেতে সেই রঙের একটা কিছু বার করতে হতো। যেমন ধরো যদি সে গ্রীন বলে তো গাছের পাতা বা ঘাস, ব্রাউন বললে মাটি এই সব আর কি। ঐ রংএর জিনিষ ছোঁবার আগেই যদি কালারম্যান তাকে ধরে ফেলে তো সেইই তখন চোর হয়ে যাবে। কিন্তু নিয়ম ছিলো যে সেখানে নেই এমন কোন রং এর নাম বলা চলবেনা।
  • Bratin | 117.194.98.124 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:২৯527627
  • পাসিং দ্য সিক্রেট আমর খেলতাম ' চোর পুলিস দারোগা' নামে। :-))

    ফল ফুল নাম দেশ খেলেছি। ছোটকাকা এক বার যাতে কাটা না যায় সে জন্যে স দিয়ে লিখেছিল সয়াবীন তার পরে হেব্বি বাওয়াল হয়েছিল।

    এছাড়া আমরা কবাডি খেলতাম। লোকের ঠ্যাং তাক করে ড্রাইভ মারতে হতো।
  • Bratin | 117.194.98.124 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:৪২527628
  • ক্রিকেটের একট মডিফায়েড ভার্সন খেলতাম। ২জনে মিলে মিলে। লোক না থাকলে। এক জন ই একটা টিম। ১১ বার করে ব্যাট করতো( লাস্ট ম্যান র ও ব্যাট আছে) । ব্যাট করে অনেক সময় এক জন বাড়ি চলে যেত । হেব্বি বাওয়াল হত তখন।
  • siki | 123.242.248.130 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:৪৫527629
  • ইচিং বিচিং চিচিং যা, প্রজাপতি উড়ে যা?
  • Bratin | 117.194.98.124 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:৫৪527630
  • প্লেন প্লেন প্লেন
    প্লেন থেকে নেমে এল সুচিত্রা সেন
    সুচিত্রা দি সুচিত্রা দি তোমার ব্যাগে ওটা কী
    উত্তম দার জন্যে আমি লুচি ভেজেছি।
  • gandhi | 203.110.247.221 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১১:৩৪527631
  • LONDON লন্ডন
  • Manish | 59.90.135.107 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১১:৪৬527632
  • মুরগি লড়াই,
  • gandhi | 203.110.247.221 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১১:৫৫527633
  • চোর পুলিশ ডাকাত বাবু
  • kd | 59.93.243.153 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১২:০৯527634
  • সিকির ৯:৪৫এর খেলাটা (কাছাকাছি নাম) কলেজ হোস্টেলে খেলতুম। যার মুখ প্রথম নির্বিকার থাকবে না, সে আউট। লাস্ট স্টান্ডিং - উইনার। কোনোদিন হইনি, সুখী মানুষ। :)
  • shrabani | 117.239.15.102 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১২:৩৫527636
  • খেলা তো সে কত রকমের, কত ধরণের আর কত নামের। বৌ বসন্ত, গজ/গিজা, হাডূডু, খোখো, পিট্টু/সাত গুটি, কুমীর ডাঙ্গা, লুকোচুরি নানা ভাবে নানা নামে (হুশ, আই স্পাই, অন্ধকারে ব্ল্যাক আউট), কী রং কী রং, পাঁচ গুটি, এলাডিং বেলাডিং, পা ডিঙ্গাডিঙ্গি, হুইস্পারিং, এক্কা দোক্কা, ডাঙ্গুলি, ইকিড়মিকিড়...

    তবে এসবের অনেক কিছুই আমি খেলেছি কম দেখেছি বেশী। কারণ যে বয়সে এই খেলা দেখার বা খেলার কথা বেশী বেশী মনে পড়ে সে বয়সটায় আমায় দলে নেওয়া হতনা। মায়ের ভয়ে বা আমার ঘ্যানঘ্যানানিতে অতিষ্ঠ হয়ে দিদি দলে নিলেও, নেওয়ার সময় সঙ্গীদের দিকে এক চোখ টিপত, "ও দুধেভাতে"। পরের দিকে এক আধবার যখন ঐ দুধেভাতে ব্যাপারটা বোঝার বয়স হয়েছে তখন অবশ্য স্ট্যাটাসে অল্প উন্নতি হয়েছে, সেও সেই মায়ের চোখ রাঙানিতে, তবে পাকা খেলুড়ে হয়ে ওঠার আগেই এসব খেলা কোথায় যেন গা ঢাকা দিয়েছে, সরে গেছে আমার খেলার বেলা থেকে।

    ****বৌ-বসন্ত (একে কোথাও বুড়ি বসন্তও বলে তবে আমার বৌ বসন্ত নামটাই পছন্দের!:))*****

    দুধেভাতে কে একবার দান দেওয়ানো হত, যখন সবাই জলটল খেত, বসে একটু জিরিয়ে নিত, তখন। আমিও মনের আনন্দে বিপক্ষের সবাইকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে মোর করে আসতাম। একটু বড় তখন, আমাকে নেওয়া হয়েছে দলে, তবে সর্বকনিষ্ঠ সদস্য। দুধেভাতের থেকে প্রথম ধাপে প্রোমোশন, তখনও গায়ে দুধের গন্ধ, কেউ পাত্তাই দিচ্ছেনা। রায়বাড়িতে যে খেলাই হোক না, পুরো সীজনাল, রোজ সেই খেলা চলবে বেশ কিছুদিন ধরে সেই সীজনে, খেলার লোক যত না তার চেয়ে বেশী দর্শকের সংখ্যা!
    ছোট বড় সবাই মিলে খেলা, এমনকি বাড়ির বিবাহিত মেয়েরা বাপের বাড়ি এসেছে, শাড়ি তে গাছকোমর বেঁধে হাডুডু, গজ, বৌবসন্ত, যখন যা চলছে সেই খেলাতেই নেমে পড়েছে, এ দৃশ্য খুব পরিচিত ছিল। এক এক খেলায় এক এক জনের খুব নাম ছিল। তারা এসে পড়লে সসন্মানে তাদের পদ ছেড়ে দেওয়া হত।

    পরের দিকে মনে পড়ে বৌ বসন্তে আমি নিয়মিত বৌ বসতাম, আমার ফুলদি দলের চাঁই, যেমন দম তেমনি হরিণীর মত দৌড়য়। তার দায়িত্বেই আমি বৌ, দান টান দিতে হয়না, বৌ ওঠাতেও শেষে তেমন ঝামেলা কেউ রাখতনা আমার জন্যে, হেঁটে উঠতাম ঘরে।

    সেই দুধেভাতের পরবর্তী স্টেজে একদিন শীতের সময়, বৌ বসন্তের ঘর পড়েছে। মেয়েরা বচ্ছরকার বাপের বাড়ি এসেছে সংক্রান্তিতে,বিখ্যাত খেলুড়ে সব, তাদের করিশ্মায়, ফুলদি রুমাদির মত রেগুলার খেলুড়েরাও ম্লান। ফিল্ডিংয়ের সময় কেউ আমার দিকে দেখছিল না, তারা তখনও আমাকে দুধে ভাতে ভাবতেই অভ্যস্ত। দলে দীপাপিসী, বাণীদির মত বাঘা বাঘা লোক, এক এক দানে বাঘের মত বিপক্ষ খেলুড়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে থাবা মেরে মোর করছে। আমি বোর হয়ে, দু:খে, মাঠের ধারে শ্যামলদাদের সদরের ধারির খুঁটি ধরে দাঁড়িয়ে খেলা দেখছি। ওরা আমাকে দেখলই না। সবাই মোর হয়ে গেলে (আমি ছাড়া, ঐ যে, আমাকে কারো মনে নেই!)
    ওদের বৌ বিজয় গর্বে হেঁটে হেঁটে তার গোল থেকে দলের ঘরে ফিরতে বা উঠতে যাচ্ছে, সেই সময় আমিও চুপচাপ গিয়ে বৌকে ছুঁয়ে দিলাম। তারপরে যে যুদ্ধু শুরু হল তার জেরে ঘর ঘর থেকে পাড়ার মাথারা বেরিয়ে পড়ল, নালিশ, সালিশী, চাপান উতোরের চোটে পাড়া সরগরম। আমি দুধেভাতে ডিক্লেয়ার্ড ছিলাম কী ছিলাম না তাই নিয়ে সুক্ষ্ম বিচারপর্ব, সাক্ষীসাবুদ চলল অনেকক্ষন। :)সবশেষে রায় বেরোলো আমাদের দলের জিত।
    ফুলদি ও দলের অন্যান্যরা খুব আদর করেছিল মনে আছে।ওরাও কেউ খেলার মাঝে আমি যে মোর হইনি তা খেয়াল করেনি।:((

    তারপরেও কিছুদিন খেলা চলে ছিল সে যাত্রায়, তবে তখন প্রথম দানেই বিপক্ষ দলের বড়দের কেউ না কেউ সবার আগে আমাকে কোলে তুলে মোর করে শ্যামলদাদের ধারিতে বসিয়ে দিত।
  • takaai | 139.124.3.100 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১২:৪৪527637
  • এ কি লাট্টু আর ঘুড়ির কথাই কেউ বলল না। আমি তো এখন বাড়ি গেলে এক আধবার লাট্টু ঘোরাই। আরেকটা খেলা ছিলো ইয়ো ইয়ো বলতাম। ওকে হয়ত কেউ কেউ হাত লাট্টুও বলে।
  • m | 117.194.43.233 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৪:২৫527638
  • কেউ লাঠিখেলা টা খেলে নি? একটা গোলের মধ্যে তাক করে সরু দু'তিন ফুট লম্বা লাঠি ছুঁড়ে রাখতে হবে। যার টা গোলের সব চে বাইরে পড়বে সে চোর। তার লাঠিটাকে সবাই নিজেদের লাঠি দিয়ে ঠেলে নিয়ে যাবে। চোর কে দৌড়ে কাউকে ছুঁয়ে ফেলতে হবে। আর যারা লাঠি ঠেলছে চোর তাদের দিকে গেলেই দৌরে কোনো একটা ইঁট এ নিজের লাঠি ঠেকাতে হবে, না পারলেই আউট। সে তখন চোর হবে।- এই খেলাটা আমরা মাঠ ঘাট,বাগান,রাস্তা প্রায় মাইলখানেক জায়গা জুড়ে খেলতাম। একদিন একবন্ধুকে স্কুটারে ধাক্কা মারায় সে খেলা বড়দের হুকুমে শুধু মাঠে সীমাবদ্ধ হয়ে তার চার্ম হারিয়ে ফেল্লো।

    আর ছিলো জোড়াছাড়া। সে খেলা অবিরত চলতো। সঙ্গী উপস্থিত না থাকলে রাস্তায় অচেনা লোকের হাত ও ধরে ফেলার নজির ছিলো।

    এছাড়া ল্যাংচা ছিলো, একপায়ে লাফিয়ে ছুঁতে হবে। গাদি, এলাটিং বেলাটিং,কিতকিত শীতকালে হত- মাঠে র পাশে সাদা চুনের দাগের বাইরে মা বম্মারা বসে উল বুনতো,লুডো খেলতো। আমার মাকে ছোটবেলায় অল্পসল্প খেলতেও দেখেছি:)
    আর কৈশোরে লুকোচুরি খুব প্রিয় ছিলো সবার- সবে সবে একটা ভালো লাগার ঘোর।কারুর বাড়ির পেছনদিকের দেওয়ালে হেলান দিয়ে জোরে জোরে বুক ধুকপুক...
  • shrabani | 117.239.15.28 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৫:১৬527639
  • ***লুকোচুরি, হুশ, ব্ল্যাক আউট, ধাপ্পা ইত্যাদি****

    ব্ল্যাক আউট টা খুব মজার লুকোচুরি খেলা ছিল। চোরকে অন্যদের শুধু যে খুঁজে বার করতে হবে তা না, অন্ধকারে ঠিকঠাক চিনতেও হবে। খেলাটা সাধারনত একটা বড় ঘরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত, কখনো সখনো মেম্বার বেশী আর ঘরের মধ্যে লুকোনোর জায়গা সীমিত হলে বাইরের বারান্দা বা পাশের ঘর ইনক্লুড করা হত। তবে বেশী জায়গা পাওয়া যেতনা, কারণ পুরো খেলাটাই হবে অন্ধকারে।
    এ খেলাটাও শীতেই জমত ভালো (হয়ত শীতের ছুটিতেই এত খেলাধুলোর সময় পাওয়া যেত, মামাবাড়ি, দেশের বাড়ি যাওয়া হত, তাই সেই স্মৃতিগুলোই মনে আছে)। গোনাগুনি শেষ হয়ে চোর সাব্যস্ত হলে আলো নিভিয়ে দেওয়া হত। এবার চোরের এক থেকে দশ বা এরকম কিছু গোণা অবধি লুকিয়ে পড়ত সবাই। ব্ল্যাক আউটে লুকোনোর জায়গা বেশী ছিলনা, আসল ছিল অন্ধকারে চিনে সঠিক লোককে চিহ্নিত করা। আমরা এখান ওখান থেকে যা পেতাম, চাদর, শাড়ি বেডকভার জড়িয়ে মড়িয়ে বসে থাকতাম। ভুল করলে আবার শুরু হত গোড়া থেকে।

    একবার মধু এসেছে পিসীর গ্রাম থেকে, সে এসব খেলা জানেটানে না। বাড়িতে বড় খোকাদা এসব নানা খেলায় ছোটদের খুব উৎসাহ দিত, ব্যবস্থা করে দিত, সাহায্যও করত নানাভাবে। একটি তুখোড় চোরকে বোকা বানাতে খোকাদার শরণাপন্ন বাকিরা। ভেবে চিনতে ঠিক হল মধুকে করা হবে তুরুপের তাস, তার সঙ্গে পরিচিতি সবার কম। খোকাদা মধুকে বারান্দায় অন্ধকারে লুকিয়ে তার ওপর কয়লার বস্তা চাপা দিল, কেউ জানল না। এবং চাপা দিয়ে সে চলে গেছে নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে পড়াশোনা করতে।
    হয়ত ভেবেছিল খুঁজতে বেগ পাবে, একেবারেই যে পারবেনা তা বোধহয় মাথায় আসেনি।
    এদিকে বারান্দায় কয়লার বস্তায় খোঁজার কথা কারোর মনে আসেনি, চোরের তো নয়ই। শেষ মেশ মধুর চিৎকার "ওগো আর কতক্ষণ থাকতে হবে গো, আমি এ খেলা খেলব নি"....শুনে যখন তাকে উদ্ধার করা হল তখন চোরের যাই মাথা হেঁট হোক বা কেরিয়ারে দাগ পড়ুক, খোকাদা তার বড়দের কাছে প্রচুর বকুনি খেয়েছিল!

    হুশ বা ধাপ্পা ছিল বা আই স্পাইয়েরই একটা ফর্ম। হুশ খেলায় চোরকে একটি পাতা আনতে হত অন্যেরা লুকোনোর আগে (আই স্পাই তে যেটা মুখ ঘুরিয়ে চোখ বন্ধ করে গোণা ছিল তার জায়গায়)....অনেক ভেবেচিন্তে পাকা মাথারা সেই পাতার নাম বার করত। পাতা এমন হতে হবে যা খেলার জায়গার খুব কাছে পাওয়া যায়না, যাতে পাতা নিয়ে ফিরতে ফিরতে সবাই ঠিকঠাক লুকিয়ে পড়তে পারে। "পাথরকুচি পাতা" সদরঘাট ছাড়া পাওয়া যেতনা, পাতাবাহার বড় বাড়ির বাগানে। ভুল করে সোজা পাতা দিলে মুশকিল। যেমন একবার একজনকে লজ্জাবতীর পাতা আনতে বলা হল এই ধারনায় যে সে পাতা শুধু দক্ষিন মাঠের ধারে হয়। এদিকে সে লতা কখন কাকিমাদের গোয়ালের বাইরে ঘাটের ধারে গজিয়েছে, কেউ জানেনা, চোর জানত, সে কাকিমার ছেলে। সে দক্ষিনমাঠ গেছে ভেবে লোকে ধীরেসুস্থে লুকোচ্ছে আর চোর এক মুহূর্তেই হাজির, ফল, একসাথে চার পাঁচটা "হুশ"!

    নাম ধরে "হুশ" বলে আউট করতে হত।সবাইকে আউট করার পরে যে প্রথম আউট বা হুশ হয়েছে সে চোর হত। চোরকে সবসময় ঘুরপাক খেতে হত নাহলে কেউ যদি তাকে পেছন থেকে এসে পিঠে একটা চাপড় দিয়ে "ধাপ্পা" বলে দিত, তাহলে সেই চোরই আবার দ্বিতীয়বারের জন্য চোর হত।
  • Bishu | 115.132.55.248 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৫:১৮527640
  • দান্দা গুলি
  • T | 14.139.128.11 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৫:২২527641
  • কেউ ডুবসাঁতারের কম্পিটিশনে নামত না?
  • Bishu | 115.132.55.248 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৫:২৭527642
  • আইস বাইস, ডান্ডা গুলি, সিগারেট প্যাকেটের তাস, পিট্টু, ক্রিঙ্গ, কানামাছি, মার্বেল, ঘুড়ি ওড়ানো।
  • Netai | 121.241.98.225 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৮:১০527643
  • ইকড়ি মিকড়ি চাম চিকড়ি
    চামে কাটা মজুমদার
    মজুমদারের বাড়ী।
    বাড়ীতে বসে চাল কুঁড়ি
    চাল কুঁড়তে হল বেলা
    ভাত খায় সে দুপুরবেলা
    ভাতে পড়লো মাছি
    কোদাল দিয়ে চাঁছি
    কোদাল হল ভোঁতা
    খ্যাঁকশিয়ালের মাথা

    এইটি মুলত কে বাতকম্মো করেছে বের করার জন্য ইউজ করা হত।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৮:৩৮527644
  • না না সেটা ছিল

    আদলি পাদলি ঢাঁই ঢুঁই
    নিমের কটকট পাদলি ব্যাটা
    তাই তুই।

    যেখানে শেষ হবে সেই হল 'তুই' যে অপোকম্মটি করেছে।
  • Netai | 121.241.98.225 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৮:৫৭527645
  • তাই হবে। ওটা তাহলে এমনি এমনি ছিল। অন্য খেলার জন্যে। বাতকম্মের জন্য অরেকটা ছিল।
    ইস/পিস/ধানের/শিষ
    তুই/ব্যাটা/পেদে/ছিস
  • Mridha | 65.200.157.177 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৯:২৪527647
  • m ঐ লাঠিখেলাটাকেই আমরা লালাঠি বলতম, মনে হয় লাঠি দিয়ে লাল কিছু ছুতে হবে তাই, লাল আর লাঠি থেকেই লালাঠি।
  • kb | 203.110.243.21 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ১৯:৫৮527648
  • মৃধাবাবু গাধি খেলার নিয়ম কানুন কি ছিলো বলতে পারবেন?
  • kumu | 122.176.32.39 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ২০:০২527649
  • পরজন্মে যেন আমি শ্রাবণীর ছোটবেলা পাই।
  • takaai | 139.124.3.100 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ২০:১৬527650
  • গঙ্গার ধারে ইঁটখোলার বাতিল ভাঁটিতে লুকোচুরি যা জমত না। তবে সেসব মারাত্মক খেলা কাউকে যে সাপে কাটেনি সেটাই রহস্য।
  • maximin | 59.93.199.121 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ২১:৩৮527651
  • ব্যাডমিনটন দাড়িয়াবান্ধা এক্কাদোক্কা কুমীরডাঙা চুকিতকিত চোরচোর কানামাছি ব্যাগাটেলি চাইনিজচেকার্স চোরপুলিশ ফলফুলদেশনাম। খাতার পাতায় অন্ত্যাক্ষরি।

    দাবার বোর্ডে ক্যারমের গুটি দিয়ে কী একটা খেলা ছিল নাম ভুলে গেছি। কাটথ্রোটব্রিজ খুব প্রিয় খেলা ছিল ছোটবেলা থেকে। বড় হয়ে ছোটদের সঙ্গে খেলেছি এখনও খেলি ডাম্বশারাড আর ফলফুলদেশনামের নানা ভ্যারিয়েশন। আরেকটা খেলা আছে 'হপ'।
  • maximin | 59.93.199.121 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ২১:৪১527652
  • ও হ্যাঁ স্পেলোফান আর ওয়ার্ডগেম।
  • Somnath2 | 207.239.86.106 | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:২৩527653
  • ব্যবসায়ী, bookক্রিকেট এগুলো কেউ খেলোনি ?
  • Bratin | 117.194.100.187 | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:০০527654
  • এই সোমনাথ ২ কে কি আমি চিনি?
  • Bratin | 117.194.100.187 | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:০১527655
  • স্ক্রাবেল বলে একট ওয়ার্ড গেম খেলতাম খুব।
  • Somnath2 | 12.248.151.14 | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:৫৫527656
  • @Bratin মনে হয় না, আমি নীপা গুচ তে কাউকে offline চিনি না।
  • maximin | 59.93.199.121 | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৩:৪৮527658
  • স্ক্যাবেল আর স্পেলোফান একই। ওয়ার্ডগেম আলাদা। ওটা মুখে মুখে খেলা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন