![]() বইমেলা হোক বা নাহোক চটপট নামিয়ে নিন রঙচঙে হাতে গরম গুরুর গাইড । |
Bimochan Bhattacharya প্রদত্ত সর্বশেষ দু পয়সা

স্মৃতির ঝুলি -২
আমার স্কুলবেলাটা মানিকতলায় কেটেছে।অনেক বন্ধু ছিল আমার ওখানে। আর উত্তর কলকাতার কিছু টিপিকাল নামের বন্ধুও ছিল। একজনের নাম ছিল গুয়ে অথচ তার ভাল নাম ছিল শুভজিত। কিন্তু সবাই গুয়ে বলেই ডাকতো এমন কি ওর বাবাও ওকে গুয়ে বলে ডাকতেন। কিন্তু আজ বলবো বাচ্চুর কথা। অনেকগুলো বাচ্চু ছিল আমাদের দলে।ছোট বাচ্চু, ননী বাচ্চু, নাটা বাচ্চু, গেঁড়ে বাচ্চু আর টেকো বাচ্চু। কাল টেকো বাচ্চুর সংগে দেখা হল অনেক অনেক দিন পর। ওকে টেকো বলে ডাকতে গিয়ে দেখলাম আমার নিজের টাক এখন ওর থেকে বেশী। শুধু বাচ্চু বলতে ও আবার রেগে গেল। বললো- ক
স্মৃতির ঝুলি
কাল অনেক রাত পর্যন্ত ঘুম আসছিল না। ফেসবুকে ছিলাম অনেকক্ষন।তারপর মোবাইলে এফ এম এ পুরনো দিনের বাঙলা গান শুনছিলাম। একটি গান অনেক অনেকদিন পর শুনলাম। আমার মায়ের খুব প্রিয় গান সেটি। দ্বীপের নাম টিয়ারঙ ছবির গান। " সাত সাগরে পাড়ি দিয়া তরে নিয়া যাই / আমি চাঁন্দেরই সাম্পান যদি পাই। শ্যামল মিত্র গেয়েছিলেন। আহা কি সুন্দর গান! কি কন্ঠস্বর ছিল শ্যামল মিত্রের! শুনেছি সবকটি অক্টেভে অনায়াসে বিচরন করতো তার গলা। এক আশ্চর্য মাদকতা ছিল তার কন্ঠে। পাঠক, এই গানটির " যদি পাই" অংশটি বার বার শুনুন।আমি হলফ করে বলতে পারি,