এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শিশুদিবস গুরু স্পেশাল

    Guruchandali
    অন্যান্য | ১৪ নভেম্বর ২০১০ | ২২৪৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tatin | 130.39.149.32 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০০:১৩468508
  • হুঁ, ঠিকই বলেছেন
  • kd | 59.93.193.111 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০০:৫৯468509
  • আজকের উড-বি মা-বাবাদের কাছে এই টইটা অমূল্য। এত real-life data, successes and failures - কি ফ্যান্টাস্টিক রিসোর্স। আমরা তো কিছুই পাইনি, মানে জাস্ট মানুষ করাই বিরাট ব্যাপার ছিলো। এখনকার মা-বাবারা দেখছি অনেক বেশী aware, কিন্তু এদের কাছেও কোন মডেল ছিলো বলে মনে হয় না - নিজেরাই যাকে প্লেন বাংলায় বলে learning on the job

    তাই বলি, তাতিন, টিম ইত্যাদি - নোট নাও, নোট নাও।
  • Tim | 198.82.17.30 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০১:০৩468510
  • ??!!!
  • Tim | 198.82.17.30 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০১:১৪468511
  • কাব্লিদা এতগুলো পোস্ট পড়েও ব্যাপারটা ধরতে পারেনি দেখছি। শোনেন, একটা জিনিস এখনও আগের মতই আছে। সেটা হলো, কে কীভাবে তার ছেলেমেয়ে মানুষ করবে, বা করতে চায়, সেটা সেই সবথেকে ভালো বোঝে। কোনো মডেল, কোনো তক্কো, কোনো রিসোর্স সেটা পাল্টাতে পারেনা। বড়োজোর একটু কনফিউজ্‌ড করে দিতে মাত্র।
    আমাদের জেনারেশনের কেউ কেউ কড়া শাসনে মানুষ হয়েছে। কেউ কেউ অত্যধিক আদরে। দুই তরফেই ভালো খারাপ দুরকমই আছে। তাই কারুর ক্ষেত্রেই এটা কোনভাবে বলা যায়না যে, অমুকভাবে করলেই ঠিক হতো, বা হবে। যতদিন না হিউম্যান ক্লোন করে দেখা হচ্ছে, ততদিন কিস্যু বলা যায়না। কখন কি ঘটে যায়।

    টই প্রসঙ্গে: এই আলোচনাটা মোটেই ব্যক্তিগত নয়। মাঝে মাঝে ব্যক্তিগত বাঁক নিয়েছে বটে, আসলে বাংলা ভাষার চর্চা ( দেশে এবং বিদেশে) কতটা টিকে আছে ও থাকবে বা থাকা উচিত, সেইতা নিয়েই তক্কো।

    পামিতাদি যেমন বল্লো, আমিও ঠিক সেরকমটাই দেখি। খাস কলকাতার বুকেই কতজন বাচ্চা ভালো করে বাংলা শেখে (আদৌ যদি শেখে) সন্দেহ আছে।
  • kd | 59.93.193.111 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০২:৩০468512
  • না না, এখানকার আলোচনার বিষয়বস্তু ঠিকই বুঝতে পেরেছি। আমি একেবারেই বলতে চাইছি না যে এই নির্দেশিত পথেই চলতে হবে। যেটা শেখার সেটা হলো বাচ্ছা মানুষ করা, তাকে কী ভাবে কী শিখিয়ে বড় করার ইচ্ছে মা-বাবার, সেটা একটা বড় প্রজেক্ট - তার জন্যে আগেভাগে বেশ স্ট্রাটেজিক প্ল্যানিং করা প্রয়োজন যাতে ট্যাক্টিকাল টাইমে দিশেহারা না হতে হয়। এই ফোরামে মা-বাবারা তাদের কেস-স্টাডি দিয়েছেন। এইগুলোই যে ফলো করতে হবে বলছি না, কিন্তু কী করবো না করবো সেই আইডিয়া তো পাওয়া যায়।

    তোমরা হয়তো অলরেডি এনিয়ে অনেক ভেবে ফেলেছো - তাই এগুলো শুধুই আলোচনা। কিন্তু আমি বা আমার বৌ যদি ওই সময়ে এই ইনফর্মেশন পেতুম, অনেক কম টেন্‌শন হতো।
    বরাত আমাদের খুবই ভালো, আমাদের রেজাল্ট মোটামুটি পছন্দেরই হয়েছে। তবে যদি না হতো, দোষ আমাদেরই, এ বিষয়ে অন্তত: আমার কোন সন্দেহ নেই।
  • lcm | 128.48.44.141 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৩:০০468513
  • ধুর! কাবলিদা যে কি বলেন! এই টই তো বাবা-মা দের আরো গুলিয়ে দেবে। এত সব তথ্য না জেনে আপনাদের ভালই হয়েছে। ছোটো বাচ্চাদের নিয়ে এত বেশী ভাবনা/চিন্তা/প্ল্যানিং/নিদ্রাহীনতা... - এসব ভালো নয়। আমি সব নিশ্চিন্তে আল্লার নামে ছেড়ে দিয়েছি।
  • tatin | 130.39.149.32 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৩:০৩468514
  • কাল যে গপ্পটা মিস করে গেছিলাম- আমি আমার দিদির ছেলেকে 'বোকাচোদা' শিখিয়েছিলাম- বছর তিনেক বয়স। এরপর দিদি-জামাইবাবুকে ডেকে বলেছে ইস্কুল থেকে- এখন চৌহদ্দির কোনও বাচ্চাকে তার বাবা মায়েরা আমার থেকে কিচ্ছু শিখতে দ্যায়না :(
  • aka | 168.26.215.13 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৩:৩৫468515
  • তাতিনের সেনসেশনের দিকে (মতান্তরে শক থেরাপি) বড়ই ঝোঁক। আশা করি বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে।
  • Tim | 198.82.17.30 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৩:৩৮468516
  • ইয়ে, কার বয়স তিন বছর ছিলো তখন? ;-)
  • tatin | 130.39.149.32 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৩:৪১468518
  • সেনসেশন ছাড়া এ বালের জীবনে আর রয়েছেই বা কী!
  • lcm | 128.48.44.141 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৪:০১468519
  • তাতিন-কে এটাও স্পুন ফিডিং করতে হল! এসব তো সময় হলে এমনিতেই শেখার কথা, ন্যাচারাল প্রসেস। তাতিন বড় তাড়াহুড়ো করছে। ১১-তেই সচেতন সচেতনতা চাইছে। তুমি না হয়, তা-এক বা তা-দুই স্কিপ করে সোজা তা-তিন হয়েছ, তা বলে বাচ্চাগুলোকেও...
  • omg | 151.141.84.114 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৫:০৯468520
  • তাতিনখোকার বয়স কত? আমার তো এ খোকাকে তিনের বেশি মনে হয় না। :-) এমনকি কার্তুসোনাও এর থেকে খানিক বড়, পাঁচের কাছাকাছি।
  • tatin | 130.39.149.32 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৫:২৩468521
  • যা: শালা বাজে চাট খাচ্ছি তো সত্যি কথাগুলো লিখে!
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:০০468522
  • সাড়ে তিনের দিয়ার মাউপুষির গল্প , সঙ্গে ছবি সাম্পানের যখন সেও সাড়ে তিন। ছবি গল্পের জম্পেশ যুগলবন্দী। ছোট্টো মাউপুষির গায়ে লাগছে অ-দৈনন্দিনের রং, বড় মাউপুষিরা তাকে ফেরৎ আনছেন দৈনন্দিনে, রঙ মুছিয়ে। অতীব উপভোগ্য ছোটদের। বড়রা বিস্মিত হবেন ৩ বছুরের আশ্চর্য সরল মুন্সীয়ানায়। অনেক দূর যাবে এই কলম।

    চার বছরের অদ্রিজার সে আর কাকা অনবদ্য। দুরন্ত কনসেপ্ট। কাকা কি করে সে হয়ে যায়-প্রথম অংশে ঝগড়া থেকে ভাব, দ্বিতীয় অংশে ভয় কাটিয়ে ভালো লাগা-কাকা থেকে সে তে পৌঁছে যাওয়া। হ্যাট্‌স অফ্‌। সঙ্গে মৈত্রেয়র ছবি মনে করায় ছোটোবেলার একটি বইএর মলাট-ভাসা ভাসা বড় বড় চোখ-হাত দুটি মাথার ওপর। পাপুর বই। পাপুর ছবি, সঙ্গে ছড়া।
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:১৯468523
  • চার বছুরে বৃতির বাঘের গল্প স্বত:স্ফূর্ততার শেষ কথা। বাঘ, কুমির ডলফিন সবাই আছে। আছে বেড়াল ছানাও। সব্বাইকে মিলিয়েছে বৃতি। স্বত:স্ফূর্ত কল্পনায়। আশ্‌চ্‌র্‌জ লাইনাছে কটা-'বাঘ জলে ঝাঁপ দিয়ে পড়ল। উঠে দেখল একতা দলফিন। তারপর তো আর কারোর সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় না।' এ লাইন লিখতে পারলে গর্বিত হ'তাম, বৃতি। মৈত্রেয়র অলংকরণ চমৎকার।

    পাঁচ বছুরে উজানএর গল্পের শিরোনামে পরিব্রাজক শব্দটি চোখে লাগে সামান্য। পতঙ্গব্যস্ত, মেঘবালিকা শব্দরাও। পাঠক হিসেবে এই গদ্যটি একটি অসামান্য কথোপকথন হিসেবে পড়ব। আর বহু বহু দিন মনে করে রেখে দেব-"দূরে তিনটে টাইগার বসে আছে, ..... সোনালী রঙ। কাছে গিয়ে দেখে সেগুলো খরগোশও না, বেড়ালও না। তিনটে সোনাব্যাঙ বসে আছে। ব্যাস, গল্প শেষ।'
    গল্প শেষ নয়, উজান। এই তো শুরু।
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:৩১468524
  • সাড়ে ৫ এর সাঁঝের ডগির গল্প ও অন্যান্য স্বত:স্ফূর্ত, প্রাণময়তায় ভরপুর। মনে হচ্ছিল দেখতে পাচ্ছি সাঁঝকে, ওর কথনভঙ্গিটির বৈশিষ্ট্য এ গল্পে চক্ষুদান করেছে। প্রথম গল্পে , 'দুজনেই ডুবে গেল। ১০ দিন পরে ওরা ফিরে এল'- তারপর কথক দম নিয়ে বললেন, 'সত্যি, শিফৎ নিজে আমাকে বলেছে গল্পটা।' এরপরে আর কিচ্ছু বলার থাকে না। হাততালি দিয়ে উঠতে হয় আনন্দে। সার্থক ছোটো গল্প পড়ার আনন্দে।
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:৪০468525
  • সাড়ে পাঁচের সাম্পানের তিনটে গল্পই দুরন্ত। কল্পনা, বুদ্ধির দীপ্তি , মনের নির্মল সরসতা তিনটি গল্পই একদম অন্য মাত্রা দিয়েছে। প্রথম গল্পে -টাকমাথারাই শুধু এই রাইড চড় পারে কারণ হাওয়া তো তাদের চুল উড়িয়ে দিতে পারে না-একটা লাইনেই ছক্কা।
    দ্বিতীয় গল্পে কল্পনা আর যুক্তির আশ্চর্য মিশ্রণ। অবাক হতে হয়।
    তিন নম্বর গল্পে, ড্রাগনটা ভয় দেখানোর ওষুধ তৈরি করত। আর নায়ক তাকে দমন করে সেই ওষুধ নিয়ে এসে তার মা-কে দিল-ভয় দেখানোর ওষুধ!
    কাঁচ ভাঙল আবার। বিশাল ছয়!

  • tatin | 130.39.149.32 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:৪৩468526
  • --একটা-আ, টাইগার ছিল। সে খুব ঘুরে বেড়াত। অনে-এ-ক দেশ ঘুরত। সব জায়গা ঘুরেছে।
    -কোন জায়গা?
    -এই, বাজার-ফাজার।অ।অ।অ।--


    কি মোক্ষম! পুচকে কি জানে সভ্যতার সারসত্যটা বলে ফেলেছে সে।
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:৫০468527
  • ছয় বছরের ঊর্জার অসম্ভব পরিণত লেখা। গল্পের শেষে নীতি গোটা লেখাকে একদম অন্যস্বাদ দিয়েছে। পুরোনো উপকথা যেন। হাল্কা রহস্যময়তা গোটা লেখায়। দ্বিতীয়বার পড়তে হয় । মনে হয় যা পড়ছি, তার বাইরেও অধরা কিছু রয়ে গেল..
    প্রথম গল্পে অন্ধকার, মরচে ধরা গেট, মাকড়সার জাল, কুকুরের ডাক এর আশ্চর্য ব্যবহার। আর ঐ উপমা- ইঁদুরের মত স্তব্ধ জায়গা।

    বালিকা, নতজানু হলাম।

  • pi | 137.187.177.188 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:৫৫468529
  • উত্তরপুরুষ না শিখলে ভাষা টিঁকবে কিনা, তাতিনের এ প্রশ্নে পামিতাদি, টিমের মত আমার ও মনে হয়, উত্তরটা অনেক বেশি করে খোঁজা উচিত , যারা চারপাশে এই ভাষার পরিমণ্ডলে বড় হচ্ছে, তাদের মধ্যে।

    ঐ বাংলা -মিডিয়াম টই টা তে তো এই আলোচনা ই হচ্ছিল। ওখানেই চালিয়ে গেলে হয়।
    ( এই ম্যাক কী আজব চীজ রে বাপু, ঐ টইয়ের url টা কপি করলাম, তো, এই জানলায় পেস্ট হচ্ছে না, রাইট ক্লিক কাজ করেনা, ctrl V ও করেনা !! )

    তবে, আইডেন্টিটির তাগিদে ভাষাকে ধরে রাখার যুক্তি নিয়ে একটা প্রশ্ন আছে। সবাইকে ই কি তার মাতৃভাষা দিয়েই আইডেন্টিফাই করতে হবে ? বিশেষত: , মাতৃভূমি থেকেই যারা জন্ম থেকে বিচ্ছিন্ন, তাদের তো অনু কোন আইডেন্টিটি অনেক 'ডেন্স' হতে পারে। হ্যাঁ, তবে, এই ভাষার কোনো অর্থকরী মূল্য কি উপযোগিতা নেই বলে সেই আইডেন্টিটি টা কে ছুঁড়ে ফেলা টা কি ধরে রাখার কোনো চেষ্টা না করাটাও বোধহয় ..... , বা চেষ্টা করেও না রাখতে পারলে , সেটা দু:খের।

    পাঠ প্রতিক্রিয়ার মধ্যে এই পোস্টটা করার ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু লিখে ফেলেছিলাম আগে.. এখন এ ল্যাব থেকে এবার কাটতে হবে আর ওদিকে এ পোস্ট তো কপি ও করতে পারছিনা , আবার লিখতে হবে ভাবলে ল্যাদ লাগছে:(
    অগত্যা ...
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৭:৫৮468530
  • ছ বছরের উজানের কমিক স্ট্রিপ একদম অন্য স্বাদের। কল্পনায়, যুক্তিতে নিটোল স্টোরিলাইন, ছবি -লা জবাব। মনে হয় যেন সিনেমা দেখছি। আয়তাকার একখন্ড নীল, তলায় লেখা- জলে আর কোনো আগুন ছিল না।
    এরপরে আর কথা হয় কোনো?

  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৮:০৭468531
  • ছয় বছুরে মেঘবরণীর লিলির ভুল একটি নিটোল নিখুঁত ছোটো গল্প। এ লেখায় পশু পাখি, পুরোনো বাড়ি, সমুদ্র অবা ভিন গ্রহ নেই। আছে মা-কে হারিয়ে ফেলার চিরন্তন ভয়। আদ্যন্ত নাগরিক গল্প। ত্রুটিহীন স্মার্ট পরিবেশন।
    লেখো। আরো লেখো।

  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৮:১৬468532
  • মৈত্রেয়র ড্রিম টিম -ও অসম্ভব পরিণত লেখা-গল্পে ও উপস্থাপনায়। গোটা গল্পে কল্পনা ডানা মেলেছে অবাধ অথচ গল্পের ফোকাস নড়ে নি একচুলও। আঁকা ছবি মনে করিয়ে দিচ্ছে সুব্রত সরকার ওরফে পাপুর ছবিকে।ভীষণ মনে পড়ছে পাপুর বই এর কথা।
    'সেই থেকে আমরা ক্রিকেট খেলেই যাচ্ছি , কেউ আমাদের দেখতে পাচ্ছে না আর পড়তেও বলছে না'-পুরো কেঁপে গেলাম এই জায়গায়।
    মৈত্রেয়র কলম লম্বা দৌড়ের। লিখে চলুক।
  • indrani | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৮:২৩468533
  • ঋতভাষের চিড়িয়াখানার আজব ঘটনা সর্বকর্মা অনুপ্রাণিত হলেও লেখকের কল্পনাশক্তি ও গল্প বলার নৈপুণ্যে পারিপাট্যে আদ্যন্ত অনন্য। অলংকরণও সুন্দর। জয় হোক ম্যাজিক পেনসিলের। জয় হোক নবীন লেখনীর।
  • i | 137.157.8.253 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৮:২৬468534
  • বিবর্ণ বৃদ্ধ অনেক লিখল। বাকিরা লিখুন। ছবি নিয়ে। বড়দের লেখা নিয়ে। সকলের সমস্ত অবদান আলোচিত হোক। একটি কলম, একটি তুলিও যেন বাদ না পড়ে।
  • byaang | 122.172.0.100 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৮:৫৫468535
  • পুচকেগুলোর পরিশ্রম সার্থক। প্রতিটা লেখা নিয়ে এইভাবে আলাদা করে সময় দিয়ে এত সুন্দর মতামত, খুব ভালো লাগল পড়তে।
  • pi | 72.83.86.88 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৯:৪৫468536
  • ইন্দ্রাণীদি লিখে দিয়েছে ভারি সুন্দর করে। অবশ্য, লিখে দিয়েছে, কথাটা না ব্যবহার করাই ভালো, কারণ পাঠ- প্রতিক্রিয়া প্রত্যেক পাঠকের নিজস্ব উপলব্ধি, অন্য কেউ লিখে দেবে কীকরে। তবু, ভালো লাগার অনেক জায়গাই মিলে যায়। তা বাদ দিয়েও যা থাকে, সেগুলো ও লিখবো কখনো। আপাতত: একটা অন্য প্রশ্ন খচখচাচ্ছে। ধন্দ ও বলা যেয়ে পারে।
    একজন প্রাপ্তবয়স্কের পাঠ প্রতিক্রিয়া নিয়ে নয়, সংশয়টা ব্যাঙদির তোলা একটা প্রশ্ন নিয়ে। শিশুপাঠ্য হিসেবে লেখাগুলির সার্থকতা নিয়ে।
    একটা জিনিস সেদিন থেকেই মনে হচ্ছে ( ডি: নিতান্তই ব্যক্তিগত মতামত) , আমাদের, বড়দের যে দৃষ্টিকোণ থেকে ভালো লাগছে, তার মধ্যে একটা মোটামুটি কমন ব্যাপার আছে। বিভিন্ন লেখায় যে লাইনগুলির কথা ব্যাঙদি , ইন্দ্রাণীদে লিখেছে, বা অন্যরা, সেগুলো থেকে আমরা প্রায় সবাই আনন্দ পাবো। আনন্দটা অনেক ক্ষেত্রেই, একটা বিস্ময় বোধ থেকে, একটা অদ্ভুত রস থেকে আমোদবোধ।
    বা, তাতিন যেটার উল্লেখ করলো।এমনি নানা কথার মানে দেখতে গিয়ে চমকে যাওয়া। কিন্তু একজন শিশুর ভালোলাগাও কি এই এক ই ভাবে আসবে ? মানে, ভালোলাগার এই অ্যাসপেক্ট কি থাক্বে ? বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের অন্যরকম ভাবনাগুলো খুব সহজ , স্বত:স্ফূর্ত ভাবে এসেছে, কোনো সচেতন প্রয়াস তো নয়। এই ভাবনাগুলৈ তাদের কাছে অনেক স্বাভাবিক , কল্পনা তো কল্পনা করছি ভেবে করা নয়, অনেকটা আপনা থেকেই আসা। যে শিশুটি লিখছে, তার 'কল্পনা' গুলো অন্য শিশুর কাছেও কি একটা অবাস্তব দুনিয়া, নাকি সেটা তাদের ও বাস্তব, তাদের ও দুনিয়া ? তাহলে , এই লেখাগুলো পড়ে আমাদের চমক টা কি তা কি তারা পাবে ? নাকি, তারা অন্যরকমের একটা আনন্দ পাবে, নিজেদের দুনিয়াটাকে আইডেন্টিফাই করার আনন্দ, যে রসে আমরা বড়রা হয়তো আবার কিছুটা বঞ্চিত ?
  • Steve Jobs | 61.95.144.122 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৯:৪৮468537
  • রিপ্লেস ctrl উইথ command/apple key (যাহার উপর আধখাওয়া আপেলের ছবি আছে)
  • Steve Jobs | 61.95.144.122 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৯:৪৯468538
  • রাইট ক্লিক = ctrl + mouse click
  • pi | 72.83.86.88 | ১৯ নভেম্বর ২০১০ ০৯:৫২468540
  • আপেল তো আপিস ডেস্কে রেখে এলুম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন