এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৫৫৭৫৬ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sosen | 184.64.4.97 | ৩১ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:১৯507663
  • আমার প্রথমটা বেশি ভালো লাগল, আর অনুরূপ তৃতীয়টার প্রথম অংশটুকু--কাজুর একটা নিজস্ব স্টাইল তৈরি হচ্ছে, অন্যরকম।
  • I | 192.66.16.238 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:০৫507664
  • সবাই এত মারাত্মক ভালো লেখে! সোসেনের ঐ শেষের আগের কবিতাটা তো অশেষ!
  • I | 192.66.16.238 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:০৮507665
  • ইন্দ্রাণীদি,
    উদ্ধৃতি চিহ্ন দেওয়ার দরকার নেই।যেমন জীবনানন্দ আমার উদ্ধৃতি দিতে ইচ্ছে করে না।
  • Kaju | 131.242.160.210 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১২:৪৯507666
  • এত ভালো লাগছে আজকে... ঃ)
  • sosen | 184.64.4.97 | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:৪৮507667
  • টুকরো টাকরা-৪

    বাড়ি যাবার জন্য বিকেল হলেই প্রাণ কাঁদে কিন্তু বাড়িতে কি আছে কে আছে আর জানলা দিয়ে পুল, শ্যাওলার দাগ ধরা ইঁটের পাশে ফলমাছির বোঁ বোঁ শব্দ, আকাশে নোংরা রুমালের মতো মেঘ। ছুঁড়ে ছুঁড়ে রং ফেলছি সেলে কেনা জলরং আকাশের গায়ে গিয়ে চাপ চাপ জমতে জমতে হঠাৎ বেথুনের পাশে ফুচকাওলা, তার পাশে বৈকুন্ঠর স্লাইডের দোকান আর তার পাশে শুয়ে আছে নতুন মা। রোগা রোগা দুটো হাত ছুঁড়ে রাস্তার ওপরে খেলছে ভবিষ্যৎ, একদিন বৃষ্টি পড়ার ভয়ে হার্ডওয়ারের দোকান থেকে প্লাস্টিক কিনতে হয়েছিল তবে সে কি আমারই সন্তান? তাপিত চোখে যখন পুরোনো হয়ে যাওয়া মাকে তার কথা জিগালাম অন্য ক্ল্পান্তরে, সে ফ্যালফেলিয়ে তাকিয়ে রইল, ঠেলে বেরিয়ে আসা চোখের মধ্যে ভাতের হাঁড়ি, ফ্যান, সেদ্ধ আলুর গন্ধ---কলকাতার জটপাকানো গলিঘুঁজিতে পেতে রেখে এসেছি আমার জরায়ু, নীল প্লাস্টিকের মত, রক্ষা কোরো, বাড়ি দিও, বিষ নয়, বাড়ি
  • dd | 116.51.24.228 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:১৮507668
  • আমি চিনি না কোনো নীল পাখী, আমি কিনি না কোনো ঘোর বই
    আমি হাঁটি না ভুত ভোরে,
    জানো, আমি জাগি না কোনো পরী রাত
    আমি - কিছুতে কিছু না, সাতেছয়ে
    আমি বড্ডো ভয়েতে থাকি,
    আমি না গাছেতে থাকি না মই

    কিসের জন্যে থাকি বেঁচে? আমি বড্ডো ভয়েতে বাস করি
    লোকে আমাকে দোষ দেয় বলে
    বলে,তোর কমিন্টমেন্ট কই

    আমি বড্ডো ভয়ে জড়োসড়ো
    আমি কাঁদতে চাই খুব জোরে
    কিন্তু ........................
  • sosen | 184.64.4.97 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৪:৪৮507669
  • টুকরো টাকরা -৫

    পিঁপড়ায় মাটি তোলে। মাটির মধ্যেই ছিলো ঐ সব, লোকে যারে পিরীতি আখ্যান দিয়া থাকে; আর নাই। আমার গৃহের গায়ে চুণাবালি, পাথরের শক্ত বেড়াজাল, মাটি নাই, ফুটা নাই, কোথাও ফিরার গর্ত নাই। এখন কঠোর বিনুনিতে বাঁধিয়া রেখেছি এই স্বপ্নের বিবাহকাল-পৃথিবীর ছন্ন মাঠে তোমার বিছানা আমি পাতি নাই আর। দম বন্ধ হয়ে আসে? কত দূরে যেতে চাও? গৃহ বড়ো মোহেতে ভুলায়-দুয়ারের কাছে থাকে হরিণের ছোপ ধরা চটি, টেবিলে আকাশ আঁকা থাকে, প্রসন্ন শিশুরা খেলা করে ছবির ফ্রেমের মাঝে। ঐ গৃহ বড়ো আবদেরে- ছেড়ে এসে আবার ভুলায়, আগুন দেওয়ার আগে হাতখানি ধরে বলে, শচীমাতা কেঁদে কেঁদে যায়- পিঁপড়ার বাসার পাশে উবু হয়ে বসে যে বচন দিয়াছিলো শ্যাম-রাই, সে পিরীতি মিছা হয়ে যায়
  • Div0 | 132.167.103.221 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৪৩507670
  • ঘেন্না

    আরও নতুন করে শত্রুর সংজ্ঞা তৈরি করো রাষ্ট্র
    মানুষের দৈনিকতায় আরও নিয়ে এসো কাঁদানে গ্যাস
    অন্তর্ঘাত নাশ করার নামে
    নির্দোষের পরনের চামড়াটুকু ছাড়িয়ে নাও
    ধাতব রডের আঘাতে
    চলচ্ছক্তিহীন সেইসব মানুষের ভাঙা ঘরে
    তাদের হাপর টানা বুকে বুটজুতো তুলে
    ছিনিয়ে নাও নৈমিত্তিক প্রাণটুকু
    আর তোমাদের নাশকতায় উল্লসিত হোক
    তোমাদেরই ব্যাধিময় হ্রেষাধ্বনি
    মাটির উপরে মাঝেমাঝেই ঝুলতে দেখো যাদের
    যাদের একহাত জিভ লম্বা স্পষ্ট পরিহাস তোমাদের দর্পের প্রতি
    যাদের সম্মান তোমাদের যোগ্যতা এবং মাথার টুপি বোঝে না
    অথবা মাটির গভীরে একমুখ মাটি মুখে নিয়ে
    ঘুমন্ত যারা বুকে পেটে একতাল তপ্ত সীসে
    যা কিনা তোমাদের রাষ্ট্রোদ্যত আগ্নেয়াস্ত্রের বমি
    সেই নিহত তারা আমার দেশ
    আমার নিহত দেশপ্রেম
    অজস্র রাষ্ট্রীয় বমির স্রোতে মিশে
    ওয়াক তুলে মরে যাওয়া দেশপ্রেম
  • Tim | 108.228.61.183 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১২:১৫507671
  • অসম্পূর্ণ হেঁটে যায় অসম্পূর্ণ জাগতিক ঘটে
    বুদ্ধি ছিলো চিরকালই আজন্মলালিত কিছু ঘিলু
    অসম্পূর্ণ বকে যায় হেঁকে ওঠে তেতে পুড়ে মাথা
    ঘামালেও কমসম শীতের ক্রিকেটপ্রেম ইলু

    অসম্পূর্ণ তেড়ে ওঠে হাতে লাঠি দেশ দেশ খেলা
    আবাপ নেড়েছে ঘুঁটি ভাতে মাছি চন্দ্রিলের চড়
    অসম্পূর্ণ লেখাজোখা নেই আজ অসম্পূর্ণ ছবি
    দেশদ্রোহ সিকুলার ফেসবুকে অসম্পূর্ণ ঝড়

    অসম্পূর্ণ ফুটনোট নাম টোকা অসম্পূর্ণ খাতা
    ক্লাসে রাগ বাসে কাঠি চাষে জল ঢালে মনিটর
    অসম্পূর্ণ ফোটোশপ অসম্পূর্ণ প্রোপাগান্ডা শুনে
    অসম্পূর্ণ গণতন্ত্রে বাজখাঁই অশিক্ষিত স্বর
  • শ্ব | 113.6.157.185 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৩:১৫507673
  • ভার্তুরোর খাতা
    _________

    ১ .
    খুব্বেশিদিন যাবেনাকো এই
    জুতোজোড়া খুব
    প্রবীন, এবং ম্যাজিক তো নয়

    ভয় হয় শুধু রাস্তা পেরিয়ে
    গলির মোড়েই বড্ড কুকুর

    দলদলে দাঁত
    অনেক বৃত্ত

    কম্পাস
    ঘেঁষা যন্ত্রণাসভা, আমি পালাচ্ছি

    খুব্বেশিদিন টিঁকবে না
    জানি,

    তবু যদি পাই শুকনো মোরগ
    ফুলের আড়াল,ঠান্ডা পাথর

    মাকড় যক্ষ !

    আমার তো কোনো বিছানা

    লাগেনা, ঘুমোলেই চলে. এবং
    শরীর প্রবীন ভীষণ, ম্যাজিক তো নয় ।।

    ২ .
    তোমার আসার তোমার
    যাওয়ার ,মাঝের দৃশ্য কিছু মনে নেই,

    আঁকতে পারিনা । সব প্যাস্টেল
    এক্রেলিকের টিউব
    চেপ্টে দেয়াল ভরাই

    বাড়ীয়লা খুব রুষ্ট এবং
    নোটিস দিচ্ছে

    অক্ষরগুলো যদিও ঝাপসা
    অনুমেয় খুব ,

    সাংসারিকের
    প্রমান চাইছে তামাম পড়শী

    জিওমেট্রিক গুষ্টিশিশুরা জানতে চাইছে
    আমাদের কোনো গল্প নেইকো ? কল্প প্রমান ?

    থাকবে কীকরে ,মাঝের দৃশ্য মনেই পরেনা ।।

    ৩.
    এবার ভোরের দিকে হেঁটে যাবো
    হুলিমাভু লেকে.

    রোজ ভাবি ,যাইনি কখনো

    মাথায় শিরার শব্দে ভোর
    হয়, নিকোটিনে,

    ভাবি, বেশ দিব্য হয় আবার
    আগের মত ট্রাকস্যুটে আমি ও
    এঞ্জেল,

    ভাবি, স্থির জল কতখানি থির
    ভাবি, কতক্ষণে ভেসে ওঠে ,
    ছ ঘন্টা , ছ দিন ;

    কখনো ভোরের দিকে হেঁটে যাবো চুপচাপ লেকে।।

    ৪.
    শেষ বাস ছেড়ে দিয়ে যে
    মেয়েটি বাসস্টপে একা, আমি তাকে
    ভয় পাই, বসে' থাকবে নাকী ?
    বিড়ি চাইবে না তো ?

    মাত্র পাঁচখানা
    আছে, সারারাত আড়াইটে বিড়ি খেয়ে
    বেঁচে থাকা নিতান্ত বোরিং ।

    শেষ বাস ছেড়ে দিয়ে যে
    মেয়েটি আলাপপ্রয়াসী, আমি তাকে
    অকস্মাৎ দৌড় ;
    হয়তো নেহাতই মেয়ে
    বয়ফ্রেন্ড ইত্যাদিও,ঘরোয়া বচসা

    তবু খুব ভয় পাই, সে জানেনা শেষ বাস ছেড়ে দেওয়া
    ভালো নয়,বাসদেও পাপ দেয়, সেই কবে আমিও ছেড়েছি।।

    ৫.
    একদিন খুব মাঝরাত্তিরে খবর আসবে
    যেটুকু শিকল ঝুলে আছে তাও
    ভাঙ্গার শব্দ, তাই তো চেয়েছি ,

    সমবেত ভোজে অখাদ্য তাও
    সোনামুখ করে, খেয়ে গেছি ভেবে,
    একা ব্যালকনি সিগার ধরাতে দারুন লাগবে !

    সময় গুনছি ,সময় গুনছে ,পরস্পরকে

    দৌড়লে হতো । কিন্তু জানোতো ঘুম্পায় খুব
    কুয়াশারা এসো, ভোটকম্বলে কাঠের গন্ধ

    বরফ ঝড়ুক, মশানের শট দারুন জমবে ।।
  • Tim | 140.126.225.237 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২৩:৩১507674
  • অপূর্ব হয়েছে একক। অসা হয়েছে। এককের নির্বাচিত কবিতার বইতে যেন এইগুলো থাকে। ঃ-)
  • sosen | 177.96.7.166 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:০৫507675
  • চার নম্বর- সুনীল।
  • sinfaut | 127.195.36.222 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:৫০507676
  • একক এর নষ্টলজি জেগেছে। ঃ-((

    খুবই ভালো হয়েছে।
  • অনিকেত | 24.139.222.45 | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:৩৬507677
  • #২৯ শে ফেব্রুয়ারী
    -------------
    কি বোর্ডের ওপর আঙুল ধরে ধরে তোমাকে টাইপ করা শিখিয়ে দিলাম
    ঠিক যেমন তুমি আমাকে লিখতে শিখিয়েছিলে কত বছর আগে
    কম্পিউটারের পর্দায় জ্বল জ্বল করছে তোমার নাম আর
    ঠিক্‌রে আসা আলোয় ঝলমলে তোমার মুখ
    একটা বৃত্ত যেন সম্পূর্ণ হল

    বাইরে নারকোল পাতায় সর সর শব্দ
    পিছ্‌লে যাচ্ছে কোজাগরী পূর্ণিমার ঠান্ডা আলো
    গা শির শির করে উঠল
    পরের কোজাগরীতে তুমি আর থাকলে না।

    সেই থেকে বৃত্তকে আমি বড্ড ভয় পাই
    কোথাও কোন বৃত্ত সম্পূর্ণ হতে যাচ্ছে দেখলেই
    আমি তাড়া করে যাই, দৌড়ে গিয়ে তুলে নিই
    একটা শব্দ একটুকরো হাসি এককুচি স্বপ্ন কি একটা কবিতার লাইন
    যাতে কিছুতেই দুটো মুখ জোড়া লেগে না যেতে পারে

    এভাবেই বৃত্ত ভেঙে তৈরী হছে এটা ওটা
    নানারকমের আদল আর
    জমেই যাচ্ছে আমার নতুন নতুন ভয় !
  • Anuradha Roy | ০১ মার্চ ২০১৬ ২৩:১১507678
  • বিদায় বেলায়
    অনুরাধা রায়

    সূর্য তখন অস্তাচলে,
    আর চাঁদ আসেনি হাসিমুখে -
    আমি তখন একাকী কোথাও
    রয়েছি বসে মাটির বুকে।
    শুন্য সে এক অন্ধকার
    গ্রাস করেছে আমাকে যখন,
    দেনা-পাওনার হিসেব মেলাতে
    ব্যস্ত তখন আমার মন!
    কি কি ছিল পাওনা আমার
    কতটা দেনা রইলো পড়ে,
    কতটা আমি হারিয়েছি এই
    চেনা অচেনা মুখের ভিড়ে!
    কতটা হাসির মাসুল দিয়েছি
    চোখের জলের হিসেবে -
    আজকে সময় তুলায় মেপে
    সবটা হিসেব বুঝেই নেবে!
    সূর্য এখন অস্তগামী,
    চাঁদ এখনো দেয় নি দেখা,
    দেনা পাওনার জটিল অঙ্ক,
    হিসেবে আমি নই তো পাকা!
    কিছুটা আমি গুলিয়ে ফেলি
    যোগ বিয়োগের গোলক ধাঁধায়,
    কিছুটা আমার মনে পড়ে না,
    কাটাকুটি দিয়ে ভরেছি খাতায়।
    অভিযোগ আজ সকলের আমি
    নিলাম মেনে মাথা পেতে,
    দেনা পাওনার জগত থেকে
    আজকে চাইবো বিদায় নিতে!
    সবটা হিসেব পারিনি মেলাতে
    কিছুটা রইলো গোজামিলে,
    আজকে না হয় সে সব ভুলে
    তোমরা আমাকে বিদায় দিলে।
    নাইবা করলে দর কষাকষি
    নাইবা মেলালে সুদে আসলে,
    সব কিছু দেখো যাচ্ছি ফেলে
    আজকে আমি বিদায় কালে।
    আঁধার নেমেছে চারিপাশে
    আমি নিঃস্ব, একাকী -
    আমার সময় ফুরিয়ে গেছে
    চাঁদের আসার এখনো বাকি!
  • Arpan | 24.195.237.109 | ০১ মার্চ ২০১৬ ২৩:৫৯507679
  • উফ, একক কিছু লিখেছে।
  • sosen | 177.96.108.161 | ১৭ মার্চ ২০১৬ ২১:৪৪507680
  • কুহক ঝরার শব্দ হবে ভোরে
    সেই জন্য
    রাত জেগে আছি।

    পাথরের বাটি থেকে সিগারেটের ধোঁয়া উঠছে
    ঐ বাটিতে ঠাম্মা দুধ খেত

    রাত্রি বয়ে যাচ্ছে নদীর মতন
    কষ থেকে গড়িয়ে পড়লো গঙ্গাজল
    নোনতা, মৃদু,ঘামের মতন।
  • শ্ব | 132.167.183.174 | ২৫ মার্চ ২০১৬ ২০:৫২507681
  • নিতান্তই
    ~~~~~~

    হাতি ধরা ফাঁদে একবার খানিক গোড়ালির
    মাংস খুবলে গেছিল । একবার এক লামা পরিচয়
    করিয়ে দিয়েছিল তার বান্ধবীর সঙ্গে । চারমিনার
    স্পেশাল কিনতে যেবার আমরা বেলঘোরে থেকে
    সুখিয়া স্ট্রিট হেঁটে গেলুম ভোরবেলা, নাহ সেবার কিছুই ঘটেনি| ।

    ওয়াং-খা বারে এক শিলাজিত স্মাগলারের সঙ্গে
    আলাপ হয় তার চার নম্বর বউ সেদিনই ছেড়ে
    গেছে, সে খুব হাত পা নেড়ে বোঝাচ্ছিল
    কেজিপ্রতি কত লাভ; রাষ্ট্রক্ষেত্রে যাই হোক
    কার্যক্ষেত্রে বসে থাকা ততটাও রাডিকাল নয় ।

    এসব একজায়গা করে কবিতা হয়না,
    গদ্যও অসম্ভব, যা হয়না তা হয় এর সিন্দবাদ হয়ে
    ঘুরে বেড়াচ্ছি তবু । আর থেকে থেকে, যা না হলে সবচে

    ভালো হত, সেই কাঠমার বিলের ধারে পয়েন্ট টুটু
    খাওয়া শালিখটা রক্ত ওয়াক তুলে যাচ্ছে আমার
    হাতের ওপরে| যাই লিখি । যাই বলি । গমখেত । বালকের পাপ ।।

    অন্য
    ------
    অন্যের জুতোয় নিজের পা গলিয়ে দেখা
    কোনো কাজের কথা নয় । স্ট্র্যাপ ছিঁড়ে যায় , তারপর
    অন্যে গাল দেয় । সেই কবে থেকে শুনছি এই আমার জুতো
    পরবিনা, শালা চাষারে পা ।

    অন্যের জামায় একটু অন্যগন্ধ থাকে ,
    বোতাম ফোতাম মিসিং থাকলে দেখিয়ে নেয়া ভালো ।।
    তবে আমার যা গা দিয়ে রং ওঠে , অন্যে আবার বিশ্বাস করতেই
    চায়না, ডিপ পার্পল কারো ঘাম হতে পারে ।

    অনেক সহজ , অন্যের কথা শোনা ,দূরত্বে কাছে
    বসো ; জিগ্যেস করো : সজনে গাছে ভারী লাবন্য
    এসছে ,পোকা মারা স্প্রে করলেন বুঝি ? অন্যে হাসে , মুঠো খুলে
    বের করে গল্পের কাঁচা বরবটি , ডিডিটির মৃদুগন্ধ টুকটাক মুখে ফেলতে থাকি ।।
  • Div0 | 132.167.244.9 | ২৫ মার্চ ২০১৬ ২২:০৮507682
  • ওয়াও!
  • শ্ব | 212.62.91.51 | ০৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:৪৬507685
  • কবি ও বেড়াল
    ~~~~~~~~~

    কবিকে প্রশ্রয় আর বেড়ালকে কম্বলে ডাকা
    সমতুল্য পাপ, অহৈতুকী প্রেম গেলে
    পরে থাকে অনন্ত দিন আর তারাভরা আসমানি লোম

    কী বিশ্রী হেনস্তা ওই আপাত দুর্বোধ শব্দে ,একটি
    একটি করে বেছে তোলা মাতৃ অবসাদ ,

    সমস্ত প্রীতিকর মিলনের শেষে মানুষ মধ্যরাতে
    ঘুরে শুতে ভালবাসে আপন নিয়মে ,

    নিয়ম জানে না কিছু , স্নানের দেয়াল থেকে ভাতের
    থালায় ,সারাদিন একদৃষ্টে চেয়ে আছে কবি ও বেড়াল ।।

    পরিচিত
    --------

    এই ট্রাফিকের পাগলটাকে আমি চিনি
    অনেকদিন ধরেই বলছিলো
    কোনকিছুই ঠিকমত চলছেনা দাদা
    আমাদের সব ঠিক করতে হবে তারপর
    দেখি একদিন ভাঙ্গা আমডাল দিয়ে ট্রাফিক সামলাচ্ছে ,
    নাকী আগেও পাগল ছিল বলেই ওরকম বলত তা জানিনা ;

    এই নিয়ে আমি অনেক পাগল কেই
    চিনি সবাই শুধু ট্রাফিক না আবার পাগল মানে প্রতিভাবান
    সেরম সোখি পাগোল না জাস্ট পাগল আরকি
    কামড়ে ফামড়ে দেয় বা ওষুধ ভুলে গেলে দিতে পারে ;
    কিন্তু মুশকিল হলো যেই বলি পাগল বাড়ছে অমনি :

    এত্তগুলো বিভিন্ন আঁটির পালংশাগ
    এসে বলতে থাকে পাগোল আবার কী
    হে অশিক্ষিত মনোরোগ বলো এর ওই নাম ওর এই

    প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক প্যাঁক

    আর আমার চেনা লোকটা রোজ সাড়ে আটত্রিশ রকমের আমডাল ভাঙ্গা
    সাজিয়ে রাখে ভাঙ্গা শহীদ মূর্তির গোড়ায় আর আমি পাশ দিয়ে
    যেতে যেতে পকেট হাতরে দেখে নি ধোপার প্রেসক্রিপশন গাধার ওষুধ আমের মুকুল ।।

    মান্ডুক্য
    ---------

    একটা আমি ভীষনরকম পাথর নুড়ি
    কুওর জলে ফেলছে থুতু চাঁদের বুকে
    সঙ্গিন-ফুটো কর্ছে আকাশ টার্পলিনের
    শুন্য বিকট হাঁ করে মুখ দেখছে ঝুঁকে ।

    সেই মুখেতেই একটা আমি ঘুম দিয়েছে
    মূর্ধা এবং তালব্য খুব অন্তরঙ্গ
    লালার রসে চাঁদ ভেসে যায় বুড়ির বাড়ি
    বুড়ির বৌএর সঙ্গে পীরিত অস্তরাগের ।

    একটা আমির এসব কিছুই বাড়ন্ত তাই
    চাদর ঢাকা মুখের মাঝে চক্ষুপ্রতিম
    কেও জেনেছে অলক্ষ্য কেও আশিকানায়
    কেওবা আবার মর্গে যেমন দেখেই থাকে ।

    পেপেং পেপেং পেপেং পেপেং পেপেং গঃ
    পেপেং গঃ গঃ পেপেং পেপেং পেপেং পী
    গঃ গঃ পেপেং গঃ গঃ পেপেং পেপেং গঃ গঃ
    পেপেং গঃ গঃ পেপেং গঃ গঃ পেপেং হ্ ।।
  • অনিকেত | 24.139.222.45 | ০৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৬:১৬507686
  • # গাণিতিক
    প্রতিটি দুঃখ আমাদের জীবনকে দুভাগ করে দেয়
    অসমান; এদিক থেকে আমরা ওপাশের সবুজ ঘাস দেখে
    সুখের বিন্দুদের দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলি এই ভেবে যে
    ওই সুখকণাগুলো জানত না কত কাছে ওত পেতে
    আছে ডোরাকাটা বাঘ—
    তবুও আমাদের সেই প্রকৃত আনন্দবিন্দু যাদের কোনো
    দুঃখের স্মৃতি নেই তারা রয়ে যায় ওপাশেই আর
    তাদের দিকে চেয়ে নানারকমের দীর্ঘশ্বাস ফেলতে
    ফেলতে আমরা পৌঁছে যাই পরবর্তী দুঃখের কাছে
    এবং সেই অনিবার্য্য আসমান ভাগাভাগির একপ্রান্তে
    যার ওপাশে রয়ে গেল কিছু সুখকণা
    যাদের দুঃখভার কম
    এবং এভাবেই জীবন দুঃখে ও আপেক্ষিক সুখে ক্রমাগত
    ভাগ হয়ে চলে (ন+১) সংখ্যক দুঃখিত থেকে দুঃখিততর
    অংশে যেখানে ‘ন’ এর মান ১, ২, ৩ ইত্যাদি হতে পারে।।
  • কান্তবাবু | 215.174.22.20 | ০৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৮:৫৫507687
  • ডিডির কবিতার তো আমি বড় ভক্ত, এ কিছু নতুন কথা নয়। সেই যে সেবার কলকাতা থেকে ফিরে এসে লেখা কবিতাগুলি যে কতলোককে শুনিয়েছি, এমনি এমনি রাজী না হলে ল্যামপপোস্টের সঙ্গে বেঁধে শুনিয়েছি।
    তো Date:07 Feb 2016 -- 12:18 AMটা যে একই রকম ভালো লাগবে তাতে আর আশ্চর্য কি। তবে আমি যদি এই কবিতাটা কখনো চুরি করে নিজের নামে চালাই, তাহলে লাস্টের - 'কিন্তু ........................'টা কাটিয়ে দেবো। বলে রাখলাম আরকি।
  • শ্ব | 53.224.129.50 | ১৯ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:৩২507688
  • #

    ক্রমশ সব আলাদা করে দেখতে পাই ,

    সবচে বড় কন্টেনারে ,
    পাঁচশো টক দিয়ে দিয়ে তিন পাক ঘুরিয়ে বিয়ার মাগ ভর্তি করে
    গলায় ঢেলে দেবার সময় ইসফেগাসের যেখানে গিয়ে আর স্বাদ রইলো
    না কিন্তু স্পর্শ্ব রয়ে গ্যালো , মায়ের ঠিক ঐখানে সিস্ট ধরা পড়েছে , বায়াপ্সী হয়ে গ্যাছে নিশ্চই , আমাকে বলবেনা ।

    ক্রমশ তিন পাক ঘোরা পাঁচশো টক দই স্টার্নামের নীচে নেবে
    যেতে যেতে আপার ডিওডেনম এর পাশে একটু দাঁড়ায় , অল্প জ্বালা করে,
    মা কতদিন বলত খিদে ফেলে রেখোনা খিদে পরে থাকতে থাকতে পাথর আর
    কাবার্ডে মুখ গুঁজে পরে থাকা জোড়া ফুলদানি ঝেড়ে পুঁছে বের করার সময় আমার হলনা কোনদিন ,অন্য কাকে দোষ দেব ;

    এখন পিপড়েরা আমার বেশ কাছের , অনেকটা নীচু হলে পিপড়ের ও
    ছায়া দেখা যায় , প্রতি টা ছায়ার চূর্ণ ক্রমশই সরে যায় মূল পিপড়ে থেকে, দূর থেকে সেও এক দৃশ্য , তবে ব্যক্তিগত নয় ।।
  • sosen | 177.96.14.251 | ১৯ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:৪৭507689
  • ঃ(
  • Tim | 140.126.225.237 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ০০:৪১507690
  • খুব ভালো, একক
  • sosen | 184.64.4.97 | ০৮ মে ২০১৬ ১৯:০৮507691
  • জলটা কেমন করে নীল হচ্ছে, বুঝতে পারি না।
    কিছু কিছু রহস্য সর্বদাই লুকোনো থাকবে
    মাকড়সার ঝুলে ভরা রান্নাঘরে, পুরোনো পিয়ার্সের বাক্সে
    অচিরাৎ রাস্তাঘাটে দেখা হলে
    আমি আর সুচেতার মাকে চিনতে পারবো না,
    শিপ্রামাসি মরে গেছে, অসুখী দিনের ভিড়ে চুপচাপ
    ওর জন্য কাঁদার কেউ ছিল না। কারোর পায়ের নিচে মাটি
    হালকা হয়ে যায়না নিত্যকাকুর দিন শেষ হয়ে আসছে ভেবে
    জৈবিক ফুটপ্রিন্ট কমানোর চক্করে
    ছোটো ছোটো বুদ্বুদের মতো আমরা ভাসছি
    মাটি থেকে ঈষৎ উপরে
    কালের উপর কোনো ছাপ পড়ছে না আমাদের আঙ্গুলের, আমাদের টো-রিং পরা আঙ্গুলের
    আমরা আছি অথচ নেই, ঈশানীদি।
    আমি লিখতে পারি না, কারণ কোনো নাম নিজেদের বদলাতে চায় না
    অংখারে মটমট করে সিগারেট হাতে নিয়ে হেঁটে যায়
    দূর থেকে রাজাবাজারের সন্ধে নাকে টানি,ভালোবাসার শব্দ, নাকি আজানের
    এসব চুপি চুপি গার্লফ্রেন্ড-কোটরে বসে তোকে বলার ছিল
    কিন্তু আমরা বুড়ো হয়ে যাচ্ছি আর চুপ করে যাচ্ছি রোজদিন
    আরো একটু
    বাঁচা কি বিভ্রম? শেষ নাইন্টি ওয়ানের মতো, খালপাড়ে
    পচা জল আর গমভাঙানোর গন্ধ, পুরোটাই আসলে অলীক
    নষ্টের সময়।চলে যাচ্ছে, স্রোতে স্রোতে ভাগ হয়ে,
    সরু সরু, সিমবায়োসিস,অ্যাস্ট্রাজেনিকা, ফুল-টাইম মম, সিটি কলেজ কিংবা কলকাতা ইউনিভার্সিটি
    বাক্স বাক্স ফ্ল্যাট, শব্দের ছবির মধ্যে সুখ, টিভির মধ্যে সুখ, কাশ্মীর ও নরম শিশুর দেহে মুখ ডুবিয়ে "আমার" বলার চিৎকৃত সুখ
    এই সবই ফুটপ্রিন্ট। যারা ভাসছে তারা জানে
    যাদের পা মাটিতে পড়বে না আর কোনোদিন। টার্কোয়েজ অ্যাঙ্কলেট পরা পা।
    মায়ের সঙ্গে যাদের কোনো ছবি নেই
    শিশুর সাথেও যাদের কোনো ছবি নেই
    ছবিদের ছবি নেই। শুধু হঠাৎ স্বপ্নের মতো সেই সন্ধ্যায় ঝমঝম করে বেজে উঠেছিল অর্গ্যান অচেনা চার্চে
    টেবিলের ধুলোয় চারটে আঙুল রাখা ছিল।
    প্রিন্ট। ধুলো উড়ে গেলে মুছে যাবে
  • শ্ব | 53.224.129.43 | ১৪ মে ২০১৬ ১০:২৩507692
  • গ্লেন
    ----

    জলে মাথা ডুবিয়ে ধরা সকালগুলো ক্রমশ দুরের সবুজ থেকে ক্রোম হলুদ হতে থাকে
    প্রহ্লাদ দের বারান্দায় পার্পল রঙের বুড়োরা বসে ছোট ছোট ডাযোড চিবিয়ে খায়

    আর ,
    পাস দিয়ে হেঁটে গেলে কাছে ডাকে নীল ক্যাপাসিটরেরা ।

    টোরিতে কমলা আছে আমি জানি,
    তীবরের কাছে ; যদিও অনেক দুরে বেজে যায় এইখানে নয় , এখানে সবুজ জল , এখানে
    জলের নীচে মার্কারী ফোঁটা ফোঁটা , উত্তাপে কাছে এসে জমে ;

    আরও নীচে শুয়ে থাকে নীল রং
    কালাশনিকভ , সারা দিন মরে থাকে ওষুধের জল সারা দিন টোটা খায় অসীম কাবারি তার
    তিন হাত বারো নোট্ হাঁটার চলন আর বারবেলা এসে গেলে তখন তো সব চুপ ঘড়িদের কবরের কাছে ।।
  • sosen | 177.96.35.127 | ০৩ জুন ২০১৬ ০১:৩৬507693
  • এসব অন্যের কথা ভ্রাম্যমাণ
    কেবল আগুনটুকু তোর জ্বলে স্থির
    গ্রহের মতন, কালো রাতে।
    চেয়ে আছি, আজো, বৃষ্টির শেষপাতে
    দু-একটা সিগারেট রিং হবে বলে।
    জ্যোৎস্না, বেশরম কাঁথার ভিতরে ঢুকে
    ভিজে ভিজে চুল খুঁজে পেয়ে
    চুপ করে গেছে।
    ছোটো ছোটো গেঁয়ো পথবাঁকে
    গ্যাছে গল্প গড়িয়ে আমার
    স্টিয়ারিং, কাঁচ ও জলের মাঝে কুচো কুচো
    পড়ে আছে পোস্টকার্ড, খাম, ফেসবুক।
    বেনারস নেমে আসছে শরীরের তপ্ত বারান্দায়
    দুই হাতে চেপে রাখি
    খোলসের পিছল শেষ,প্রপাতের ক্লান্ত জলটুকু।
    ছুটি আজ শেষ।
  • অন্য | 125.187.34.161 | ০৩ জুন ২০১৬ ০২:৫৯507694
  • খুব ভালো
  • rivu | 140.203.154.17 | ০৩ জুন ২০১৬ ০৩:৪২507696
  • "প্রহ্লাদ দের বারান্দায় পার্পল রঙের বুড়োরা বসে ছোট ছোট ডাযোড চিবিয়ে খায়" এই শতাব্দীর সেরা পংক্তি :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন