এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মোহাম্মদ কাজী মামুন | ১৩ আগস্ট ২০২৩ ০০:১৯522370
  • যথারীতি সুখপাঠ্য। তরতর করে এগিয়েও যাওয়া যায়,সাথে মিলে রোমাঞ্চ রম্য। বোধ করি কিছুটা রোমান্সও পেতে যাচ্ছে পাঠকেরা পরবর্তী পর্বে। 
    'আমার সেই আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি এই কবিতায় পেয়েছি।'
    এজন্য কবিতাটা আমারও ভীষণ প্রিয়। তবে শুধু এই কবিতাই নয় তার সামগ্রিক সাহিত্যেই তো কবিগুরু কোন এক সুদূরের পিয়াসী ছিলেন। সে সুদূর শুধু ইহজাগতিকই ছিল না চেতনালোকেও ছিল তার খোঁজ অনুক্ষণ!  
    ''আর দু-মাস মাত্র বাকি।'
    কম তো নয়। অনেক কিছুই করা যেতে পারে! 
    'ফুটপাথে (হলিউডের স্টার ওয়াকের মতন) মার্বেলে খোদিত আছে ‘১৯২৭ সালে রবীন্দ্রনাথ সেখানে পদার্পণ করেছিলেন’।'
    আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের এমনি নেই। ঢাকাসহ বাংলাদেশের অনেক জায়গাতেই এসেছেন কবিগুরু কোথাও কিছু লেখা নেই এমন। অথচ শিক্ষার্থীরা এসব স্মারক দেখতে পেলে কতই না উদ্দিপীত হতে পারে! 
    'জানতাম সারায়েভোতে অস্ট্রিয়ান রাজকুমারকে হত্যা করার শোধ নিতে অস্ট্রিয়া যুদ্ধ ঘোষণা করে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে, যেটি তালেগোলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আকার ধারণ করেছিল।' 
    ইতিহাসটা জানার খুব ইচ্ছে। উস্কে দিলেন। 
    'কোন ব্রাঞ্চে গোরুর গাড়িতে করে টাকা আসত, কীভাবে কানের দুল ওজন করে জমা রেখে টাকা ধার দেওয়া হত।'
    আমাদের দেশের কোপারেটিভ সোসাইটিগুলো দুল বা গলার হার ওজন জমা রেখে লোন দেয় তা নিজের চোখেই দেখেছি। কিন্তু গরুর গাড়িতে করে ক্যাশ রেমিট্যান্সের কাহিনি অদ্যই প্রথম শুনিলাম! আমাদের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সোনালী রূপালিতে এমন কান্ড ঘটাটা বিচিত্র নয় কারণ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত। 
  • হীরেন সিংহরায় | ১৩ আগস্ট ২০২৩ ১৩:২৩522384
  • ধন্যবাদ মামুন।
    একটা ভুল আছে । চোখে কম দেখি – রবীন্দ্রনাথের ১৯২৬ সালে নোভি সাদ এসেছিলেন, ফলকে তাই আছে।  আমি ১৯২৭ লিখেছি ।  সংশোধন করা হবে।

    প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রথম  যুযুধান পক্ষ ছিল অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্য আর সার্বিয়া।  ক্রমশ বাকি ইউরোপ তাতে জড়িয়ে পড়ে , নানান কারণে।  সেটা বৃহৎ চর্চার ব্যাপার ইংরেজ বলেছিল আগামী বড়দিনের আগেই ( অর্থাৎ ১৯১৪ সালের ডিসেম্বর ) যুদ্ধ শেষ হবে । আরও চার বছর লেগে যায় , এক কোটি মানুষ মারা যান।
    ১৯৯১-১৯৯৫ সালের বলকানের গৃহযুদ্ধ হয়েছিল ভাষা ধর্ম এবং জাতীয়তাবাদের  ভিত্তিতে।  ছটি রিপাবলিক তাদের আপন জাতীয়তার দাবিকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরে।  স্লোভেনিয়া সাতশ বছর জার্মান অস্ট্রিয়ান শাসনে ( মাঝে মধ্যে ফরাসি , ইতালিয়ান উপদ্রব বাদে) থেকেছে , ক্রোয়েশিয়া খানিক ইতালিয়ান পরে অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান।  সার্বিয়া থেকে মাসিদনিয়া ছিল অটোমান ।  ১৯১৮ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্যের পতন হলে ছটি রিপাবলিক একত্র হয়ে স্লোভেন, ক্রোয়াট, সার্ব মিলে  ইয়ুগোস্লাভিয়া বানাল সেটা কিসের ভিত্তিতে ? তারা সবাই স্লাভিক জাতির মানুষ বলে? তাই আমার প্রশ্ন – ১৯১৪-১৯১৮ সালে বসনিয়া,  ক্রোয়েশিয়াবাসী অর্থোডক্স সার্ব লড়েছেন সারবিয়ার  সার্বদের বিরুদ্ধে ১৯৯১ সাল নাগাদ বসনিয়া ক্রোয়েশিয়াবাসী অর্থোডক্স সার্ব তাদের বন্দুক ঘোরালেন সেই দেশেরই  ক্রোয়াট বা বসনিয়াকদের বিরুদ্ধে – এবার কি তাঁরা জাতীয়তাবাদী হয়ে পড়েছিলেন? আগে ছিলেন না ? বিষয়টা জটিল থেকে জটিলতর হতে থাকে!

    বিসমার্ক প্রায় শ দেড়েক বছর আগে বলেছিলেন ইউরোপের আগামী সংঘাত উৎপন্ন হতে পারে বলকানের কারো কোন নির্বোধ আচরণের কারণে ( Sollte es nochmal zu einem Krieg in Europa kommen, wird er durch irrgendeinen Unsinn auf dem Balkan ausgelöst werden )।  ২৮শে জুন ১৯১৪ সারায়েভোতে অস্ট্রিয়ান রাজকুমার হত্যার দায়  সার্বিয়ার ওপরে আরোপিত -   মহাযুদ্ধের সূচনা।

    মিস্টার কুমারের বাবা তৎকালীন ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্কে  বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় ব্রাঞ্চ এজেন্ট ছিলেন।  তিনি পুত্রকে গোরুর গাড়িতে টাকা পরিবহনের গল্প করেন।  আমার ব্যাঙ্কিং জীবন যেখানে শুরু করেছিলাম ষ্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার উত্তর বাংলার জলপাইগুড়ি ব্রাঞ্চে – সেখানে গত শতাব্দীর প্রথম পর্বে  হাতীর পিঠে বাক্স বেঁধে চা বাগানের শ্রমিকদের সাপ্তাহিক মাইনে পাঠানো হতো।  তার ছবি দেখেছি ।  মনে রাখি ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা ( পরে ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল , ইম্পিরিয়াল এবং সব শেষে ষ্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ) ১৮০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত !  সিটি ১৮১২, চার্টার্ড ব্যাঙ্ক ১৮৫৩, হংকং সাংহাই ১৮৬৫ !
     
  • মোহাম্মদ কাজী মামুন | ১৪ আগস্ট ২০২৩ ২৩:৫৫522489
  • ''ছটি রিপাবলিক একত্র হয়ে স্লোভেন, ক্রোয়াট, সার্ব মিলে  ইয়ুগোস্লাভিয়া বানাল সেটা কিসের ভিত্তিতে ? তারা সবাই স্লাভিক জাতির মানুষ বলে?''
    মনে হয় গোড়াতেই গলদ ছিল। আর কেন জানি বাংলাদেশের সাথেও মিল পেলাম। পাকিস্তানের জন্মটাও গলদে পূর্ণ ছিল মনে হয়। 
    ''মনে রাখি ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা ( পরে ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল , ইম্পিরিয়াল এবং সব শেষে ষ্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ) ১৮০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত !'' 
    ১৮০৬ সালে তাহলে আমাদের উপমহাদেশে প্রথম ব্যাংক এর সূচনা হয়? আচ্ছা হীরেনদা বিষয়টা আমায় খুব ভাবায়। বাংলায় ব্যাংকের সেই সূচনালগ্নটা কেমন ছিল? কী কী চ্যালেঞ্জ পাড়ি দিতে হয়েছিল? আছে কোন বই এসব নিয়ে? 
  • Amit | 163.116.203.87 | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ০৩:১৬522493
  • হিরেন বাবু র এই লেখাগুলো যেন গোটা ইস্ট ইউরোপের একটা খোলা জানলা। এক এক দিকে তাকালে এক একটা দেশের ইতিহাস উঠে আসছে। এই দেশ গুলো সম্পর্কে একেবারেই কিছু জানা ছিলনা। অথচ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পুরো এখান থেকেই শুরু হলো। প্রথমটা নাহলে দ্বিতীয়তাও হতোনা হয়তো। গোটা দুনিয়ার ইতিহাসটাই আজকে সম্পূর্ণ আলাদা হতো। 
     
    রবীন্দ্রনাথ কে এখনো এরা মনে রেখেছে এটাও একটা গর্ব করার বিষয়। 
  • Kishore Ghosal | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ১১:২১522501
  • ইস্কুলে পড়া ইওরোপের সাদামাটা ইতিহাস পড়ে, বলা যায় কিছুই জানতাম না, এখন দেখছি কি বিচিত্র সে ইতিহাস। 
     
    মাঝে মাঝে হোয়াটস অ্যাপে একটা পোস্ট ফিরে ফিরে আসে - কোন এক শ্বেতচর্মাবৃত সায়েব নাকি এদেশে ঘুরে খুব আশ্চর্য হয়েছে - ইণ্ডিয়ায় এসে সে অনেকের সঙ্গে পরিচিত হয়েছে - বাঙালি, পাঞ্জাবি, বিহারি, ওড়িয়া, তামিলি, তেলেগু, গুজরাটি... কিন্তু  সে একজনও ইণ্ডিয়ানের দেখা পায়নি। 
     
    লিলিয়ান যখন বলেন, "আমি স্লোভেনিয়ান, আমার দেশের নাম ইয়ুগোস্লাভিয়া।" -  তখনই লিলিয়ানকে বড়ো কাছের লোক মনে হয় - তাঁর সঙ্গে আমরাও চঞ্চল ও সুদূরের পিয়াসী হয়ে উঠি।      
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ১২:০৩522502
  • স্লোভেনিয়া পর্ব দারুন ভাবে শুরু হয়েছে। ঠিক মনে হচ্ছে বহুযুগ আগের সিনেমা যেন চোখের সামনে চালু হয়ে গেছে আর আমরা আয়েশ করে কোন এক দেশে চলে এসেছি কিন্তু চরিত্র গুলোর সাথে ফিলও করতে পারছি। অনবদ্য।
  • হীরেন সিংহরায় | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ১৮:৫২522511
  • আপনাদের সকলকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ । স্মৃতি হারানোর আগে আমার পথযাত্রার গল্প করে যেতে চাই। আপনার পড়লেই আমি ধন্য । 
  • হীরেন সিংহরায় | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ১৮:৫৯522512
  • মামুন - তোমার সঙ্গে আমার পুরনো ব্যাঙ্কের ( ষ্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ) সরকারি ঐতিহাসিকের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিচ্ছি অভিক সরাসরি তথ্য জানাতে পারবে ষ্টেট ব্যাঙ্কের পিতা ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্ক, পিতামহ ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল আর প্রপিতামহ ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা! মনে রাখা ভালো ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা এশিয়া মহাদেশের প্রথম জয়েন্ট স্টক ব্যাঙ্ক ইংল্যান্ডে তখনও কোন জয়েন্ট স্টক ব্যাঙ্ক দেখা দেয় নি।
     
    এতো আলাদা রিপাবলিক জনতা ধর্ম ভাষা নিয়ে ইয়ুগোস্লাভিয়া দেশটা  তৈরি হলো কেন বা কি করে ? তাঁর উত্তর তোমার মন্তব্যে নিহিত- সবাই স্লাভ ! ইয়ুগোস্লাভিয়ার আক্ষরিক অর্থ দক্ষিণের স্লাভ । এই তর্কের কান আরও লম্বা করে টানলে চেক এবং স্লোভাকেরও এর মধ্যে স্থান হওয়া উচিত ! 
  • Amit | 163.116.203.28 | ১৬ আগস্ট ২০২৩ ০৬:৫৩522525
  • জয়েন্ট স্টক ব্যাঙ্ক মানে একটু সিম্পল করে বোঝানো যাবে ?  আমরা যারা ব্যাঙ্কিং সম্মন্ধে বিশেষ জানিনা তাদের জন্যে। 
  • হীরেন সিংহরায় | ১৬ আগস্ট ২০২৩ ১৪:৫৩522540
  • অমিত

    অন্য যে কোন ব্যবসার মতন ব্যাঙ্কিঙ্গের সূচনা হয় একক বা  পারিবারিক  মালিকানায়, যেমন হামবুর্গের বেরেনবেরগ ( ১৫৯০) ও ফ্রাঙ্কফুর্টের মেতসলার ব্যাঙ্ক(১৬৭৪) আজও একই পরিবারের অধীনে। তারপরে এলো যৌথ মালিকানা পার্টনারশিপ , উদাহরণ বারক্লেজ ব্যাঙ্ক । সিটি অফ লন্ডনের দুই স্বর্ণকার জন ফ্রিম ও টমাস গুলড এই দোকান খোলেন – সেটি লাটে উঠলে দুই স্যাঁকরার ঘটি বাটি নিলাম হবে তাঁরা ব্যক্তিগত ভাবে দেউলে ঘোষিত হবেন তৎকালীন আইন অনুযায়ী তাঁরা একটি সুট , সিল্কের শার্ট ও টাই রাখতে পারেন ! আজকে প্রায় সকল ব্যাঙ্ক পাবলিক লিমিটেড। শেয়ার হোল্ডারের ক্ষয় ক্ষতি তার নিবেশের ওপর সীমাবদ্ধ ( সত্যজিৎ রায় শব্দটি অমর করে গেছেন )।  জয়েন্ট স্টক ব্যাঙ্ক এই পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির পিতৃ পুরুষ – কয়েকজন লোক, কোম্পানি মিলে টাকা  ঢাললেন , সেই মত শেয়ার বন্টিত হলো লোকসান হলে তাঁরা সেটুকু হারাবেন । আপোষে তাঁরা সেই শেয়ার কেনা বেচা করতে পারেন। যেমন ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড (১৬৯৪ ) কিন্তু সেটাকে প্রকৃত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক বলা যায় না রাজার টাকা চাই ফ্রান্সের বিরুদ্ধে লড়তে , ব্যাঙ্ক খোলা হলো সেই টাকা যোগাড় কর্মারা জন্য।  ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটার প্রতিষ্ঠায় শেয়ার কেনেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি , কলকাতার কিছু ধনী পরিবার , সরকারি সেরেস্তায় কর্মরত ভারতীয় ও ইউরোপীয় সজ্জন। ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল সেই একই ধারায় গঠিত হয়।যতদূর জানি ১৮০৬ সালের ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা এশিয়ার প্রথমজয়েন্ট স্টক ব্যাঙ্ক ইংল্যান্ডের ল্যাঙ্কাস্টার ব্যাঙ্ক খোলা হবে ১৮২৬ । 
    সীমাবদ্ধ !
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন