এঁর এক ভাইয়ের নাম নাকি মির্চা!!!! বাপরে! এসব জানলে আমাদের সেই "ন হন্যতে'র ভদ্রমহিলা দৌড় দিতেন আর মাঝে মাঝে থেমে পেছনে তাকাতেন তখনও আসছে কিনা দেখতে। :-)
এই যে সেই ভদ্রলোক। ভ্লাড দ্য ইম্পেলার। শুধু ইনি না, এঁর বাবাকেও ড্রাকুল বলা হত। ড্রাকুলা বংশ বলা যায়।
https://en.wikipedia.org/wiki/Vlad_the_Impaler
আচ্ছা। আমি ভাবতাম রক্তপানটা বোধহয় মিথ ওনলি , অত্যাচারী বলে লোকে বানিয়ে দিয়েছে।
সত্যি , ইউরোপের ট্রিপ নেওয়ার বহুদিনের ইচ্ছে। কিন্তু এই কোরোনার দাপটে হয়তো আর হবেনা। ভ্যাকসিনের ওপরেও সেরকম ভরসা পাচ্ছিনা অন্তত ছমাস -এক বছর না গেলে
বহু বছর আগে কাগজে বের হত এই নিয়ে নানা গবেষণা তখন। পরফিরিয়া না কী যেন একটা জেনেটিক ব্যাধি ছিল এদের, রোদ্দুরে বের হতে পারত না। তাই রাত্রে বের হত।
সেইজন্যেই তো ভারতে ওরকম ধোঁয়ার মতন ভূত সব। কবর থেকে ওঠা জম্বি টাইপ ভূত ভারতে সেভাবে নেই।
অমিত, জানি। ওনাকে কোন একটা স্বাস্থ্যজনিত কারণে রক্ত পান করতে হত -এমন কিছু একটা পড়েছিলাম মনে হয়
বাংলা মিডিয়াম স্কুলের সাথে দেশজ মামদো, বেম্মদত্যি -রাও ভোগে গেছে :-(
ড্রাকুলার মিথ কিন্তু রোমানিয়ার ট্রানসিলভানিয়ার এক অত্যাচারী শাসকের আদলেই তৈরী। আর ইন্ডিয়াতে তো শবদাহ হয় , কিন্তু তবুও মামদো বা বেম্মদত্যিদের আটকানো গেলো কই ? ভূতেদের কোনো ভরসা নেই। শুধুই ভবিষ্যৎ ।
যদি যাও, ড্রাকুলার দুর্গটা দেখে এসো ভালো করে। উপরে ছাদে যদি যেতে দেয় টুরিস্টদের, সেখান থেকে ছবি তুলো অনেকগুলো। ড্রাকুলার সমাধি টমাধি কি পাওয়া গেছে? ওঁর অনেক স্ত্রী ছিলেন না, সাতজন না কজন? তাঁদের সমাধি ও নির্ঘাৎ ওনার পাশেই। সেইগুলোর ছবিও। আর ব্রামবাবু মানে ব্রাম স্টোকার, তিনিই বা থাকতেন কোথায়?
ট্রানসিল্ভ্যানিয়ান আল্পস, রোমানিয়া - যাব কখনো।
কত যায়গাতেই যে যাওয়া বাকী। এই যাব যাব করতে করতেই হয়তো সময় ফুরিয়ে যাবে
রোমানিয়ার ওখানে মনে হয় খুব ভ্যাম্পায়ার, যত ড্রাকুলা টাইপ ভূতের গল্প, সব ওই অঞ্চল থেকে। রাতে কবর থেকে ভূত ওঠে আর লোকেদের গলায় দাঁত ফুটিয়ে গর্ত করে তারপরে রক্ত খায়। নির্ঘাৎ ওরা ওখানে খুব রক্তচোষা বাদুড় দেখত।
(তবু ব্যাটারা কবর দেওয়ার প্রথা ছেড়ে শবদাহ চালু করে নি। অন্তেষ্টি প্রথা বদলানো মনে হয় খুব কঠিন ব্যাপার। )
হেমেন্দ্র আর প্রেমেন্দ্র---এই দুজনের প্রতিই বাঙালি কৃতজ্ঞ থাকবে। শিব্রাম সেটা জানতেন। তাই একটা চমৎকার কবিতার মতন লাইন লিখেছিলেন। কিন্তু প্রেমেন্দ্র শিব্রামকে ভুল বুঝলেন, রাগ করলেন।
মেয়ো নয়, মোরো, সরি চাই। হ্যাঁ, ওটার ওপর ভিত্তি করে লেখা, চট্টগ্রামে চিতা - মানুষের আবির্ভাব, তার পর বিমল-কুমার সুন্দরবাবু ইঃ-র ডঃ মোরো-র দ্বীপে অভিযান
বিশালগড়-টা ড্রাকুলার গল্প - কী ভাল যে লিখেছিলেন, পড়লে মনেই হয় না কোন বিদেশী কাহিনীর ভিত্তিতে লেখা।
আলিনগর বোধ হয় মৌলিক
লকডাউনের মাঝে ড্রাকুলার ফুল ভার্সানটা দেখতে পেয়ে কিনে ফেললাম। তখন বই কিনে ৩-৪ দিন আলাদা রাখছিলাম।
কিন্তু সেই ওয়েট করতে করতে এমন হিট উঠে গেল যে বিশালগড়ের দুঃশাসনটা দুম করে নামিয়ে পড়ে ফেললাম। আর তার পরে আর আসল বইটা পড়া হল না। হে হে।
হেমেন রায় কিশোরদের মনের জানলাটা খুলে দিয়েছিলেন। বাঙালী চিরকৃতজ্ঞ থাকবে।
আলিনগরটা কোথায়? বিশালগড়ই বা কোথায়? ডক্টর মেয়োর দ্বীপ কি অনুবাদ? ডক্টর মোরোর গল্প থেকে?
আমার সমস্যা হল বুড়ো হলাম, কিন্তু বড় হলাম না। এখনও মাঝে সাঝে আলিনগরের পিশাচ, বিশালগড়ের দুঃশাসন, ডক্টর মেয়োর দ্বীপের আখ্যান -এ সব পড়ে ফেলি
তুমি হচ্ছ গে বিরল সহমর্মীদের একজন, তোমায় কি আর ভোলা যায়
ব্রিসবেনের সিবি কি পুনের সিবি , যে আমার মতই হেমেন রায়ের ভক্ত ছেল?
এই অরণ্যদা সব মনে রেখেছে, কি ভালো লোক মাইরি
যা বুঝলাম,ও-কার কে গুগুল ওসিয়ার আ-কার এর এ-কার হিসেবে ইন্টারপ্রেট করে। অর্থাৎ ছো মানে ছ এ ও-কার নয় ছা এ এ-কার। এই রকম রেন্ডারিং ওয়েবপেজ এ অ্যাকসেপ্টেবল। যে কোনো জিনিসেই এ-কার দেওয়া যায়। যেমন ডবল এ-কার দিলেও ওয়েবপেজ সেটাকে রেন্ডার করে দেবে। ছেে এরকম দেখাবে। nul-জয়েনার পেলেই পরপর জুড়ে দেবে। তাতে যত বিটকেলই দেখাক বা যতোই ব্যাকরণ বহির্ভূত হোক। এম এস ওয়ার্ড কিন্তু সেরকম রেন্ডার করে না। ফলে ছা এ এ-কার ওয়ার্ডে রেন্ডার করবে না, ছা এর পরে আলাদা nul এ-কার ে দেখাবে। কিন্তু ওয়েবপেজে দিব্যি রেন্ডার হয়ে গিয়ে ছো দেখাবে।
ওফ্ফ্ফ্
কিন্তু এর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি? গুগুল ওসিয়ার কে কীভাবে বোঝানো সম্ভব কোনটা এমনি আ-কার জনিত দাগ আর কোনটা ও-কার জনিত আ-কার এর দাগ? যাতে সে ও-কার কে ও-কের হিসেবেই চিনতে পারে, আ-কার দেওয়া শব্দে এ-কার বসিয়ে হাজির না করে?
এলেবেলে লিখবেন না, স্বামীজিকে নিয়ে ? উনি তো ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের নিয়ে লিখতে ভালবাসেন
বিবেকানন্দ -এর কন্ট্রিবিউশন ভাল বুঝি না, তবে গীতার ওপরে ফুটবল-কে রেখেছিলেন, এটা দারুণ লাগে
বলি চণ্ডালদের আর চণ্ডালত্ত্ব রইলো কিচু? বারোই জানু এলো আর গেলো -- বিবেকানন্দের নির্মোহ ব হলো না; সংক্রান্তি এলো আর গেলো দুটি পিঠে পুলি নিয়েও কতা হলো না। হায় হায়! একি দিন এলো গো!
সবার যেন শুধু এই টি-দের নিয়েই সমস্যা -- মানে পেশীডেন মশাই আর সেই সোশ্যাল লাটফর্ম। সিঙ্গাপুরী টিয়ের মনে নেবার মতো কিছু না। তবু টি বিষয়ে একটা নির্মোহ ব হওয়া -- খারাপ না!
কালকে সেই অধিকার যদি টুইটার কাউকে দেয়ও, তাতেও আমার কিছুই করার নেই। পছন্দ হোক, বা না হোক। যেটা চাইবো না তা হল সরকার যেন এইধরনের কোনও আইন করে অমুক এবং তমুককে বেশি বা কম অধিকার দেয়। সেইটার বিরোধিতা করবো।
'সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোর কিছু লিখিত নিয়মাবলী আছে। দেশের প্রেসিডেন্টে বা পাবলিক অফিশিয়াল -দের বিশেষ অধিকার দেওয়ার কথা সেখানে লেখা নেই '
- এখন ছোট এস বোধহয় চাইছেন যে সেই বিশেষ অধিকার দেওয়া হোক। আমি তার বিরোধিতা করছি।
নেতা রাষ্ট্রের মেকানিজম ব্যবহার করে বানী দিন না। প্রাইভেট কর্পের ওপর এত নির্ভরতা হলে তো মুশকিল।
আমার খবরের কাগজে পিএমও থেকে দুটো বিজ্ঞাপন দিতে চায় - করোনার জন্যে মাস্ক পরুন ও করোনার জন্যে থালা বাজান। আমি দ্বিতীয়টা ছাপতে চাই না। এই তো।
এবার, ধরলাম স্থানীয় বিজ্ঞান চেতনা মঞ্চের ফাইভ জি টাওয়রের জন্যে পাখি মরে না, সেরকম একটা বিজ্ঞাপনও আমি ছাপিনি - সেটা ভালো কাজ নয়। কিন্তু তাই বলে থালা বাজানোর বিজ্ঞাপন না ছাপাটা খারাপ হয়ে যায় না।
এবার দাবীটা যা বুঝছি, থালা বাজানো ছাপতেই হবে, কারন ওটা পিএমও থেকে এসেছে (ভিআইপি কোটা ঃ))
'কারণ দেশে কোনো এমার্জেন্সির সময় প্রেসিডেন্ট দেশের লোককে নির্দেশ দেন। টম, ডিক, হ্যারি দেন না'
- সোশাল মিডিয়া যেমতি টুইটার বা গুরুচন্ডালীর কাছে এটা কোন ভ্যালিড কারণ হতে পারে না।
সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোর কিছু লিখিত নিয়মাবলী আছে। দেশের প্রেসিডেন্টে বা পাবলিক অফিশিয়াল -দের বিশেষ অধিকার দেওয়ার কথা সেখানে লেখা নেই
কোন রাষ্ট্রনায়ক বা ধর্মগুরু, সন্ত্রাসবাদী নেতা , তাদের ক্ষমতার জন্য বহু মানুষকে প্রভাবিত করে ব্যাপক হিংসা ছড়াতে পারে - টুইটার বা গুরুচন্ডালী সেই হিংসার সম্ভাবনা বিচার করে তেমন লোককে ব্যান করতে পারে.
প্রেসিডেন্ট, সরকারী পদ - এগুলো কিন্তু ক্রিটিকাল না, একজন বেসরকারী ধর্মগুরু-রও প্রচুর হিংসা ছড়ানোর ক্ষমতা থাকতে পারে।
কারণ দেশে কোনো এমার্জেন্সির সময় প্রেসিডেন্ট দেশের লোককে নির্দেশ দেন। টম, ডিক, হ্যারি দেন না।
ছোট s মানে সিনেটর অথবা সিনেট পদ প্রার্থী
তাও তো মেলে না
প্রেসিডেন্ট পদ প্রার্থী ? পাবলিক অফিশিয়াল ?
'কিন্তু প্রেসিডেন্টে বা যে কোনো পাবলিক অফিশিয়ালের স্পিচ কন্ট্রোল করা টুইটারের জন্যে বেআইনি হওয়া উচিৎ'
- প্রেসিডেন্টে বা যে কোনো পাবলিক অফিশিয়ালের স্পিচ-এর সাথে টম-ডিক-হ্যারি অন্য যে কোন মানুষের স্পিচ- এর কোন তফাৎ টুইটারের কাছে কেন থাকবে, এটা এখনো বুঝলাম না