![]() বইমেলা হোক বা নাহোক চটপট নামিয়ে নিন রঙচঙে হাতে গরম গুরুর গাইড । |
dhanyabaad o dhanabaad

আমার তাজ্জব লাগে আমাদের উপমহাদেশের যারা নব্য-অভিবাসী আমেরিকান হয়েছেন, যাদের অনেকেই দেশে খুব "বাম' ও "প্রগতিশীল' হিসেবে গর্বিত ছিলেন, এমন কী স্বদেশী আদিবাসীদের অধিকার আদায়েও শৌখিন সমর্থক, তারাও অবলীলায় ঘটা করে "থ্যাঙ্কসগিভিং' পালন করেন এবং ফেসবুক, ইয়াহূতে এর মহিমা কীর্তন করে সুখ লাভ করেন। সেদিন ফেসবুকে দেখলাম একজন মাঝারিগোছের সুপরিচিত লেখিকা নসিহত করেছেন আমাদের দেশেও "থ্যাঙ্কসগিভিং ডে'র মত এওকটা গিভিং-টিভিং দিন আবিষ্কার করে তা পালন করার জন্য। এটা মানুফ্যাকচারেড "আমেরিকান কালচার' "আমেরিকান ড্রিম'-এর সংক্রামক মাহাত্ম্যই বটে। হাজার হোক ইউরোপীয়দের মত আমাদের নব্য-আমেরিকান বেরাদারেনরাও তো বহিরাগত সেটেলারই বটেন!
la`m maarcher Daayeri : dwiteey kisti
naasarin siraaj

২১ অক্টোবর জাতীয় কমিটি লং মার্চ পরিচালনার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের দলে আমাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটি ছিল কমিটির পক্ষ থেকে আমাকে দেওয়া দারুণ এক চমক উপহার। শরীক দলগুলোর ভেতর থেকে বাছাই করা কর্মী নিয়ে প্রায় ৫০ জন সদস্যের এই স্বেচ্ছাসেবক দল তৈরী হয়। মেহেদী এই দলের নেতার দায়িত্ব পান। এই দলটিকে মিছিলের শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা রক্ষা, খাবার পরিবেশন, পরিবহন বন্টন, লিফলেট বিতরণ, চিকিৎসা সেবা, গণমাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ-- এ রকম দায়িত্ব দিয়ে ছোট ছোট দলে বিভক্ত করা হয়। তিন সদস্য নিয়ে মিডিয়া সেল-এর দল নেতার দায়িত্ব পাই আমি।
baa`Maalabaarhir kis_saa : parb 7
ra`Njan raay

ওই পূর্ব পাকিস্তান থেকে রিফিউজি হয়ে এসে তিনকামরার দাদুর দস্তানায় মাথা গোঁজা পার্কসার্কাসের ভাড়াবাড়িতে বাইশজনের এজমালি সংসার। তাতে এই ভদ্রলোক প্রত্যেক ঋতুতে তোদের ফল খাওয়ায়নি? অন্তত: প্রত্যেক ফল একবার করে? আর তোরা ,অর্বাচীন অপোগন্ডের দল! ইংরেজি গ্রামারের শৌখিন, প্রতিদিন কবিতা পড়ার মত করে স্টেটস্ম্যানের এডিটোরিয়াল পড়া, ফেবার অ্যান্ড ফেবারের নিয়মিত বই কেনা, টি এস এলিয়ট ভক্ত এই ভদ্রলোককে নিয়ে মুচকি মুচকি হাসতিস্, পেটি বুর্জোয়া টেস্ট, তাই না? আসলে ওনার ভালোবাসার ক্ষমতা ছিল বিশাল। ভালবেসে ক্ষতি স্বীকার করতেও উনি কুন্ঠিত হতেন না। তোরা ভালবাসিস শুধু নিজেকে।
phre`Nch phraaiDe: krep suje`t
niyaama`t khaan

আর আর এইবার... সেই দ্বিতীয় জিনিষটি হলো .... যা বলেছেন, ফরাসী ওয়াইন। এদেশে সব চাষের মধ্যে আঙুরের চাষ হলো প্রধান। কাজেই দ্রাক্ষাসবের রমরমা হবে না তো কি? ওয়াইন এখানে খাবারের মূল সঙ্গত হিসেবে ধরা হয়। ঠিক মত ওয়াইন না হলে খাবারের পুরো স্বাদ পাওয়া যায় বলে এঁরা মানতে চান না। রোজকার খাবারের সাথে হয়তো একটাই ওয়াইন দেওয়া হয়, লাল বা সাদা, কিম্বা রোজে। তবে তেমন তেমন ভোজে প্রত্যেকটি পদের সাথে আলাদা ওয়াইন পরিবেশন হয়। শ্যাম্পেন, মার্লো, স'ভিনিয়ঁ ব্লঁ,দমপিরিনিয়ঁ এমন কটা নাম তো সবাইই শুনেছেন,কিন্তু সত্যি কথা জানেন কি ভাই? ফরাসী ওয়াইন সুন্দরীদের রূপবর্ণনা করা.... বাপ রে, তার স্পর্ধা এই নাচীজের নেই। স্বয়ং সাহিত্য সম্রাট 'আয়েষার' রূপ বর্ণনা করিতে পারেননি। ফরাসী ওয়াইনও রন্ধনসাহিত্যে 'আয়েষা'ই।
debakee basur 'kabi', 1949- ekaTi aTekanikaal paaTh ( pratham kisti)
tridib senagupt
la`m maarcher Daayaree - pratham kisti
naasarin siraaj
উত্তরবঙ্গ ৮
শমীক মুখোপাধ্যায়
কলেজে পরীক্ষা হত, ঐ যেমন বললাম, বছরে দুবার মাত্র। মোটামুটি ক্লাস ফলো করলে আর পরীক্ষার আগে একমাস থেকে দেড়মাস ঘষলেই পরীক্ষার জন্য তৈরি হওয়া যেত। পরীক্ষা যে হেতু ছাত্রজীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, উত্তরণের একেকটা সিঁড়ির মতন, ফলে এই পরীক্ষার আগে অনেক ছাত্রই মনে মনে বা প্রকাশ্যে অনেক রকম সংস্কার মেনে চলে। ছোটখাটো বা বড়সড়। আমাদের ইয়ারের এক ছেলে প্রতি পরীক্ষায় একটা প্রায় ছিঁড়ে আসা জামাপ্যন্টের সেট পরে পরীক্ষা দিত। একবার বাড়ি থেকে আসার সময়ে সে সেই সেত নিয়ে আসতে ভুলে গেছিল বলে তাকে বাড়ির লোক কুরিয়ার করে সেই জামাপ্যান্ট পাঠিয়েছিল। সেটাই নাকি তার লাকি জামা প্যান্ট। সেটা না পরলে নাকি পরীক্ষা ভালো হয় না।
তো, এই রকম অনেক সংস্কার আমরা দেখেছি স্কুলজীবনেও, দইয়ের ফোঁটা কালীবাড়ির ফুল থেকে শুরু করে ডাবের জল খাইয়ে দেওয়া বাবা মা পর্যন্ত, জলপাইগুড়ি ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজের পরীক্ষার সঙ্গে জড়িয়ে ছিল এক অদ্ভূত গণসংস্কার। সেটা ছিল একটা গান। কেউ জানে না এর উৎপত্তি কবে, কোথা থেকে, কিন্তু ইয়ারের পর ইয়ার এই সংস্কারটা অ্যাকুয়্যার করত সিনিয়রদের থেকে, এবং দিয়ে যেত জুনিয়রদের।
Jat kaaND Jaadabapure - parb dui
sumant
maaupushhi
diyaa (bayas saarhe tin)
se aar kaakaa
adrijaa (bayas chaar)
baagher galp
bRiti (bayas chaar)
barha cheej, paribraajak baagh, megher desh
ujaan (bayas paa`nch)
-সে কী রে? এই যে বল্লি, মানুষ ধরে খায়?
-না, না, ও মানুষফানুষ কিছু খায় না। শুধু হরিণের মাংস খায়। ভালো টাইগার।
Dagir gappo o anyaany
saa`njh (bayas saarhe paa`nch)
tinaTe galp
saampaan(bayas saarhe paa`nch)
tinaTi galp
Urjaa chakrabartee (bayas chhay)
oshaan aar aaguner galp
ujaan (bayas chhay)
lilir bhul
megha baraNI basu (bayas 6)
dy Drim Tim
moitrey (bayas saat)
chirhiyaakhaanaay aajab ghaTanaa
Ritabhaashh (bayas aaT )
chhabir kolaaj
baidaadu
kuladaa raay

যেদিন স্কুল থেকে অবসরে গেলেন-তারপর থেকে তিনি বলছেন আর আমি লিখছি চিঠি। মাজেদ - তোমাদের কাছে কখনো গুরু দক্ষিণা চাইনি। কিন্তু কিছু বই চাই। প্রাপক মাজেদ অথবা আলী নূর। কোন এক মোসাব্বির পাঠিয়ে দিচ্ছেন ডাকে কিছু টাকা। আমরা দুজনে মিলে বুক লিস্টি বানাতে লেগে যাই। আর চিঠি লিখি মুক্তধারায়, বাংলা একাডেমীতে-জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনীতে। কাউকে লিখি-ভিক্টর হুগোর অমনিবাস আমাদের দরকার। একদিন লিখতে দেওয়া হল একটি সাইনবোর্ড -সুভদ্রা স্মৃতি গ্রন্থাগার।
aNugalp
somanaath raay

আমি গল্প লিখতে পারিনা, সবার সব কিছু অ্যাটেম্পট নেওয়াও উচিৎ না; ফলে এরপর অনেক প্রাইভেট টিউশন, ইউথ ফর ইকুয়ালিটি, রিসেশন, অনসাইট পেরিয়েও তিতিরকে খেলতে দিচ্ছি সুবাইয়ের সাথে। সুবাইয়ের বাবা শুকদেব আমার বাড়ির নীচের গ্যারাজে থাকতো একসময়, এখন প্লাম্ববিং-এর কাজ খুব ভালই করছে, ইন্দিরা যোজনায় বেশ সুন্দর একটা থাকার জায়গা বানিয়ে নিয়েছে, বিশ্বকর্মাপুজোর দিন ওদের বাড়িতে নেমন্তন্ন করে। তাই, তিতির সুবাইয়ের সঙ্গে বর-বউ খেলছিলো দেখে ওদের কাউকে কিচ্ছু বলিনি।
maraN
sha`Mkha karabhoumik

প্রথমে দেখতে পাই নি। ছিল হয়তো,খেয়াল করি নি। টিফিনের সময় চোখে পড়ল। বছরের মধ্যিখানে নতুন ছেলেপুলে ভর্তি হওয়া পাড়াগাঁয়ের স্কুলে এমন কিছু বিরল ঘটনা নয়। তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেইও। প্রথম দিন গোবেচারার মতো পেছনের বেঞ্চিতে বসে থাকবে,কেউ লক্ষ্য করবে না। দিদিম২৪৬৭;২৪৯৫; নাম জিজ্ঞেস করবেন, জানতে চাইবেন আগে কোন স্কুলে পড়ত। শহরের স্কুল থেকে এসে থাকলে নরম হেসে বসতে বলবেন।
duTi galp
miThun bhoumik

পাহাড়ঘেরা সবুজ উপত্যকার মাঝে একফালি হ্রদ। রিশা নামে এক বাচ্চা মেয়ে ঐ উপত্যকায় রোজ তার গরুছাগলের পাল নিয়ে চরাতে যায়, ফিরে আসে সন্ধ্যায়। খুব ছোটবেলাতেই রিশার বাবা-মা মারা যান। ওর আর কোন ভাইবোনও ছিলোনা। তাই সে একাই থাকে। সারাদিন মাঠের ধারের একটা গাছের নিচে রিশা বসে বসে আকাশপাতাল ভাবে। কখনও বা ঘুমিয়েও পড়ে। ঘুমোলেই ওর স্বপ্নে হানা দেয় এক অদ্ভুৎ সুরেলা গান। মানুষের গলায় গাওয়া গান না, যেন বাঁশী আর অজানা আরো কিসের সব মিঠে ধ্বনি মিলেমিশে ঐ অপার্থিব সুর রচনা করেছে। রিশা ঘুম ভেঙে মুষড়ে পড়ে। ঐরকম একটা বাজনা থাকলে সে সারাদিন বসে বসে বাজাতে পারতো।
lajens daadu
priyaa`Mkaa raay byaanaarjee

আজ দশ বছর পর সেই ঘরে দাঁড়িয়ে তিন ভাই-বোন। বহুদিন পর সবাই মিলে এক জায়গায় হওয়া গেছে। দিদিভাইয়ের বাচ্চা দুটো সারা ঘর জুড়ে ছোটাছুটি করে বেড়াচ্ছে। আলমারি ঘাঁটতে ঘাঁটতে হঠাৎ ছোট মেয়েটা একটা পুরনো শিশি বার করে এনে পিউকে দেখিয়ে বলল, "এটাতে কী আছে মিমি? তোমরা এরকম ধুলোবালি জমিয়ে রাখো কেন বোতলে করে?'
উত্তরে অবাক হয়ে দেখল তিন জনের মুখে হাসি, চোখে জল।
bahiraabaraNer antaraale
shaahereen aaraaphaat
(১) জনাব তরিকুল ইসলাম, যিনি নিজেই এসএসএফের সহকারী পুলিশ সুপার, তিনি পুলিশের কাছে দাবি করেছেন, মিনা মানসিক রোগী ছিলেন। কিন্তু কোন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ কি কোন মানসিক রোগীকে গৃহকর্মী হিসেবে কাজে রাখবে? তাহলে কি আইনের ধ্বজাধারী তরিকুল নিজেও বিকারগ্রস্ত? আর কোন মানসিক রোগীকে দিয়ে কাজ করানোটাও বেআইনী, তা তো এসএসএফের সহকারী পুলিশ সুপারের জ্ঞাত না থাকার কথা নয়। এখানে উল্লেখ্য যে, তরিকুলের প্রতিবেশীদের (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) সাথে কথা বলে জানা গেছে, মিনা আদতে কখনোই মানসিক রোগী ছিল না। তবে তার উপর চলত ঐ ফ্ল্যাটের বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রীর অমানুষিক নির্যাতন।
(২) জনাব তরিকুল এজাহারে বলেছেন, রাত দেড়টার দিকে তরিকুল ইসলাম কর্মস্থলে ছিলেন। এ সময় তাঁর স্ত্রী তাঁকে ফোন করে প্রথমে জানান মিনাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে তাঁকে একটি কক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় পান। এহেন অসঙ্গতিপূর্ণ কথায় প্রশ্ন জাগতেই পারে, "ন্যাম ভবনের ঐ ফ্ল্যাটটি কি এতোটাই বিশাল, যে একজন মানুষের ঝুলন্ত লাশ খুঁজে পাওয়া যায় না???
mRityudaND bitark
kallol daashagupt

কেন একজন খুনি, খুন হওয়া মানুষটির মানুষগুলির পরিবারের সেবাতে নিযুক্ত হবে না ? কেন একজন চোর কায়িক বা মানসিক শ্রম দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষটির ক্ষতিপূরণ করবে না? ঠিক ঠিক এমনটিই হতে হবে তার কোন মাথার দিব্যি নেই , অন্য অনেক কিছুই হতে পারে যার মূলে থাকবে অপরাধী মানুষটির অপরাধবোধকে জাগিয়ে তোলা । কোন বিচার-আইন-শাস্তি ব্যবস্থা যতক্ষণ না অপরাধীকে মানসিকভাবে তার অপরাধের রুতÆ , সমাজে (বৃহত্তর এবং সংকীর্ণ সব অর্থেই) তার কুপ্রভাব সম্পর্কে সচেতন না করতে পারছে ততক্ষণ সে ব্যবস্থা অর্থহীন। অপরাধ লাঘব বা নির্মূল করার লড়াইয়ে তা চূড়ান্ত ব্যর্থ।
kAsabher mRityudanD : sAdhAran mAnushher mAnabAdhikAr banAm hantAraker mAnabAdhikAr
resTor Demokryaasi

কেউ কেউ বলছেন ফাঁসি দিলে কাসভ শহীদের মর্যাদা পেয়ে যাবে। তাতে আরও অনেকে ফিদায়েঁ জঙ্গী হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না ২৬/১১-র হামলায় এমনিতেই ৯ জন "শহীদ' হয়ে গেছে। কাসভের মৃত্যু নতুন করে তাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে এমন সম্ভবনা কম। বরং কাসভ এই অবস্থা থেকে যদি জীবিত থেকে যায় বা কোনক্রমে মুক্তি পেয়ে যায় সেটাকেই তারা জেহাদের সাফল্য ভেবে উৎসাহিত হবার সম্ভবনা প্রবল। হয়তো জেহাদিরা দল ভারি করার জন্য তাদের নিজেদের কায়দায় প্রচার চালাবে, জেহাদে আল্লাহ তাদের সঙ্গে আছেন তাই কাফেররা হাতের মুঠোয় পেয়েও সাজা দিতে পারল না। সব থেকে যেটা খারাপ হবে, শতসহস্র নিষ্পাপ মুসলিম কিশোরকিশোরী বা তরুণতরুণীর সামনে কাসভের উদাহরণ রেখে তাদের মগজ ধোলাই করে সন্ত্রাসবাদী হামলায় টেনে আনার চেষ্টা করা হবে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে,একজন জেহাদিকে মানুষের তৈরি আদালতে মানুষের তৈরি আইনে মানুষ কর্তৃক বিচার এবং মৃত্যুদন্ডদান, ধর্মের নামে জেহাদ এবং হত্যালীলা চালানোতে কোন ধর্মের কোন ঈশ্বরেরই সমর্থন নেই সেটা বুঝতে খানিকটা সাহায্য করতে পারে বৈকি।
baa`Maalabaarhir kis_saa : shhashhTh parb
ra`Njan raay
thaai thaarsaDe : khaanam krak
niyaama`t khaan

থাই রান্নার মূল মন্ত্র হলো টক-মিষ্টি-নোনতা-তেতো এই চার স্বাদের ব্যালান্স। এখানের যেকোনো খাবারেই দেখবেন এই ব্যালান্স এতটুকু টসকায়না। এর ওপরে আছে ঝালের কারুকার্য্য। এদেশের টিপিক্যাল মিল যদি ধরেন তাতে থাকবেই থাকবে একটা কোন স্যুপ, একটা ঝাল স্যালাড, একটা সব্জির ও মাছ বা মাংসের পদ, ভাত ও শেষপাতে কোনো মিষ্টি। আবার থাইদেশের নিয়ম হলো অনেকে মিলে একসাথে বসে খাবার ভাগ করে খাওয়া। এঁরা মনে করেন একা খাওয়া দুর্ভাগ্য ডেকে আনে। খাবার নিয়ে আরো ধর্মবিশ্বাস আছে এদেশে। থাইরা এও মনে করেন যে একদানা খাবারও নষ্ট হতে দেওয়া পাপ। "ধান্যদেবী' এতে রুষ্ট হন, অভিশাপও দিতে পারেন।
bishw bhut dibas ki jindaabaad
kuladaa raay

রাস্তাঘাটে শত সহস্র ভুত নেমে পড়েছে। হু হু করে ঠাণ্ডা হাওয়া বইছে। এর মধ্যে হা হা হি হি করে ভুতের নৃত্য চলছে।
কোনো কোনো ভুত অনেকদিন পরে ধরাধামে নেমে প্রকাশ্যে আসায় বুক টান টান করে হাঁটছে। কেউ কেউ শরম পাচ্ছে। একজন বেঞ্জু বাজিয়ে গান গাইছে, হলে হলে । হলে হলে।
কুইনসের পথে দুই ভুতের সঙ্গে দেখা। বাঘ ছাল পরে আছে। খাড়া খাড়া দুটো শিং। হাতে একজনের ডম্বরু--আরেকজনের ত্রিশুল। ফুস ফুস করে ওরা সিগারেট টানছে। বললাম, তোমগো বাড়ি কুথায় গো ভুত।