এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ৫ 

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৬ মে ২০২৪ | ৫৯ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ৫

    রজতদের আদি বাড়ি মদনপুরে। ওখানেই ওদের কয়েক পুরুষের বাস। রজত যখন খুব ছোট তখন ওর বাবা বিকাশ পৈত্রিক বাড়ি ছেড়ে রহড়ায় চলে আসে। বিকাশ গুপ্ত তখন ব্যারাকপুর রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ কলেজের বাংলার অধ্যাপক। কিছুটা কর্মস্থলে যাতায়াতের সুবিধা আর অনেকটাই ছেলেকে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনে পড়াবার বাসনায় রহড়ার মিশন পাড়ায় বাসা ভাড়া নেয়। কলেজের এক সহকর্মী রহড়ার নন্দন কাননে থাকতেন, উনিই মিশন পাড়ার বাড়িটায় ভাড়া থাকার ব্যবস্থা করে দেন। বাড়িওয়ালা ভাল মানুষ। কোলকাতায় চাকরি করে। বিপত্নীক, বছর দুয়েক আগে স্ত্রী মারা গেছে। একটিমাত্র ছেলে, বিকাশেরই কলেজে পড়ে। বাড়িওয়ালা দোতলায় থাকে আর বিকাশরা একতলায়। দিনের বেলা এক এক করে যে যার কাজে বেরিয়ে যায়। কাজের বৌ চলে যাওয়ার পর বাণী সারাদিন ছেলেকে নিয়ে বাড়িতে একাই থাকে। রজত ভয়ানক রকম ডানপিটে ছেলে ছিল। সুযোগ পেলেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ত। ওর গুণের কথা সকলে জানত বলে পাড়া প্রতিবেশীদের নজর এড়িয়ে বেশিদূর যেতে পারত না। কোন রকম বিপদে পড়ার আগে কারো না কারো চোখে পড়ে গেছে। রজতের তখন পাঁচ বছর বয়স। সামনের মুদির দোকানের বিপুল ওকে ড্রেনের থেকে উদ্ধার করে বাড়িতে জমা দিল। রজত তখন পাঁকের পুঁটলি। সর্বাঙ্গ দিয়ে টপটপ করে নোংরা জল ঝরছে। বিপুলেরও হাঁটু অব্দি পাঁকে মাখামাখি হয়ে আছে।

    বাণী আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করে—তোমাদের একি অবস্থা বিপুল?

    -- আর বলবেন না বৌদি। হঠাৎ ও দেখি রাস্তায় একা ঘুরছে। ডাক দিতেই ছুট দিল। আমিও দোকান ফেলে ওর পিছনে ছুটলাম। ছুটে পালাতে পারবে না বুঝতে পেরে যাতে আমি ধরতে না পারি তার জন্য ড্রেনের মধ্যে নেমে পড়ল। বাধ্য হয়ে আমাকেও নামতে হল। এখন বাড়ি গিয়ে আগে চান করি তারপর অন্য কিছু। দোকানদারি আমার লাটে উঠল।

    -- কি বলে যে তোমায় ধন্যবাদ দেব ভাই! একা থাকি, কতক্ষণ চোখে চোখে রাখব বল? দেখ তো না দেখ কিছু না কিছু গন্ডগোল পাকাচ্ছে। ছেলেটাকে নিয়ে কি যে করি!

    -- অত চিন্তা করবেন না, আমরা সকলে আছি। বাড়ির বাইরে এলে কারো না কারো চোখে পড়বেই। তবে যা দুরন্ত ছেলে, বাইরের দরজা সব সময় বন্ধ করে রাখবেন।

    -- ওর ভয়ে সব সময় দরজা বন্ধ করে রাখি। দুধওয়ালা এসেছিল, দুধটা নিয়ে ভেতরে রাখতে গেছি, সেই ফাঁকে বেরিয়ে গেছে।

    যাকে নিয়ে এত আলোচনা সে তখন নির্বিকার। চুপটি করে দাঁড়িয়ে দুজনের কথোপকথন শুনছে। ওই অবস্থায় যাতে বিছানায় না উঠে পড়ে তার জন্য ওর একটা হাত তখন জমা রয়েছে মায়ের শক্ত মুঠোয়।

    সেদিন একটা প্রায় গোটা সাবান লেগেছিল রজতের গায়ের ময়লা তুলতে।

    একবার তো রজত পাচার হতে হতে বেঁচে গেছে। সেদিন বাণীর শরীরটা ভাল ছিল না। বাড়ির কাজকর্ম সংক্ষেপে সেরে বিছানায় শুয়ে ছিল। রজত বাধ্য ছেলের মত বিছানায় মায়ের গা ঘেঁসে চুপচাপ বসে ছিল। কাজের বৌ কিছুক্ষণ আগে কাজ করে চলে গেছে। হঠাৎ ডুগডুগির আওয়াজ কানে যেতে রজত নড়ে চড়ে বসল। আওয়াজ দীর্ঘস্থায়ী হতে ওর পক্ষে আর বিছানায় বসে থাকা সম্ভব হল না। বিছানা থেকে আস্তে করে নেমে এসে পা টিপে টিপে দরজার দিকে এগোল। কাজের বৌ চলে যাওয়ার পরে দরজা বন্ধ করা হয়নি। বাণীর তখন চোখটা একটু লেগে গেছে। দরজা খোলা পেয়ে রজত নিঃশব্দে বাড়ি থেকে বেরিয়ে এল। রাস্তার ওধারে বাঁদরের খেলা হচ্ছে। শিশু রজত বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে মুগ্ধ হয়ে একমনে বাঁদর খেলা দেখছিল। পয়সা কড়ি তেমন না পাওয়ায় লোকটা একটু পরে বাঁদর দুটো নিয়ে সামনের দিকে হাঁটা দিল। রজতই বা দাঁড়িয়ে থাকে কি করে! শিশু রজতও বাঁদরের পিছনে পিছনে হাঁটতে শুরু করল। বাচ্চাকে একা একা হাঁটতে দেখে শীতলা বাড়ির সামনে থেকে এক প্রৌঢ়া এসে ওর হাত ধরল। রজতও মহানন্দে ওর হাত ধরে হাঁটতে শুরু করল। একটু এগিয়েই বাঁদর ওয়ালাটা পাশে একটা গলির মধ্যে ঢুকে গেল। রজতও ওই দিকেই ঘুরতে চাইছিল, কিন্তু সঙ্গের মহিলা ওকে কিছুর লোভ দেখিয়ে ধাপার রাস্তা ধরে টিটাগড়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। বাঁদর ছেড়ে অন্যদিকে যাওয়ার ইচ্ছে রজতের একেবারেই ছিল না। কিছুটা গিয়েই বিদ্রোহ ঘোষণা করে ‘আমি বাড়ি যাব’ বলে বেশ জোরে চেঁচিয়ে ওঠে। ওই রাস্তায় লোকজন খুব কম চলাচল করে। কপাল ভাল মিশন পাড়ার নিমাই সরকার তখন ওই রাস্তা ধরে বাড়ি ফিরছিল। বাচ্চার ‘আমি বাড়ি যাব’ কথাটা কানে যেতেই ওর কেমন সন্দেহ হল। ঘুরে ওদের সামনে গিয়ে চমকে ওঠে, এ তো পাড়ার বিকাশদার ছেলে। ও কাছে যেতেই মহিলা বিপদ বুঝে পালাতে যাচ্ছিল। নিমাই দৌড়ে গিয়ে ওর হাত চেপে ধরে চিৎকার করে লোক জড় করল। ছেলেধরা নিশ্চিত হওয়ার পর থানায় খবর দেওয়া হল। খড়দা থানা থেকে পুলিশ এসে মহিলাকে ধরে নিয়ে গেল। তার আগে অবশ্য গণ ধোলাই খেয়ে ওর আধমরা অবস্থা হয়ে গেছে। ঘটনায় সকলেই খুব চিন্তিত হয়ে পড়ল, কারণ এই অঞ্চলে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি।

    এদিকে বাণী একটু বাদে চোখ খুলে দেখে পাশে ছেলে নেই। সামনে বাইরে যাওয়ার দরজা খোলা। ছেলেকে ঘরে কোথাও দেখতে না পেয়ে ওই অবস্থায় বাইরে বেরিয়ে এসে পাগলের মত কান্নাকাটি শুরু করে দিল। বাড়ির সামনে চেনা অচেনা বহু লোকের ভিড় জমে গেল। কিন্তু কেউই কিছু বলতে পারছে না। পুলিশে খবর দেওয়া হল। থানা থেকে আশ্বাস পাওয়া গেল যে ছেলে অক্ষত আছে। সাথে এল ছেলেকে সামলে না রাখতে পারার জন্য কড়া ধমক। একটু বাদে রিক্সয় চেপে নিমাই সরকারের সাথে রজত বাড়ি এল।

    ছেলেকে যথাস্থানে জমা করে নিমাই বলল—বৌদি খুব কপাল ভাল যে ছেলেকে আজ ফিরে পেলেন।

    এরপর ওর উপস্থিতিতে যা যা ঘটেছে বাণী এবং কৌতূহলী জনতাকে জানাল। পাড়ার লোকজন বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ল কারণ, কাগজে পড়া ঘটনা যে পাড়াতেও ঘটতে পারে তা কখনো কেউ ভাবেনি। রজতের কাছ থেকে বাঁদর নাচ ছাড়া তেমন কোন তথ্য বার করা গেল না। বাঁদর নাচের কথা শুনেই দু একজন উত্তেজিত হয়ে জানাল যে বাঁদরওয়ালাটা আজ এসেছিল বটে। তার মানে ও ব্যাটাই এর মূলে আছে। পরের দিন এলে ওটাকেও পুলিশে দিতে হবে। বিকাশ বাড়ি এসে ছেলের ঘটনা শুনে বেশ চিন্তিত হয়ে পড়ল।

    -- ওকে পাহারা দেওয়ার জন্য তো দেখছি লোক রাখতে হবে। কাজের বৌকে বলে দেখ যদি একটা শক্তপোক্ত মহিলা পাওয়া যায়।

    বাবার কাছে ছেলে তার মতো করে সকালের আরো কিছু তথ্য দিল যাতে আন্দাজ করা গেল যে বাঁদরওয়ালা নয় সাদা শাড়ি পরা দিদাই আসল অপরাধী। রজতের বয়ান নেওয়ার জন্য একদিন পুলিশ ওদের বাড়িতেও এসেছিল। প্রথমে মৌনি বাবা হয়ে থাকলেও পরে সেদিনের অনেক কথাই পুলিশকে জানিয়েছিল ছোট্ট রজত।

    পাহারাদার আর রাখা হয়নি। নিরাপত্তার স্বার্থে বাউন্ডারি ওয়ালের গ্রিলের গেটে সব সময় তালা দিয়ে রাখার ব্যবস্থা হল। ফলে গেট খোলা থাকার সম্ভাবনা আর থাকল না বললেই চলে। বাড়িওয়ালাদের যাতায়াতের রাস্তা সম্পূর্ণ আলাদা ছিল, ফলে কোন সমস্যা হয়নি। এর বছর খানেক বাদেই রজত মিশনের স্কুলে ঢুকে যায়। মিশনের শিবু স্যারের কড়া শাসনের কারণেই হোক বা বিকাশ আর বাণীর ভাগ্যের জোরেই হোক স্কুলে ঢোকার পর থেকে রজতের গতিবিধি ধীরে ধীরে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আসে।

    অনেক চেষ্টা-চরিত্র করে রজত ক্লাস ওয়ানে রহড়া মিশনে পড়ার সুযোগ পায়। ইচ্ছা পূরণ হওয়ায় রজতের মা বাবা খুব খুশি। মদনপুরের ভিটে ছেড়ে রহড়ায় আসা সার্থক হল। থাকতে থাকতে বিকাশ আর বাণী দুজনেরই রহড়ার পরিবেশ ভাল লেগে যায়। পাকাপাকি ভাবে রহড়ায় থাকার ভাবনা চিন্তা শুরু করে। তখন কলেজের অধ্যাপকদের মাইনে খুব একটা ভাল ছিল না। কেবলমাত্র কলেজের মাইনের ওপর নির্ভর করে ওই ভাবনা বাস্তবায়িত করা সম্ভব ছিল না। রামকৃষ্ণ মিশন থাকার কারণে এলাকায় টিউশনির ভাল চাহিদা ছিল। বিকাশ চুটিয়ে টিউশনি করা শুরু করল। কয়েক বছর বাদে সঞ্চয়ের পরিমাণ কিছুটা স্ফীত হল। কষ্টার্জিত অর্থ দিয়ে চৌধুরী পাড়ায় তিন কাঠা জমি কিনল। এরপর বেশ কয়েক বছর ধরে ধীরে ধীরে মোটামুটি বাস করার মত একটা বাড়ি বানিয়ে মিশন পাড়ার বাসা ছেড়ে নিজের বাড়িতে চলে এল। পরবর্তীকালে বাড়িটা উচ্চতা আর আয়তনে আরো অনেকটা প্রসারিত হয়েছে। বছর দশেক হল বিকাশ ব্যারাকপুর রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ কলেজের চাকরি ছেড়ে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে জয়েন করেছে। তারপর থেকে রজত বাড়িতে বহু সময় একাই থাকত। রজতের মা কিছু সময় ওখানে আর কিছু সময় ছেলের কাছে থাকত। লক্ষ্মীর মা বহুদিন ধরে ওদের বাড়িতে কাজ করছে। ওই রান্নাবান্না থেকে আরম্ভ করে বাড়ির সব কাজ করে দিত। ওর ভরসাতেই ছেলেকে রেখে বাণী উত্তরবঙ্গে যেত। অবশ্য রজত নিজেও যথেষ্ট স্বাবলম্বী ছিল। রান্নাবান্না থেকে আরম্ভ করে ঘর গৃহস্থালির সব কাজই অল্পস্বল্প পারত।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন