পিটিবাবু পালিয়ে যাবেননা। উত্তর দিয়ে যাবেন। লিস্টিতে দেখবেন অপ্রতিবাদী বুজী হিসেবে শুভাপ্রসন্নর নাম আছে। যেসব বুজী প্রতিবাদ করতে চাননি তাদের মধ্যে সৌমিত্র এবং মৃণাল সেনের নামও আছে। এঁরা বামঘেষা বুজী জানেন তো? এবার বলুন এতে কি প্রমান হল? কিছুই যদি প্রমানিত না হয়, তাহলে রোজ রোজ গুরুর পাতায় বাল বকা বন্ধ করুন।
কার্টুন শেয়ারকে মতলববাজি বললে অন্যকে মমতাপন্থী বলে মার্ক করতে সুবিধে হয়? তাই এক্কেরে সামারসল্ট দিয়ে কার্টুন শেয়ারকে মতলববাজি বলে টানার চেষ্টা? কার্টুন শেয়ার ত শতরুপ পুরন্দর ভাট হাজারে বিজারে করে। সবাই করে। গ্রেপ্তার দেখিয়ে ভিক্টিম সেজে বিধায়ক হবার মতলববাজি।
Educationist Sunanda Sanyal, litterateur Mahasweta Devi, actor Kaushik Sen, writer Nabarun Bhattacharjee, Bengali poet Sankha Ghosh have been critical of the chief minister on various issues in the last few months.
The issues included the handling of the Park Street rape, select newspapers in state-run libraries, controversy over an anti-Mamata cartoon and the arrest of two professors.
Last month, some intellectuals had taken out a silent march in protest against a number of issues including the arrest of Jadavpur University professor Ambikesh Mahapatra for forwarding a cartoon which lampooned Banerjee by email.
"Certain traits in her seem autocratic to me. Neither professors should have been arrested nor newspapers banned in state libraries. She is following in the footsteps of the previous Left Front government. This is certainly not a change for the better," Sunanda Sanyal said.
Sanyal had resigned as head of the state school syllabus committee and higher education committee last year upset over the cabinet's decision for a no-detention policy upto standard eight.
Magsaysay Award winning writer Mahasweta Devi had called the Trinamool government 'fascist' for the police denying permission for a rally and hunger strike by the Association for Protection of Democratic Rights (APDR).
Singer and musician Kabir Suman, the rebel Trinamool Congress MP, said "Once I used to write songs praising her qualities. I can't do that anymore. She was mighty as an opposition leader, but she no longer is as a ruling party leader," he said.
Explaining the reason of his fallout with 'Didi', he said, "At the slightest criticism, she senses hostility. I am a thinking man, but she wants 'yes men' surrounding her."
Eminent painter Shuvaprasanna, however, said, "I am not a partyman. But I support her because of the all-round development she has brought in the state.
...
Keeping themselves away from political divide, veteran actor Soumitra Chatterjee and film-maker Mrinal Sen, refused comment.
পলিটিশিয়ান আসলে cm? অঃ
মতলববাজি কোনটা? কার্টুন শেয়ার করাটা? মমব্যান আপনার সাথে একমত হবেন।
মমতার লম্বা লিস্ট মোদীরও তাই। তাতে অম্বিকেশের ভিক্টিম সাজার মতলববাজি নিয়ে বলা যাবে না নিকি।
পঃ বঙ্গে যাঁরা থাকেনঃ তাঁদের কি এস বি আই (সিনিয়র সিটিজেন অ্যাকাউন্ট ) কে ওয়াই সি আপডেট করার জন্যে বিরক্ত করে চলেছে?
এটা ঠিক কথা। অম্বিকেশ গ্রেফতার হবার পরে অনেকেই প্রতিবাদ করেছিলেন। তবে আরো সাস্টেইনড প্রতিবাদ হবার দরকার ছিল। সেটা না হবার দায় খানিকটা বাম দলগুলোর ওপরেও বর্তায়।
অম্বিকেশ ভোটে দাঁড়াতেই পারেন, সেটা তাঁর গণতান্ত্রিক অধিকার। আমি তাঁকে সম্পূর্ণ সমর্থন জানাই। কিন্তু জনৈক মিথ্যাবাদী বলে চলেছে অম্বিকেশকে গ্রেপ্তারের সময় কেউ নাকি প্রতিবাদ করেনি! যখন প্রমাণ দেখানো হল, তখন সেগুলো নাকি ধান্দাবাজি!
আমি সেই সব প্রতিবাদী বুজিদের নাম খুঁজেই চলেছি!!
অম্বিকেশ ভোটে দাঁড়াতেই পারেন, সেটা তাঁর গণতান্ত্রিক অধিকার। আমি তাঁকে সম্পূর্ণ সমর্থন জানাই। কিন্তু জনৈক মিথ্যাবাদী বলে চলেছে অম্বিকেশকে গ্রেপ্তারের সময় কেউ নাকি প্রতিবাদ করেনি! যখন প্রমাণ দেখানো হল, তখন সেগুলো নাকি ধান্দাবাজি!
নির্লজ্জ মিথ্যাচার কিভাবে করে তার নিদর্শন উত্তরোত্তর পেয়ে চলেছি!
টাকা পেয়েচে না পায়নি ? একটা কার্টুনে পঞ্চাশ হাজার খারাপ কি?
মমতার লম্বা লিস্ট মোদীরও তাই। তাতে অম্বিকেশের ভিক্টিম সাজার মতলববাজি নিয়ে বলা যাবে না নিকি।
'I have no sympathy for people who plays victim card to take political advantage."
তাও তো মাথায় বা পায়ে ব্যন্ডেজ বেঁধে ভোট চায়্নি।
By the way, the Calcutta High Court ordered WB Government to pay Rs. 50,000 to Ambikesh.
একটি অসম্পূর্ণ তথ্য। পুরো ঘটনাটি এইরকমঃ
"১০ই মার্চ ২০১৫, হাইকোর্ট রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত রিপোর্ট এবং দুই সুপারিশ (দোষী পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের জন্য দু'জনে জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণ) বিবেচনা করে চূড়ান্ত রায়ের নির্দেশে দুটি সুপারিশ কার্যকর করার জন্য ৩০ দিন সময় দেন। সঙ্গে অতিরিক্ত ৫০ হাজার টাকা, মামলা করে রাজ্যকে বাধ্য করার জন্যে। ৩০ দিনের মধ্যে এপ্রিল ২০১৫, রাজ্য সরকার হাইকোর্টে আপীল করেন। সাড়ে ৪ বছর অতিক্রান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। কবে নিষ্পত্তি হবে কেউই বলতে পারেছেন না।""
এই পল্টি কি সিএম নামে লিখত? পিটিচাটার ফ্রিকুয়েন্সি দেখে মনে হচ্ছে। অম্বিকেশ কবে কবে থানায় যায় কেস তোলার আদেশেও তোলা হয় নি কেন এই নিতে কী করেছে সেসব কিচুই পিটি জানে না। আপ্তবাক্যের ন্যায় আওড়ে দিছে আর পিম তাকে সাপোর্ট দিছে। অতএব যাও সবে নিজ নিজ কাজে।
লজ্জা মজ্জা খুঁজছে যে পল্টি তা পিটি কোনোদিন লজ্জা পেয়েছে না ভুল স্বীকার করেছে যে সেসব করবে অন্যে?
ভিকটিম কার্ড বললে তো মমতার চেয়ে পোক্ত কেউ নেই ওই খেলায়। নন্দীগ্রামে নিজে খুন করিয়ে ভিকটিম কার্ড খেলে নিলেন। এই দুদিন আগে পা ভাঙার নাটক করলেন। লম্বা লিস্ট।
Ambikesh Mahapatra played the victim card and contested for MLA seat from Behala with Left support in 2016. Sorry to say, I have no sympathy for people who plays victim card to take political advantage. By the way, the Calcutta High Court ordered WB Government to pay Rs. 50,000 to Ambikesh.
ঠিক ঠিক। ভোটে দাঁড়িয়েছিল। ঘুঘু লোক।
এই মামলায় অম্বিকেশের লাভই ত হয়েচে। খ্যাতি পেয়েচে। আগে অম্বিকেশকে কজন চিনত?
Ambikesh Mahapatra played the victim card and contested for MLA seat from Behala with Left support in 2016. Sorry to say, I have no sympathy for people who plays victim card to take political advantage. By the way, the Calcutta High Court ordered WB Government to pay Rs. 50,000 to Ambikesh.
যাবাবা ইমোজির পর বাকিটা কেটে গেল যে।
বলছিলাম ডিসিবাবুর কোন মন্তব্যই আজকাল স্কিপ করে যাই পড়ার ইচ্ছে thaakenaa
ডিসিবাবুর ভয়েসটা আসা দরকার
সমস্যা হচ্ছে যে গুচ্ছের self-proclaimed পন্ডিতেরা কোনো home-work না করেই তক্কাতে আসে।
আমার ঘরে অম্বিকেশের এক ছাত্র বাস করে। সে ভুল সংশোধন করে জানাল যে থানা নয় ওটা আলিপুর কোর্ট। আমিও বোধহয় থানা /কোর্ট লিখেছিলাম আগে।
এই প্রসঙ্গে খিস্তিগুলো দেখাতে সে বলল যে ঐসব কাকুদের তার করুণা করতে ইচ্ছে করছে।
একটু পুরনো। তবু এখানে থাক। নীচে অম্বিকেশের লিখিত বিবৃতি আছে।
এরকম হলে ভদ্রলোক লজ্জিত হয়, ক্ষমা চায়। কিন্তু ভদ্রলোক গালাগালি করে না। অতএব সে প্রত্যাশা নেই।
অম্বিকেশ বাবু আমার মাস্টারমশাই ছিলেন . এখনো যোগাযোগ আছে ভালোই ।..পিটি বাবু ভুল বলেন নি এক্ষেত্রে . 24 ঘন্টার অনুষ্ঠান দেখি নি যদিও
পিটির ধৈর্য অসামান্য। এতগুলি অসভ্য লোকের মধ্যে ধৈর্য্য রেখে উনি নিজের কথাটা বলে যাচ্ছেন।
অম্বিকেশ বাবু আমার মাস্টারমশাই ছিলেন . এখনো যোগাযোগ আছে ভালোই ।..পিটি বাবু ভুল বলেন নি এক্ষেত্রে . 24 ঘন্টার অনুষ্ঠান দেখি নি যদিও
যুক্তি যখন হারায়ে যায় খিস্তি ধারায় এস!!
পিটিদা একটু লাথখোর টাইপের লোক আছে, তাতে কি। ওরকম দুয়েকজন থাকে।
The pig will criticize others but he will not perform any protest against the government. He demands protests from others but he will keep quiet and enjoy life!
কথা বলে নেবেন ওঁর সঙ্গে। আমার বলা আছে।
গত সপ্তাহে ২৪ ঘন্টার আলোচনা চক্রেও এইরকমটাই জানিয়েছেন।
আরো যা বলেছেন তার মর্মার্থ এইরকমঃ মামলা রুজু করা হয়েছিল যে ধারায় তা নাকি সুপ্রিম কোর্ট বাতিল করে দিয়েছে। তা সত্বেও রাজ্য সরকার মামলা তোলেনি।
"অম্বিকেশকে এখনো থানায় হাজিরা দিয়ে হয় প্রতি মাসে"
এইটাররেফারেন্স দেবেন কাইন্ডলি। শেষ কোন তারিখে তিনি হাজিরা দিয়েছেন। ঠিক কী রকম নোটিশ দেয়া হয়েছে তাঁকে। কেন কোয়াশমেন্টের জন্য দরখাস্ত করেন নি।
""অম্বিকেশ জী কে লিয়ে আপ্নে কেয়া কিয়া"? তার কি উত্তর দেবেন?"
অম্বিকেশকে এখনো থানায় হাজিরা দিয়ে হয় প্রতি মাসে। বুজীরা মুখে সেলোটেপ লাগিয়ে সত্যি বসে আছে। এর মধ্যে কোন অতিরঞ্জন নেই।
অন্য দিকে " The West Bengal government has withdrawn over 79 cases against absconding...... Bimal Gurung..."!!! সে ব্যাপারেও বুজীরা মুখে সেলোটেপ লাগিয়ে রেখেছে।
একটা কার্টুন দেখিয়ে এইসব বুজীদের বালখিল্যতাকে কি আর ঢাকা চাপা দেওয়া যায়!!! অবিশ্যি চোর- ছ্যাঁচোড়দের পক্ষ কে নেবে সে ব্যাপারে তো পসন্দ আপনা আপনা।
ভোটের অন্য গল্পঃ
আমার এক বন্ধুর স্ত্রী-র ভোট ডিউটি পড়েছিলো, বাড়ি থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরের একটি জেলাশহরে। অল উইম্যান বুথ। ৪ তারিখ রাত সাতটা অব্দি ট্রেনিং চলেছে, আবার ৫ তারিখ সকাল সাড়ে সাতটায় রিপোর্টিং (ভোট ৬ তারিখে)। বন্ধুপত্নী ভেবে চিন্তে ওর এক ইউনিভার্সিটির ক্লাস ফ্রেন্ডের বাড়িতেই থেকে যায়, ফিরে আসার ঝুঁকি না নিয়ে। সেটাও ঐ জেলা সদর থেকে প্রায় ৩০-৩৫ কিলোমিটার দূরে। যাই হোক, সরকার পিক আপ করার বন্দোবস্ত রেখেছিলেন। সেখান থেকে পরের সকালে মেটেরিয়াল কালেক্ট করে দুপুর নাগাদ পোলিং বুথে পৌঁছে সবার চক্ষুস্থির। স্থানীয় একটি হাইস্কুল। কতদিন ক্লাস হয় নি কে জানে, বেঞ্চি , ঘরের মধ্যে আধ ইঞ্চি ধূলোর আস্তরণ। স্থানীয় বি এল ওর ম্যানেজ করার কথা, সেও পান চিবুতে চিবুতে চিন্তান্বিত মুখে হাঁটাহাঁটি করতে লাগলো। অতিকষ্টে স্কুলের ঝাড়ুদারকে ধরা হল, সে বললঃ আমি ঝাড়ু দেবো, কিন্তু মুছতে পারবো না। তাকে বেশি টাকা কবলে (গাঁট গচ্চা ) মোছনো হল, বাথরুম পায়খানা পরিষ্কার করে জল দেওয়ার ব্যবস্থা হল। ওদিকে খাবার বন্দোবস্ত নেই। সচরাচর স্কুলের রাঁধুনি রেঁধে দেয়, কিন্তু সে-ও ভোট দিতে চলে গেছে। কোনো রকমে সেই বি এল ও বাইরে থেকে অখাদ্য সব খাবার নিয়ে এলো। তাই গিলতে হল। রাত্রে বেঞ্চি জোড়া লাগিয়ে শোয়া , বেঞ্চির জোড়ের মুখটা চিমটি কাটতে এক একটা বেঞ্চেই কাত হয়ে সবাই রাত কাটালো। পরের দিন কোনো রকমে বাথরুম সেরে ড্রেস্ পরতে হলঃ সরকার থেকে শাড়ি দিয়েছে, ইউনিফর্ম হিসেবে। কিন্তু আনুসঙ্গিক সব কিনতে হয়েছিলো। সকাল পাঁচটা থেকে মক ভোটিং শুরু, এদিকে সাড়ে পাঁচটাতেই বাইরে বিশাল লাইন। পোলিং এজেন্টরা খুব সাহায্য করলো।, ভোট ঠিকঠাকই হল। সব মিটতে মিটতে রাত এগারোটা । এবার সরকার ছেড়ে দিয়েছে, যাও সব নিজের নিজের দায়িত্বে বাড়ি ফেরো।কোনো পাবলিক ট্রানজিটের গল্পঃ জাস্ট নেই। বন্ধু গাড়ি নিয়ে গেছিলোঃ ওরা যখন নিজেদের বাড়ির কাছাকাছি, তখন আরেক কোলিগের ফোন এলো। এও অল উইম্যান বুথ, কিন্তু সেই জেলাসদর থেকে অনেকটাই ভেতরে। ওদের সব জিনিসপত্র জমা দিতে দিতে দেড়টা হয়ে গেছেঃ এবারে বাড়ি ফিরবে কি করে তাই ভাবছে।
পুনশ্চঃ এটা শুনে আমার ঐ বন্ধুর কাকা বললেনঃ বৌমার তো তাও অল্পের উপর দিয়ে গেছে। উনি একবার ভোট করতে গেছিলেন, ভোটের আগের দিন মুষলধারে বৃষ্টি । পোলিং বুথের ছাদ ফুটো হয়ে জল পড়ছে। তখন ব্যালট পেপারের যুগ। হাই বেঞ্চ জোড়া লাগিয়ে তার তলায় ভদ্রলোক ব্যালটপেপার জাপটে বসেছিলেন সারারাত।