এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন আঠেরো

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২৫ মে ২০২৩ | ৩৯৩ বার পঠিত
  • খাঁটি আর্য রক্ত। পিওর এরিয়ান ব্লাড। বুঝেছো তো? ককেশিয়ান। ওরিজিন ইজ লস্ট ইন দ্য মিস্ট অব টাইমস। এডি দুশো ছিয়াত্তর। গোটা আর্মেনিয়ান জাতি খেরেস্তান হল। দি ওল্ডেস্ট খৃশ্চিয়ান চার্চ ইন দ্য ওয়ার্লড।
    আমেলিয়ার মুখে ভারি পরিতৃপ্তির একটি হাসি।
    স্পষ্টতই তিনি খাঁটি আর্য রক্তের ধারক ও বাহক হবার গর্বে আজো উচ্ছল। বাকী বিশাল ভারতবর্ষের কথা তাঁর অজানা। কী অসম্ভব অহংবোধ! সিলি! ইডিওটিক!
    তবু দেবরূপ যায়। রাগ করতে পারে না। আজকাল ডিনার সেরেই তিনি নিজের ঘরে চলে যান না। অনেকক্ষণ হলে বসে থাকেন তাঁর হাইচেয়ারে। যেখানে প্রথম তাঁকে দেখেছিল দেবরূপ। নিকি থাকে। তার ল্যাপটপে নিমগ্নতা ভেঙে মাঝেমাঝেই গল্পে যোগ দেয়। সুনন্দিতা, পরম আসার পরে নিজেদের ঘরে চলে যান। সুমন তো একদম লেট নাইট করে না। সে ভীষণ স্বাস্থ্য সচেতন। এগারোটার মধ্যেই সে ঘুমিয়ে পড়ে।
    বিশাল হলটা তখন একদম অন্যরকম দেখতে মনে হয়। ওলিভ গ্রীণ পর্দাতে ছায়া। কালোর ওপর ছোট ছোট সাদা, হলুদ, লাল ফুলের আপহোল্স্ট্রি। যেন অন্ধকারের বাগান। স্তিমিত জ্যোৎস্না। সব বড় আলোগুলো নিভিয়ে দুটো মস্ত শেডযুক্ত টেবলআলো জ্বলে। তার একটার আলোতে দেখা যায় আমেলিয়ার অবয়ব। বৃদ্ধ। কুন্চিত। তবু উজ্জ্বল। আরেকটি নিকির ল্যাপটপ টেবলের পাশে। দেবরূপ বসে আমেলিয়ার হাইচেয়ারের পাশে লম্বা ডিভানে।
    আমেলিয়া বলে যাচ্ছেন। আজ তাঁকে কথায় পেয়েছে। কোনো কোনোদিন চুপ করে থাকেন।
    হু ডিডনট কাম? হু ডিডন'ট ট্রাই টু ডেস্টয়?
    খালিফস অব বাঘদাদ। সুলতানস অব ইজিপ্ট।খানস অব তার্তারি। শাহ্স অব পার্শিয়া। ওটোম্যান টার্কস। কিন্ত কেউ নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। আর্মেনিয়ানস হ্যাভ দেয়ার ওন পার্টিকুলার ফর্ম অব খৃশ্চিয়ানিটি। কী কাজ করে জানো? টেনাসিটি। টেনাসিটি।
    শব্দটা বলার সময় আমেলিয়ার শরীর কেমন উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। চুলগুলো একটু উশকোখুসকো। এলোমেলো।
    এখানে বসলে ভারি নিবিড় একটা উত্তাপ টের পাওয়া যায়। সেটা টেবল ল্যাম্পের কলমকারি শেড আচ্ছাদিত নরম আলো, না ডিভানে পাতা কাঁথার কাজের নরম সুজনি প্রসূত, না দেওয়ালে ঐ বিশাল ইতালীয় পেইন্টিংএর উজ্জ্বল রঙ, সেটা ঠিক বোঝা যায় না। কিন্ত সারাদিন ক্লাস, ভাইরাস ও ভ্যাকসিনের আবর্তে ডুবে থেকে ক্লান্ত দেবরূপ যে শূন্য শৈত্য অনুভব করে, তার থেকে মুক্ত হতে ও এখানে এসে বসে। গল্পের উষ্ণ উত্তাপে গা সেঁকে নেয়।
    ইউ আর নট লাইক আদার্স।
    ও চমকে তাকায়।
    মানে?
    ক্রুতিকা কুপ্পালী তিলোত্তমা সোম একেবারে। হাসিটাও।
    মিনস ইউ আর নট লাইক আদার মেন।
    কী বলতে চাইছো?
    - আই মিন, তুমি কেমন যেন টিমিড টাইপ।
    - পুরুষ হলেই কী লিবিডোবান হতে হবে নাকী? অবশ্যই এটা ও মনে মনে বলে।
    ক্রুতিকা কী কিছু চায় ওর কাছে? ও সাড় পায় না। ল্যাপটপের সামনে বসে মাথা থেকে পা মাঝেমাঝে অসাড় হয়ে যায়। ও মাথা নিচু করে বসে থাকে।রুবিনাজী বেশ অসুস্থ। এখনো জয়েন করেন নি। দুপুর কেমন ঝপ করে গড়িয়ে যায়। ক্যাম্পাসে বিকেল নামে নির্জনতার হাত ধরে। বিষন্ন চড়ুই ও দোয়েলরা গাছে গাছে দোল খেয়ে গেলে ওর বাড়ি ফিরতে ইচ্ছে করে। ঠিক কোনটা ওর বাড়ি ও বুঝতে পারে না। কলকাতার বাড়ি না পুনের ফ্ল্যাট না এখানে মেহতা হাউস?
    তবে এই রাত্রিকালীন আলাপচারিতাটুকু ও জানিয়ে নেয় বালাপোশের মত সারা মনে।
    নিকি ওর হুইলচেয়ার পুরো একশো আশিতে ঘুরিয়ে বসেছে।
    - ইউ নো গ্র্যানি, মীনা হ্যারিস ইজ অ্যাস্কিং ফর দ্য রিলিজ অব নোদীপ কাউর।
    পঁচিশ বছরের নোদীপ।  ইন্ডিয়ান লেবার রাইটস অ্যাক্টিভিস্ট। দলিত। টর্চার্ড। সেক্সুয়ালি অ্যাবিউজড। ডিটেইনড ওভার বেইল ফর ওভার টুয়েন্টি ডেজ। কেউ প্রতিবাদ করবে না। সাগরের ওপার থেকে মীনা হ্যারিস বা মিয়া খলিফা করতে পারেন। দে আর ইন সেফ ডিস্ট্যান্স ।
    আমেলিয়া শিশুর মতো ঘাড় কাৎ করেন।
    হু ইজ মিয়া খলিফা?
    নিকি গুগল সার্চ করে ওঁকে মিয়া খলিফার ছবি দেখায়।
    অপাপবিদ্ধ কিশোরী চেহারা। চশমা পরলে রিসার্চ স্কলারের মতো দেখায়।
    - ইজ শী অ্যান অ্যাক্টিভিস্ট?
    নিকি ঘাড় দোলালো। নো। আ পর্ণস্টার। অ্যান্ড ইয়েট আ পর্ণস্টার ক্যান বি অ্যান অ্যাক্টিভিস্ট।
    আমেলিয়ার চোখে বিস্ময়।
    - সেফ ডিস্ট্যান্সে বসে অনেক কিছু বলা যায়।
    - নো দেবরূপ। উইমেন হ্যাভ কাম ডাউন টু দ্য স্ট্রিটস। ওভার ফর্টি থাউজ্যান্ড। ফার্মার উইমেন। পাঞ্জাব হরিয়ানাতে কৃষির একটা ইনডিভিজুয়াল জায়গা আছে। আ প্লেস অব প্রাইড।
    কোর্ট বলেছে। কোর্ট বলেছে মেয়েরা বাড়ি ফেরত যাও। বলেছে উইমেন আর কেয়ার ওয়র্কার্স। চুলা জ্বালাও। সাফাই করো। বাচ্চে পালো। ব্যস।
    আমেলিয়ার চোখে রাগ। রাখলে চোখে জল এসে যায়। নাক লাল।
    দিস ইজ নট যাস্ট মেনস প্রোটেস্ট। উই টয়েল ইন দ্য ফিল্ড। হু আর উই, ইফ নট ফার্মার্স?
    প্রতাপভানুর সঙ্গেই হাতে হাত মিলিয়ে মাঠে নামতেন আমেলিয়া। সেই সব দুঃসময় সংঘর্ষের সময়। কঠিন সময়। বেঁচে থাকার লড়াইয়ে কিষাণের সঙ্গে কিষাণি। মাথায় ফেল্ট হ্যাট, পরনে খালি শার্ট আর ট্রাউজার। আমেলিয়া মেহতা মাঠে নেমেছেন গ্রামের মেয়েদের নিয়ে। মেহনতকা কোই জবাব নহি হ্যায়। নো বডি ক্যান ডেস্ট্রয় ইউ, ইফ ইউম ওয়র্ক হার্ড।
    ওকে কী কিছু ধ্বংস করে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত? স্মৃতিকাতরতা বা মেদুরতা নয়। একধরনের অলস বৈকল্য ওকে পেয়ে বসে যেন।চোরাবালির মধ্যে ডুবে যাবার অভিজ্ঞতা। অথচ ও প্রাণপণে উঠতে চাইছে।
    গতকাল সিন্ডেরেলা আবার এসেছিল ক্লাসে। ফিনফিনে গলায় কিছু প্রশ্ন করে গেছে। ভারি ফাজিল। আবার সিরিয়াসও বটে।
    - লাভ ইজ দ্যাট ভাইরাস হুইচ এন্টার ইওর সেলস, টেক ওভার ইওর সেলস মেশিনারিজ, দেন রিপ্রোডিউসেজ ইটস ওন জেনেটিক মেটিরিয়াল, আর এন এ।
    এই মেয়েটা পাগলি নাকী? কী অদ্ভুত অদ্ভুত কথা বলে চলেছে। যেহেতু এটা একটা জেনেরাল ক্লাস, পাবলিক অ্যায়েরনেসের, সেজন্য আইডেন্টিফাই করা যাচ্ছে না। তিনদিন এলো ভয়েসটা। এখন এই রাত্রিবেলা আমেলিয়ার পাশে বসেও মনে পড়ল তাকে। আশ্চর্য! কতরকম যে মানুষ হয়! ভাইরাস আর প্রেম নিয়ে গবেষণা করে চলেছে ।লাভ ইজ দ্যাট ভাইরাস হুইচ এন্টারস ইওর সেলস। অ্যান্ড সোওলস।
    সোওলস। আত্মা। অন্তরাত্মা। এইসব নিয়ে কোনোদিনই মাথা ঘামায়নি সে। নিকির পাশের ছোটো টেবল ভর্তি খেজুর, স্ট্রবেরি। নানারকম কুকিজ। তাদের পেলব একটা গন্ধ আছে। গন্ধটা ওকে ঐ কন্ঠস্বরটি মনে করিয়ে দিল। ভাইরাস সংক্রান্ত জেনেরাল ক্লাস করতে এসে প্রেমের প্যারালেল খুঁজে পেয়েছে।
    সিন্ডরেলা।
    গ্লাস স্লিপার্স।
    নিকি পিছন ফিরে কাজ করছিল। বলল, তোমাকে আমার কাজিন নয়নার সঙ্গে ইন্ট্রোডিউস করিয়ে দেব। আই অ্যাম সো প্রাউড অব হার। শি হ্যাজ কাম টু জয়েন দ্য মুভমেন্ট। নয়না। শি ইজ ইন গাজীপুর বর্ডার।
    চল্লিশ হাজার মেয়ে আছেন এই আন্দোলনে। ফাইট অ্যাগাইন্স্ট পেট্রিয়ার্কাল, ব্রাহ্মিনিকাল নেশন স্টেট। 
    অ্যান্ড ফরগেট অ্যাবাউট গ্র্যানিজ ককেশিয়ান ব্লাড এটসেটরা।
    কিরণজিৎ কাউর।টিকরি প্রটেস্ট সাইটের উজ্জ্বল মুখ।
    জসবীর কাউর। চুয়াত্তর বছর বয়স। গাজিপুর থেকে এসেছেন। বলছেন, আমরা মাঠে কাজ করি। গুরমিত, অমরদীপ, সুরজিৎ, জসবন্ত। সুঠাম নারী সব। রোদে পোড়া ত্বক। এই চেহারার একটা খেটে খাওয়া আভিজাত্য থাকে। এই মেয়েরা কৃষক হিসেবে তাঁদের পরিচিতি চান। বিন্দু আমিনি লড়ছেন দলিত মেয়েদের অধিকার নিয়ে। তিনিও এসেছেন। হরশরণ কাউর আইআইটি থেকে পাশ করা এনজিনিয়র। তিনি ছুটে এসেছেন দুবাই থেকে।
    আমেলিয়ার মাথা নড়ে উঠল। পুতুলের মত। পুতুল নিয়ে থাকতে থাকতে কী তিনি পুতুল হয়ে গেছেন? সেই ছোটবেলাতে মামাবাড়িতে দেখা কাঁচের গোল পুতুল। মাথাটা টিকটিক করে নড়ে।
    এরিয়ান ব্লাড! পিওর !
    দুঃশালা। দেবরূপ উঠে বসেছে।
    নিকি বলল, তুমি কী গ্র্যানির ওপর রেগে গেলে? উনি ঐসব বলেন। শি ডাজনট প্র্যাকটিস ইট। ছেড়ে দাও। বুড়ো হয়েছেন না? আমেলিয়া কাঁচ তুল্য স্বচ্ছতায় তাকিয়েছিলেন।
    এইসব কিছুর মধ্যেই গলার স্বরটা ওকে ছাড়ছে। ভালোবাসা ভাইরাসের মত। কোষ ও অন্তরাত্মা খেয়ে যায়। তারপর বিস্তৃত হয়। ওর কী তাই হয়েছিল?

    (চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৫ মে ২০২৩ | ৩৯৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন