আজ ২৫শে বৈশাখ ১৪৩১ - কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিবস। এই উপলক্ষে ডিজিটাল গ্ৰুপে কিছু সুশীল জনগণের নানা ভাবগম্ভীর বার্তা আসছে। আমার স্বভাবে জনৈক শ্রীগুরু বর্ণিত “খেলো টাইপস” রম্যরসের আধিক্য। ফলে নিজেকে আমি ঐ সমাজে ব্রাত্য মনে করি। তাই এই উপলক্ষে একটা “লঘু টাইপস” উপাখ্যান পেশ করছি। এটা প্রায় ৮৮ হাজার শব্দের এক দীর্ঘ স্মৃতিচারণমূলক আখ্যানের অংশ। যদি কখনো সেটা এখানে পোষ্ট করি - এই অংশটির পূনরাবৃত্তি হবে ... ...
আবার কি একটা প্যানডেমিক দরকার এই অলক্ষুণেদের মনে করাতে – যে রক্তের গ্রুপ হয়, ধর্ম না? অক্সিজেনের রঙ নেই, ঝান্ডার আছে? প্রিয়জনের মৃত্যুর সময়ে তার পাশে না থাকতে পারার চেয়ে বড় যন্ত্রণা কিছুতে নেই—সে তার রাজনৈতিক আদর্শ যা-ই হোক না কেন? যে সমস্ত ভয়, আত্মবিশ্বাসের অভাব, অসূয়া, অসহিষ্ণুতা আমাদের 'পৃথক' করে, আসলে তা বিশ্বব্যাপী? সেসবই আমাদের 'মানুষ' বানায়? ... ...
সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকা একটা গাড়িকে পেছন থেকে ধাক্কা মারে একটা লরি। গাড়ির মালিক উকিল। সে পুলিশের দ্বারস্থ হয় কিন্তু পুলিশ তাকে শেষ অবধি বুঝিয়ে দেয় তার গাড়ি কে কোন লরি নয় একটা গরু ধাক্কা মেরেছে। ... ...
।। ০।। সেদিন সদর শহরের কাছের ক্যান্টনমেন্টে এক ছোকরা অফিসার ছুটতে ছুটতে এসে তার লাঞ্চরত সুপারভাইজারকে খবর দিল, স্যার আকাশে একটা ইউ এফ ও র মত কি দেখা যাচ্ছে। স্যর যখন ন্যাপকিনটি নামিয়ে, সেটি প্লেটের পাশে গুছিয়ে রেখে হাত মুখ ধুয়ে ধীরে সুস্থে এসে টেলিস্কোপে চোখ ঠেকালেন, তখন আকাশ মেঘমুক্ত – একেবারে নিদাগ। ছোকরাটি তুতলে মুতলে যা বিবরণ দিল, তাতে লাহোরিয়া সুপারভাইজার শুধু হিমশীতল কন্ঠে “আপকা কাম করো” বলে শিশ দিতে দিতে বেরিয়ে গেলেন। সুবে সুবে খোয়াব দেখ রহা হ্যায়। ইঊ এফ ও! ড্যাম, মাই ফুট! ইসিকো ... ...
ট্রেন থেকে কিছুই মরুভূমি দেখা গেল না। স্টেশন থেকে বেরোতেই যেটা সহজেই বোঝা গেল - জায়গাটা বেশ নোংরা। অথচ জয়পুর উদয়পুরের মত এখানেও প্রচুর জার্মান আর অন্যন্য ইউরোপীয় পর্যটকদের ভিড়। সকালবেলা রাস্তাঘাট সরু , নোংরা এবং ঘিঞ্জি। কিছুদূর হেঁটে গেলে যোধপুরের বিখ্যাত ঘন্টাঘর। তাকে ঘিরে যোধপুরের প্রধান বাজার। সকালবেলা পেঁয়াজ কচুরি আর দুধের চা। কচুরির পুরের ভেতর পেঁয়াজ ছড়ানো থাকে বলে এরকম নাম। ... ...
এতদিন পর্যন্ত বিধর্মীরা তেড়ে লাভ-জিহাদ চালিয়ে যাচ্ছিল, এবার পাল্টা হিসেবে হুপচতুর্দশীতে তাদের ধর্মস্থানের সামনে লাফালাফি শুরু হল। এর নাম দেওয়া হল লাফ-জিহাদ। আর যারা লাফ দেয়, তাদের নাম হল ল্যাজোদ্ধা। সব চেয়ে বড় ব্যাপার হল হুগলীতে। বলাগড়ের কাছে গুপ্তিপাড়া বলে এক জায়গায় পুরোনো ভাঙা মসজিদের নিচে পাওয়া গেল এক হনুমানের ল্যাজ। হনুমানকে মেরেই ওই মসজিদ তৈরি হয়, জানার পর তৎক্ষণাৎ মসজিদ ভেঙে ফেলা হল। স্বয়ং উনিজি হাজির হয়ে গুপ্তিপাড়ার নাম বদলে করে দিলেন হুপ্তিপাড়া। সেখানে তৈরি হল এক বিরাট হুপমন্দির। পুজোর নতুন নাম হল হুপাসনা। ... ...
দুঃসময়ে ছোট্ট স্ফূলিঙ্গও জোগায় অবান্তর রচনা লেখার প্রয়াসে আত্মমগ্নতায় ডুবে থাকার দাওয়াই। লেখার উপাদান সংগ্ৰহকালে জানা যায় নানা চমকপ্রদ বা আনন্দময় তথ্য। পলায়নবাদীরা এভাবে এড়িয়ে থাকতে চায় বিষাক্ত বর্তমানের অভিঘাত - পর্ব-২ ... ...
বিগত চার দশকের রাজনৈতিক স্লোগান ও দেওয়াল-লিখন ... ...
তো সেই ভাবনা থেকেই গাঁটছড়া হল গুরুচণ্ডা৯র সাথেও – যে গুরুচণ্ডা৯ আমার আরেক ভালোলাগার জায়গা, যেখানে এসে আমি প্রাণভরে নিশ্বাস নিই। এ বছর বইমেলায় গুরুচণ্ডা৯র স্টলে ছিল মারিয়াজ ক্রিয়েশনের বেশ কিছু সৃষ্টি, স্টলসজ্জা এবং বিক্রি, দুইএর জন্যই। এই যৌথ উদ্যোগের পরবর্তী ধাপ হিসাবে তাই গুরুর পাতায় তুলে আনলাম আমার কিছু সৃষ্টি । ... ...
বিখ্যাত ঐতিহাসিক রঙ্গনা রানাকৌতের মতে, মিডিয়া আবিষ্কার হয় ভারত স্বাধীন হবার কুড়ি বছর আগে। তার আগে ছিল প্রস্তরযুগ। লোকে শিকার করে আমিষ খেত। ইন্টারনেট এবং কেবল টিভি আবিষ্কার করার উদ্দেশ্য ছিল, এই অন্ধকার থেকে মানুষকে আলোর দিকে নিয়ে আসা। কিন্তু তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকারের অপদার্থতার ফলে, কাজটা করা যায়নি। ইন্টারনেট আবিষ্কারের পরও দেখা যায় মানুষকে কষ্ট করে ভেবে-ভেবে গুগল সার্চ করতে হচ্ছে। এমনকি টিভি চালালেও উঠে উঠে চ্যানেল বদলাতে হচ্ছে। বনে বনে ঘুরে শিকার করার থেকে কাজটা কম কষ্টের নয়। ... ...
এই চূড়ান্ত ব্যক্তি স্বাধীনতার দেশে কে কোন পোশাক পরবে , বিশেষ করে মহিলারা, তা মিটিং ডেকে ঘোষণা করতে পারি না, বোর্ডে লিখে দেওয়া অকল্পনীয় । তুল কালাম ঘটতে কতক্ষণ । দৈনিক সান পত্রিকায় বেনামে লেখা হবে , “ লন্ডনের ব্যাঙ্কে স্বৈর শাসন , ভারতীয় মূলের অফিসার দ্বারা নারী মর্যাদার অপমান “। আমার চাকরি নিয়ে টানাটানি । অতএব অত্যন্ত ট্যাকটফুলি আমার তৎকালীন সেক্রেটারি , বারমিংহামের মারিয়া লালিকে কে বললাম, তুমি এটা একটু হাওয়ায় ভাসিয়ে দাও দিকি। আমি বলেছি কেউ যেন জিনস অথবা ট্রেনার জুতো পরে না আসে । মেয়েদের পোশাক সংযত , আর ছেলেদের ক্ষেত্রে টাই বাদে সুট পরলেই সেটা ইনফরমাল হয়ে গেলো অথবা কম্বিনেশান – রঙ মিলিয়ে জ্যাকেট ও ট্রাউজার। টি শার্ট আউট অফ কোয়েসচেন , পুরো হাতা শার্ট কিন্তু টেকনিকলার জামা বাদ । কালো বাদামি যাই হোক না কেন, পরতে হবে বন্ধ জুতো । ... ...
পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণমূলক গ্রন্থ "ভারত -- শেষ ধ্বংসের সন্ধিক্ষণে" (অভিযান পাবলিশার্স, মার্চ ২০২৪)'এর একটি সমালোচনা। ... ...
যুদ্ধের পরে এই চোদ্দ বছরের অনিশ্চিত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কমিউনিস্ট এবং বামপন্থী দলগুলি অরাজকতা সৃষ্টি করার ফলে দেশের অবস্থা সঙ্গিন হয়ে উঠেছে । গণতন্ত্রের যুগে ব্যক্তিগত ধন সম্পত্তি রক্ষা করা সম্ভব নয় , এখন প্রয়োজন সবল নেতৃত্ব ও নতুন চিন্তা। সেটা আমি খুঁজে পেয়েছি জাতীয়তাবাদ এবং ব্যক্তিকেন্দ্রিক শক্তির ভেতরে । সামনের লড়াইটা বাম বনাম দক্ষিণের সম্মুখ সংগ্রাম । আমরা চাই ক্ষমতা দখল করে প্রতিপক্ষকে সম্পূর্ণভাবে বিনষ্ট করতে কিন্তু এই লড়াই ততদিন স্থগিত রাখতে হবে যতদিন না আমরা একচ্ছত্র ক্ষমতা আয়ত্ত না করছি। মনে রাখবেন বামপন্থীদের হাতে আপনাদের ধন সম্পদ জমি জিরেত কল কারখানা কিছুই সুরক্ষিত নয় , একবার সোভিয়েত রাশিয়ার দিকে চেয়ে দেখুন! অর্থনীতি বা সংস্কৃতির ক্ষেত্রে যা কিছু বরণীয় তা সম্ভব হয়েছে কোন দলীয় রাজনীতি নয় , একক ব্যক্তিত্বের ভাবনা ও চিন্তায় , নির্বাধ শক্তি ও ক্ষমতার বলে। সভাগৃহে তখনও আসীন গুম্ফ শোভিত ডক্টর হায়ালমার শাখট , যিনি পরে আবার রাইখসবাঙ্কের প্রেসিডেন্ট এবং ইকনমি মন্ত্রী হবেন । তিনি এতক্ষণ কোন কথা বলেন নি । হিটলার এবং গোয়েরিং বিদায় নিলে তিনি মুখ খুললেন “ এই ভোট যুদ্ধ জিততে গেলে , পার্টির হিসেব অনুযায়ী আমাদের অন্তত তিরিশ লক্ষ রাইখসমার্ক দরকার ( আজকের হিসেবে দু কোটি ইউরো অথবা একশ আশি কোটি টাকা) । এবার আসুন ক্যাশ কাউনটারে !” বাঘের পিঠে সওয়ার যখন হয়েছেন তখন নেমে পড়ার প্রশ্ন ওঠে না। ক্রেডিট কার্ড অনেক দূরে , চেক বই কেউ সঙ্গে আনেন নি । কিন্তু কোম্পানির পক্ষ থেকে অঙ্গীকার করার অধিকার তাঁদের ছিল – তাঁরা বিশাল প্রতিষ্ঠানের মালিক বা শীর্ষস্থানে অধিষ্ঠিত । একের পর এক শিল্পপতি ডক্টর শাখটের চাঁদার খাতায় সই করলেন ... ...
১৯৩৩ সালে ফ্রিৎজ জুইকি নামে এক বিজ্ঞানী দেখালেন, মোট পরমাণুর হিসেব থেকে ছায়াপথের ভর বের করতে গেলে একটা গোলমাল হচ্ছে। ছায়াপথের স্পাইরাল বাহুতে যে সমস্ত নক্ষত্র আছে, তারা সকলেই ছায়াপথের কেন্দ্রের চারদিকে আস্তে আস্তে ঘুরছে। ছায়াপথের দৃশ্যমান ভরের প্রায় পুরোটাই এই কেন্দ্র অঞ্চলে অবস্থিত (কেন্দ্রের গল্পটা সংক্ষেপে বলেছি শেষের দিকে। সেখানে যে ঠিক কী আছে, তা দেখানোর জন্যে এই বছর, ২০২০ সালে, রাইনহার্ট গেঞ্জেল এবং আন্দ্রেয়া গেজ নামে দুই বিজ্ঞানী নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন)। কিন্তু তাহলে ওই নক্ষত্রদের ঘোরার বেগ যত হওয়া উচিত, পাওয়া যাচ্ছে তার চেয়ে অনেক বেশি। জুইকি বললেন, এর একমাত্র ব্যাখ্যা মহাবিশ্বের সব ভরই দৃশ্যমান নয়। অনেকটা জিনিস আছে যা আমরা চোখে (অর্থাৎ যন্ত্রপাতি দিয়ে) দেখতে পাই না, শুধু তার মহাকর্ষীয় টান অনুভব করতে পারি। এর নাম দিলেন ডার্ক ম্যাটার বা কৃষ্ণবস্তু। ... ...
কোন প্রকারের ক্যানভাসিং মায়া করবে না, পড়াশোনায় ব্যস্ত । দুয়োরে দুয়োরে ঘোরার শক্তি এবং ইচ্ছে কোনটাই আমার নেই । পনেরোশো পাউনড অবধি সে খরচা করতে পারে, ইস্তেহার ছাপতে , যাতায়াতের খাতে কিন্তু নির্বাচনী আইন অনুযায়ী কোন সম্ভাব্য ভোটারকে নিজের পয়সায় চা পর্যন্ত খাওয়ানো চলবে না – মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট! মে মাসের পাঁচ তারিখে ভোট , চমৎকার দিন । রোদিকার ভোট ডাক বাকসে নিক্ষিপ্ত হয়েছে , আমি প্রতিবেশী আলেক্সের সঙ্গে ভোট দিতে গেলাম লোকাল স্কাউট ক্লাবে । বিকেলে মায়ার ক্লাসের শেষে তাকে নিয়ে গেছি পোলিং স্টেশনে , সে বললে ডাক্তারকে ভোট দিয়েছে । কাগুজে প্রার্থী বা শিখণ্ডিকে সামনে রেখে লিবারাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সমর্থিত নির্দলীয় প্রার্থী আকবর আলি দু বারের বিজয়ী কনজারভেটিভ কাউনসিলারকে হটাতে সক্ষম হলেন। পরের বছরের নির্বাচনে আমাদের প্রার্থী স্টিভ গ্রিনট্রি আগের দু বারের বিজয়িনী মেলানিকে হারিয়ে ন্যাপহিলের প্রথম লিব ডেম আসন নিশ্চিত করেন ... ...
‘কারণ, কংগ্রসের তখন দিন দিন অবস্থা খারাপ হচ্ছে। যদ্দিন সরকার ছিল ঠিক ছিল। ভোটে হারার পর কংগ্রসের অনেক ছোটখাট নেতাই সিপিআইএমে চলে গেল। কিন্তু ঝাড়খন্ড পার্টি তখন শক্তিশালী হতে শুরু করেছে আমাদের এলাকায়। নরেন হাঁসদার পেছনে তখন অনেক লোক। আমরা বুঝে গেলাম, সিপিআইএমের সঙ্গে লড়তে পারলে একমাত্র ঝাড়খন্ড পার্টিই পারবে। গ্রামের সব লোক নিয়ে মিটিং হল, ছোটিকে শায়েস্তা করা হবে কিনা জানতে। সবাই হ্যাঁ বলল, গ্রামে ঝাড়খন্ড পার্টির পতাকা তোলা হল।’ ... ...
আমাদের দেশে -- ভারত, বাংলাদেশ ইত্যাদি জায়গায় -- শিক্ষা হলো প্রধানতঃ চাকরিবাকরি, কাজকর্ম পাওয়ার একটা রাস্তা। এবং মালিকদের ও শাসকদের নির্ধারিত পথ অন্ধভাবে অনুসরণ করার যোগ্যতা অর্জন করা। কিন্তু এ শিক্ষা কোনো শিক্ষাই নয়। ... ...
মামলার গোড়া থেকে আমার করা সারসংক্ষেপ এরকমঃ ১। অযোগ্যদের সরানো নয়, পুরো প্যানেল যে বাতিল (সেট অ্যাসাইড) করতে হবে, এবং আবার অ্যাপয়েন্টমেন্ট দিতে হবে, এই দাবীটা প্রাথমিক ভাবে তোলেন বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য। ২। পিটিশনারদের আইনজীবী আশিষ কুমার চৌধুরি, এরকম কোনো দাবী তোলেননি, অন্তত তুলেছেন বলে লেখা নেই। চৌধুরি বলেন, যে, দুটো অনিয়ম হয়েছে। এক, পার্সোনালিটি টেস্টের নম্বর বাকি নম্বরের সঙ্গে যোগ করা হয়নি। দুই, সিনিয়ারিটি বিবেচনা করা হয়নি। এছাড়াও তিনি কিছু খুচরো অনিয়মের কথা বলেন। সবকটাতেই র্যাঙ্ক বদলে যায়, ফলে প্রকৃত যোগ্য চাকরি নাও পেতে পারেন, বা পিছিয়ে যেতে পারে। ... ...
"একা বেড়ানোর আনন্দে" - এই সিরিজে আসবে ভারতের কিছু জায়গায় একাকী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা। এটি পর্ব - ২৫ - করণ বলে, বাবুজী, আপনি তো আমায় সিনেমায় এ্যাক্টিং করার মতো করতে বলছেন। আমি কী পারবো? বলি, চেষ্টা করে দ্যাখোই না। তবে চাপ নিয়ো না, এসব আমার নিছক খেয়াল। ওদের নিস্তরঙ্গ জীবনে বেড়াতে আসা এক প্রবীণ বাঙ্গালী আঙ্কলের খেয়াল দেখে করণও মজা পায়। স্পোর্টিংলি বলে, চলুন তাহলে দেখি, আপনি যা বলছেন, পারি কিনা ... ...