এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 42.110.144.121 | ২৫ মে ২০২৩ ১৫:৫০514994
  • আমরা এবিষয়ে কিছুই জানিনা, তাই যথাযথ তদন্ত প্রয়োজন। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে অবশ্য‌ই উপযুক্ত শাস্তির প্রয়োজন! 
    তবে একজন যখন ডাইরি ও সু‌ইসাইড নোটে এসব লেখেন, তখন স্বাভাবিক ভাবেই শ্বশুরবাড়ির দিকে অভিযোগের আঙুল ওঠে! 
    তবে পুলিশের কাজকর্ম খুব‌ই চমৎকার! অবশ্য পুলিশ তো শাসকদলের অনুগত ভৃত্য! সেভাবেই কাজ করে!
  • উজ্জ্বল | 146.196.33.198 | ২৫ মে ২০২৩ ১৫:৩৭514993
  • আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে একজন শিক্ষিত স্বাবলম্বী মহিলা স্বামীর মৃত্যুর পর এরকম পথই বা বেছে নেবেন কেন বা শ্বশুরবাড়ির সবাইকে দায়ী করবেন কেন ? আর আমরা শুরু থেকেই ধিক্কার বা দোষীর শাস্তি দাবি না করে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানাব না কেন ?
  • দীপ | 2402:3a80:a00:5d4b:3ce6:769c:7f9c:18dd | ২৫ মে ২০২৩ ১২:৪৭514992
  • তীব্র ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানাই। দোষীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে যথাযথ শাস্তির দিতে হবে!
  • দীপ | 2402:3a80:a00:5d4b:3ce6:769c:7f9c:18dd | ২৫ মে ২০২৩ ১২:৪৬514991
  • খেলা হবে | 162.247.74.7 | ২৫ মে ২০২৩ ১১:৩৯514990
  •  
     
  • bb | 2405:8100:8000:5ca1::30a:4504 | ২৫ মে ২০২৩ ০৮:৪৮514989
  • aranya | 2601:84:4600:5410:852e:9709:7371:d38c | ২৫ মে ২০২৩ ০৮:৩৫514988
  • এই গানটাই, মনে হচ্ছে। অনেক ধন্যবাদ, বিপ্লব 
  • বিপ্লব রহমান | ২৫ মে ২০২৩ ০৮:১৫514987
  • @অরণ্য 
    সুপ্রভাত। 
    স্বীকার করি, মোটেই লালন গবেষক নই, নিতান্তই ভক্ত মাত্র। 

    ত্বত্ত্ব তালাশ বলছে, এর মূল গানটি বোধহয় নিম্নরূপ, এরই প্রথম স্তবকের ইংরেজি অনুবাদ সেটি: 

    (সাঁইজির এই ভাব, বলা ভাল, দেহত্বত্ত্ব্বের সারৎসার অসংখ্য বাউলগানে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রকাশিত) 
    ~
    "কেন খুঁজিস মনের মানুষ বনে সদাই।
    এবার নিজ আত্ম রূপ যে আছে দেখো সেই রূপ দীন দয়াময়।।

    কারে বলি জীবাত্মা কারে বলি স্বয়ং কর্তা ।
    আবার দেখি ছটা চোখে ভেল্কি লেগে মানুষ হারায়।।

    বলবো কী তাঁর আজব খেলা আপনি গুরু আপনি চেলা।
    পড়ে ভূত ভুবনের পন্ডিত যে জন আত্মতত্ত্বের প্রবর্ত নয়।।

    পরমাত্মাকে রূপ ধরে জীবাত্মাকে হরণ করে।
    লোকে বলে যায়রে নিদ্রে সে যে অভেদব্রহ্ম ভেবে লালন কয়।। "
    ~
    জয় গুরু! ❤️
  • ব্রতীন | 2402:3a80:1963:89ff:278:5634:1232:5476 | ২৫ মে ২০২৩ ০০:৪২514986
  • যোদি, বুঝেছি। কিন্তু  সোজা কথায়  ওদের সাথে  ঝামেলা করে পারবে না। কল করছি
  • যোষিতা | ২৪ মে ২০২৩ ২২:৩৩514985
  • প্রত্যেককে আন্তরিক ধন্যবাদ। ছেলে নয়, মহিলা। ফ্রেশি নয়। করোনার টাইমে চাকরি করত, অন্য কোম্পানীতে। প্রচুর প্রফিট করছিল করছিল সেই কোম্পানী আগুনের দরে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর বেচে। তারপর করোনার ভ্যাকসিন এসে যেতে কোম্পানীর প্রফিট কমে গেল। সাত মাস মাইনে দেয় নি। তারপরে ঘাড়ধাক্কা।
    তারপর শাড়ীর বিজনেস। অবশেষে এই চাকরি পেয়েছে। খুবই টালমাটাল সিচুয়েশন।
  • Ranjan Roy | ২৪ মে ২০২৩ ২১:২৮514984
  • একটু তাড়াহুড়ো করেছি।
    রেমুনারেশন বলতে as discussed বলা হয়েছে. 
    যদি ছেলেটি দেখাতে পারে যে যেক'দিন ও কাজ করেছে তাতে কোন পয়সা পায় নি/ নেয় নি অথবা পকেট মানি গোছের সামান্য কিছু টাকা পেয়েছে তাহলে ঠিক আছে, নইলে একটু চাপ।
    সার্ভিস ম্যাটারের অভিজ্ঞ উকিলের পরামর্শ নিলে ভাল।
    কারণ আজকাল স্ট্যাম্প পেপার ছাড়াও ই- মেইলের অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার আদালতে স্বীকৃত হচ্ছে।
     
    আমার মেইল ইগনোর করলেই ভাল। 
  • Ranjan Roy | ২৪ মে ২০২৩ ২০:২৯514983
  • একটি অযাচিত মন্তব্য:
    1. দমু যা বলেছেন তা 100% ঠিক।
    2 যেকোন কন্ট্রাকটের তিনটে ভাগ - ক) প্রপোজাল  টু ডু এ টাস্ক খ) এগেন্স্ট সাম কনসিডারেশন অ্যান্ড গ) অ্যাকসেপ্ট্যান্স বাই বোধ দ্য পার্টি।
    3 খালি ক আর খ থাকলে সেটা প্রমিস মাত্র, কন্ট্রাকট নয়, কিন্ত খ অর্থাত কনসিডারেশন ( এখানে কাজ করলে এমপ্লয়িকে কত বেতন দেওয়া হবে) এর উল্লেখ না থাকলে সেটা চাকরির প্রমিস্ও নয় । এটার স্ট্যাটাস ভলান্টিয়ারি সার্ভিসের প্রপোজাল মাত্র,  চাকরির ডকুমেন্ট নয়।
    4 ছেলেটি ফ্রেশার হিসেবে অন্য কোম্পানিতে জয়েন্ট করলে ওকে ছুঁতে পারবে না।
     
  • ব্রতীন | 2402:3a80:1963:89ff:278:5634:1232:5476 | ২৪ মে ২০২৩ ২০:০৩514982
  • যোষিতা দি, ভারতীয় কোম্পানি  তে শোষণ  অন্য লেভেলের। 
     
    দ দি, যেমন বললো একসময়  টিসিএস এ অনসাইটে যাবার সময় আমরা বন্ড লিখে গেছি।
     
    তারপরে টিসিএস একসময়  USA তে ইমপ্লয়িরা যে ট্যাক্স রিফান্ড পেতো তার উল্টো দিকে এমপ্লয়ি কে দিয়ে সই করিয়ে পুরো টাকা টাই মায়া করে দিত। বহুবছর এই জিনিস চলে তারপরে খুব সম্ভবত  ২০০৫ নাগাদ  টিসিএস আমেরিকাতে থাকা কোন ইমপ্লয়ি আমেরিকার কোর্টে এই নিয়ে মামলা করে। অবধারিতভাবে  টিসিএস হেরে যায় এবং এখন অবধি  যত এমপ্লয়ি র যত টাকা মায়া করেছে সব ফেরত দিতে বাধ্য হয়। আমি বেশ কিছু ডলার ফেরত পাই 
     
    টিসিএস এর মতো বিগ জয়েন্ট  এইসব করলে বাকি রা কী করতে পারে সহজেই  অনুমেয়....
  • অযাচিত | 103.76.82.161 | ২৪ মে ২০২৩ ১৯:৪৩514981
  • আমি হলে, এই মাসেই চাকরিতে ঢুকে থাকলে আর এই ক'টা দিনের মাইনের মায়া না থাকলে রেজিগনেশন মেল করে সেটা নতুন কোম্পানিকে সিসি দিয়ে কিচ্ছু না বলে চুপচাপ অফিস যাওয়া বন্ধ করে নতুন কোম্পানিতে জয়েন করে যেতাম (নতুন কোম্পানিতে আগে সেটা কথা বলে অ্যাকসেপ্ট করাতে হবে যদি ইন্টারভিউতে এই কোম্পানিতে কাজ করার কথা বলা হয়ে থাকে)। আশা করাই যায় নতুন কোম্পানিতেও ফ্রেশার হিসেবেই জয়েন করেছে, অন্তত নতুন কোম্পানি এই ক'দিনের এক্সপেরিএন্স কাউন্ট করে মাইনে ধার্য করেনি। ফলে অফার লেটার / জয়েনিইং লেটার সাবমিশনই যথেষ্ট এটা প্রমাণ করতে যে ইন্টারভিউতে সে মিথ্যে বলেনি। প্রোবেশন পিরিয়ডের শেষে পার্মানেন্ট হলে তারপরেই তিন মাসের নোটিস পিরিয়ড ইন-এফেক্ট হওয়ার কথা। প্রবেশন পিরিয়ডে সাধারণত নোটিস পিরিয়ড দু-তরফে এক মাসই হয়।
    সাধারণত একটানা এক-দুমাস চাকরি থেকে ডুব মারলে এমনিই চাকরি খারিজ হয়ে যায়। কোম্পানিই টার্মিনেশন চিঠি পাঠিয়ে দেবে বাড়িতে।
  • যোষিতা | 194.56.48.109 | ২৪ মে ২০২৩ ১৪:১৬514980
  • ,থ্যাংকস। তাকে জানিয়ে দিলাম।
  • | ২৪ মে ২০২৩ ১০:০৩514979
  • উলোয় না চুলোয় দিয়ে। 
  • | ২৪ মে ২০২৩ ১০:০১514978
  • না এটা কোনও ভ্যালিড কন্ট্র‌্যাক্ট নয়। এছাড়া নব্বইয়ের দশকে কোনও এক সময় কোনও এক হাইকোর্ট নাকি সুপ্রীম কোর্টই এক কর্মী বনাম টিসিএসের মামলায় টিসিএসের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে বলেছিল কর্মী এবং কোম্পানির মধ্যে কোনও বন্ড ,  চুক্তি হতে পারে না। চুক্তি হয় দুজন সমান স্তরে থাকা ব্যক্তি বা সংস্থার মধ্যে। কোম্পানি আর কর্মী কখনই একই স্তরেথাকে না, ফলে যে কোনও চুক্তিপত্র সর্বদাই কোম্পানির স্বার্থের দিকে হেলে থাকে এবং কর্মীর সেখানে দরাদরি করার বিশেষ ক্ষমতা থাকে না।  কবে কোথায় সব বিবরণ আইনজীবিরা দিতে পারবেন। 
     
    এবার এই রায়ের পরেও টিসিএস বহু লোককে বন্ড সই করিয়েছে, সে আলাদা গল্প। এখানে আপনার পরিচিত যা যা করতে পারেন 
    ১) দ্বিতীয় কোম্পানিকে পরিস্থিতি খুলে বলা এবং বলা যে রিলিজ লেটার নয় বরং তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন সেইটে গ্রহণ করা। পদত্যাগপত্র ইমেলে রিড রিসিট দিয়ে অথবা ফ্যাক্স করে পাঠাতে পারেন। রেজিস্টার্ড পোস্টে পাঠাতে পারেন। 
    ২) পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে তার একটা রিসিভড কপি নেওয়া (যদি সম্ভব হয়) এবং সেইটে গ্রহণ করতে দ্বিতীয় কোম্পানিকে অনুরোধ করা। 
    ৩) দ্বিতীয় কোম্পানিকে বলা ২ মাস নোটিশ পিরিয়ড কাজেই অপেক্ষা করতে অনুরোধ করা। (এইটে আসলে ইন্টারভিউএর সময়ই বলে নিতে হয়। ) এরপরে ২ মাসের নোটিশ দিয়ে ছাড়া। নোটিশ  অবশ্যই রেজিস্টার্ড পোস্ট বা রিসিভড কপি নিয়ে রেজিগনেশান লেটার দেওয়া জাতীয় কিছু করে আইনী প্রমাণ রাখতে হবে। 
    ৪) কোনও ভাল উকীল ধরে একটা আইনী মুসাবিদা করে পদত্যাগ করে তাৎক্ষণিক রিলিজ লেটার চাওয়া। কোম্পানি হয়ত আইনী নোটিশ দেখে ঝামেলা এড়াতে ঝপাঝপ দিয়েও দিতে পারে। 
    এক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে এই প্রথম কোম্পানির পোষা উকীল থাকতে পারে এবং সেক্ষেত্রে তারাও আইনের নামে খেলাতে পারে। আর লড়ে গেলে হয়ত ৫ কি ৬ বছর বাদে এই ব্যক্তি জিতবে বটে এবং কোম্পানি হারবে বটে কিন্তু প্রথম কোম্পানির যা উদ্দেশ্য সেটা পুরোপুরি সফল হবে। মানে এটা একটা সম্ভাবনা। 
    ৫) এই অভিজ্ঞতা উলোয় দিয়ে একেবারে ফ্রেশ হিসেবে নতুন কোম্পানিতে যোগ দেওয়া। এক্ষেত্রেও ওদের বলে নিতে হবে আগের কোম্পানি রিলিজ দেবে না এবং আইনী কোনও চুক্তি নেই। এক্ষেত্রে নতুন কোম্পানিতে বেতনের হার পরিবর্তিত হতে পারে। অনভিজ্ঞ হিসেবে কম হবার সম্ভাবনা। 
  • যোষিতা | ২৪ মে ২০২৩ ০৮:৪১514977
  • দীমু,
    এটাই। কোনও স্ট্যাম্প পেপারে সই করেনি। এটাতেই সই করেছে। তবে স্ট্যান্প পেপারে বোধয় কেওই সই করায় না।
    যা বুঝতে পারছি এখানে এম্পলয়ার যে কোনও মুহূর্তে মাইনে না দিয়ে ঘাড় ধাক্কা দেবার প্রভিশন রেখেছে। কিন্তু এম্পলয়ির জন্য দুমাসের নোটিস পিরিয়ড রয়েছে। এখন এই ব্যক্তিটি একটা ভাল কোম্পানিতে চাকরি পেয়েছে কিন্তু জয়েন করতে পারছে না এই কারনে। 
  • দীমু | 182.69.176.70 | ২৪ মে ২০২৩ ০১:৫৫514976
  • এটা মনে হয় অফার লেটার। স্ট্যাম্প পেপারে সই না করলে লিগ্যাল জব কনট্র্যাক্ট হয় না। উনি কি সেরকম কোথাও সই করেছেন? 
  • যোষিতা | ২৪ মে ২০২৩ ০১:৩৮514975
  • এরকম জব কন্ট্রাক্ট কি লিগাল ভারতে?
    ছত্রে ছত্রে ভয় দেখানো হয়েছে।
  • যোষিতা | ২৪ মে ২০২৩ ০১:২৮514972
  • একটা ব্যাপারে ভারতের এম্পলয়মেন্ট আইনের কিছু জিনিস জানতে চাচ্ছি।
    আমার পরিচিত একজন নতুন চাকরিতে ঢুকেছে প্রাইভেট কোম্পানীতে কোলকাতায়। সেক্রেটারির কাজ। এই মাসেই ঢুকেছে, প্রচুর বুলিইং এর শিকার হচ্ছে। জব কন্ট্র্যাক্টে স্যালারির উল্লেখ নেই। সে নিজে ছাড়লে দুমাসের নোটিস দিতে হবে। কোম্পানী ছাড়ালে নোটিস নেই, মাইনে না ও দিতে পারে। মারোয়াড়ি কোম্পানী। জয়েন করার পরদিন থেকেই কাজের বোঝা চাপিয়ে যাচ্ছে এবং খিটখিট করছে বলে তার দাবী। সে এখন অন্য একটা জায়গা থেকে অফার পেয়েছে, সেখানে এখনই অফার লেটার দিতে চাচ্ছে, কিন্তু তাকে রিলিজ লেটারও জমা দিতে হবে। এখন এই মানুষটা কী করবে?
  • aranya | 2601:84:4600:5410:dc37:f9aa:818a:4f60 | ২৩ মে ২০২৩ ২৩:০৯514971
  • এই গানটা নয়। ইংলিশ অনুবাদ টা মূল গানের প্রথম প্যারা-র, তার সাথে মিলছে না 
     
    কিন্তু অনেক ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর গান 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:dc37:f9aa:818a:4f60 | ২৩ মে ২০২৩ ২২:৪৯514970
  • ধন্যবাদ। এটা কি লালনের লেখা? না কি গগন -এর ? 
    গগন হরকরা লালন এর শিষ্য ছিলেন, সুতরাং গানটা লালন - এর হতেও  পারে 
  • গগন হরকরা? | 199.249.230.169 | ২৩ মে ২০২৩ ২২:৩৭514969
  • aranya | 2601:84:4600:5410:dc37:f9aa:818a:4f60 | ২৩ মে ২০২৩ ২২:১৩514968
  • লালন ফকিরের একটা বাংলা গান (ইংলিশ অনুবাদ নিচে দিলাম )কারও কাছে আছে? 
     
    "Why do you keep looking for the Man of the Heart
    in the forests, in solitude?
    Turn your attention this time
    to the grace and beauty within your soul"
  • kc | 188.236.151.200 | ২৩ মে ২০২৩ ২১:০১514967
  • 'বিবেকানন্দ - দলিত ঘৃণা' এসব দেখে এটা চিপকে দিলাম, আমাকে কষ্ট কিছুই করতে হলনা, দুখের দেয়ালে পেয়ে গেলাম।
     
    "স্বামীজীর তিরোভাবের পর প্রথম বৎসর যখন দরিদ্র নারায়ণের সেবা হয় (অর্থাৎ শীতকাল, ১৯০২ কিংবা ১৯০৩ সাল) সেইবার দরিদ্র নারায়ণের সংখ্যা অধিক হইয়াছিল। বাহিরের উঠানে প্রথম ক্ষেপে সকল লোক বসিতে যাইল কিন্তু অনেক লোকের বসিবার স্থান হইল না। প্রথম ক্ষেপের লোক আহার করিয়া উঠিলে পাতমুক্ত করিবার জন্য সারদানন্দ, আমি ও আর এক ব্যক্তি বাতি ও ঝাড়ু লইয়া এঁটো পাত মুক্ত করিতে যাইলাম। পাত মুক্ত করা ছাড়া আমার কোন উচ্চভাব ছিল না। গঙ্গার ধারে কদম গাছের তলায় তিনজনে যখন আসিয়াছি, সারদানন্দ কয়েক পা আগাইল এবং উভয় পার্শ্বের পংক্তি হইতে উচ্ছিষ্ট অন্ন তুলিয়া লইতে লাগিল। আমার অতিশয় ঘেন্না করিতে লাগিল—কারণ পাতের উপর ভাত, ডাল, চচ্চড়ি, দই মিশান পরিত্যক্ত অন্ন পড়িয়াছিল। সারদানন্দ কয়েকটি পাত হইতে কিঞ্চিৎ উচ্ছিষ্ট অন্ন তুলিয়া লইয়া বাঁ হাতের চেটোতে রাখিয়া ডান হাতের দুই অঙ্গুলি দিয়া মিশ্রিত করিয়া লইল এবং সেই মিশ্রিত অন্ন মুখে দিয়া মাথায় হাত মুছিল ৷ তারপর স্থির ও গম্ভীরভাবে বলিতে লাগিল, “উনছত্রিশ জাতের প্ৰসাদ, মহাপ্রসাদ—মহাপ্রসাদ।” এই বলিয়া চক্ষু নিমীলিত করিয়া নির্বাক হইয়া স্থির হইয়া রহিল, একেবারে যেন সমাধিস্থ পুরুষ। মুখের ভাব অন্য প্রকার হইল, স্নিগ্ধ, গম্ভীর ও তন্ময়ভাব প্রকাশ পাইল। আমি ত' দেখিয়া বিস্মিত হইলাম এবং এক দৃষ্টে তাহার মুখ দেখিতে লাগিলাম। ঠিক যেন, তাহার মুখের আভা হইতে প্ৰকাশ পাইতে লাগিল—সমস্ত ব্রহ্মময়, আকাশ ব্রহ্মময়, ঘাস, মাঠ ব্রহ্মময়, বৃক্ষাদি ব্রহ্মময়, গঙ্গার জল ব্রহ্মময়, উচ্ছিষ্ট অন্ন ব্রহ্মময়, এবং ব্যক্তি সকল ব্রহ্মময়। সারদানন্দের এই ভাবটী আমি তখন অতি অপূৰ্ব্বভাবে দেখিয়াছিলাম, তাই এ স্থলে লিপিবদ্ধ করিলাম। তাহার পর একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলিয়া প্রকৃতিস্থ হইয়া ঝাড়ু দিয়া উচ্ছিষ্ট পাত তুলিয়া বাল্‌তি ভরিয়া গঙ্গায় ফেলিতে লাগিল। কিন্তু আমি বার বার মুখ ফিরাইয়া তাহাকে দেখিতে লাগিলাম। 

     - মাস্টার মশায়ের অনুধ্যান / মহেন্দ্রনাথ দত্ত"
  • D | 2409:4060:2d10:9b6d:b9ca:49f9:aa3e:f28a | ২৩ মে ২০২৩ ২০:০৫514966
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত